Anjali Homeo Pharmacy কেইপিজেড,পতেঙ্গা.

  • Home
  • Anjali Homeo Pharmacy কেইপিজেড,পতেঙ্গা.

Anjali Homeo Pharmacy কেইপিজেড,পতেঙ্গা. শুধুমাত্র একবার আমাদের এই জীবন গড়ার ক?

16/02/2016

খালি পেটে ভুলেও খাবেন না যে
খাবার গুলি
ঘুম
থেকে
উঠে
অনেকে
অনেক
কাজ
করে
থাকেন।
কেউ
খালি
পেটে
পানি
পান
করেন কেউ বা চা আবার কেউ খালি পেটে কফি
পান করে থাকেন। কিন্তু আপনি কি জানেন খালি
পেটে কোন খাবারগুলো খাওয়া উচিত আর কোন
খাবারগুলো খাওয়া একেবারেই উচিত নয়? খালি
পেটে লেবু পানি বা রসুনের কোয়া খাওয়া
স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তা আমরা জানি। এমন কিছু
খাবার আছে যা দারুন স্বাস্থ্যকর, কিন্তু খালি পেটে
খাওয়া একদমই উচিত নয়।
১। সোডা জাতীয় পানি পান : খালি পেটে কোক,
মিরিন্ডা, বা সোডা জাতীয় খাবার খেলে কি হবে?
এই খাবারগুলো অ্যাসিড লেভেল বৃদ্ধি করে দেয়,
যার কারণে অ্যাসিডিটি সমস্যা, বমি বমি ভাব এমনকি
জ্বালাপোড়ার সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।
২।
৩। টমেটো : টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে
পেকটিন এবং ট্যানিক অ্যাসিড রয়েছে। টমেটো
খালি পেটে খেলে, ট্যানিক এবং পেকটিন
অ্যাসিডের সাথে গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের বিক্রিয়া ঘটিয়ে
থাকে। যা পাকস্থলীতে পাথর সৃষ্টি করে।
৪। টক দই : স্বাস্থ্যকর টকদই ও খালি পেটে খাওয়া
অস্বাস্থ্যকর। এটি আপনার হজম শক্তি নষ্ট করে
দেয়। এমনকি টকদইয়ে পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায় খালি
পেটে এটি খাওয়ার কারণে।
৫। মিষ্টি আলু : মিষ্টি আলুতে টমেটোর মত
পেকটিন এবং ট্যানিক অ্যাসিড রয়েছে। যার কারণে
খালি পেটে খেলে পাকস্থলীতে পাথর হতে
পারে। এমনকি এটি বুক জ্বালাপোড়া, গ্যাসিটের ব্যথার
কারণও হয়ে দাঁড়ায়।
৬। মশলা জাতীয় খাবার : অতিরিক্ত ঝাল মশলা জাতীয়
খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। খালি পেটে ঝাল
মশলা জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে
গ্যাস সৃষ্টি হয়ে থাকে, যা অ্যাসিডিটিসহ পেটে ব্যথার
কারণ হয়ে থাকে।

16/02/2016

ঔষুধ ছাড়াই সারিয়ে তুলুন শরীরের
যে কোন স্থানের ফোঁড়া
ত্বকের
উপর
ছোট,
শক্ত

যন্ত্রণাদায়ক
লালা
পিন্ড
যখন
আস্তে
আস্তে
বড়

নরম হতে থাকে যার মুখটি হলুদাভ-সাদা বর্ণ ধারণ
করে এবং এর মধ্যে পুঁজ সৃষ্টি হয়ে ব্যথা বাড়তে
থাকে তখন তাকে ফোঁড়া বা বিষফোঁড়া বলা হয়।
ত্বকের চুলের গোঁড়ায় স্টেফাইলোকক্কাস
অরিয়াস ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণেই ফোঁড়া
হয়ে থাকে। সাধারণত মুখ, ঘাড়, বগল, কাঁধ ও নিতম্বে
ফোঁড়া হয়ে থাকে। চোখের পাতায় যে ফোঁড়া
হয় তাকে আজনি বা অজন বা অজনিকা বলে। যখন
অনেক গুলো ফোঁড়া একসাথে হয় তখন তাকে
carbuncles বলে। পুষ্টির ঘাটতি ও অপরিছন্নতা এবং
কোন রাসায়নিক দ্রবের সংস্পর্শের কারণেই
ফোঁড়া হয়ে থাকে। যদি আপনার রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা কম থাকে ও ডায়াবেটিস থাকে তাহলে প্রায়ই
ফোঁড়া হতে পারে। বেশিরভাগ ফোড়াই অক্ষতিকর
এবং কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ভালো হয়ে যায়। যদি
ফোঁড়াতে তীব্র ব্যথা হয় ও না ফাটে এবং জ্বর
আসে তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
কিছু সহজলভ্য উপাদানের মাধ্যমে ফোঁড়ার ব্যথা ও
অস্বস্তি কমিয়ে নিরাময় করা যায়। এই উপাদান গুলো
ব্যবহারের মাধ্যমে ফোঁড়া নরম হয়ে ফেটে
ব্যাকটেরিয়া বাহির হয়ে যায় ও ইনফেকশন কমায়।
ফোঁড়ার নিরাময়ে ব্যবহৃত উপাদান গুলো হচ্ছে :
১। নিম :- অ্যান্টিসেপ্টিক, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল ও
অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান আছে বিধায় নিম ত্বকের
সংক্রমণ রোধ করতে পারে। তাই ফোঁড়া
নিরাময়েও নিম কার্যকরী ভূমিকা রাখে। একমুঠো নিম
পাতা পিষে পেস্ট তৈরি করে ফোঁড়ার উপর লাগান
অথবা ১/২ গ্লাস পানিতে একমুঠো নিমপাতা দিয়ে সিদ্ধ
করেতে থাকুন যতক্ষণ না পানিটি অর্ধেক পরিমাণ
হয়ে আসে। এবার মিশ্রণটি ঠান্ডা হতে দিন। উষ্ণ
গরম থাকা অবস্থায় আক্রান্ত স্থানটি এই মিশ্রণটি দিয়ে
ধুয়ে নিন। এভাবে দিনে ৩-৪ বার করুন।
২। কালো জিরা :- কালোজিরা ত্বকের বিভিন্ন
সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি ফোঁড়া নিরাময়েও সাহায্য
করে। কালোজিরার ঔষধি গুনাগুণ ফোঁড়ার ব্যথা
কমাতে সক্ষম। কিছু কালোজিরা পিষে ভালোভাবে
পেস্ট তৈরি করে নিন। ফোঁড়ার উপরে কালোজিরার
পেস্ট লাগান। কালোজিরার তেল ফোঁড়াতে
ব্যবহার করতে পারেন। ঠান্ডা অথবা গরম পানীয়ের
সাথে আধা চা চামচ কালোজিরার তেল মিশিয়ে পান
করুন। বেশ কিছুদিন দিনে দুইবার এই পানীয়টি পান
করুন।

12/02/2015

_____বড়বেলা-ছোট বেলা
লিখা:-হুম আমিই সেই ছেলে(Sayedul
Islam)
--ছোটবেলায়
আম্মারে যদি কইতাম,আম্মা সিগারেট
খামু,আম্মা আদর কইরা কইত,বাবু সোনা,বড়
হও,যত ইচ্ছা সিগারেট খাইও।
কিন্তু যদি কইতাম,আম্মু আইসক্রিম
খামু,আম্মু কইত,না,আইসক্রিম পচা জিনিস।
আইসক্রিম খাওয়া যাবে না।
--আর এখন যদি বলি,আম্মু সিগারেট
খামু,আম্মু পায়ের
জুতাটা দেখাইয়া বলে,'জুতোটা নতুন
কিনেছি,কিন্তু আরেকবার
সিগারেটের কথা কইলে নতুন
জুতাটা তোর গালে ছিড়ব'
কিন্তু যদি বলি,আম্মু আইসক্রিম
খামু,তাহলে আম্মু
সাথে সাথে একটা পঞ্চাশ টাকার
নোট
হাতে দিয়া বলে,যা,ভালো দেখে কোন
আইসক্রিম খা।।
--যদি ছোটবেলায় কোন বড়
আপুরে দেখি কইতাম,আম্মু,আমি
বিয়া করমু,তাইলে সবাই এক
সাথে গালে চুমা দিয়া কইত,'ওরে আমার
সোনা বাবুটা বিয়া করব রে'' আবার
ফ্রি হিসেবে যে আপুটারে বিয়া করতে চাইতাম,সে আপুর
ব্যাপুক আদর পাইতাম।।
--কিন্তু এখন যদি কোন মেয়ের
দিকে তাকাই,আর এই ঘটনা আম্মুর
দৃষ্টিগোচর হয়,তাইলে আম্মু
ভদ্রভাবে বলে,'তোর মত ছেলে যেন
বাড়ির ভিতর না আসে'।।আবার যে আপুর
দিকে তাকাই,সে আপুর একটা চর
গালে দাগ রাখার চেষ্টা করে।।
--আগে যদি এক
ঘন্টা পড়তাম,তাইলে আম্মু কইত,'বাবু,রাত
১০ টা বাজে,এখন ঘুমাও,,আর
পড়া লাগবে না''
--আর এখন রাত তিনটায় যদি বলি,'আম্মু খুব
ঘুম পাইছে,তাইলে আম্মু চোখ
কপালে তুলি বলে,'মাত্র
তো তিনটা বাজে''
সময় আগাইছে,আম্মুও আগাইছে।কিন্তু
আমি আগাই নাই।।।।
ফিরিয়ে দাও ছোটবেলা,বড় বেলার
দরকার নাই!!!
তারপরও প্রতিদিন বড় হতে চাই,আরো বড়ড়
হতে চাই!!

31/01/2015

* ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস,
জেনে রাখা ভালো *
• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।
• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন না ।
• বিকেল ৫টার পর ভারী খাবারখাবেন
না (বিশেষ করে দুপরের খাবার) ।
• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক
কম ।
• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই শুয়ে পড়বেন
না।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ তখন ফোন
রিসিভ না করাই ভালো, কারন তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন
বেশি শক্তিশালী হয় !!
•>আপনার সুন্দর ও সুস্থ জীবন কামনায়

17/01/2015

রাসুল সাল্লাল্লহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ
১. তিনটি জিনিস গুনাহ মাফ করে.
২. তিনটি জিনিস মর্যাদা বৃদ্ধি করে.
৩. তিনটি জিনিস নাজাত দেয়.
৪. আর তিনটি জিনিস ধ্বংস করে

১. যে তিনটি জিনিস গুনাহ মাফ করে তা হচ্ছেঃ
ক. প্রচণ্ড শীতে নিখুঁতভাবে ওযু করা,
খ. এক সলাতের পর পরবর্তী সলাতের জন্য
অপেক্ষায় থাকা এবং
গ. সালাতের জন্য জামাআ’তে গমন করা।

২. যে তিনটি জিনিস মর্যাদা বৃদ্ধি করে তা হলঃ
ক. (ক্ষুধার্তকে) খাদ্য খাওয়ানো,
খ. বেশি বেশি সালামের প্রচলন করা এবং
গ. রাতে সবাই যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সালাত
আদায় করা।

৩. যে তিনটি জিনিস নাজাত দেয় তা হলঃ
ক. (ব্যক্তিগত) ক্রোধ বা সন্তুষ্টি উভয়
অবস্থায় ন্যায় বিচার করা.
খ. দারিদ্র ও প্রাচুর্য উভয় অবস্থায় মধ্যম
জীবন যাপন করা এবং
গ. গোপন ও প্রকাশ্য উভয় অবস্থায়
আল্লাহকে ভয় করা।

৪. আর যে তিনটি জিনিস ধ্বংস করে তা হলঃ
ক. কৃপণতার নীতি অনুসরণ করা,
খ. প্রবৃত্তির খেয়াল খুশি মত চলা এবং
গ. অহঙ্কার করা।
[সহীহ আত তারগীব ওয়াত তারহীব, হাদীস
নাম্বার ৪৫০, হাদীসটি হাসান]
হে আল্লাহ , আমাদেরকে সঠিক সময়ে গুরুত্ব
সহকারে পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করার ও নেক
আমল করার তাওফীক দান করুন 'আমীন'

৭২ ঘন্টার মধ্যে ৫টি উপায়ে দূষণমুক্ত করুনআপনার ফুসফুসপৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা কখনোইধূমপান করেন না কিন্তু তারপরেও...
13/01/2015

৭২ ঘন্টার মধ্যে ৫টি উপায়ে দূষণমুক্ত করুন
আপনার ফুসফুস

পৃথিবীতে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা কখনোই
ধূমপান করেন না কিন্তু তারপরেও তাদের
ফুসফুসে সমস্যা থাকে। কিন্তু অন্য
দিকে যারা প্রায় ৪০ বছর ধরে ধূমপান করছেন
তাদের ফুসফুসে কোন ধরণের সমস্যাই নেই। এই
বিষয়টি প্রতিটি মানুষের শারীরিক রোগপ্রতিরোধ
ক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। তাই আপনি ধূমপান
করুন আর নাই করুন, আপনার
ফুসফুসে সমস্যা হতেই পারে। এজন্য ৭২ ঘন্টার
(৩ দিন) মধ্যে কীভাবে আপনার
ফুসফুসকে পরিষ্কার করবেন দেয়া হল কিছু পদ্ধতি।
তবে ফুসফুসের সুস্থতায় আপনাকে অবশ্যই সব
ধরণের দুগ্ধজাত খাবার
হতে নিজেকে দূরে রাখতে হবে এবং ফুসফুস পরিষ্কার
করার পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে দুগ্ধজাত খাবারের
টক্সিন গুলো বের হয়ে যাবে।

১।রাতে ঘুমানোর আগে আপনি ১ কাপ হার্বাল
চা পান করুন। এই চা পানের মাধ্যমে আপনার দেহ
থেকে সমস্ত টক্সিন বের হয়ে যাবে যা দেহের জন্য
ক্ষতিকর। এই পদ্ধতি মেনে চলার সময় এমন কোন
কাজ করা যাবেনা যা ফুসফুসের ওপরে চাপ প্রয়োগ
করে।
২। সকালে নাস্তা করার আগে ৩০০ মিলিলিটার
পানির সাথে ২ টি লেবুর রস চিপে পানির
সাথে মিশিয়ে পান করুন।
৩। আঙুর বা আনারসের জুস বানিয়ে পান করুন,
কারণ এই দুটি ফলের জুসে রয়েছে প্রচুর
পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমদের দেহের
শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়ার পদ্ধতিকে উন্নত করে।
৪। সকালের নাস্তায় ও দুপুরে খাওয়ার সময়ে খাদ্য
তালিকায় রাখুন গাজরের জুস। গাজরের জুস দেহের
রক্তে ক্ষারের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
৫। দুপুরের খাবার খাওয়ার সময় কলার জুস,
নারকেলের শ্বাস, পালংশাক খেতে পারেন কারণ এই
খাবারগুলোর মধ্যে পটাশিয়াম যা দেহের বিষাক্ত
টক্সিন পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
courtesy-bd24live.com

12/01/2015

হৃদয় ছোঁয়া গল্প
===========
এক রাখাল যুবক একদিন একটি খুব সুন্দর
যুবতী মেয়েকে দেখল।
মেয়েটিকে রাখাল বিয়ের প্রস্তাব
দিল।মেয়েটি রাজী হয়ে গেল।
তাঁরা দুজনে মিলে গেল কাজির
কাছে বিয়ে পড়ানোর জন্য।
কাজি মেয়েটিকে দেখে নিজেই পছন্দ
করে ফেলল এবং বলল ও তো রাখাল আমিই
তোমাকে বিয়ে করব।
এতে রাখাল ও কাজির মধ্যে ঝগড়া লেগে গেল।
এবার তাঁরা তিনজনে মিলে নালিশ নিয়ে গেল
পুলিশের কাছে।পুলিশ
মেয়েটিকে দেখে বলল, ওরা দুজনেই বাদ আমিই
তোমাকে বিয়ে করব।
এবার রাখাল,কাজি ও পুলিশ এই তিনজনের মধ্যেই
গোলমাল
লেগে গেল।
মেয়েটি এবার বলল,ঠিক আছে এবার
তোমরা তিনজনে এক কাজ কর,
আমি দৌড় দিব আর তোমরা আমার
পিছনে দৌড়াবে যে আমাকে প্রথমে ধরতে পারবে আমি তাকেই
বিয়ে করব।
এবার মেয়েটি ছুটল এবং তাঁর
পিছনে পিছনে তিনজনেই ছুট দিল।
ছুটতে ছুটতে এক সময় তাঁদের সামনে একটি গর্ত
পড়ল।তাঁরা ঐ গর্তের
মধ্যে পড়ে গেল।
"বন্ধুরা ঐ সুন্দরী যুবতি মেয়েটি হল দুনিয়া যার
সৌন্দর্য আমরা যেই
দেখি সেই মুগধ হয়ে যাই।আর তার
পেছনে পেছনে ছুটতে থাকি।
কিন্তু ছুটতে ছুটতে এক সময় আমাদের সামনেও
কবরের গর্ত
এসে যায় আর আমরা ঐ গর্তে পড়ে যাই আর
দুনিয়া আমাদের হাত ছাড়াই রয়ে যায়।
"আল্লাহ তা'য়ালা আমাদের
সবাইকে দুনিয়ার লোভ ছেড়ে,আখেরাত
লোভী হওয়ার তৌফিক দান
করুক!!
(আমীন)

রোধ করুন চুল পাকাবয়স হলে চুলপাকবে তা স্বাভাবিক। কিন্তু বয়স হয়ে যাওয়ারআগেই চুল পাকা একটি বড় সমস্যা। নারী-পুরুষউভয়েরই এই স...
11/01/2015

রোধ করুন চুল পাকা

বয়স হলে চুল
পাকবে তা স্বাভাবিক। কিন্তু বয়স হয়ে যাওয়ার
আগেই চুল পাকা একটি বড় সমস্যা। নারী-পুরুষ
উভয়েরই এই সমস্যায় ভোগার হার বেড়ে চলেছে।
হেয়ার এক্সপার্টদের মতে,
• মসলাযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া,
• ঘুম কম হওয়া,
• চুলের যত্ন না করা,
• কম দামী হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করা,
• জেনেটিক বা হরমোনের সমস্যা,
ইত্যাদি কারণে বয়স হওয়ার আগেই চুল পাকার
সমস্যা দেখা দেয়। তবে সঠিক পরিচর্যা করলে চুল
পাকার সমস্যা রোধ করা সম্ভব।

হারবাল পদ্ধতির ব্যবহার
১ কাপ নারকেল তেল, ১ টেবিল চামচ
মেথি গুঁড়ো এবং ২ টেবিল চামচ
আমলকী গুঁড়ো একসঙ্গে মিশিয়ে একটি প্যানে চুলায়
অল্প আঁচে জ্বাল দিন। তেল যখন বাদামী রঙ ধারণ
করবে তখন
চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করে ছেঁকে নিন। এই তেল
চুলের গোড়ায় এবং মাথার ত্বকে ঘষে লাগান।
ভালো ফল পেতে রাতে ব্যবহার করুন।
সকালে উঠে চুল ধুয়ে ফেলবেন। এতে করে চুল পাকার
সমস্যা দূর হবে দ্রুত।
তেল ম্যাসাজ
সপ্তাহে অন্তত ২/৩ দিন তেল গরম করে মাথার
ত্বকে ভালো করে ম্যাসাজ করবেন। তেল চুলের
পুষ্টি জোগায় এবং চুল পেকে যাওয়া রোধে কাজ
করে। চাইলে তেলে ভিটামিন ই ক্যাপস্যুল
ভেঙে দিতে পারেন।
শ্যাম্পু ও কন্ডিশনারের সঠিক ব্যবহার
চুলের ধরন অনুযায়ী শ্যাম্পু বাছাই করুন।
কেমিক্যাল জাতীয় শ্যাম্পু ব্যবহার না করে হারবাল
শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। আপনার চুলে কোন শ্যাম্পু
ও কন্ডিশনার ব্যবহার করা উচিত
তা বুঝে ব্যবহার করুন।

খুশকি মুক্ত রাখুন চুল
অতিরিক্ত খুশকির কারণেও অসময়ে চুল পেকে যায়।
সপ্তাহে এক দিন তাজা লেবুর রস বা পেয়াজের রস
মাথার ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট।
এতে করে খুশকির সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন।
রোদ এড়িয়ে চলুন
যারা বেশি রোদে কাজ করেন অর্থাৎ
চুলে সরাসরি রোদ লাগে তাদের চুল অল্প বয়সেই
বেশ পেকে যায়। তাই রোদে কাজ করার সময়
মাথা ঢেকে রাখুন। এবং মাঝে মাঝে চুলে বাতাস
লাগান।
হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহারে সতর্ক থাকুন
ঘন ঘন চুলের রঙ পরিবর্তন
এবং চুলে মাত্রাতিরিক্ত জেল ব্যবহারের কারণেও
অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়।
তাই এই সকল জিনিসের ব্যবহার সীমিত করুন।
কিংবা খুব ভালো ব্র্যান্ডের হেয়ার প্রোডাক্ট ও
হেয়ার প্রোটেকশন ব্যবহার করুন।
মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন
মানসিক চাপ বেশি হলে চুল পেকে যায় অল্প বয়সেই।
তাই মানসিক চাপের ব্যাপারে একটু সতর্ক থাকুন ও
রিলাক্স থাকার চেষ্টা করুন, চুল
পেকে যাওয়া থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।

05/12/2014

-স্যার,আপনি বিয়ে করবেন না?
-করবো।
-কবে করবেন?কাকে করবেন?
-আশ্চর্য তো!তুমি সবসময় আমাকে এই প্রশ্ন
করো কেন?
-কারণ আমি একটা ডিসিশন
নিয়ে ফেলেছি যে।
-কিসের ডিসিশন?তোমার আবার
ডিসিশন কি?
-আমার যখন আঠারো বছর হয়ে যাবে তখন
আমি আপনাকে বিয়ে করবো বলে ঠিক
করেছি।
-কি!!কার কাছ থেকে শিখেছো এসব
আজে বাজে কথা?
-আমি নিজে নিজে বুদ্ধি করে বের
করেছি।
-শোনো মেয়ে,তোমার এসব
যন্ত্রণা অনেক সহ্য করেছি আর না।ফের
এসব
বললে আমি সোজা গিয়ে তোমার আম্মুর
কাছে বিচার দিবো।
-একবার আমি বড় হয়ে যাই তখন দেখবেন
কি করি!আম্মু যেমন আব্বুকে বকা আমিও
আপনাকে খুব করে বকে দিবো। হুহ!
-এই মেয়ে চুপ করো।একদম চুপ।ক্লাস
থ্রি তে পড়ে এরকম বেয়াদব
মেয়ে আমি জীবনেও দেখিনি।তোমার
আম্মুকে ডাক দাও।তোমার মতো বেয়াদব
মেয়েকে পড়ানো আমার পক্ষে সম্ভব না।

সেদিনের পর স্যারের সাথে আমার আর
দেখা হয়নি।বেতন নিতে একবার অবশ্য
এসেছিলেন কিন্তু আমার
সাথে দেখা হয়নি তার।আম্মু আমাকে তার
সামনে যেতে দেয়নি।
তখন আমার বয়স ছিল দশ।স্যার তখন মাত্র
এসএসসি দিয়েছেন।
প্রেম,ভালোবাসা কিছুই বুঝতামনা তবুও
কেন জানি এই মানুষটিকে আমার খুব
ভালো লাগতো।
স্যার চলে গেলো।আমি ও বড়
হতে লাগলাম।তার কথা আমার মনেই ছিল
না।

কলেজে উঠতেই বাবা আমার বিয়ে ঠিক
করে ফেললেন।বিয়েতে আমার একদম ই মত
ছিলোনা।
যে ছেলেটির সাথে আমার বিয়ে ঠিক
করেছেন সে ডাক্তার।নাম শুভ্র।
ছেলেটির সাথে প্রথম যখন
দেখা করতে গিয়েছিলাম
মোটামোটি বড় ধরণের
ধাক্কা খেলাম।বেচারা নিজেও
আমাকে দেখে কম অবাক হয়নি।সেদিন
কেউ ই কিছু বললাম না।চুপ করে কিছুক্ষণ
বসে থাকলাম।
ছেলে আমার পছন্দ হয়েছে।আমাকে ও তার
পছন্দ হয়েছে।.
কিছুক্ষণ আগে সেই ছেলেটির
সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেলো।আমি আর
সে এখনো চুপচাপ বসে আছি।আজব হলেও
সত্যি যে তার সাথে এখন পর্যন্ত আমার
একটাও কথা হয়নি।সে ও কিছু বলেনি আর
আমিও না।আজ ও সে কিছু
বলবে বলে মনে হচ্ছে না।বোকার
মতো নিচের দিকে তাকিয়ে আছে।
আমি মনে প্রাণে চাই মানুষটি যেন মুখ
খুলে।কথা বলতে পারে কি না এটা অন্তত
জানা উচিৎ।
-তু তু তুমি তো দেখা যায় সাংঘাতিক
ভয়ংকর মেয়ে।বিয়ে করার নীল
নকশা কি তখন ই বানিয়েছিলে?
-হিহি!আমি কিছু বলবো না।আমার খুব
হাসি পাচ্ছে।হিহিহি.. .
-হাসবেনা।আমি খুব ই সিরিয়াস।
-হাসলে কি করবেন?আম্মুর কাছে বিচার
দিবেন?
-হুম।

-যত ইচ্ছা বিচার দিন।তখন তো বিচার
দিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন এইবার
কোথায় পালাবেন?হুম?
আম্মু যেমন আব্বুকে বকা দে আমিও এইবার
আপনাকে খুব করে বকে দিবো।হিহি...

ভাগ্যে থাকলে কীনা হয়

06/11/2014
ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে পুদিনা পাতাসাধারণত সালাদের উপকরণ হিসেবেইপুদিনা পাতা বেশি জনপ্রিয়। খিচুড়িরসঙ্গে পুদিনা ...
06/11/2014

ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে পুদিনা পাতা

সাধারণত সালাদের উপকরণ হিসেবেই
পুদিনা পাতা বেশি জনপ্রিয়। খিচুড়ির
সঙ্গে পুদিনা পাতার চাটনিও কম জনপ্রিয় নয়।
আর ঔষধি হিসেবে পুদিনা পাতার ব্যবহার তো সেই
প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে। শুধু খাবার আর
ওষুধ হিসেবে নয়, রূপচর্চার উপাদান হিসেবেও
পুদিনা পাতার রয়েছে যথেষ্ট অবদান।

* পুদিনা পাতা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
এর পেরিলেল অ্যালকোহল
যা ফাইটোনিউরিয়েন্টসের একটি উপাদান
শরীরে ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধিতে বাঁধা দেয়।
* রোদ থেকে বাসায় ফিরে পুদিনাপাতার রস ও
অ্যালোভেরার রস একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে লাগান।
পনেরো মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বক
থেকে রোদে পোড়া ভাব চলে যাবে।
* ব্রণ দূর করতে ও ত্বকের তৈলাক্তভাব
কমাতে তাজা পুদিনাপাতা বেটে ত্বকে লাগিয়ে দশ
মিনিট রাখুন। এরপর ধুয়ে ফেলুন।
*পুদিনা পাতার রস শ্বাসপ্রশ্বাসের
নালী খুলে দেয়ার কাজে সহায়তা করে।
যারা অ্যাজমা এবং কাশির সমস্যায় পড়েন তাদের
সমস্যা তাৎক্ষণিক উপশমে পুদিনা পাতা বেশ
কার্যকরী। খুব বেশি নিঃশ্বাসের এবং কাশির
সমস্যায় পড়লে পুদিনা পাতা গরম
পানিতে ফুটিয়ে সেই পানির ভাপ নিন
এবং তা দিয়ে গার্গল করলে আরাম পাওয়া যায়।
* পুদিনা পাতায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টসের অসাধারণ গুনাগুণ
যা পেটের যে কোনো সমস্যার সমাধান
করতে পারে খুব দ্রুত। যারা হজমের
সমস্যা এবং পেটের ব্যথা কিংবা পেটের অন্যান্য
সমস্যায় ভুগে থাকেন তারা খাবার পর ১ কাপ
পুদিনা পাতার চা খান।
* গোসলের পানিতে কিছু পুদিনা পাতা ফেলে রাখুন।
১০/১৫ মিনিট পর গোসল করুন। এতে শরীর
ঠাণ্ডা থাকবে। একধরনের সতেজ ভাব আসবে।
* পুদিনা পাতার রস তাৎক্ষণিক ব্যথানাশক
উপাদান হিসেবে কাজ করে। এর রস চামড়ার ভেতর
দিয়ে নার্ভে পৌঁছে নার্ভ শান্ত
করতে সহায়তা করে। মাথাব্যথা বা জয়েন্টের
ব্যথা দূর করতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করা যায়।
মাথাব্যথা হলে পুদিনা পাতার চা পান করতে পারেন।
আবার তাজা কিছু পুদিনা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন।

আদা হৃদযণ্ত্রেরও খেয়াল রাখে!আমরা সবাই আদার একটাই গুণসম্পর্কে জানি সেটা হল আদা সর্দি, কাশি,ঠান্ডা লেগে যাওয়ার থেকে আমাদ...
06/11/2014

আদা হৃদযণ্ত্রেরও খেয়াল রাখে!

আমরা সবাই আদার একটাই গুণ
সম্পর্কে জানি সেটা হল আদা সর্দি, কাশি,
ঠান্ডা লেগে যাওয়ার থেকে আমাদের সুরক্ষা দেয়৷
কিন্তু আমাদের মধ্যে কতজোন
জানে যে আদা আমাদের হৃদযণ্ত্রেরও খেয়াল রাখে?
তাহলে এবার একটু জেনে নিন কিভাবে এই
আদা আমাদের হার্টের যত্ন নেয়৷

আদাতে এমন কিছু উপাদান থাকে যা আমাদের
হার্টেকে সুরক্ষা দেয়৷ এতে ‘ইসজিন্জারল’
বলে একটি পদার্থ আছে যা আমাদের রাল্যাক্স
করতে সাহাজ্য করে৷ তাই খুব স্বাভাবিক ভাবেই
আমাদের চিন্তামুক্ত রেখে হৃদযণ্ত্রের যত্ন নেয়৷
আদার অ্যান্টি-ইন্ফ্লেমেটারি এজেন্ট আমাদের
শরীরের রক্তের জালিকা নমনিয় করে এবং হার্টের
নানরকমের রোগব্যধি থেকে সুরক্ষিত করে৷
এতে কোলেস্টেরল করার এক অদ্ভুত
ক্ষমতা রয়েছে৷

রোজ নিয়মিত আদা খেলে আমাদের
শরীরে জমে থাকা কোলেস্টেরলকে বাইল
অ্যাসিডে পরিণত করে তা আমাদের শরীর
থেকে নিকাষ করে৷ এতে আরও একটি গুণ
আছে যা আমাদের শরীরের রক্তে প্লেটলেট গুণগত
মানও বাড়াতে সাহাজ্য করে৷
আদার এই ভরপুর গুণ আমাদের অনেকেরই একদম
অজানা৷ তাই আপনার হার্টকে সুস্হ্য রাখতে রোজ
সকালে একটু আদা কুচি দেবে অতুলনীয় কিছু
উপকার৷
please post ti share koree sobai ke janar sujog koree din. . . .

Address

কর্ণফুলী ই. পি. জেড, অগ্রণী ব্যাংকের নীচে, উত্তর পতেঙ্গা

Telephone

01842352589

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anjali Homeo Pharmacy কেইপিজেড,পতেঙ্গা. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram