JHP Tv 22

JHP Tv 22 Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from JHP Tv 22, Pharmacy / Drugstore, বগাবাড়ি বাইপাইল আশুলিয়া সাভার Dhaka, Baipail.

✅সুস্থতাই সকল সুখের মূল✅ব্যবসা নয়✅স্বাস্থ্য সেবা✅এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা সৃষ্টি করাই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য!

➡️সেবা সমূহ?👇
✅লিভার✅জন্ডিস✅অনিয়মিত মাসিক✅ লিউকোরিয়া✅ডায়াবেটিস✅স্বপ্নদোষ✅যৌন দুর্বলতা সহ নারী-পুরুষের চিকিৎসা দেওয়া হয়
📳01866-502509

12/09/2025
11/09/2025
বন্ধ্যাত্ব মানেই স্বামী-স্ত্রীকে বা স্ত্রী-স্বামীকে দোষারোপ করবেন, বন্ধ্যাত্ব মানেই আপনার সন্তান হবে না, বন্ধ্যাত্ব মানে...
01/07/2025

বন্ধ্যাত্ব মানেই স্বামী-স্ত্রীকে বা স্ত্রী-স্বামীকে দোষারোপ করবেন, বন্ধ্যাত্ব মানেই আপনার সন্তান হবে না, বন্ধ্যাত্ব মানেই আপনার জীবন শেষ, সংসার জীবনের ইতি টানার চিন্তা করবেন...!!!
দয়া করে এসব ভ্রান্ত ও ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে নিজেকে সংশোধন করুন।

🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥
বিশেষ করে- বিয়ের পর মহান আল্লাহ পাক আপনাকে সন্তান দান করেছেন কিন্তু আপনি সেই সন্তান নষ্ট করেছেন বা নিজেরা ইচ্ছে করে Abortion করিয়েছেন, দেখা যায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ওনারাই পরবর্তীতে নিঃসন্তান দম্পতি হিসেবে চিহ্নিত হন।
আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, নারী পুরুষ উভয়ের হরমোন জনিত সমস্যার কারণে বন্ধ্যাত্ব দেখা দিতে পারে, অনেক ক্ষেত্রে গনোরিয়া ও সিফিলিস রোগে আক্রান্ত হলেও আপনি নিঃসন্তান দম্পতির তালিকা থাকেন।
🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥
ঘটনা প্রবাহ 01: এক দম্পতির বিয়ের পরপরই গর্ভে সন্তান ধারণ করেছে কিন্তু ওনারা প্রকৃতির বিরুদ্ধে গিয়ে সেই সন্তান এবরশন করে ফেলে দিয়েছেন। জীবনকে উপভোগ করেছেন দুই থেকে তিন বছর..! তারপর থেকে সন্তান নেয়ার জন্য উভয়ই আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন কিন্তু আল্লাহ পাক তাদের দিকে আর মুখ ফিরে তাকায়নি। অনেক বড় বড় গাইনোকলজিস্ট ডাক্তার দেখিয়েছেন তার পরও কোনো কাজ হয়নি। খুলনা ও ঢাকার বিভিন্ন স্থানে সরকারি-বেসরকারিভাবে অনেক ডাক্তার দেখিয়েছেন তাতেও কোন ফলাফল হয়নি। এভাবে চেষ্টা চালিয়ে গেছেন সুদীর্ঘ 12 বছর। এরপর আমার এক উপকৃত রোগীর মাধ্যমে আসে আমাদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা, উনাদের সকল হিস্ট্রি জেনে উনাদের কিছু কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে বলি এবং পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনের পরামর্শ দেই। দীর্ঘ ১৬_১৭ মাস ঔষধ সেবনের পর মহান আল্লাহ্ ওনাদের সন্তানের অংশীদারিত্ব দেন। আল্লাহর রহমতে এখন উনারা একজন কন্যা সন্তানের মা বাবা। আর সেই রাজকন্যার নাম আয়েশা আক্তার, বয়স: ১৬ মাস। (Documented)

ঘটনা প্রবাহ 02: এক দম্পতির বিয়ের পর একটি ছেলে সন্তান হয়। ছেলে সন্তান হওয়ার পর ওনারা দুজনেই সিদ্ধান্ত নেন পরবর্তী সন্তান দেরি করে নিবেন। এজন্য ওনারা ইনজেকশন মেথড ব্যবহার করেন যার মেয়াদ ছিল 6 মাস। ঐ ইনজেকশন দেয়ার কারণ হলো 6 মাস মিনিমাম বাচ্চা কনসিভ করবেনা। ছয় থেকে সাত মাস পর যখন দেখল ওই মহিলার মাসিক ধীরে ধীরে রেগুলার হচ্ছে ঠিক তখনই উনি আবার আরো একটি 6 মাস মেয়াদী ইনজেকশন নিয়ে নিলেন। এরপর উনারা উনাদের মত উনাদের জীবন উপভোগ করছেন। এভাবেই ছেলের বয়স যখন চার বছরে পৌঁছালো তারপর সিদ্ধান্ত নিলেন আবারো আরেকটি সন্তান নেয়ার। কিন্তু দুঃখের বিষয় এখন ওই মহিলার আর ঠিকমতো মাসিক হচ্ছে না। অর্থাৎ প্রতিমাসে যে নিয়মে মাসিক হওয়ার কথা সেটি আর হচ্ছে না। এখন দেখা যায়- কখনো দুই মাস পর মাসিক হয়, কখনো বা তিন মাস পর মাসিক হয়, কখনো বা 15 দিন পর মাসিক হয়। অর্থাৎ এখন আর ওনার মাসিকটা রেগুলার হচ্ছে না। ঠিক একজন নারীর যখন মাসিক রেগুলার না থাকবে তখন তার বাচ্চা কনসিভ করার কোন অবস্থা থাকে না। এরপর দীর্ঘ ৮ (আট) বছর অনেক গাইনোকলোজিস্ট ডাক্তার দেখিয়েছেন, অনেক চেষ্টা করছেন কিন্তু মহান আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে কোন সন্তান দান করেন নি। এরপর আসে আমাদের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায়, উনাদের সকল হিস্ট্রি জেনে উনাদের কিছু কিছু সুনির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে বলি এবং পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সেবনের পরামর্শ দেই। দীর্ঘ ৬-৮ মাস ঔষধ সেবনের পর ওই ভদ্রমহিলার মাসিক রেগুলার হয় এবং মহান আল্লাহ্ ওনাদের সন্তানের অংশীদারিত্ব দেন। আল্লাহর রহমতে এখন উনারা দুই সন্তানের মা-বাবা। (Documented)
🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥

বন্ধ্যাত্ব মানে সন্তান না হওয়া। অর্থাৎ বন্ধ্যাত্ব রোগ সাইকোসিস থেকে উদ্ভূত। তাই অ্যান্টিসাইকোটিক ঔষধ দ্বারা চিকিৎসা করলে সুফল লাভের সম্ভাবনা অনেক বেশি।

বন্ধ্যাত্ব রোগের চিকিৎসা:
বন্ধ্যাত্ব রমণীর স্বামীর হরমোনজনিত কোন সমস্যা থাকলে এবং গনোরিয়া রোগের ভোগার ইতিহাস থাকলে প্রথমে সেটির চিকিৎসা করতে হবে।

বন্ধ্যাত্ব রমণীর হরমোন জনিত কোন সমস্যা থাকলে এবং ঋতুস্রাবের অনিয়মের জন্য বন্ধ্যাত্বের দোষ জন্মিলে প্রথমে ঋতুস্রাব স্বাভাবিক করার জন্য চিকিৎসা করতে হবে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় উন্নত মানের বেশ কিছু ঔষধ রয়েছে যার মাধ্যমে একজন বন্ধ্যাত্ব রমণী বন্ধ্যাত্বের কুফল থেকে মুক্তি পাবেন, ইনশাআল্লাহ।

🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥🚥

চর্ম রোগের হোমিও ঔষধ (চুলকানি, একজিমা)🍊Graphites 200 – হাতের চেটোর উল্টো পৃষ্টে একজিমা, চামড়া মোটা হয়,ফাটে, আঙ্গুলের চাম...
29/05/2025

চর্ম রোগের হোমিও ঔষধ (চুলকানি, একজিমা)
🍊Graphites 200 – হাতের চেটোর উল্টো পৃষ্টে একজিমা, চামড়া মোটা হয়,ফাটে, আঙ্গুলের চামড়া মোটা হয়, মুখে, কানের পেছনে, চোখের পাতায়, জননেন্দ্রিয়ে ফুস্কুড়ি কিংবা ঘায়ের মতো উদ্ভেদ,তা থেকে মধুর মতো চটচটে রস নিঃসরণ। উদ্ভেদ্গুলি মাছের আঁশের পদার্থ দিয়ে ঢাকা।

🍋Petroleum 30 – ওপরের Graphites এর মতো লক্ষণ তবে উদ্ভেদ গুলি শীতকালে বৃদ্ধি পায় ও গরমকালে আপনাতেই কমে যায়।

🍌Coffea Crud 200 – চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, রক্ত পড়ে, জ্বালা করে ও তার জন্যে অনিদ্রা।

🍍Croton Tig 200 – উদ্ভেদ প্রথমে ফোস্কার মতো, পরে পাকে, চুলকানি জলে ও ঠাণ্ডায় বাড়ে।

🥭Dolichos 30 – চামড়ায় কোন প্রকার উদ্ভেদ নেই অথচ ভয়ানক চুলকানি।

🍎Comocladia 30 – চামড়া লালবর্ণ বা চামড়ায় লাল ডোরাডোরা দাগ। ঘামাচির মতো লালবর্ণের ফুস্কুড়ি ও তাতে অধিক চুলকানি।

🍏Psorinum 200 – গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার, গায়ে এতো দুর্গন্ধ যে স্নান করলেও গন্ধ যায় না। শরীর একটু গরম হলেই চুলকায়, রক্ত বেরোয় ও নানা রকমের উদ্ভেদ।

🍐Sulpher 6 – চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকানোর সময় মহাসুখ, পরে ভীষণ জ্বালা। গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার,অপরিস্কার। চুলকানি রাতে, গরমে ও স্নানে বাড়ে।

🍑Kali Ars 30 – কাপড় খুললেই চুলকানি,আঁশের মতো শল্ক ওঠে, পুরাতন একজিমা – গরমে,চললে, কাপড় খুললে বাড়ে, সোরাসিস।

Sepia 200 – স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে ছোটো ছোটো ফুস্কুড়ি ও তাতে অসহনীয় চুলকানি।

🍒Hepar Sulph 200 – সন্ধিস্থলে ও চামড়ার ভাঁজে রসপূর্ণ উদ্ভেদ ও তাতে অত্যন্ত দুর্গন্ধ ও চুলকানি। গায়ে সামান্য আঁচড় লাগলেই পাকে ও পুঁজ হয়।

🍓Anthrakokali 200 – খোস, প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত চুলকানি, ঠোঁট ও অন্য স্থানে ফাটা ক্ষত, পুরাতন দাদ।

🥝Anacardium Occi 30 – চামড়ায় টোপতলা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। পায়ে কড়া, ক্ষত, পায়ের তলা ফাটা।

🥝Antim Crud 30 – চামড়ায় আঁচিলের মতো বা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। ঘারে, মুখে, পিঠে, হাতে, বুকে উদ্ভেদ বেরোয় ও চুলকায়।

🍅Aloe Soc 30 – খোস, প্যাঁচড়া প্রতি বছর শীতকালে দেখা যায়।

🥥Echinacea Q – খোস, প্যাঁচড়া, চুলকানি এবং পারদ ও উপদংশজনিত চর্মরোগের উৎকৃষ্ট ওষুধ।

🥑Urtica Urens 200 – আমবাতে ভয়ানক চুলকানি, জ্বালা ও কাঁটাবেঁধার মতো বেদনা থাকে,রোগি ক্রমাগত হাত বোলায়। হাতের, মুখের, বুকের চামড়া ফোলে, গরম হয়, ফুস্কুড়ি বেরোয়। ঘুমালে ফুস্কুড়ি মিলিয়ে যায় কিন্তু বিছানা থেকে উঠলে আবার বেরোয়।

🍑Bufo Rana 200 – হাতে ও পায়ের তালুতে ফোস্কা্‌, সামান্য আঘাতে ক্ষত হয়,পাকে,মুখে ও গলায় ক্ষত হয়ে ছিদ্র হয়ে যায়, স্তনে কান্সারের মতো ক্ষত।

🍐Acid Chryso 30 – খোস, প্যাঁচড়া, দাদ, সোরাসিস ও নিম্নাঙ্গের একজিমা।

🥔Anagallis 30 – হাতের চেটোয়, হাতে ও আঙ্গুলে চুলকানি।

🥕Arsenic Alb 6 – কপালে ও মাথায় বেশি উদ্ভেদ, খোস প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত দুর্গন্ধ।

🌶️Sarsaparilla 30 – গরমকালে শরীরে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, রোগী বেশ দুর্বল ও শীর্ণকায়, হাত পা ফাটা, গায়ের চামড়া কোঁচকান, নখ কুঁচকে ছোটো হয়ে যায়,নখে ক্ষত ও জ্বালা, অণ্ডকোষ ও লিঙ্গে চুলকানি।

এছাড়াও অসংখ্য মেডিসিন আছে, এখানে মাত্র কয়েকটির কিছু লক্ষন আলোচনা করা হল। রোগীর সার্বিক লক্ষনের উপর নির্ভর করে ঔষধ নির্বাচন করবেন।

((পোস্টটা নবীন ডাক্তারদের জন্য লিখিত, সর্বসাধারণের জন্য নয়))

21/05/2025

বাচ্চাদের রাগ সামলানো খুব মুসকিল। তারপরও মাথা ঠান্ডা রেখে পরিস্থিতি হ্যান্ডেল করতে হবে।
🎯 ছোট শিশুদের (toddler) রাগ বা জেদ (anger or tantrum) খুব সাধারণ একটি বিষয়, কারণ তারা এখনো নিজের অনুভূতি ঠিকভাবে বোঝাতে শেখেনি। তবে বাবা-মা হিসেবে এ সময়টায় ধৈর্য, বোঝাপড়া, ও সঠিক কৌশল অবলম্বন করাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
toddler-এর রাগ বা জেদ সামলানোর কিছু কার্যকরী উপায় বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো:
🔹 ১. শান্ত থাকুন :
Toddler রেগে গেলে বা চিৎকার-চেঁচামেচি করলে আপনি নিজেও রেগে গেলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। শিশুরা অভিভাবকের প্রতিক্রিয়া থেকে শেখে। তাই নিজেকে শান্ত রাখুন।
👉 মনে রাখবেন: আপনি যত শান্ত, শিশুও তত দ্রুত শান্ত হবে।
🔹 ২. রাগের পেছনের কারণ খুঁজে বের করুন :
Toddler-এর রাগ সাধারণত ক্ষুধা, ঘুমের অভাব, ক্লান্তি, অতিরিক্ত উদ্দীপনা বা কিছু না পাওয়ার কারণে হয়।
🔍 উদাহরণ: দুপুরে ঘুম না হলে বিকেলে সাধারণত ওরা বেশি জেদ করে।
🔹 ৩. "না" বলার বদলে বিকল্প দিন :
বারবার “না” বললে শিশু আরও বিরক্ত হয়। তার বদলে তাকে অন্য কিছুতে মনোযোগ দিতে সাহায্য করুন।
👉 যেমন: “ওটা এখন খাওয়া যাবে না, কিন্তু চল আমরা একসাথে বই পড়ি!”
🔹 ৪. শব্দের বদলে স্পর্শ ব্যবহার করুন :
কখনো কখনো কথা না বলে শিশুকে কোলে নেওয়া বা আলতো করে জড়িয়ে ধরা অনেক বেশি কাজ করে।
💡 কারণ: শিশুরা নিরাপত্তা ও ভালোবাসা পেলে সহজে শান্ত হয়।
🔹 ৫. পজিটিভ রুটিন গড়ে তুলুন:
নিয়মিত খাওয়া, ঘুম, খেলা ও শেখার সময় নিশ্চিত করুন। এটি শিশুর আচরণে স্থিরতা আনে।
🔹 ৬. রাগ পেরিয়ে গেলে বোঝান, শাসাবেন না :
রাগের মুহূর্তে কিছু বললে শিশু শোনে না। কিন্তু রাগ চলে গেলে ধীরে ধীরে বুঝিয়ে বলুন – "রাগ হওয়াটা ঠিক আছে, কিন্তু চিৎকার করা বা জিনিস ছোঁড়াটা ঠিক না।"
🔹 ৭. ছোট ছোট ভালো কাজের প্রশংসা করুন :
শিশু যখন ভালো আচরণ করে, সেটা লক্ষ্য করে সাথে সাথে প্রশংসা করুন। এতে শিশুর মধ্যে পজিটিভ আচরণ তৈরির ইচ্ছা বাড়ে।
মনে রাখবেন:
Toddler-এর ব্রেন এখনো পূর্ণ বিকশিত হয়নি।
ওরা যে জেদ করে, সেটাই তাদের নিজস্ব অনুভূতি প্রকাশের চেষ্টা।
আপনি যত ধৈর্য ধরবেন, ওর শেখার গতি ততই উন্নত হবে। ❤️

চায়না অফিসিনালিস :সদৃশ : সিঙ্কোনা গাছের ছাল যেমন খুব তিতা, ঠিক তেমনি সিঙ্কোনা গাছ থেকে তৈরি চায়না ওষুধ'টির রোগীর আচরণ ...
15/05/2025

চায়না অফিসিনালিস :

সদৃশ : সিঙ্কোনা গাছের ছাল যেমন খুব তিতা, ঠিক তেমনি সিঙ্কোনা গাছ থেকে তৈরি চায়না ওষুধ'টির রোগীর আচরণ খুব তিতা বা খারাপ। এবং মুখের বা জিহ্বার স্বাদ প্রায় তিতা থাকে।

যে কোন কিছু চায়না, সেই বুঝি চায়নার রোগী!
তাহলে একটু পরখ করে দেখা যাক :

ভালো ব্যবহার করতে চায়না : কারণ বদমেজাজী, সামান্য কথায় চটে যায়, তর্ক করে, গালাগাল করে, ঝগড়া করে, এমন বাজে ব্যবহার করে যে, পরে নিজেই লজ্জিত হয়। স্নায়বিক উত্তেজনার কারণে নিজেকে সংযত বা সংশোধন করতে পারে না।

বেঁচে থাকতে চায়না : কারণ হতাশা, বিমর্ষতা, উৎসাহহীনতা ও উদাসীনতায় ভোগে। আত্মহত্যা করতে চায়, বাড়ি থেকে চলে যেতে চায় কিন্তু সাহসে কুলায় না।

অনাবৃত বা খালি গায়ে থাকতে চায়না : কারণ খালি গায়ে থাকলে তার সমস্ত রোগলক্ষণ বা উপসর্গ বৃদ্ধি পায়।

সাধারণত কথা বলতে চায়না : কারণ অসুস্থতার ফলে তার মেজাজ খিটখিটে থাকে।

কাজ করতে চায়না : কারণ অসুস্থতার জন্য তার শরীর খুব দুর্বল থাকে।

মানসিক বা শারীরিক আঘাত পেলে কাউকে বলতে চায়না।

ছাত্র-ছাত্রীরা পড়ালেখা করতে চায়না।

আদর চায়না, আদর করলে রাগ হয়।

ফল খেতে চায়না।

অসুস্থ হলেও ডাক্তারের কাছে সহজে যেতে চায়না। শিশুরা অসুস্থ হলেও বাবা মাকে কিছু না বলে প্রায়‌ই চুপচাপ শুয়ে থাকে।

খেলাধুলা করতে চায়না।

মনখুলে হাসি ঠাট্টা, রসের বা মজার কথা বলতে চায়না।

কোন আনন্দময় অনুষ্ঠানের জন্য গয়না বা পোশাকের জন্য উৎসাহ দেখাতে চায়না।

অসুস্থ থাকলেও সেবা-যত্ন চায়না।

কাজকর্ম, পড়াশোনা কোন কিছুতেই মন বসতে চায়না।

বাস্তবে তেমন কিছু করতে চায়না, কিন্তু কল্পনাই রাজপ্রাসাদ বানাতে চায়, অনেক কিছু করতে চায়।

তামাকের গন্ধ, সুগন্ধ, দুর্গন্ধ এমনকি ফুলের গন্ধ নিতে চায়না : কারণ এগুলো সহ্য হয় না।

ব্যথাযুক্ত বা আক্রান্ত স্থান ধীরে ধীরে নড়াতে চায়না : কারণ তাতে ব্যথা বৃদ্ধি পায়। জোরে জোরে নড়াতে চায় কারণ তাতে উপশম হয়।

আক্রান্ত স্থানে ঢিলা করে পোশাক বা জুতা পরতে চায়না : কারণ তাতে ব্যথা বৃদ্ধি পায়। ফলে টাইট করে পরে।

রুটি, মাখন, মাংস, চর্বিযুক্ত গুরুপাক খাদ্য খেতে চায়না।

যদিও হজম হতে চায়না তবুও কারো কারো ঝাল মসলাযুক্ত খাবার খেতে ইচ্ছে করে।

খাদ্য যা খায় শরীরে কোন উপকারে আসতে চায়না। ফলে যে কোনো রোগে রস-রক্ত ক্ষয়ের পর শরীর জীর্ণ, দুর্বল ও ফ্যাকাশে হয়ে যায়।

স্বাস্থ্য একবার নষ্ট হলে, সহজে ভালো হতে চায়না।

মুখের স্বাদ ভালো থাকতে চায়না, তিতা, নোনতা লাগে।

যা খায়, ঠিকমতো হজম হতে চায়না, বমি বা মলের সাথে গোটা গোটা বের হয়ে যায়।

লেবুর শরবত, টক মিষ্টি ফল, টক মিষ্টি আচার, টক, শরীর সতেজকারী বস্তু হাতছাড়া করতে চায়না : কারণ এগুলো খুব পছন্দ। যদিও সেগুলো ক্ষতি করে।

পেট ফাঁপায় তরুণ অবস্থায় চায়নায় উপকার হলেও পুরাতন অবস্থায় বিশেষ উপকার হতে চায়না।

পেট ফাঁপা ঢেঁকুরে উপশম হতে চায়না।

একা থাকতে কিংবা সঙ্গী ছাড়া কোথাও যেতে চায়না : কারণ শরীর ভেঙে পড়েছে ফলে মন আতঙ্কিত। আত্মবিশ্বাসের অভাবে অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।

রোমান্টিক গান তেমনটা শুনতে চায়না কিন্তু প্রেমে ব্যর্থ হয়ে পুরনো দিনের বিরহের গান শুনতে চায়।

ক্ষুধা লাগলেও সহজে খেতে চায়না। শিশুরা ক্ষুধা লাগলেও খাওয়ার জন্য তেমন কান্না করে না।

কুকুরের আশেপাশে যেতে চায়না : কারণ কুকুর দেখে ভীষণ ভয় পায়।

জীব-জন্তুর কাছাকাছি যেতে চায়না : কারণ জীব-জন্তুর ভীষণ ভয়, এমন কি প্যাঁচার ডাকেও ভয় পায়।

আক্রান্ত স্থান বা ব্যথার স্থান হালকা ভাবে স্পর্শ করতে চায়না : কারণ তাতে ব্যথা বৃদ্ধি পায় বরং জোরে চেপে ধরলে উপশম হয়।

নিজে কাউকে ভালবাসতে চায়না।
এমন কি অন্যের ভালবাসা বা সহানুভূতি চায়না।

শরীরের যে সকল অঙ্গে পাথুরি হয়, চায়না প্রয়োগে সেখানে নতুন করে পাথুরি উৎপন্ন হতে দিতে চায়না।

যথা : পিত্তপাথুরি, কিডনি পাথুরি, মূত্র পাথুরি, প্যানক্রিয়াসের পাথুরি, ওষুধ দিয়ে কিংবা অপারেশন করে সারালেও উক্ত স্থানে বারবার পাথুরি জন্মে।
কারণ যে স্থানে একবার পাথুরি হয়, সেখানে বারবার পাথুরি জন্মাবার প্রবণতা দেখা যায়, ইহাই পাথুরির বৈশিষ্ট্য।

তাই চিকিৎসার ফাঁকে বা শেষে ২/১ দাগ উচ্চশক্তির চায়না প্রয়োগ করলে নতুন করে পাথুরি জন্মাতে চায়না।

ডা. হ্যানিম্যান বলেন পাথুরির ব্যথাসহ যে কোন ব্যথায় যদি আক্রান্ত স্থান সামান্য স্পর্শে বা নড়াচড়ায় বৃদ্ধি বা অসহ্যবোধ করে, কিন্তু জোরে চাপলে উপশম হয়, আর ব্যথা যদি বারবার ফিরে আসে,

বিশেষ করে পাথুরির ব্যথা যদি নির্দিষ্ট সময় পরপর ফিরে আসে, তাহলে একমাত্রা চায়না তা আরোগ্য করে।

ডা. থেয়ার বলেন, "এই লক্ষণে আমার ২০ বছরের চিকিৎসা জীবনে বহু পাথুরীর রোগী সারিয়েছি, কখনো ব্যর্থ হইনি"।

ওষুদের নামের মধ্যেই ওষুধের মূল লক্ষণসমূহ অন্তর্নিহিত যথা :

CHINA OFF
C : Cheerful Night : রাতে আনন্দিত।
H : Haughty : অভদ্র।
I : Imbecility : মানসিক/শারীরিক দুর্বলতা।
N : No Dimand : কোন চাহিদা নাই।
A : Anger Suddenly : হঠাৎ ক্রোধ।

O : Obscene : অশ্লীল।
F : Frightened : ভীত।
F : Forgetful : অমনোযোগী।

15/05/2025

বাচ্চার মায়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপদেশঃ
আমাদের বাচ্চাদের ব্রেইনের ৯৫% গঠন হয় প্রথম ৫ বছরে। বাকি ৫% গঠন হয় পরের ৩ বছরে। তাই প্রথম ৮ বছর আপনার সন্তানের জন্য - সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এর ভিতর ৫ বছর বেশী গুরুত্বপূর্ণ!
ফলে এই সময়ে সবচেয়ে careful থাকা উচিৎ! এই গঠন বলতে বুঝায় - ব্রেইনের connection তৈরী হওয়া।
যার যত connection তৈরী হবে, সে তত ব্রিলিয়ান্ট হবে!
এই connection তৈরীতে রঙিন খেলনা, পুষ্টিকর খাবার, বাচ্চার সাথে খেলা করা, গল্প বলা - এমনই অনেক কিছু নির্ভরশীল!
কিন্তু আমাদের দেশে - বাচ্চা কথা বলা শেখার আগেই - সবাই লাঠি নিয়ে বসে - ঠিকমত পড়ালেখা শিখছে তো?
#খাবারঃ
একসময় এদেশে মায়েদের বাচ্চার খাবারই ছিল - বার্লি আর সাগু!
তখন বার্লি Face বলে, একটা অপুষ্টির লক্ষ্মণ দেখা যেত। বাচ্চা হতো মোটাতাজা, মা মনে করতো - বেশ ভাল স্বাস্থ্য হয়েছে!
আজ সেই জায়গাটা নিয়েছে, সুজি! সুজি হয় চালের গুড়া, নাহলে গমের।
আবার এর সাথে কোন না কোন দুধ মিশ্রিত করে, সাথে থাকে চিনি। অথচ এর সবগুলোই অপুষ্টির জন্য যথেষ্ট।
কারণ গরীব হলে, গরুর দুধ মিশ্রিত করে - আর টাকা থাকলে infant formula. অথচ দুটোই বাচ্চার জন্য ক্ষতিকারক!
Infant formula'তে কোন কিছু মিশানো নিষেধ। আবার কোন চিকিৎসক লিখে দিলে - শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
আমরা জানি সবসময়ই সুষম খাবার প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে খিচুড়ি হলো, বাচ্চার সুষম খাবার।
অথচ মা'দের বুঝানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাথে যোগ হয়েছে - দাদা/দাদি, নানা/নানি।
মুরুব্বিদের ধারণা - তারাও তো বাচ্চা মানুষ করেছে, কখনো তো সমস্যা হয় নাই!
এর উত্তরে অনেক সময় বলি, দেশ যে ব্রিলিয়ান্ট জনসংখ্যার সংকটে ভুগছে, তা আপনাদের দান!
জাপানে প্রাইমারি স্কুলে কোন পরীক্ষা নেয় না! ওরা এই early childhood development এর উপর গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
আর তাই সেরা ব্রিলিয়ান্ট ঐদেশে তৈরী হয়। আমাদের মত লাঠি হাতে নিয়ে শিক্ষা দেয় না।
#কেন_খিচুড়ি_সেরা?
আমরা সবাই বা অনেকেই জানি essential amino acid বলে, একটা শব্দ আছে। যা শরীর তৈরী করতে পারে না। ফলে বাহিরের খাবার খেয়ে সেই অভাব পূরণ করতে হয়।
একমাত্র খিচুড়িতেই সবগুলো পাওয়া সম্ভব (চালে আটটি আর বাকিগুলো ডালে থাকে)। ফলে চাল-ডাল একসাথে থাকলেই শুধু সবগুলো essential amino acid পাওয়া সম্ভব!
এছাড়াও ডিমে এইসবগুলো essential amino acid থাকে।
#ফলে_বাচ্চার_খাবার_হওয়া_উচিৎঃ
১) মায়ের বুকের দুধ ২ বছর পর্যন্ত, এর বাহিরে আর কোন দুধ নয়।
২) খিচুড়ি (চাল+ডাল+সয়াবিন/অলিভ ওয়েল+সবজি)
৩) ডিম
৪) মা যখন যা খাবেন - সেখান থেকে মাছ/মাংস/সবজি বাচ্চাকে দিবেন। (ফ্রেশ হতে হবে)
৫) সারাদিনে একবার ফল খাবে। #আঙ্গুর বাদে। বাচ্চা সকাল/দুপুর/রাত, প্রচুর ফল খায় - এটাও ভাল লক্ষ্মণ নয়। কারণ পেট ভরা থাকায়, অন্য প্রয়োজনীয় খাবার খাবে না।
সবশেষে মা'দের বলি - আপনার সন্তান যদি পড়ালেখা নাও করে - Early Childhood Development ঠিক থাকলে, রিক্সা চালক হলে - সেরা রিক্সা চালক হবে। বা চোর হলেও সেরা চোর হবে!
তাই সবাই Early Childhood Development এর উপর সময় দিন। সঠিক খাবার নিশ্চিত করুন! সুজি/গরু/ছাগলের (২ বছর বয়স পর্যন্ত) দূধ খাওয়ানো বন্ধ করুন।
বি.দ্র. ছাগলের দূধে অতিরিক্ত অসুবিধা, এক ধরনের রক্তশূন্যতা রোগ হয়।

মিষ্টি আলুঃ "বাচ্চার ওজন দ্রুত বাড়ানোর সেরা খাবার" বাচ্চার স্বাস্থ্য এবং বিকাশের জন্য মিষ্টি আলু একটি বিশেষ খাবার। এটি শ...
08/05/2025

মিষ্টি আলুঃ "বাচ্চার ওজন দ্রুত বাড়ানোর সেরা খাবার"
বাচ্চার স্বাস্থ্য এবং বিকাশের জন্য মিষ্টি আলু একটি বিশেষ খাবার। এটি শুধু বাচ্চার শরীরের জন্য নয়, তাদের মানসিক বিকাশেও সাহায্য করে।

🟠 মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ: 👇

🟣 ওজন বৃদ্ধি:

মিষ্টি আলু দ্রুত বাচ্চার ওজন বাড়াতে সহায়তা করে। এতে থাকা পুষ্টিগুণ বাচ্চার শক্তি বৃদ্ধি করে, যা তাদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে সহায়ক।

🟣 ক্যালসিয়াম ও আয়রন:

এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম এবং আয়রন, যা রক্তশূন্যতা কমায় এবং হাড়ের গঠন শক্তিশালী করে।

🟣 হজমে সহায়তা:

মিষ্টি আলু হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এটি বাচ্চার পেটের সমস্যাগুলোর জন্যও খুব উপকারী।

🟣 বিটা ক্যারোটিন ও ভিটামিন A:

মিষ্টি আলুতে প্রচুর বিটা ক্যারোটিন এবং ভিটামিন A থাকে, যা বাচ্চার চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ায় এবং তাদের চোখের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

🟣 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা:

এটি বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে, যার ফলে তারা বেশি সুস্থ ও সক্রিয় থাকে।

প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় মিষ্টি আলু রাখুন এবং দেখুন আপনার বাচ্চা হয়ে উঠছে আরো শক্তিশালী, সুস্থ এবং প্রাণবন্ত।

#বাচ্চা

Address

বগাবাড়ি বাইপাইল আশুলিয়া সাভার Dhaka
Baipail

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when JHP Tv 22 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram