John Tilock Sarkar, Physiotherapist

John Tilock Sarkar, Physiotherapist জন তিলক সরকার, ফিজিওথেরাপিস্ট, বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতাল, বরিশাল এবং গেস্ট লেকচারার, আই.এইচ.টি, বরিশাল

25/05/2025

#আল্ট্রাসাউন্ড থেরাপি বা UST Machine একটি নিরাপদ ও বহুল ব্যবহৃত ফিজিওথেরাপি পদ্ধতি হলেও, ওভারডোজ বা অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে কিছু ক্ষতিকর দিক দেখা দিতে পারে। নিচে উল্লেখযোগ্য কিছু ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা হলো:

১. টিস্যু ড্যামেজ (Tissue Damage):

অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন হলে টার্গেট টিস্যুতে বার্ন বা ক্ষয় সৃষ্টি হতে পারে, বিশেষ করে যদি থেরাপি দীর্ঘ সময় এক জায়গায় প্রয়োগ করা হয়।

২. পেইন বা অস্বস্তি বৃদ্ধি:

সঠিক নিয়ম না মেনে ব্যবহার করলে ব্যথা কমার বদলে আরও বেড়ে যেতে পারে।

৩. হাড় বা সংবেদনশীল অঞ্চলে ক্ষতি:

অস্থি বা হাড়ের নিকটে অতিরিক্ত প্রয়োগ করলে পেরিওস্টিয়াম (periosteum) উত্তেজিত হয়ে তীব্র ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।

৪. ক্যাভিটেশন (Cavitation):

অতিরিক্ত ইন্টেনসিটি ও সময় ব্যবহার করলে কোষে ক্ষুদ্র বুদবুদের সৃষ্টি হয়, যা কোষের গঠন নষ্ট করতে পারে।

৫. থার্মাল ইনজুরি:

অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন হয়ে কোষ বা রক্তনালিতে ক্ষতি করতে পারে।

৬. রক্তচাপের পরিবর্তন বা মাথা ঘোরা:

দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহারের ফলে কিছু রোগীর মাঝে মাথা ঘোরা বা রক্তচাপের পরিবর্তন দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে যারা কার্ডিওভাসকুলার রোগে আক্রান্ত।

ফিজিওথেরাপিস্ট এর পরামর্শ অনুযায়ী UST মেশিন দ্বারা চিকিৎসা নেয়া নিরাপদ

25/05/2025
 #ইউটিউব দেখে  #ব্যায়াম করা অনেকের জন্য সহজ ও সাশ্রয়ী উপায় হতে পারে, তবে এতে কিছু ঝুঁকি বা ক্ষতির দিকও রয়েছে। নিচে কিছু ...
25/05/2025

#ইউটিউব দেখে #ব্যায়াম করা অনেকের জন্য সহজ ও সাশ্রয়ী উপায় হতে পারে, তবে এতে কিছু ঝুঁকি বা ক্ষতির দিকও রয়েছে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরা হলো:

ইউটিউব দেখে ব্যায়াম করার ক্ষতিকর দিক:

1. #ভুল ফর্ম বা টেকনিক:

ভিডিও দেখে ব্যায়াম করলে আপনি হয়তো সঠিকভাবে বুঝতে পারবেন না শরীরের কোন অংশে কেমন চাপ পড়ছে। এতে পেশি, জয়েন্ট বা লিগামেন্টে আঘাত লাগতে পারে।

2. #ব্যক্তিগত প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যায়াম না হওয়া:

সবার শরীর ও সমস্যার ধরন ভিন্ন। ইউটিউব ভিডিও সাধারণভাবে তৈরি হয়, যা আপনার নির্দিষ্ট সমস্যার জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে।

3. #ওভার ট্রেইনিং বা অতিরিক্ত ব্যায়াম:

ভিডিও দেখে কেউ কেউ অতিরিক্ত অনুশীলন করে ফেলেন, যা ক্লান্তি, ব্যথা কিংবা ইনজুরি তৈরি করতে পারে।

4. #সঠিক গাইডেন্সের অভাব:

ফিজিওথেরাপিস্ট বা প্রশিক্ষকের তত্ত্বাবধান না থাকলে আপনি নিজের ভুল বুঝতে পারবেন না এবং বারবার একই ভুল করতে থাকবেন।

5. #মেডিকেল কন্ডিশন উপেক্ষা করা:

কারও যদি হাড়ের সমস্যা, ব্যাক পেইন, ডিস্ক প্রল্যাপ্স, আর্থ্রাইটিস ইত্যাদি থাকে, তখন সাধারণ ভিডিও দেখে ব্যায়াম করলে সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে।

করণীয়:

>দি সম্ভব হয়, প্রথমে একজন ফিজিওথেরাপিস্ট বা ফিটনেস বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
>নিজের শরীরের সীমাবদ্ধতা বুঝে ব্যায়াম বেছে নিন।
>সহজ ও নিরাপদ ব্যায়াম দিয়ে শুরু করুন এবং ধীরে ধীরে উন্নতি করুন।
>ব্যথা বা অস্বস্তি হলে ব্যায়াম বন্ধ করুন এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

05/05/2025

#পুরুষদের তুলনামূলকভাবে স্ট্রোক হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো:

১. জীবনযাত্রার পার্থক্য

পুরুষরা সাধারণত বেশি ধূমপান, মদ্যপান এবং অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাসের দিকে ঝুঁকেন, যা স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।

২. হরমোনগত পার্থক্য

মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেন হরমোন থাকে, যা হৃদযন্ত্র ও রক্তনালিকে কিছুটা সুরক্ষা দেয়। পুরুষদের ক্ষেত্রে এই সুরক্ষা কম থাকে।

৩. রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি

পুরুষদের অল্প বয়স থেকেই উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ ও আর্টারির ব্লকেজের প্রবণতা বেশি থাকে, যা স্ট্রোকের বড় কারণ।

৪. স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট দুর্বলতা

অনেক পুরুষ মানসিক চাপ বা স্ট্রেস ঠিকভাবে মোকাবিলা করতে পারেন না, যার ফলে উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।

৫. শারীরিক কার্যকলাপ কমে যাওয়া

কর্মব্যস্ত জীবনে অনিয়মিত ব্যায়াম ও দীর্ঘক্ষণ বসে থাকার অভ্যাসও পুরুষদের স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়ায়।

৬. ডাক্তারি চেকআপে অনীহা

অনেক পুরুষ স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে দেরিতে ডাক্তার দেখান বা নিয়মিত চেকআপ করান না, ফলে আগে থেকেই রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো ধরা পড়ে না।

তবে বয়সের সাথে সাথে মহিলাদের (বিশেষ করে মেনোপজের পর) স্ট্রোকের ঝুঁকিও বেড়ে যায়।

05/05/2025

উচ্চ রক্তচাপ (হাই ব্লাড প্রেসার) নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য কিছু কার্যকর উপায় হলো:

১. সুষম ও কম লবণযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করুন

বেশি ফল, সবজি, পূর্ণ শস্য ও কম চর্বিযুক্ত খাবার খান।

দিনে ৫-৬ গ্রাম এর বেশি লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

২. নিয়মিত ব্যায়াম করুন

সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন, দিনে ৩০ মিনিট করে হাঁটা, সাইকেল চালানো, যোগব্যায়াম ইত্যাদি করুন।

৩. ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন

অতিরিক্ত ওজন উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই BMI (Body Mass Index) ঠিক রাখতে সচেষ্ট হন।

৪. ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করুন

ধূমপান রক্তনালিকে সংকুচিত করে এবং রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।

৫. মানসিক চাপ কমান

মেডিটেশন, ডিপ ব্রিথিং বা রিল্যাক্সেশন টেকনিক ব্যবহার করুন।

৬. পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন

প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ভালো ঘুম জরুরি।

৭. রক্তচাপ নিয়মিত পরিমাপ করুন

বাসায় মনিটর ব্যবহার করে নিয়মিত রক্তচাপ চেক করুন এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

৮. ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন

যদি lifestyle পরিবর্তন যথেষ্ট না হয়, তাহলে ওষুধ সেবন জরুরি হতে পারে।

05/05/2025

ভুল ভঙ্গিতে বা অতিরিক্ত সময় ধরে মোবাইল ব্যবহারের কারণে হাতের ব্যথা হওয়া খুবই সাধারণ একটি সমস্যা, যাকে “টেক্সটার্স থাম্ব”, “স্মার্টফোন এলবো” বা “টেনোসিনোভাইটিস” নামেও ডাকা হয়। নিচে মোবাইল ব্যবহারের ফলে হাতের ব্যথার প্রধান কারণগুলো দেওয়া হলো:

ভুলভাবে মোবাইল ব্যবহারের কারণে হাতের ব্যথার কারণসমূহ:

১. বেশি সময় ধরে এক হাতে মোবাইল ধরা:
নিরবিচারে একই পজিশনে মোবাইল ধরে রাখলে কনুই, কবজি এবং কাঁধের পেশি ও নার্ভে চাপ পড়ে।

২. অতিরিক্ত টাইপিং ও স্ক্রলিং:
দীর্ঘ সময় টেক্সটিং বা স্ক্রল করার ফলে বৃদ্ধাঙ্গুলির (thumb) টেন্ডনে ইনফ্ল্যামেশন হয় — যাকে ডি-কুয়েরভেইন’স টেনোসিনোভাইটিস (De Quervain’s Tenosynovitis) বলা হয়।

৩. মোবাইল কাঁধ বা গলার কাছে চেপে ধরা:
এভাবে কথা বললে ঘাড় ও কাঁধের মাংসপেশিতে টান পড়ে, যার প্রভাব হাত পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।

৪. কবজি বাঁকা করে মোবাইল ধরা বা টাইপ করা:
লম্বা সময় ধরে কবজি বাঁকানো অবস্থায় রাখলে কার্পাল টানেল সিনড্রোম হতে পারে, যার ফলে হাত অবশ বা ব্যথা হয়।

৫. টানা মোবাইল গেম খেলা বা ভিডিও দেখা:
অবিরাম মোবাইল ধরে রাখলে বাহুর পেশি ক্লান্ত হয় এবং ব্যথা শুরু হয়।

প্রতিরোধের উপায়:

প্রতি ২০–৩০ মিনিট পর মোবাইল ব্যবহার থেকে বিরতি নিন

দুই হাতে পালাক্রমে মোবাইল ধরুন

বৃদ্ধাঙ্গুলির অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন

কবজি সোজা রেখে টাইপ করুন

প্রয়োজন হলে হাতের হালকা স্ট্রেচিং ও ফিজিওথেরাপি করুন।

05/05/2025

যদি ভুল ওজনে বা ভুল পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা হয়, তাহলে বেশ কিছু ক্ষতিকর প্রভাব বা জটিলতা দেখা দিতে পারে। নিচে সম্ভাব্য ক্ষতি গুলো উল্লেখ করা হলো:

ভুল ওজনে Cervical Traction এর ক্ষতিকর দিকসমূহ:

1. মাংসপেশি ও লিগামেন্টে অতিরিক্ত চাপ:
বেশি ওজন দিলে ঘাড়ের পেশি ও লিগামেন্ট টান খেতে পারে, ফলে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে বা ইনজুরি হতে পারে।

2. স্নায়ুতে চাপ বা ইনজুরি:
অতিরিক্ত ওজন স্নায়ুর উপর চাপ সৃষ্টি করে প্যারেথেসিয়া (ঝিঁঝি ধরা, অসাড়তা), ব্যথা বা এমনকি স্নায়ুর স্থায়ী ক্ষতি করতে পারে।

3. মেরুদণ্ডে অস্থিরতা (Instability):
ভুল ওজনে বা দীর্ঘ সময় ধরে ট্র্যাকশন দিলে ডিস্ক স্পেসে অতিরিক্ত টান পড়ে, যা সার্ভাইকাল স্পাইনকে অস্থির বা দুর্বল করে তুলতে পারে।

4. ভার্টিগো বা মাথা ঘোরা:
ঘাড়ে অতিরিক্ত টান দিলে রক্তপ্রবাহ ব্যাহত হতে পারে, ফলে মাথা ঘোরা বা অসুস্থ বোধ হতে পারে।

5. Muscle Spasm বা রিফ্লেক্স কনট্রাকশন:
অতিরিক্ত টান পেলে শরীরের রক্ষামূলক প্রতিক্রিয়ায় ঘাড়ের পেশি খিঁচে যেতে পারে, যা অবস্থা আরও খারাপ করতে পারে।

6. গুরুতর ক্ষেত্রে ডিস্কের অবনতি:
যদি কোনো রোগীর আগে থেকেই ডিস্ক herniation থাকে এবং ভুল ওজনে ট্র্যাকশন দেওয়া হয়, তাহলে ডিস্ক আরও বেরিয়ে গিয়ে অবস্থা গুরুতর হতে পারে।

উপসংহার:

Cervical traction অবশ্যই একজন প্রশিক্ষিত ফিজিওথেরাপিস্ট বা চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ও রোগীর অবস্থা অনুযায়ী নির্ধারিত ওজনে দেওয়া উচিত।

05/05/2025

#ভুলভাবে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিলে অনেক রকম ক্ষতি হতে পারে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হলো:

1. #ব্যথা ও অস্বস্তি বেড়ে যাওয়া: সঠিকভাবে ব্যায়াম বা থেরাপি না হলে বিদ্যমান ব্যথা আরও বেড়ে যেতে পারে।

2. #চিকিৎসার গন্তব্যে পৌঁছানো না: ভুল পদ্ধতিতে চিকিৎসা নিলে সমস্যা নিরাময় না হয়ে দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে।

3. #মাংসপেশি বা জয়েন্টের ক্ষতি: অপ্রশিক্ষিত বা ভুলভাবে থেরাপি করলে মাংসপেশি টান, জয়েন্ট ইনজুরি, লিগামেন্ট ক্ষতি ইত্যাদি হতে পারে।

4. #নার্ভে চাপ পড়া বা ক্ষতি: ভুল স্ট্রেচিং বা ম্যানুয়াল থেরাপি নার্ভে চাপ সৃষ্টি করে অসাড়তা বা ব্যথা বাড়াতে পারে।

5. #পোস্টার ও গেট (ভঙ্গিমা ও হাঁটার ধরণ) খারাপ হয়ে যাওয়া: ভুল কায়দায় ব্যায়াম বা থেরাপি করলে শারীরিক ভঙ্গি খারাপ হতে পারে, যা ভবিষ্যতে অন্য সমস্যার জন্ম দেয়।

6. #আর্থিক ও মানসিক ক্ষতি: ফল না পেয়ে অর্থ অপচয় হয় এবং রোগী মানসিকভাবে হতাশ হয়ে পড়ে।

05/05/2025

#দীর্ঘদিন neck support (neck collar) ব্যবহার করলে কিছু ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দিতে পারে, বিশেষ করে যদি তা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বা প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় ব্যবহার করা হয়। নিচে এর কিছু সাধারণ ক্ষতিকর দিক তুলে ধরা হলো:

1. মাংসপেশির দুর্বলতা (Muscle Weakness): দীর্ঘসময় কলার ব্যবহার করলে ঘাড়ের স্বাভাবিক মাংসপেশিগুলো নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে, ফলে তারা দুর্বল হয়ে যায়।

2. নড়াচড়ার সীমাবদ্ধতা (Reduced Mobility): নিয়মিতভাবে ঘাড় নাড়ানো না হলে হাড় ও জয়েন্টগুলো শক্ত হয়ে যেতে পারে, ফলে ঘাড়ের স্বাভাবিক নড়াচড়া ব্যাহত হয়।

3. নির্ভরশীলতা (Dependency): অনেক সময় রোগী অভ্যস্ত হয়ে পড়ে এবং নিজের অজান্তেই সারাক্ষণ কলার পরে থাকতে চায়, যা মানসিকভাবে আত্মনির্ভরশীলতা কমিয়ে দেয়।

4. রক্ত সঞ্চালনের ব্যাঘাত: খুব টাইট কলার পরলে ঘাড় ও মাথায় রক্ত সঞ্চালনে সমস্যা হতে পারে, যা মাথাব্যথা বা মাথা ঝিমঝিম করার কারণ হতে পারে।

5. ত্বকের সমস্যা: দীর্ঘসময় কলার ঘর্ষণে ঘাড়ে ত্বকে জ্বালাপোড়া, ঘা বা চুলকানি দেখা দিতে পারে।

সঠিক ব্যবহার কেমন হওয়া উচিত?

সাধারণত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ১-২ সপ্তাহের বেশি neck support ব্যবহার করা উচিত নয়, unless advised otherwise.

সঙ্গে সঙ্গে ফিজিওথেরাপি ও নরমাল এক্সারসাইজ শুরু করা জরুরি।

01731-179914

Address

Middle Of Bottola And Tecnical Shool. 1204 South Alekanda
Barishal
8200

Opening Hours

Monday 09:30 - 13:00
16:00 - 22:00
Tuesday 09:30 - 13:00
16:00 - 22:00
Wednesday 09:30 - 13:30
16:00 - 22:00
Thursday 09:30 - 13:00
16:00 - 22:00
Saturday 09:30 - 13:00
16:00 - 22:00
Sunday 09:30 - 13:00
16:00 - 22:00

Telephone

01731179914

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when John Tilock Sarkar, Physiotherapist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to John Tilock Sarkar, Physiotherapist:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram