Dr. Nasim's Pain Center

Dr. Nasim's Pain Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Nasim's Pain Center, Doctor, Keranihat, Satkania, Chattogram.

03/05/2022
স্পাইনাল আনেস্থেসিয়ার  পর মাথাব্যথা পোস্ট-ডুরাল-পাংচার মাথাব্যথা (PDPH) হল ডুরা ম্যাটার (মস্তিষ্ক ও মেরুদন্ডের চারপাশের ...
22/04/2022

স্পাইনাল আনেস্থেসিয়ার পর মাথাব্যথা

পোস্ট-ডুরাল-পাংচার মাথাব্যথা (PDPH) হল ডুরা ম্যাটার (মস্তিষ্ক ও মেরুদন্ডের চারপাশের একটি ঝিল্লি) এর খোঁচার কারনে একটি জটিলতা। মাথাব্যথাটি গুরুতর।

মাথাব্যথাটির লক্ষণ এবং উপসর্গ :

১। মাথাব্যথাটি মাথার পিছনে এবং কখনো সামনের অংশে ছড়িয়ে পড়ে।

২। ঘাড় এবং কাঁধে ছড়িয়ে পড়ে, কখনও কখনও ঘাড় শক্ত হয়ে যায়।

৩। এটি নড়াচড়া এবং বসা বা দাঁড়ালে বেড়ে যায় এবং শুয়ে থাকলে কিছু পরিমাণে উপশম হয়।

৪। বমি বমি ভাব, বমি, বাহু ও পায়ে ব্যথা, শ্রবণশক্তি হ্রাস, টিনিটাস, ভার্টিগো, মাথা ঘোরা এবং মাথার ত্বকের প্যারেস্থেসিয়াও ভাব হয়।

৫। মাথাব্যথা সাধারণত আনেস্থেসিয়া দেওয়ার ২৪-৪৮ ঘন্টা পরে ঘটে তবে ০২সপ্তাহ পরেও হতে পারে। এটি সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে সমাধান হয়ে যায়।

চিকিৎসা :

১। কিছু লোকের ব্যথার ওষুধ এবং বিছানা বিশ্রাম
ছাড়া অন্য কোনো চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না।

২। বিছানায় বিশ্রাম নিন।

৩। পানি পান করুন।

৪। কফি পান করুন।

৫। বসা এবং দাড়ানো অবস্তাই থাকবেন না। শুয়ে
বিশ্রাম নিন।

৬। ক্যাফেইন সহ প্যারাসিটামল খান।

এরপর না কমলে আনেস্থেসিয়া চিকিৎকের পরামর্শ নিন।

গর্ভাবস্থায় কব্জিতে ব্যথা (কারপাল টানেল)Wrist Pain during pregnancy(Carpal Tunnel)মহিলারা গর্ভাবস্থায় তাদের কব্জিতে ব্য...
20/04/2022

গর্ভাবস্থায় কব্জিতে ব্যথা (কারপাল টানেল)
Wrist Pain during pregnancy(Carpal Tunnel)

মহিলারা গর্ভাবস্থায় তাদের কব্জিতে ব্যথা বা দুর্বলতা অনুভব করেন সাধারণত ২৮ সপ্তাহের পর। গর্ভাবস্থায় শরীরে অতিরিক্ত পানির কারনে কার্পাল টানেলের উপর চাপ পড়ে, যা হাতের কব্জি থেকে তালুর নীচে চলে যায়। শিশুর জন্মের কয়েক মাসের মধ্যে ব্যথা ভালো হয়ে যায়।

আপনার যদি হাত বা কব্জিতে অসাড়তা, ঝিঁঝিঁ ধরা বা ব্যথা হয় বা আপনার কাঁধ পর্যন্ত ব্যাথা বা অদ্ভুত অনুভূতি থাকলে আপনার ডাক্তারকে কল করুন।

সুপারিশ:

১। রেঞ্জ-অফ-মোশন ব্যায়াম করুন বা আপনার কব্জি প্রসারিত করুন।

২। ব্যথার জন্য বরফ প্রয়োগ করুন।

৩।পুনরাবৃত্তিমূলক কব্জি(Repeated wrist movement) এবং হাতের গতি, বা অবস্থান বা কার্যকলাপগুলি এড়িয়ে চলুন যা ব্যথা বা অসাড়তাকে আরও খারাপ করে তোলে। আপনার কাজের পুনরাবৃত্তিমূলক গতির প্রয়োজন হলে একটি কব্জি স্প্লিন্ট পরুন।

৪। যদি কম্পিউটারের কাজ ব্যথার কারণ হয়, আপনার কব্জির অবস্থান পরিবর্তন করতে আপনার চেয়ার বা কীবোর্ডের উচ্চতা সামঞ্জস্য করুন।

৫।রাতে ব্যথা হলে বিছানায় কব্জির স্প্লিন্ট পরুন। আপনি ঘুমানোর সময় এটি আপনার কব্জিকে কুঁচকে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।

হাঁটুর ব্যাথা হাঁটু ব্যথা সব বয়সের মানুষের একটি সাধারণ উপসর্গ।  এটি হঠাৎ শুরু হতে পারে, প্রায়ই আঘাত বা ব্যায়ামের পরে।...
13/03/2022

হাঁটুর ব্যাথা

হাঁটু ব্যথা সব বয়সের মানুষের একটি সাধারণ উপসর্গ। এটি হঠাৎ শুরু হতে পারে, প্রায়ই আঘাত বা ব্যায়ামের পরে। হাঁটুর ব্যথা হালকা অস্বস্তি হিসাবে শুরু হতে পারে, তারপর ধীরে ধীরে খারাপ হতে পারে।

কারণসমূহ

হাঁটুর ব্যথার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। অতিরিক্ত ওজন আপনাকে হাঁটুর সমস্যার জন্য বেশি ঝুঁকিতে রাখে। আপনার হাঁটুর অতিরিক্ত ব্যবহার হাঁটুর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে যা ব্যথা সৃষ্টি করে। আপনার যদি আর্থ্রাইটিসের ইতিহাস থাকে তবে এটি হাঁটুতে ব্যথার কারণ হতে পারে।
হাঁটু ব্যথার কিছু সাধারণ কারণ রয়েছে:
মেডিকেল কারণ:
> আর্থ্রাইটিস--- রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিওআর্থারাইটিস, লুপাস এবং গাউট
>বেকার সিস্ট --- হাঁটুর পিছনে একটি তরল-ভরা ফোলা সিস্ট --- যা অন্যান্য কারণে ফোলা (প্রদাহ) সহ হতে পারে, যেমন আর্থ্রাইটিস।
> ক্যান্সার : হাড়ে ছড়িয়ে পড়ে বা হাড়ে শুরু হয়
>Osgood-Schlatter রোগ
> হাঁটুর হাড়ে সংক্রমণ
> হাঁটু জয়েন্টে সংক্রমণ
> আঘাত এবং অতিরিক্ত ব্যবহার
>বারসাইটিস--- হাঁটুতে বারবার চাপ থেকে প্রদাহ, যেমন দীর্ঘ সময় ধরে হাঁটু গেড়ে থাকা, অতিরিক্ত ব্যবহার বা আঘাত।
> হাঁটুর স্থানচ্যুতি
> হাঁটুর বা অন্যান্য হাড়ের ফাটল
> ইলিওটিবিয়াল ব্যান্ড সিন্ড্রোম --- আপনার নিতম্ব থেকে হাঁটুর বাইরের দিকে চলে যাওয়া মোটা ব্যান্ডে আঘাত।
> প্যাটেললোফেমোরাল সিনড্রোম -- আপনার হাঁটুর সামনে ও হাঁটুর চারপাশে ব্যথা।
> লিগামেন্ট ছেঁড়া- অ্যান্টেরিয়র ক্রুসিয়েট লিগামেন্ট (ACL) আঘাত, বা মিডিয়াল কোলেটরাল লিগামেন্ট (MCL) আঘাতের কারণে আপনার হাঁটুতে রক্তপাত হতে পারে, ফুলে যেতে পারে বা unstable হতে পারে।
>ছেঁড়া তরুণাস্থি (মেনিস্কাস টিয়ার) -- হাঁটু জয়েন্টের ভিতরে বা বাইরে ব্যথা অনুভূত হয়।
> স্ট্রেন বা মোচকানো--আচমকা বা অপ্রাকৃতিক মোচড়ের কারণে লিগামেন্টে ছোটখাটো আঘাত।

১০টি লক্ষণ যা আপনার হাঁটুর ব্যথার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত।
1. জয়েন্টের বিকৃতি (Deformity of the Joint)
2. হাঁটতে অসুবিধা (Difficulty Walking)
3. ওজন ধরে রাখতে অক্ষমতা(Inability to Hold Weight)
4. হাঁটুর অস্থিরতা(Knee Instability)
5. হাঁটুতে কম সংবেদন (Less Sensation in the Knee)
6. দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা বা অস্বস্তি(Long-Term Pain or Discomfort)
7. ব্যথা যা আপনার দৈনন্দিন কার্যকলাপকে প্রভাবিত করে(Pain That Affects Your Daily Activities)
8. ব্যথা যা ঘুমকে প্রভাবিত করে(Pain That Affects Sleep)
9. জয়েন্টের চারপাশে লালভাব বা ফোলাভাব(Redness or Swelling Around the Joint)
10. গতির পরিসীমা হ্রাস(Reduced Range of Motion)
হাঁটুর ব্যথার জন্য অপেক্ষা করার চেষ্টা করবেন না। যদি আপনি উপরে তালিকাভুক্ত উপসর্গগুলির কোনো সংমিশ্রণ অনুভব করেন, তাহলে চিকিৎসার সাহায্য নিন।

10/03/2022

গোড়ালিতে ব্যথা?

পায়ের চিন্তা মাথায় নেওয়ার কথা আমরা কেউ ভাবি না! অথচ, সে বেচারার ওপর দিয়েই কিন্তু যত ধকল যায়!
একবার নিজেই ভেবে দেখুন না, সারা শরীরের ভারটা ধরে রেখে যে আপনাকে হাঁটাচ্ছে বা ছোটাচ্ছে, সে বেচারার ধকলটা কোথায়!
যার পরিণতি গোড়ালিতে ব্যথা।
আসলে মানুষের পায়ের ২৬টি হাড়ের মধ্যে গোড়ালির হাড় সবচেয়ে বড়৷ যা শরীরের ওজন ধরে রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি, হাঁটা-দৌড়নোর সময় পায়ের উপর যে চাপ পড়ে, সেই চাপের বেশিরভাগটাই বহন করে গোড়ালির হাড়৷ বিশেষজ্ঞদের দাবি, হাঁটার সময় পায়ের উপর শরীরের ওজনের ১.২৫ গুণ চাপ পড়ে৷ দৌড়ানোর সময় চাপ পড়ে ২.৭৫ গুণ৷ যার ফলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গোড়ালি ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং একটা সময়ের পর শুরু হয় ব্যথা৷

• গোড়ালি ব্যথার কারণ
১. গোড়ালির হাড়ের সঙ্গে যুক্ত থাকে প্লান্টার ফেসিয়াটিস লিগামেন্ট৷ এই লিগামেন্টে খুব বেশি চাপ পড়লে গোড়ালির সঙ্গে যুক্ত টিস্যুগুলি উদ্দীপ্ত হয়ে ওঠে। যার ফলে ব্যথা হয়৷ ফলে অনেকক্ষণ বিশ্রাম নেওয়ার পরও বা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ব্যথাটা বেশি টের পাওয়া যায়৷
২. পায়ের পাতা ফ্ল্যাট হলে গোড়ালিতে ব্যথার সম্ভাবনা বাড়ে৷
৩. গোড়ালির হাড় পূর্ণতা পায় না বলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধির আগে টিনএজারদের এই সমস্যা হয়৷ সেই সঙ্গে হাড় দ্রূত ক্ষয়ও হয়৷ যার ফলে ওই জায়গায় অনেক হাড় উৎপন্ন হতে থাকে যা থেকে ব্যথা হয়৷
৪. দীর্ঘদিন ধরে খুব শক্ত জুতো বা হাই হিল ব্যবহারেও গোড়ালিতে চাপ পড়ে৷ এতে গোড়ালির পিছন দিক থেকে অথবা গোড়ালির ভিতর থেকে ব্যথা অনুভূত হয়৷ পরে এই ব্যথা ক্রমশই বাড়তে থাকে৷
৫. পায়ের পিছনের দিকে নার্ভে বেশি চাপও গোড়ালিতে ব্যথার অন্যতম কারণ৷
৬. খুব বেশি ব্যায়াম, খেলাধুলো এবং হাঁটাচলা করে কাজ করলে গোড়ালির হাড়ে খুব চাপ পড়ে। যা থেকে হাড়ে চিড় ধরে৷ যাঁরা বেশি দৌড়াদৌড়ি করেন, তাঁদের এই কারণে গোড়ালিতে ব্যথা হয়৷ অস্টিওস্পোরোসিস থাকলেও গোড়ালিতে যন্ত্রণা হয়৷

৭• হাঁটার সময় ঠিকভাবে পা না ফেললে, রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস থাকলে, ডায়াবেটিস থেকে নিউরোপ্যাথির সমস্যা হলে, হাড়ের মধ্যে সংক্রমণ বা রক্তে ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে, কিংবা বোন সিস্ট থাকলেও হিল পেইন হয়৷

• লক্ষণ
১. সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর প্রথমে মাটিতে পা দিলেই যদি খুব ব্যথা হয় এবং তার পর কিছুক্ষণ হাঁটাচলা করলে যদি ব্যথা কমে যায়৷
২. কাফ-মাসল পেইন এর ক্ষেত্রে ব্যথা সারা দিন থাকে না৷ কিন্তু রাত্রে ঘুমোনোর সময় এই ব্যথা বাড়ে৷

• কখন ডাক্তার দেখাবেন
১. গোড়ালি ফুলে গেলে৷
২. জ্বরের সঙ্গে গোড়ালিতে ব্যথা হলে৷ অনেক সময় জ্বরের মধ্যে গোড়ালি অসাড়ও হয়ে যেতে পারে।
৩. হাঁটার সময় সমস্যা হলে, পা ভাঁজ করতে অসুবিধা হলে, পায়ের পাতায় ভর দিয়ে দাঁড়াতে সমস্যা হলে৷
৪. এক সপ্তাহের বেশি গোড়ালিতে ব্যথা থাকলে, চলাফেরা ছাড়াও ব্যথা করলে দেরি না করে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
৫. কাফ মাসল এ ব্যথা থাকলে যে পায়ে ব্যথা হবে, তাতে ভর করে হাঁটতে অসুবিধা হবে৷ কাফ পেইনের জায়গা ফুলে থাকবে৷ মানে, ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন।

• কাফ মাসল পেইন
১. আভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণে রক্ত জমাট বেঁধে স্বাভাবিক রক্ত চলাচল ব্যাহত হলে পা ফুলে যায় ও ব্যথা হয়৷ কখনও কখনও আঘাতজনিত কারণেও কাফ মাসল পেন হয়৷
২. লেগ ক্রাম্প থেকেও কাফ পেন হতে পারে।

• উপশম
১. হিল পেইনের ব্যথা থেকে বাঁচতে সব সময়ে নরম জুতো ব্যবহার করুন৷ সিলিকন হিল প্যাড দেওয়া জুতো পরা সব থেকে ভাল৷
২. অসমতল জায়গায় বেশি হাঁটা চলবে না৷
৩. মাসল পেইন থাকলে অবশ্যই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা উচিত৷
৪. শরীরে ভিটামিনের অভাব থাকলে তার দিকে নজরদারি প্রয়োজন৷ কাফ মাসল পেন, গোড়ালিতে ব্যথা থাকলে শরীরে ভিটামিন-ডি ও ভিটামিন-ই-এর পরিমাণ বাড়ানো দরকার৷ তাই বেশি করে সবুজ শাক-সবজি, ফল খাওয়া আবশ্যক৷
৫. বদ হজম নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে, বেশি করে পানি খেতে হবে৷ তেল-ঝাল জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া চলবে না৷ ডাবের পানি ও ফল খেলে ভাল ফল মিলবে৷
৬. ব্যথা হলে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত৷ ব্যথার পিছনে অন্য রোগ থাকলে সেই রোগ নির্মুল করতে হবে।
শুধু ডাক্তারের পরামর্শ, ওষুধ, জুতো আর খাওয়া-দাওয়া ঠিক রাখলেই চলবে না। তার সঙ্গে কিছু নিয়মিত ব্যায়ামও প্রয়োজনীয়।

10/03/2022

১। ইন্টারভেনশনাল পেইন ম্যানেজমেন্ট কি?

ইন্টারভেনশনাল পেইন ম্যানেজমেন্ট হল এমন একটি পদ্ধতি যা প্রতিদিনের কাজগুলিকে সহজ করতে এবং রোগীদের জন্য কার্যকরভাবে জীবনযাত্রার মান পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করার জন্য ব্যথা ব্লক করার কৌশলগুলি ব্যবহার করে। চিকিৎসা প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সার্জারি, ইলেক্ট্রোস্টিমুলেশন, নার্ভ ব্লক বা ইমপ্লান্টেবল ড্রাগ ডেলিভারি সিস্টেম ব্যবহার করা যেতে পারে।

২। কি কি ইন্টারভেনশান পেইন ম্যানেজমেন্ট এর
অংশ?

> ব্যথার ওষুধ।
> শারীরিক থেরাপি (যেমন তাপ বা ঠান্ডা প্যাক,
ম্যাসেজ, হাইড্রোথেরাপি এবং ব্যায়াম)
>সাইকোলজিকাল থেরাপি (যেমন : আচরণগত
থেরাপি, রিলাক্সেশান কৌশল এবং মেডিটেশান)
> আকুপাংচার
>রেডিএশন
>নিউরোলাইটিক ব্লক
>নার্ভ টিস্যু কাটা বা ধ্বংস করা
> ইন্ট্রাথেকাল ইনজেকশান
> এপিডুরাল ইনজেকশান
>স্পাইনাল কর্ড স্টিমুলেশান
> ডিপ ব্রেইন স্টিমুলেশান
>হাইপোফাইসেক্টমি

Address

Keranihat, Satkania
Chattogram

Telephone

+8801717547283

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Nasim's Pain Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Nasim's Pain Center:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category