Dr.Rajib Ghosh FCPS, MCPS, MD

Dr.Rajib Ghosh FCPS, MCPS, MD Specialist of Medicine, Rheumatolgy and Cardiology. Assistant Professor
Alma mater: DMC & NICVD

“অনলাইন  নারী - পুরুষের সম্পর্কের মনস্তত্ব:  কে কি নিয়ে চিন্তিত? "নারী ও পুরুষের মনে এই বিষয়ে উদ্বেগের কারণ এক নয়। এটি “...
29/10/2025

“অনলাইন নারী - পুরুষের সম্পর্কের মনস্তত্ব: কে কি নিয়ে চিন্তিত? "
নারী ও পুরুষের মনে এই বিষয়ে উদ্বেগের কারণ এক নয়। এটি “S*x-differentiated mating psychology” নামের তত্ত্ব থেকে বোঝা যায়...

নারীরা সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও বিশ্বাসযোগ্যতা (safety & authenticity) নিয়ে বেশি চিন্তিত,

পুরুষরা চিন্তিত থাকে বিশ্বাসঘাতকতা ও এককত্ব (fidelity & exclusivity) নিয়ে।

1. Buss, D. M. (1989).
S*x differences in jealousy: Evolution, physiology, and psychology.
— Psychological Science, 1(4), 251–255.
Buss দেখিয়েছেন: পুরুষরা “sexual infidelity”-তে বেশি ভয় পান,
আর নারীরা “emotional infidelity” বা মানসিক প্রতারণা নিয়ে বেশি ভীত।

2. Buss, D. M., & Schmitt, D. P. (1993).
S*xual Strategies Theory: An Evolutionary Perspective on Human Mating.
— Psychological Review, 100(2), 204–232.
এখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, নারীরা evolutionary ভাবে এমন সঙ্গী বেছে নেয়, যিনি নিরাপত্তা ও দীর্ঘমেয়াদী প্রতিশ্রুতি দিতে সক্ষম।
আর পুরুষরা বেছে নেয় যিনি এককভাবে তাদের প্রতি বিশ্বস্ত।

3. Toma, C. L., & Hancock, J. T. (2010).
Looks and lies: The role of physical attractiveness in online dating self-presentation and deception.
— Communication Research, 37(3), 335–351.
এই গবেষণায় দেখা যায়, অনলাইন সম্পর্কে নারীরা ভয় পান প্রোফাইলের “বাস্তবতা” নিয়ে (authenticity concern),
আর পুরুষদের ভয় থাকে “she might be chatting with other men” — অর্থাৎ fidelity concern।

4. Guadagno, R. E., Okdie, B. M., & Kruse, S. A. (2012).
Dating deception: Gender, online dating, and exaggerated self-presentation.
— Computers in Human Behavior, 28(2), 642–647.
নারীরা অনলাইন সম্পর্কের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও সম্ভাব্য প্রতারণা নিয়ে বেশি উদ্বিগ্ন।
পুরুষরা চিন্তিত “exclusive attention” ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা (competition) নিয়ে।

সংক্ষেপে বলা যায়:
নারী ভাবে “সে আসলেই যেমন বলছে তেমন কি? নিরাপদ তো?”

পুরুষ ভাবে “সে কি শুধু আমার সাথেই কথা বলছে?”
এ দুটো ভয়–ই evolutionary ভাবে স্বাভাবিক ও পর্যবেক্ষণযোগ্য পার্থক্য।
Gender-based cognitive and emotional difference ৩

উচ্চ রক্তচাপ তথা সিস্টেমিক হাইপারটেনশন নিয়ে আমরা খুব আলোচনা করলেও ফুসফুসের উচ্চ রক্তচাপ তথা পালমোনারি হাইপারটেনশন অনেকটা...
25/10/2025

উচ্চ রক্তচাপ তথা সিস্টেমিক হাইপারটেনশন নিয়ে আমরা খুব আলোচনা করলেও ফুসফুসের উচ্চ রক্তচাপ তথা পালমোনারি হাইপারটেনশন অনেকটা অগোচরেই রয়ে গেছে। সিস্টেমিক হাইপারটেনশনের চিকিৎসা কার্ডিওলজিস্ট, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, নেফ্রোলজিস্ট সহ জেনারেল প্রেকটিশনারবৃন্দ করলেও ফুসফুসের উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসা করেন কার্ডিওলজিস্টরা। আরেকটা উচ্চ রক্তচাপ আছে, পরিপাকতন্ত্রের উচ্চ রক্তচাপ তথা পোর্টাল হাইপারটেনশন।এটার চিকিৎসা করেন লিভার বিশেষজ্ঞ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞবৃন্দ। আজ ফুসফুসের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে লিখি।
২০২২ সালের NICE গাইডলাইন অনুসারে Pulmonary Hypertension (PH) হলো এমন একটি অবস্থা, যেখানে ফুসফুসের ধমনিতে রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায় — অর্থাৎ mean pulmonary artery pressure (mPAP) > 20 mmHg (right heart catheterization দ্বারা পরিমাপ করা হয়)।
Pulmonary Hypertension (PH) কে WHO ৫টি গ্রুপে ভাগ করেছে। তাদের মূল কারণ, প্যাথোফিজিওলজি, আর চিকিৎসা একসাথে দেওয়া হলো।

Group 1 – Pulmonary Arterial Hypertension (PAH)

কারণ:

Idiopathic (অজানা কারণ)

Heritable (BMPR2 gene mutation)

Drug-induced (যেমন amphetamine, dasatinib)

Connective tissue disease (যেমন scleroderma, SLE)

Congenital heart disease (Eisenmenger syndrome)

HIV infection

Schistosomiasis

প্যাথোফিজিওলজি:
ছোট pulmonary arteries-এ vascular remodeling → lumen সংকুচিত → pulmonary vascular resistance (PVR) বেড়ে যায় → pulmonary pressure বাড়ে।

চিকিৎসা:

Sildenafil (PDE-5 inhibitor)

Bosentan / Ambrisentan (Endothelin receptor antagonist)

Epoprostenol / Treprostinil / Iloprost (Prostacyclin analog)

Riociguat (Soluble guanylate cyclase stimulator)

নতুন ঔষধ: Sotatercept (Activin pathway modulator)

Group 2 – PH due to Left Heart Disease

কারণ:

Left ventricular systolic dysfunction

Left ventricular diastolic dysfunction

Valvular heart disease (যেমন mitral বা aortic disease)

Congenital বা acquired LV inflow/outflow obstruction

প্যাথোফিজিওলজি:
Left atrial pressure বেড়ে গেলে pulmonary veins ও capillary-তে backward pressure → pulmonary venous congestion → secondary PH

চিকিৎসা:

মূল heart failure চিকিৎসা (diuretic, ACE inhibitor, ARB, beta blocker)

Empagliflozin বা Dapagliflozin (SGLT2 inhibitor)

Pulmonary vasodilator এ গ্রুপে সাধারণত নিষিদ্ধ

Group 3 – PH due to Lung Disease or Hypoxia

কারণ:

COPD

Interstitial lung disease (ILD)

Obstructive sleep apnea

Chronic high-altitude exposure

প্যাথোফিজিওলজি:
Chronic hypoxia → pulmonary vasoconstriction ও remodeling → pressure বাড়ে।

চিকিৎসা:

Oxygen therapy

Lung disease-এর মূল চিকিৎসা (bronchodilator, antifibrotic drugs)

Pulmonary vasodilator কেবল severe ক্ষেত্রে

Group 4 – Chronic Thromboembolic Pulmonary Hypertension (CTEPH)

কারণ:

Recurrent বা untreated pulmonary embolism → chronic organized clot → vascular obstruction

প্যাথোফিজিওলজি:
Fibrotic clot pulmonary artery block করে → pulmonary resistance বেড়ে যায়।

চিকিৎসা:

Lifelong anticoagulation

Pulmonary endarterectomy surgery (definitive)

Riociguat (medical therapy if surgery unsuitable)

Group 5 – PH with Multifactorial or Unclear Mechanisms

কারণ:

Hematologic disease: Thalassaemia, Sickle cell disease

Systemic disorder: Sarcoidosis, Vasculitis

Metabolic disorder: Glycogen storage disease

Chronic kidney disease on dialysis

Others: Tumor emboli, splenectomy-related

প্যাথোফিজিওলজি:
বিভিন্ন জটিল প্রক্রিয়া একসাথে কাজ করে — hemolysis, high cardiac output, iron overload, endothelial dysfunction, microthrombosis ইত্যাদি।

চিকিৎসা:

মূল কারণের চিকিৎসা (iron chelation, transfusion control, oxygen)

Sildenafil / Bosentan প্রয়োজনে ব্যবহারযোগ্য

Severe ক্ষেত্রে specialized PH center-এ referral।

Cancer Drugs and the Hidden Cardiovascular Risk— How Life-Saving Therapies Can Trigger Acute Coronary Syndromes (ACS)ক্য...
15/10/2025

Cancer Drugs and the Hidden Cardiovascular Risk

— How Life-Saving Therapies Can Trigger Acute Coronary Syndromes (ACS)

ক্যান্সার চিকিৎসায় ব্যবহৃত আধুনিক ওষুধগুলো অনেক সময় রোগীর জীবন বাঁচালেও, হার্টের জন্য ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
বিশেষ করে কিছু anticancer drug সরাসরি বা পরোক্ষভাবে atherosclerosis, coronary spasm, এমনকি thrombosis ঘটিয়ে Acute Coronary Syndrome (ACS) এর ঝুঁকি বাড়ায়।
এ কারণেই বর্তমানে Cardio-Oncology এক নতুন চিকিৎসা শাখা হিসেবে দ্রুত বিকশিত হচ্ছে।

১. Drugs That Accelerate Atherosclerosis & Plaque Rupture

এই শ্রেণির ওষুধগুলো ধমনীতে atherosclerotic plaque formation ত্বরান্বিত করে, যা পরে ফেটে গিয়ে MI ঘটাতে পারে।

মূল ওষুধগুলো:
Androgen Deprivation Therapy (GnRH agonists) – প্রোস্টেট ক্যান্সারে ব্যবহৃত হয়।

Immune Checkpoint Inhibitors (e.g., PD-1, CTLA-4 blockers)

VEGF inhibitors (VEGFi)

Nilotinib (CML-এর TK inhibitor)

Ponatinib (multi-targeted TKI)

Mechanism: Endothelial injury, inflammation, lipid oxidation → plaque instability → rupture → ACS.

২. Drugs That Cause Coronary Vasospasm

এগুলো coronary artery smooth muscle contraction ঘটিয়ে আকস্মিক ischemia তৈরি করে।

প্রধান উদাহরণ:

Bleomycin

Fluoropyrimidines (বিশেষত 5-Fluorouracil)

Taxanes (e.g., paclitaxel)

Vascular EGF inhibitors

Vinca alkaloids

Clinical tip: এই রোগীরা chest pain এর কথা বললেও coronary angiogram-এ প্রায়শই কোনো plaque দেখা যায় না — কারণ সেটা vasospasm-induced ischemia।

৩. Drugs That Cause Coronary Thrombosis

এই গ্রুপের ওষুধগুলো endothelial dysfunction ও procoagulant state তৈরি করে, ফলে thrombus formation হয়।

প্রধান ওষুধ:

Alkylating agents → Cisplatin, Cyclophosphamide

Proteasome inhibitors

Immune checkpoint inhibitors

Vascular EGF inhibitors

Immunomodulatory drugs → Lenalidomide, Thalidomide

Monoclonal antibodies → anti-CD20, VEGFi

Platinum chemotherapy → Erlotinib, Nilotinib, Ponatinib

Clinical concern: এই thrombosis হতে পারে stent thrombosis বা spontaneous coronary occlusion আকারে।

Cardio-Oncology Implications

Baseline cardiac screening (ECG, Echo, Troponin) কেমো শুরু করার আগে অপরিহার্য।

High-risk drugs ব্যবহারের সময় নিয়মিত cardiac monitoring প্রয়োজন।

Preventive approach: statins, beta-blockers, ACE inhibitors—high-risk patient-এ বিবেচনা করা যায়।

ক্যান্সার চিকিৎসা এখন আর শুধুই ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই নয় — এটি cardiac safety-রও বিষয়।
চিকিৎসক, অনকোলজিস্ট, ও কার্ডিওলজিস্টদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সমন্বয় জরুরি, যাতে life-saving therapy জীবন-ঝুঁকিতে না ফেলে।

২০২৫ সালের চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন —মেরি ই. ব্রাঙ্কো (Mary E. Brunkow)ফ্রেড র‍্যামসডেল (Fred Ramsdell) শিমন সাকা...
06/10/2025

২০২৫ সালের চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন —
মেরি ই. ব্রাঙ্কো (Mary E. Brunkow)
ফ্রেড র‍্যামসডেল (Fred Ramsdell)
শিমন সাকাগুচি (Shimon Sakaguchi)

“Peripheral immune tolerance সহনশীলতা বিষয়ক আবিষ্কারের জন্য”।

কী নিয়ে এই আবিষ্কার:

আমাদের শরীরের রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা (immune system) খুব শক্তিশালী — এটি ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদিকে আক্রমণ করে।
কিন্তু কখনো কখনো এই সিস্টেমটি যদি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, তবে এটি নিজেরই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আক্রমণ করতে পারে — যাকে বলে autoimmune disease (যেমন lupus, rheumatoid arthritis ইত্যাদি)।

এই বছরের নোবেলজয়ীরা আবিষ্কার করেছেন কিভাবে শরীর এই বিপজ্জনক প্রবণতাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।
তাঁরা “Regulatory T cells (Treg)” নামের এক বিশেষ ধরনের ইমিউন সেল সনাক্ত করেছেন, যারা মূলত শরীরের নিরাপত্তারক্ষী — তারা অন্যান্য ইমিউন সেলকে আমাদের নিজের শরীরের টিস্যু আক্রমণ করতে বাধা দেয়।

এই আবিষ্কারের গুরুত্ব:

এই আবিষ্কারের মাধ্যমে “Peripheral immune tolerance” নামে একটি নতুন গবেষণাক্ষেত্রের জন্ম হয়, যা থেকে এসেছে:

Autoimmune রোগের চিকিৎসায় নতুন দিক

ক্যান্সার থেরাপি উন্নয়নের নতুন ধারণা

অঙ্গ প্রতিস্থাপন (transplantation) আরও সফল করার সম্ভাবনা

এরই মধ্যে এই ধারণার ওপর ভিত্তি করে তৈরি কয়েকটি নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে চলছে।

সংক্ষেপে:
আমাদের ইমিউন সিস্টেমের ভারসাম্য রক্ষার রহস্য উন্মোচন করেছেন এই তিন বিজ্ঞানী।
তাদের আবিষ্কার ভবিষ্যতে অটোইমিউন রোগ, ক্যান্সার ও অঙ্গ প্রতিস্থাপনে চিকিৎসা বিজ্ঞানে বড় পরিবর্তন আনতে পারে।

05/10/2025

হৃদরোগ নিয়ে আলোচনা

রাগ (Anger)  হলো মানুষের স্বাভাবিক মৌলিক আবেগ (basic emotion), যেমন ভয়, দুঃখ, আনন্দের মতোই।কিন্তু মনোবিজ্ঞানে রাগকে বলা ...
24/09/2025

রাগ (Anger) হলো মানুষের স্বাভাবিক মৌলিক আবেগ (basic emotion), যেমন ভয়, দুঃখ, আনন্দের মতোই।

কিন্তু মনোবিজ্ঞানে রাগকে বলা হয় secondary emotion — অর্থাৎ ভিতরের ভয়, আঘাত, অবমূল্যায়ন বা অযোগ্যতার অনুভূতির ওপর “ঢাক” হিসেবে প্রকাশ পায়।
যাদের মানসিক বিকাশ (emotional regulation skills) অসম্পূর্ণ, তারা রাগকে গঠনমূলকভাবে ব্যবহার করতে পারে না, বরং ধ্বংসাত্মকভাবে প্রকাশ করে।

কখন রাগ স্বাভাবিক?

কেউ অন্যায় করলে প্রতিবাদ করতে গিয়ে
নিজের সীমা ভাঙা হলে
হুমকি বা ক্ষতির মুখে পড়লে
এই ধরনের রাগ আসলে self-protection বা ন্যায্য প্রতিরক্ষা।

কখন রাগ মানসিক অপরিপক্বতা বা বিকাশজনিত সমস্যা বোঝায়?

রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা (impulse control problem)
ছোট ছোট কারণে বিস্ফোরিত হওয়া
যুক্তি ও আলোচনার পরিবর্তে সবসময় হিংস্র প্রতিক্রিয়া
অন্যকে দোষ দিয়ে নিজেকে সবসময় ভিকটিম ভাবা

এগুলো সাধারণত নিন্মোক্ত ক্ষেত্রে দেখা যায়:

Emotional immaturity (অসম্পূর্ণ মানসিক বিকাশে)
Personality disorders (যেমন borderline বা antisocial)
Unresolved trauma (শৈশবের আঘাত, অবহেলা)

গবেষণায় দেখা যায় যাদের খুব ইমপালসিভ, স্বল্প সহনশীল, অথবা অতি নার্সিসিস্টিক প্রবণতা আছে তাদের অনিয়ন্ত্রিত রাগ বেশী।
Borderline Personality Disorder (BPD) যা নারীদের মধ্যে বেশি ধরা পড়ে, Antisocial Personality Disorder (ASPD) যা পুরুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, Narcissistic traits: ক্ষমতা বা মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে থাকা মানুষদের মধ্যে তুলনামূলক বেশি ধরা পড়ে, এইসব পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার ছোটবেলা থেকে তৈরী হয়। শৈশবের ট্রমা, অনিরাপদ অ্যাটাচমেন্ট, পরিবারে অসুস্থতার ইতিহাস, দরিদ্রতা, সহিংস পরিবেশ, মাদকাসক্ত পরিবেষ্টিত পরিবার, সমবয়সী গ্রুপে সহিংসতা বা অপরাধমূলক আচরণ শেখা, পারিবারিক শাসন না থাকা, অতিরিক্ত অন্যায় প্রশ্রয় পাওয়া, অতিরিক্ত এপ্রিসিয়েশন ইত্যাদি এইসব পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডার তৈরী করে।

এখন এটা শোধরাবার উপায় কি?
“অনিয়ন্ত্রিত রাগ” নিয়ন্ত্রণ করা যায়, এবং এতে ধাপে ধাপে চর্চা দরকার। এটা বরং দক্ষ সাইকিয়াট্রিস্ট বা সাইকোলজিস্ট এর জন্য তোলা থাক।

আমি অনিয়ন্ত্রিত রাগ নিয়ে বিভিন্ন মনীষীর কিছু বাণী এবং একটা কৌতুক দিয়ে শেষ করি।

“রাগ হলো সেই মুহূর্ত, যখন আমরা অন্যের ভুলে নিজের শান্তি হারাই।”

“যে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সে আসলে নিজের জীবনের নিয়ন্ত্রণ হাতে রাখে।”

“রাগ মানেই বুদ্ধির পরাজয়—আর ঠাণ্ডা মাথাই হয় প্রকৃত শক্তি।”

“অল্প কথায় বেশি রাগ দেখানো মানুষ আসলে নিজের ভেতরের যন্ত্রণাকেই প্রকাশ করে।”

“রাগ করলে শক্তি বাড়ে না, বরং বিচারবোধ হারিয়ে যায়।”— রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

“রাগ তখনই ক্ষতিকর, যখন তা ভালোবাসার মানুষদের উপর বর্ষিত হয়।”

“যে রাগের সময় নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সে-ই প্রকৃত বীর।”— হযরত মুহাম্মদ (সা.)

“নীরবতা কখনো কখনো সবচেয়ে বড় জবাব, বিশেষ করে যখন রাগে ফুঁসছ।”— গৌতম বুদ্ধ

“রাগ কমাতে চাইলে নিজের অহং কমাও, কারণ রাগ জন্মায় দম্ভ থেকে।”— চাণক্য

সবশেষে কৌতুকটা...
"পৃথিবীর সব সুখী দাম্পত্য হলো সাইকোলজিক্যাল। যেখানে একজন সবসময় সাইকো আর একজন সবসময় লজিক্যাল। "
কে বলেছে জানি না।

ঔষধ এবং আত্মহত্যার প্রবণতাঃকিছু ঔষধ আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ায়।এটা এখন আলোচিত বিষয়। কিছুদিন আগে একজন সিনিয়র সাইকিয়াট্রিস্ট...
23/09/2025

ঔষধ এবং আত্মহত্যার প্রবণতাঃ
কিছু ঔষধ আত্মহত্যার প্রবণতা বাড়ায়।এটা এখন আলোচিত বিষয়। কিছুদিন আগে একজন সিনিয়র সাইকিয়াট্রিস্ট এবং তার জুনিয়র চিকিৎসকের রেজিষ্ট্রেশন স্থগিত করা হয় রোগীকে প্রেসক্রাইবড ঔষধে আত্মহত্যা প্রবনতা বাড়ার বিষয়ে সতর্ক না করার অভিযোগে।

বিভিন্ন গ্রুপের ওষুধ আছে যেগুলো সুইসাইডাল চিন্তা বা আচরণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে—সব রোগীর ক্ষেত্রে এমন হয় না, কারও কারও ক্ষেত্রে এগুলো ঝুঁকি বাড়ায়।

যেসব ঔষধে Su***de Risk দেখা যায়

1. Psychiatric drugs

Antidepressants (বিশেষ করে SSRI, SNRI, TCA)

উদাহরণ: Fluoxetine, Sertraline, Venlafaxine, Amitriptyline

ঝুঁকি: শিশু, কিশোর, এবং তরুণ (

************** সতর্কতা ***************এইবার যেভাবে ঘরে ঘরে চিকনগুনিয়া হয়েছে সেইটা ছিল আসন্ন ডেঙ্গুর  হুইসেল ব্লোয়িং।মানে...
23/09/2025

************** সতর্কতা ***************
এইবার যেভাবে ঘরে ঘরে চিকনগুনিয়া হয়েছে সেইটা ছিল আসন্ন ডেঙ্গুর হুইসেল ব্লোয়িং।
মানে চিকনগুনিয়া বলে গেছে সব ঘরে ডেংগু হওয়ার মত এডিস মশা আমাদের আছে।
কোমর বেঁধে মশা নিয়ন্ত্রণ না করলে ঘরে ঘরে চিকনগুনিয়ার মত ঘরে ঘরে ডেংগু হবে।
হেল্থ সিস্টেম এর উপর একটা প্রচন্ড চাপ তৈরী হবে। ঔষধ ও স্বাস্থ্য সেবার সংকট হবে। প্রাণহানিতো হবেই।

গর্ভাবস্হায় প্যারাসিটামল (Acetaminophen/Paracetamol) ও অটিজম (ASD)গর্ভাবস্থায় প্যারাসিটামল খুব সাধারণভাবে ব্যবহৃত হয়। ...
23/09/2025

গর্ভাবস্হায় প্যারাসিটামল (Acetaminophen/Paracetamol) ও অটিজম (ASD)

গর্ভাবস্থায় প্যারাসিটামল খুব সাধারণভাবে ব্যবহৃত হয়। অনেক বছর ধরেই গবেষকরা প্রশ্ন তুলেছেন – এর দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহার কি ভবিষ্যৎ শিশুর neurodevelopmental disorder (যেমন Autism Spectrum Disorder (ASD) ও ADHD) এর সাথে সম্পর্কিত হতে পারে?

গবেষণায় কি পাওয়া গেছে?

1. Observational studies (কিছু বড় cohort study, যেমন Danish, Norwegian Mother and Child Cohort):

গর্ভাবস্থায় দীর্ঘমেয়াদী ও ঘনঘন paracetamol use এর সাথে Autism/ADHD এর ঝুঁকি কিছুটা বেড়ে যেতে পারে।

কিন্তু এটি association, প্রমাণ নয়।

2. Meta-analyses (2021–2022):

কিছু বিশ্লেষণে দেখা গেছে paracetamol exposure in utero → ADHD ও ASD এর ঝুঁকি সামান্য বৃদ্ধি।

Risk ratio সাধারণত ছোট (প্রায় 1.2–1.4 গুণ)।

3. Mechanism hypothesis:

প্যারাসিটামল অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও endocrine disruption করতে পারে → fetal brain development প্রভাবিত হতে পারে।

তবে এখনো নিশ্চিত নয়।

শেষে বলা যায়....

কোনো নিশ্চিত causal প্রমাণ নেই যে paracetamol সরাসরি autism বা ADHD ঘটায়।

কিন্তু লম্বা সময়, বেশি ডোজ, ঘনঘন ব্যবহার করলে ঝুঁকি থাকতে পারে।

তাই গর্ভাবস্থায় paracetamol শুধু প্রয়োজন হলে, কম ডোজে, স্বল্প সময়ের জন্য ব্যবহার করা উচিত (WHO, ACOG, FDA এর পরামর্শ)।

বেঁচে থাকলে দেখা হবে উচ্চ রক্তচাপের সঙ্গে, অথবা ডায়াবেটিস এর সঙ্গে। হয়তো দেখা হবে হার্ট এটাক এর সাথে। কারো দেখা হবে ক্যা...
23/09/2025

বেঁচে থাকলে দেখা হবে উচ্চ রক্তচাপের সঙ্গে, অথবা ডায়াবেটিস এর সঙ্গে। হয়তো দেখা হবে হার্ট এটাক এর সাথে। কারো দেখা হবে ক্যান্সার এর সাথে। কারো দেখা হবে আলঝাইমার্স এর সাথে। কাউকে সঙ্গ দিবে ক্রনিক কিডনি ডিজিজ। কেউবা ইনহেলার নিয়ে ব্যস্ত থাকবে। কেউ হার্ট ফেইলিউরের সাথে দিন কাটাবে।
কেউ বিষন্নতা থেকে মুক্তির জন্য একটা শেষ খুঁজবে।
কপাল বেশি খারাপ হলে অনেকের একাধিক সঙ্গী জুটবে। মাসের খরচের একটা বড় অংশ যাবে ঔষধ কিনতে আর হাসপাতালের বিল দিয়ে।
এখন প্রশ্ন হলো আপনার প্রস্তুতি কেমন?
বিষয় সম্পত্তি, সন্তান ও নাতি নাতনি, পরকাল... সব কিছু নিয়ে তো প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
বেঁচে থাকলে সুস্থ থাকার জন্য আপনার প্রস্তুতি কেমন?

আলঝেইমার ডিমেনশিয়া নিয়ে কিছু কথাঃকোলেস্টেরল ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য: আলঝেইমার প্রতিরোধে নতুন দিগন্তকোলেস্টেরল শব্দটি শুনল...
23/09/2025

আলঝেইমার ডিমেনশিয়া নিয়ে কিছু কথাঃ
কোলেস্টেরল ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য: আলঝেইমার প্রতিরোধে নতুন দিগন্ত

কোলেস্টেরল শব্দটি শুনলেই বেশিরভাগ মানুষের মনে ভেসে ওঠে হৃদরোগ, স্ট্রোক বা ধমনীর ব্লক হওয়ার ভয়। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণা প্রমাণ করেছে যে কোলেস্টেরল শুধু ক্ষতিকর নয়, বরং মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কার্যক্রম ও স্মৃতিশক্তি রক্ষায় এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

গবেষণায় দেখা গেছে, রক্তে “ক্ষতিকর” বা লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (LDL) কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকলে এবং একইসঙ্গে ApoB48 নামের একটি বিশেষ প্রোটিন বেশি পরিমাণে উপস্থিত থাকলে আলঝেইমার রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়। এই আবিষ্কারটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে দিতে পারে।

কোলেস্টেরলকে আমরা সাধারণত নেতিবাচকভাবে দেখি। অথচ এটি কোষের ঝিল্লি মজবুত রাখা, হরমোন তৈরি করা এবং বিভিন্ন জৈব প্রক্রিয়া সচল রাখার জন্য অপরিহার্য। বিশেষত মস্তিষ্কে কোলেস্টেরলের একটি ভারসাম্যই স্নায়ুকোষের সঠিক যোগাযোগ নিশ্চিত করে। এ কারণে কোলেস্টেরলের সব রূপকে সমানভাবে দোষী ভাবলে ভুল হবে।

ApoB48 হলো একটি প্রোটিন যা শরীরের চর্বি বিপাকে সাহায্য করে। আশ্চর্যের বিষয়, গবেষকরা দেখেছেন যাদের রক্তে ApoB48-এর মাত্রা বেশি, তাদের আলঝেইমারের ঝুঁকি অনেক কম। এটি প্রমাণ করে যে রক্তের নির্দিষ্ট কিছু জৈব-চিহ্ন (biomarker) হয়তো ভবিষ্যতে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য নির্ণয়ের প্রাথমিক সূচক হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।

এমন প্রমাণ ইঙ্গিত দিচ্ছে যে জীবনধারায় সামান্য পরিবর্তন আনলেই আমরা হয়তো বার্ধক্যে স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি অনেকাংশে সুরক্ষিত রাখতে পারব। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম, ক্ষতিকর কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং উপকারী প্রোটিন যেমন ApoB48 কে সমর্থন করার মতো জীবনযাত্রা হতে পারে আলঝেইমার প্রতিরোধের অন্যতম কৌশল।

যদিও এখনও এই বিষয়ে আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রয়োজন, তবুও এই আবিষ্কার আমাদের সামনে একটি আশাব্যঞ্জক ভবিষ্যৎ উন্মোচন করেছে। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে হৃদ্‌রোগ ও মস্তিষ্কের রোগ আলাদা কিছু নয়—বরং উভয়ের স্বাস্থ্যের মধ্যে রয়েছে নিবিড় যোগসূত্র।

শেষ পর্যন্ত বলা যায়, দৈনন্দিন জীবনে ছোটখাটো পরিবর্তন—যেমন সুষম খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম ও কোলেস্টেরলের সঠিক নিয়ন্ত্রণ—আগামী দিনের মস্তিষ্ককে রাখবে সুস্থ ও প্রখর। আজকের সামান্য সচেতনতা হয়তো কাল এনে দেবে দীর্ঘস্থায়ী মানসিক স্বচ্ছতা এবং জ্ঞানীয় সক্ষমতা।

এই বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা গুলোর সারসংক্ষেপ দেখুনঃ

কোলেস্টেরল ও Alzheimer’s – গবেষণার ফলাফল

1. Framingham Heart Study (2025, Neurology)

কম small-dense LDL-C (sdLDL-C) + উচ্চ ApoB48 → Alzheimer’s এর ঝুঁকি কম

Alzheimer’s এর রোগী হওয়ার Hazard Ratio (HR): 0.62 (95% CI: 0.45–0.86) → ঝুঁকি প্রায় ৩৮% কম

ApoB48 বেশি থাকলে Alzheimer’s হওয়ার ঝুঁকি প্রায় অর্ধেক কমে যায়।

2. Meta-analysis (Frontiers in Aging Neuroscience, 2020)

মোট 24টি স্টাডি ও 1,000+ রোগী বিশ্লেষণ

Alzheimer’s রোগীদের LDL-C গড়ে 0.32 mmol/L বেশি ছিল সাধারণ কন্ট্রোলদের তুলনায়।

Alzheimer’s রোগীদের মধ্যে “high LDL-C” থাকার সম্ভাবনা 1.4 গুণ বেশি (OR: 1.42, 95% CI: 1.17–1.72)।

3. JAMA Neurology (2019) – Genetic study

Early-onset Alzheimer’s (EOAD) রোগীদের মধ্যে উচ্চ LDL-C বেশি পাওয়া গেছে।

APOB জিন ভ্যারিয়েন্ট (যা LDL বৃদ্ধি করে) Alzheimer’s এর ঝুঁকি দ্বিগুণ বাড়ায়।

সারাংশ

Alzheimer’s ঝুঁকিতে কোলেস্টেরলের মান ও ধরণ দুটোই গুরুত্বপূর্ণ।

শুধু LDL কমানো নয়, বরং ApoB48 এর ভারসাম্য রক্ষা করাও সুরক্ষামূলক।

ভবিষ্যতে Alzheimer’s প্রতিরোধে লিপিড প্রোফাইল (LDL, ApoB48) বায়োমার্কার হিসেবে ব্যবহার হতে পারে।

***************** সতর্কতা  ****************U.S. Food and Drug Administration এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের একটি নোটিশে মন্টেলুক...
22/09/2025

***************** সতর্কতা ****************
U.S. Food and Drug Administration এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের একটি নোটিশে মন্টেলুকাস্ট (Montelukast, ব্র্যান্ড নাম Singulair) এর উপর নতুন Boxed Warning (সবচেয়ে শক্তিশালী ও গুরুতর সতর্কতা) যোগ করা হয়েছে।

এই ঔষধ আমাদের দেশে মোনাস, মন্টেয়ার, এম কাস্ট, রিভার্স এয়ার, মনোকাস্ট ইত্যাদি নামে পাওয়া যায় এবং আমাদের দেশে এটা সর্দি কাশিতে মুড়ি মুড়কির মত খাওয়া হয়।

কেন এই সতর্কতা দেওয়া হলো?

গবেষণায় দেখা গেছে, Montelukast ব্যবহারকারীদের মধ্যে গুরুতর মানসিক স্বাস্থ্যের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর হলো –

Suicidal thoughts (আত্মহত্যার চিন্তা)

Suicidal behavior or actions

এছাড়া থাকতে পারে – anxiety, depression, sleep disturbance, agitation, mood changes ইত্যাদি।

কাদের জন্য Montelukast ব্যবহারে সীমাবদ্ধতা?

Asthma রোগীদের ক্ষেত্রে Montelukast এখনও ব্যবহার করা যাবে, তবে রোগী ও পরিবারের সাথে ঝুঁকি–সুবিধা (risk–benefit) আলোচনা করে প্রেসক্রাইব করতে হবে।

Allergic rhinitis (allergic nose problem) – FDA বলেছে, এর জন্য Montelukast last resort হিসেবে ব্যবহার করতে হবে।
অর্থাৎ শুধুমাত্র তখনই ব্যবহার করা উচিত, যখন অন্য চিকিৎসা (antihistamines, intranasal steroids) কাজ করছে না বা রোগী সেগুলো সহ্য করতে পারছে না।

কেন Boxed Warning জরুরি হলো?

আগে শুধু সাধারণ সতর্কতা দেওয়া ছিল।

কিন্তু real-world ডেটায় বারবার গুরুতর সাইকিয়াট্রিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার প্রমাণ পাওয়ায় FDA এটিকে Boxed Warning (সবচেয়ে গুরুতর সতর্কতা) এ উন্নীত করেছে।

এতে ডাক্তার ও রোগী দু’জনই ওষুধের ঝুঁকি সম্পর্কে শুরুতেই সচেতন হবেন।

রোগী বা পরিবারকে কি জানাতে হবে?

Montelukast নেওয়ার সময় রোগী বা অভিভাবককে বলতে হবে—

কোনো mood change, irritability, depression, insomnia, hallucination, বা suicidal thought হলে ওষুধ তাৎক্ষণিক বন্ধ করতে হবে

দ্রুত ডাক্তারকে জানাতে হবে

অর্থাৎ...

Montelukast (Singulair) → asthma তে ব্যবহার করা যায়, কিন্তু allergic rhinitis-এ খুব সীমিতভাবে ব্যবহার করা উচিত।

এর মানসিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (depression, anxiety, suicidal thought) এত গুরুতর হতে পারে যে FDA Boxed Warning দিয়েছে।

তাই এখন থেকে রোগীকে প্রেসক্রাইব করার আগে অবশ্যই ঝুঁকি–সুবিধা আলোচনা করতে হবে।

Address

Katalganj Road
Chittagong
4000

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Rajib Ghosh FCPS, MCPS, MD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Rajib Ghosh FCPS, MCPS, MD:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category