CtgDoctors

CtgDoctors Easy appointment

আগামী   তারিখ, মঙ্গলবার  তুরস্কের  পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক টিম (শিশুদের হৃদরোগ) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ ব...
10/05/2025

আগামী তারিখ, মঙ্গলবার তুরস্কের পেডিয়াট্রিক কার্ডিয়াক টিম (শিশুদের হৃদরোগ) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিভাগে ভিজিটে আসবেন।

এই ভিজিটিং চলাকালীন সময়ে তাঁরা ১-১২ বছর বয়সের বাচ্চা যাদের হার্টে জন্মগত ত্রুটি আছে তাদেরকে বিনামূল্যে রোগ নির্ণয় এবং পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় সার্জারী ,ডিভাইস ক্লোজার সহ চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেন।

এজন্য যাঁদের বাচ্চার হার্টের জন্মগতভাবে ছিদ্র বা এই ধরনের সমস্যা আছে তারা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বহির্বিভাগে অথবা অন্ত:বিভাগে ভর্তির জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।

Courtesy :Dr.Mohammad Shahidul Islam।

12/11/2024

#রক্ত_খুব_সহজলভ্য_নয়।
#চাওয়া_মাত্রই_কি_রক্ত_পাওয়া_যায়?

রক্তের প্রয়োজন আমাদের সবারই হতে পারে। কিন্তু চাইলেই কি তাৎক্ষণিক ভাবে রক্ত সংগ্রহ করা সম্ভব? দিশেহারা হয়ে পরিবার, বন্ধুবান্ধব, পরিচিত অপরিচিত সবাইকে ফোন করার পর হয়ত ব্লাড ডোনার পাওয়া যায়। ততোক্ষণে হয়ত অনেক দেরী ও হয়ে যেতে পারে।
#আচ্ছা_যদি_একটি_সহজ_প্লাটফর্ম_পাওয়া_যায়?

যেখানে থাকবে স্বেচ্ছায় রক্ত দানকারীদের সন্ধান?
যেখানে সহজে যোগাযোগ হবে রক্ত দাতা ও রক্ত গ্রহীতার মধ্যে?

#চিন্তা_করেছেন_কখনো?

#বিপদে_মানুষের_কতটুকু_উপকার_হবে?

www.ctgdoctors.com এ আমরা তৈরী করতে যাচ্ছি চট্টগ্রামের প্রথম অনলাইন ব্লাড ব্যাংক। যা সবার জন্য উম্মুক্ত এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। যেখানে যে কেউ প্রয়োজনে রক্ত দাতার সাথে কথা বলতে পারবে স্বাধীন ভাবে।

তাই যারা স্বেচ্ছায় রক্ত দান করেন তারা #রেজিষ্ট্রেশন করে নিন ctgdoctors.com/bloodbank এ। যাতে জরুরী প্রয়োজনে নিমিষেই বিপদগ্রস্ত মানুষ রক্তদাতার সন্ধান পায়। আর তৈরী হোক #চট্টগ্রামের সর্ববৃহৎ অনলাইন ব্লাড ব্যাংক, ctgdoctors.com
জয় হোক মানবতার।

রেজিষ্ট্রেশন লিংকঃ ctgdoctors.com/bloodbank

বিস্তারিতঃ ctgdoctors.com/aboutus

12/11/2024

#সুপারহিরো_রা_এমনই_হয়।
ctgdoctors.com সেই সুপারহিরোদের কৃতজ্ঞতা জানাই ❤️❤️❤️

এই ছবিটি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের এবং করোনা ওয়ার্ডের। ছবিতে যাদের দেখছেন তারা দুজনই ডাক্তার। সদ্য আইসিইউ থেকে কেবিনে ফিরেছেন, আর যিনি শুয়ে আছেন তিনি ডা. অনিক আর যিনি চিকিৎসা করছেন তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক, একজন মানবিক চিকিৎসক, একজন আপাদমস্তক শিল্পী ডা. সন্দীপন দাশ।

সংগৃহীত

 #ইনসুলিন_কখন_কীভাবে_দেবেন_ও_সতর্কতাএকবার ইনসুলিন নিলে সারা জীবন নিতে হয়, এই ধারণা ঠিক নয়। ছবি: সংগৃহীতইনসুলিন একটি জীবন...
11/10/2022

#ইনসুলিন_কখন_কীভাবে_দেবেন_ও_সতর্কতা

একবার ইনসুলিন নিলে সারা জীবন নিতে হয়, এই ধারণা ঠিক নয়। ছবি: সংগৃহীতইনসুলিন একটি জীবন রক্ষাকারী হরমোন। ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে এই ইনসুলিন। এটি যেহেতু শরীরেরই একটি উপাদান, তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এটি কার্যকরী। অন্যান্য ওষুধের চেয়ে কিডনি ও লিভারের ওপর এর ক্ষতিকর প্রভাব কম।

বিভিন্ন ধরনের ইনসুলিন আছে। অতিদ্রুত কার্যকরী ইনসুলিন, যা খাওয়ার পাঁচ মিনিট আগে নেওয়া যায়। দ্রুত কার্যকরী ইনসুলিন, যা খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে নিতে হয়। মধ্যম কার্যকরী ইনসুলিন, যা দিনে দুবার নিতে হয় এবং লম্বা সময় ধরে কার্যকরী ইনসুলিন, যা সারা দিনে এক বেলা নিলেই হয়। সাধারণত রাতের বেলা ঘুমানোর আগে ইনসুলিন দেওয়া হয়ে থাকে।

#ইনসুলিন_দেওয়ার_ডিভাইস
• ইনসুলিন দেওয়ার জন্য প্লাস্টিকের সিরিঞ্জ আছে। এগুলো বিভিন্ন আকারের হয়ে থাকে। যেমন ১০০ ও ৪০ ইউনিট।

• ইনসুলিন দেওয়ার কলম, এগুলোতে সাধারণত ব্যথা কম হয়।

• ইনসুলিন পাম্প। এটি এমন একটি ডিভাইস, যা শরীরের সঙ্গে লাগানো থাকে এবং প্রয়োজনমতো ইনসুলিন দিতে থাকে। প্রতিবার খাওয়ার আগে ইনসুলিন নিতে হয় না।

• ইনসুলিন সাধারণত চামড়ার নিচে দেওয়া হয়। দুই আঙুল দিয়ে চামড়া টেনে ধরে ৪৫ থেকে ৯০ ডিগ্রি কোণে সুচ প্রবেশ করাতে হবে। চামড়ার ভেতরে সুচ পুরোটাই প্রবেশ করাতে হবে। তারপর পুশ করতে হবে।

#ইনসুলিন_কোথায়_কোথায়_দেওয়া_যায়
• পেটের চামড়া ইনসুলিন দেওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গা।

• নাভি বাদ দিয়ে এবং নাভির ওপর ও নিচের দুই আঙুল জায়গা বাদ দিয়ে পুরো পেটে একেক দিন একেক জায়গায় ইনসুলিন দেওয়া যায়।

• ঊরুর বাইরের পাশে।

• বাহুর বাইরের পাশে।

#ইনসুলিন_সংরক্ষণ
• ইনসুলিন কখনো ডিপ ফ্রিজে রাখা যাবে না।

• সরাসরি সূর্যালোকে বা অত্যধিক তাপমাত্রায় রাখলে ইনসুলিন নষ্ট হয়ে যাবে।

• অব্যবহৃত ইনসুলিন নরমাল ফ্রিজে ৪ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখা ভালো, মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত।

• ব্যবহৃত ইনসুলিন রুম তাপমাত্রায় রাখা যাবে; যা অত্যধিক গরম নয়। তবে নরমাল ফ্রিজে রাখা ভালো।

• ইনসুলিনের নিচে দানা দানা পড়ে গেলে ব্যবহার করা উচিত নয়।

#সতর্কতা
• ইনসুলিন নিয়ে খাবার না খেলে বা অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকলে ব্লাড সুগার কমে গিয়ে রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে। এটি প্রতিরোধ করার জন্য ইনসুলিন নিয়ে আধা ঘণ্টার মধ্যে অবশ্যই খেতে হবে এবং অনেকক্ষণ না খেয়ে থাকা যাবে না।

• ইনসুলিন ওজন বাড়াতে পারে কিছুটা। ইনসুলিন নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা একবার ইনসুলিন নিলে সারা জীবন নিতে হয়–এই ধারণা ঠিক নয়। কিছু ইমার্জেন্সির ক্ষেত্রে, যেমন কোনো অপারেশনের আগে, গর্ভাবস্থায়, ডায়াবেটিস খুব বেড়ে গেলে ইনসুলিন শুরু করে প্রয়োজনে তা আবার বন্ধ করে ওষুধে ফিরে আসা যায়।

লেখক: ডা. মো. মাজহারুল হক তানিম
হরমোন ও ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ,
ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

 #সতর্কতা_জরুরী মাঙ্কিপক্স ভাইরাস সংক্রমণ।
03/08/2022

#সতর্কতা_জরুরী
মাঙ্কিপক্স ভাইরাস সংক্রমণ।

 #ফ্রী_মেডিকেল_ক্যাম্প। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ও দিল্লির সর্বোদয় হেলথ কেয়ার যৌথ মেডিকেল ক্যাম্প। নিউরোসার্জারি, অর্...
28/07/2022

#ফ্রী_মেডিকেল_ক্যাম্প।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ও দিল্লির সর্বোদয় হেলথ কেয়ার যৌথ মেডিকেল ক্যাম্প।

নিউরোসার্জারি, অর্থপেডিক, নেফ্রোলোজি বা কিডনি এবং ইউরোলজি বিভাগের রোগীরা যোগাযোগ করতে পারেন।

স্থানঃ চট্টগ্রাম বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতাল
দামপাড়া, চট্টগ্রাম।

25/07/2022

#চিকিৎসকের_পরামর্শ_ছাড়াই_গ্যাস্ট্রিকের_ওষুধ_সেবন_করে_দেশের_৯০_ভাগ_মানুষ।

অতি প্রচলিত এবং সার্বজনীন স্বাস্থ্যগত সমস্যা ‘গ্যাসট্রাইটিস’। লোকমুখে যা গ্যাস্ট্রিক নামে পরিচিত। বর্তমানে খুব কম মানুষ আছেন যারা এ রোগে ভুগছেন না। শুধু আমাদের দেশেই নয়, বিশ্বজুড়েই এই সমস্যা মহামারি আকার ধারণ করেছে।

আমেরিকান রিসার্চ সেন্টার অব গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির মতে, পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশই গ্যাসট্রাইটিস সমস্যায় ভুগছেন। সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) গবেষণার তথ্য অনুযায়ী, দেশে গত পাঁচ বছর ওষুধ বিক্রির শীর্ষ রয়েছে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ। ২০১৭ সালে যেখানে বিক্রি হয়েছিল ২ হাজার ৬২০ কোটি টাকার ওষুধ, সেখানে সর্বশেষ গত বছর বিক্রি হয়েছে ৩ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ গত পাঁচ বছরে দেশে গ্যাস্ট্রিকের ওষুধের বিক্রি বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ।

রাজধানীর ওষুধের দোকান ব্যবসায়ীরা জানান, প্রেসক্রিপশন ছাড়া যারা ওষুধ কিনতে আসেন। তারা মূলত গ্যাস্ট্রিক জাতীয় ওষুধ ও নাপা নিয়ে থাকেন।

চিকিৎসকরা বলছেন, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া যখন তখন গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ সেবন করার মানে হলো নিজের অজান্তেই শরীরের সর্বনাশ ডেকে আনা। এতে হাড় ক্ষয় থেকে শুরু করে ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে।

বিএসএমএমইউ-এর গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. রাজিবুল আলম বলেন, গ্যাস্ট্রিক কথাটা শুদ্ধ কথা নয়। পাকস্থলী সংক্রান্ত যেকোনো অবস্থা বা রোগকে সাধারণত আমরা গ্যাস্ট্রিক বলে থাকি। চিকিৎসকের ভাষায়, পাকস্থলীর আলসার হলে তাকে বলা হয় গ্যাস্ট্রিক আলসার। আবার পাকস্থলীর ক্যান্সার হলে তাকে গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সার বলে থাকি।

এ রোগের লক্ষণগুলো হলো- পেটের উপরের অংশে ব্যথা বা জ্বালা পোড়া অনুভূত, বুক জ্বালাপোড়া, গ্যাস, বমিভাব, টক ঢেঁকুর, মুখে দুর্গন্ধ, পেট ফাঁপা, ক্ষুধামন্দা, অল্প খেলে ভরপেট অনুভব, ওজন হ্রাস মূলত এসব লক্ষণ প্রকাশ পায়।

অধ্যাপক ডা. রাজিবুল আলম বলেন, খাদ্য অভ্যাসের কারণে মূলত এ রোগ হয়ে থাকে। আর এ রোগের অন্যতম কারণ হলো পেটের ভেতর এক ধরনের জীবাণুর প্রবেশ। যেটি পানি বা খাবারের মাধ্যমে পেটে প্রবেশ করে। আমাদের দেশে অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র, তাই হাইজিন বা পরিষ্কার পরিছন্নতা খেয়াল করা হয় না। অনেকে খোলা পানি পান বা ওয়াসার পানি সরাসরি পান করে থাকেন। যা জীবাণু মুক্ত নয়। অনেকে হোটেলে বাসি-পচা খাবার খেয়ে থাকেন। সঠিক সময়ে খাবার খেতে পারেন না।

“এছাড়া অনেকে আছে, হোটেল বা ফাস্ট ফুডের দোকানের খাবার খেয়ে থাকেন, যেখানে দীর্ঘদিনের পোড়া তেল ব্যবহার করা হয়, খাদ্য উপাদানগুলোর সঠিক মান পরীক্ষা করা হয় না। অনেকে ঘরেও অতিরিক্ত তেলেভাজা খাবার বা অতিরিক্ত ঝাল-মসলা জাতীয় খাবার খেয়ে থাকেন। যার ফলে পাকস্থলীর ইনফেকশন দেখা দেয়। ”

চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ সেবন করলে, শারীরিকভাবে কি কি ক্ষতি হতে পারে- এমন প্রশ্নে এই চিকিৎসক বলেন, আমাদের দেশের শতকরা ৮০ থেকে ৯০ ভাগ মানুষ সরাসরি কোনও চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গ্রহণ করছে। প্রথমত চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ধরনের ওষুধ সেবন উচিত নয়। কারণ প্রতিটা ওষুধ কেমিক্যাল প্লান্টের তৈরি করা বস্তু। সুতরাং, কিছু না কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকেই।

তিনি বলেন, স্বল্প মাত্রায় স্বল্প সময়ে হয়তো এটি সমস্যা হয় না। তবে দীর্ঘ সময় এভাবে ওষুধের ব্যবহার করতে থাকলে এটি শরীরে বিভিন্ন রোগ তৈরি করতে পারে। এতে কিডনির ক্ষতি হয়, স্মৃতি লোপ পাওয়া থেকে ডিমেনশিয়া জাতীয় রোগ হতে পারে। এছাড়া সারা পৃথিবীর গবেষণায় এটা প্রামাণিত হচ্ছে যে, দীর্ঘদিন গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ সেবনের ফলে গ্যাস্ট্রিকের ক্যান্সার জাতীয় রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।

অধ্যাপক ডা. রাজিবুল আলম বলেন, পাকস্থলীর যে এসিড এটা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ বা জীবাণু প্রতিরোধে অন্যতম একটা উপায় হিসেবে কাজ করে। একজন রোগী যখন খুব বেশি মাত্রায় গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ সেবন করে তখন এই এসিড ধমন হতে থাকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রোগ জীবাণু পাকস্থলী পার হয়ে ভেতরে ঢুকে যায় এবং পেটের ভেতরে বিভিন্ন ইনফেকশন তৈরি করে।

তিনি বলেন, যারা চিকিৎসক নয়, বিভিন্ন ফার্মেসিতে কাজ করেন বা পল্লী চিকিৎসক রয়েছেন তারা অজ্ঞতাবশত বা ভুল ধারণা থেকে অনেক সময় গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ দিয়ে থাকেন। ফলে উপকার না হয়ে ক্ষতি বেশি হয়।

অনেক সময় রোগীরা বলে থাকেন, ডাক্তার সাহেব আমিতো ৪০ পাওয়ারে ওষুধ খাই এতেও গ্যাস কন্ট্রোল হয় না। আমাদের বুঝতে হবে, তার গ্যাস কন্ট্রোল না হওয়ার কারণ এসিডিটি তো নয় বরং অন্য কারণে। সেখানে প্রয়োজন অন্য চিকিৎসা।

অধ্যাপক ডা. রাজিবুল আলম বলেন, পাকস্থলীর গ্যাস্ট্রিক বা আলসার জাতীয় রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে পরিষ্কার-পরিছন্নতা সঙ্গে ফোটানো পানি ছাড়া খাওয়া যাবে না। এক কথায় বাচঁতে হলে বাইরের খাবার পরিহার করতে হবে। একই সঙ্গে বাসায় অতিরিক্ত মসলাযুক্ত বা তৈলাক্ত খাবার না খাওয়া।

গ্যাস্ট্রিক থেকে বাঁচতে এই চিকিৎসক বলেন, সঠিক সময়ে খাবার গ্রহণ, খালি পেটে চা, কফি গ্রহণ করবেন না। ধূমপান, মাদকদ্রব্য ও অ্যালকোহল বর্জন করকে হবে। যত্রতত্র ব্যথার ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে যা শরীরকে টক্সিন মুক্ত রাখে। ঘুমাতে হবে ঠিকঠাক, মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে। রাতের খাবার ঘুমানোর অন্তত ২ঘন্টা আগে সেরে ফেলতে হবে।

Address

Chittagong

Opening Hours

Monday 09:00 - 20:00
Tuesday 09:00 - 20:00
Wednesday 09:00 - 20:00
Thursday 09:00 - 20:00
Saturday 09:00 - 20:00
Sunday 09:00 - 20:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CtgDoctors posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to CtgDoctors:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

About CTGDOCTORS

ডাক্তার এর সিরিয়াল নিতে অনেকের অনেক সময় নষ্ট হয়, অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়, সঠিক ডাক্তারের খোজ পাওয়াও হয়ে উঠে কষ্টসাধ্য।

তাদের জন্য আসছে নতুন ওয়েবপোর্টাল "CTGDOCTORS"

কি কি পাবেন এই ওয়েবপোর্টালেঃ