স্বাস্থ্য কথা

স্বাস্থ্য কথা Like for health tips

30/07/2025

প্রতি ৪ জনে ১ জন স্ট্রোক রোগীর বয়স ৫০ -এর কম!

রাত জাগা, সকালের ঘুম বাদ, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন -
তরুণদের স্ট্রোকের অন্যতম কারণ।

যৌন মিলনে মেয়েরা কিভাবে পুরুষকে উত্তেজিত করবে?--------------------------------------------------------------------------...
07/01/2025

যৌন মিলনে মেয়েরা কিভাবে পুরুষকে উত্তেজিত করবে?
----------------------------------------------------------------------------
আপনার সংগীকে বারে বারে চুমু দিন । তার শরিরে আলতভাবে হাত বুলাতে থাকুন । তাকে জরিয়ে ধরে আদর করুন । তার সারা শরিরে চুমু দিতে থাকুন । তাকে আলতভাবে কামড় দিন । এই প্রক্রিয়াগুলো চালিয়ে যান । দেখবেন সে উত্তেজিত হয়ে উঠবে।
প্রথমেই স্ত্রী স্বামীর যৌনতা সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক জ্ঞান রাখতে হবে। তারপর অগ্রসর হবেন।

A) মিলনের প্রস্তুতিঃ
১. বেশিরভাগ মেয়ে সারাদিন কাজের শেষে ঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়। কিন্তু স্বামী সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায় তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায় যাবে।

২. সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ও পোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব দিবে।

৩. অন্যান্য দিনে অন্তর্বাস পরিধান না করলেও সহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ও নিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলে স্বামী মিলনে বাড়তি উত্তেজনা অনুভব করে।

৪. যে সব মেয়ের গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারা অনেকেই চুল কেটে রাখতে চায়। গুপ্তাঙ্গের চুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে। স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটে রাখবে। আর ইসলাম নিয়ম হচ্ছে ৪০ দিনের ভিতর কাটা।

৫. মুখের গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হবে। সম্ভব হলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিবে।

B) মিলনের আগেঃ
১. স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্য থাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুর ধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেও বেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতে পারে না, ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাই স্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশি প্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিৎ স্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তার ভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করে তোলা।

২. চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে, জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎ জিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখের অভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করে দেওয়া। যৌনাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলন অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীর পুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীর জিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়ে অর্জিত হবে স্বর্গসুখ।

৩. সাধারণত দেখা যায়, স্বামী উত্তেজনার বশে স্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরে স্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জন দিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড় খুলবে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড় খোলার দিকেও মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিক সৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ যে কতগুণ বাড়িয়ে দেবে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

৪. স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারে যে তার রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃত রমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়, স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রী যদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষ করে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছে যা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তার গলার নিচে ও বুকে চুম্বন।

C) মিলনের সময়ঃ
মিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বর দিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবে স্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্টের উপর।
প্রথম কর্মপ্রণালী সকলের জন্যঃ
১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছে টেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়ে ফেলতে চাইছে।

২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ, গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতে তার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপ স্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বা প্রবেশ করিয়ে দিবে।

৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ। তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকে কিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।

দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য।
নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশি আনন্দ পায় না।
১) যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করে অল্প যোনিরস),
২) সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যা নির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দের উপকরণ কামরসের ঘাটতি),
৩) যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশ করে যোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)- বৈশিষ্ট্য তিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণী নীরস।

নীরস রমণীর করণীয়ঃ
১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম), তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গ আনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসে মনোনিবেশ করবে।

২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় সাত ইঞ্চি দীর্ঘ) স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখ দিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলে অনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভব করা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনা করে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিক আনন্দ হয়।

⭕ সব মহিলাদের কাছে এটা পৌঁছান যাতে করে তারা পুরুষকে উত্তেজিত করতে পারে।
⭕ এটি শেয়ার করতে লজ্জা করবেন না। ধন্যবাদ
✅ বিঃদ্রঃ পোষ্ট টা কেমন লেগেছে আপনার? কমেন্ট (Comment) করতে ভুলবেন না যেন।
#লাইক #গুডলাইফ
#পেজে #লাইক #কমেন্ট #শেয়ার করে পাশে থাকুন।

অনেকেই সিন্ডিকেট কি সেটা বুঝে না। এটাই হচ্ছে সিন্ডিকেট যে প্রয়োজনে ফেলে দিব নস্ট করব তবুও কম দামে বাজারে ছেড়ে দেওয়া য...
19/11/2024

অনেকেই সিন্ডিকেট কি সেটা বুঝে না। এটাই হচ্ছে সিন্ডিকেট যে প্রয়োজনে ফেলে দিব নস্ট করব তবুও কম দামে বাজারে ছেড়ে দেওয়া যাবে না। তাহলে দাম নিম্নগামী হবে। দাম নিম্নগামী করা যাবে না।🙂

 #অন্ডকোষের_সমস্যাটেস্টিস হচ্ছে পুরুষ প্রজনন অঙ্গ। এখানে স্পার্মবা শুক্রাণু তৈরি হয় এবং এই স্পার্ম বা শুক্রাণুরসঙ্গে মেয়...
11/06/2023

#অন্ডকোষের_সমস্যা

টেস্টিস হচ্ছে পুরুষ প্রজনন অঙ্গ। এখানে স্পার্ম
বা শুক্রাণু তৈরি হয় এবং এই স্পার্ম বা শুক্রাণুর
সঙ্গে মেয়েদের ডিম্বাণুর মিলনের ফলে সন্তানের জন্ম হয়। এই টেস্টিসের সংখ্যা দুটি। এর জন্ম পেটের ভিতর। টেস্টিসদ্বয় শিশুর মায়ের পেটে বেড়ে ওঠার
সঙ্গে সঙ্গে নিচের দিকে নামতে থাকে এবং সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্বেই অন্ডকোষ (স্ক্রটাম) থলিতে অবস্থান
নেয়।

টেস্টিস বা অন্ডকোষের কি কি অসুখ
হতে পারে :
১। টেস্টিস সঠিক স্থানে না আসা,
টেস্টিস অন্ডকোষ থলিতে না এসে পেটে বা অন্য কোন স্থানে নামার সময় আটকে যেতে পারে।
এই ধরনের অসুখের ফলে টেস্টিসের বৃদ্ধির
ব্যাঘাত ঘটে এবং প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়।
আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ায় ঝুঁকি বেড়ে যায়।
সর্বোপরি টেস্টিসের ক্যান্সার হওয়ার
সম্ভাবনা অনেক বেশি।
অতএব পিতামাতার উচিত এ বিষয়টি গুরুত্বের
সঙ্গে বিবেচনা করা এবং অতি সত্বর সার্জনের
শরণাপন্ন হওয়া। কারণ
সময়মতো চিকিৎসা করলে টেস্টিসের স্বাভাবিক
বৃদ্ধি ঘটে ও ক্যান্সার হওয়া রোধ হয়।
চিকিৎসা :
পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে টেস্টিসের অবস্থান
নির্ণয় করা অর্থাৎ টেস্টিস কোথায় আছে তা নিরূপণ
করা এবং সঠিক স্থানে নামিয়ে আনাই হচ্ছে এর আসল
চিকিৎসা।

২। টেস্টিসের টিউমার : টেস্টিসের জন্মের পর
যদি সঠিক জায়গায় না থাকে ঐ টেস্টিসের টিউমার
হওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি। এছাড়াও বিভিন্ন
কারণে টেস্টিসের টিউমার হতে পারে।
টেস্টিসের টিউমার হলেই টেস্টিস হঠাৎ
অস্বাভাবিকভাবে বড় হতে থাকে। বেশির ভাগ সময়ই
কোন ব্যথা হয় না। টেস্টিসের টিউমার সাধারণত
ক্যান্সার হয়ে থাকে।
সময়মতো চিকিৎসা না করলে অতি দ্রুত বিভিন্ন
স্থানে ছড়িয়ে পড়ে এবং মৃত্যু অনিবার্য।

৩। হাইড্রোসিল : টেস্টিসের দুটি আবরণ থাকে।
যদি এই দুই আবরণের
মাঝে পানি জমে তাকে হাইড্রোসিল বলে। বিভিন্ন
কারণে টেস্টিসে পানি জমতে পারে।
যেমন (ক)
জন্মগত কারণ,
(খ) ইনফেকশন,
(গ) গোদরোগ/
ফাইলেরিয়াসিস,
(ঘ) টিউমার বা ক্যান্সার ইত্যাদি।

হাইড্রোসিল হলে কি জটিলতা হতে পারে :
(ক)অনেক বড় হয়ে চলাফেরায় অসুবিধা হতে পারে।
(খ) দৈহিক মিলনের প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করতে।
(গ)ক্যান্সারের কারণে হাইড্রোসিল হলে জীবন
নাশের সম্ভাবনা থাকে।

৪। টেস্টিকুলার টরসন : ৫ বছর থেকে ৩০ বছর
বয়স পর্যন্ত টেস্টিসের এই অসুখ হয়। এই
রোগে টেস্টিস প্যাঁচ খেয়ে যায়, যার ফলে এর
রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যায় এবং টেস্টিসের
কার্যক্ষমতা হারিয়ে জড়বস্তুতে পরিণত হয়। এই
রোগে টেস্টিসের হঠাৎ প্রচন্ড ব্যথা অনুভূত হয়।
দ্রুত এই রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা অতীব জরুরী।
তা না হলে টেস্টিস গ্যাংগ্রিন হয়ে যায়।

৫। অরকাইটিস বা টেস্টিসের প্রদাহ : ১৪
থেকে ২২ বছর বয়সে এই অসুখ বেশি হয়
এতে টেস্টিসের ইনফেকশন হয় এবং প্রচুর
ব্যথা ও টেস্টিস ফুলে যায়। রোগীর জ্বর ও
প্রস্রাবের জ্বালা-পোড়া হয়। এই রোগের
অন্যতম কারণ অবৈধ যৌন সঙ্গম। সঠিক সময়
চিকিৎসা না করলে টেস্টিসের কার্যক্ষমতা নষ্ট
হয়ে যায়।

৬। ভেরীকোসিল : টেস্টিসের রক্তনালীর
অস্বাভাবিক স্ফীত ও বৃদ্ধির ফলে এই অসুখ হয়।
হাঁটাচলা করলে বা অনেকক্ষণ
দাঁড়িয়ে থাকলে টেস্টিসের উপরের রগ
ফুলে উঠে এবং শুয়ে থাকলে আবার মিলিয়ে যায়।
সেই সঙ্গে ব্যথাও অনুভব হয়। এ রোগ
হলে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।
তা ছাড়া আরও অনেক অসুখ যেমন স্পার্মাটোমমিল
ও ইপিডিডাইমাল সিস্ট/টিবি ইত্যাদি অসুখ ও টেস্টিস
হতে পারে।
অতএব, টেস্টিসের যে কোন ধরনের
অস্বাভাবিকতা দেখা দিলেই
জরুরী ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ নিতে হবে।
**is #হেলথটিপস #অন্ডকোষ

মানুষ আপনাকে যাই বলুক, মালটা এভাবেই খান।এভাবে মাল্টা খেলে মালটার ফাইবারগুলো আপনার ডাইজেস্টে সহায়তা করবে 💖💖©️
14/04/2023

মানুষ আপনাকে যাই বলুক, মালটা এভাবেই খান।
এভাবে মাল্টা খেলে মালটার ফাইবারগুলো আপনার ডাইজেস্টে সহায়তা করবে 💖💖
©️

Address

Chittagong
3418

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য কথা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram