Cehrdf Medical Service Department

Cehrdf Medical Service Department A sisterm concern of CEHRDF.

07/05/2021

❤️❤️❤️❤️❤️

বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে সিইএইচআরডিএফ এর আহবান।প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃপ্রতি বছর ৩১ মে বিশ্বজুড়ে পালন করা হয় বিশ্ব তামা...
31/05/2020

বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে সিইএইচআরডিএফ এর আহবান।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ

প্রতি বছর ৩১ মে বিশ্বজুড়ে পালন করা হয় বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস (World No To***co Day)। বিশ্বজুড়ে ২৪ ঘন্টা সময়সীমা ধরে তামাক সেবনের সমস্ত প্রক্রিয়া থেকে বিরত থাকতে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে দিবসটি পালন করা হয়।

এছাড়াও দিবসটির উদ্দেশ্য তামাক ব্যবহারের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব এবং স্বাস্থ্যের নেতিবাচক প্রভাবের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ যা বর্তমানে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী প্রায় ৬০ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিবেচিত এবং যার মধ্যে ধুমপানের পরোক্ষ ধোঁয়ার প্রভাবের কারণে প্রায় ৬০০,০০০ অ-ধূমপায়ী ক্ষতিগ্রস্থ হবার সম্ভাবনা রয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) সদস্য রাষ্ট্রসমূহ ১৯৮৭ সালে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস চালু করে। বিগত তিরিশ বছরে দিবসটি সরকার, জনস্বাস্থ্য সংগঠন, ধূমপায়ী, উৎপাদনকারী, এবং তামাক শিল্পের কাছ থেকে উদ্যম এবং প্রতিরোধ উভয়ের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে পালিত হয়ে আসছে।

বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা পরিচালিত আটটি বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য প্রচারাভিযানের মধ্যে একটি৷

অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও যথাযথ মর্যাদায় দিনটি পালিত হচ্ছে।

দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘তামাক করে হৃৎপিণ্ডের ক্ষয়, স্বাস্থ্যকে ভালোবাসি তামাককে নয়’।

দিবসটি উপলক্ষে বিবৃতি প্রদান করেছে সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট, হিউম্যান রাইটস এন্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম- সিইএইচআরডিএফ। বিবৃতিতে ফোরামের প্রধান নির্বাহী মোঃ ইলিয়াছ মিয়া বলেন, বিশ্ব তামাকের কারণে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। সময়ের সাথে ব্যাপক প্রচার- প্রচারণার পরও তামাক সেবন বন্ধ হচ্ছে না। তামাক উৎপাদন বন্ধে তিনি সরকারের প্রতি কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহবান জানান।

প্রচারে-
মাহবুবুর রহমান
সম্পাদক
মিডিয়া বিভাগ
সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্ট, হিউম্যান রাইটস এন্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম - সিইএইচআরডিএফ

29/05/2020

©ডাঃ জোবায়ের আহমেদ।
‌‌∞∞∞∞∞∞∞∞∞

জীবন কে দেখুন মৃত্যুর চোখ দিয়েঃ ................................................

আজ রাত ১.৩০ মিনিট।
ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।আমার স্টাফ এর দরজায় আঘাতের শব্দে ঘুম ভাঙলো।
ইমারজেন্সি রোগী আসছে।
গিয়ে দেখি একজন মা, ৩০ বছর বয়স।সাথে ছোট দুইটা বাচ্চা।
মা এর চেহারায় তাকিয়ে দেখি ফ্যাকাসে হয়ে গেছে মায়াবী মুখখানি।
টর্চ দিয়ে চোখ দেখলাম।পিউপিল Widely dilated,fixed,non reacting to light.
বিপি পালস নাই।
ইসিজি করে দেখলাম ফ্লাট লাইন।
বাচ্চা দুইটার দিকে তাকিয়ে আমার বুকে ব্যাথা শুরু হয়ে গেলো।।।
রোগীটার এটেন্ড্যান্ট কে চেম্বারে ডাকলাম।
উনারা আমার চেহারা দেখেই বুঝে গেলেন।
বাবা এসেছেন সাথে।উনি চেয়ার ছেড়ে চেম্বারের ফ্লোরে বসে পড়লেন মাথায় হাত দিয়ে।।
একজন চিকিৎসক হিসেবে সবচেয়ে অসহায় ও বিব্রত হই যখন কারো ডেথ ডিক্লেয়ার করা লাগে।।।
এই জীবনে অনেকবার এই কাজ টা করতে হয়েছে।।

২০১০ সাল

তখন আমি সিওমেক হাসপাতাল এর ইন্টার্ন।
মেডিসিন ওয়ার্ডে রাউন্ড দিচ্ছেন প্রফেসর ইসমাইল পাটোয়ারি স্যার। একটা রুগীর বেডের কাছে গিয়ে স্যার খুব শান্ত ভাবে রুগীর দিকে তাকিয়ে আমাদের দিকে ফিরে জানতে চাইলেন রুগীর স্বজনদের কাউন্সেলিং করা আছে কিনা,এই রুগী কিছুক্ষণের মধ্যেই মারা যাবেন।
ঠিক ১০ মিনিট পরেই রুগীর মেয়ের গগনবিদারী চিৎকারে মেডিসিন ওয়ার্ড ভারী হয়ে উঠল।আমি অবাক বিস্ময়ে স্যারের শান্ত সৌম্য চেহারার দিকে তাকিয়ে আছি।
একটা মানুষ পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিয়ে নিলেন,এই নীল আকাশ আর দেখবেন না,প্রিয়জন এর মায়াবী মুখ আর দেখবেন না,স্ত্রীর হাতের এক কাপ দুধ চা খেতে চাইবেন না,মা বলে প্রিয় মেয়েকে আর ডাক দিবেন না,জ্যোৎস্নাময়ী রাত কিংবা অস্তগামী সূর্যের রক্তিম লাল আভা দেখবেন না। কিন্ত স্যারের এতে কোন ভাবান্তর নেই।স্যার একজনের পর একজন রুগী কে দেখে যাচ্ছেন।

মেডিসিন এর একা এডমিশন নাইট।কিছু রাত বিভীষিকার আরেক নাম।
দুইটা ওয়ার্ড একা সামাল দিতে হত।রাতে সিনিয়র কেউ থাকতেন না।একা সব সামাল দিতে হত।
পুরুষ ওয়ার্ডে নতুন পেশেন্ট রিসিভ করতে গেলে মহিলা ওয়ার্ড থেকে ফোন সিস্টারের,অমুক বেডের রুগী এক্সপায়ার করছেন।
মহিলা ওয়ার্ডে এসে ডেথ্ সার্টিফিকেট লিখতে লিখতে
পুরুষ ওয়ার্ড থেকে কল আরেক জন এক্সপায়ার করছে।।

মৃত্যু সত্য।মৃত্যু আসবেই।
শুধু নির্ধারিত সময়ের অপেক্ষা।
কিছু মৃত্যু মেনে নিতে আমাদের বুক ফেটে যায় কিন্ত মেনে না নিয়ে উপায় কি?

মৃত্যুর সময় অসময় বলে কিছু নেই।
কখন কার মৃত্যুর সময় সেটা একমাত্র মৃত্যুর মালিকই জানেন।

তখন কার্ডিওলজিতে ইন্টার্নশীপ প্লেসমেন্ট।
শুক্রবার ছিল।আমার সাথে ডিউটিতে ছিল আমার বান্ধবী কাব্যশ্রী পাল।এত নরম ও শান্ত মনের মেয়ে আমি খুব কম দেখেছি।আমি আমার একটা পেশেন্ট যিনি একিউট মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশান নিয়ে এডমিট হয়েছিলেন,ছুটির কাগজ লিখে জুমার নামাজে গেলাম কাব্যশ্রীর কাছে ছুটির কাগজে সিএ ভাইয়ার সিগ্নেচার রাখার দায়িত্ব দিয়ে।২০ মিনিট পর
নামাজ থেকে ফিরে দেখি রুগী লম্বা হয়ে শুয়ে আছে, সাদা বেডশীটে ঢাকা।বুকটা আঁতকে উঠল।একটু আগে যার সন্তানরা আনন্দে আত্মহারা ছিলেন প্রিয় বাবাকে নিয়ে বাড়ি ফিরবেন, নীচে গাড়ি রেডি ছিল,সেই বাবা এখন নিথর।
সেই বাবার নাম এখন লাশ।
সেই রুগীর স্বজনদের চেহারা আজো মনে পড়ে।

আমার দাদাভাই একবার খুব অসুস্থ হয়ে গেলেন।বাঁচার কোন আশা দেখা গেল না।উনাকে নিয়ে আমরা গ্রাম থেকে APOLLO HOSPITAL এ রওয়ানা দিলাম।
মাইক্রো বাস ছেড়ে দিল।দাদাভাই কে বিদায় দিতে উনার চাচাতো ভাই হাবিব উল্লাহ দাদা এক লুঙ্গির উপর আরেক লুঙ্গি পড়েই দৌঁড় দিতে দিতে গাড়ির কাছে আসলেন।বংশের মুরুব্বি বড় ভাই কে বিদায় দিতে,দোয়া নিতে ব্যাকুল ছিলেন।হাবিব দাদার আশংকা ছিল আমার দাদার সাথে এটাই হয়তো শেষ দেখা।লুঙ্গি পাল্টানোর সময় পাননি।আমার দাদাভাই Apollo থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেন। কিন্ত সেই হাবিব উল্লাহ দাদাভাই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পৃথিবী থেকে বিদায় নিলেন।
আমার দাদাভাই উনার জানাজার ইমামতি করলেন।
বিষয়টা আমাকে আজো নাড়া দেয়।

যিনি বাঁচার আশা ছিল না, তিনি বেঁচে গেলেন কিন্ত যার মৃত্যু নিয়ে আমাদের ভাবনা ছিল না তিনি যে আজরাইলের লিস্টে ছিলেন তা আমরা বুঝিনি।

কুরবারির ঈদের ছুটি কাটিয়ে আন্তঃনগর পাহাড়িকা এক্সপ্রেসে কুমিল্লা থেকে সিলেট ফিরছি।
সিলেটে প্লাটফর্মে নেমে দেখা সাস্টের CSE DEPT এর সহযোগী অধ্যাপক ড.মো খায়রুল্লাহ এর সাথে।উনি আমার মামা শ্বশুর।।
হাসি মুখে কুশল জানলেন,কার্ড দিলেন, সাস্টে যেতে বললেন কিন্ত উনাকে দেখতে সাস্টে যাওয়ার আগেই মামা চলে গেলেন চিরদিনের জন্য সাস্ট ছেড়ে।গত ৫ অক্টোবর জুমার নামাজে সুন্নত পড়ার সময় মামা ইন্তেকাল করেন।
আমি ভাবছি মামার ছোট্ট পুত্র সন্তানের কথা।
বাবা কি বুঝার আগেই বাবা হারিয়ে গেলেন দূরে, বহুদূরে, দূর অজানায়।
কুমিল্লা থেকে আমার ওয়াইফ যখন ফোনে জানালো এই বিষাদের খবর, তখন আমি নীরব হয়ে ছিলাম অনেকক্ষণ।
গত রাতে উনার হাসিমুখের ছবি গুলো দেখলাম আর ভাবলাম মায়ার এই পৃথিবীর সাথে উনি কেন এত দ্রুত মায়া ছিন্ন করলেন?
এখানে উনার ইচ্ছার কি কোন দাম আছে।
নেই তো ।

মৃত্যুর কাছে মানুষ এর ইচ্ছের কোন দাম নেই।

মৃত্যু কত কাছে??

গত ৩০ এপ্রিল বন্ধু ডাঃ জাবেদের সাথে রুগী দেখতে গেলাম কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ এর CCU তে।।
একটা রুগী দেখা শেষ করার আগেই ওর তিনজন রুগীর অবস্থা খারাপ হয়ে গেল।।
আমি রুগীদের অবস্থা দেখে বুঝে গেছি জনাব হযরত আজরাঈল ( আঃ) আমাদের আশেপাশেই আছেন।।
ডাক্তারদের সকল চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে ১৫ মিঃ এর মধ্যে তিনজন রুগী মারা গেলেন।

কিসের এই দুনিয়া??
কিসের পিছনে ছুটে চলেছি আমরা??

দুপুরে চেম্বারে বসে আছি একদিন।
রুগী দেখছি।।
হঠাৎ মসজিদ থেকে একজন মানুষ এর মৃত্যুর সংবাদ মাইকে ঘোষণা হল।।
সাথে সাথে রুগী দেখা বন্ধ দিয়ে কিছুক্ষণ চুপ হয়ে ভাবলাম।।
আহারে জীবন।।
একদিন আমার মৃত্যুর সংবাদও মাইকে ঘোষণা হবে।।

আজ আপনি কাঁদছেন, কাল আমি কাঁদবো।।
আজ আমার মা কাঁদছে, কাল আপনার মা কাঁদবে।।
খুব অল্প সময়,ক্ষণিক এর এই জীবন।।
কোন দিন কারো ক্ষতি করতে নেই।।
কারো বিপদের কারণ হতে নেই।।

আজ কাউকে বিপদে ফেলে আপনি হাসলেন অন্যায় ভাবে।।।
কাল মহান প্রভু আপনাকে বিপদে ফেলে অন্যকে হাসির সুযোগ করে দিতে খুব বেশি সময় নিবেন না।

একদিন তো চলেই যাবো এই মায়ার পৃথিবী ছেড়ে।
তাই অন্যের বিপদে পাশে দাঁড়ান।
সে আপনার অপছন্দের হলেও।আপনার দলের না হলেও।
আল্লাহ অবশ্যই আপনার পাশে দাঁড়ানোর জন্য অনেককে পাঠাবেন।

মানুষের বিপদের কারণ হবেননা অন্যায্য ভাবে।

মানুষ ই একমাত্র প্রাণী যে জানে তাকে মরতে হবে।

তাই মানুষ মৃত্যুর প্রস্তুতি নেয়,অন্য কোন প্রাণীর সেই প্রস্তুতি নেই।মানুষ এর আছে।

সব মৃত্যুই দুঃখের।সুখের কোন মৃত্যু নেই।

আমরা জানি একদিন আমরা মরে যাব তাই পৃথিবীটা এত সুন্দর লাগে।
যদি জানতাম আমাদের মৃত্যু নেই তাহলে পৃথিবীটা এত সুন্দর লাগত না।

মৃত্যু তাই অনিন্দ্য সুন্দর।।

জীবন কে দেখুন মৃত্যুর চোখ দিয়ে।
তাহলে জীবন হয়ে উঠবে সুন্দর ও সুখের।
তবে মরার আগে মরে যাবেন না।

Life is like an ECG.
It will go up,then down,then up again.
When it is a flat line,you are just dead.
So enjoy your ups and downs in life.........................................
ডাঃ জোবায়ের আহমেদ।

28/05/2020

আপনাদের_জন্য_জরুরী_বার্তা। িয়ে_পড়ুন।

👉 কোভিড-১৯ পজিটিভ হলে বা উপসর্গ থাকলে আতঙ্কিত হবেন না।

👉 হসপিটালে বেড পাবেন, সেই চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন।

👉 জ্বর, মাথা ব্যথা, ঘাড় ব্যথা, চোখ লাল/ব্যথা, গলা ব্যথা, সর্দি বা কাশি, পেট ব্যথা, বমি, পেট খারাপ, পিঠে কোমরে ব্যথা, হাতে পায়ে মাংসপেশিতে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, সারা শরীরে ব্যথা, খাবারে ভয়াবহ অরুচি, নাকে গন্ধ না পাওয়া, শারীরিক দুর্বলতা ইত্যাদি যেকোনো দুটো বা একটা সমস্যা থাকলে ধরে নিতে হবে আপনি কোভিড-১৯ সাসপেক্টেড।

👉 আমার সারাবছর ঠান্ডা লেগে থাকে, আমার যখন তখন শরীর ব্যথা হয়, বৃষ্টি হয়েছে বলে ঠান্ডা লেগেছে, ধুলার কারণে সর্দি হয়েছে.... দয়া করে মাতব্বরি করে এসব ভাববেন না। আমার কিছু হবেনা, আল্লাহ ভরসা... এভাবে ভাববেন না। তবে আল্লাহর কাছে যেভাবে সাহায্য চায়, পানাহ্ চায়, সেভাবে একাকী নামাজের মাধ্যমে সরাসরি যোগাযোগে চাবেন।

👉 কোভিড-১৯ আপনার শরীরে ঢোকার পর সাথে সাথে আপনি ক্রিটিকাল হবেন না। সিম্পটম দেখা দেয়ার পর ৫/৬ দিন আপনি সময় পাবেন। শ্বাসকষ্ট হোক বা রক্ত জমাট বাঁধুক, তার আগে আপনি কয়েকদিন সময় পাবেন, যখন কিছু সতর্কতা আর কিছু মেডিসিনে ভাইরাসের লোড কমাতে পারবেন।

👉 ঐ ৫/৬ দিনকে যারা অবহেলা করেছে বা পাত্তা দেয়নি, ভেবেছে আমার করোনা হবেনা, বা এগুলো সাধারণ জ্বর/পেট খারাপ, তারা পরবর্তীতে critically ill হয়ে গেছেন।

👉 সিম্পটম দেখা দিলে টেস্ট করানোর চিন্তা বাদ দিন। করাতে পারলে অবশই করাবেন। পজিটিভ পেলেই কি, নেগেটিভ পেলেই বা কি! বরং আনুষঙ্গিক অন্যান্য টেস্টগুলো করিয়ে ফেলুন। যেমনঃ

- Xray chest
- CBC & ESR
- CRP
- SGPT
- S creatinine
- S. Electrolytes
- S. Ferritin
- D dimer
- PT INR
- Urine R/M/E
- CT scan of chest (সম্ভব হলে)

👉 এই টেস্টগুলোর মাধ্যমে আপনি আক্রান্ত কিনা বা আক্রান্ত হলেও তা কতদূর ভয়াবহ, তা বোঝা যাবে। যদি জ্বরযুক্ত উপসর্গ থাকে, তবে NS1 for Dengue টেস্ট করিয়ে নেবেন।

👉 যেকোনো উপসর্গ থাকুক, বা কোভিড-১৯ টেস্ট পজিটিভ থাকুক (উপসর্গ যুক্ত/ছাড়া), বাসায় থাকবেন। পরিচিত ডাক্তার বা টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে চিকিৎসা নিয়ে ঘরে চিকিৎসা করবেন। ফেইসবুকে ঘুরে বেড়ানো চিকিৎসা (মেডিসিন) নিজে নিজে চালাবেন না। আতঙ্কিত হবেন না ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করবেন না।

👉 গরম পানিকে ছাড়বেন না। অল্প অল্প চুমুকে গরম পানি খেতে ক্লান্ত হয়ে যাবেন। এতে দুটো কাজ হবে। শরীরে পানি স্বল্পতা দেখা দিয়ে রক্ত ঘন বা কিডনী ইনসাল্টেড হবেনা, এবং গলায় ক্রমাগত গরম শেঁক এনশিওর করা যাবে।

👉 ভোরবেলার রোদ কিছুটা গায়ে লাগাবেন।

👉 বেশীরভাগ ক্ষেত্রে জ্বর মেপে পাবেন না। বা ৯৮/৯৯ ডিগ্রি ফা. থাকবে। বা জ্বর জ্বর বোধ হবে। মাঝে মাঝে দু'এক বেলা বা দু'এক দিন জ্বর ফ্রি থাকতে পারেন। বিরতি দিয়ে জ্বর বারবার আসতে পারে। কারো কারো জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফা. এর উপর যেতে পারে। ১০/১১ দিন যাবত হালকা জ্বর থেকে যেতে পারে।

👉 পরিবারের ৫/৭/১০ জনের বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিতে পারে। প্রত্যেকের উপসর্গ আলাদা আলাদা হতে পারে। কারো জ্বর, তো কারো পেট খারাপ, ইত্যাদি। এতজনের কোভিড-১৯ টেস্ট করানো হয়রানিসাধ্য ও ব্যয়সাধ্য। সম্ভব না। সে ক্ষেত্রে বয়স্ক জন এবং উপসর্গ বেশি এমন জনের টেস্ট করাতে পারেন। তারা পজিটিভ হলে বাকিরাও পজিটিভ ধরে নিবেন।

👉 পালস্ অক্সিমিটার কিনে রাখুন বাসায়। অক্সিজেন স্যাচুরেশন দেখার জন্য। চাইনিজটার দাম ২৫০০ টাকা থেকে শুরু। চাইলে একটু বেশি দামে জার্মানিরটাও কিনতে পারেন। গ্লুকোমিটারের চেয়েও ছোট একটা মেশিন এটা।

👉 উপসর্গ দেখা দেয়ার পর বা পজিটিভ হওয়ার পর ৫/৬ দিন যাবত বাসায় বসে অক্সিজেন স্যাচুরেশন দেখবেন। স্যাচুরেশন ৯৪-৯৩% কমে গেলে হসপিটালের কথা ভাববেন, তার আগে না।

👉 সামান্য শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা (অক্সিজেন স্যাচুরেশন না কমলে) বাসায় বসেই করা সম্ভব। তাই ভয় পেয়ে হসপিটালে ঘুরে হয়রান হতে যাবেন না। বাসায় অক্সিজেন সিলিন্ডার কিনে নিবেন বা ভাড়া নিবেন। অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে।

👉 অক্সিজেন স্যাচুরেশন কমে গেলে যখন হসপিটালের প্রয়োজন দেখা দিবে, তখন রোগীকে নিয়ে হসপিটালে হসপিটালে ঘুরবেন না। রোগীর অক্সিজেন চলতে থাকবে বাসায়। এবং আপনি সিট খুঁজতে থাকবেন হসপিটালে। নাহলে আতঙ্কিত রোগীর শ্বাসকষ্ট আরো বেড়ে যাবে।

👉 বাসায় টেলিমেডিসিনের চিকিৎসায় আপনার ভাইরাসের লোড কমে যাবে ইনশাআল্লাহ। ভাইরাল লোড বেশি হলে রোগী ক্রিটিকাল হয়ে যায়। আল্লাহ যদি আয়ু ফুরানোর ডিসিশন নেন, একমাত্র তখন যেকোনো ব্যবস্হা গ্রহণ করার পরও আপনি ডিটোরিওরেইট করবেন।

👉 পালস্ অক্সিমিটার ও অক্সিজেন সিলিন্ডার ম্যানেজ করার মতো ২০/২৫ হাজার টাকা আপনি বা পরিবারের সবাই মিলে ম্যানেজ করা হয়তো সম্ভব। তাই অযথা কেনাকাটা করে ও বাহুল্য খেয়ে টাকা নষ্ট করবেন না। ক্যাশ টাকা রেডি করে এখনই হাতে রাখুন।

👉 কোভিড-১৯ টেস্টের জন্য সিরিয়াল দিয়ে রাখুন। সিরিয়াল অনেক পরে পাবেন। স্যাম্পল দেয়ার পর রেজাল্ট পেতে আরো দেরি হবে। ততদিনে আপনি হয়তো সুস্হ হয়ে যাবেন।

👉 যারা বাইরে বের হচ্ছেন না, বাসায় থাকছেন, তারাও ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোবেন। যারা তিনমাস বাসায় বন্দী থাকার পরও আক্রান্ত হচ্ছেন, কেয়ারটেকার বা দারোয়ানের মাধ্যমে বা অনলাইনে বাজার করছেন, তারা বাজারের ব্যাগের মাধ্যমে ভাইরাস পাচ্ছেন। কাজেই ব্যাগ বা পণ্য পরিস্কার করার এটিকেট মেনে চলুন।

👉 বাসায় সন্দেহভাজন রোগী থাকলে মাস্ক পরুন এবং যতটা পারা যায় তাকে ও তার কেয়ারগিভারকে আলাদা রাখুন।

👉 আল্লাহর সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্হাপন করুন। নামাজের মাধ্যমে। তিনি আপনার ঘাড়ের রগের চেয়েও কাছে থাকেন।

Courtesy: Dr. MJ Shapla
সিনিয়র কনসালটেন্ট ও বিভাগীয় প্রধান
ল্যাব মেডিসিন বিভাগ
সেন্ট্রাল পুলিশ হাসপাতাল

সুত্রে: ডা. শেফায়েত

   Name: Golam Kibria NahidResponsibility: SecretaryDepartment: Medical ServiceJoin Date: 17 May,2020Reference: Chief Ex...
17/05/2020


Name: Golam Kibria Nahid
Responsibility: Secretary
Department: Medical Service
Join Date: 17 May,2020
Reference: Chief Executive
Office: স্বপ্নতরী

আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস।আসুন সকলে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলি।
07/04/2020

আজ বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস।
আসুন সকলে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলি।

https://www.facebook.com/1686111795/posts/10213979976088594/?app=fbl
04/04/2020

https://www.facebook.com/1686111795/posts/10213979976088594/?app=fbl

করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকির মধ্যেই দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ আবার কর্মস্থল অভিমুখে ছুটতে শুরু করেছে। আজ শনি....

Address

Cox's Bazar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cehrdf Medical Service Department posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category