ডা:মো: জাভেদ হোসেন

ডা:মো: জাভেদ হোসেন MBBS
MD (Paediatrics)
Resident
Dhaka Shishu Hospital, Shyamoli
under BSMMU(PG Hospital),Shahbag

28/07/2025
থাইরয়েড রোগের লক্ষ্মণ - 💥হাইপোথাইরয়ডিজম - ওজন বেড়ে যাওয়া - অলসতা /ঘুম পাওয়া -শরীরে ব্যথা বেদনা- চুল পড়ে যাওয়া - মাসিক অন...
19/05/2025

থাইরয়েড রোগের লক্ষ্মণ -

💥হাইপোথাইরয়ডিজম

- ওজন বেড়ে যাওয়া
- অলসতা /ঘুম পাওয়া
-শরীরে ব্যথা বেদনা
- চুল পড়ে যাওয়া
- মাসিক অনিয়মিত হওয়া
- বার বার বাচ্চা নষ্ট হওয়া
-বাচ্চা কনসিভ না করা
-ত্বক শুক হয়ে যাওয়া
- নখ ভেংগে যাওয়া
-গলা ফুলে যাওয়া

💥হাইপারথাইরয়ডিজম

- বুক ধড়ফড় করা
-ওজন কমে যাওয়া
-ঘুম কম হওয়া
- অনিয়মিত মাসিক
-বাচ্চা কনসিভ না করা
-গলা ফুলে যাওয়া

💥গলগণ্ড বা গ্যাগ
💥থাইরয়েডের ক্যান্সার
এরকম সমস্যায় হরমোন বিশেষজ্ঞ বা এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট এর পরামর্শ নিন।

পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে ছোঁ'য়া'চে রো'গ ‘স্ক্যা'বি'স’স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ছোঁয়াচে ত্বকের রোগ। এটি Sarcoptes scabi...
30/04/2025

পুরো বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে ছোঁ'য়া'চে রো'গ ‘স্ক্যা'বি'স’

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি ছোঁয়াচে ত্বকের রোগ। এটি Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র মাকড়সার (mite) কারণে হয়ে থাকে। এই মাকড়সা ত্বকের উপরিভাগে গর্ত তৈরি করে এবং ডিম পাড়ে, যার ফলে ত্বকে তীব্র চুলকানি এবং ফুসকুড়ি দেখা দেয়।
স্ক্যাবিসের প্রধান লক্ষণগুলো হলো:
* তীব্র চুলকানি: বিশেষ করে রাতে চুলকানি বাড়ে।
* ফুসকুড়ি: ছোট ছোট লালচে দানা বা ফোস্কার মতো দেখা যায়।
* গর্তের চিহ্ন: ত্বকের উপর ছোট, আঁকাবাঁকা, ধূসর বা সাদা রঙের সরু রেখা দেখা যেতে পারে, যা মাকড়সার তৈরি করা গর্ত।
স্ক্যাবিস সাধারণত নিম্নলিখিত স্থানগুলোতে বেশি দেখা যায়:
* আঙুল ও পায়ের আঙুলের মাঝে
* কবজি
* কনুই ও হাঁটুর ভাঁজে
* বগলের নিচে
* কোমর
* নিতম্ব
স্ক্যাবিস অত্যন্ত ছোঁয়াচে এবং সরাসরি চামড়ার সংস্পর্শে আসা, অথবা আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহার করা কাপড়, বিছানা ইত্যাদির মাধ্যমে ছড়াতে পারে।
যদি আপনার মনে হয় আপনার স্ক্যাবিস হয়েছে, তাহলে একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার সাধারণত শারীরিক পরীক্ষা এবং প্রয়োজনে ত্বকের নমুনা নিয়ে রোগ নির্ণয় করতে পারেন। স্ক্যাবিসের চিকিৎসার জন্য বিশেষ ধরনের ক্রিম বা লোশন পাওয়া যায় যা মাকড়সা এবং তাদের ডিম ধ্বংস করে। পরিবারের সকল সদস্য এবং ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদেরও একই সময়ে চিকিৎসা করানো উচিত, এমনকি তাদের লক্ষণ না থাকলেও। এছাড়া, ব্যবহৃত কাপড় ও বিছানা গরম পানিতে ধুয়ে বা ভালোভাবে পরিষ্কার করে জীবাণুমুক্ত করা জরুরি।

⛔যাদের ডায়াবেটিস আছে এবং সেজন্য ইনসুলিন নিতে হয়।  তাদের জানা জরুরী।  ⛔ইনসুলিন কীভাবে সংরক্ষণ করবেন ❓⛔ইনসুলিন সংরক্ষণের প...
29/04/2025

⛔যাদের ডায়াবেটিস আছে এবং সেজন্য ইনসুলিন নিতে হয়। তাদের জানা জরুরী।
⛔ইনসুলিন কীভাবে সংরক্ষণ করবেন ❓

⛔ইনসুলিন সংরক্ষণের প্রক্রিয়া :

⛔ইনসুলিন কখনই হিমায়িত করা উচিত নয়। মানে জমাট বেঁধে যাবে এমন জায়গায় রাখা উচিৎ নয়, যেমন ডিপ ফ্রিজ ।

⛔সরাসরি সূর্যালোক বা উষ্ণতা (যেমন গরম আবহাওয়ায়) ইনসুলিনের ক্ষতি করে।তাই যেখানে সরাসরি সূর্যের আলো পড়ে, সেখানে রাখা যাবে না।

⛔ ব্যবহারের সময়, ইনসুলিন ঘরের তাপমাত্রায় (যদি খুব বেশি গরম না হয়) রাখা যেতে পারে এবং কার্যকারিতা খুব বেশি নষ্ট না হয়

⛔অব্যবহৃত ইনসুলিন রেফ্রিজারেটরে(সাধারণ ভাষায় নরমাল ফ্রিজে) সংরক্ষণ করা উচিত যাতে মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ পর্যন্ত এর শক্তি বজায় থাকে।
সাধারণ ঘরের তাপমাত্রায় রাখার চেয়ে রেফ্রিজারেটরের নরমালে রাখা ভালো।

⛔গরম আবহাওয়ায় যেখানে রেফ্রিজারেটর পাওয়া যায় না, সেখানে ঠান্ডা বক্স , মাটির পাত্রে ইনসুলিনের ভায়ালটিকে কাপড় পেছিয়ে অপেক্ষাকৃত অন্ধকার ও ঠান্ডা জায়গায় রাখবেন।

☢️সতর্কতা :

ইনসুলিনের আকার আকৃতির পরিবর্তন (যেমন জমাট বাঁধা, তলানি জমা,শক্ত হয়ে যাওয়া কিংবা রঙ্গের পরিবর্তন) হলে ইনসুলিন ব্যবহার করা উচিত নয়।

🤒আপনি জানেন কি বাংলাদেশে  #ফ্লু_এর_মৌসুম কোনটি?এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাস অর্থ্যাৎ গ্রীষ্ম থেকে বর্ষাকাল বাংলাদেশে ফ্লু ...
10/03/2025

🤒আপনি জানেন কি বাংলাদেশে #ফ্লু_এর_মৌসুম কোনটি?

এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাস অর্থ্যাৎ গ্রীষ্ম থেকে বর্ষাকাল বাংলাদেশে ফ্লু এর মৌসুম হিসেবে চিহ্নিত। #ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস থেকে সর্বোচ্চ সুরক্ষা পেতে প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি থেকে মার্চ মাসের মধ্যে ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের টিকা বা #ফ্লুশট নিতে হবে। তবে মৌসুম শুরু হয়ে গেলেও আপনি #ফ্লুটিকা নিতে পারেন। ফ্লু মৌসুমে সুস্থ থাকতে ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি (মাস্ক পরা, মুখ ঢেকে হাঁচি-কাশি দেওয়া, হাত ধোয়া ইত্যাদি) মেনে চলুন।

একনজরে দেখে নেই
🌧️ফ্লু সম্পর্কে যা জানা প্রয়োজন
🧼সুরক্ষিত থাকতে করনীয়
💉কাদের ফ্লু টিকা নেওয়া উচিৎ

#মার্চ_মাসের_মধ্যে_ফ্লু_টিকা_নিন #সারাবছর_সুরক্ষিত_থাকুন

 #বাইকারদের জন্য:নিচের রোগীটা হাইওয়েতে হাইস্পিডে  বাইক চালাচ্ছিলো,হেলমেট ছাড়াই।একটা পোকা চোখে লাগে,এবং চোখের সামনের পর্দ...
07/02/2025

#বাইকারদের জন্য:

নিচের রোগীটা হাইওয়েতে হাইস্পিডে বাইক চালাচ্ছিলো,হেলমেট ছাড়াই।

একটা পোকা চোখে লাগে,এবং চোখের সামনের পর্দা ফেটে গিয়ে চোখের মনি বের হয়ে যায়।
(globe rupture with iris prolapse )

এই সিচুয়েশনে সার্জারী করলেও চোখ ভালো হবার সম্ভাবনা কম,চোখের এই সার্জারিও অনেক সময় সাপেক্ষ সবজায়গায় হয়ও না এবং costly..

-তাছাড়া চোখে পোকা পড়লে Accident হবারও সম্ভাবনা অনেক বেশি।

-হাইওয়েতে হেলমেট ব্যবহার করুন,সচেতন থাকুন।

[©Dr.Tamim]

রুচি বাড়ানোর জন্য Megestrol এর ব্যবহার????ইদানিং Megestrol মুড়ি মুড়কীর মত আমরা লিখছি। আমরা যেহেতু গ্রাডুয়েট চিকিৎসক, সুত...
07/12/2024

রুচি বাড়ানোর জন্য Megestrol এর ব্যবহার????

ইদানিং Megestrol মুড়ি মুড়কীর মত আমরা লিখছি। আমরা যেহেতু গ্রাডুয়েট চিকিৎসক, সুতরাং অন্তত জেনেশুনে আমাদের লেখা উচিত, তা না হলে কোয়াক আর আমাদের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে কি করে??

Megestrol ঔষধটি প্রধানত ব্রেস্ট ও Endometrial cancer এর রোগীদের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়। তবে এই ঔষধটি খেলে খাবার রুচি বাড়ে এবং ওজন বৃদ্ধি পায়। এই জন্য আমরা যে কোন কারনে রোগীর রুচি কম হলে এই ঔষধটি দিয়ে থাকি, যা ভুল। তবে এই ঔষধ কোন রোগীর রুচি বর্ধক হিসেবে দিতে পারি তা নির্দিষ্ট আছে। যেমনঃ

১) AIDS রোগীদের খাবার অরুচি এবং ওজন বাড়ানোর জন্য দেয়া যেতে পারে।

২) আমরা Anorexia এর কোন প্রকার কারন খুঁজে পাচ্ছি না, রোগীর ওজন কমে গিয়ে Cachexia হয়ে গেছে-এমন রোগীকে।

৩) যে কোন ক্যান্সারের রোগী terminally ill, কিছু খেতে পারছে না-তাদেরকে।

Megestrol লিভারে মেটাবলিজম হয়ে ইউরিন দিয়ে বের হয়ে যায়। তাই লিভার ও রেনাল ফাংশন ঠিক নেই এমন রোগীকে এই ঔষধ লেখা যাবে না।

©️

সম্পর্কে আমার চাচা। কিছুদিন আগে আমার কাছে এসেছিলেন। শরীরের একটা অংশে প্রায় ৭-৮ মাসের অনেকগুলো তীব্র চুলকানি নিয়ে। এই কয়ে...
07/06/2024

সম্পর্কে আমার চাচা। কিছুদিন আগে আমার কাছে এসেছিলেন। শরীরের একটা অংশে প্রায় ৭-৮ মাসের অনেকগুলো তীব্র চুলকানি নিয়ে। এই কয়েক মাস ৫-৬ জায়গা থেকে ছবিতে উল্লেখিত প্রায় ২৬ টা মলম ব্যবহার করেছেন! ((এই গুলো বাদেও আরো মলম ব্যবহার এবং মুখে ঔষধ খেয়েছিলো। যা আমাকে দেখাতে পারেনি))। বাদ যায়নি বিচ্ছু, পান্ডা আরো বেনামে কত মলম! এতো মলম দেখে আমি নিজেও বেহুশ, চাচাও বেহুশ চুলকাতে চুলকাতে😛😛
মাথা ঠান্ডা করে ১৫ দিনের ঔষধ দিলাম। নির্দেশমত ব্যবহার করে আজকে দেখা করতে আসলো, সাথে নিয়ে আসলো মুখে একরাশ হাসি😃

আলহামদুলিল্লাহ,, ডাক্তার হয়ে তৃপ্তিটা এখানেই🥰🥰

বি:দ্র: চাচার অনুমতি নিয়ে ছবি তোলা।💞

💥💥রাফসান দ্যা ছোটভাই কান্ডের শেষ কথা হল লেখাপড়া মোটেও ওভাররেটেড না। শুধু কন্টেন্ট বানিয়ে বাবাকে কোটি টাকা দামের গাড়ি কিন...
23/05/2024

💥💥রাফসান দ্যা ছোটভাই কান্ডের শেষ কথা হল লেখাপড়া মোটেও ওভাররেটেড না। শুধু কন্টেন্ট বানিয়ে বাবাকে কোটি টাকা দামের গাড়ি কিনে দেওয়ার কাহিনী শুনে অনেকে লিখেছিল লেখাপড়া ওভাররেটেড। কিন্তু দিনশেষে পড়ালেখা জানা একজন মানুষের সামান্য একটি লেখা ঐ কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের সুতা বের করে ছাড়ল। গর্বিত পিতার পুত্রটি ঋণখেলাপী পিতার পুত্র বনে গেল নিমিষেই। সুতরাং ফ্রেন্ডলিস্টে যারা এখনো পড়ালেখা করছেন, তারা এইসব ভুজুং ভাজুং বাদ দিয়ে মনোযোগ দিয়ে লেখাপড়া করেন। দুনিয়াটা লেখাপড়া জানা মানুষেরাই চালায়। চারপাশের দুই-চারটা অর্ধশিক্ষিত বাটপারের আস্ফালন দেখে ধোঁকা খাবেন না।
©______________________

আমাদের হৃদপিন্ডে সাধারণত ৪টি ভাল্ব থাকে ২টি উপরের চেম্বারে এবং ২টি নিচের চেম্বারে।হার্টের ভেতরে রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা...
19/04/2024

আমাদের হৃদপিন্ডে সাধারণত ৪টি ভাল্ব থাকে ২টি উপরের চেম্বারে এবং ২টি নিচের চেম্বারে।
হার্টের ভেতরে রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ভাল্ব বা কপাটিকা থাকে। এগুলোর মাধ্যমেই মূলত হার্টের ভেতরে কার্বন ডাই-অক্সাইডযুক্ত রক্তের সঙ্গে অক্সিজেনযুক্ত রক্তের মিশ্রণ ঠেকানো হয়।

এই হার্টের ভাল্ব কোন সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে হৃদপিন্ডের কাজে ব্যাঘাত ঘটে, শরীরে অনেক লক্ষণ প্রকাশ পায়। হার্টের ভাল্ব সমস্যা হয় জন্মগত কারণে, বাতজ্বর বা অন্যান্য কারণে। বৃদ্ধ বয়সেও ভাল্ব চর্বি ও ক্যালসিয়াম জমে এর কার্যকারিতা কমে যায়

★★★ হৃদপিন্ডে (হার্টের) ভাল্ব কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে গেলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়....

** দ্রুত শ্বাস নেওয়া।
** সহজেই হাঁপিয়ে যাওয়া।
** শ্বাস ধরে রাখতে কষ্টবোধ।
** বুক ধড়ফড় করে। কখনো কখনো হৃদস্পদন দ্রুততর হয়।
** ঘুমাতে অসুবিধা হয়। রোগীর শ্বাসকষ্ট এড়ানো জন্য ঘুমের সময় একাধিক বালিশ ব্যবহার করে মাথা উঁচু রাখে। এতে নিঃশ্বাস নিতে পারে।
এই রকম সমস্যা সাধারণ কাজকর্মে, বা শুয়ে-বসে থাকলেও হতে পারে।
** সাধারণ কাজ করতে গেলে হাঁপিয়ে ওঠে ও শরীরে যথেষ্ট শক্তি পায় না৷
** সব সময় দুর্বলতাবোধ হয়।
** মাথা ঝিমঝিম করে। অনেক সময় রোগী কিছু সময়ের জন্য অজ্ঞানের মতো হয়ে যায়।
** বুকে মাঝেমধ্যে অস্বস্তিবোধ হয়। অনেক সময় চাপচাপ বোধ হয়। অনেক সময় বুকের ভেতরে ভারী লাগে।
** পায়ের গোড়ালি, পায়ের পাতা ও তলপেটে অনেকের পানি জমে। এতে অনেকের শরীরের ওজন দ্রুত বেড়ে যায়।

★★★ হৃদপিন্ড (হার্টের) ভাল্বে কার্যকারিতা নষ্ট হলে কি সমস্যা হয়.....

হার্টের ভাল্বজনিত অসুখের কয়েকটি ধরন আছে। সাধারণত দুটি বড় ভাগে এই ধরনগুলোকে আলাদা করা হয়।
** ভাল্বভুলার স্টেনসিস ও ভাল্বভুলার ইনসাফিসিয়েন্সি। **ভাল্বভুলার স্টেনসিস সমস্যা তখন হয়, যখন ভাল্বগুলো পরিপূর্ণভাবে খুলতে পারে না।
এই কারণে হার্ট ফেইলিওর সহ আরো কিছু হার্টের সমস্যাও হতে পারে।
** ভাল্বভুলার ইনসাফিসিয়েন্সিতে ভাল্ব যথাযথভাবে বন্ধ হতে পারে না। ফলে হার্ট যখন রক্ত পাম্প করে, তখন কিছু রক্ত ভাল্বের ভেতর দিয়ে উল্টোপথে প্রবাহিত হয়। এ জন্য রক্ত পাম্প করতে হৃদপিন্ডকে অতিরিক্ত কাজ করতে হয়।

★★★কি কি কারনে হৃদপিন্ডের ( হার্ট) ভাল্ব এর সমস্যা/ নষ্ট হয়ে যায়....

*** হার্টের ভালভের ক্ষতি হয় এমন কিছু কারন এর মধ্যে আছে করোনারি আর্টারি ডিজিজ, হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিওমায়োপ্যাথি, সিফিলিস, উচ্চ রক্তচাপ, অ্যাওর্টিক অ্যানিওরিসম, কানেকটিভ টিস্যু ডিজিজ ইত্যাদিতে।

** ক্যান্সার, সিস্টেমিক লাপাস ইরাইথ্রোম্যাটোসিস ইত্যাদি কারণেও হার্টের ভাল্ব নষ্ট হতে পারে।

** জন্মগতভাবে যাদের হার্টের ভাল্বএ সমস্যা হয়,
এই সকল রোগীর ক্ষেত্রে অ্যাওর্টিক ভাল্ব ও পালমোনারি ভাল্ব বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত থাকে।

** সাধারণত ভালভে তিনটি পাতার মতো থাকে। কোন কারণে একটি পাতার মতো অংশ না থাকলে বাইকাসপিড অ্যাওর্টিক ভাল্ব সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে ভাল্ব ঠিকভাবে খুলতে বা বন্ধ হতে পারে না। এই সমস্যা সাধারণত জন্মগত কারণে হয়।

** রিউমেটিক ফিভার (বাতজ্বর থেকে), বা ব্যাকটেরিয়ার এনডোকার্ডাইটিস থেকে ভাল্ব নষ্ট হয়।

** রিউমেটিক ফিভার বা বাতজ্বর এক ধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশন, যা গলাব্যথা দিয়ে শুরু হয়। যদি গলাব্যথার চিকিৎসায় যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা না হয়, তাহলে একই ব্যাকটেরিয়া হার্ট ভালভের ক্ষতি করে।

*** ব্যাকটেরিয়াল এনডোকার্ডাইটিস হয় সাধারণত রক্তে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার প্রবেশের মাধ্যমে যখন হার্টের চারপাশে থাকা মাংসপেশিতে প্রদাহ করে সৃষ্টি করে এ জীবাণু হার্টে যেতে পারে, মাড়ির প্রদাহ বা জিনজিভাইটিস থেকে, স্যালাইন প্রয়োগের সময়, অন্যান্য কিছু ইনফেকশন থেকে হার্টের ভাল্ব নষ্ট হতে পারে।

★★★ হার্টের ভাল্ব কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে গেলে এর চিকিৎসা

*** দীর্ঘদিন ধরে আক্রান্ত থাকলে বা ভাল্ব জন্মগতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে সার্জারির মাধ্যমে ভাল্ব রিপেয়ার কিংবা রিপ্লেস বা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।

★★ হার্টের ভাল্বপ্রতিস্থাপন করলে যে নিয়মকানুন মানতে হয়...

*** নিয়মিত চিকিৎসক এর ফলোআপে আসতে হয়।

**** অপারেশন এর পর পানি ১.৫ লিটার (২৪ ঘন্টায়) রোগী খাবে।

*** মেটালিক ভাল্ব প্রতিস্থাপন করলে বাকি জীবন একটা ঔষধ (ওয়ারফেরিন) সহ আরো কয়েকটি ঔষধ সেবন করতে হয়।

*** মেটালিক ভাল্ব প্রতিস্হাপন করলে মাঝে মাঝে রক্তের (পি টি আই এন আর)পরীক্ষা করতে হয়।

*** বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক অথবা অন্য কোনো ওষুধ সেবন করা ঠিক নয়।

*** রোগীকে ওয়ারফেরিন ওষুধ সেবন করতে হয় বলে অনেক ধরনের খাবার পরিহার করতে হয়। যেমনঃ সবুজ শাক, টমেটো ইত্যাদি।

*** যদি টিস্যু টাইপ ভালভ প্রতিস্থাপন করা হয়, তবে সার্জারির পর তিন মাস ওয়ারফেরিন সেবন করতে হয়।

(চলবে.......)

💓💓💓সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।💓💓💓
cআমাদের হৃদপিন্ডে সাধারণত ৪টি ভাল্ব থাকে ২টি উপরের চেম্বারে এবং ২টি নিচের চেম্বারে।
হার্টের ভেতরে রক্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ভাল্ব বা কপাটিকা থাকে। এগুলোর মাধ্যমেই মূলত হার্টের ভেতরে কার্বন ডাই-অক্সাইডযুক্ত রক্তের সঙ্গে অক্সিজেনযুক্ত রক্তের মিশ্রণ ঠেকানো হয়।

এই হার্টের ভাল্ব কোন সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে হৃদপিন্ডের কাজে ব্যাঘাত ঘটে, শরীরে অনেক লক্ষণ প্রকাশ পায়। হার্টের ভাল্ব সমস্যা হয় জন্মগত কারণে, বাতজ্বর বা অন্যান্য কারণে। বৃদ্ধ বয়সেও ভাল্ব চর্বি ও ক্যালসিয়াম জমে এর কার্যকারিতা কমে যায়

★★★ হৃদপিন্ডে (হার্টের) ভাল্ব কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে গেলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয়....

** দ্রুত শ্বাস নেওয়া।
** সহজেই হাঁপিয়ে যাওয়া।
** শ্বাস ধরে রাখতে কষ্টবোধ।
** বুক ধড়ফড় করে। কখনো কখনো হৃদস্পদন দ্রুততর হয়।
** ঘুমাতে অসুবিধা হয়। রোগীর শ্বাসকষ্ট এড়ানো জন্য ঘুমের সময় একাধিক বালিশ ব্যবহার করে মাথা উঁচু রাখে। এতে নিঃশ্বাস নিতে পারে।
এই রকম সমস্যা সাধারণ কাজকর্মে, বা শুয়ে-বসে থাকলেও হতে পারে।
** সাধারণ কাজ করতে গেলে হাঁপিয়ে ওঠে ও শরীরে যথেষ্ট শক্তি পায় না৷
** সব সময় দুর্বলতাবোধ হয়।
** মাথা ঝিমঝিম করে। অনেক সময় রোগী কিছু সময়ের জন্য অজ্ঞানের মতো হয়ে যায়।
** বুকে মাঝেমধ্যে অস্বস্তিবোধ হয়। অনেক সময় চাপচাপ বোধ হয়। অনেক সময় বুকের ভেতরে ভারী লাগে।
** পায়ের গোড়ালি, পায়ের পাতা ও তলপেটে অনেকের পানি জমে। এতে অনেকের শরীরের ওজন দ্রুত বেড়ে যায়।

★★★ হৃদপিন্ড (হার্টের) ভাল্বে কার্যকারিতা নষ্ট হলে কি সমস্যা হয়.....

হার্টের ভাল্বজনিত অসুখের কয়েকটি ধরন আছে। সাধারণত দুটি বড় ভাগে এই ধরনগুলোকে আলাদা করা হয়।
** ভাল্বভুলার স্টেনসিস ও ভাল্বভুলার ইনসাফিসিয়েন্সি। **ভাল্বভুলার স্টেনসিস সমস্যা তখন হয়, যখন ভাল্বগুলো পরিপূর্ণভাবে খুলতে পারে না।
এই কারণে হার্ট ফেইলিওর সহ আরো কিছু হার্টের সমস্যাও হতে পারে।
** ভাল্বভুলার ইনসাফিসিয়েন্সিতে ভাল্ব যথাযথভাবে বন্ধ হতে পারে না। ফলে হার্ট যখন রক্ত পাম্প করে, তখন কিছু রক্ত ভাল্বের ভেতর দিয়ে উল্টোপথে প্রবাহিত হয়। এ জন্য রক্ত পাম্প করতে হৃদপিন্ডকে অতিরিক্ত কাজ করতে হয়।

★★★কি কি কারনে হৃদপিন্ডের ( হার্ট) ভাল্ব এর সমস্যা/ নষ্ট হয়ে যায়....

*** হার্টের ভালভের ক্ষতি হয় এমন কিছু কারন এর মধ্যে আছে করোনারি আর্টারি ডিজিজ, হার্ট অ্যাটাক, কার্ডিওমায়োপ্যাথি, সিফিলিস, উচ্চ রক্তচাপ, অ্যাওর্টিক অ্যানিওরিসম, কানেকটিভ টিস্যু ডিজিজ ইত্যাদিতে।

** ক্যান্সার, সিস্টেমিক লাপাস ইরাইথ্রোম্যাটোসিস ইত্যাদি কারণেও হার্টের ভাল্ব নষ্ট হতে পারে।

** জন্মগতভাবে যাদের হার্টের ভাল্বএ সমস্যা হয়,
এই সকল রোগীর ক্ষেত্রে অ্যাওর্টিক ভাল্ব ও পালমোনারি ভাল্ব বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত থাকে।

** সাধারণত ভালভে তিনটি পাতার মতো থাকে। কোন কারণে একটি পাতার মতো অংশ না থাকলে বাইকাসপিড অ্যাওর্টিক ভাল্ব সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে ভাল্ব ঠিকভাবে খুলতে বা বন্ধ হতে পারে না। এই সমস্যা সাধারণত জন্মগত কারণে হয়।

** রিউমেটিক ফিভার (বাতজ্বর থেকে), বা ব্যাকটেরিয়ার এনডোকার্ডাইটিস থেকে ভাল্ব নষ্ট হয়।

** রিউমেটিক ফিভার বা বাতজ্বর এক ধরনের ব্যাকটেরিয়াজনিত ইনফেকশন, যা গলাব্যথা দিয়ে শুরু হয়। যদি গলাব্যথার চিকিৎসায় যথাযথ অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা না হয়, তাহলে একই ব্যাকটেরিয়া হার্ট ভালভের ক্ষতি করে।

*** ব্যাকটেরিয়াল এনডোকার্ডাইটিস হয় সাধারণত রক্তে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার প্রবেশের মাধ্যমে যখন হার্টের চারপাশে থাকা মাংসপেশিতে প্রদাহ করে সৃষ্টি করে এ জীবাণু হার্টে যেতে পারে, মাড়ির প্রদাহ বা জিনজিভাইটিস থেকে, স্যালাইন প্রয়োগের সময়, অন্যান্য কিছু ইনফেকশন থেকে হার্টের ভাল্ব নষ্ট হতে পারে।

★★★ হার্টের ভাল্ব কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে গেলে এর চিকিৎসা

*** দীর্ঘদিন ধরে আক্রান্ত থাকলে বা ভাল্ব জন্মগতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে সার্জারির মাধ্যমে ভাল্ব রিপেয়ার কিংবা রিপ্লেস বা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।

★★ হার্টের ভাল্বপ্রতিস্থাপন করলে যে নিয়মকানুন মানতে হয়...

*** নিয়মিত চিকিৎসক এর ফলোআপে আসতে হয়।

**** অপারেশন এর পর পানি ১.৫ লিটার (২৪ ঘন্টায়) রোগী খাবে।

*** মেটালিক ভাল্ব প্রতিস্থাপন করলে বাকি জীবন একটা ঔষধ (ওয়ারফেরিন) সহ আরো কয়েকটি ঔষধ সেবন করতে হয়।

*** মেটালিক ভাল্ব প্রতিস্হাপন করলে মাঝে মাঝে রক্তের (পি টি আই এন আর)পরীক্ষা করতে হয়।

*** বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক অথবা অন্য কোনো ওষুধ সেবন করা ঠিক নয়।

*** রোগীকে ওয়ারফেরিন ওষুধ সেবন করতে হয় বলে অনেক ধরনের খাবার পরিহার করতে হয়। যেমনঃ সবুজ শাক, টমেটো ইত্যাদি।

*** যদি টিস্যু টাইপ ভালভ প্রতিস্থাপন করা হয়, তবে সার্জারির পর তিন মাস ওয়ারফেরিন সেবন করতে হয়।

(চলবে.......)

💓💓সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করছি।💓💓

Prof. Dr Kamrul Hasan

Address

Cumilla

Telephone

+8801748920556

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডা:মো: জাভেদ হোসেন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ডা:মো: জাভেদ হোসেন:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category