আবরার মেডিসিন কর্নার,

  • Home
  • আবরার মেডিসিন কর্নার,

আবরার মেডিসিন কর্নার, হাসিমপুর মিয়ার বাজার,
ড.মনসুরউদ্দিন মহিলা কলেজ রোড,
কচুয়া চাঁদপুর।

06/07/2019

এটি একটা সুস্থবান পেইজ

27/09/2016

রোগ নিরলস প্রচেষ্টায়, সব সময় সচেষ্ট আমরা,

15/08/2016

সততা ও সু চিকিৎসাই আমাদের মূল লক্ষ !

14/05/2016

সপ্তহে প্রতি শনিবার.. আজ বিকাল ৪টা থেকে সন্ধা ৭টা পর্যন্ত রোগী দেখবেন : ডা: গোলাম মাওলা নঈম
এম.বি.বি.এস- বি.সি.এস (স্বাস্থ্য) এফ.সি.বি.এস ( মেডিসিন ডায়বেটিস কিডনি লিভার ও আল্ট্রাসোগ্রাফি বিশেষঙ্গ ,,, রোগী দেখার স্থান লক্ষীপুর নতুন বাজার কৈলাইন চান্দিনা কুমিল্লা।

12/04/2016

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন,
"লোকেরা যদি
ফজর ও এশার নামায জামাতে পড়ার ফযীলত
জানত,
তা হলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও নামাযদ্বয়ের
জামাতে হাজির হত।"
--------- (বুখারী)

09/04/2016

# _সবার_জানা_উচিত !
√ ব্রাশ করলেই সুস্থ দাঁত?
→ মুখের স্বাস্থ্যের বিষয়ে বাড়ছে
সচেতনতা। কেমন করে রক্ষা করবেন মুখ ও
দাঁতের সৌন্দর্য। নিয়মিত ব্রাশ করলেই কি
দাঁত সুস্থ, সুন্দর রাখা যায়? দাঁত ব্রাশের
সঙ্গে আছে আরও কিছু টুকিটাকি যত্ন।
√ কোমল পানীয় নয়:
কোমল পানীয় দাঁতে খুব সহজেই দাগ ফেলে
দেয়।আর দাঁতের সুরক্ষা দেয় যে এনামেল,
তারও ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে।
√ স্ট্র ব্যবহার:
কোমল পানীয়, এনার্জি ড্রিঙ্ক, কিংবা
কৃত্রিম জুসে থাকে সাইট্রিক ও ফসফরিক
অ্যাসিড। এগুলো দ্রুত ক্ষয় করে এনামেল।
স্ট্র ব্যবহারে ক্ষতি কিছুটা এড়ানো যায়।
√ ভিটামিন সি:
কমলা, লেবু,জাম্বুরা ইত্যাদি ভিটামিন সি
সমৃদ্ধ। ভিটামিন সি বেশি খেলে ভালো
থাকবে মাড়ি।
√ বেশি করে আপেল আর গাজর:
আপেলকে বলা হয় প্রাকৃতিক টুথব্রাশ।
খাবার শেষে একটি আপেল খেতে পারেন।
গাজরেও আছে দাঁত পরিষ্কারের প্রাকৃতিক
ক্ষমতা।
√ সবুজ চা (গ্রিন টি):
সবুজ চায়ে থাকে পলিফেনল, অ্যান্টি
অক্সিডেন্ট। উপাদান দুটি দাঁতের গায়ে
দন্তমল (প্ল্যাক)জমতে বাধা দেয়। এছাড়া
গ্রিন
টি মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও সহায়ক।
_____________________________________________
______
আপনারা আমাদের পোস্ট দেখতে পান কি
না জানিনা যদি দেখতে পান তাহলে
লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করবেন।
আপনাদের সুখী জীবনই আমাদের কাম্য।

09/04/2016

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন,
"লোকেরা যদি
ফজর ও এশার নামায জামাতে পড়ার
ফযীলত
জানত,
তা হলে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও
নামাযদ্বয়ের
জামাতে হাজির হত।"
--------- (বুখারী)

26/01/2016

এই পেইজ টা খুব ছোট একটা পেইজ আমরা
চাইলেই এটাকে একটা বড় পেইজে
পরিনত করতে পারি,তাই সবার লাইক
কমেন্ট খুব ইমপর্টেন্ট। ফ্লিজ একটু চেষ্টা
করি।

26/01/2016

কোন সমস্যার সমাধান জানতে চাইলে
ইনবক্সে প্রশ্ন করতে পারেন ।
নিয়মিত লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করবেন ।
ধন্যবাদ

Al Razi Diagnostic Centre

আমি নিরঅন্য,নিরবস্র্য, আমি আজহাহাকার করি একমুটো ভাতওকাপড়ের জন্য।তোমার আছেরাশি,রাশি। আমি কেন ভিখারী?
30/12/2015

আমি নিরঅন্য,নিরবস্র্য, আমি আজ
হাহাকার করি একমুটো ভাতও
কাপড়ের জন্য।তোমার আছে
রাশি,রাশি। আমি কেন ভিখারী?

শিশুর বৃদ্ধি সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা কি করে বুঝবেন?শিশুর সামগ্রিক বৃদ্ধি ও বিকাশকে আমরা কয়েকভাগেভাগ করতে পারি, যেমন- শারিরিক...
15/09/2015

শিশুর বৃদ্ধি সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা কি করে বুঝবেন?
শিশুর সামগ্রিক বৃদ্ধি ও বিকাশকে আমরা কয়েকভাগে
ভাগ করতে পারি, যেমন- শারিরিক বিকাশ, মানসিক বিকাশ,
সামাজিক বিকাশ। শারিরিক বিকাশ দৃশ্যমান এবং সহজেই
বোধগম্য, শিশুর ওজন ও উচ্চতা দিয়ে আমরা শারিরিক
বিকাশ বুঝতে পারি, জন্মের পর শিশুর বয়সের সাথে
সাথে নির্দিষ্ট হারে ওজন বাড়তে থাকে এবং
উচ্চতাও বৃদ্ধি পায়।
জন্মের পর পর প্রথম সপ্তাহে বাচ্চা ওজন হারায় এবং
২-৩ এ ওজন স্থির থাকে তার পর ধীরে ধীরে
ওজন বাড়তে থাকে। প্রথম ৩ মাসে প্রতিদিন গড়ে
২৫-৩০ গ্রাম করে ওজন বাড়ে। তারপর পরবর্তী
মাসগুলোতে আর একটু কম হারে ওজন বাড়তে
থাকে, ৩-১২ মাস বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসে গড়ে ৪০
গ্রাম ওজন বাড়ে। ৫-৬ মাস বয়সে শিশুর ওজন জন্ম
ওজনের দ্বিগুন হয় ১ বৎসরে ৩ গুন, ২ বছরে
চারগুন, ৩ বছরে পাঁচগুন, ৫ বছরে ছয়গুন এবং ১০
বছর বয়সে ১০ গুন হয়। তবে জন্ম ওজনের
পার্থক্যের কারনে একই বয়সী দুটি শিশুর ওজনের
কিছু তারতম্য ঘটতে পারে। তবে এ তারতম্য শিশুর
সঠিক পরিচর্যা ও পুষ্টি পেলে স্বাভাবিক ওজনে
পৌছে যায়, কারন প্রতি শিশুর স্বাভাবিক ওজনে পৌছার
সুপ্ত ক্ষমতা থাকে।
তিন বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিমাসেই শিশুর ওজন নেয়া
উচিত। পর পর দুইমাস শিশুর ওজন যদি না বাড়ে, তবে
খেয়াল করতে হবে শিশু পর্যাপ্ত পুষ্টি পাচ্ছে কিনা।
পর্যাপ্ত পুষ্টি নিশ্চিত করার পরও যদি অবস্থার পরিবর্তন
না হয় তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। সুষম
খাদ্য সঠিক পুষ্টি পেলে শিশু ওজনে ও উচ্চতায়
সঠিকভাবে বেড়ে উঠবে। জন্মের সময় শিশুর
দৈর্ঘ্য থাকে সাধারণত ৫০ সেঃ মিঃ, ৩ মাসে এ দৈর্ঘ্য
গিয়ে দাড়ায় ৬০ সেঃ মিটার, ৯ মাসে হয় ৭০ সেঃ মিঃ, ১
বছরে ৭৫ সেঃ মিঃ, ২ বছরে ৮৫ সেঃমিঃ, ৩ বছরে ৯৫
সেঃ মিঃ এবং ৪ বছরে ১০০ সেঃ মিঃ তার পর প্রতিবছর ৫
সেঃ মিঃ করে বাড়তে থাকে বয়ঃ সন্ধিকাল পর্যন্ত।
সাধারণত একজন মেয়ে শিশু ২ বছর বয়সে বয়স্ক
মানুষের উচ্চতার অর্ধেক উচ্চতা অর্জন করে এবং
ছেলে শিশু এ উচ্চতা অর্জন করে ২ ১/২ বছর
বয়সে। ছেলে শিশু ও মেয়ে শিশুর ওজন ও
উচ্চতায় কিছুটা তারতম্য থাকে। এ ক্ষেত্রে
ছেলে শিশুরা মেয়ে শিশুর চেয়ে কিছুটা এগিয়ে
থাকে। শিশুর বৃদ্ধি সঠিকভাবে হচ্ছে কিনা তা বুঝতে
হলে নিয়মিত ওজন, উচ্চতা নিয়ে তাকে গ্রোথ
চার্টের সাথে মিলিয়ে দেখতে হবে।

13/09/2015

এক সেমিষ্টার ট্যাক্স নেবার পর
আন্দোলনের মুখে উনি বললেন..."
ট্যাক্স দিবে ইউনিভার্সিটি, ছাত্র
রা না"। একদিন পর বললেন..."আসলে
ছাত্ররাই দিবে তবে সামনের বছর
থেকে"। গতকাল বলেছেন..."তোমরা
(ছাত্র ছাত্রী রা) সতর্ক থাকো
যাতে তোমাদের উপর কেউ ট্যাক্স
না চাপায়"।
একজন মানুষ একাই যখন "আবুল" "মাল"
এবং
"আব্দুল" তিনটা বিশেষ উপাধি
নামের সাথে ঝুলায় তখন কথায় কোন
যুক্তি থাকবেনা এটাই সাভাবিক।
আর পারসেন্টেজের হিসাব...?! Totally
Rubish!

Address

Luxmipur Natun Bazar, Chandina

Telephone

01837119230

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আবরার মেডিসিন কর্নার, posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram