Reaz Pharma & Health Center

Reaz Pharma & Health Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Reaz Pharma & Health Center, Doctor, 418/C, Khilgaon, Dhaka-, (Opposite to Ansar Head Quarter old gate), Dhaka.

ধূমপান ও অন্যান্য তামাকদ্রব্য ব্যবহারে প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ মারা যায়।ধূমপান ছাড়ার জন্য আজকেই প্রতিজ্ঞা করুন।“ধূমপান ত্...
10/01/2023

ধূমপান ও অন্যান্য তামাকদ্রব্য ব্যবহারে প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ মারা যায়।
ধূমপান ছাড়ার জন্য আজকেই প্রতিজ্ঞা করুন।
“ধূমপান ত্যাগ করুন এবং বিজয়ী হউন”
সূত্র: বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

করোনা নাকি ডেঙ্গু?আসুন উপসর্গ এবং করণীয় জেনে নেই।
26/08/2021

করোনা নাকি ডেঙ্গু?
আসুন উপসর্গ এবং করণীয় জেনে নেই।

একমাত্র সচেতনতাই পারে আমাদেরকে কোভিড থেকে দূরে রাখতে।। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক, আমিন।।
01/04/2021

একমাত্র সচেতনতাই পারে আমাদেরকে কোভিড থেকে দূরে রাখতে।। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক, আমিন।।

13/12/2020
আজ ৮ মে,  বিশ্ব থ্যালাসিমিয়া দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য বিষয়-"তারুণ্য থেকে শুরু হোক থ্যালাসিমিয়া প্রতিরোধ,বিয়ের আগে রক্ত...
08/05/2020

আজ ৮ মে, বিশ্ব থ্যালাসিমিয়া দিবস।

এ বছরের প্রতিপাদ্য বিষয়-
"তারুণ্য থেকে শুরু হোক থ্যালাসিমিয়া প্রতিরোধ,
বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নিরাপদ”।

থ্যালাসিমিয়া একটি বংশগত মারাত্মক রক্তশূন্যতা যা শিশুরা পিতামাতার কাছ থেকে জন্মসূত্রে পেয়ে থাকে। থ্যালাসিমিয়া রোগীদের বেঁচে থাকার জন্যে সারাজীবন রক্ত নিতে হয়। এ রোগের চিকিৎসা যেমন দীর্ঘমেয়াদী ও ব্যয়বহুল, তেমনি এটি মোকাবিলায় যথেষ্ট মানসিক শক্তি ও ধৈর্যের প্রয়োজন। তাই থ্যালাসিমিয়ার প্রতিরোধেই এর প্রতিকার।

আজকের তরুণরাই আগামী প্রজন্মের রূপকার ও অভিভাবক। দেশের মোট জনসংখ্যার ৪১ শতাংশই তরুণ অর্থাৎ, তাদের বয়স ১৫ থেকে ৩৫ এর মধ্যে। তরুণরা থ্যালাসিমিয়া প্রতিরোধে সচেতন হয়ে বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করলে আগামী প্রজন্মের আমরা এর সুফল দেখতে পাবো।
# বাংলাদেশ থ্যালাসিমিয়া ফাউন্ডেশন

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মা চাইলেই শিশুকে নিচের স্বাস্থ্য-বিধি মেনে মায়ের দুধ খাওয়াতে পারেনঃ 👏 মায়ের দুধ খাওয়ানোর ও শিশুকে ...
25/04/2020

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মা চাইলেই শিশুকে নিচের স্বাস্থ্য-বিধি মেনে মায়ের দুধ খাওয়াতে পারেনঃ

👏 মায়ের দুধ খাওয়ানোর ও শিশুকে স্পর্শ করার আগে হাত ভালো করে সাবান ও পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধুয়ে পরিষ্কার করতে হবে এবং মাস্ক পরতে হবে,

🤧 খাওয়ানোর সময় হাঁচি-কাশির সঠিক নিয়ম অনুসরণ করতে হবে,

💧মায়ের ব্যবহৃত আসবাবপত্র ও যেসব জায়গা তাঁর সংস্পর্শে এসেছে সেসব নিয়মিত পরিষ্কার ও জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

👩‍⚕️প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত স্বাস্থ্যকর্মী ও আশেপাশের অভিজ্ঞ মায়েদের পরামর্শ ও সাহায্যও নিতে পারেন।

কালেক্টেড: ইউনিসেফ

WHO (World Health Organisation): করোনা ভাইরাস সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর (COVID-19)
20/03/2020

WHO (World Health Organisation):
করোনা ভাইরাস সম্পর্কিত প্রশ্নোত্তর (COVID-19)

প্রিয় বন্ধুরা, আসসালামু আলাইকুম। করোনা সম্পর্কে সর্বোচ্চ সচেতন হোন। অযথা ভুল তথ্য শেয়ার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।...
20/03/2020

প্রিয় বন্ধুরা, আসসালামু আলাইকুম। করোনা সম্পর্কে সর্বোচ্চ সচেতন হোন। অযথা ভুল তথ্য শেয়ার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না। একান্ত প্রয়োজন না হলে নিজ বাড়ি থেকে বের হওয়ার দরকার নেই। সবাই মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে দোয়া করি এই ভাইরাসের ভয়াবহতা থেকে রক্ষার জন্য।

ধন্যবাদান্তে-
ডাঃ আবুল কালাম মোহাম্মদ ইউসুফ শিবলী
সহযোগী অধ্যাপক, ফার্মাকোলজি বিভাগ
নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

19/03/2020

সচেতনতামূলক পোস্ট: #হোম কোয়ারেন্টাইনঃ

প্রিয় বন্ধুরা, আসসালামু আলাইকুম। গতকাল বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে একজন মারা গিয়েছে এবং আরও অনেকে সংক্রমিত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছে। যার কারণ বিদেশ ফেরত ব্যক্তি দ্বারা সবাই সংক্রমিত হয়েছিল। তাই বিদেশ ফেরত ব্যক্তিদের ব্যাপারে কোয়ারেন্টাইন বর্তমানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু বলে আমি মনে করি।

সরকারের পাশাপাশি সকলের এই ব্যাপারে সর্বোচ্চ সর্তক থাকতে হবে।

হোম কোয়ারেন্টাইন এবং বিদেশ থেকে বাংলাদেশে আসা যাত্রীদের জন্য করণীয়ঃ

কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শে আসা সন্দেহে থাকা ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টিন সম্পর্কে জ্ঞাতব্য আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য বিধি (আইএইচআর -২০০৫) এর আর্টিকেল ৩২ অনুসারে, যে সব দেশে কোভিড-১৯ এর স্থানীয় সংক্রমণ ঘটেছে সে সব দেশ থেকে যে সব যাত্রী এসেছেন এবং আসবেন (দেশী-বিদেশী যে কোনো নাগরিক), যারা দেশে সনাক্তকৃত কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তিদের সংস্পর্শেএসেছেন, এবং যার অথবা যাদের কোন শারীরিক উপসর্গ নেই, তাদের ১৪ দিন স্বেচ্ছা/ গৃহ কোয়ারেন্টিন পালন করার জন্য নিম্নলিখিত ব্যবস্থা/ নির্দেশনাগুলো মেনে চলতে হবেঃ

• বাড়ীর অন্যান্য সদস্যদের থেকে আলাদা থাকুন
 আলো বাতাসের সুব্যবস্থা সম্পন্নআলাদা ঘরে থাকুন এবং অন্যান্য সদস্যদের থেকে আলাদাভাবে থাকুন। তা সম্ভব না হলে, অন্যদের থেকে অন্তত ১ মিটার (৩ ফুট) দুরে থাকুন (ঘুমানোর জন্য পৃথক বিছানা ব্যবহার করুন)।
 যদি সম্ভব হয় তাহলে আলাদা গোসলখানা এবং টয়লেট ব্যবহার করুন। সম্ভব না হলে, অন্যদের সাথে ব্যবহার করতে হয় এমন স্থানের সংখ্যা কমান ও ঐ স্থানগুলোতে জানালা খুলে রেখে পর্যাপ্ত আলোবাতাসের ব্যবস্থা করুন।
 বুকের দুধ খাওয়ান এমন মা শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াবেন। শিশুর কাছে যাওয়ার সময় মাস্ক ব্যবহার করুন এবং ভালভাবে হাত ধুয়ে নিন।
 আপনার সাথে কোন পশু/পাখি রাখবেন না।

• মাস্ক ব্যবহার করুন
 বাড়ীর অন্যান্য সদস্যদের সাথে একই ঘরে অবস্থান করলে, বিশেষ করে ১মিটারের (৩ ফুট) মধ্যে আসার সময়।
 অত্যাবশ্যকীয় প্রয়োজনে বাড়ী থেকে বের হলে মাস্ক ব্যবহার করুন।
 মাস্ক পরে থাকাকালীন এটি হাত দিয়ে ধরা থেকে বিরত থাকুন।
 মাস্ক ব্যবহারের সময় প্রদাহের (সর্দি, থুতু, কাশি, বমি ইত্যাদি) সংস্পর্শে আসলে সঙ্গে সঙ্গে মাস্ক খুলে ফেলুন এবং নতুন মাস্ক ব্যবহার করুন।
 মাস্ক ব্যবহারের পর ঢাকনাযুক্ত ময়লার পাত্রে ফেলুন এবং সাবান পানি দিয়ে ভাল ভাবে হাত ধুয়ে নিন।

• হাত ধোয়া
 সাবান ও পানি দিয়ে অন্তত ২০ সেকেন্ড ধরে হাত ধোবেন (বিশেষ করে যদি হাত দেখতে নোংরা লাগে সাবান-পানি ব্যবহার করুন)। প্রয়োজনে হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করা যেতে পারে।
 অপরিষ্কার হাতে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করবেন না।
 সাবান-পানি ব্যবহারের পর টিস্যু দিয়ে হাত শুকনো করে ফেলুন। টিস্যু না থাকলে শুধুহাত মোছার জন্য নির্দিষ্ট তোয়ালে/ গামছা ব্যবহার করুন এবং ভিজে গেলে বদলে ফেলুন।

• মুখ ঢেকে হাঁচি কাশি দিন
 কাশি শিষ্টাচার মেনে চলুন। হাঁচি কাশির সময় টিস্যু পেপার/ মেডিকেল মাস্ক/ কাপড়ের মাস্ক/ বাহুর ভাঁজে মুখ ও নাক ঢেকে রাখুন এবং উপরের নিয়মানুযায়ী হাত পরিষ্কার করুন।
 টিস্যু পেপার ও মেডিকেল মাস্ক ব্যবহারের পর ঢাকনাযুক্ত বিনে ফেলুন।
 ব্যক্তিগত ব্যবহার্য সামগ্রী অন্য কারো সাথে ভাগাভাগি করে ব্যবহার করবেন না।
 আপনার খাওয়ার বাসনপত্র- থালা, গ্লাস, কাপ ইত্যাদি, তোয়ালে, বিছানার চাদর অন্য কারো সাথে ভাগাভাগি করে ব্যবহার করবেন না ।
 এ সকল জিনিসপত্র ব্যবহারের পর সাবান-পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ফেলুন।

• কখন আপনার কোয়ারেন্টিন শেষ হবে?
 চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আপনার কোয়ারেন্টিন শেষ হবে। চিকিৎসকের সিদ্ধান্তমতে একজন হতে অন্যজনের কোয়ারেন্টিন-এর সময়সীমা আলাদা হতে পারে। তবে, এ পর্যন্তপাওয়া তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এ সময়সীমা ১৪ দিন।
• আপনি কোয়ারেন্টিনে থাকাকালীন যা করতে পারেন-
 কোভিড-১৯ সম্পর্কে জানতে পারেন। WHO, CDC, IEDCR এর ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য পেতে পারেন।
 পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবের সাথে ফোন/ মোবাইল/ ইন্টারনেটের সাহায্যে যোগাযোগ রাখুন।
 শিশুকে তার জন্য প্রযোজ্যভাবে বোঝান। তাদেরকে পর্যাপ্ত খেলার সামগ্রী দিন এবং খেলনাগুলো খেলার পরে জীবাণুমুক্ত করুন।
 আপনার দৈনন্দিন রুটিন, যেমন- খাওয়া, হালকা ব্যায়াম ইত্যাদি মেনে চলুন।
 সম্ভব হলে বাসা থেকে অফিসের কাজ করতে থাকুন।
 বইপড়া, গান শোনা, সিনেমা দেখা অথবা উপর্যুক্ত নিয়মগুলোর সাথে পরিপন্থী নয় এমন যে কোন বিনোদনমূলক কাজে নিজেকে সম্পৃক্ত করুন বা ব্যস্ত রাখুন।

• পরিবারের সদস্যদের জন্য নির্দেশাবলী
 বর্তমানে সুস্থ আছেন এবং যার দীর্ঘমেয়াদী রোগসমূহ (যেমনঃ ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, ক্যান্সার, অ্যাজমা প্রভৃতি) নেই, এমন একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে পরিচর্যাকারী হিসেবে নিয়োজিত হতে পারেন। তিনি ঐ ঘরে বা পাশের ঘরে থাকবেন, অবস্থান বদল করবেন না।
 কোয়ারেন্টিনে আছেন এমন ব্যক্তির সাথে কোন অতিথিকে দেখা করতে দিবেন না।
 পরিচর্যাকারী নিম্নলিখিত যে কোন কাজ করার পর প্রতিবার উপরের নিয়মে দুই হাত পরিষ্কার করবেন-
o কোয়ারেন্টিনে থাকা ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে বা তার ঘরে ঢুকলে
o খাবার তৈরীর আগে ও পরে
o খাবার আগে
o টয়লেট ব্যবহারের পরে
o গ্লাভস পরার আগে ও খোলার পরে
o যখনই হাত দেখে নোংরা মনে হয়
 খালি হাতে ঐ ঘরের কোন কিছু স্পর্শ করবেন না।
 কোয়ারেন্টিনে থাকা ব্যক্তির ব্যবহৃত বা তার পরিচর্যায় ব্যবহৃত মাস্ক, গ্লাভস, টিস্যু ইত্যাদি অথবা অন্য আবর্জনা ঐ রুমে রাখা ঢাকনাযুক্ত ময়লার পাত্রে রাখুন। এ সকল আবর্জনা উন্মুক্ত স্থানে না ফেলে পুড়িয়ে ফেলুন।
 ঘরের মেঝে, আসবাবপত্রের সকল পৃষ্ঠতল, টয়লেট ও বাথরুম প্রতিদিন অন্তত একবার পরিষ্কার করুন। পরিষ্কারের জন্য ১ লিটার পানির মধ্যে ২০ গ্রাম (২ টেবিল চামচ পরিমাণ) ব্লিচিং পাউডার মিশিয়ে দ্রবণ তৈরী করুন ও ঐ দ্রবণ দিয়ে উক্ত সকল স্থান ভালোভাবে মুছে ফেলুন। তৈরীকৃত দ্রবণ সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টা পর্যন্তব্যবহার করা যাবে।
 কোয়ারেন্টিনে থাকা ব্যক্তিকে নিজের কাপড়, বিছানার চাদর, তোয়ালে ইত্যাদি ব্যবহৃত কাপড় গুঁড়া সাবান/ কাপড় কাচা সাবান ও পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করতে বলুন এবং পওে ভালোভাবে শুকিয়ে ফেলুন।
 নোংরা কাপড় একটি লন্ড্রি ব্যাগে আলাদা রাখুন। মল-মূত্র বা নোংরা লাগা কাপড় ঝাঁকাবেন না এবং নিজের শরীর বা কাপড়ে যেন না লাগে তা খেয়াল করুন।

• কোয়ারান্টাইনে থাকা ব্যক্তির জন্য বিশেষ নির্দেশনা
 যদি কোয়ারেন্টিনে থাকাকালীন কোন উপসর্গ দেখা দেয় (১০০ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা ৩৮ ডিগ্রী সেলসিয়াসএর বেশি/ কাশি/ সর্দি/ গলাব্যথা/ শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি), তবে-
 অতি দ্রত আইইডিসিআর-এর হটলাইন নম্বরে (০১৫৫০০৬৪৯০১-৫, ০১৪০১১৮৪৫৫১, ০১৪০১১৮৪৫৫৪, ০১৪০১১৮৪৫৫৫, ০১৪০১১৮৪৫৫৬, ০১৪০১১৮৪৫৫৯, ০১৪০১১৮৪৫৬০, ০১৪০১১৮৪৫৬৩, ০১৪০১১৮৪৫৬৮, ০১৯৩৭-১১০০১১, ০১৯৩৭-০০০০১১, ০১৯২৭-৭১১৭৮৪, ০১৯২৭-৭১১৭৮৫) অবশ্যই যোগাযোগ করুন এবং পরবর্তী করণীয় জেনে নিন।

মনে রাখবেন উপযুক্ত কোন ব্যক্তির উপর কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তা অমান্য করা এবং তথ্য গোপন করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ এবং সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮ এর আওতায় কারাদণ্ড ও অর্থদন্ডে দণ্ডিত হতে পারেন। (তথ্যসূত্রঃ আইইডসিআর ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর)

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে সুস্থ রাখুক ও হেফাজত করুক, আমিন।

ধন্যবাদান্তে-
ডাঃ আবুল কালাম মোহাম্মদ ইউসুফ শিবলী
সহযোগী অধ্যাপক, ফার্মাকোলজি বিভাগ
নর্দান ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

আসুন করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আমরা সচেতন হই। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক, আমিন।
09/03/2020

আসুন করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আমরা সচেতন হই। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সবাইকে হেফাজত করুক, আমিন।

04/03/2020

ইউনিসেফ বলেছে!

🎯করোনা মোটামুটি বড়সড় একটি ভাইরাস। তবুও খালি চোখে দেখা যাবে না, ইলেক্ট্রন মাইক্রোস্কোপ লাগবে এটাকে দেখতে!

🎯এর আকারের কারনে বাজারে পাওয়া যায় এমন মাস্ক এটাকে প্রতিরোধ করতে স্বক্ষম হবে।

🎯যেহেতু এই ভাইরাসটি বাতাসে নয়, মাটিতে অবস্থান করে, তাই এটা বাতাসে ছড়ায় না।

🎯কোন ধাতব তলে বা বস্তুতে করোনা পড়লে প্রায় ১২ ঘন্টা জীবীত থাকতে পারে। তাই সাবান দিয়ে হাত ধুলেই যথেষ্ট হবে।

🎯কাপড়ে এই ভাইরাসটি প্রায় ৯ ঘন্টা জীবীত থাকতে পারে। তাই, কাপড় ধুয়ে নিলে বা রোদে ২ ঘন্টা থাকলে এটি মারা যাবে।

🎯হাতে বা ত্বকে এই ভাইরাসটি ১০ মিনিটের মতো জীবীত থাকতে পারে। তাই, এলকোহল মিশ্রিত জীবানু নাশক হাতে মেখে নিলেই জীবানুটি মারা যাবে।

🎯করোনা গরম আবহাওয়ায় বাঁচে না। ৭০ সেলসিয়াস তাপমাত্রা এটিকে মারতে পারে। কাজেই, ভাল না লাগলেও এখন বেশি বেশি গরম পানি পান করবেন, আইসক্রিম থেকে দূরত্ব বজায় রাখবেন।

🎯লবন মিশ্রিত গরম পানি দিয়ে গারগল করলে গলার মিউকাস পরিষ্কার হবার সাথে সাথে টনসিলের জীবানুসহ করোনাও দূর হবে, ফুসফুসে সংক্রমিত হবে না।

🎯আর, নাকে-মুখে আঙ্গুল বা হাত দেবার অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে। কারন, মানব শরীরে জীবানু প্রবেশের সদর দরজা হলো নাক-মুখ-চোখ!

ধন্যবাদ!
( Collected )

Address

418/C, Khilgaon, Dhaka-, (Opposite To Ansar Head Quarter Old Gate)
Dhaka
1219

Telephone

+8801751970340

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Reaz Pharma & Health Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category