Hering Homoeo care

11/09/2025

🔹 টেস্টোস্টেরন কী?

এক ধরনের হরমোন (রাসায়নিক বার্তা বহনকারী) যা মূলত পুরুষদের অণ্ডকোষে তৈরি হয়।

মেয়েদের শরীরেও টেস্টোস্টেরন তৈরি হয় (ডিম্বাশয় ও অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি থেকে), তবে খুব অল্প পরিমাণে।

🔹 কাজ কী কী করে?

কৈশোরে পরিবর্তন আনে
* দাড়ি-গোঁফ ওঠা
* কণ্ঠস্বর ভারী হওয়া
* পেশি গঠন ও শরীর শক্তিশালী হওয়া

শরীরের ভেতরে কাজ
* মাংসপেশি ও হাড় মজবুত রাখা
* রক্তের লোহিত কণিকা তৈরি বাড়ানো
* ফ্যাট জমা কমাতে সাহায্য করা

মানসিক ও যৌন স্বাস্থ্যে ভূমিকা
* যৌন আকাঙ্ক্ষা নিয়ন্ত্রণ করা
* আত্মবিশ্বাস ও মুড ভালো রাখতে সাহায্য করা
* এনার্জি ও মনোযোগ ধরে রাখা

🔹 টেস্টোস্টেরন কমে গেলে কী হয়?
* শক্তি ও এনার্জি কমে যায়, সবসময় ক্লান্ত লাগে
* যৌন ইচ্ছা কমে যায়
* মাংসপেশি দুর্বল হয়, ফ্যাট জমতে শুরু করে
* মেজাজ খিটখিটে হয়, আত্মবিশ্বাস কমে যায়
* হাড় দুর্বল হয়ে অস্টিওপোরোসিস হতে পারে

🔹 টেস্টোস্টেরন স্বাভাবিক রাখার উপায়
* সুস্থ জীবনযাপন
* নিয়মিত ব্যায়াম (বিশেষ করে ওয়েট ট্রেনিং)
* পর্যাপ্ত ঘুম (৭-৮ ঘণ্টা)
* স্বাস্থ্যকর খাবার (ডিম, মাছ, বাদাম, সবুজ শাকসবজি)

কিছু এড়িয়ে চলা -
* অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড, চিনি, ও অ্যালকোহল
* অতিরিক্ত স্ট্রেস
* ধূমপান

প্রয়োজনে হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ
নিতে পারেন। কারন লক্ষন সাদৃশ্যে সঠিক ঔষধ নির্বাচন ও প্রয়োগের মাধ্যমে এই সমস্যার থেকে সমাধান পাওয়া সম্ভব। ইনশাআল্লাহ।

03/08/2025

হোমিও টিপস -
:-
এর মূল তিনটি কথা।
১) অত্যন্ত অস্থিরতা
২) অত্যন্ত পিপাসা
৩) অত্যন্ত ভয়

যে-কোন রোগই হোক না কেন, এই ৩টি লক্ষন থাকলে এটি মহা ঔষধ।

১) অনেক অস্থিরতাঃ- যদি হঠাৎ শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথবা দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট ঔষধটি হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। একোনাইটকে তুলনা করা যায় ঝড়-তুফান-টর্নেডোর সাথে। প্রচণ্ড কিন্তু ক্ষণস্থায়ী। একোনাইটের রোগী রোগের যন্ত্রণায় একেবারে অস্থির হয়ে পড়ে। (আর্সেনিকেও অস্থিরতা আছে)

২) অনেক পিপাসাঃ- পিপাসা এতোই বেশি যে, একটু পর পর ই পানি চায়, এবং অনেক বেশি পরিমানের পানি পান করে। (আর্সেনিকের এমন অনেক পিপাসা আছে, তবে সে এত বেশি পরিমানের পানি পান করে না, অল্প অল্প তবে ঘন ঘন পানি পান করতে চায়)

৩) অনেক ভয়ঃ- রোগীর অস্থিরতার সাথে সাথে প্রবল মৃত্যু ভয় কাজ করে। রোগের উৎপাত এত বেশী হয় যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে। রোগী ভাবে সে এখনই মরে যাবে। এমনকি মৃত্যুর সময় ও বলে দেয়। এর ফলে তার আশেপাশের সবাই খুব ভয় পেয়েযায়।

অন্য দিকে, হঠাৎ কোনো কিছুর ভয় পেয়ে রোগের উৎপত্তি হলে, একোনাইট অন্যতম।

ডাঃ ফারজানা
হেরিং হোমিও হল।

02/08/2025

14/07/2025

মানসিক লক্ষণ-
নরম মনের মানুষ এবং ক্রন্দনশীল। এতটাই আবেগপ্রবণ এবং নম্র যে, ডাক্তারকে নিজের রোগের বর্ননা দিতে গিয়ে কেদে ফেলে। শান্তনা চায়।

05/07/2025

হোমিওপ্যাথিক টিপস-

আর্সেনিক এল্ব কে দোধারি তরোয়ালের সাথে তুলনা করা হয়।
তাই আর্সেনিক এল্ব ঔষধ টি প্রয়োগের ক্ষেত্রে সচেতন হোন।

29/06/2025

#টনসিল

টনসিল হলো গলার দুপাশে অবস্থিত টনসিল নামক গ্রন্থির সংক্রমণ বা প্রদাহ। এটি সাধারণত ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে। হোমিওপ্যাথিতে রোগীর লক্ষণ ও শরীরের সামগ্রিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে ওষুধ নির্বাচন করা হয়। নিচে কিছু প্রচলিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দেওয়া হলো, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।

👉 প্রচলিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধসমূহ:

1.
🔸হঠাৎ করে শুরু হওয়া তীব্র গলা ব্যথা।
🔸টনসিল লাল হয়ে ফুলে গেছে।
🔸গরম জ্বর, শরীর গরম।
🔸ব্যথা বেশি হয় গিলতে গেলে।
✍️ বৃদ্ধি: রাতে, হঠাৎ ঠান্ডা বাতাসে, স্পর্শ করলে।
✍️হ্রাস: বিশ্রামে, ঘরে উষ্ণ পরিবেশে।

2. Sulph
🔸টনসিল পেকে গেছে, পুঁজের মতো সাদা দাগ।
🔸ঠাণ্ডা লাগলেই ব্যথা বেড়ে যায়।
🔸হালকা বাতাস সহ্য করতে পারে না।
✍️ বৃদ্ধি: ঠান্ডা বাতাসে, ঠান্ডা পানি পান করলে।
✍️হ্রাস: গরমে, গরম পানীয় খেলে, ঢেকে রাখলে।

3. Solubilis
🔸মুখে দুর্গন্ধ।
🔸অতিরিক্ত লালাভ টনসিল, মুখে লালা পড়ে।
🔸রাতের বেলায় গলা ব্যথা বাড়ে।
🔸ঘামে ভিজে যায় শরীর।
✍️ বৃদ্ধি: রাতের বেলা, ঘামে, ঠান্ডায়।
✍️হ্রাস: উষ্ণ পরিবেশে, বিশ্রামে।

4.
🔸গলার ব্যথা কানে ছড়িয়ে পড়ে।
🔸টনসিল গাঢ় লাল বা বেগুনি রঙের।
🔸কিছু গিলে খেতে খুব কষ্ট হয়।
✍️বৃদ্ধি: গিললে, ঠান্ডায়।
✍️হ্রাস: গরম পানীয় পান করলে, গরম কাপড় জড়িয়ে রাখলে।

5. Carbonica
🔸শিশুদের টনসিল বড় হওয়া (Chronic Tonsillitis)।
🔸বারবার ঠাণ্ডা লেগে টনসিল ফুলে যাওয়া।
🔸দুর্বল ও ভীতু প্রকৃতির শিশুদের জন্য উপযুক্ত।
✍️বৃদ্ধি: ঠান্ডা আবহাওয়ায়, বর্ষাকালে।
✍️হ্রাস: গরমে, উষ্ণ পানি পান করলে।

6.
🔸বাম দিকের টনসিল বেশি ফুলে।
🔸গলার কিছু গলায় আটকে আছে মনে হয়।
🔸গরমে খারাপ লাগে, ঠাণ্ডা পানিতে আরাম।
✍️ বৃদ্ধি: ঘুম থেকে উঠার পর, গরমে।
✍️ হ্রাস: ঠান্ডা পানীয় খেলে, চাপ দিলে।

৭.
🔸ডান পাশে টনসিল ফুলে।
🔸বিকেলের দিকে ব্যথা বাড়ে।
🔸গলা শুকিয়ে যায়।

✍️ বৃদ্ধি: বিকেলের দিকে (৪টা–৮টা), গরমে।
✍️হ্রাস: ঠান্ডা পানীয় খেলে, হালকা খাবারে।

👉সাধারণ পরামর্শ
▪️গরম পানি পান করুন।
▪️বরফ, ঠাণ্ডা পানি বা খাবার এড়িয়ে চলুন।
▪️গার্গল (লবণ পানিতে কুলকুচি) করুন।
▪️পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।

(সংগৃহীত)

28/06/2025

নবজাতক শিশুর সাথে রাত জাগা আর মায়েদের কোমর, পিঠ বা জয়েন্টে ব্যথা।এই মায়েদের স্যক্রিফাইস কি সন্তানেরা বড় হয়ে মনে রাখে?
💔