Miraculous Quran

Miraculous Quran Prophetic Healing Center

বিয়ে বন্ধের/বাধা যাদু! কত শত বোন আজও বিয়ের বয়স পার করে ফেলেছে…চেষ্টা করছে, দোয়া করছে, পরিবার চেষ্টা করছে,  তবুও যেন কিছু...
27/10/2025

বিয়ে বন্ধের/বাধা যাদু!

কত শত বোন আজও বিয়ের বয়স পার করে ফেলেছে…
চেষ্টা করছে, দোয়া করছে, পরিবার চেষ্টা করছে, তবুও যেন কিছু একটা অদৃশ্য বাঁধা সবকিছু ভেঙে দেয়। বারবার..
অজানা কারণে প্রস্তাব এলেও শেষ মুহূর্তে তা নষ্ট হয়ে যায়। অনবরত হচ্ছে..

রুকইয়্যাহ ডায়াগনোসিস করলে দেখা যায় — বিয়ে বন্ধের যাদু (سحر تعطيل الزواج) অথবা আশিক জ্বিনের আক্রান্ত ভিক্টিম। এই যাদু এমন এক ধরনের সিহর যা মানুষের বিবাহের পথে অদৃশ্য দেয়াল তৈরি করে।
যত ভালো প্রস্তাবই আসুক না কেন, মন পরিবর্তন হয়ে যায়, ভয় ধরে যায়, অথবা বিষয়টা অজানা কারণে ভেস্তে যায়।ইত্যাদি ইত্যাদি..

বিয়ে বন্ধের যাদুর কিছু সাধারণ লক্ষণ :

🔸 বিয়ের প্রসঙ্গ উঠলেই ভেতরটা অস্থির হয়ে যায় বা ভয় লাগে,মনে হয় বিয়ে করলে কিছু একটা হবে!

🔸 আগে বিয়ের ইচ্ছা থাকলেও এখন অজানা কারণে মন বিয়ের প্রতি বিরূপ হয়ে গেছে।

🔸 প্রস্তাব এলে মাথা ব্যথা, বমি বমি ভাব বা মানসিক চাপ অনুভব হয়।

🔸 বিয়ের ব্যাপারে বারবার মত পরিবর্তন হয়, মন স্থির হয় না। দু টানায় থাকে..

🔹 স্বপ্নে বারবার দেখা যায় বিয়েতে বাধা, অন্ধকার, বিয়ে হচ্ছে দেখা, মারামারি / ঝামেলা বা ভয়ের কিছু দৃশ্য।

🔸 ভালো প্রস্তাব এলেও শেষ মুহূর্তে কোনো না কোনো অজুহাতে বাতিল হয়ে যায়।

🔸 অপর পক্ষ আগ্রহী থাকলেও হঠাৎ মন পরিবর্তন করে ফেলে। অজানা অকারণে..

🔸 আত্মীয় বা বন্ধুরা সাহায্য করতে চায় না, এমনকি কেউ অজান্তেই বাধা দেয় কাজিনদের মধ্য থেকে..

🔸 একই সমস্যা বা ভুল বারবার ঘটে, যেন কেউ ইচ্ছা করে থামিয়ে দিচ্ছে।

♦️
ঘুমের মধ্যে অদ্ভুত স্বপ্ন দেখা
কেউ বিয়ে ভাঙছে
কনের পোশাক ছিঁড়ে যাচ্ছে
কালো সাপ, বিড়াল, কুকুর দেখা পশুপাখি দেখ
অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া,
ঘুমে কেউ চেপে ধরে বা শরীর ভারী মনে হয়।
চেহারায় অজানা মলিনতা, সৌন্দর্য কমে যাওয়া, সবসময় মন খারাপ। অস্থিরতা অতিরিক্ত
চুল পড়া, মুখে দাগ বা ব্রণ বেড়ে যাওয়া, বিশেষ করে হঠাৎ করেই।

রুকইয়্যাহ করার সময় বিভিন্ন রিয়েকশন হয়।

পরামর্শ :

সরাসরি ডায়াগনোসিস রুকইয়্যাহ করানো এবং গাইডলাইন ফলো করা।

✍️ Miraculous Quran

সরাসরি রুকইয়্যাহ করতে যোগাযোগ করুন :
01932-738884

27/10/2025

ক্যান্সারের পেছনে অধিকাংশই জ্বিন যাদু,নজর দায়ী!
যতগুলো ক্যান্সারের রোগী দেখেছি সবাইকে আক্রান্ত পেয়েছি।

27/10/2025

জ্বীন যাদু,নজর একটি ভাইরাস যা দেহে সকল রোগব্যাধি তৈরি করতে সক্ষম। বদনজর মানুষকে নিয়ে যায় কবরে..

26/10/2025

যাদুর কাছাকাছি গেলে রিয়েকশন বাড়ে!!

♦️

একটা বাস্তব উদাহরণ দেই :

যেমন আপনি আগুনের কাছে গেলে গরম বেশি লাগে, আর দূরে গেলে কমে যায়।
ঠিক একইভাবে যাদুর প্রভাবও এমন।
যাদুর উৎসের যত কাছে যাবেন, শরীর ও মনে তার প্রতিক্রিয়া (রিয়েকশন) তত বাড়বে।
যাদুর উৎস থেকে যত দূরে থাকবেন, ততই হালকা অনুভব করবেন।
.

যাদুর প্রভাব কেমনভাবে বোঝা যায়।

অনেকেই বলেন— বাসায় ঢুকলেই মন খারাপ লাগে, অস্থির লাগে, ঘরে থাকতে ইচ্ছা করে না। কিন্তু বাইরে গেলে সব ঠিক হয়ে যায়!
এটাই যাদুর অন্যতম বড় আলামত।

🔸

ঘরে থাকলে যেসব সমস্যা দেখা যায়—

🔹বুক ভারী লাগা, বুকে চাপ অনুভব করা,ব্যথা করা এবং অস্থির লাগা

🔹মাথাব্যথা, মাথা ভার লাগা বা চোখে ঝাপসা দেখা

🔹মন খারাপ, কান্না আসা, ভয় পাওয়া,আশেপাশে কেউ আছে অনুভব হওয়া

🔹কোনো কারণ ছাড়াই রাগ বেড়ে যাওয়া অতিরিক্ত, অল্পতে রেগে যাওয়া

🔹ঘুমে অদ্ভুত স্বপ্ন দেখা (সাপ, টয়লেট, নাপাক জিনিস, কালো পানি ইত্যাদি)

🔹পেটে অস্বস্তি, বমি বমি ভাব

🔹নিজের ঘরে একা থাকতে ভয় লাগা, ছায়া দেখতে পাওয়া, ফাকা বাসায় কেউ আছে মনে হওয়া।

🔹ডিপ্রেশন বা পাগল পাগল লাগা,মনে হচ্ছে আমি এই বাসায় থাকলে পাগল হয়ে যাবো
ইত্যাদি ইত্যাদি..

মেডিকেল ট্রিটমেন্ট করে এই সমস্যাগুলা থেকে উন্নতি হয়না।

🔸

কিন্তু বাসা থেকে বাইরে গেলে কী হয়?

একজন ভিক্টিম বলেন—
বাসায় থাকলে বুক ভার হয়ে আসে, অকারণে কান্না আসে। কিন্তু বাইরে গেলে মনে হয় শরীর হালকা, মন শান্ত, হাসিখুশি থাকা যায়।

এই অবস্থায় দুইটা বিষয় বোঝা যায় :

১। যাদুর উৎস বাসার ভেতরে আছে।
২। শরীরে থাকা প্রভাব বাসার যাদুর সাথে রিয়েক্ট করছে।

যতক্ষণ আপনি যাদুর জায়গায় থাকবেন, ততক্ষণ রিয়েকশন হবে।
যেমন আগুনের পাশে দাঁড়ালে তাপ লাগে, তেমনি যাদুর কাছাকাছি থাকলে মন ও শরীরে চাপ বাড়ে।

যাদুর ধরণ দুই রকম হতে পারে

১। মূল যাদু (পুঁতে রাখা)
মাটি, কাপড়, দেয়াল, গাছে, বালিশ, ঘরের কোনা বা দরজার নিচে পুঁতে রাখা হয়।ইত্যাদি
এটা সবচেয়ে বেশি রিয়েকশন তৈরি করে।

২। ছিটানো যাদু (জিন বা বাতাসের মাধ্যমে ছড়ানো) –
বাতাসে, পানিতে,বালু দিয়ে দরজার/গেইট সামনে বা ঘরের ভেতরে ছিটিয়ে দেয়া হয়।
এটা বাসার ভেতরের বাতাসকে ভারী করে ফেলে, ফলে মানুষ ঘরে শান্তি পায় না। অসুস্থ ফিল করে বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হয়..

🔸

বাসায় যাদু থাকলে কী কী দেখা যায়

ক। হঠাৎ ঘরের বাতাস ভারি মনে হয়, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া

খ। ফ্যামিলির সদস্য ঘরে থাকতে চায় না

গ। ঘরে ঢুকলেই মন খারাপ হয়

ঘ। বাসার সদস্যদের মধ্যে অকারণে ঝগড়া,ছোট বিষয় নিয়ে বিরাট ঝগড়া শুরু হয়

ঙ। ঘরের জিনিসপত্র হারিয়ে যাওয়া বা ভেঙে যাওয়া। টাকাপয়সা হারিয়ে যাওয়া, ইত্যাদি..

চ। রাতে ঘুমে দুঃস্বপ্ন বা অদ্ভুত শব্দ শোনা..

🔸

পরামর্শ :

প্রথমেই ভয় নয়, বরং সচেতনতা দরকার।
যাদু বাস্তব, কিন্তু আল্লাহর কালাম তার চেয়েও শক্তিশালী।

১। সরাসরি রুকইয়্যাহ করানো জরুরি তারপর প্রয়োজন বেদে রাক্কি যেসব নিয়মকানুন মেনে চলা আবশ্যক তারা দ্রুত উন্নতি আসবে।
ইনশাআল্লাহ

২। বাসায় নিয়মিত সূরা আল-বাকারা তিলাওয়াত করুন অথবা অডিও ছেড়ে রাখুন

৩। প্রতিদিন আয়াতুল কুরসি, শেষ দুই আয়াত, সূরা ইখলাস, ফালাক, নাস পড়ে ফুঁ দিন।
পানিতে কুরআন পড়ে বাসায় ছিটিয়ে দিন, ঘরের প্রতিটি কোণায় রুকইয়্যাহ পানি ছিটিয়ে দিন।


✍️ Miraculous Quran

সরাসরি রুকইয়্যাহ করতে যোগাযোগ করুন :
01932-738884

26/10/2025

বদনজর - হিংসার রুকইয়্যাহ।

25/10/2025

নিজের উপর নিজেরই বদনজর লাগা!!

হ্যাঁ, এটা সত্যি!
শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও বাস্তবে অনেক মানুষ এই সমস্যার মধ্যে দিয়ে যায়—
যেখানে নিজের চোখ দিয়েই নিজের ক্ষতি হয়!


কিভাবে নিজের উপর বদনজর লাগে?

ধরুন, আপনি আয়নায় তাকালেন...
আজকে নিজেকে অস্বাভাবিক সুন্দর লাগছে। আপনি হাসলেন, মুগ্ধ হলেন নিজের চেহারায়।
কিন্তু কয়েক ঘণ্টা পরই চেহারা ক্লান্ত, ফেকাশে/নিস্তেজ—অথবা হঠাৎ ব্রণ উঠেছে!ইত্যাদি..

আবার ধরুন, কোনো কাজের আগে আপনি খুব বেশি খুশি— এটা তো হবেই! ইনশাআল্লাহ কাজটা পাক্কা! ব্লা ব্লা.. ইনশাআল্লাহ
কিন্তু দেখা গেল, ঠিক সেই কাজটাই মাঝপথে গিয়ে নষ্ট হয়ে গেল...

এক-দুইবার হলে কাকতালীয় মনে হতো।
কিন্তু যখনই আপনি নিজের বিষয়ে একটু বলেন বা নিজের সাফল্যে আনন্দ করেন, তখনই কোনো না কোনো সমস্যা এসে যায়—
তখন বুঝবেন, এটা সাধারণ কিছু নয়!

🔸

আসল কারণটা কোথায় আসুন জানি!

অনেকে বুঝতে পারেন না—
যদি কোনো ব্যক্তি জ্বীন দ্বারা আক্রান্ত বা পজেসড থাকে,
তাহলে সেই জ্বীন তার চোখ দিয়েই নিজের উপর বদনজর দেয়।

বুঝতে পারছেন?

অর্থাৎ, আপনি আয়নায় নিজেকে দেখছেন বলে মনে হচ্ছে,
কিন্তু বাস্তবে আপনার ভিতরের শয়ত্বানই আপনার নিজের চোখের মাধ্যমে নজর দিচ্ছে!
ফলে মুখে কালচে ভাব, চোখে জ্বালা, মাথা ভার, কাজ নষ্ট হয়ে যাওয়া, মুড সুইং করা, কান্না পাওয়া,মন অস্থির লাগা—সব কিছু শুরু হয় অজান্তেই।

আমার এক পরিচিত ভাই ঠিক এমন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন।
যখনই নিজের সম্পর্কে ভালো কিছু বলেন—অথবা নিজের সফলতা নিয়ে আনন্দ করেন,
সাথে সাথে তার জীবনে কোনো না কোনো বিপত্তি নেমে আসে!
অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা, চিকিৎসা কিছুতেই কিছু হলো না।
শেষে রুকইয়্যাহ সেশনে ধরা পড়ে—তার ভিতরের খারাপ জ্বীন তার চোখের মাধ্যমেই বদনজর দিচ্ছে! প্রতিনিয়ত..

🔸

পরামর্শ ও সমাধান

🔹 আয়না দেখার সময় দো‘আ পড়া

নিজেকে সুন্দর মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে এই দো‘আটি পড়ে ফেলুন —
اللَّهُمَّ كَمَا أَحْسَنْتَ خَلْقِي فَحَسِّنْ خُلُقِي
অর্থ: হে আল্লাহ! যেমন তুমি আমার সৃষ্টি সুন্দর করেছো, তেমনি আমার চরিত্রকেও সুন্দর করো।

এতে শয়তানের প্রভাব দুর্বল হয়ে যায়, আর নিজের চোখ থেকে নিরাপদ থাকা যায়।

🔹নিজের অযুর পানি দিয়ে গোসল করা (৩–৭ দিন)

এটি এক বিশেষ রুকইয়্যাহ পদ্ধতি —
নিজের অযুর পানিতে নিজেকে ধৌত করা মানে হলো নিজের দেহের উপরকার আত্মিক প্রভাব মুছে ফেলা।

পদ্ধতি:
১। ট্যাপের নিচে একটি বালতি রাখুন।

২। অযু করার সময় যেন ব্যবহৃত পানি সেই বালতিতে পড়ে।

৩। অযু শেষে সেই পানি মাথা থেকে শরীরে ঢালুন।

৪। এরপর পরিষ্কার ফ্রেশ পানি দিয়ে আবার গোসল করে নিন।

নিয়মিত ৩–৭ দিন করলে ইনশাআল্লাহ নিজের বদনজরের প্রভাব দূর হয়ে যাবে।

🔸

🔹 প্রতিদিন রুকইয়্যাহ রুটিন বজায় রাখুন

সকালে ও রাতে ৩ কুল (ইখলাস, ফালাক, নাস) পড়ে নিজের উপর ফুঁ দিন।

নিজের সৌন্দর্য, বুদ্ধি, বা অর্জনে অহংকার নয় — বলুন, “মাশাআল্লাহ, লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ”। বারাকাল্লাহ লাহু, বারাকাল্লাহ ফিকুম..

ভালো কিছু দেখলে বলুন, “বারাকাল্লাহ” — যাতে আল্লাহর বরকত নেমে আসে।


শেয়ার করলে আপনার ভাই-বোন উপকৃত হবে।
ইনশাআল্লাহ

✍️ Miraculous Quran

সরাসরি রুকইয়্যাহ করতে যোগাযোগ করুন :
01932-738884

24/10/2025

একটা গুনাহ করবা রিজকের দুয়ারে একটা তালা লাগবে।

সুখের দুয়ারে তালা
শান্তির দুয়ারে তালা
সুস্থতার দুয়ারে তালা
বরকতের দুয়ারে তালা ।

জীবনে শুধু তালাই লাগাচ্ছি না, সীসাগালা করে দিয়েছি।

এরপরেও রব্ব যে দুটো লোকমা দিচ্ছেন , শুধুই রহমান নামের বরকতে।

--- মুফতি মুশ্তাকুন্নবি হাফিযাহুল্লাহ

24/10/2025

রুকইয়্যাহ বিষয় কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন।

উত্তর দেয়া হবে..

23/10/2025

স্বপ্নে যাদু খাওয়ানো — শুধু স্বপ্ন নয়, বাস্তবের প্রভাব!

অনেকেই বলেন —
রাতে দেখি কেউ আমাকে কিছু খাওয়াচ্ছে... জোর করে পানি দিচ্ছে... কোনো অচেনা খাবার মুখে ঢুকিয়ে দিচ্ছে অথবা কোনো অনুষ্ঠানে খাচ্ছি পরিচিতজনদের সাথে.… ঘুম ভেঙে দেখি বুক ধড়ফড় করছে, মুখে অদ্ভুত স্বাদ!

এটি শুধু কল্পনা নয়, বরং "সিহরুল আত’আম" (খাওয়ানো যাদু) নামের বাস্তব এক প্রভাবের অংশ। এই যাদু কারো ক্ষতি করার উদ্দেশ্যে করা হয় — যেকোনো ক্ষতি করতে পারে এর মাধ্যমে যেমন অসুস্থ করা, পাগল বানানো, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ সৃষ্টি করা,বশ করা,রিজিকে বাধা, এমনকি ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া পর্যন্ত। ইত্যাদি ইত্যাদি..


যাদের ওপর এই যাদু খাওয়ানো হয়, তাদের মধ্যে সাধারণত দেখা যায় নিচের লক্ষণগুলো:

🔸 ঘুম ভাঙার পর মুখে অদ্ভুত তিক্ত বা ধাতব স্বাদ লেগে থাকা

🔸 মুখে দুর্গন্ধ বা গলা শুকিয়ে যাওয়া

🔸 পেটে অস্বস্তি, গ্যাস, ভারী ভাব, বা খাবার খেতে অনিচ্ছা

🔸 পেট গরম হয়ে যাওয়া,গুডগুড করা, ব্যথা করা

🔸 শরীরে অকারণে জ্বর বা দুর্বলতা

🔸মাথাব্যথা/ মাথা ভার লাগা, চোখ ঝাপসা দেখা

🔸 মন খারাপ থাকা, অস্থিরতা বা হঠাৎ রাগ/জিদ বেড়ে যাওয়া। কান্না পাওয়া

🔸 শরীরে ব্যথা, বিশেষ করে কাঁধ ও পিঠে ভার অনুভব অথবা সারা শরীরে ব্যথা


কেন এমন হয়?

যাদুকর জ্বীনের সহায়তায়/সাহায্য নিয়ে কারো উপর যাদু করে। যখন একজন ব্যাক্তিজে বাস্তব জীবনে যাদু খাওয়াতে না পারে তখন জ্বীনের সাহায্যে খাওয়ায়। অনেকের বাস্তবে এবং স্বপ্নেও খাওয়ায়। স্বপ্নের মাধ্যমে এটি মানুষের অবচেতন মনে ঢুকে বাস্তবে তার শরীরে প্রতিক্রিয়া তৈরি করে —
এ কারণেই সকালে শারীরিক অসুস্থতা অনুভূত হয়।

🔹

উপরের সমস্যাগুলা হলে কিভাবে নিজে নিজে ট্রিটমেন্ট করবেন:

১। ঘুম থেকে উঠে দ্রুত অযু করবেন।

২। ঘুম থেকে উঠার পর দ্রুত ১ লিটার(কমবেশি) খাবার পানি নিবেন।

৩। সুরা ফাতেহা সুরা ইখলাস, ফালাক ও নাস ৩ বার পাঠ করবেন তারপর পানিতে ফু দিবেন।
পুরাটা পানি খেয়ে নিবেন একসাথে তাহলে ইনশাআল্লাহ আপনাকে খাওয়ানো যাদুর কার্যকরী নষ্ট হয়ে যাবে..

সুরা পরার আগে ও পরে দুরুদ পড়া।

আপনি চাইলে আরও বেশি করে রুকইয়্যাহর পানি তৈরি করে রাখতে পারেন তাহলে সারাদিন এই পানিটা খেলে পেট একদম ক্লিয়ার হয়ে গেলো। ইনশাআল্লাহ..

আরও কার্যকরী করতে চাইলে সাথে ভিনেগার দিয়ে তারপর খেতে পারেন।

সাধারণ সেল্ফ সাজেশন দিলাম তাও মানুষ বলবে রুকইয়্যাহ করতে অনেক টাকা লাগে। সেল্ফ রুকইয়্যাহ করতে তো আর টাকার প্রয়োজন হয় না? তাহলে সেল্ফই করুন না!

আমরা পেইজে নিয়মিত লেখালেখি করি যেনো নিজেরা রুকইয়্যাহ করতে পারেন। যখন পারবেন না তখন আমাদের কাছে আসবেন..

আপনি শেয়ার করলে আপনার ভাই-বোন উপকৃত হবে। ইনশাআল্লাহ

✍️ Miraculous Quran

সরাসরি রুকইয়্যাহ করতে যোগাযোগ করুন :
01932-738884


23/10/2025

অন্তরের প্রশান্তি এবং কঠিন পরিস্থিতি থেকে মুক্তির আমলঃ

কুরআনের ৬ টি বিশেষ আয়াত রয়েছে, যেগুলো ‘আয়াতুস সাকিনাহ’ (প্রশান্তির আয়াত) নামে পরিচিত। জীবনের যেকোনো কঠিন সময় ও পরিস্থিতিতে এগুলো পড়লে অন্তরে প্রশান্তি আসে।
জীবনে যখন জটিলতা ও কাঠিন্য চেপে বসতো, তখন ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ (রাহিমাহুল্লাহ) ‘আয়াতুস সাকিনাহ’ তিলাওয়াত করতেন। একবার তিনি বেশ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এমনকি তাঁর শারীরিক শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। এমন ক্রিটিক্যাল সময়েও তাঁর কিছু শত্রু নজিরবিহীনভাবে তাঁর ক্ষতি করার চেষ্টা করে। সেই নাজুক অবস্থার বিবরণ দিতে গিয়ে ইমাম ইবনু তাইমিয়্যাহ (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন—
‘যখন আমার অবস্থা বেশ জটিল হয়ে পড়লো, তখন আত্মীয়-স্বজন এবং আমার আশেপাশের লোকদের বললাম—তোমরা ‘‘আয়াতুস সাকিনাহ’’ (প্রশান্তির আয়াতগুলো) তিলাওয়াত করো। ফলে, আমার কাছ থেকে সেই (জটিল) অবস্থা দূর হয়ে গেলো। আমি এমনভাবে (ওঠে) বসলাম, যেন আমার জীবনে কোনো অসুস্থতাই নেই।’
ইবনুল কায়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, আমি নিজেও পরে এই রোগে আক্রান্ত হলাম। তখন প্রশান্তি ও অন্তরের স্থিরতা আনয়নে এই আয়াতগুলোর চমৎকার প্রভাব লক্ষ করেছি। সাকিনাহ বলতে বুঝায় (অন্তরের) স্থিরতা ও ধৈর্য। সাকিনাহ এমন এক বিষয়, যা আল্লাহ তা‘আলা তাঁর বান্দার অন্তরে অবতীর্ণ করেন, যখন বান্দা প্রচণ্ড দুশ্চিন্তায় অস্থির হয়ে পড়ে। ফলে সে এই খারাপ অবস্থাতেও অস্বস্তিতে ভোগে না। এতে তাঁর ঈমান, বিশ্বাসের শক্তি এবং দৃঢ়তা বেড়ে যায়। [হাফিয ইবনুল কায়্যিম, মাদারিজুস সালিকিন: ২/৪৭৩]
উল্লেখ্য, ‘সাকিনাহ’ শব্দটি একবচন, এর বহুবচন হলো ‘সুকুন’ (অনেকেই শব্দটির সাথে পরিচিত)।
ইবনুল কায়্যিম (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, কুরআন মাজিদে ৬ টি স্থানে সাকিনাহর উল্লেখ এসেছে। আয়াতগুলো হলো:
১) সুরা বাকারাহ, আয়াত: ২৪৮;
২) সুরা তাওবাহ, আয়াত: ২৬;
৩) সুরা তাওবাহ, আয়াত: ৪০;
৪) সুরা ফাতহ, আয়াত: ০৪;
৫) সুরা ফাতহ, আয়াত: ১৮ ও
৬) সুরা ফাতহ, আয়াত: ২৬
এখানে একটি বিষয় স্পষ্ট করা জরুরি। সেটি হলো: এই আয়াতগুলোকে ‘আয়াতুস সাকিনাহ’ বলার কারণ হলো, এগুলোতে ‘সাকিনাহ’ শব্দটি আছে এবং এইকেন্দ্রিক আলোচনা আছে। এটি কেবলই আলিমগণের নির্দেশিত ও অভিজ্ঞতালব্ধ আমল। সরাসরি এই ছয়টি আয়াত প্রশান্তির জন্য পড়ার পক্ষে কুরআন বা হাদিসে কিছু বলা হয়নি। তাই, এই আমলটিকে সুন্নাহ মনে করা যাবে না। তবে, কুরআনের যেকোনো আয়াতের অর্থের দিকে লক্ষ রেখে আমল করা বৈধ, তাই এই আমলটি করতে অসুবিধা নেই। কারণ আল্লাহ কুরআনকে শেফা বা আরোগ্য বলেছেন। তিনি বলেন—
وَنُنَزِّلُ مِنَ الْقُرْآنِ مَا هُوَ شِفَاءٌ وَرَحْمَةٌ لِلْمُؤْمِنِينَ
‘‘আর আমরা অবতীর্ণ করি কুরআন, যা মুমিনদের জন্য আরোগ্য এবং রহমত।’’ [সুরা ইসরা (বনি ইসরাইল), আয়াত: ৮২]
কুরআনের শেফা বা আরোগ্য নিয়ে অন্য কোনো পোস্টে ডিটেইলস আলোচনা করবো, ইনশাআল্লাহ।
আর, এই ছয়টি আয়াত শুধু রোগের ক্ষেত্রেই নয়, বরং যেকোনো বিপদ-মুসিবত, কাঠিন্য, সংকীর্ণতা ও দুশ্চিন্তায় আমলযোগ্য। বিশেষ কোনো নিয়ম নেই, বরং যেকোনো সময় এগুলো পড়া যাবে। পাশাপাশি বিপদ-মুসিবত ও অসুস্থতার অন্যান্য আমলগুলোও করবেন।

কৃতজ্ঞতা: Nusus

22/10/2025

যাদুকরের দিকে যাদু ফিরিয়ে দেয়ার দুয়া!!

♦️

১।

اللَّهُمَّ أَبْطِلْ كُلَّ سِحْرٍ صُنِعَ عَلَيَّ وَارُدَّهُ عَلَى صَانِعِهِ يَا قَوِيُّ يَا مَتِينُ

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আবতিল কুল্লা সিহরিন সুউনা‘আ ‘আলাইয়া ওয়ারুদ্দাহু ‘আলা সানিইহি ইয়্যা কওয়িইই ইয়্যা মাতীন।

অর্থ: হে আল্লাহ! আমার উপর করা সকল যাদু বাতিল করে দিন এবং তা যাদুকরের দিকেই ফিরিয়ে দিন — হে শক্তিশালী, দৃঢ় আল্লাহ!

২।

اللَّهُمَّ أَهْلِكْ كُلَّ سَاحِرٍ وَسَاحِرَةٍ، وَمَنْ أَعَانَهُمْ عَلَى السِّحْرِ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আহলিক কুল্লা সাহেরিন ওয়া সাহেরাহ, ওয়া মান আ‘আনাহুম ‘আলা সিহর।

অর্থ: হে আল্লাহ! সকল যাদুকর পুরুষ ও নারীকে ধ্বংস করুন, আর যারা তাদেরকে যাদুতে সাহায্য করেছে তাদেরকেও।

৩।

اللَّهُمَّ اجْعَلْ كَيْدَهُم فِي نُحُورِهِمْ، وَرُدَّ مَكْرَهُم عَلَيْهِمْ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মাজ‘আল কাইদাহুম ফি নুহূরিহিম, ওয়ারুদ্দা মাকরাহুম ‘আলাইহিম।
অর্থ: হে আল্লাহ! তাদের ষড়যন্ত্র তাদেরই গলায় ফিরিয়ে দিন, এবং তাদের ফাঁদ তাদের উপরই ফেরত দিন।

৪।

اللَّهُمَّ صُبَّ عَلَيْهِمْ سَوْطَ عَذَابِكَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সুব্বা ‘আলাইহিম সাওতা ‘আযাবিকা ফিদ্ দুনিয়া ওয়াল-আখিরাহ।
অর্থ: হে আল্লাহ! তাদের উপর দুনিয়া ও আখিরাতে আপনার শাস্তির বেত্রাঘাত নাযিল করুন।

৫।

اللَّهُمَّ أَذْهِبْ سَعَادَتَهُم، وَفَرِّقْ جَمْعَهُم، وَافْضَحْ أَمْرَهُم
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আযহিব সা‘আদাতাহুম, ওয়া ফাররিক জাম‘আহুম, ওয়াফদাহ আমরাহুম।
অর্থ: হে আল্লাহ! তাদের সুখ-শান্তি দূর করুন, তাদের ঐক্য নষ্ট করুন, এবং তাদের গোপন ষড়যন্ত্র প্রকাশ করুন।

৬।
اللَّهُمَّ اجْعَلْ سِحْرَهُم عَلَيْهِمْ نَارًا تُحْرِقُهُمْ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মাজ‘আল সিহরাহুম ‘আলাইহিম নারান তুহরিকুহুম।
অর্থ: হে আল্লাহ! তাদের যাদুকেই তাদের উপর আগুনে পরিণত করুন, যা তাদেরকে জ্বালিয়ে দেবে।

৭।

اللَّهُمَّ الْعَنْ جُنُودَ السَّاحِرِينَ وَشُيُوخَ الشَّيَاطِينِ لَعْنًا كَبِيرًا

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মাল‘আন জুনূদাস-সাহেরীন ওয়া শুইখাশ-শায়াতীন লা‘নান কবীরা।

অর্থ: হে আল্লাহ! যাদুকরদের বাহিনী ও শয়তানের নেতাদের উপর বড় ধরণের অভিশাপ বর্ষণ করুন।

🔹

প্রতিদিন দুয়া করতে পারেন বিশেষ করে দুয়া কবুলের সময়গুলোতে। পাশাপাশি সাদাক্বা করতে পারেন।

লাগাতার বদদোয়া দিতে থাকবেন আল্লাহ যেনো এদের সামুদের,ফেরাউনদের মত ধংস করেন।

প্রতি ফরজ সালাতের পর পড়তে পারবেন
সকাল সন্ধ্যায় পড়তে পারবেন
এমনিতে দুয়ার সময় পড়তে পারবেন
আবার বাংলায়ও দুয়া করতে পারবেন
ইনশাআল্লাহ

দুয়া করার পর কোনো সমস্যা হলে অথবা কোনো সুসংবাদ জানাবেন।

সাদাক্বার নিয়তে শেয়ার করে দিবেন
ইনশাআল্লাহ

✍️ Miraculous Quran

সরাসরি রুকইয়্যাহ করতে যোগাযোগ করুন :
01932-738884

জ্বীন- যাদু!  ভদ্রমহিলা হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরিবার দ্রুত তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। টানা দুই দিন নানা রকম টেস্ট কর...
22/10/2025

জ্বীন- যাদু!

ভদ্রমহিলা হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরিবার দ্রুত তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। টানা দুই দিন নানা রকম টেস্ট করানো হয়, কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় — কোনো রোগ ধরা পড়েনি! সব রিপোর্ট নরমাল, তবুও শরীর ক্রমাগত খারাপের দিকে যাচ্ছিল।

হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়েও কোনো উন্নতি না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত তিনি আমাদের রুকইয়্যাহ সেন্টারে আসেন চিকিৎসার জন্য।
রিলিজ নিয়ে দ্রুত আসেন রুকইয়্যাহ করতে..

শুরু থেকেই তার একাধিক সমস্যা দেখা যাচ্ছিল
এরমধ্যে অল্প আলোচনা করা করি

পরীক্ষার সময়ের আগের দু’দিন থেকে তিনি প্রচণ্ড অসুস্থ হয়ে পড়তেন। এবং হাসপাতালে ভর্তি হন। ছোটকাল থেকেই পরিক্ষা আসলে অসুস্থ হয়ে যান..

মাথাব্যথা, অতিরিক্ত চুল পড়া, শ্বাসকষ্ট, বুকে চাপ অনুভব করা ইত্যাদি উপসর্গ ছিল।সবসময়

আচরণগত পরিবর্তনও দেখা গিয়েছিল — হঠাৎ করে স্বামীর প্রতি প্রবল বিরক্তি, সহ্য করতে না পারা, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া। ভালবাসা স্থান হটাৎ তীব্র বিরক্ত..

রুকইয়্যাহ শুরু করার কিছু সময় পরেই তিনি সোফা থেকে নিচে পড়ে যান ফ্লোরে। স্পষ্টভাবে বোঝা যাচ্ছিল,জ্বীন একটিভ হয় বিষয়টি সাধারণ কোনো শারীরিক অসুস্থতা নয়।

রুকইয়্যাহ ডায়াগনোসিস রিপোর্ট:

রুকইয়্যাহ সেশনের পর নিশ্চিত হওয়া যায়, তিনি বংশগত ও পারিবারিকভাবে জিনে আক্রান্ত সাথে নতুন করে মানুষ যাদু করেছে বিচ্ছেদের।

আল্লাহ তায়ালা সহজ করুন সুস্থ করুন।
আমীন

✍️ Miraculous Quran

সরাসরি রুকইয়্যাহ করতে যোগাযোগ করুন :
01932-738884

Address

Motijheel
Dhaka
1000

Telephone

+8801932738884

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Miraculous Quran posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram