Doctors Tips

20/08/2025

‼️

19/08/2025

15/08/2025

দাদ চুলকানির-জনিত সমস্যায় আমাদের কাস্টমার রিভিও🔥

11/08/2025

আলহামদুলিল্লাহ 🥰
কাস্টমার রিভিউ 🔥
#রিভিউ

07/08/2025

🌹মিল্ক্যাল🌹
🔥কাস্টমার রিভিউ 🔥
#রিভিউ

07/08/2025

🍶গ্রিপ ওয়াটার 🍶
কাস্টমার রিভিউ
#রিভিউ

07/08/2025

🌹রোজ ক্যাপসুল 🌹
কাস্টমার রিভিউ❤️
#রিভিউ

23/07/2025

কেরে নিয়েছে সব😥
ছিলেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।

Dr.Md Kabir Hossen

22/07/2025

আগুনে পোড়া জায়গায় টুথপেস্ট,ডিমের কুসুম ,সিঁদুর লাগাবেন না।আগুনে পোড়া জায়গায় প্রচুর পরিমাণে পানি ঢালুন।বরফ লাগাবেন না কারন বরফ লাগালে টিস্যুর ক্ষতি হয়🥲

20/07/2025

🧬 জোড়া যমজ শিশু: প্রকৃতির এক বিস্ময়কর ও বিরল ঘটনা! 🧬আজ আমরা এক অভূতপূর্ব দৃশ্যের মুখোমুখি হয়েছি — একটি নবজাতক, যাদের শরীর জোড়া লেগে আছে। এটি সাধারণ কোনো বিষয় নয়, বরং চিকিৎসা বিজ্ঞানে একে বলা হয় Conjoined Twins বা জোড়া যমজ।🔍 কেন এমন হয়?জোড়া যমজ তখন হয় যখন একটি নিষিক্ত ডিম (zygote) পূর্ণভাবে দুইটি আলাদা ভ্রূণে বিভক্ত হতে ব্যর্থ হয়। সাধারণত গর্ভাবস্থার ১২-১৩ দিনের মধ্যে এই বিভাজন ঘটে। কিন্তু বিভাজন অসম্পূর্ণ হলে জন্ম নেয় দুইটি শিশু যাদের শরীরের কিছু অংশ জোড়া লেগে থাকে।🧠 ধরন অনুযায়ী এই সংযুক্তি বিভিন্নভাবে হতে পারে:✅ মাথায় (Craniopagus)✅ বুকে (Thoracopagus)✅ পেটে (Omphalopagus)✅ নিতম্বে বা পায়ে (Ischiopagus)✅ শরীরের পাশে (Parapagus)📊 পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতি ৫০,০০০ থেকে ২০০,০০০ জন্মে মাত্র ১টি এমন ঘটনা ঘটে। এদের মধ্যে জীবিত জন্মগ্রহণকারী জোড়া যমজ শিশুর সংখ্যা খুবই কম।❤️ তাদের জন্য আমাদের করুণার দৃষ্টি জরুরি, নয় কৌতূহলের দৃষ্টি নয়।এ ধরনের শিশু ও তাদের পরিবারের প্রয়োজন মানসিক সহানুভূতি, উন্নত চিকিৎসা এবং সমাজের সহনশীলতা।📢 আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে।এটি কোনো অভিশাপ নয় — এটি একটি জটিল চিকিৎসাবিজ্ঞান ভিত্তিক অবস্থা। সচেতনতা এবং সহানুভূতিই পারে এমন শিশুদের ও তাদের পরিবারকে সাহস ও শক্তি দিতে।🔄 পোস্টটি শেয়ার করুন, যাতে মানুষ সচেতন হয় এবং অমানবিক মন্তব্য থেকে বিরত থাকে। #জোড়া_যমজ

15/07/2025

"বিয়ে হয়নি, কিন্তু প্রেগন্যান্সি টেস্ট পজিটিভ?"
(আপনার একটি শেয়ারে হয়তো বেঁচে যাবে একটি জীবন)

অনেক সময় দেখা যায়, একজন অবিবাহিত মেয়ের হঠাৎ মাসিক বন্ধ হয়ে গেছে। ডাক্তার দেখাতে গেলে প্রথমেই বলা হয়, “প্রেগনেন্সি টেস্ট করে আসেন।”

পরিবারের কেউ হয়তো বলে বসে-
“এখনও তো মেয়ের বিয়ে হয়নি, প্রেগনেন্সি কীভাবে?”
ডাক্তার তখন স্পষ্ট জানিয়ে দেন -
“প্রেগনেন্সি টেস্ট ছাড়া দেখবো না।”

যাই হোক, টেস্ট হয়। রিপোর্ট পজিটিভ!!
পরিবার হতবাক। মেয়ে অজ্ঞান।

এবার শুরু হয় প্রশ্ন, কাঁন্না, অস্বীকার-
রোগী বলছে, “আমি কিছু করিনি।”
পরিবার বলছে, “তাহলে পজিটিভ টেস্ট আসলো কীভাবে?”

কেউ কেউ বলে - “জীনের ব্যাপার!”
তবে ডাক্তার তখন আসল কাজ শুরু করেন - “চলুন, আলট্রাসনোগ্রাফি করা যাক।”

আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টে দেখা যায় — গর্ভে কোনো বাচ্চা নেই।

তাহলে? প্রেগনেন্সি টেস্ট পজিটিভ হলো কেন?

এই যে স্ট্রিপ দিয়ে টেস্ট করা হয়, ওটা আসলে “বাচ্চা শনাক্ত করার যন্ত্র” না।
এই টেস্টে চেক করা হয় শরীরে HCG (human chorionic gonadotropin) হরমোনের উপস্থিতি।

এই হরমোন গর্ভাবস্থায় শরীরে তৈরি হয় ঠিকই, কিন্তু একই হরমোন কিছু টিউমারের ক্ষেত্রেও নিঃসৃত হতে পারে, যেমন:

Choriocarcinoma
Germ cell tumor
Hydatidiform mole
Teratoma (with choriocarcinoma)
Seminoma
Islet cell tumor ইত্যাদি।

অর্থাৎ, হরমোন বাড়লেই আপনি গর্ভবতী বিষয়টি এমন নয়। কিন্তু আফসোসের বিষয় হলো, এই ধরণের ভুল বোঝাবুঝি থেকে অনেক মেয়ে চরম মানসিক আঘাত পায়। অনেকে হতাশ হয়ে আত্মহত্যার কথা ভাবে। কারও চরিত্র নিয়ে চলে অযথা বিচার সমালোচনা।

একটা রিপোর্ট আসার পর সবকিছু ভেঙে পড়ার আগে একটু ভাবুন, ডাক্তার দেখান, পুরো ঘটনা বোঝার চেষ্টা করুন। আপনি সচেতন থাকলে, হয়তো কোনো একদিন কাউকে একটা বড় বিপদ থেকে বাঁচাতে পারবেন।

10/07/2025

Doctor Checking his Patient Blood Pressure