Shikha Chowdhury doctor

Shikha Chowdhury  doctor Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Shikha Chowdhury doctor, Doctor, wmd963777@gmail. com, Dhaka.

 #কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস সম্পর্কে একজন গর্ভবতী মহিলার মনে রাখার দরকার এমন কিছু এখানে রয়েছে আমরা সবাই জানি যে এখন আমাদের ...
08/06/2020

#কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস সম্পর্কে একজন গর্ভবতী মহিলার মনে রাখার দরকার এমন কিছু এখানে রয়েছে

আমরা সবাই জানি যে এখন আমাদের জীবন স্থবির হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং আমাদের প্রতিদিনের জীবনে এই পরিবর্তনের পিছনে একটি নির্দিষ্ট কারণ হিসাবে রয়েছে কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাস। যে কোন ব্যক্তি যেকোন সময় করোনাভাইরাসে সংক্রামিত হতে পারেন এবং অন্যকে সংক্রমিত করতে পারেন – শিশু থেকে বয়স্ক এমনকি গর্ভবতী মহিলারা পর্যন্ত। গর্ভাবস্থা এমনিই একটি সূক্ষ্ম ব্যাপার, এবং কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের সময়ে, নিজেকে সুরক্ষিত রাখার বিষয়টি ভীতিজনক হতে পারে। আপনি যদি গর্ভবতী হন বা শিগগিরই আপনার সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন তবে আপনার এবং আপনার শিশুর উপর এই মহামারীটির প্রভাব সম্পর্কে আপনার অবশ্যই অনেক প্রশ্ন থাকবে।

#যেহেতু কোভিড-১৯ করোনাভাইরাস এখনও সবার কাছে নতুন বিষয়, তাই গর্ভাবস্থায় এর প্রভাব সম্পর্কে খুব সীমাবদ্ধ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এই নিবন্ধে, আমরা কয়েকটি সাধারণ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছি, গর্ভাবস্থা ও করোনাভাইরাস সংক্রমণ এবং কিভাবে আপনি এই সময়ে নিজেকে নিরাপদ রাখতে পারেন সে সম্পর্কে যে প্রশ্নগুলি আপনার থাকতে পারে। প্রথমে করোনাভাইরাস সংক্রমণ কিভাবে ছড়িয়ে পড়ে তা জেনে নেওয়া যাক।

#করোনাভাইরাস কি এবং কিভাবে এটি ছড়িয়ে যায়?
কোভিড-১৯ করোনাভাইরাস একটি শ্বাসযন্ত্রের রোগ যা মানুষের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে সংক্রমণে ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্ত ব্যক্তির শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে কোন ফোঁটা বা ড্রপলেট বাতাসে ছিটকে বা কাশির সময় ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে। কেউ যখন কোন সংক্রমিত ব্যক্তি যিনি করোনাভাইরাসের জন্য ইতিবাচকভাবে পরীক্ষিত হয়েছেন, তার ছোঁয়া কোন কিভহু বা সরাসরি কোন সংক্রমিত ব্যক্তির দ্বারা সংক্রমণটি ছড়িয়ে যেতে পারে।

#গর্ভাবস্থায় কোভিড-১৯ করোনাভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণগুলি কি কি?
করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯)-এর লক্ষণগুলির সাথে সাধারণ সর্দি ও ফ্লু এবং অন্যান্য সাধারণ শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যার মিল রয়েছে। এই ভাইরাসের সংস্পর্শে আসার পরে লক্ষণগুলি দুই দিনের মধ্যে বা দীর্ঘ ১৪ দিনের মধ্যে উপস্থিত হতে পারে এবং হালকা থেকে মাঝারি থেকে গুরুতর পর্যন্ত হতে পারে। এই সংক্রমণের হালকা থেকে মাঝারি লক্ষণগুলি হল:

কাশি
জ্বর
শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা
অন্যান্য ঠান্ডা / ফ্লু জাতীয় লক্ষণ।
নিউমোনিয়া ও চিহ্নিত হাইপোক্সিয়া হল কোভিড-১৯-এর গুরুতর লক্ষণ এবং এটি বয়স্কদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়। গর্ভবতী মহিলা এবং ডায়াবেটিস, দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগ ও ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তিদেরও এই লক্ষণগুলি থাকতে পারে।

#গর্ভবতী মহিলারা কি কোভিড-১৯ করোনাভাইরাস-এর বৃহত্তর ঝুঁকিতে আছেন?
যেহেতু ভাইরাসটি অভূতপূর্ব, গর্ভবতী মহিলাদের উপর এর প্রভাব সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। সিডিসিতে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, কোভিড-১৯ করোনাভাইরাস ফ্লু বা অন্যান্য শ্বাসকষ্টজনিত অসুস্থতার মতো গর্ভবতী মহিলাদের জন্য একই ঝুঁকি তৈরি করে এবং বর্তমানে এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় না যে, যে গর্ভবতী মহিলারা গর্ভবতী নন এমন মহিলাদের থেকে বেশি ঝুঁকিতে আছেন কিনা। তবে, অনাক্রম্যতা বা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা উচ্চ রাখা এবং সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করাই ভাল।

#যদি কোন গর্ভবতী মহিলার কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের পরীক্ষা ইতিবাচক ফলাফল দেখায়য তবে কি গর্ভপাতের সম্ভাবনা রয়েছে?
উপলব্ধ সামান্য তথ্য থেকে বলা হচ্ছে, এই সিদ্ধান্ত নেওয়া শক্ত যে গর্ভবতী মহিলাদের কোভিড-১৯ সংক্রমণের কারণে গর্ভপাতের ঝুঁকিতে রয়েছেন কিনা। তবে কোভিড-১৯ সংক্রামিত মহিলাদের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী শিশুদের ক্ষেত্রে অকাল-জন্মের মতো আরও কিছু জটিলতা দেখা গেছে। তবে এটি নিশ্চিতভাবে বলা যায় না যে অকাল প্রসবগুলি বা গর্ভকালীন সময়ে ঘটেছিল এমন আরও কিছু জটিলতাগুলি নোভেল করোনাভাইরাসের কারণে হয়েছিল। সুতরাং আপনি যদি গর্ভবতী হন তবে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করবেন না – ইতিবাচক থাকুন এবং কম চিন্তা করুন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল, বাড়িতে থাকুন এবং একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বজায় রাখুন, আপনি এবং আপনার শিশু ভাল থাকবেন।

#কোভিড-১৯ সংক্রামিত কোন গর্ভবতী মহিলার অনাগত সন্তানের মধ্যে কি সংক্রমণটি পাস হতে পারে?
বর্তমানে, এমন কোন তথ্য নেই যা প্রমাণ করে যে, যে গর্ভবতী মহিলা কোভিড-১৯ সংক্রমণের জন্য ইতিবাচক পরীক্ষিত হয়েছিলেন, তারা এটি গর্ভাবস্থায় গর্ভস্থ শিশুর কাছে এটি ছড়িয়ে দিয়েছেন (এটি উল্লম্ব সংক্রমণ হিসাবেও পরিচিত)। পেডিয়াট্রিক্স ইন ফ্রন্টিয়ার্স জার্নালে প্রকাশিত একটি চীনা গবেষণা অনুসারে দাবি করা হয়েছে যে কোভিড-১৯ আক্রান্ত মা থেকে ভাইরাসটি শিশুর কাছে পৌঁছায় না। তবে গবেষণাটি করা হয়েছিল এই সংক্রমণে আক্রান্ত মাত্র চারজন গর্ভবতী মহিলার উপর। এই মহিলাদের মধ্যে জন্মগ্রহণ করা শিশুরা বিচ্ছিন্ন ছিল এবং নোভেল করোনভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত কোন লক্ষণ বিকাশ করেনি। চারটি শিশুর মধ্যে তিনটির ক্ষেত্রে পরীক্ষা নেতিবাচক হয়েছিল এবং চতুর্থ সন্তানের বাবা-মা পরীক্ষা করার জন্য চাওয়া অনুমতি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।জানা গেছে যে লন্ডনে একটি নবজাতকের করোনভাইরাসে ইতিবাচক পরীক্ষা করা হয়েছিল। নিউমোনিয়ায় সন্দেহ করা হয়েছিল বলে জানা গেছে এমন নবজাতকের মায়েরও ভাইরাসটি ধরা পড়ে। তবে গর্ভাবস্থায় বা জন্মের সময় শিশুটির সংক্রমণটি ধরা পড়েছিল কিনা তা জানা যায়নি। যে কোনও সিদ্ধান্তে আসার আগে আরও গবেষণা করা দরকার। স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থার জন্য, আপনি সবচেয়ে ভাল যে কাজটি করতে পারেন তা হল ঘরে থাকা ও একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অনুসরণ করা এবং সংক্রমণটিতে আক্রান্ত হওয়া থেকে এড়ানো।

কোভিড-১৯ করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য গর্ভবতী মহিলারা কি করতে পারেন?
যেহেতু এখনও কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের জন্য কোন ভ্যাকসিন তৈরি করা হয়নি, তাই গর্ভবতী মহিলারা সংক্রমণ এড়াতে সাধারণ মানুষের মতো কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। আপনি যদি গর্ভবতী হন তবে এই সংক্রমণটি ধরার সম্ভাবনা কমাতে আপনি যা করতে পারেন তা এখানে রয়েছে।

প্রথম জিনিস হিসাবে, ২০ সেকেন্ডের জন্য সাবান এবং জল দিয়ে ঘন ঘন আপনার হাত ধোয়া; টয়লেট ব্যবহার করার পরে, আপনার বাড়িতে প্রবেশের ঠিক পরে, খাওয়ার আগে এবং পরে, কাশি বা হাঁচি হওয়ার পরে এবং নাক ঝারার পরে আপনার হাত ধোওয়ার কথা মনে রাখবেন।

অ্যালকোহল-ভিত্তিক স্যানিটাইজার হাতের কাছে রাখুন এবং যখন প্রয়োজন হয় তখন এটি ব্যবহার করুন।
যারা অসুস্থ তাদের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়িয়ে চলুন।
আপনার চোখ, নাক এবং মুখকে যতটা সম্ভব স্পর্শ করবেন না।
আপনি যদি আপনার চোখ, নাক, বা মুখ স্পর্শ করেন তবে পয়েন্ট-১ এবং তারপর পয়েন্ট-৪ দেখুন।
সামাজিক দূরত্ব অনুশীলন করুন – এটি করতে সময়ের প্রয়োজন।
হাঁচি বা কাশি হওয়ার সময় আপনার মুখটি একটি টিস্যু দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং সাথে সাথে টিস্যুটি ফেলে দিন।
আপনি যদি সামান্যতম লক্ষণও লক্ষ্য করেন তবে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।

#কোভিড-১৯ সংক্রমণ সহ একটি শিশু প্রসব করা
কোভিড-১৯ সংক্রমণে আক্রান্ত কোন মহিলা প্রসব শ্রমে যেতে পারেন ও শিশুকে প্রসব করতে পারেন এবং এখনও সংক্রমণ থেকে সেরে উঠতে পারেন, তবে এটি সংক্রমণের তীব্রতার উপর নির্ভর করে। নবজাতকের ক্ষেত্রে, সে কোভিড-১৯ সংক্রমণ হতে বা নাও হতে পারে। কিছু শিশু সংক্রমণ পেতে পারে, অন্যরা নাও পেতে পারে। এমনকি যদি শিশুর ইতিবাচক পরীক্ষা করা হয় তবে এটি সিদ্ধান্ত নেওয়া যায়নি যে সে গর্ভে বা জন্মের সময় সংক্রামিত হয়ে থাকতে পারে, তাই নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যায় না।

তবে, শিশুটিকে এই সংক্রমণের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে, ডাক্তাররা তাকে একটি নবজাতক ইউনিটে রাখতে পারেন, তাকে মায়ের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখতে পারেন। এবং মা পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তাকে ফর্মুলা খাওয়ানো হতে পারে।

#প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী
১. গর্ভবতী থাকাকালীন আমি যদি কোভিড-১৯-এর জন্য ইতিবাচক পরীক্ষিত হই তবে আমার কি করা উচিত?
যদি আপনি করোনাভাইরাসটির জন্য ইতিবাচক পরীক্ষা করেন তবে আপনার স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞকেও সে সম্পর্কে অবহিত করা উচিত। হালকা লক্ষণগুলির ক্ষেত্রে, আপনাকে বাড়িতে শেল্ফ-আইসোলেট হয়ে থাকতে বলা হবে। তবে লক্ষণগুলি গুরুতর হলে হাসপাতালে আপনার চিকিত্সা করা হবে।

২. আমার শিশুরও কি করোনাভাইরাস পরীক্ষা করা হবে?
হ্যাঁ, যদি গর্ভাবস্থায় বা আপনার সন্তানের জন্মের সময় যদি আপনি কোভিড-১৯ করোনাভাইরাস সংক্রমণের জন্য সন্দেহজনক বা পরীক্ষিত হন, তবে আপনার সন্তানেরও জন্মের সময় একই পরীক্ষা করা হবে।

#লকডাউন
যেহেতু এখনও কোভিড-১৯ করোনাভাইরাসের জন্য কোন ভ্যাকসিন তৈরি হয়নি এখনও, তাই গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে এই সংক্রমণ থেকে নিজেকে বাঁচানোর জন্য সবচেয়ে ভাল কাজটি হল সুস্বাস্থ্যের রক্ষণাবেক্ষণ করা, তার প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে স্বাস্থ্যকর খাওয়া, সামাজিক দূরত্ব অনুশীলন করা এবং কম চিন্তা করা। আমরা বুঝতে পারি যে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের সময় গর্ভবতী হওয়া আপনাকে উদ্বেগজনক করে তুলতে পারে, তবে নিজের ভাল যত্ন নেওয়া এবং বাড়ির ভিতরে থাকা বিশেষত করোন ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের সময় এই সংক্রমণ রোধ করতে এবং স্বাস্থ্যকর গর্ভাবস্থার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করতে পারে।

পরবর্তী পোস্ট পেতে হলে নিচের লিংক এ জয়েন হয়ে সাথে থাকুন ধন্যবাদ।

https://www.facebook.com/groups/184881702720599/

অনেক আপুরা জানতে চেয়েছিলে মেসতা কিভাবে দূর করা যায়। তাই তাদের জন্য নিয়ে আসলাম কিছু কার্যকরী টিপস 😊😊প্রাকৃতিক উপায়ে মেস...
01/06/2020

অনেক আপুরা জানতে চেয়েছিলে মেসতা কিভাবে দূর করা যায়। তাই তাদের জন্য নিয়ে আসলাম কিছু কার্যকরী টিপস 😊😊

প্রাকৃতিক উপায়ে মেসতা দুর করার ঘরোয়া কিছু টিপস 😍😍

আমরা প্রতিটা মেয়েই চাই আমদের চেহারায় দাগ না পড়ুক এই দাগ টা যে কোন দাগ ই হতে পারে। অনেক দাগ এর মধ্যে আমাদের যার মধ্যে একটি হলো মেসতার দাগ যা আমাদের চেহারাকে নষ্ট করে দেই। এই মেছতাই হচ্ছে চেহারায় বয়সেরছাপ পড়ার প্রথম লক্ষন। আবার মুখে ক্রমাগত অতিরিক্ত মেকাপ লাগানোর
ফলেও মুখে মেছতা পরতে পারে। বিশেষ
করে যাদের প্রতিদিন বাইরে বের
হওয়ার সময় মেকাআপ করতে হয় তাদের
এই সমস্যাটি বেশী দেখা যায়। অনেকে
মুখে বয়সের ছাপ কমানোর জন্য অনেক
দামী দামী ক্রীম ও ব্যাবহার করে
থাকেন। কিন্তু বেশীরভাগ সময়ই এগুলো
ব্যাবহারের পর অনেক ধরনের
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। কিন্তু
এগুলো ছাড়াও আমরা খুব কম খরচে এবং
কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই
প্রাকৃতিক উপাদান ব্যাবহার করে এই
সমস্যার সমাধান করতে পারি।

তাই আজ আমরা কয়েকটি প্রাকৃতিক উপাদানেরতৈরী মাস্ক নিয়ে আলোচনা করব যাব্যাবহারে নিয়িমিত আপনার ত্বকের
মেছতার সমস্যা দূর করা সম্ভব।❤️❤️

👉👉লেবুর রস ও চিনি:

প্রথমে একটা লেবু চিপে নিয়ে তা
পরিষ্কার তুলা দিয়ে সরাসরি মেছতার
উপর লাগিয়ে নিন। এরপর ১৫ মিনিট পর
আরেক টুকরা লেবুর উপর আধা চামুচ
চিনি ছড়িয়ে নিয়ে মেছতার উপর
হালকা করে ৫ মিনিট ঘষে নিন। এরপর
ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। এটি
প্রতিদিন ব্যাবহারে দ্রুত মেছতা দূর হয়

👉👉এলোভেরা:

এলোভেরার পাল্প ত্বকের দাগ দূর করতে
অনেক উপকারী। একটি এলোভেরা
কেটে এর জেলো এক চামুচ মধুর সাথে
মিশিয়ে মেছতার উপর লাগিয়ে নিন।
এবার ২০ মিনিট পর হালকা আঙ্গুল দিয়ে
ঘষে কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।

👉👉দারুচিনি ও দুধের সর:

এক চিমটি দারুচিনি গুড়ো এবং সামান্য
দুধের সর হাতের তালুতে আঙুল নিয়ে
ভালো করে মেশান। এরপর এই মিশ্রণটি
মেছতার দাগের ওপর লাগান। এরপর ১৫
মিনিট অপেক্ষা করে শুকিয়ে এলে
ঠাণ্ডা পানি দিয়ে আলতো ঘষে তুলে
ফেলুন। এটি প্রতদিন ঘুমানোর আগে
ব্যাবহার করলে দ্রুত মেছতা দূর হয়।

👉👉টমেটো:

টমেটোর ভিটামিন সি মেছতা দূর করতে
অনেক উপকারী। একটা টমেটো কেটে
মেছতার অংশটুকু প্রতিদিন ৫ থেকে ৮
মিনিট ম্যাসাজ করুন। এতে মেছাতা খুব
দ্রুত হালকা হয়।

👉👉ছোলার ডাল:

যাদের মুখে বয়সের জন্য মেছতা পড়ে
তারা ছোলার ডাল ব্যাবহার করে
অনেক উপকার পেতে পারেন। এজন্য
প্রথমে ছোলার ডাল সারাদিন ভিজিয়ে
রেখে দিন। এরপর আধা কাপ ছোলার
ডালের সাথে ১ চামুচ মধু মিশিয়ে
পানির পরিবর্তে কাচা দুধ দিয়ে মিহি
করে ব্লেন্ড করে নিন। এবার এটি সম্পুর্ন
মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর মুখ ধুয়ে
ফেলুন। এটি মেছতার সাথে সাথে
ত্বকের রিঙ্কেলস দূর করতেও সাহায্য
করে।

👉👉টক দই:

মুখের মেছতা দূর করতে টকদই এর বিকল্প
নেই। ২ চামুচ টকদই এর সাথে আধা চামুচ
মধু মিশিয়ে পেষ্ট তৈরী করে নিন।
এবার এটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট
অপেক্ষা করুন। এরপর ঠান্ডা পানিতে মুখ
ধুয়ে নিন। এটি সপ্তাহে ৪ দিন
ব্যাবহারে খুব দ্রুত ফলাফল পাওয়া যায়।

https://www.facebook.com/groups/677764019723252/

01/06/2020

মানসিক চাপ সামলে ভাল ঘুমের জন্য যা মেনে চলবেন
,,,,,
বর্তমান পরিস্থিতিতে ভাল ভাবে ঘুমানোটা যেনে স্বপ্নের মতো মনে হয়। নানা রকম মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, কাজের চাপ, সাংসারিক নানান ঝামেলা নিয়ে আমাদের প্রতিদিনের যাত্রা। এই সময়ে ঘুম বক্সে্লতে গেলে উধাও হয়ে গেছে। সারারাত ঘুমের দেখা নেই এদিকে দিনের বেলা ঘুমে চোখ ঢুলুঢুলু? এমনটা হওয়া অস্বাভাবিক নয়, যখন নানারকম চাপ আপনাকে সামলে চলতে হচ্ছে। দিনের পর দিন ঠিক করে ঘুম না হলে শরীর খারাপ হবেই। মেজাজও ঠিক থাকবে না। পাশাপাশি ডিপ্রেশন আরও বাড়তে পারে।
ঘুম ঠিকভাবে না হলে যেকোনো কাজেই মনঃসংযোগ করা কঠিন হয়ে যায়। তবে এই পরিস্থিতি থেকে নিজেকেই বার হয়ে আসতে হবে। সেজন্য কতকগুলো বিষয় মেনে চলতে হবে।
বাড়িতে বসে অফিসের কাজ করার ফলে আপনার স্বাভাবিক রুটিন এলোমেলো হয়ে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। কাজেই এখনকার মতো একটি নতুন রুটিন তৈরি করে ফেলতে পারলে ভালো। রাত জেগে কাজ করার অভ্যাস যদি থাকে, তাহলে বদলাতে চেষ্টা করুন। কিন্তু যদি তা রাতে করতেই হয়, তাহলে পরে সে ঘুম পুষিয়ে নিতে হবে।

Address

Wmd963777@gmail. Com
Dhaka
66628775

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shikha Chowdhury doctor posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category