Swazotno

Swazotno " স্বযত্ন "
"যত্ন হোক নিজে থেকে"

❇️❇️বাচ্চা দুধ খেতে খেতে ঘুমিয়ে গেলে ঢেকুর তোলাবেন কিভাবে?⏩️যদি বাচ্চা গভীর ঘুমে থাকে, তবে তাকে কোলে পাশ ঘুরিয়ে শুইয়ে ...
01/10/2025

❇️❇️বাচ্চা দুধ খেতে খেতে ঘুমিয়ে গেলে ঢেকুর তোলাবেন কিভাবে?

⏩️যদি বাচ্চা গভীর ঘুমে থাকে, তবে তাকে কোলে পাশ ঘুরিয়ে শুইয়ে মাথা একটু উঁচু করে ধরে পিঠে আস্তে ঘষে দিতে পারেন।

⏩️ কিছু বাচ্চা দুধ খাওয়ার সময় ঘুমিয়েও নীরবে burp করে ফেলে, আবার কারও burp আসতে একটু সময় লাগে।
⏩️ যদি burp না আসে কিন্তু বাচ্চা আরাম করে ঘুমাচ্ছে, কষ্ট পাচ্ছে না – তবে জোর করে জাগানোর দরকার নেই।

|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
||

"আমার আজকের লেখাটি খাদিজাকে নিয়ে, আর বাংলাদেশের গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শত শত খাদিজাদের নিয়ে। খাদিজার বাড়ী সাতক...
01/10/2025

"আমার আজকের লেখাটি খাদিজাকে নিয়ে, আর বাংলাদেশের গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা শত শত খাদিজাদের নিয়ে। খাদিজার বাড়ী সাতক্ষীরা, স্বামী ভ্যানচালক। আজ থেকে ৭ দিন আগে মঙ্গলবার রাতে সে আমাদের ইউনিট এ যখন ভর্তি হয়েছিলো তখন তার ইতিহাস ছিলো এমন-

১) একদিন আগে সাতক্ষীরাতে তার অপারেশন হয়েছিলো পেটে জমজ বাচ্চা এবং প্রেসার অনেক বেশী এই কারনে।

২) প্রচুর রক্তক্ষরণ। সাতক্ষীরাতেই তাকে ৬ ব্যাগ রক্ত দেয়া হয়েছিলো।

৩) অপারেশনের পর থেকে ইউরিন ব্যাগ এ এক ফোঁটা ও ইউরিন আসেনি।

আমাদের ইন্টার্ন মেয়েরা এই মরণাপন্ন রোগীকে বাঁচানোর জন্য যারপরনাই যুদ্ধ শুরু করলো। রোগীর স্বামীকে রক্ত, ওষুধ আনতে বললে সে কিছু ওষুধ আনার পর আর পারলো না। রোগীর অবস্হা বোঝার জন্য ক্লিনিকাল পরীক্ষার পাশাপাশি কিছু ল্যাবরেটরী পরীক্ষা করতে স্যাম্পল পাঠানো হলো। রোগীর বিছানার পাশে টেস্ট টিউবের রক্ত জমাট বাঁধার পরীক্ষা করে দেখা গেলো ২০ মিনিট পরও রক্ত জমাট বাঁধছে না যেখানে ৪-১০ মিনিটের মধ্যেই রক্ত জমাট বাঁধার কথা।আমাদের এসিস্ট্যান্ট রেজিস্ট্রার রোগীর পেটে একটা সিরিঞ্জ ঢুকিয়ে দেখলো পেটের ভিতর থেকে রক্ত আসছে, তার মানে পেটের ভিতর রক্তক্ষরণ হচ্ছে।

সকালবেলায় রাউন্ডে আমরা সাধারণত ক্রিটিক্যাল রোগীদের আগে দেখি। আমরা যখন রাউন্ডে রোগীর কাছে গেলাম তখন দেখি রোগী অজ্ঞান, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, চামড়ার সেলাই দিয়েও অনবরত রক্তক্ষরণ হচ্ছে। আমি রোগীর পেটে হাত দিয়ে দুটো আলাদা চাকার মতো ফীল করলাম। আমরা বুঝে গেলাম বা ধারনা করে নিলাম রোগীর প্রেসার বেশী, রক্তক্ষরণ ইত্যাদি সব জটিলতার জন্য
অলরেডি তার রক্ত না জমাটবদ্ধজনিত সমস্যা (DIC) হয়ে গেছে এবং হতে পারে পেটের ভিতর কোন একটা ছেঁড়া রক্তনালী থেকে রক্তপাত হচ্ছে। আমরা রোগীর স্বামীকে আরো রক্ত, প্লাজমা জোগাড় করতে বললাম এবং অপারেশনের সিদ্ধান্ত নিলাম।

রোগীর স্বামী আমার ইউনিট প্রধান কে বললো 'ম্যাডাম যদি রোগী বাঁচার সম্ভাবনা থাকে তাহলে দৌড়াদৌড়ি করবো বা রক্ত ওষুধ জোগাড় করবো, না হলে কিছু জোগাড় করতে পারবো না।'

আমার তখন মনে হলো দীর্ঘদিন সংসার করা আর স্বামী-সংসার-সন্তানদের লালন-পালন করা খাদিজার ভাগ্য তার গোয়ালের গরুর মতোই ..... মালিক যখন বুঝলো বাঁচার সম্ভাবনা কম তখন তাকে জবাই করে ফেলে। কী নিষ্ঠুর মেয়েদের নিয়তি!

আমরা ডাক্তার হয়ে তো আর সেটা হতে দিতে পারি না। রোগীর শেষ নিশ্বাসটুকু নেয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করে যাই।হাল ছাড়ি না।

আমার ইউনিট প্রধান আমাকে দায়িত্ব দিলেন এ রোগীর অপারেশন করার।
আমি সহকারী রেজিষ্ট্রারকে অপারেশনের জন্য সবকিছু রেডি করতে বলে এবং সিনিয়র এনেস্থেটিস্টের কন্সালটেশন নিতে বলে আমরা অন্য রোগী দেখতে লাগলাম। একটু পর এসিস্টেন্ট রেজিস্ট্র্রার এসে আমাকে জানালো 'ম্যাডাম, রোগীর পেট হঠাৎ করে অনেক বেশী ফুলে যাচ্ছে, রোগীর শ্বাসকষ্ট বেড়ে গেছে, রোগীর মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছে আর ল্যাবরেটরি থেকে ফোন করে জানালো রোগীর ব্লাড সুগার মাত্র ২।'

আমরা তখন ধরেই নিয়েছিলাম যে রোগীকে হয়তো আমরা আর বাঁচাতে পারবো না । এখনই সব শেষ।

তাড়াতাড়ি আমরা রোগীর কাছে ছুটে গেলাম । আমি তখন সিস্টারদের কাছ থেকে মোটা ব্লাডসেট নিডল এনে রোগীর পেটে ঢুকিয়ে দিলাম, সাথে নল ও স্যালাইন ব্যাগ লাগিয়ে দিলাম আর ওদের বললাম তাড়াতাড়ি ২৫% গ্লুকোজ যেখান থেকে হোক জোগাড় করে পুশ করতে । রোগীর পেটের ভিতর থেকে অনবরত নল দিয়ে রক্ত এসে ব্যাগ ভরে যেতে লাগলো, পেট কমার সাথে সাথে এবং ২৫% গ্লুকোজ পাওয়ার পর থেকে রোগীর শ্বাসপ্রশ্বাসও স্বাভাবিক হতে শুরু করলো, রোগী চোখ মেলে তাকালো। ইতিমধ্যেই রোগীকে আমরা ওটি তে নিয়ে গেলাম এবং এনেস্থেসিয়ার সিনিয়র কনসাল্টেন্ট সহ বাকিরাও রোগীর ম্যানেজমেন্ট এ যুক্ত হয়ে গেলো। আমার ইউনিট প্রধান শত ব্যস্ততার মাঝেও বারবার ফোন করে রোগীর খোঁজ নিচ্ছেন।

রোগী চোখ খোলার পর যখন কথা বলার চেষ্টা করছিলো আর আর মুখ থেকে অক্সিজেনের মাস্কটা বার বার সরিয়ে ফেলতে চাচ্ছিলো, আমি তখন খাদিজা কে জিজ্ঞেস করলাম 'খাদিজা তোমার কয়টা বাচ্চা?'

খাদিজা: 'আমার মোট পাঁচটে বাচ্চা, তিনটে বাড়ীত থুয়ে আইসেছি ,আরো দুটো হয়েছে সিজারে।আমার হাতে খুব ব্যথা, আমার হাতটা একটু কোথাও রাখপার দেন।'

আমি তখন খাদিজার হাতটা ধরে আমার হাতের উপর রাখলাম আর ওর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলাম। একটা ভেজা গজ দিয়ে ওর ঠোঁট মুখ মুছে দিলাম। মরণাপন্ন খাদিজার হঠাৎ বেঁচে ওঠা আমার ভেতরে ও প্রাণ সঞ্চার করলো।

এনেস্থেটিস্ট রোগীর গলার রক্তনালীতে সি ভি লাইন করলো এবং ইন্টিউবেট করার পর আমি আমার অভিজ্ঞ কলিগদের নিয়ে অপারেশন শুরু করলাম। পেট খুলেই দেখি চামড়ার নীচে, রেকটাস শীথের নীচে মাংসের মধ্যে বিশাল এক রক্তের চাকা। আমরা এটা কে 'সাবরেকটাল হেমাটোমা' বলি। সব ওপেন করার পর দেখি পেট ভর্তি রক্ত। সব ক্লিয়ার করে আমরা ব্লিডিংয়ের উৎস খুঁজতে লাগলাম। ইউরোলজিস্টকেও ইনভল্ভ করলাম কোন ইউরেটার বাঁধা পড়ার কারনে ইউরিন আসছে না কিনা সেটা নিরূপনের জন্য। শুধু মাসল এ একটা মোটা ছেঁড়া রক্তনালী ছাড়া আর কোথাও কোন ব্লিডিং পয়েন্ট পাওয়া গেলো না। সেটা বেঁধে দিয়ে , পেটের মধ্যে, রেকটাস শীথের নীচে, চামড়ার নীচে মোট তিনটা ড্রেইনটিউব রেখে আমরা অপারেশন শেষ করলাম। আমার এসিস্টেন্ট রেজিস্ট্রারের তখন সারারাত নাইট ডিউটি করে এই দীর্ঘ অপারেশনে দাঁড়িয়ে এসিস্ট করার পর ঘুমে পড়ে যাওয়ার মতো অবস্হা।এদিকে এই রোগীকে ICU তে নিতে হবে কিন্তু ICU bed একটা ও খালি নেই। আমাদের ইউনিট হেড অনেক রিকোয়েস্ট করে একটা বেড ম্যানেজ করতে পেরেছেন তা ও পাওয়া যাবে অনেক পরে। অগত্যা রোগীকে Post operative Ward এ রাখতে হলো , কারন বাইরে কোন ICU তে ভর্তি করানোর সামর্থ ওর স্বামীর ছিলোনা। সন্ধ্যার পর তাকে ICU তে শিফট করা হলো। এদিকে অনেক চেষ্টার পরও রোগীর ইউরিন আসলো না, Creatinine দিনের পর দিন বাড়তেই লাগলো। রোগীর আর জ্ঞান ফিরলো না। তিনবার ডায়ালাইসিস করা হলো, তারপরও আর উন্নতি না হওয়ায় ওর স্বামী তাকে ওই অবস্থাতেই ICU থেকে নিয়ে যেতে চাইছে কারন সে তখন গরু, জমি বিক্রি করে নি:স্ব।

শেষ পর্যন্ত খাদিজা গতরাতে তার ৫ টা বাচ্চাকে এতিম করে আর আমাদের সবার সব চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলো। একজন স্বামী, যে শেষমেষ সব হারিয়ে হাত তুলে নিলো… আর একটি পরিবার, যার ভবিষ্যৎ আঁধারে ঢেকে গেলো।

খাদিজার মৃত্যু আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়— এটি প্রতিরোধযোগ্য ছিলো।

আমার এই লেখাটি দেশের গ্রামেগঞ্জে ছড়িয়েছিটিয়ে থাকা আর সব খাদিজাদের কাছে পৌঁছাবে কিনা জানি না। আমি চাইবো লেখাটি শেয়ার করে অন্তত যারা খাদিজাদের মতো মায়েদের আশেপাশে থাকেন তাদের নিচের বার্তাটুকু জানিয়ে দিন:

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর নির্দেশ অনুযায়ী, প্রতিটি গর্ভবতী মায়ের অন্তত ৪ বার এন্টেনাটাল চেকআপ করা জরুরি:
✅ ১৬ সপ্তাহের মধ্যে ১ম বার
✅ ২৪-২৮ সপ্তাহে ২য় বার
✅ ৩২ সপ্তাহে ৩য় বার
✅ ৩৬ সপ্তাহে ৪র্থ বার

এছাড়াও, পোস্ট ন্যাটাল চেকআপ—অর্থাৎ সন্তান জন্মের পর নিয়মিত পরীক্ষা—অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
অনেক মা বলেন, “কোন সমস্যা অনুভব করিনি তাই চেকআপে আসিনি।” কিন্তু বাস্তবে, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তশূন্যতা—এসব সমস্যা নীরবে জীবননাশী জটিলতা ডেকে আনে। নিয়মিত চেকআপে এসব প্রতিরোধ করা সম্ভব।

👉 প্রশ্ন রয়ে যায়—খাদিজার মৃত্যুর জন্য দায়ী কে?
দেশ?
সমাজ?
চিকিৎসা ব্যবস্থা?
খাদিজার পরিবার?
না খাদিজা নিজেই?

একবার ভেবে দেখুন তো— সদ্য ভূমিষ্ঠ দুটি শিশু সহ পাঁচটি সন্তানের ভবিষ্যৎ এখন কার হাতে? 💔 "

ডাঃ. রুশদানা রহমান তমা
সহকারী অধ্যাপক
গাইনী অ্যান্ড অবস্ ডিপার্টমেন্ট
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

(লেখাটি সংগৃহীত ও ঈষৎ পরিমার্জিত)

#খাদিজারগল্প #মাতৃমৃত্যু #গর্ভকালীনসচেতনতা

১. ভাস্কুলার সিস্টেম (/Circulatory System):°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° এটি হলো রক্ত সঞ্চালন ব্...
30/09/2025

১. ভাস্কুলার সিস্টেম (/Circulatory System):
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° এটি হলো রক্ত সঞ্চালন ব্যবস্থা। মানুষের শরীরে প্রায় ৬০,০০০ মাইল লম্বা রক্তনালী আছে। এর মাধ্যমে রক্ত, অক্সিজেন ও পুষ্টি শরীরের প্রতিটি অংশে পৌঁছে যায়।|

২. নার্ভাস সিস্টেম (Nervous System):
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° এটি হলো স্নায়ুতন্ত্র। মানুষের শরীরে প্রায় ৯০,০০০ মাইল লম্বা স্নায়ুতন্ত্র আছে। এর মাধ্যমে মস্তিষ্ক শরীরের বিভিন্ন অংশের সাথে যোগাযোগ করে, সিগন্যাল পাঠায় ও গ্রহণ করে।|

৩. মানব কঙ্কাল (Human Skeleton) :
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° মানুষের শরীরে মোট ২০৬টি অস্থি (হাড়) থাকে। এগুলো শরীরকে আকৃতি দেয়, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে রক্ষা করে এবং নড়াচড়া করতে সাহায্য করে।|

👉ছবিটি মানুষের শরীরের রক্তনালী ব্যবস্থা, স্নায়ুতন্ত্র ও কঙ্কালতন্ত্র একসাথে দেখিয়েছে।|

|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
||

•••••••••••••••••🌟 মাথা ব্যথা 🌟••••••••••••••••••••••🔥•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••🔥🤕 মাথাব্যথা হল...
30/09/2025

•••••••••••••••••🌟 মাথা ব্যথা 🌟••••••••••••••••••••••
🔥•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••🔥

🤕 মাথাব্যথা হলে কোনটা খাবেন..?
নাপা নাকি নাপা এক্সট্রা...? Swazotno

💊 নাপা (Paracetamol 500 mg) :
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔹 এতে শুধু প্যারাসিটামল থাকে।|
🔹 জ্বর, শরীর ব্যথা, দাঁতের ব্যথা বা হালকা ব্যথায়
ভালো কাজ করে।|
🔹 তবে সাধারণ মাথাব্যথায় খুব বেশি কার্যকর নয়।|
😔 তাই মাথাব্যথার জন্য কম কার্যকর।|



💊 নাপা এক্সট্রা (Paracetamol 500 mg + Caffeine 65 mg) :
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔹 এতে প্যারাসিটামলের সাথে ক্যাফেইন যোগ করা হয়েছে।|
🔹 ক্যাফেইন প্যারাসিটামলের কার্যকারিতা দ্রুত বাড়ায়।|
🔹 মস্তিষ্কে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি করে, ফলে মাথাব্যথা দ্রুত কমাতে সাহায্য করে।|
🔹 মাইগ্রেন বা টেনশন টাইপ হেডেকের ক্ষেত্রে বেশি কার্যকর।|
✅ তাই মাথাব্যথায় নাপা এক্সট্রা বেশি উপকারী।|



⚠️ সতর্কবার্তা:
°°°°°°°°°°°°°°°°°°
👉 অতিরিক্ত ক্যাফেইন হার্টবিট বাড়াতে পারে, ঘুমের সমস্যা করতে পারে।|
👉 যারা গ্যাস্ট্রিক, উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদরোগে ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে ক্যাফেইন সমস্যা করতে পারে।|
👉 তাই কোনো ঔষধ গ্রহণের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন 🩺।|


#মাথাব্যথা #স্বাস্থ্যসচেতনতা #সুস্থথাকুন
|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
||

🔥▬▬▬▬▬▬▬▬◈◉◈▬▬▬▬▬▬▬▬🔥

30/09/2025

কফি বা চা পান করার ৩০ মিনিটের মধ্যে রক্তচাপ মাপবেন না|। ক্যাফেইন সাময়িকভাবে আপনার হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপের রিডিং বাড়িয়ে দিতে পারে।|

|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
||

৬ মাস বয়সী বাচ্চার দাদ কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। বাচ্চার পাশাপাশি পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ছড়িয়ে ...
28/09/2025

৬ মাস বয়সী বাচ্চার দাদ কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে। বাচ্চার পাশাপাশি পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের ছড়িয়ে পড়েছে। দাদের চিকিৎসা যতটা সহজ মনে করেন ততটা সহজ না। খাওয়ার ঔষুধের পাশাপাশি ক্রিম ,শ্যাম্পু ব্যবহারের প্রয়োজন পড়ে।|

যদি মনে করেন একটা মলমে ঠিক হয়ে যাবে তাহলে গাকোজিমা বা ফুটপাতের ৪০ টাকার পাগলা মলম যথেষ্ট ছিল। স্টেরয়েড জাতীয় ক্রিম লাগান তাহলে তো আর কথাই নাই। বর্তমানে ঔষুধের কোর্স কমপ্লিট না করার কারণে এবং উল্টাপাল্টা জায়গা থেকে চিকিৎসা করার কারণে ম্যাক্সিমাম এন্টি ফাঙ্গাল ঔষুধ রেজিস্টেন্ট হয়ে গেছে। ভবিষ্যৎ জেনারেশনের জন্য কঠিন সময় অপেক্ষা করছে। সকলের সচেতনতা একান্ত কাম্য।|

|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
||

মানুষের ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর তরলে মাইক্রোপ্লাস্টিকের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে, যা প্রজনন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে। গবেষকরা...
27/09/2025

মানুষের ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর তরলে মাইক্রোপ্লাস্টিকের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে, যা প্রজনন ক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারে। গবেষকরা ২৯ নারীর ডিম্বাণুর তরল (ফলিকুলার ফ্লুইড) এবং ২২ পুরুষের বীর্য পরীক্ষা করে দেখেছেন ৬৯% নারীর এবং ৫৫% পুরুষের নমুনায় মাইক্রোপ্লাস্টিক আছে।

মাইক্রোপ্লাস্টিক হলো ৫ মিলিমিটারের চেয়ে ছোট প্লাস্টিক কণা যা পরিবেশ ও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। গবেষণায় দেখা গেছে, এগুলো দেহে জমলে প্রদাহ, ডিএনএ ক্ষতি, হরমোনের সমস্যা এমনকি কোষের ক্ষতি হতে পারে।

গবেষকরা সবচেয়ে বেশি মাইক্রোপ্লাস্টিক পেয়েছেন পলিটেট্রাফ্লুরোইথিলিন (PTFE), যা নন-স্টিক কুকওয়্যার বা বিভিন্ন পণ্যে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া পলিপ্রোপিলিন (প্লাস্টিক বোতল, প্যাকেজিং), পলিস্টাইরিন (ফোম কাপ, প্যাকেজিং) ইত্যাদিও পাওয়া গেছে।

তবে মানুষের প্রজনন ক্ষমতার উপর এর প্রভাব এখনো নিশ্চিত নয়। গবেষকরা এখন আরও বড় পরিসরে এই গবেষণা চালাবেন, যেখানে মাইক্রোপ্লাস্টিকের প্রভাব ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর গুণমানের উপর কতটা তা খতিয়ে দেখা হবে।

মাইক্রোপ্লাস্টিক শুধু পরিবেশে নয় শরীরেও এর আস্তানা গেড়েছে। শরীরে জমলে কোষের ক্ষতি, হরমোনের সমস্যা এমনকি আরও নানান ক্ষতি হতে পারে। এখনই এ ব্যাপারে সচেতন না হলে আগামীতে আমাদের স্বাস্থ্য ঝুকির শঙ্কাও বেড়ে যাবে।

সূত্র: CNN,The Guardian, News-Medical.
তাসিনুল সাকিফ
লেখক, বিজ্ঞান্বেষী

27/09/2025

জনাব আহমেদ, ৬৫ বছর বয়সী একজন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক।

তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত Lisinopril (একটি ACE inhibitor) সেবন করেন।

সম্প্রতি, তার বাতের ব্যথার কারণে হাঁটুতে প্রচণ্ড যন্ত্রণা শুরু হয়।
হাঁটুর ব্যথা কমানোর জন্য তিনি চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ফার্মেসি থেকে Ibuprofen (NSAID) কিনে খাওয়া শুরু করেন।

এর পাশাপাশি, ইন্টারনেটে একটি আর্টিকেল পড়ে তিনি জানতে পারেন যে পটাশিয়াম হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো, তাই তিনি প্রতিদিন একটি পটাশিয়াম সাপ্লিমেন্টও নেওয়া শুরু করেন।

কয়েক সপ্তাহ পর, জনাব আহমেদ হঠাৎ করে দুর্বলতা ও মাথা ঘোরা অনুভব করতে শুরু করেন। তিনি খেয়াল করেন যে তার হৃদস্পন্দনও অনিয়মিত হচ্ছে এবং মাঝে মাঝে শ্বাসকষ্ট হয়। উদ্বিগ্ন হয়ে তিনি জরুরি বিভাগে যান।

জনাব আহমেদের এই সমস্যার কারণ ছিল তার নেওয়া ওষুধগুলোর মধ্যে ইন্টারেকশন:

▪️ Lisinopril পটাশিয়ামের নিষ্কাশন (excretion) কমিয়ে দেয়, অর্থাৎ শরীর পটাশিয়াম ধরে রাখে। এবং সরাসরি Potasium Suplement একসঙ্গে নেওয়ার ফলে তার রক্তে পটাশিয়ামের মাত্রা মারাত্মকভাবে বেড়ে যায় (হাইপারক্যালেমিয়া), যা হৃদপিণ্ডের অনিয়মিত স্পন্দন সৃষ্টি করে।

▪️একই সময়ে, Lisinopril রক্তচাপ কমানোর জন্য কিডনির ওপর কাজ করে, এবং Ibuprofen কিডনিতে রক্তপ্রবাহ কমিয়ে দেয়। এতে কিডনির কার্যকারিতাকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে, যার ফলে কিডনির ওপর চাপ পড়ে এবং তার সার্বিক দুর্বলতা দেখা দেয়। সেরাম ক্রিয়েটিনিন লেভেল বেড়ে যায়।

|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
||

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্তন ক্যান্সার রোগীরা মাত্র একবার রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং যেমন: ভার উত্তোলন, রাবার ব্যান...
26/09/2025

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্তন ক্যান্সার রোগীরা মাত্র একবার রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং যেমন: ভার উত্তোলন, রাবার ব্যান্ড ব্যাবহার করে ব্যায়াম, ফ্রি হ্যান্ড বা শরীরের ওজন ব্যবহার করে ব্যায়াম এবং হাই-ইনটেনসিটি ইন্টারভ্যাল ট্রেনিং-HIIT যেমন, খুব জোরে দৌড়ানো, জোরে সাইকেল চালানো বা সাতারের মত ব্যায়াম করলে তাদের রক্তে বিশেষ কিছু উপাদান (মায়োকাইন) বেড়ে যায়। এগুলো পরীক্ষাগারে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রায় ২০ থেক ৩০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়।

গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়ামের সময় মাংসপেশি থেকে মায়োকাইন নামক উপাদান বের হয়, যা প্রদাহ, রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা, ও পেশি কোষের মেটাবলিজমে প্রভাব ফেলে যা ক্যান্সার বৃদ্ধির সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। ব্যায়াম রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, প্রদাহ কমায় এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে ফলে ক্যান্সার কোষগুলোর আকার সহজে বড় হতে পারে না।

বড় পরিসরের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা বহু বছর ধরে নিয়মিত শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকেন তাদের স্তন, কোলন, এন্ডোমেট্রিয়াল ইত্যাদি অনেক ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কম। আবার ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা রোগীদের মধ্যেও শারীরিকভাবে সক্রিয়দের মধ্যে পুনরায় ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম।

তবে কিছু সীমাবদ্ধতা ও সতর্কতা রয়েছে যেমন ব্যায়াম একা কখনোই সার্জারি, কেমোথেরাপি বা অন্য চিকিৎসার বিকল্প হতে পারে না। বরং ব্যায়াম করা এইসব চিকিৎসার কার্যকারিতা বাড়ায় মাত্র।এছাড়াও নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস জরুরি। একবার ব্যায়ামে পরিবর্তন দেখা গেলেও, দীর্ঘমেয়াদী উপকারের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম প্রয়োজন। কারন বিরতি দিলে শরীরে মায়োকাইন নামক উপাদান পুনরায় কমে যায়। যার ফলে ক্যান্সার কোষগুলো আবার বেড়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। ক্যান্সার রোগীর শরীরে ব্যায়ামের সময় কোষের আকার ২০-৩০% কমে। পরবর্তিতে সারাদিনে আবার কোষের আকার বাড়ে। যারা নিয়মিত চালিয়ে যেতে পেরেছেন শুধুমাত্র তারাই কয়েক মাসের ব্যবধানে উল্লেখযোগ্য ফলাফল পেয়েছেন।

Source: A single bout of resistance or high-intensity interval training increases anti-cancer myokines and suppresses cancer cell growth in vitro in survivors of breast cancer” by Francesco Bettariga et al. (published in Breast Cancer Research and Treatment, 2025)

|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
||

••••••••🌟  Fox Fordyce Disease  🌟•••••••••🔥•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••🔥❓❝ডাক্তারের ডাক্তারি ভুল ...
26/09/2025

••••••••🌟 Fox Fordyce Disease 🌟•••••••••
🔥•••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••🔥
❓❝ডাক্তারের ডাক্তারি ভুল ছিল না... রোগটাই ছিল ছলনাময়❞

🌟 Fox Fordyce Disease :
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° এক রহস্যময় চর্মরোগ, যা অনেক সময় টিনিয়া বা ফোলিকুলাইটিস ভেবে ফেলে ডাক্তারেরাও!!!

সাজেদা, ২৩ বছরের তরুণী।| প্রায় দুই মাস ধরে তার দুই বগলে ও উরুর ভাঁজে চুলকানি আর ছোট ছোট লালচে ফুসকুড়ি।|

প্রথমে ভাবা হয়েছিল Tinea cruris – তাই দিলেন এন্টিফাংগাল ক্রিম।| কোনো পরিবর্তন হলো না।|

তারপর আরেকজন ডাক্তার বললেন Folliculitis, দিলেন অ্যান্টিবায়োটিক মলম।| তাও কাজ করলো না।|

চুলকানিটা বরং ঘেমে গেলে আরও বেড়ে যায়।|
রাতে ঘুমের মধ্যে আঁচড়ে রক্ত বের হয়ে যায় প্রায়…
একসময় নিজের মনেই প্রশ্ন জাগে: 👉 Swazotno
“আমি কি সত্যিই টিনিয়ায় ভুগছি, নাকি কিছু একটা ভুল হচ্ছে?”
তাহলে সাজেদার আসল রোগটা কী ছিল...? 👇

♨️ Fox Fordyce Disease :
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° একটি বিরল কিন্তু মারাত্মক চর্মরোগ যা মেয়েদের ঘর্মগ্রন্থি-সমৃদ্ধ জায়গাগুলোতে হয়।|

বিশেষ করে:
°°°°°°°°°°°°°°° ০১: বগল
০২: উরুর ভাঁজ
০৩: স্তনের চারপাশ
০৪: গোপনাঙ্গ সংলগ্ন অংশ

👨‍🔬 লক্ষণগুলো হয় ভীষণ বিভ্রান্তিকর:
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
০১: ছোট ছোট papular ফুসকুড়ি
০২: ঘামে চুলকানি বেড়ে যায় |।

দেখতে অনেকটা টিনিয়া বা ফোলিকুলাইটিসের মতো

🌟 বৈশিষ্ট্য Fox Fordyce Disease :
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
০১: Lesion Papular (গুটির মতো)
০২: Central clearing নেই
০৩: Sweating effect চুলকানি ঘামে বাড়ে
০৪: Response to antifungal না

সুতরাং যদি এন্টিফাংগাল বা অ্যান্টিবায়োটিকেও উপশম না হয়, তাহলে একে সহজে অবহেলা করবেন না ¡¡¡

🌟 কী করবেন.?
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°° পরিচিত লক্ষণ দেখলেই সতর্ক হোন
ডার্মাটোলজিস্ট দেখান
Fox-Fordyce Disease ভেবে পরীক্ষা করুন |।

🌟 সচেতনতা :
°°°°°°°°°°°°°°°°°°০১: ঘাম কমানো
০২: ঢিলেঢালা জামা
০৩: গরম এড়িয়ে

সচেতন হোন!

এই রোগ সহজে ধরা পড়ে না।|
চর্মরোগ মানেই টিনিয়া নয়!
বারবার ভুল চিকিৎসা করলে রোগ শুধু বাড়ে, পেছায় না।|

আপনি শেয়ার করলে, হয়তো আরেকটা সাজেদা তার রোগ সঠিকভাবে চিনে নিতে পারবে।|
ভুল রোগের ভুল চিকিৎসা বন্ধ হোক – সচেতনতা হোক মূল হাতিয়ার।|


|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
||


🔥▬▬▬▬▬▬▬▬◈◉◈▬▬▬▬▬▬▬▬🔥

🌸 গর্ভাবস্থায় মায়ের প্রতিটি পদক্ষেপই অনাগত শিশুর সুস্থতার সাথে জড়িত।| তাই এই সময়ে সঠিক খাবার বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্...
25/09/2025

🌸 গর্ভাবস্থায় মায়ের প্রতিটি পদক্ষেপই অনাগত শিশুর সুস্থতার সাথে জড়িত।| তাই এই সময়ে সঠিক খাবার বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।| 🍎🥦

👉 কিছু খাবার আছে যেগুলো গর্ভবতী মায়ের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।| যেমন –> 👇

❌ আনারস ও কাঁচা পেঁপে ||
❌ কাঁচা/আধা সেদ্ধ ডিম বা মাছ ||
❌ অতিরিক্ত ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল ||
❌ প্রক্রিয়াজাত জুস, মাংস বা খাবার ||
❌ অতিরিক্ত মসলাযুক্ত বা ভাজাভুজি খাবার ||
❌ উচ্চ পারদ-যুক্ত মাছ ||
❌ বাসি খাবার বা অপরিষ্কার দুধ ||

🌿 এই খাবারগুলো এড়িয়ে চললে মা ও শিশু দুজনই থাকবে নিরাপদ ও সুস্থ।| 🤰💚
মনে রাখবেন,, একটি সুস্থ গর্ভাবস্থা মানেই হলো অনাগত সুস্থ শিশু 🌟🌟🌟

|| || ||
|| #স্বাস্থ্যশিক্ষা || || || #স্বযত্ন || || ||
|| #গর্ভাবস্থা #মাতৃত্ব #সুস্থ_খাবার #মায়েরযত্ন
🔥▬▬▬▬▬▬▬▬◈◉◈▬▬▬▬▬▬▬▬🔥

🌟 কাগজের স্টিকারও গলায় আটকে যেতে পারেঃ°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°′°°°°°°°° আজ ঢাকা মেডিকেলের শিশু...
25/09/2025

🌟 কাগজের স্টিকারও গলায় আটকে যেতে পারেঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°′°°°°°°°° আজ ঢাকা মেডিকেলের শিশু বিভাগে ১১ মাসের একটা বাচ্চা আসে। বাচ্চাটি ৭ দিন আগে একটা কাগজের স্টিকার গিলে ফেলে। এর পর থেকে বাচ্চাটি কিছু খাচ্ছে না ও বমি করতে ছিল। সাথে সাথে আমরা আমাদের ঢাকা মেডিকেলের শিশু গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগে এন্ডোসকপি করে দেখি স্টিকারটি esophagus (বুকের ভিতরের খাদ্য নালী) এর মাঝখানে আটকে আছে।
আলহামদুলিল্লাহ আমরা সাথে সাথে ফরেনবডি ফরছেপ এর মাধ্যমে স্টিকারটি বের করি। এর ১ ঘন্টা পর বাচ্চাটি খাবার খেতে দেই। আলহামদুলিল্লাহ কোনো বমি বা কোনো ধরনের সমস্যা হয় নাই।|
ধন্যবাদ ডাঃ সুভা ও ডাঃ মুনমুন আপাসহ এই প্রসিডিওর অংশগ্রহণকারী সকল সদস্যকে।|

ডাঃ কামাল হোসেন
ইন্টারভেনশনাল পেডিয়াট্রিক গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট
কনসালটেন্ট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও বিআরবি হসপিটাল

Address

Dhaka

Telephone

+8801718958493

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Swazotno posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram