Dr. Mahadi Hassan

Dr. Mahadi Hassan Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Mahadi Hassan, Doctor, B. A. V. S Maternity Hospital , 7/5/1, Borobagh Main Road, Mirpur-2, Beside Thana, Dhaka.

MBBS, CCD
®️Registered Doctor : BM&DC (A-90091)

প্রতিটি খতনা যত্ন, অভিজ্ঞতা ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়। এভাবেই, দেশজুড়ে প্রায় ৪০০০ এর বেশি খতনা সম্পন্ন করেছি আমরা।

☎️ 01934440025
চেম্বার : ঢাকা, চাঁদপুর ও সিলেট
#মুসলমানী

20/10/2025

এক অভিভাবককে পরামর্শ দিলাম,
বাচ্চাকে না খেলে মারবো এগুলো না বলে বলুন, খেলে আদর করবো ঘুরতে নিয়ে যাব।

অভিভাবক বললো,
কিন্তু, স্যার যদি বলি ঘুরতে নিয়ে যাব তাহলে বলে আগে চলো 🙂

18/10/2025

সুন্নতে খতনা কখন করালে ঝুঁকি কম??

অথবা খতনার উপযুক্ত সময় কখন? জেনে নিন এই আলোচনায়।

অ্যাপয়েনমেন্ট নিতে কল করুন : 01934440025

চেম্বার লোকেশন -
📍ঢাকা
📍সিলেট
📍চাঁদপুর

আলোচনায়: Dr. Mahadi Hassan

#মুসলমানী #ডিভাইসকসমেটিকস

15/10/2025

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু হলে, খতনার বিষয়ে চেম্বারে আসার আগেই ফোন করে বিস্তারিত আলাপ করুন - 01934-440025

 #ডিভাইস কসমেটিকস খৎনা  -   #ঢাকা  #সিলেট  #চাঁদপুর▪️নিরাপদ ▪️ব্যাথা ও রক্তপাত হয় না ▪️সুন্নাহ ভিত্তিক ▪️খতনার পর পুরোপু...
12/10/2025

#ডিভাইস কসমেটিকস খৎনা - #ঢাকা #সিলেট #চাঁদপুর

▪️নিরাপদ ▪️ব্যাথা ও রক্তপাত হয় না ▪️সুন্নাহ ভিত্তিক
▪️খতনার পর পুরোপুরি স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারে।

কল করুন : 01934-440025

12/10/2025

শিশুটি কী ভয় পাচ্ছে?? বলুনতো!

একদমই পাচ্ছে না। আধুনিক প্রযুক্তির খতনা কতটা সহজে সম্পন্ন হয় এই ভিডিওতে ফুটে উঠেছে। এটি হচ্ছে তুর্কির প্রযুক্তি। যাকে আমরা ডিভাইস কসমেটিকস খতনা পদ্ধতি বলে থাকি। এ পদ্ধতির খতনা শতভাগ নিরাপদ, সুন্নাহভিত্তিক, রক্তপাত হয় না এবং ব্যাথাও হয় না। তাই, বর্তমানে পুরো পৃথিবীতে প্রচলিত।

শিশু কিংবা যেকোনো বয়সে খতনা করাতে
কল করুন : 01934-440025

সবগুলো চেম্বারের বিস্তারিত কমেন্টে রয়েছে অথবা বিস্তারিত মেসেজ করুন।

#মুসলমানী #ডিভাইসকসমেটিকস #মুসলমানী

``শিশুকে তরল খাবার দিন, যা হজমে সহায়তা ও পুুষ্টি যোগায়।“বুকের দুধের পাশাপাশি শিশুকে বিভিন্ন ধরণের তরল এবং আধা-কঠিন খাবার...
12/10/2025

``শিশুকে তরল খাবার দিন, যা হজমে সহায়তা ও পুুষ্টি যোগায়।“

বুকের দুধের পাশাপাশি শিশুকে বিভিন্ন ধরণের তরল এবং আধা-কঠিন খাবার দেওয়া যেতে পারে, যা হজমে সাহায্য করে এবং পুষ্টি যোগায়।
৬ মাস বয়সের পর থেকে নরম রান্না করা ভাত, লুগাও (শস্যদানা), ফাইবারযুক্ত ফল ও সবজি (যেমন তরমুজ, শসা, লাউ) এবং প্রোবায়োটিক দই শুরু করা যেতে পারে। খাওয়ানোর পরিমাণ নির্ভর করে শিশুর বয়স, ওজন এবং হজমশক্তির উপর, তাই সঠিক পরিমাণ জানার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

বুকের দুধের পাশাপাশি যেসব খাবার দেওয়া যায়__

৬ মাসের পর থেকে
লুগাও: এটি একটি শস্যদানা যা শিশুকে দেওয়া প্রথম আধা-কঠিন খাবারগুলোর মধ্যে একটি।
নরম রান্না করা ভাত: ৮ মাস বয়সের পর ঘন লুগাওয়ার সাথে নরম রান্না করা ভাত দেওয়া যেতে পারে।
প্রোবায়োটিক দই: এটি হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

৮ মাস পর থেকে
নরম সবজি ও ফল: ফাইবারযুক্ত সবজি যেমন লাউ, এবং তরমুজ, শসা, টমেটোর মতো পানি-সমৃদ্ধ ফল হজমশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
নরম রান্না করা সবজি ও মাছ: সুসিদ্ধ সবজি এবং মাছের নরম অংশ দেওয়া যেতে পারে।

কম মশলাযুক্ত নরম রান্না: শিশুর হজমশক্তির উপর নির্ভর করে, মশলাযুক্ত খাবার না দেওয়াই ভালো।

১০ মাস পর থেকে
পরিবারের সাথে ভাগ করে খাওয়া: এই বয়সে, শিশু পরিবারের অন্যান্য খাবার (নরম এবং মশলা কম থাকা খাবার) ভাগ করে খেতে পারে।
কতটুকু খাওয়ানো যায়
শিশুর বয়স ও হজমশক্তির উপর নির্ভর করে খাওয়ানোর পরিমাণ পরিবর্তিত হয়।
খাবারের পরিমাণ সম্পর্কে নিশ্চিত না হলে, একজন শিশু বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করুন।
বুকের দুধ বা ফর্মুলা দুধের সাথে স্বাভাবিক খাবার, যেমন সবজি বা ফল, মিশিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
শিশুকে অতিরিক্ত খাওয়ানো বা অস্বাস্থ্যকর খাবার দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।
শিশুকে ধীরে ধীরে খেতে উৎসাহিত করুন এবং খাবার খাওয়ার পর তাকে বিশ্রাম নিতে দিন।
শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি দিন, কারণ এটি হজমশক্তির জন্য অপরিহার্য।

খতনার পর শিশু পুরোপুরি স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারে। তারপরেও, শুক্রবারে খতনা করালে শনিবার রেস্টে রাখতে পারেন।কল করুন : 01...
08/10/2025

খতনার পর শিশু পুরোপুরি স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারে। তারপরেও, শুক্রবারে খতনা করালে শনিবার রেস্টে রাখতে পারেন।

কল করুন : 01934-440025

🔥অগ্রীম বুক করলেই পাচ্ছেন এক্সট্রা ১০% ছাড়🔥

✅ প্রাপ্ত বয়স্কদের খতনা করানো হয়।
✅ অটিজম সহ বিশেষ শিশুদের খতনা করানো হয়।

#ডিভাইসকসমেটিকস #খতনা #মুসলমানী #ডামাহাদীহাসান

"অপুষ্টি থামিয়ে দেয় শিশুর শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি"অপুষ্টি (Malnutrition) হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে শরীর পর্যাপ্ত পুষ্...
06/10/2025

"অপুষ্টি থামিয়ে দেয় শিশুর শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি"

অপুষ্টি (Malnutrition) হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে শরীর পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদান (যেমন—প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট) পায় না বা সেগুলো ঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারে না।
এটি দুইভাবে হতে পারে:

1. অপুষ্টি বা স্বল্পপুষ্টি (Undernutrition) – পর্যাপ্ত খাবার না পাওয়া বা সুষম খাবারের অভাব।

2. অতিরিক্ত পুষ্টি (Overnutrition) – অতিরিক্ত ক্যালোরি বা অনুপযুক্ত খাবার গ্রহণ (যেমন ফাস্ট ফুড)।

শিশুদের ক্ষেত্রে প্রধানত অপুষ্টি বা স্বল্পপুষ্টি-ই বড় সমস্যা।

অপুষ্টির কারণে শারীরিক বৃদ্ধির সমস্যা

1. হাড় ও মাংসপেশির বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়
শিশুর হাড় শক্ত হতে পারে না, উচ্চতা ও ওজন স্বাভাবিকের তুলনায় কম থাকে।

2. ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়
সংক্রমণ (যেমন নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া) বেশি হয় ও সেরে উঠতে দেরি লাগে।

3. ওজন কমে যায় বা বৃদ্ধি পায় না
নিয়মিত খাবার খেলেও পুষ্টির অভাবে ওজন স্বাভাবিক হারে বাড়ে না।

4. শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করে না
যেমন—হৃদযন্ত্র, কিডনি বা লিভারের কার্যক্ষমতা দুর্বল হয়ে যেতে পারে।

অপুষ্টির কারণে মানসিক ও বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষতি

1. মস্তিষ্কের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়
জীবনের প্রথম ৫ বছর শিশুর মস্তিষ্ক দ্রুত বিকাশ পায়। এই সময়ে পুষ্টির অভাব হলে মস্তিষ্কের কোষ পুরোপুরি গঠন পায় না।

2. শিক্ষণ ও মনোযোগ ক্ষমতা কমে যায়
স্কুলে মনোযোগ দিতে সমস্যা হয়, শেখার গতি ধীর হয়ে যায়।

3. মানসিক বিকাশে দেরি হয়
শিশু স্বাভাবিকভাবে কথা বলা, চিন্তা করা বা সামাজিক আচরণে পিছিয়ে পড়ে।

4. অলসতা, অবসাদ ও ক্লান্তি দেখা দেয়
পর্যাপ্ত শক্তি না পাওয়ায় শিশু সব সময় দুর্বল ও অনুৎসাহী থাকে।

অপুষ্টি প্রতিরোধের উপায়

1. সুষম খাবার – ভাত, ডাল, ডিম, মাছ, শাকসবজি ও ফলমূল প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখা।

2. মায়ের দুধ – জন্মের পর প্রথম ৬ মাস শুধু মায়ের দুধ খাওয়ানো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

3. বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশন – দূষিত পানি বা অনিরাপদ খাবার থেকে সংক্রমণ এড়ানো।

4. টিকাদান ও স্বাস্থ্যসেবা – নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও প্রয়োজনীয় ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট।

পরিণতি (যদি অপুষ্টি চলতে থাকে)

খর্বাকৃতি (Stunted growth)

স্বল্প ওজন (Underweight)

রক্তস্বল্পতা (Anemia)

মানসিক বিকাশে স্থায়ী ক্ষতি

শিশুমৃত্যুর ঝুঁকি বৃদ্ধি

#অপুষ্টি #শিশুরস্বাস্থ্য

শুভ শিক্ষক দিবস ২০২৫! আজ সেই মানুষগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাবার দিন —যাঁরা শুধু পড়াশোনা শেখাননি, বরং আমাদের জীবনের প্রতি...
05/10/2025

শুভ শিক্ষক দিবস ২০২৫!

আজ সেই মানুষগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাবার দিন —
যাঁরা শুধু পড়াশোনা শেখাননি, বরং আমাদের জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে পথ দেখিয়েছেন, অনুপ্রেরণা দিয়েছেন, আর গড়ে তুলেছেন আজকের আমাদের।

একজন প্রকৃত শিক্ষক শুধু ক্লাসরুমেই সীমাবদ্ধ থাকেন না;
তিনি শেখান কিভাবে ব্যর্থতার পরও দাঁড়াতে হয়,
কিভাবে নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে হয়,
আর কিভাবে জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সমাজে কিছু ভালো করা যায়।

আজকের দিনে আমরা স্মরণ করছি সেই সকল শিক্ষককে —
যাঁদের ধৈর্য, ভালোবাসা, আর নিষ্ঠার জন্য আমরা নিজেদের নতুনভাবে চিনতে শিখেছি।
তাঁদের অবদানই আমাদের জীবনের আসল ভিত্তি।

চলুন আজকের দিনটা তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বিশেষ করে তুলি।

নিচে কমেন্টে লিখে জানান —
কোন শিক্ষক আপনার জীবনে সবচেয়ে বড় প্রভাব রেখেছেন, আর কেন তিনি আপনার কাছে বিশেষ?

04/10/2025

আসসালামু আলাইকুম।

সবার ছুটি কেমন কাটলো??
যারা চেম্বারে এসেছেন ভিড়ের মধ্যে একটু মনমতো কথা বলতে পারিনি। দূঃখিত!

“শিশুর সুস্থতায় ফোন নয়, ফোন শিশুকে মানসিক বিকারগ্রস্ত করে তোলে''শিশুর সুস্থতার জন্য ফোন ক্ষতিকারক, কারণ এটি তাদের মানসিক...
04/10/2025

“শিশুর সুস্থতায় ফোন নয়, ফোন শিশুকে মানসিক বিকারগ্রস্ত করে তোলে''

শিশুর সুস্থতার জন্য ফোন ক্ষতিকারক, কারণ এটি তাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে, যেমন স্ক্রিন আসক্তি, উদ্বেগ, বিষণ্ণতা, ঘুমের ব্যাঘাত, শারীরিক বিকাশে বাধা এবং সামাজিক দক্ষতার অভাব। তাই, শিশুদের সুস্থ মানসিক বিকাশে মুখোমুখি মিথস্ক্রিয়া ও খেলাধুলাকে উৎসাহিত করা উচিত, ফোনের ওপর নির্ভরতা কমানো উচিত।

মানসিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব:
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ: অনলাইন কনটেন্ট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিশুদের মুখোমুখি হওয়া সামাজিক চাপ তাদের মানসিক চাপ ও উদ্বেগের কারণ হতে পারে।

বিষণ্ণতা: ফোন বা গেমিং অ্যাপে আসক্তি শিশুদের মধ্যে বিষণ্ণতা সৃষ্টি করতে পারে।

ঘুমের ব্যাঘাত: অতিরিক্ত ফোন ব্যবহারের কারণে শিশুদের ঘুমের সমস্যা দেখা দিতে পারে, যা তাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

সামাজিক যোগাযোগে সমস্যা: মুখোমুখি যোগাযোগ ও খেলাধুলার সুযোগ কমলে শিশুদের সামাজিক দক্ষতার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়।

মনোযোগের অভাব: স্ক্রিন টাইম বেশি হলে শিশুদের মনোযোগের ক্ষমতা কমে যেতে পারে।

শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব:

দৃষ্টিশক্তির ক্ষতি : একটানা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকলে শিশুদের চোখের জ্যোতি কমতে পারে।

শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি: দীর্ঘক্ষণ ফোন ব্যবহারের কারণে ঘাড়, কাঁধ, কবজি ও হাতে ব্যথা হতে পারে, যা দীর্ঘমেয়াদী শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করে।

হাঁটাচলা কমে যাওয়া: ফোন ব্যবহারের ফলে শিশুরা শারীরিক কার্যকলাপে কম অংশ নেয়, যার ফলে তাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়।

জীবাণুর বিস্তার: ফোনের স্ক্রিনে থাকা জীবাণু শিশুদের শরীরে প্রবেশ করে তাদের অসুস্থ করে তুলতে পারে।

করণীয়:

সীমিত স্ক্রিন টাইম: শিশুদের জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত স্ক্রিন টাইম নির্ধারণ করা উচিত।

অন্যান্য কার্যকলাপে উৎসাহিত করা: শিশুদের খেলাধুলা, বই পড়া এবং সামাজিক কার্যকলাপে উৎসাহিত করুন।
অভিভাবকদের ভূমিকা: শিশুরা যেন ফোনের অতিরিক্ত ব্যবহার থেকে বিরত থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন এবং তাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ বাড়ান।

আমরা অবরোধ ভাঙ্গবো, ফিলিস্তিন অবশ্যই মুক্ত হবে।
02/10/2025

আমরা অবরোধ ভাঙ্গবো, ফিলিস্তিন অবশ্যই মুক্ত হবে।

Address

B. A. V. S Maternity Hospital , 7/5/1, Borobagh Main Road, Mirpur-2, Beside Thana
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Mahadi Hassan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category