Nutritionist Md. Raisul Haque

Nutritionist Md. Raisul Haque Masters in Biochemistry & Food Analysis
BSc (Hons) in Nutrition & Food Science
from Patuakhali Science & Technology University.

CCND from Bangladesh Academy of Dietetics and Nutrition

আপেলের খোসায় ‘কুয়েরসেটিন’ নামক এক ধরণের শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে। এটি ফুসফুসের জন্য জাদুকরী ...
18/11/2025

আপেলের খোসায় ‘কুয়েরসেটিন’ নামক এক ধরণের শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে।

এটি ফুসফুসের জন্য জাদুকরী ভূমিকা পালন করে। এটি ফুসফুসের প্রদাহ (Inflammation) কমাতে সাহায্য করে এবং এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-হিস্টামিন হিসেবে কাজ করে, যা অ্যালার্জিজনিত শ্বাসকষ্ট কমাতে সহায়ক।

#আপেল #স্বাস্থ্যকথা #পুষ্টিতথ্য #অ্যালার্জি #শ্বাসকষ্ট #প্রাকৃতিক_উপাদান #অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট

প্রতিদিন আপনার খাদ্য তালিকায় আখরোট রাখুন👇👇
17/11/2025

প্রতিদিন আপনার খাদ্য তালিকায় আখরোট রাখুন👇👇

আপনি কি জানেন ? #কলা  #কলারউপকারিতা  #বুকজ্বালা  #অ্যান্টাসিড  #স্বাস্থ্যটিপস  #হেলথটিপস  #খাদ্যওপুষ্টি  #স্বাস্থ্যকথা
16/11/2025

আপনি কি জানেন ?
#কলা #কলারউপকারিতা #বুকজ্বালা #অ্যান্টাসিড #স্বাস্থ্যটিপস #হেলথটিপস #খাদ্যওপুষ্টি #স্বাস্থ্যকথা

নভেম্বর ২০২৫-এ প্রকাশিত একটি প্রধান ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ("DECAF" স্টাডি) প্রকাশিত হয়।এই গবেষণায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিল...
13/11/2025

নভেম্বর ২০২৫-এ প্রকাশিত একটি প্রধান ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল ("DECAF" স্টাডি) প্রকাশিত হয়।

এই গবেষণায় অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশন (AFib) বা বুক ধড়ফড় আছে এমন ২০০ জন অংশগ্রহণকারী অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তাদেরকে ৬ মাসের জন্য দুটি দলে ভাগ করা হয়: ১. একটি দলকে (১০০ জন) কফি পান সম্পূর্ণ বন্ধ করতে বলা হয়। ২. অন্য দলটিকে (১০০ জন) দিনে অন্তত এক কাপ কফি পান করা চালিয়ে যেতে বলা হয়।

৬ মাস পর দেখা যায় যারা কফি পান বন্ধ করে দিয়েছিলেন, তাদের মধ্যে ৬৪% মানুষের AFib বা বুক ধড়ফড়ের সমস্যা পুনরায় ফিরে আসে। অন্যদিকে, যারা কফি পান চালু রেখেছিলেন, তাদের মধ্যে মাত্র ৪৭% মানুষের এই সমস্যা ফিরে আসে।

অর্থাৎ, যারা কফি পান করা বন্ধ করেছিলেন, তাদের তুলনায় যারা পরিমিত কফি পান চালু রেখেছিলেন, তাদের AFib ফিরে আসার ঝুঁকি ৩৯% কম ছিল!

#কফি #হার্ট #স্বাস্থ্য #হেলথটিপস #পুষ্টি #অ্যাট্রিয়ালফাইব্রিলেশন

আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে ডেঙ্গু থেকে আমি সুস্থ হয়েছি। গত ২৮ অক্টোবর আমার প্রথম জ্বর আসে এবং জ্বরের প্রকোপ দেখে আমি দেরি না ...
10/11/2025

আল্লাহ্‌র অশেষ রহমতে ডেঙ্গু থেকে আমি সুস্থ হয়েছি। গত ২৮ অক্টোবর আমার প্রথম জ্বর আসে এবং জ্বরের প্রকোপ দেখে আমি দেরি না করে ওই দিনেই ডাক্তার দেখাই এবং ব্লাড টেস্ট করি। রিপোর্ট ডেঙ্গু পসিটিভ আসে। তারপর থেকে শুরু হয় ওষুধের পাশাপাশি খাবার শুরু করা । আমি আজকে আপনাদের সাথে কোন ধরনের খাবারগুলোকে প্রাধান্য দিবেন এই বিষয়টি আলোচনা করব। ডেঙ্গু রোগীর ক্ষেত্রে লিকুইড জাতীয় খাবারকে প্রাধান্য দিতে হবে।

ডেংগু হলে দৈনিক খাদ্যতালিকায় যে খাবারগুলো অবশ্যই থাকা দরকার —

ডাবের পানি – ডেংগুতে শরীর দ্রুত পানি হারায়। ডাবের পানি প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইট দেয়, ডিহাইড্রেশন ও দুর্বলতা কমায়। যদি কেউ ডাবের পানি খেতে না পারেন সেক্ষেত্রে ওড়াল স্যালাইন সহজ সমাধান হতে পারে।

ভিটামিন C-সমৃদ্ধ ফল (লেবু, পেয়ারা, কমলা, আমলকী) – অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এর পাশাপাশি আমি বেদানা অনেক বেশি খেয়েছি।

প্রোটিন (মাছ, ডিম, মুরগি, ডাল) – ডেংগুতে শরীর দুর্বল হয়, পাশাপাশি প্রচুর প্রোটিন লস হয়। তাই প্রোটিন জাতীয় খাবার বাড়িয়ে দিতে হবে। ডেঙ্গুতে আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে রোগীর ব্লাড প্রেশার দ্রুত পরে যায়, যার জন্য প্রতিদিন ২টি ডিম খেতে হবে।

সবজি (গাজর, লাউ, কুমড়া, শাক) – ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর। হালকা সিদ্ধ বা স্যুপে অথবা খিচুরিতে দিয়ে খেলে দ্রুত শক্তি পাওয়া যায়।

খিচুড়ি / নরম ভাত / ওটস – হালকা, সহজপাচ্য ও শক্তিদায়ক। অসুস্থ অবস্থায় পেটে আরাম দেয়, সহজে হজম হয়।

বাদাম, চিয়া সিড – ভালো ফ্যাট ও মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট দেয়, যা ইমিউন সাপোর্ট করে।

টক দই – প্রোবায়োটিক ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে, হজমে সাহায্য করে।

সবজি বা চিকেন স্যুপ – তরল ও পুষ্টি দুই-ই দেয়, শরীরের দুর্বলতা দ্রুত কাটায়।

ORS বা লবণ-চিনি পানি – সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ! এটি ডিহাইড্রেশন ঠেকায়, শরীরের ভারসাম্য রক্ষা করে।

পেঁপে পাতা / পেঁপে – গবেষণায় দেখা গেছে পেঁপে পাতার নির্যাস প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। তবে মনে রাখবেন, এটি ওষুধ নয়, সহায়ক খাদ্য হিসেবে বিবেচনা করুন এবং চিকিৎসকের পরামর্শে নিন।
----------------------------
সতর্কতা:
ঝাল, ভাজাপোড়া, কফি ও অ্যালকোহল একদম নয়।
“পেঁপে পাতার রস” ম্যাজিক নয়—শুধু সহায়ক হতে পারে।
পর্যাপ্ত ঘুম, হালকা খাবার ও নিয়মিত পানি পান—এই তিনটাই জীবনরক্ষাকারী অভ্যাস

আমি নিজকে অনেক বেশি ভাগ্যবান মনে করি কারণ আল্লাহ্‌ আমাকে অল্পের মাঝেই সুস্থ হতে সাহায্য করেছেন। তাই সবাইকে বলব জ্বর আসলে আলসেমি না করে দ্রুত ডাক্তার দেখান এবং উপড়ের খাবারগুলি খাবার তালিকায় রাখুন।

#ডেংগু #ডেংগু_সতর্কতা

খাবার বাদ দেওয়া কি আসলেই ওজন কমাতে সাহায্য করে?
25/10/2025

খাবার বাদ দেওয়া কি আসলেই ওজন কমাতে সাহায্য করে?

আপনার ওয়াইফ বা প্রেমিকার সাথে সময়টা ভালো যাচ্ছে না। সারাক্ষণই খিটখিটে মেজাজে থাকে, একেক সময় একেক মত দেয়, কারনে অকারন...
24/10/2025

আপনার ওয়াইফ বা প্রেমিকার সাথে সময়টা ভালো যাচ্ছে না। সারাক্ষণই খিটখিটে মেজাজে থাকে, একেক সময় একেক মত দেয়, কারনে অকারনে রেগে যায়, আপনাকে সহ্য করতে পারে না, আপনি যা বলেন সবসময় তার উল্টো কাজ করে, আপনি যত চেষ্টা করেন না কেন কোনভাবেই তার মন যুগিয়ে চলতে পারছেন না। যার ফলে আপনাদের মাঝে এক টক্সিক সম্পর্কের শুরু । যার সমাধান হিসাবেই বেশির ভাগ মানুষ সিদ্ধান্ত নেন হয় ব্রেকআপ অথবা ডিভোর্স।কিন্তু এই কঠিন সিদ্ধান্তের আগে সবাইকে অনুরধ করব একটু ভাবার জন্য।

এক্ষেত্রে আপনাকে কিছু ব্যাপার খেয়াল করতে হবে
👉যদি দেখেন মেজাজের সাথে সাথে তার ইরেগুলার পিরিয়ড এবং মাথার চুল পড়ছে
👉শুধু চুল পড়ছেই না, সাথে নতুন চুলও গজাচ্ছে না
👉তার ঘন ঘন খেতে ইচ্ছা করে কিনা, ফাস্টফুড বা ভাজাপরা খাবারের প্রতি আসক্তি আছে কিনা এবং খাবারে দেরি হলে হাত পা কাপে কিনা
👉মাথার তাপমাত্রা হাত দিয়েই বোঝার চেষ্টা করবেন মাথা গরম কিনা, এরপর পায়ের তালুর তাপমাত্রা বোঝার চেষ্টা করবেন যে পা ঠান্ডা কিনা।

এই সবগুলো বিষয় যদি থাকে, তাহলে সম্ভাবনা আছে আপনার স্ত্রীর মেজাজের ভারসাম্যহীনতার মূল কারণ হরমোনাল ইমব্যালেন্স।

বর্তমানে প্রায়ই নারীরা সবার সাথে দুর্ব্যবহার করছেন কিন্তু তা থামাতে পারছেন না চেষ্টা করেও। পরবর্তীতে, নিজের ইগো ধরে রাখতে ব্যাপারটাকে তারা অস্বীকার করে বসেন। এতে কাউকে স্যরি বলা লাগে না বটে কিন্তু ভেতরে ভেতরে অপরাধবোধে ভুগতে থাকেন ।তাহলে এর আসল কারণ কি?

সাধারনত দেহে প্রোজেস্টেরনের অভাবজনিত কারনে এরকম হয়ে থাকে।

প্রোজেস্টেরন উৎপাদন নানা কারনে কমে যেতে পারে, সবচেয়ে বড় কারন ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি -৬ ডেফিসিয়েন্সি। পাশাপাশি যদি ইনসুলিন রেজিস্টেন্স থাকে তাহলেও প্রজেস্টেরন উৎপাদন কমে যেতে পারে। আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হচ্ছে, প্রজেস্টেরন কম থাকলে থাইরয়েড গ্ল্যান্ডের ওপর আর প্রভাব পড়তে পারে। যা আমাদের আচারনের উপরে প্রভাব ফেলে।

তাই সম্পর্ক ভাঙ্গার আগে নিজেরা খুঁজে বের করুন আসল কারণটা কোথায়?
আপনার স্ত্রী বা প্রেমিকা অথবা বোনকে হেলদি লাইফস্টাইলে অভ্যস্ত করতে উৎসাহিত করুন।

প্রোজেস্টেরনের রিচ সোর্স হচ্ছে সমস্ত বীজ জাতীয় খাবার, খোলসওয়ালা প্রানির গোশত, সবুজ শাক সবজি এবং গরু ও খাসীর গোশত।

এছাড়া, যাদের ভিটামিন ডি, ম্যাগনেসিয়ামের অভাব আছে, তারা এই ভিটামিন-মিনারেলগুলো নিউট্রিশনিস্টের পরামর্শ অনুযায়ী ইনটেইক করলে মেজাজের খিটখিটে ভাব কমবে ইনশা আল্লাহ।
সম্পর্কের গুরুত্ব দিতে শিখুন। আশা করি পোষ্টটা সবার কাজে লাগবে। ভালো লাগলে শেয়ার করুন ও পেইজ লাইক দিয়ে পাশে থাকুন।

#হরমোনালইমব্যালেন্স #নারীরস্বাস্থ্য #মেজাজেরভারসাম্যহীনতা #সম্পর্ক #হেলদিলাইফস্টাইল

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার👇     #ভিটামিনসিরউৎস  #রোগপ্রতিরোধক্ষমতা  #ইমিউনিটি  #ইমিউনিটিবুস্টার  #ত্বকেরযত্ন
23/10/2025

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার👇
#ভিটামিনসিরউৎস #রোগপ্রতিরোধক্ষমতা #ইমিউনিটি #ইমিউনিটিবুস্টার #ত্বকেরযত্ন

অনেকেই ভাবেন ভিটামিন সি মানেই শুধু সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি বা ত্বক ভালো রাখা। কিন্তু আপনি কি জানেন, আপনার ফ্যাট লস যাত্রা...
22/10/2025

অনেকেই ভাবেন ভিটামিন সি মানেই শুধু সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি বা ত্বক ভালো রাখা। কিন্তু আপনি কি জানেন, আপনার ফ্যাট লস যাত্রায়ও ভিটামিন সি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে?

ভিটামিন সি কিন্তু সরাসরি ফ্যাটকে মাইটোকন্ড্রিয়াতে প্রবেশ করায় না, তবে এটি এমন একটি যৌগ তৈরিতে সাহায্য করে যা মাইটোকন্ড্রিয়াতে ফ্যাট প্রবেশ করতে সাহায্য করে।

মাইটোকন্ড্রিয়া (Mitochondria) হলো কোষের ভেতর থাকা একটি অঙ্গাণু, যাকে কোষের "পাওয়ার হাউস" বলা হয়। এখানেই গ্লুকোজ এবং ফ্যাট ব্যবহার করে শক্তি (ATP) তৈরি হয়। ফ্যাটি অ্যাসিড (ফ্যাটের মূল উপাদান) আকারে বেশ বড় হওয়ায় নিজে নিজে মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের পর্দায় (inner mitochondrial membrane) প্রবেশ করতে পারে না। ভেতরে প্রবেশ করার জন্য তার একজন "বাহক" বা "শাটল" দরকার হয়। এই বাহকটির নামই হলো কারনিটিন (Carnitine)। কারনিটিন ফ্যাটি অ্যাসিডের সাথে যুক্ত হয়ে তাকে মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরে পৌঁছে দেয়। একে "কারনিটিন শাটল" বলা হয়।
ভিটামিন সি মূলত কারনিটিন (Carnitine) নামক একটি যৌগ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই কারনিটিনই ফ্যাটকে মাইটোকন্ড্রিয়াতে প্রবেশ করতে সাহায্য করে।

আমাদের শরীর দুটি অ্যামাইনো অ্যাসিড (লাইসিন এবং মেথিওনিন) থেকে কারনিটিন তৈরি করে। এই কারনিটিন তৈরির প্রক্রিয়ায় দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এনজাইম ট্রাইমিথাইললাইসিন ডাইঅক্সিজিনেজ (Trimethyllysine dioxygenase - TMLD) ও গামা-বিউটাইরোবেটেইন ডাইঅক্সিজিনেজ (Gamma-butyrobetaine dioxygenase - BBD) প্রয়োজন হয়। ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড) এই দুটি এনজাইমকে সক্রিয় করার জন্য কো-ফ্যাক্টর (Co-factor) হিসেবে কাজ করে।

যদি শরীরে ভিটামিন সি-এর অভাব দেখা দেয়, তাহলে কারনিটিন পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি হতে পারে না। এর ফলে, ফ্যাটি অ্যাসিড মাইটোকন্ড্রিয়াতে ঠিকমতো প্রবেশ করতে পারে না এবং শক্তি হিসেবে ব্যবহৃতও হতে পারে না। যার জন্য, ফ্যাট শরীরে জমতে শুরু করে এবং একই সাথে শক্তি উৎপাদন কমে যাওয়ায় শরীর দুর্বল বা ক্লান্ত অনুভূত হতে পারে।

Address

Dhaka
1100

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutritionist Md. Raisul Haque posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category