Shifa ul Quran

  • Home
  • Shifa ul Quran

Shifa ul Quran আমরা রুকিয়াহ সেবা নিয়ে কাজ করি। এবং আমাদের মুল লক্ষ্য মানুষকে শিরক ও কুফুর মুক্ত জীবন চলার পথে সহযোগিতা করা।

✅জিনের আসর ✅ জাদুটোনা,ব্ল্যাক ম্যাজিক ✅বদনজর ✅হাসাদ ✅ওয়াসওয়াসা,ওসিডি এবং এগুলোর প্রভাবে সৃষ্ট অন্যান্য শারীরিক মানসিক সমস্যার নববী চিকিৎসা ও পরামর্শ প্রদান ✅ ইসলামিক কাউন্সিলিং ✅ ইসলামিক লাইফস্টাইল ✅ জীবনের নানান সমস্যার ইসলামিক সমাধান।

01/11/2025

রিযিক নিয়ে খুব হতাশ? এই আয়াতের উপর তাওয়াক্কুল করুন এবং নিয়মিত তেলাওয়াত করুন।
وَ مَنۡ یَّتَّقِ اللّٰهَ یَجۡعَلۡ لَّهٗ مَخۡرَجًا , وَّ یَرۡزُقۡهُ مِنۡ حَیۡثُ لَا یَحۡتَسِبُ وَ مَنۡ یَّتَوَكَّلۡ عَلَی اللّٰهِ فَهُوَ حَسۡبُهٗ اِنَّ اللّٰهَ بَالِغُ اَمۡرِهٖ قَدۡ جَعَلَ اللّٰهُ لِكُلِّ شَیۡءٍ قَدۡرًا
যে আল্লাহকে ভয় করে, তিনি তার জন্য উত্তরণের পথ তৈরী করে দেন, এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিযক দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। আর যে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুল করে আল্লাহ তার জন্য যথেষ্ট। আল্লাহ তাঁর উদ্দেশ্য পূর্ণ করবেনই। নিশ্চয় আল্লাহ প্রত্যেক জিনিসের জন্য একটি সময়সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছেন।
(সুরা আত-ত্বলাক্ব ২ ও ৩)

30/10/2025

যখন জীবনের আশা-ভরষার সমস্ত দরজা বন্ধ হয়ে গেছে। চারদিক দিয়ে বিপদগ্রস্থ হয়ে গেছেন। অনেক অনেক ঋণগ্রস্থ হয়ে গেছেন। জীবনের সমস্ত কিছু করে চেষ্টা করে ফেলেছেন তবুও যেন বিপদ-আপদ ছেড়ে যাচ্ছেই না।
রবের দিকে ফিরে যান একান্তে একেবারে একাতে আল্লাহ'র কাছে বলুন,
رَبَّنَاۤ اٰتِنَا مِنۡ لَّدُنۡكَ رَحۡمَۃً وَّ هَیِّیٴۡ لَنَا مِنۡ اَمۡرِنَا رَشَدًا
রব্বানা আতিনা মিল-লাদুংকা রহমাতা ওয়াহাইয়্যি' লানা মিন আমরিনা রশাদা।
হে আমাদের রাব্ব! আমাদেরকে আপনার পক্ষ থেকে রহমত দান করুন এবং আমাদের জন্য আমাদের কাজকর্ম সঠিকভাবে পরিচালনার ব্যবস্থা করুন।

22/10/2025

একটি মহিলা হিফয মাদ্রাসায় রুকইয়াহ করতে গেলাম। আমি তো বেশ খুশি কুরআনের পাখিদের মাঝে আমার মত ছোট মানুষ রুকইয়াহ করবো।

যেয়ে দেখলাম অনেক গুলা ফুটফুটে বাচ্চা কাচ্চা আমার সামনে বসা আমাকে দেখে মুচকি হাসতেছে নিজেদের মধ্যে কথা বলতেছে। তা দেখে আমার বেশ ভালো লাগতেছে।

কিন্তু......

কিন্তু রুকইয়াহ শুরু করতেই অনেকের ব্যাথা বেদনা কান ধরে নিজেকে কন্ট্রোল করা, নিজেকে অন্যের আড়ালে গুটিয়ে কন্ট্রোল করা ইত্যাদি ইত্যাদি চোখে পড়লো। যেই রুকইয়াহ শেষ করলাম জিজ্ঞেস করলাম কার কার সমস্যা হয়েছে। আমি ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেলাম। ছোট ৬-৭ বছরের বাচ্চা থেকে ১৫ বছরের মেয়ের জ্বীন আর যাদুর সমস্যা। আরে সে কি হুলুস্থুল অবস্থা। আমি কাকে রেখে কাকে ধরবো বুঝতেই পারছিলাম না। একেকজন বলতেছে হযরতজি তার সমস্যা হচ্ছে, হযরতজি আমার এই সমস্যা হচ্ছে।

অনেক বাচ্চা কাচ্চা ভিড় জমে যাওয়ায় চিন্তা করলাম অন্য একটা রুমে নিয়ে যাই যাদের বেশি সমস্যা।

সেখানে ৩-৪ জন কে বসালাম রুকইয়াহ শুরু করতেছি আর একজন একজন করে রোগী আরও ভেতরে ঢুকতেছে সবার কি কান্না তেলাওয়াত করতে নিলেই যেন কান্নার রোল আরও বেশি বেড়ে যাচ্ছে। এক পর্যায়ে ভয় পেয়ে যাই এসে কি ঝামেলা বাড়ালাম নাকি আমিই বিপদে পড়লাম। পরে ধিরে ধিরে সবার সমস্যা একজন করে করে শেষ করতে লাগলাম।

আল্লাহ'র রহমতে ধিরে ধিরে সব স্বাভাবিক হতে লাগলো। আহ! ছোট ছোট বাচ্চা গুলা।আমার ভেতর টা যে কেমন করতেছিলো এদের কান্না দেখে বলে বুঝাতে পারবো না।

তবে কি আমার উপরও যাদু করার প্রচেষ্টা করছে কেউ?একটু অসুস্থ থাকায় রুমে ফজরের নামাজ পড়েই শুয়ে পড়ি। অত:পর চোখ বুঝতেই টাস করে...
17/10/2025

তবে কি আমার উপরও যাদু করার প্রচেষ্টা করছে কেউ?

একটু অসুস্থ থাকায় রুমে ফজরের নামাজ পড়েই শুয়ে পড়ি। অত:পর চোখ বুঝতেই টাস করে এক ফোটা পানি আমার পিঠে কাধ বরাবর এসে পরলো যার ছিটে বিন্দু আমার ঘাড় আর কানেও লাগলো। চোখ খুলতেই মনে হলো কেউ আমার রুম থেকে বের হয়ে গেলো ভাবলাম আমার আম্মা আসছে। ডাক দিলাম কিন্তু কোন সাড়া পেলাম না৷ যাইহোক উঠে পিঠে হাত দিয়ে দেখি আসলেই এক ফোটা পানি। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে আশে পাশে পানি পরার মত কোন উৎসই বিদ্যমান নেই। আর জানালা থেকে বেশ দূরে হওয়ায় পাশের বাড়ি থেকে পানি এসে ডিরেক্ট কাধে লাগবে এমন অবস্থাও নেই। একটু গুরুত্ব কম দিয়ে আবার চোখ বুঝার চেষ্টা করতেই খেয়াল হলো রুমের দরজার পর্দার আড়ালে কেউ একজন (ছেলে) খুব এগ্রেসিভ ভাবে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। মনে কিছু ভালো টিকলো না কিছু সময় অতিবাহিত হতেই পুরো হাত হালকা হালকা করে জলতে লাগলো যেন কেউ মাথা ব্যাথার টাইগার বাম লাগিয়ে দিছে। পরে মাথার বাত্তি জালায় দিয়ে রুকইয়াহ শুরু করে দিলাম। অত:পর তেমন কোন সমস্যা হচ্ছে না এখন আর।

তবে কি আমার উপরও যাদু করার প্রচেষ্টা করছে কেউ?

15/10/2025

প্রশ্নঃ কত গুলা সেশন লাগতে পারে একজন রোগির সুস্থতা পেতে?
উত্তরঃ কতগুলা সেশন লাগতে পারে একজন রোগীর সুস্থতা পেতে তা যদি কোন মানুষ বলতে পারে তাহলে সে তো কোন সাধারন মানুষ না। একজন মানুষ কিভাবে জানবে আপনি কবে আর কিভাবে সুস্থ হবেন? আদৌ আল্লাহ তার দ্বারা আপনার সুস্থতা রেখেছেন কিনা সেটা সে কিভাবে জানবো? আপনার সুস্থতা তো আল্লাহ তাআলার হাতে।
وَ اِذَا مَرِضۡتُ فَهُوَ یَشۡفِیۡنِ
অর্থঃ যখন আমি অসুস্থ হই, তখন তিনিই আমাকে আরোগ্য দান করেন।

সুতরাং আল্লাহ ছাড়া শিফা দান কারী কেউ নাই। তিনি আল্লাহ যখন চাইবেন তখনই আপনি সুস্থ হবেন। কয়টা সেশনে আল্লাহ আপনার সুস্থতা রেখেছেন তিনিই যানেন আমি যানি না। আল্লাহ চাইলে আপনি ১ম সেশনেই সুস্থ হয়ে যেতে পারেন, আল্লাহ চাইলে আপনি সেল্ফ রুকইয়াহতেই সুস্থ হয়ে যেতে পারেন। আল্লাহ চাইলে আপনি সারা জীবন অসুস্থ থাকতে পারেন।

প্রশ্ন: যেহেতু আল্লাহ চাইলেই সুস্থ হবো তাহলে চিকিৎসা নেয়ার প্রয়োজন কি?

উত্তর: রাসুল (সা:) বলেন, আল্লাহ তা’আলা রোগ নাযিল করেছেন এবং প্রতিষেধকও। আর প্রত্যেক রোগের ঔষধও নির্ধারিত করেছেন। সুতরাং তোমরা ঔষধ ব্যবহার করো, কিন্তু হারাম বস্তু দ্বারা ঔষধ সেবন করবে না।

একদল বেদুইন এসে জিজ্ঞেস করলেন, ইয়া রাসুল আল্লাহ (সা:) আমরা যদি চিকিৎসা না করি তবে কি আমাদের গুনাহ হবে? তিনি বলেনঃ আল্লাহর বান্দাগণ! তোমরা চিকিৎসা করো। কেননা মহান আল্লাহ বার্ধক্য ছাড়া এমন কোন রোগ সৃষ্টি করেননি যার সাথে প্রতিষেধকেরও ব্যবস্থা করেছেন।

সুতরাং আল্লাহ'র কাছে সাহায্য চেয়ে চিকিৎসা চালিয়ে যান আল্লাহ যখন চাইবেন আর যখন আপনার রোগ অনুযায়ী ঔষধ আপনার উপর এসে পরবে তখন আল্লাহ'র ইচ্ছায় অবশ্যই আপনি সুস্থ হবেন।

08/10/2025

ভাই আমার ওকালতি পড়তেছে। সেই গরম মানুষ। রাস্তা ঘাটে কে কত বড় নেতা তিনি কিছুই তোয়াক্কা করেন না। আমার খালত ভাই (উস্তাদ) যেই মসজিদে ইমাম তেনার বাবা সেই মসজিদের কমিটি মেম্বার। তো হঠাত করেই তাদের বাড়িতে একটি তাবিজ পায় তো আমার ভাই আমাকে ফোন দিয়ে জানতে চায় এটা কিসের তাবিজ হতে পারে? বললাম পরিবারের সাথে বিচ্ছেদের হতে পারে। যেই বলা পুরা পরিবার আতঙ্ক । অতঃপর আমার কাছে আসেন । তিনি তো এইগুলা তোয়াক্কাই করেন না। এসে কত প্রশ্ন ইত্যাদি ইত্যাদি। অতঃপর রুকইয়াহ কি বুঝানোর পরে আল্লাহ'র নাম নিয়ে বসলেন । শুরু করলাম তেলাওয়াত আহ! সে কি কান্না যেন এই বুঝি তার রুহ টা বের হয়ে গেলো। অতঃপর ভাইজানের তারাহুরো থাকায় সাকিনার অর্থাৎ প্রশ্নাতির রুকইয়াহ করতে লাগলাম। তাতে যেন আরও ফুসে উঠতে লাগলো তার ভেতরের কষ্ট। পরে চিন্তা করলাম নাহ ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করি গীট ধ্বংসের রুকিয়াহ করি। ধরতে দেরি চিৎকার দিতে দেরি নাই। আলতো করে ধরলেও সে কি কান্না যেন উনার কলিজা ফেটে যাচ্ছে।

যাই হোক আল্লাহ তাকে দ্রুত সুস্থতা দান করুন। আল্লাহ সকলকে সমস্ত যাদু ও জ্বীন থেকে হেফাজত করুন।

আল্লাহ এইভাবেই সকলকে তার কালামের মাধ্যমে প্রশান্তি লাভ করিয়ে দিন। যত যাদু ও জ্বীনের রোগী আছে আল্লাহ সকলকে সুস্থতা দান কর...
06/10/2025

আল্লাহ এইভাবেই সকলকে তার কালামের মাধ্যমে প্রশান্তি লাভ করিয়ে দিন। যত যাদু ও জ্বীনের রোগী আছে আল্লাহ সকলকে সুস্থতা দান করুন।

এটা কেমন পেশেন্ট যে চিকিৎসা নিয়েছে কিন্তু আমি যে রাক্বি সে জানেই না। 🙄
03/10/2025

এটা কেমন পেশেন্ট যে চিকিৎসা নিয়েছে কিন্তু আমি যে রাক্বি সে জানেই না। 🙄

02/10/2025
অজানা আওয়াজের যাদু (سِحْر الهَواتِف)মনে আছে সেই অডিওর কথা যেখানে সুরা বাকারার মধ্যে তেলাওয়াতের আড়ালে হালকা আওয়াজে ঢুকিয়ে...
30/09/2025

অজানা আওয়াজের যাদু (سِحْر الهَواتِف)
মনে আছে সেই অডিওর কথা যেখানে সুরা বাকারার মধ্যে তেলাওয়াতের আড়ালে হালকা আওয়াজে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছিলো যাদু বাক্য?
এই ধরনের যাদু কে বলা হয় সিহরুল হাওয়াতিফ অর্থাৎ অদৃশ্য কন্ঠের যাদু।
লক্ষন সমূহঃ
# জাগ্রত অবস্থায় কেউ ডাকছে শুনতে পাওয়া বা কথা বলতে শুনতে পাওয়া।
# শিস দেয়ার মতো শব্দ শোনা।
# কেউ এমন কথা বলেছে যে, তুমি অসুস্থ, তোমার রোগের কোনো চিকিৎসা নেই, তুমি মরে যাবে শুনতে পাওয়া।
# ঘরে জিনিসপত্র নড়াচড়ার শব্দ বা রান্নাঘরে ভাঙচুরের শব্দ শোনা।
# ছেলে অথবা মেয়ের অস্বাভাবিক চিৎকারের শব্দ শোনা।
# মোবাইল ফোন না বেজেও স্পষ্ট রিংটোন শোনা।
# নামাজ ও কুরআন পড়া নিয়ে সন্দেহ সৃষ্টিকারী শব্দ শোনা।
# আল্লাহ্‌র, নবী (সা.)-এর বা তাঁর সাহাবাদের কেউ গালি দিচ্ছে শোনা।
# পরিবার, বন্ধু ও প্রিয়জনদের বিষয়ে সন্দেহ করা। যেন তারা তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
# প্রচুর ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা যা ঘুম নষ্ট করে দেয়।
# স্বপ্নে যেন কেউ তাকে ডাকছে এমন দেখা।
# স্বপ্নে যেন সে উঁচু জায়গা থেকে পড়ে যাচ্ছে এমন দেখা।
# স্বপ্নে যেন প্রাণীরা তাকে তাড়া করছে এমন দেখা।
# ঘুমের ঘোরে কথোপকথন শোনা
# ফোনের যাদুতে আক্রান্ত ব্যক্তি স্বপ্নে ভয়ংকর জন্তু ও অদ্ভুত প্রাণী দেখা যা তাকে ঈংগিত দেয় বা কথা বলে।

29/09/2025

দুনিয়াতে কত কাহিনি শুনলাম মানুষের কাছে একেকজন যে কত কষ্ট নিয়ে দুনিয়াতে চলাচল করে শুধু মাত্র ঐ ব্যক্তি আর রব্বে কারিম জানেন।

বাড়িতে ছিটানো যাদু। খাওয়ানো যাদু করে অসুস্থ করে রাখছে।

28/09/2025

রুকইয়াহ শুরু করতেই জ্বীনের তান্ডব শুরু সেই মারামারি। শয়তানও আমাকে পেয়ে বসেছে আমিও বুঝানোর চেষ্টা করছি আমারও রক্ত গরম। রোগীর সাথে সেই রেসলিং চললো। আনুমানিক ৩-৪ বছর পর এমন মারামারি। মারামারির শুরু আমাকে ৩ টা থাপ্পর দেয়ার পর। তার আগে তো আমাকে গলা চাপ দিয়ে মেরে ফেলার চেষ্টা তেলাওয়াত যেন না করতে পারি তার চেষ্টা চলেছেই। সেই মারামারির কারনে আমার হাত পা যেন অবশ হয়ে পরছে অচল হয়ে পরেছে। লোকমা তুলে ভাত খাওয়ার মত যেন হালত নেই। শরীর নিস্তেজ। শয়তান ভেবেছিলো এই বুঝি আমি হেরে গেছি। কিন্তু শয়তান বুঝতে পারেনি আমার হিম্মত আমার জাযবাহ, আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস কখনো আমাকে হারতে দেয়নি আর দিবেও না। এই নিস্তেজ শরীর নিয়ে আবারও শুরু করেছি রুকইয়াহ। শয়তান বললো এই মাদার** তুই জীবনে পারবি না৷ বারবার আঘাত করেই যাচ্ছে। আমি দিলের মধ্যে এক রাশ তামান্না রেখে তেলাওয়াতের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দেই। অত:পর জ্বীনের হালত আমার থেকেও করুন।

ফলাফল : জ্বীন বললো আর পারতেছি না। আমি বের হয়ে যাবো। তুই জিতেছিস আমি হেরেছি। এইবার থাম।

কিন্তু মরার শরীর ব্যাথা এখনো যায় না😭😭😭😭। পুরা শরীর গুরা গুরা কইরা ফালাইছে।😭😭😭

Address


Telephone

+8801954575700

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shifa ul Quran posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Shifa ul Quran:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram