Nutritionist Ruksana Tonu

05/11/2025

ভোররাত।
৪.৩০ টায় কোনো পেশেন্টের কল পাওয়া মানেই আতংক। কেননা এই পেশেন্টের কমবেশি হলেও মেডিকেল হিস্ট্রি রয়েছে। এই আতংকেই ঘুম চোখে ফোন রিসিভ করলাম।
সালাম দিয়ে কান্না করে প্রথম কথাই হলো আপু, আমার প্রেগনেন্সি টেস্ট পজেটিভ এসেছে৷ আলহামদুলিল্লাহ। সংবাদে যতটা আনন্দিত ততটাই অবাক আমি।কেননা দুইদিন আগেই ফার্টিলিটি ট্রিটমেন্ট শুরুর কথা ভাবছিলেন। এই কান্নার পিছনে অনেক ছোট ছোট ঘটনা আছে যা বড় কারণ হয়ে দাড়িয়েছিলো।

এই বছরের মে মাসে PCOS রিলেটেড কোনো একটি গ্রুপে এই আপু হতাশা অবসাদ এবং তিক্ত অভিজ্ঞতা থেকে বেশ ক্ষোভ প্রকাশ করে পোস্ট করেছিলো।
অতিরিক্ত ওজন (৯৪ কেজি), ইররেগুলার পিরিয়ড, পিসিওডি, বেবি হচ্ছে না, হরমোনাল ইমব্যালেন্স, সামাজিক - পারিপার্শ্বিক থেকে মানসিক চাপ, হতাশা,অবসাদ নিয়ে সমাধান খুজতে যখন ডাক্তারের কাছে যায় ডাক্তার তখন সমস্যার তেমন কিছু না শুনেই প্রেসক্রিপশন হাতে ধরিয়ে দেয়। আবারো হতাশা যুক্ত করে বাসায় ফিরে আসে।

সেই পোস্টটিই আমার চোখে পরে। খারাপ লাগে যে চিকিৎসা ব্যবস্থা এখন উন্নত হওয়া সত্ত্বেও ডাক্তারের কাছ থেকে অভিযোগ নিয়ে ফিরে আসতে হয়! বলেছিলাম আমার সাথে একটু যোগাযোগ করতে, আমার সাধ্যের মধ্যে থেকে আমি সমাধান দিব ইনশাআল্লাহ। কিছুদিন পরই কুরবানির ঈদ ছিলো,তাই ঈদের ছুটি কাটিয়েই সব শুরু থেকে শুরু করতে বলেছিলাম।

জুনের মিডেল থেকে জার্নি শুরু। গতকাল ডাক্তার দেখিয়ে ইউএসজি করে দেখা গেলো ৬ সপ্তাহের প্রেগন্যান্সি। অথচ এই জার্নিটাই ছিলো এই সুসংবাদের জন্যই।
৯৪ কেজি থেকে ৮০ কেজি - ১৪ কেজি ওজন কমিয়েছে এই অল্প কয়মাসেই। কোনো প্রকার ওয়েটলস সাপ্লিমেন্ট ছাড়াই। তবে অবশ্যই প্রয়োজনীয় সাপ্লিমেন্ট তাকে দেয়া হয়েছে।
খুব বাধ্য ক্লায়েন্ট উনি। সুন্দর করে ডায়েট মেইনটেইন করেছেন। ১-১.৫ ঘন্টা এক্সারসাইজ বাসাতেই করেছেন বাইরে হাটার সুযোগ নেই বলে।
এতো সময় এক্সারসাইজ আমি নিজেও করতে বলিনি৷ উনিই ডে বাই ডে নিজে থেকে অল্প অল্প করে সময় বাড়িয়েছেন।
- ওজন কমেছে সুন্দর করে।
- ইররেগুলার পিরিয়ড রেগুলার হতে শুরু করেছিলো।
- পিসিওডি গায়েব।
- সন্তান পৃথিবীতে আসার সুসংবাদ পেয়েছেন,আলহামদুলিল্লাহ।

কিন্তু জার্নিটা সহজ ছিলো না। ওজন সবসময় সমানভাবে কমেনি।পিরিয়ড কখনো সময় মত হয়েছে, কখনো কিছুদিন দেরি হয়েছে৷ হতাশ হয়েছে, কিন্তু ছেড়ে দেয় নি।
৪-৫ দিন আগেও হতাশা থেকে বলেছে একেবারে ইনফার্টিলিটির ট্রিটমেন্ট শুরু করবে। আমি বললাম আর একটু সময় নিতে, কেননা এখনো ১৫-১৭ কেজি ওভারওয়েট। জানুয়ারিতে নতুন করে ডাক্তার দেখাতে। অথচ আমাদের পরিকল্পনার আগেই আল্লাহ দুয়া কবুল করে নিয়েছেন। উনি আমার দ্বিতীয় ক্লায়েন্ট, ট্রিটমেন্ট শুরু করার আগেই আল্লাহ নেক রিযিক পাঠিয়ে দিয়েছেন।

কেউ যখন বলে আমার উসিলায় আল্লাহ তার কলিজা ঠান্ডা করেছে, ভালো লাগে। আলহামদুলিল্লাহ।

ফি আমানিল্লাহ।

03/11/2025

আমরা ডিমকে নানাভাবে দোষারোপ করে এসেছি অনেক আগ থেকেই। এই ধরুন বেশ কয়েকবছর আগেও উচ্চরক্তচাপের রোগীরা ডিমের কুসুমকে সবথেকে বড় শত্রু মনে করে ছুয়েও দেখত না। ডিম খেতো কুসুম ছাড়া। কুসুম খেলে কোলেস্টেরল বেড়ে যাবে বলে এই ভয় থাকত। কিন্তু, কুসুম কি আসলেই এতো বড় শত্রু ?
তাহলে এখন কেনো সবাই ডিমের কুসুমকে ভয় পায় না?

আগে ধারণা করা হতো যে খাবার থেকে কোলেস্টেরল বেশি নিলে রক্তে কোলেস্টেরল বাড়ে, এতে ধমনীতে চর্বি জমে (atherosclerosis), রক্তচাপ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে। তাই চিকিৎসকরা ডিমের কুসুম সীমিত বা এড়িয়ে চলতে বলতেন। এখানে আসল সমস্যা হলো ট্রান্স ফ্যাট, স্যাচুরেটেড ফ্যাট, প্রসেসড খাবার ও লাইফস্টাইল ফ্যাক্টর।
এখন অনেক গাইডলাইনে বলা হয় প্রতিদিন ১টা ডিম (পুরোটা) খাওয়াতে সমস্যা নেই, এমনকি হার্ট রোগীদের ক্ষেত্রেও, যদি ডায়েট ব্যালেন্সড হয়।

দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষ উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে ভুগছে। জনসাধারণের মধ্যে একটি প্রচলিত ধারণা হলো ডিম খেলে উচ্চ রক্তচাপ বাড়ে, বিশেষ করে হাঁসের ডিম। বিষয়টি কিন্তু মোটেও সে রকম নয়। হাই ব্লাডপ্রেশার ও হার্টের রোগীরা প্রতিদিন মুরগি বা হাঁসের ডিম নির্দ্বিধায় খেতে পারেন।

আমাদের শরীরে দুই ধরনের কোলেস্টেরল রয়েছে- একটি খারাপ ও অপরটি ভালো। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, ডিমের কুসুম বা হলুদ অংশ শরীরে ভালো কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে। ভালো কোলেস্টেরল হার্টকে অ্যাটাকের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে।হাই ব্লাডপ্রেশার ও হার্টের রোগীর শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা দরকার। সেজন্য তাকে খাবার ও খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগীরা প্রতিদিন একটি করে হাঁস বা মুরগির ডিম খেতে পারেন।

রোকসানা তনু
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
নিউট্রিলার্নবিডি
মিরপুর ১১, ঢাকা।

📩 Inbox now to start your body-mind transformation journey

03/11/2025

কোনো কারণে যদি মনে হয় আজ বাইরে গিয়ে হাটা হবে না তারা এভাবে হাটতে পারেন। প্রতিবেলা খাবারের পর একটু রেস্ট নিয়ে ১২-১৫ মিনিট বাসার ভেতরেই হাটতে পারেন। এটিও খুব কার্যকরী। আর যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য আরো উপকারী।

সকালে নাস্তার পর রেস্ট নিয়ে এইটুকু হাটলাম।
বিকেলে ১ ঘন্টা ইনশাআল্লাহ 💥

এই এপস নতুন ব্যবহার করছি৷ কোন এপসটা ব্যবহারে ভালো হবে?

02/11/2025

“Lose inches, gain confidence!”

আমাদের চলছে বছরের শেষ ৪৫ দিনের ওয়েটলস প্রোগ্রাম 🔥
আপনার পরিবর্তন শুরু হোক এখন থেকেই সঠিকভাবে।
বিস্তারিত জানতে পেইজে মেসেজ দিন।

02/11/2025

💥রিভিউ পোস্ট

বিশাল বড় ছুটি কাটিয়ে আবারো ব্যাক করলেন।
এতো লম্বা গ্যাপ দেয়ার পরেও যে ওজন দ্রুত বেড়ে যায় নি এটা প্রোপার ডায়েট এবং এক্সারসাইজ এর ফল।

📩 Inbox now to start your body-mind transformation journey

02/11/2025

😐😐😐

01/11/2025

💥 Review post

অল্প কয়েকদিনেই ১৪ কেজি গায়েব হয়ে যাওয়ার যে ব্যাপারটা।

মাশাল্লাহ ❣️

01/11/2025

পরপর দুইজন ফিমেল পেশেন্ট পেয়েছি, দুইজনই PCOS পেশেন্ট।
দুইজনেরই বয়স অল্প। একজন ২০, অন্যজন ২২ বছর বয়সী তরুণী।

২০ বছর বয়সী তরুণীর কেস আরো ভয়াবহ। ফ্যাটি লিভার গ্রেড ৩ !
তাও ১ বছর আগে ধরা পরেছে। অর্থাৎ তারও আরো আগ থেকে লিভারে ফ্যাট জমতে শুরু করেছিলো। তখন বয়সই আর কত!

অথচ আমরা ভেবে থাকি এই রোগগুলো বড় হলে হয়। পরিবর্তে, এই রোগগুলো খুব অল্প বয়সী ছেলেমেয়েদের মধ্যে চলে গিয়েছে। এটা খুবই এলার্মিং একটা ব্যাপার।

নিজেরাই ভাবুন, কেনো অল্পবয়সী ছেলেমেয়েদের ফ্যাটিলিভার হচ্ছে?

রোকসানা তনু
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
নিউট্রিলার্নবিডি
মিরপুর ১১, ঢাকা।

📩 Inbox now to start your body-mind transformation journey

01/11/2025

ডায়াবেটিক পেশেন্টরা কোন ফল খাবেন ?

ডায়াবেটিস পেশেন্টদের ফল খাওয়া একদম নিষিদ্ধ নয়। কোনটা খাবেন, কোনটা খাবেন না, কতটুকু খাবেন,আবার অনেকে মনে করেন যত ইচ্ছে তত খাওয়া যাবে।

মনে রাখতে হবে, কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) ও কম চিনি-যুক্ত ফল বেছে নিতে হয় এবং পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়।

🌼 ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপযোগী ফলগুলো:
(১ পরিবেশন অর্থাৎ আনুমানিক ১/২ কাপ কাটা ফল বা ১টি ছোট ফল। ১/২ কাপ থেকে প্রয়োজনে ১ কাপ নিতে পারেন।)

➡️ কম GI ফলগুলো জেনে নেই: (সবচেয়ে ভালো)

পেয়ারা
জাম
নাশপাতি
আপেল
বেরি জাতীয় ফল (Strawberry, Blueberry, Blackberry)
কাঁচা কলা (Green banana, অল্প পরিমাণে)
কমলা, মাল্টা
কিউই (Kiwi)
আমড়া

➡️ মাঝারি GI ফল (অল্প পরিমাণে)
পেঁপে (Papaya)
তরমুজ (Watermelon)
পেয়ারা (Guava – বেশি পাকা না হলে ভালো)

➡️ যে ফলগুলো পরিহার বা সীমিত করবেন:
পাকা কলা
আম
আঙুর
খেজুর
কাঁঠাল
লিচু
এসব ফলে প্রাকৃতিক চিনি (fructose) অনেক বেশি থাকে, রক্তে গ্লুকোজ দ্রুত বাড়ায়। তবে মৌসুমী খাবেন, পরিমিত পরিমাণে।

✔️✔️ ফলের রস / জুস নয়, ফ্রেশ ফল খাবেন।
কারণ জুসে ফাইবার থাকে না, রক্তে শর্করা দ্রুত বাড়ে।

রোকসানা তনু
নিউট্রিশন এন্ড ডায়েট কনসাল্টেন্ট
নিউট্রিলার্নবিডি
মিরপুর ১১, ঢাকা।

📩 Inbox now to start your body-mind transformation journey

30/10/2025

রিভিউ পোস্ট 💥

কয়েকদিন আগে এই আপুর মেসেজ নিয়েই পোস্ট করেছিলাম।
ওজন সুন্দর কমছিলো, মাঝে কিছু কারণে ওজন কমতে কমতে বেড়ে গিয়েছিলো। আবার সুন্দর মত কমুক আলহামদুলিল্লাহ।

সবার সময় যেমন এক যায় না সবসময়। সুন্দর সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। প্রতিটি ক্ষেত্রেও তাই। সুন্দর কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে হয় ইনশাআল্লাহ। 🥰

সেই পোস্টের লিংক কমেন্টে দিয়ে দিব৷

29/10/2025

রিভিউ পোস্ট ❣️

বছর শেষে কিন্তু অনেকেই নিজেকে পরিবর্তন করছে।
কেউ কেউ কিন্তু অনেক অনেক পরিশ্রম করছেন ফিটনেসের জন্য৷
সবার সবসময় সমানভাবে ওজন কমে না।
এই আপুর আগের ফলোআপে খুবই কম কমাতে পেরেছিলো। এই মাসে তো পুরাই ফাইট ব্যাক 💪
আলহামদুলিল্লাহ ❣️

আমাদের কিন্তু ৪৫ দিনের ওয়েটলস প্রোগ্রাম চলছে। 😌

29/10/2025

💥

১৬ বছর বয়সী ক্লাস টেনে পড়ুয়া মেয়ে আমার কাছে এসেছে ওজন কমাতে চায়, তাই যেনো একটি ডায়েট প্ল্যান দেই। আদর্শ ওজন থেকে ১২ কেজি বেশি প্রায়।
✔ রিপোর্টে সবথেকে এলার্মিং ব্যাপার হলো - 𝐏𝐂𝐎𝐒 । এবং যা নিয়ে তার পরিবার সচেতন নয়।

✔ তার প্রধান সমস্যা হিসেবে যা বলেছে -
- শরীর অনেক দুর্বল। সারাদিন ঘুম আসে। ঘুমের কারণে স্কুল মিস হয়। হাতেপায়ে ব্যথা ( ক্র‍্যাম্পিং) হয়৷

✔ আমি তার থেকে যে কথাগুলো বের করলাম -
- পিরিয়ড রেগুলার না। ৩-৪ মাস পরপর হয়।
- ডাক্তার ভিটামিন ডি ৪০ হাজার, ভিটামিন সি দিয়েছে, ইররেগুলার পিরিয়ডের জন্য মেডিসিন দিয়েছে, খায় না ভালো লাগে না তাই৷
- রাত ১-২ টায় ঘুমায়, দুপুর ১-২ টায় ওঠে।
- প্রচুর ভাতের ক্রেভিং। ভাত খেতে শুরু করলে কন্ট্রোল করতে পারে না৷
- খাবারের সময়ের ঠিক নেই।
- প্রচুর স্কুলের সামনে থেকে ফুচকা, চটপটি এসব খায়। ২ বার টাইফয়েড হয়েছে।
- প্রচুর নুডুলস, চানাচুর, বিস্কুট খায়৷
- রিপোর্ট থেকে দেখলাম 𝐏𝐂𝐎𝐒।

আমরা মনে করি পিসিওএস বড়দের অসুখ। অথচ, কিশোরীদের (teenagers) মধ্যে PCOS এখন অনেক সাধারণ হয়ে গেছে।

🌸 কেন কিশোরীদের 𝐏𝐂𝐎𝐒 হয়:
কিশোরীদের 𝐏𝐂𝐎𝐒-এর জন্য দায়ী অভ্যাস -

1️⃣ অস্বাস্থ্যকর খাবার অভ্যাস -
নিয়মিত জাঙ্ক ফুড, চিনিযুক্ত পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়া
এতে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়ে → হরমোনাল ভারসাম্য নষ্ট হয়

2️⃣ কম শারীরিক পরিশ্রম -
সারাদিন বসে থাকা। খেলাধুলার সুযোগ না থাকা।
এতে ওজন বেড়ে যায়, ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স তৈরি হয়।।

3️⃣ ঘুমের অনিয়ম -
রাতে দেরি করে ঘুমানো, সকালে দেরি করে ওঠা
ঘুম কম হলে কর্টিসল বাড়ে → ইনসুলিন, প্রজেস্টেরন ও এস্ট্রোজেনের ভারসাম্য নষ্ট হয়

4️⃣ স্ট্রেস ও মানসিক চাপ
পড়াশোনার চাপ, অনিদ্রা, অতিরিক্ত সোশ্যাল মিডিয়া বা উদ্বেগ

5️⃣ অতিরিক্ত স্ক্রিন টাইম
রাতে মোবাইল/ল্যাপটপে দীর্ঘ সময় কাটানো
এতে মেলাটোনিন হরমোন নষ্ট হয় → ঘুম ও হরমোন সাইকেল বিঘ্নিত হয়

6️⃣ ওজন বৃদ্ধি (বিশেষ করে অ্যাবডোমিনাল ফ্যাট)
পেটে চর্বি জমলে ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়ে
ইনসুলিন বাড়লে অ্যান্ড্রোজেনও বেড়ে যায় → 𝐏𝐂𝐎𝐒 বাড়ে

𝐏𝐂𝐎𝐒 একটি লাইফস্টাইল ডিজিস। একটি হেলদি ব্যালেন্স ফুড প্ল্যানিং, লাইফস্টাইল দরকার। সচেতনতাই পারে সুস্থ রাখতে।

✒️ অভিজ্ঞতাটি শেয়ার করছেন:
পুষ্টিবিদ রোকসানা তনু
ডায়েট ও নিউট্রিশন কনসালট্যান্ট, NutriLearnBD