Bangla Health Tips

Bangla Health Tips স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন শুরু করুন! স্বাস্থ্য পরামর্শ, টিপস এবং তথ্য শেয়ার করার জন্য আমাদের সাথে থাকুন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন!

ফোরপ্লে (Foreplay)। বেশিরভাগ পুরুষই যে বিষয়টি সম্পর্কে একদমই জানেনা। ফোরপ্লে হলো নারীর যৌন মিলনে চারম সুখ লাভের প্রাথমিক...
03/01/2025

ফোরপ্লে (Foreplay)। বেশিরভাগ পুরুষই যে বিষয়টি সম্পর্কে একদমই জানেনা। ফোরপ্লে হলো নারীর যৌন মিলনে চারম সুখ লাভের প্রাথমিক ধাপ। বুঝলেন না তো? অর্গাজম হচ্ছে নারীদের যৌন মিলনের চরমপুলকে পৌঁছানোর একমাত্র পদ্ধতি। আর অর্গাজম ঘটানোর জন্য একজন নারীকে অবশ্যই ফোরপ্লে এর মাধ্যমে উত্তেজিত করতে হয়। ফোরপ্লে (Foreplay) যেটা বাদ দিলে চরমপুলক সম্পূর্ণ হয় না বা যৌন মিলনের চরম তৃপ্তি লাভ হয় না।

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়? সহজ ভাবে বললে ফোরপ্লে হলো আপনার সঙ্গী/সঙ্গীনী কে যৌন মিলনের ঠিক আগের মূহুর্তে শরীরের বিভিন্ন জায়গাতে স্পর্শ করে ও ভালোবেসে যৌন উত্তেজিত করা। ফোরপ্লের মাধ্যমে চরম যৌন সুখ পাওয়া যায়।

এখন অনেকেই ভাবছেন যে কিভাবে ফোরপ্লে করে? বা এর কি কোনো বিশেষ পদ্ধতি আছে?
হ্যাঁ, অবশ্যই ফোরপ্লের কিছু বিশেষ পদ্ধতি আছে যেটা মেনে কাজ করলে আপনি এবং আপনার পার্টনার উভয়েই পাবেন স্বর্গ সুখ।

মিলনের পূর্বে ফোরপ্লের মাধ্যমে কিভাবে একজন নারীকে পরিপূর্ণ ভাবে অর্গাজম করানো যায় তা জানতে আমাদের "সুখময় মিলনের গোপন কামসূত্র" বইটি পড়তে পারেন। এই বইতে কামসূত্রের নানা রকম গোপন পদ্ধতি ছবিসহ শেখানো হয়েছে। মিলনের সময় আপনার স্ত্রীকে যদি জয় করতে চান তবে এই নিয়মগুলো অবশ্যই জানতে হবে। এছাড়াও বইটিতে মিলনের ৯৯+ পজিশন, নারীদের দ্রুত অর্গাজম করানোর উপায়, দীর্ঘ সময় বীর্য ধরে রাখার ১০০% কার্যকরী টেকনিক, বীর্য ঘন ও পরিমাণ বাড়ানোর উপায় সহ যৌন জীবনের নানা বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিটি বিবাহিত পুরুষ এই বইটি নিজের সংগ্রহে রাখা উচিত।

20/02/2024

শাশুড়ির হিংসার কারণেই বেশিরভাগ মেয়ের সংসারে অশান্তির শুরু হয়। এসবের চেয়ে আলাদা থাকাই ভালো। আপনি কি মনে করেন?

"আম্মা এতো ছোট মেয়েকে বিয়ে করা কি ঠিক হবে?"মনোয়ারা বেগম উনার ছেলে ধ্রুবকে ভরসা দিয়ে বলেন,"আব্বু মেয়ে মাশাল্লাহ দশজনের এক...
06/02/2024

"আম্মা এতো ছোট মেয়েকে বিয়ে করা কি ঠিক হবে?"
মনোয়ারা বেগম উনার ছেলে ধ্রুবকে ভরসা দিয়ে বলেন,
"আব্বু মেয়ে মাশাল্লাহ দশজনের একজন,একবারে হুরপরীর মতো দেখতে।"
ধ্রুব বুঝানোর ভঙ্গিতে দুদিকে মাথা নেড়ে বলল,
"আম্মা সুন্দরী হলে কি হবে যদি ম্যাচিউর না হয়।আজকাল সুন্দরের থেকে বুজধার মানুষের গুরুত্ব বেশি,ম্যাচিউর না হলে সংসার টিকে না আম্মা।"
মনোয়ারা পান চিবুতে চিবুতে বলেন,
"তোমারে এতো বড়ো ভার্সিটিতে পড়িয়ে কি লাভ হলো বলোতো ,একটা বাচ্চা মেয়েকেই যদি ম্যাচিউরিটি শিখাতে না পারলা!"
ধ্রুব থমথম খেয়ে বলল,
"আমি কিভাবে শিখাব আম্মা?এসব নিজেই বয়সের সাথে শিখে নিতে হয়,কাউকে শিখানো যায় না।"
মনোয়ারা হাল ছাড়ে না।এই মেয়েকে তিনি ছেলের বউ করবেই।ধ্রুবর মাথায় হাত বুলিয়ে বলেন,
"কাঁচা ভিজা মাটি এনে দিতেছি আব্বা,নিজের মতো আকৃতি দিয়া গড়ে নিবা তোমার জন্যই ভালো হবে।"
ধ্রুবর মন মানে না।ঢাকা শহরে আজকাল এমন ছোট মেয়েকে কেউই বিয়ে করেনা,মেয়ে ছোট তার উপর গ্রামের,কি যানি কেমন হয়।সে এতো বড় ব্যাংকে চাকরি করে,তার কলিগরা আর বন্ধুরা এটা শুনলে খুব হাসবে কিন্তু মা বাবার ইচ্ছেটাকেও গুরুত্ব দেয়া তার দায়িত্ব।কি করবে মাথায় আসছে না।ধ্রুব মনোয়ারাকে আর কিছু না বলে তার রুমে চলে যায়।সে ভেবেছিল তার থেকে বেশি হলে দুই তিন বছরের ছোট মেয়েকে বিয়ে করবে তা না একটা বাবু বিয়ে করা লাগবে!ধ্রুব রাগে চুপচাপ ফ্লোরে বসে থাকে।
এভাবেই চুপচাপ কয়েকটা দিন কেটে যায়।মনোয়ারা অবশ্য হাল ছাড়লেন না,তার স্বামী আসাদ মির্জার ও মেয়ে পছন্দ হয়েছে মূলত মেয়েটাকে তারা তাদের গ্রামের বাড়িতে দেখেছে,আসাদ মির্জার চাচাতো ভাইয়ের মেয়ে।এদিকে কাজের চাপে কয়েকবছর গ্রামে যাওয়া হয়নি,এই কিছুদিন আগে গিয়েছিলেন তখনি মেয়েটাকে দেখেই ধ্রুবর জন্য ঠিক করেছেন।এবার মোটে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে,বয়স কিছুটা কম তারপরেও মেয়ে নিজেরাই গড়ে নেয়া ভালো,এই কথাটাই ধ্রুবকে তারা বুঝাতে পারছেন না।ধ্রুব এই মেয়ের কথা শুনতে শুনতে কান ব্যাথা হয়ে গেছে,এতদিন চুপ থাকলেও আজকে ইনিয়ে বিনিয়ে না বলাতে মনোয়ারা কেঁদেকেটে প্রেসার বাড়িয়ে ফেলেছেন,ধ্রুব তাকে মানাতে চেষ্টা করাতে পরিস্থিতি আরো খারাপের পর্যায়ে চলে গেলে,আসাদ মির্জা ধ্রুবকে ডেকে বললেন,
"ধ্রুব মা বাবার কথা গুরুত্ব দেয়া তোমার দায়িত্ব ছিল কিন্ত তুমি অতি বিদ্বান হয়ে গেছ,এখন বাবা মায়ের কথার গুরুত্ব তোমার চোখেই পড়ে না।"
ধ্রুব বুঝতে পারল পরিস্থিতি তার বিপক্ষে তাই অতি নারাজ কন্ঠে বলল,
"আচ্ছা তোমরা বিয়ের ব্যবস্থা করো,আমি এই মেয়েকেই বিয়ে করবো।"
এটা বলেই বাবা মায়ের রুম প্রস্তান করেন।মনোয়ারা শব্দ করে বলেন, "শুকর আলহামদুলিল্লাহ,এই মিতুর আব্বা আজকেই তারেক ভাইকে ফোন করে বলে দাও বিয়ের আয়োজন করতে আমরা আসছি।"
আসাদ মির্জা বললেন,
"এতো তাড়াহুড়ো করতে হবে কেন?একবার রাজি হয়েছে যেহেতু বিয়ে অবশ্যই করবে।"
মনোয়ারা অস্থির হয়ে বললেন,
"আহা তুমি বুঝতে পারছ না,রাজি যেমন হয়েছে তেমনি বেঁকে বসতেও সময় লাগবে না।মিতুকে ফোন দাও শাহীনকে নিয়ে যেন দ্রুত চলে আসে।"
আসাদ মনোয়ারার কথামতো সবজায়গায় ফোন দেয়।তারেক খুব খুশি হয়,বলা বাহুল্য যে সবাই আগে কথাবার্তা বলেই রেখেছিল।মিতু জানায় সে আজকে সন্ধ্যায় আসছে তার স্বামীর অফিস ছুটি হলেই চলে আসবে একমাত্র ভাইয়ের বিয়ে বলে কথা।অবশ্য মেয়ে ছোট এটা নিয়ে মিতুও একটু ধোনামোনা করেছিল পরে মনোয়ারার যুক্তির কাছে হেরে গিয়ে হাসিমুখেই রাজি হয়েছে।
ধ্রুবর আর কোন কথা বলার জায়গাই রইল না,আজকেই গ্রামে যেতে হবে,তার কথা বুঝার বা শোনার একটা মানুষও নেই,রাগে,দুঃখে ধ্রুব বাথরুমে গিয়ে কেঁদে দিল,জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিধান্ত তাকে নিজের মতামত ছাড়াই নিতে হচ্ছে।তারপরও চুপচাপ রেডি হয়ে গেল।পরিকল্পনা অনুযায়ী সবাই রাত দশটার বাসে উঠল,পৌছাতে পৌছাতে রাত দুইটা বেজে যায়।সবাই খুব অমায়িক ব্যবহার করছিলেন তারপরেও ধ্রুবর মুখটা চিপে নেয়া লেবুর মতোই তেতু লাগছিল।কিছুই শান্তি লাগছিল না সবার সাথে হেসে হেসে কথা বলতে হচ্ছে।ধ্রুবর সন্ধানী চোখ পিচ্ছি মেয়েটাকে খুঁজে,তখনি চোখে পড়ে গোল ফ্রক পড়ে টেবিলে খাবার পরিবেশন করছে,এতো ছোট্ট!ধ্রুবর বুকের খাঁচার হৃদপিণ্ড বন্দী কয়েদিদের মতো কেঁপে ওঠে,বাবা মা এই মেয়েটাকে কিভাবে তার জন্য ঠিক করল,উঁচু লম্বা বলিষ্ঠ দেহের ধ্রুবর সাথে এই মেয়েকে তো দেখাই যাবে না।ধ্রুব ভালো করে খেয়াল করে দেখল তার মা যতো হুরপরী বলে চিল্লাপাল্লা করছিল তার চোখে এই মেয়েকে মোটেই হুরটুর লাগছে না বরং ছোটবোনের মতো লাগছে।ধ্রুব আশ্চর্য হয়ে দেখল,মেয়েটা নিলজ্জের মতো তার দিকে তাকিয়ে মুচকি মুচকি হাসছে,সে বিরক্তিতে কপাল কুঁচকে নিজেকে নিজে একটা থার্ডক্লাশ গালি দিল,জীবনে কেন প্রেম করলনা এই রাগে মরে যেতে ইচ্ছে করেছে প্রেম করলেও আপাতত বলতে পারতো প্রেমিকার কথা।সে অবশ্য মা বাবার পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করার ইচ্ছা পোষণ করেছিল কিন্তু মা বাবা যে এমন ছোট বোন টাইপ মেয়ে পছন্দ করে ফেলবে সেটা অবশ্য ভাবেনি।অতি রাগে ধ্রুবর রাতে ঘুম হলো না,গ্রামে অবশ্য শহরের তুলনায় খুব বেশী শীত পড়ে,লেপ দেয়ার পরেও ধ্রুবর ঘুম হলো না।খুব ভোরে পাখির কিচিরমিচির শব্দে বিছানা থেকে উঠে বসল,গায়ে কালো সোয়েটার চাপিয়ে টিনশেড বিল্ডিং থেকে বেরিয়ে পড়ল।উঠোনে নেমে দেখল একপাশের ছোট্ট রান্নাঘরে অতি আমেজের সহীত রান্নাবান্নার আয়োজন হচ্ছে,তাকে দেখে রান্নাঘর থেকে ফারজানা ছুটে এলেন অমায়িক গলায় বললেন,
"বাবা এতো সকালে উঠে পড়েছো,কিছু লাগবে?"
ধ্রুবর মহিলাটার চেহারার দিকে তাকালেন চেহারায় স্মার্ট একটা ভাব আছে,উনাকে কাল রাতে কাকি হিসাবে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছে,কিছুক্ষণ পরে অবশ্য শাশুড়ী হবে।ধ্রুবর কাছে তাদের ব্যবহার খুব ভালো লাগছে শুধু বিয়েটা ছাড়া।সে মাথা নাড়িয়ে বলল,
"না কাকি কিছু লাগবে না।আপাতত সামনে একটু হেটে আসতে চাই।"
তিনি নিজেও হাসলেন পাত্র হিসাবে ধ্রুবকে তার ভালো লেগেছে।
"আচ্ছা যাও,চারদিকে ঘন কুয়াশা সাবধানে হেটো গ্রামের পথঘাট বুঝই।"
ধ্রুব মাথা নেড়ে রাস্তায় এসে নামল।
সেই ছোটবেলায় একবার গ্রামে এসেছিল সেবার খুব গরম ছিল কিন্তু জীবনে এই প্রথম গ্রামের শীতকাল দেখা সকালের মৃদু বাতাসে,কুয়াশা শিশির বিন্দু হয়ে ঘাসে পড়ছে,পাখিরা এই গা কাঁপানো শীত উপেক্ষা করেও উড়ে যাচ্ছে।সবচেয়ে মিষ্টি ব্যাপার হলো এমন শীতেও ধ্রুবর খারাপ লাগছে না বরং খুব উপভোগ করছে,সারারাত না ঘুমানোর ক্লান্তি মুহূর্তেই চলে গেল।চারদিকে ঘন কুয়াশার জন্য দূরের জিনিস স্পষ্ট দেখা যায় না আবছাভাবে আস্তেধীরে সব ফুটে উঠছে,তেমনি এক মেয়ের আবছা প্রতিবিম্ব দেখা গেল,ধ্রুব একটু সামনে এগুতেই প্রথমে যে জিনিসটা দেখল,তা হলো গ্রামে আঁকাবাঁকা পথের মতো মেয়েটার লম্বা চুলের বিনুনি দুলছে।চুলগুলো খুব বেশিই লম্বা চোখে পড়ার মতো,কোমর ছেড়েও নিচে নেমেছে।মেয়েটা আলতো পায়ে ধীরে ধীরে হাটছে,আর পাশের সাদা বিড়ালটা তিড়িংবিড়িং করে লাফিয়ে মেয়েটাকে সঙ্গ দিচ্ছে।ধ্রুব কেন যানি লম্বাচুলের মেয়েটার মুখ দেখতে ইচ্ছে জাগে,অঙ্গাত তরুনী বুঝতেই পারল না তার পিছনে শহুরে লোক হাটছে তাইতো নিজের মতো করে গান গায়,
""যে মানুষ চেয়ে চেয়ে,ফিরিতেছি পাগল হয়ে,
যে মানুষ চেয়ে চেয়ে,ফিরিতেছি পাগল হয়ে।
মরমে জ্বলছে আগুন আর নিভেনা,
আমায় বলে বলুক লোকে মন্দ,বিরহে তার প্রান বাঁচেনা,দেখেছি! দেখেছি রুপ সাগরে মনের মানুষ কাঞ্চাসোনা।। ""
ধ্রুব মুগ্ধ হয়ে গানের গলা শুনল,এতো মিষ্টিও গান হয়!নিজেই মনে মনে কয়েকবার আওরাল ❝কাঞ্চাসোনা❞তখনি গান থেমে গেল,সাথে থেমে গেল ধীরগতিতে চলা বালিকার পা-যুগল।শান্ত চোখের ঘন পাপড়ি কেঁপে উঠে মেয়েটা ধ্রুবর দিকে ফিরে তাকাল। বেনীকন্যার শান্ত চোখ মূহুর্তের মাঝে অশান্ত হয়ে গেল,ধ্রুব আবারো মুগ্ধ হলো,বাড়িতে বউ দেখে মুগ্ধ হওয়ার কথা আর সে কিনা রাস্তায় বেনীকন্যা দেখে মুগ্ধ হচ্ছে!!আজব!
চলবে??
#কাঞ্চাসোনা
#০১
#জাকিয়া_সুলতানা_ঝুমুর
""প্রিয় পাঠক এই গল্পটা একটু ভিন্ন হবে।বলতে পারেন ভালোবাসায় টইটুম্বুর হবে।আশা করি আপনাদের মন ছুঁয়ে যাবে।""

প্রতিটা মেয়ের বাবা তার মেয়েকে দিয়ে বুঝতে পারে তার স্ত্রীর সাথে তিনি কি করেছেন, আর কি করা উচিত😢👉আমার আড়াই বছরের ছোট্ট মেয়...
25/08/2022

প্রতিটা মেয়ের বাবা তার মেয়েকে দিয়ে বুঝতে পারে তার স্ত্রীর সাথে তিনি কি করেছেন, আর কি করা উচিত😢

👉আমার আড়াই বছরের ছোট্ট মেয়েটা বারান্দার গাছের পাতা ছিঁড়ে ছিঁড়ে তার খেলনার হাঁড়িপাতিলে রান্না করছে l একটু পর ভ্রু কুঁচকে আমার কাছে দৌড়ে চলে এসে জিঞ্জেস করলো - ' আব্বু তা ( চা ) কাবা ( খাবা ) ? '
চা খাবার বদ অভ্যেসটা আমার বেশ পুরনো ! আমি ওর খেলনার বাটিতে চুমুক দিয়ে খুব তৃপ্তির সাথে ওর দিকে তাকিয়ে বল্লাম - ' খুব ভালো হয়েছে মা l '
- ' আর এককাপ কাবা ( খাবা ) ? '
আমি বল্লাম - ' না মা ! বাবা পড়াশোনা করছি l '
- ' তাইলে নিডো কাও ( খাও ) ! ছক্তি ( শক্তি ) হবে ! '
আমি চশমার ফাঁক দিয়ে ওর দিকে তাকালাম ......... আমাকে নিয়ে এমন চিন্তিত চেহারায় আমার গর্ভধারিণী মায়ের পরে আর কখনো কাওকে দেখেছি বলে মনে পড়েনা ! হাত বাড়িয়ে বুকে টেনে নিলাম l ঘাড়ে মাথা দিয়ে ও চুপ করে শুয়ে আছে , ওর মাথার ঘ্রাণ টা আমার চোখে পানি এনে দিচ্ছে ........ !
আহা মা ! আহা বন্ধন !
মাঝে মাঝেই আমার চোখ ঝাপসা হয়ে আসে l সব কণ্যার বাবাই হয়তো আমার মতো আবেগে চোখ লুকিয়ে কাঁদেন l
আমার বিয়ের সময় বিদায়বেলায় আমার শ্বশুর তাঁর মেয়েকে বুকে জড়িয়ে কেঁদেছিলেন , আমার হাত চেপে বলেছিলেন - ' মেয়েটা আমার বড্ডো আদরের , ও কোনো ভুল করলে আমাকে বলবে বাবা , বকাঝকা করো না l ' আমিও তেজী ঘোড়ার মতো কেশর ওয়ালা পাগড়ি নাচিয়ে সুবোধ বালকের মতোই বলেছিলাম - ' ইনশাআল্লাহ বাবা ! '
আমি ওয়াদা রাখিনি ........ সাংসার জীবনের চক্রবাঁকে আরেকজনের কণ্যাকে কাঁদাই , হয়তো বকাঝকাও করি , পুরুষত্বের বাহাদুরী ফলাই !
আমার স্ত্রী আজ আমার সংসার নিয়েই চিন্তিত l
তার বাবার বৃত্তের বাইরে সে আজ তৈরি করেছে আলাদা বৃত্ত বলয় ! এই বৃত্তের কেন্দ্রে শুধুই আমাদের সন্তান আর বদমেজাজি আমি l
কতোটুকু sacrifice একজন নারী করে তার সংসারের জন্য ......... !
আমার ছোট্ট মেয়েটাও একদিন হয়তো আমাকে হাউমাউ করে কাঁদিয়ে আরেক বৃত্তে চলে যাবে ! আমাকেও হয়তো আরেক যুবকের হাত ধরেই সেই একই কথার পুণরাবৃত্তিই করতে হবে !
আমি চাইনা আমার ব্যর্থতা আমার কণ্যাসন্তানকে স্পর্শ করুক ! আমি ক্ষমাপ্রার্থী আর অনুতপ্ত ওয়াদা রাখতে না পারার জন্য l
কণ্যার পিতা হওয়া অনেক কষ্টের .........., কতোটুকু কষ্টের সেটা কণ্যাসন্তানের পিতা হবার পূর্বে অনুভূত হয়না !
আমার চোখের কোণায় পানি গাঢ় হচ্ছে........
আমার ছোট্ট মেয়েটা খুবই অস্হির হয়ে উঠেছে , ভ্রু কুঁচকে পড়ার চেষ্টা করছে এক অপরাধীর জবানবন্দি l ওর চোখেও পানি !
কি জানি ! মেয়েরাই হয়তো বাবার অনুভূতি পড়তে পারে , আল্লাহ সুবাহানাল্লাহ তায়ালা মেয়েদেরকে বাবার অনুভূতি পড়তে পারার এক অদ্ভুত শক্তি দিয়েই পৃথিবীতে পাঠান ll

একজন বাবা তার সন্তানের কাছে কেমন, তা নির্ভর করে তিনি স্বামী হিসেবে তার স্ত্রীর সাথে কেমন আচরন করছেন তার উপর।

সন্তানেরা মায়ের চোখ দিয়েই বাবাকে দেখে। একজন স্ত্রী তার স্বামীকে শ্রদ্ধা করলে, ভালবাসলে... সন্তানেরাও বাবাকে ভালবাসতে শেখে, শ্রদ্ধা করে। একজন স্ত্রী তার স্বামীকে ঘৃণা করলে, সন্তানেরাও তাদের বাবাকে আজীবন ঘৃণার চোখে দেখে।

একজন বাবার মুল্যায়ন নিজের কাজ দিয়ে হয় না। বরং, মা কিভাবে বাবাকে সন্তানদের সামনে উপস্থাপন করছেন তার আলোকেই নির্ধারিত হয়। সন্তানেরা মায়ের চোখ দিয়েই বুঝে নেয়, বাবা কি হিরো নাকি ভিলেন।

তাই, একজন ভাল বাবা হওয়ার আগে, একজন ভাল স্বামী হওয়া খুব জরুরী।
লেখা: Asif Soikot (আসিফ শুভ্র)
©️

ব্রণ তাড়াতে ঘরোয়া চিকিৎসাব্রণ সারাতে কত কিছুই না করে থাকেন আপনি। তবে ব্রণ সারাতে অনেকে কৃতিম কিছু ব্যবহার করতে নারাজ। য...
18/08/2022

ব্রণ তাড়াতে ঘরোয়া চিকিৎসা
ব্রণ সারাতে কত কিছুই না করে থাকেন আপনি। তবে ব্রণ সারাতে অনেকে কৃতিম কিছু ব্যবহার করতে নারাজ। যারা ব্রণের সমস্যায় ভুগছেন, আর প্রাকৃতিক উপায়ে ব্রণ তাড়াতে চান, তাদের জন্য পুদিনা পাতা, নিমপাতা, গোলাপ জলের জুড়ি নেই।
এসব প্রাকৃতি উপাদানসমূহ উৎকৃষ্টমানের জীবাণুনাশক, যা ব্রণ তৈরিকারক ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং ত্বকের গঠন ঠিক রাখে।
ব্রণ থেকে মুক্তি পেতে বাজারে যেসব ওষুধ বা ক্রিম পাওয়া যায় সেগুলো ব্যয়বহুল, তেমনই তা থেকে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভয়ও থেকে যায়। কিন্তু প্রাকৃতিক উপায়েও এই ধরনের সমস্যা দূর করা যায়।
আসুন জেনে নেই ব্রণ দূর করার ৫ ঘরোয়া উপায়।
পাতিলেবু
যাদের ব্রণের পরিমাণ অত্যধিক বেশি তারা পাতিলেবুর রস দিনে দু’তিনবার ব্রণের জায়গাগুলোতে লাগান। তবে একটানা ১০ মিনিটের বেশি রাখবেন না। ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
নিমপাতা
নিমপাতা খুব ভাল জীবাণুনাশক। তাই ব্রণ সারাতে নিমপাতা খুবই উপকারী। নিমপাতা বেটে সঙ্গে চন্দনের গুঁড়া মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণ ত্বকে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
গোলাপ জল
গোলাপ জলের নিয়মিত ব্যবহারে ব্রণের দাগ কমে যায়। দারুচিনি গুঁড়োর সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। এই মিশ্রণ ব্রণের ওপর লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এতে ব্রণের সংক্রমণ, চুলকানি এবং ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে।
পুদিনা পাতা
পুদিনা পাতার রস করে নিয়ে সেটা দিয়ে আইস কিউব তৈরি করুন। ফুসকুড়ি ও ব্রণের এই আইস কিউব ঘষুন ১০-১৫ মিনিট। এতে ফুসকুড়ি ও ব্রণের সংক্রমণ তো কমবেই সঙ্গে ত্বকের জ্বালাপোড়া ভাবও দূর হবে।
পাকা পেঁপে
পাকা পেঁপে চটকে নিন (এক কাপের মতো)। এর সঙ্গে মেশান এক চামচ পাতিলেবুর রস এবং প্রয়োজন মতো চালের গুঁড়ো। মিশ্রণটি মুখ-সহ গোটা শরীরে লাগান। ২০-২৫ মিনিট মাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। পেঁপে ছাড়াও ব্যবহার করতে পারেন ঘৃত

16/08/2022

গর্ভ ধারণের সঠিক সময় কোনটি শুনুন ডাক্তারের কাছেই

সিজারে কীসের কষ্ট শুধু পেট কাটে এমনটাই শোনা যায় কিছু লোকের মুখে!৭টা পর্দা কেটে বেবীটাকে দুনিয়াতে আনতে হয়। আধা ঘন্টার ভিত...
16/08/2022

সিজারে কীসের কষ্ট শুধু পেট কাটে এমনটাই শোনা যায় কিছু লোকের মুখে!
৭টা পর্দা কেটে বেবীটাকে দুনিয়াতে আনতে হয়। আধা ঘন্টার ভিতর ৩টা স্ল্যালাইন শেষ হয়।
মোটা সিরিঞ্জ দিয়ে মেরুদন্ডে দেওয়া এই ইনজেকশনটা যা সারাজীবন কষ্ট দেয়। যখন অবসের মেয়াদটা চলে যায় তখন একটা গলা কাটা মুরগীর মতো ছটফট করতে হয়।
আপনজন ছেড়ে পোস্ট অপারেটিভ রুমে থাকতে হয়। প্রতি টা মিনিট যেন এক ঘন্টার সমান, সময় যেন যায় নাহ। প্রিয় মানুষদের মুখখানা দেখার জন্য অস্তির হওয়া। ঘন্টার পর ঘন্টা,কাটা জায়গায় কী যে কষ্ট বলার মতো না,,,, তার সাথে খিচুনি,নিথর শরীরে থরথর কাপুনি। হাতে ক্যানোলাই স্যালাইন চলছেই,,,,,,,,,,🙂
অন্য দিকে গলা শুকিয়ে কাঠ কাঠ হয়ে যায়, একফোটা পানির জন্য কতো আকুতি মিনতি বাট ২৪ ঘন্টার আগে কোন পানি দেয় নাহ।
মৃত্যুকে হার মানিয়ে এসে যদি শুনতে হয় পেট কেটে বাচ্চা হলে কীসের কষ্ট। তখন নিজেকে খুব অসহায় লাগে😭😭
বাচ্চা যেভাবেই হোক না কেনো,যার বাচ্চা সেই জানে কতটা সে সহ্য করেছে প্রথম থেকে শেষ অব্দি।
অনেকেই বোঝে না,
তাদের জন্য।
🙂💙
একজন রোগীর কথা😭😭

বাবার অর্থ সম্পদ না থাকলে, প্রতিটা মধ্যবিত্ত সন্তানের  সাফল্যের সিঁড়ির পথ এমনটায় মনে হয়।🙂
15/08/2022

বাবার অর্থ সম্পদ না থাকলে, প্রতিটা মধ্যবিত্ত সন্তানের সাফল্যের সিঁড়ির পথ এমনটায় মনে হয়।🙂

সদ্য মা হয়েছেন? স্বচ্ছ ও নিরাপদ পানীয় জল আপনার চাই-ই চাইনিজের সন্তানের যত্ন নিতে নিতেই দিন কেটে যাচ্ছে? নবজাতক সন্তানকে ...
15/08/2022

সদ্য মা হয়েছেন? স্বচ্ছ ও নিরাপদ পানীয় জল আপনার চাই-ই চাই
নিজের সন্তানের যত্ন নিতে নিতেই দিন কেটে যাচ্ছে? নবজাতক সন্তানকে বড় করার আনন্দ ও অভিজ্ঞতা অসাধারণ। কিন্তু সন্তান লালন-পালন করতে গিয়ে মায়েরা নিজের যত্ন নিতেই ভুলে যান। কিন্তু সন্তানের দেখাশোনার মাঝেও নিজের যত্নের বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হবে প্রত্যেক মা-কে। সে ক্ষেত্রে অতিসাধারণ একটি কাজ করতে পারেন।

প্রত্যেক মা-কে প্রতিদিন পরিষ্কার জল পান করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। জীবনযাপন প্রণালীতে পরিবর্তন হওয়ায় হাইড্রেট থাকা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়ে। হাইড্রেট থাকা যত জরুরি, ততটাই জরুরি পরিষ্কার জল পান করা। কারণ এই পানীয় জলই আপনার স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে ভারতের অধিকাংশ জনগণই পরিচ্ছন্ন জল পান না।

নিরাপদ পানীয় জল

জল পানের যোগ্য কী না, তা নির্ভর করে নানান বিষয়ের ওপর। জলের স্বচ্ছতা, টিডিএস, ক্লোরিন এবং অন্যান্য উপাদান পানীয় জলের যোগ্যতা নির্ধারণ করে থাকে। আবার জলে কত পরিমাণে খনিজ উপস্থিত, তা-ও জলের গুণাগুণ নির্ধারণ করে থাকে। তাই পানের জলে এই সমস্ত উপাদান যথাযথ পরিমাণে থাকা অত্যন্ত জরুরি।

প্রতি মিলিয়নে জলের টিডিএস থাকা উচিত ৫০ থেকে ১৫০ পার্ট। আবার টার্বিডিটি বা স্বচ্ছতার পরিমাণ থাকতে হবে ১ এনটিইউ বা নেফেলোমেট্রিক টার্বিডিটি ইউনিট। এ ছাড়াও জলে পর্যাপ্ত পরিমাণে খনিজ থাকাও জরুরি, কারণ আমাদের শরীর জল থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণে খনিজ শোষণ করে থাকে।

পরিষ্কার ও স্বচ্ছ জল কেন জরুরি?

প্রত্যেকের জন্য বিশেষত প্রসূতি মায়েদের পরিষ্কার ও নিরাপদ জল পান অত্যন্ত জরুরি। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পরিচ্ছন্ন জল পান করে থাকলে হাইড্রেট থাকা সহজ হয়। শিশুকে স্তন্যপান করিয়ে থাকলে এটি আরও জরুরি হয়ে ওঠে। স্তন্যপান করানোর সময় শরীর থেকে যে পরিমাণে জল বেরিয়ে যায়, তা পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করলে পুনরায় প্রতিস্থাপিত হয়।

আবার উচ্চ গুণাগুণ সম্পন্ন জল পান করে জলবাহিত রোগের হাত থেকেও মুক্তি পেতে পারেন। পরিচ্ছন্ন জল পান করলে ডাইরিয়া, টাইফয়েড, ই কোলাই, হেপাটাইটিস এ, সালমোনেলা নামক রোগ থেকে দূরে থাকতে পারেন।

তাই বাড়িতে যদি স্বচ্ছ জল থাকে, তা হলে নিজের সন্তানের জন্য বার বার জল ফোটাতে হবে না।

কিভাবে আপনার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গগুলো সুস্থ রাখবেন তা জেনে নিন
07/07/2022

কিভাবে আপনার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গগুলো সুস্থ রাখবেন তা জেনে নিন

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangla Health Tips posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bangla Health Tips:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram