ডাক্তার আছেন ヽ এলোপ্যাথি - হোমিওপ্যাথি - প্রাথমিক চিকিৎসা •••

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • ডাক্তার আছেন ヽ এলোপ্যাথি - হোমিওপ্যাথি - প্রাথমিক চিকিৎসা •••

ডাক্তার আছেন ヽ এলোপ্যাথি - হোমিওপ্যাথি - প্রাথমিক চিকিৎসা ••• সুসিকিৎসার যাবতীয় সমস্যার সমাধান এই ?

20/11/2019
বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো, ...
27/05/2019

বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। তো, লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো!
এই ৪০ কোটি শুক্রাণু, মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু।
আর বাকিরা ? এই ছুটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু, যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে। তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে, অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি, অথবা আমরা সবাই।
কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন?
১। আপনি যখন দৌড় দিয়ে ছিলেন" তখন ছিলনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতে ছিলেন।
২। আপনি যখন দৌড় দিয়ে ছিলেন" তখন আপনার ছিলোনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি জিতে ছিলেন।
৩। আপনি যখন দৌড় দিয়ে ছিলেন তখন আপনার ছিলনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি জিতে ছিলেন।
৪। আপনি যখন দৌড় দিয়ে ছিলেন তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিলো এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়ে ছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতে ছিলেন।
- এর পর, বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় । কিন্তু আপনি মারা যান নি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি টিকে ছিলেন ।
- বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায়। আপনি এখনো বেঁচে আছেন ।
- অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায়। আপনার কিছুই হয় নি ।
- বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে, আপনি এখনো আছেন ।
আর আজ......
আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেনো ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন ? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন ? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে, ক্রমাগত দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন....
কেনো একজন আপনার লাইফ থেকে চলে গেলে,
সেটা মেনে নিতে পারেন না?
কেনো আপনি একটা কিছু হলেই ভেঙে পড়েন??
কেনো বলেন আমি আর বাচতে চাইনা?
কেনো বলেন আমি হেরে গিয়েছি?
এমন হাজারো কথা তুলে ধরা সম্ভব, কিন্তু আপনি কেনো হতাশ হয়ে পড়েন?
আপনি কেন হারবেন? কেন হার মানবেন? আপনি শুরুতে জিতেছেন, শেষে জিতেছেন, মাঝ পথেও আপনি জিতবেন। নিজেকে সময় দিন, মনকে প্রশ্ন করুন কি প্রতিভা আছে আপনার। মনের চাওয়া কে সব সময় মূল্য দিন, সব সময় আল্লাহকে স্বরণ করুন। দেখবেন আপনি জিতে যাবেন,
শুধু নিজের মনের জোর নিয়ে যুদ্ধ করতে থাকুন- আপনি জিতবেনই....

এই ১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেন;============================১. প্যারাসিটামল (Paracetamol)২. ট্রামাডল (Tramadol)৩. ...
19/07/2017

এই ১০টি ওষুধ সবসময় আপনার বাসায় রাখবেন;
============================

১. প্যারাসিটামল (Paracetamol)

২. ট্রামাডল (Tramadol)

৩. টাইমনিয়াম মিথাইলসালফেট (Tiemonium Methylsulfate)

৪. এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল (Esomeprazole/omeprazole)

৫. অ্যালুমিনিয়াম হাইডঅক্সাইড (Aluminium hydroxidesuspension)

৬. ওরস্যালাইন (Oral Rehydration Saline)

৭. ফেক্সোফেনাডিন/রুপাটাডিন (Fexofenadine/ Rupatadine)

৮. সিলভার সালফাডায়াযিন অয়ন্টমেন্ট (Silver sulfadiazine ointment)

৯. পোভিডন-আয়োডিন মলম (Povidone-iodine ointment)

১০. অ্যাসপিরিন (Aspirin)

★★ প্যারাসিটামল (Paracetamol) জ্বরের জন্য প্রথমে একটি প্যারাসিটামল খেতে পারেন। জ্বর বাড়লে (

04/09/2015

সুন্দর দাঁতের জন্য যা করবেন না
সুন্দর দাঁত মুখের সৌন্দর্যের একটি
অন্যতম পূবশর্ত। যার দাঁত ভাল তার
হাসি ভাল, আর যার হাসি ভাল সে
সবার কাছে আকর্ষনীয়। তবে সুন্দর দাঁত
পেতে হলে আপনাকে কিছু বদঅভ্যাস
ত্যাগ করতে হবে, যা মনের অজান্তেই
আমরা করে থাকি। এইসব বদঅভ্যাসগুলো
যে শুধু দাঁতের সৌন্দর্যই নষ্ট করে তা
নয় ব্যাপক ক্ষতিও সাধন করে। আজকে
আমরা এ সম্পর্কে জানবো এবং এগুলো
বাদ দেয়ার চেষ্টা করবো।
দাঁত সুরক্ষায় যা যা করবেন না
১. দাঁত কিড়মিড় করা:
প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে এটি দেখা
যায়। মানসিক অবসাদ বা অতিরিক্ত
দু:শ্চিন্তার ফলে এটি হয়ে থাকে। এর
ফলে দাঁতের ক্ষয় এবং মুখের অবয়ব নষ্ট
হয়।
২. ঠান্ডা পানিয় এবং বরফ চর্বন:
অনেকেই দাঁত দিয়ে বরফ চর্বন করতে
পছন্দ করেন। এটা দাঁতের জন্য খুবই
ক্ষতিকর। ঠান্ডা পানিয় দাঁতের
এনামেল ক্ষয় করে ফ্র্যাক্চার তৈরী
করে। রঙিন পানিয় দাতের স্বাভাবিক
রঙকে নষ্ট করে দেয়।
৩. খুব জোড়ে ব্রাশ করা:
খুব জোড় দিয়ে ব্রাশ করলে দাঁতের
এনামেল ক্ষয় হয়ে যায় এবং মাড়িও
ক্ষতিগ্রস্থ হয়। যেসব প্রাপ্ত বয়স্করা
খুব জোড় দিয়ে ব্রাশ করে তারা
যেকোন
সময় দাঁতের মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখিন
হতে পারে।
৪. দাঁত দিয়ে ছিপি খোলা:
অনেকেই দাঁত দিয়ে বোতলের ছিপি
বা
প্লাস্টিকের প্যাকেট খোলেন। দাঁতকে
মজবুত রাখতে হলে এই অভ্যাসটি ত্যাগ
করতে হবে।
৫. বিভিন্ন বস্তু চর্বন করা:
অনেকে কলম,পেন্সিল বা নখ দাত দিয়ে
চর্বন করে। এর ফলে দাঁতের উপরিভাগ
নষ্ট হয়ে যায় এবং স্বাস্থ্যের জন্যও
ক্ষতিকর।
৬. ঠিক মতো পরিষ্কার না করা:
প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে অনেকেই ঠিক
মতো দাঁত পরিষ্কার করে না। হয়তো
দুইবেলা ব্রাশ করে ঠিকই, কিন্তু
প্রতিবার খাবারের পর ঠিকমতো কুলি
করে না। এতে দাঁতের ফাঁকে ময়লা জমে
ক্ষয় করে দাঁতের স্বাভাবিক
সৌন্দর্যকে ব্যহত করে।
৭. অতিরিক্ত ফাস্টফুড এবং মিষ্টি
জাতীয় খাবার:
এই সব খাবার দাতের ক্ষয় এবং
বিভিন্ন দন্তরোগ তৈরীতে প্রধান
ভূমিকা পালন করে।
দাঁতের ক্ষতির জন্য দায়ী এইসব খারাপ
অভ্যাসগুলো আমাদের অবশ্যই বর্জন করা
উচিত। কারণ সুস্থ্য, মজবুত ও সুন্দর
দাঁতই পারে আপনার সৌন্দর্যকে
পরিপূর্ণ করতে।

30/08/2015

প্রতিদিনের কিছু কাজ যা আপনাকে
সুস্থ্য রাখবে!
** প্রতিদিন ঘুমাতে যাওয়ার আগে
পানি খেলে তা হার্ট এটাক এর ঝুঁকি
অনেকাংশে কমিয়ে দেয় & আপনার
হজমে সাহায্য করবে।
** প্রতিদিন একটি তুলসী পাতা
আপনাকে ক্যান্সার থেকে দূরে
রাখবে।
** প্রতিদিন একটি লেবু আপনাকে মেদ
ভূড়ি থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন এক গ্লাস দুধ আপনাকে
হাড়ের অসুখ থেকে দূরে রাখবে।
** প্রতিদিন তিন লিটার পানি
আপনাকে সকল রোগ থেকে দূরে
রাখবে।
█ স্বাস্থ্য কথা'র স্বাস্থ্য বিষয়ক পোষ্ট
নিয়মিত পেতে চাইলে লাইক, কমেন্ট
বা শেয়ার করুন, তা না হলে
পরবর্তীতে স্বাস্থ্য কথা'র পোষ্ট গুলো
দেখতে পাবেন না।

25/07/2015

রূপের যত্নে রূপচর্চা
ঠোঁটের চারপাশের কালো দাগ
দূরার সহজ টিপস
আমাদের মুখের সৌন্দর্যের সবচেয়ে
নজরকারা দিকটি হল ঠোঁট ও হাসি।
লোকে বলে মানুষের হাসিতেই নাকি
সৌন্দর্যের প্রকাশ পায়। কথাটি
আসলেও সত্যি। আজকাল সকলেই অনেক
বেশি সৌন্দর্য সচেতন।
নিজের দেহের চুল হতে শুরু করে পায়ের
নখ পর্যন্ত সব কিছুর যত্ন নিয়ে থাকেন।
ব্যস্ততার কারণে কিংবা অনেকে
হয়তো জানেন না যে কী করে নিজের
সৌন্দর্যচর্চা করতে হবে।
মুখের সব সমস্যার মধ্যে অন্যতম হল
ঠোঁটের চারপাশে কালো দাগ।
অনেকেই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন।
দেখা যায় মুখের অন্যান্য অংশের ত্বক
ঠিক আছে কিন্তু ঠোঁটের চারপাশের
ত্বক কালো হয়ে শুষ্ক হয়ে থাকে।
টিপস-
রোদের তাপের কারণে অনেক সময়
এই সমস্যা হয়ে থাকে। তাই রোদে
বের হবার আগে অবশ্যই হাই এসপিএফ
যুক্ত সানস্ক্রিন লাগান।
চালের গুঁড়োর সাথে টক দই
মিশিয়ে ফেশিয়াল স্ক্রাব হিসেবে
সপ্তাহে ১ থেকে ২ বার ব্যবহার করুন।
বিশেষ করে মুখের ও ঠোঁটের
চারপাশে যে অংশগুলোতে দাগ
আছে তার ওপর হালকা করে ঘষুন।
কয়েক মিনিট রেখে দিয়ে ধুয়ে
ফেলুন।
ঠোঁটের যত্নে ও কালো দাগ দূর
করতে মধু ও লেবু খুব উপকারী। ঠোঁটের
চারপাশের কালো দাগ দূর করতে মধু
ও লেবু একসাথে মিশিয়ে ম্যাসেজ
করুন ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
নিয়মিত ব্যবহার করুন তাহলে ভালো
ফলাফল পাবেন।
মুলতানি মাটিও ব্যবহার করতে
পারেন ঠোঁটের চারপাশের কালো
দাগের সমস্যায়। মুলতানি মাটির
সাথে গোলাপজ্বল মিশিয়ে ঠোঁটের
চারপাশের কালো দাগে লাগিয়ে
নিন। না শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত
অপেক্ষা করুন।

25/07/2015

ব্রণ হওয়ার অজানা কারণ
গরমে ফুস্কুড়ি আর ব্রণের
হাত থেতে বাঁচতে চাইলে নিতে হবে
ঠিক
মতো ত্বকের যত্ন। তাই সবসময় ঘাম মুছে
ফেলার পাশাপাশি পানি শূণ্যতায় না
ভোগা
আর অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন এড়িয়ে
চলতে হবে।
গ্রীষ্মে ত্বককে ব্রণমুক্ত রাখবেন
যেভাবে।
খাদ্যাভ্যাস :
ডোনাট, আটার রুটি, সোডা পানীয়
এবং
পোড়ানো আলু খাওয়া বাদ দিতে
হবে।
চিনি ও
স্টার্চ বা শ্বেতসারজাতীয়
খাদ্যতালিকার
বাইরে রাখলে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা
কমে আর
স্বাস্থ্যবান রাখতে সাহায্য করে।
দুশ্চিন্তা দূর করা :
এটা প্রামাণিত যে, মানসিক ও
শারীরিক
চাপে থাকলে ব্রণ হতে পারে। তাই
চাপ মুক্ত
থাকার চেষ্টা করুন।
ভুল প্রসাধনী :
অনেক সময় বিশেষ ধরনের প্রসাধনী ও
ক্লিনজিং পণ্য ব্যবহারেও ব্রণ উঠতে
পারে।
তাই তৈলাক্ত বা কড়া প্রসাধনীর
পাশাপাশি
যেসব পণ্যে অ্যালার্জি হয় সেগুলো
বাদ দিতে
হবে। এগুলো লোমকূপ বন্ধ করে ত্বকে
প্রদাহ
তৈরি করে, ফলে ব্রণ হয়।
ঘাম মুছে ফেলা :
প্রচণ্ড গরমে ঘাম হওয়া খুবই
স্বাভাবিক। ঘামে
প্রচুর টক্সিন এবং জীবাণু থাকে, তাই
ঘাম
হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা মুছে ফেলা
উচিত। এই
গরমে সবসময় হাতের কাছে একটি রুমাল
বা
পাতলা তোয়ালে রাখা উচিত।
ঘামার
কারণে
ত্বক স্বাভাবিকভাবেই পরিষ্কার হয়ে
যায়,
তবে এর জন্য ঘাম মুছে ফেলাও জরুরি।
তা
নাহলে ত্বকে ঘাম জমে ব্রণ এবং র্যাশ
হতে
পারে।
নিয়মিত মুখ ধোয়া :
নিয়মিতভাবে পরিষ্কার পানি দিয়ে
ত্বক ধুয়ে
নেয়া উচিত। এতে ত্বকের ধুলাবালি
ধুয়ে যায়
ও ত্বকের নমনীয়তা বজায় থাকে।
প্রতিদিনের খাবারে ফল ও সবজি :
সুস্থ ত্বকের জন্য প্রতিদিনের খাবারের
তালিকায় ফল ও সবুজ শাক-সবজি থাকা
দরকার।
পুরো শরীরের স্বাস্থ্য ভালো রাখার
পাশাপাশি শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডে
ন্টের
চাহিদাও পূরণ করে এই খাবারগুলো।
ফলমূল ও
সবজির পুষ্টি উপাদানগুলো ত্বকের ব্রণ
ও র্যাশ
কমাতে সাহায্য করে।
পর্যাপ্ত পানি পান করা :
প্রতিদিন যেন প্রচুর পরিমাণে পানি
পান করা
হয়, এদিকে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা
জরুরি।
পানি শরীরের অতিরিক্ত টক্সিন দূর কর
ত্বক
পরিষ্কার রাখে ও ত্বক নমনীয় রাখে।
আরামদায়ক পোশাক পরা :
পোশাক ত্বকের উপর যথেষ্ট প্রভাব
ফেলে।
পোশাক বাছাইয়ের সময় খেয়াল
রাখতে
হবে
তা যেন ত্বকে অস্বস্ত সৃষ্টি না হয়।
তাই কাপড়
বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সিনথেটিক কাপড়
এড়িয়ে,
প্রাকৃতিক তন্তু বা সুতির পোশাক
বেছে নেওয়া
উচিত।
ব্যায়ামের পর শরীর পরিষ্কার করা :
ব্যায়ামের কারণে শরীরে প্রচুর ঘাম
হয়। আর
ব্যায়ামের পর শরীরে প্রচুর মৃত কোষ
জমে যায়।
তাই তা পরিষ্কার করা জরুরি। তানা
হলে
ত্বকে নানান ধরনের সমস্যা হতে
পারে।
ব্যায়াম ও ইয়োগা :
সুস্থ থাকতে ব্যায়াম করা অত্যন্ত
জরুরি।
ব্যায়াম স্বাস্থ্য ভালো রাখার
পাশাপাশি
ত্বকও সতেজ রাখে।

05/07/2015

৫৬ জন নারী মৃত্যুবরন করেছে শুধুমাত্র
Whisper, Stayfree সহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের
চমৎকার সব স্যানিটারি ন্যাপকিনের
কারনে।
একটি মাত্র স্যানিটারি প্যাড পুরো
একদিন
ব্যবহার করতে পারার অন্যতম কারন হচ্ছে
এর
মধ্যে থাকা ক্ষতিকারক রাসায়নিক
পদার্থের
উপস্থিতি। যেমন, গাছের মন্ড/
গাছপালার
অপরিশোধিত শ্বেতসার এবং মারাত্মক
ভাবে শুষে নিতে পারে এমন
রাসায়নিক পদার্থ,
যা তরল পদার্থ সমূহকে জেলির মত
থকথকে পদার্থে রুপান্তরিত করে। এটা
মুত্রাশয়
এবং জরায়ুতে ক্যান্সার তৈরি করে।
তাই আল্ট্রা ন্যাপকিন কোনো
অবস্থাতেই নয়,
চাইলে ম্যাক্সি প্যাড ব্যাবহার করতে
পারেন।
ম্যাক্সি প্যাড অনেকটাই নিরাপদ।
সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি শুধুমাত্র
তুলোর
তৈরি প্যাড ব্যাবহার করেন। আর হ্যাঁ ...
অবশ্যই মনে করে আপনার প্যাডটি অন্তত
প্রতি ৫ঘন্টা পর পর পরিবর্তন করুন।
যদি আপনি সময়কে দীর্ঘায়ীত করেন,
আপনার
রক্ত সবুজ রঙ ধারন করে, সেখান থেকে
ছত্রাক
তৈরি হয়ে জরায়ুর মাধ্যমে শরীরে
প্রবেশ
করতে পারে।
এই ব্যাপারটি নিয়ে কোন লজ্জা নয়।
আলোচনা করুন সবার
সাথে এমনকি প্রতিটি ছেলের সাথেও
যাতে করে তারা তাদের পছন্দের
মানুষ
এবং পরিবারকে একটি নিরাপদ জীবন
পেতে সাহায্য করতে পারে।
সচেতনতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
নিরাপদে থাকুন। সুস্বাস্থ্য
এবং শুভকামনা রইল।
:-) পোস্টটি শেয়ার করুন......

03/07/2015

খুশকি রোধে লেবু:-

*লেবুর রস খুশকি রোধে বেশ উপকারী।
নারিকেল তেলে লেবুর রস মিশিয়ে
মাথায় তালুতে লাগিয়ে কিছুক্ষণ
রেখে শুধু পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলে
পরদিন শ্যাম্পু করুন।সপ্তাহে দুই বার করুন।
খুশকি দূর হবেই।
*শ্যাম্পু করার পর এক মগ পানিতে
একটি লেবুর রস মিশিয়ে চুল ধুয়ে
নিলে খুশকি যেমন কম হবে, তেমনি চুল
বেশ ঝকঝকে ও হালকা হবে

03/07/2015

শ্যাম্পু করার কিছু সতর্কতা:-

চুলকে সুন্দর, সুস্থ্য এবং স্বাভাবিক
রাখা বর্তমান সময়ে খুবই কঠিন একটি
কাজ। বাইরের ধূলোবালি আর দূষণের
কারণে প্রতিদিনই চুলের ব্যপক ক্ষতি
সাধিত হয়। এর সাথে আমাদের
নিজেদের কিছু অসাবধানতা সেই
মাত্রাকে আরো বাড়িয়ে দেয়। তাই
আগে থেকেই সাবধান হতে জেনে
নিই শ্যাম্পু করার আগে কিছু
প্রয়োজনীয় টিপস্।
চুল ভেঙে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা
করতে হলে শ্যাম্পু করার পূর্বে চুল
ভালভাবে ভিজিয়ে নিন। শ্যাম্পু
সরাসরি চুলে না দিয়ে আগে হাতের
তালুতে ঘষে নিন। তারপর সারা চুলে
প্রয়োগ করুন। পুরো চুলে ফেনা করা
হয়ে গেলে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যেই
ধুয়ে ফেলুন।
শ্যাম্পু করার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে
চুল ধুলে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা
দীর্ঘস্থায়ী হয়।
চুল পুরোপুরি না শুকানোর আগ পর্যন্ত চুল
আচরাবেন না।
চুলে কালার করলে কমপক্ষে ৪৮ ঘন্টা
পর শ্যাম্পু করুন। এতে কালার
দীর্ঘস্থায়ী হবে।
আপনাকে যদি চুল ঠিক রাখতে অধিক
হারে কন্ডিশনার, জেল, হেয়ার স্প্রে
ইত্যাদি প্রসাধনী ব্যবহার করতে হয়
তবে চুলের pH কমে গিয়ে ক্ষতি হতে
পারে। এজন্য সপ্তাহে একবার ১
টেবিল চামচ খাবার সোডা
মিশিয়ে শ্যাম্পু করুন। চুল ঠিক থাকবে।
মাঝে মাঝে শ্যাম্পু করার আধা ঘন্টা
আগে মেয়োনিজ দিয়ে চুলকে
কন্ডিশন করে নিন। এতে চুল সন্দর ও
ঝরঝরা থাকবে।
ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর
পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না
করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর
দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল
লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে
পেজে একটিভ থাকুন।

07/06/2015

মিনি টিপস - স্কিন ট্যান দূর করতে ৩
টি টিপস
*কমলালেবুর খোসা বাটা ও শসার রস
একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান।
*রোদ থেকে ফিরে শসার রস ও তরমুজের
রস একসঙ্গে মিশিয়ে ১০ মিনিট লাগান।
* টক দই মুখে মেখে চিনি দিয়ে হালকা
হাতে ৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। নিয়মিত
করুন। স্কিন ট্যান দূর হয়ে যাবে।
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে
ভুলবেন না। নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস
পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ
থাকুন।

শরীরের কোথায় তিল থাকলে কী হয় ?২০১৫ এপ্রিল ২৭ ৬:০০:১৮লোকজ ধারণা মানুষের শরীরে বিভিন্ন স্থানে থাকা তিল ভিন্ন ভিন্ন তাৎপর্য...
27/04/2015

শরীরের কোথায় তিল থাকলে কী হয় ?
২০১৫ এপ্রিল ২৭ ৬:০০:১৮

লোকজ ধারণা মানুষের শরীরে বিভিন্ন স্থানে থাকা তিল ভিন্ন ভিন্ন তাৎপর্য বহন করে। শরীরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকম তিল হতে পারে। কারও ক্ষেত্রে এটা নাকি শুভ, আবার কারও ক্ষেত্রে নাকি অশুভ। তিল নিয়ে যারা চর্চা করেন তারা বলেন, এ তাৎপর্য নির্ভর করে চারটি বিষয়ের ওপর। সেগুলো হলো- তিলের আয়তন, রং, কেশময়তা ও আকার। অর্থাৎ চারটি বিষয়ের ওপর নির্ভর করে তিলের ফলাফল। তিল খুব বেশী গাঢ় রংয়ের হলে ফল অশুভ। তিলের ওপর লোম বেশী হলে লক্ষণ অশুভ। স্থানভেদে এসব তিলের তাৎপর্য পাল্টে যায়। বিভিন্ন জার্নাল, পঞ্জিকা এবং এ সংক্রান্ত বিভিন্ন পুস্তক তেকে তথ্য নিয়ে এ প্রতিবেদনটি সাজানো। যাহোক, তিল নিয়ে প্রচলিত বিশ্বাস কী বলে দেখুনঃ

:) গালে তিল
ডান গালে তিল সৌভাগ্যের প্রতীক। বিবাহিত জীবনে এরা খুব সুখী হয়। অপরদিকে কোনো নারীর বাঁ গালে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন নিরানন্দে কাটে। এদের কারও কারও কাছে সাফল্য ধরা দেয় ঠিকই, কিন্তু তা বহু কাঠখড় পোড়ানোর পর। ততদিনে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য অনেক দূর চলে যায়।

:) চিবুকে তিল
চিবুকের যে কোনোদিকে তিল থাকা অতি সৌভাগ্যের লক্ষণ। চিবুকে তিলধারীরা খুব সহজে জনপ্রিয়তা পায়। রাজনীতিতে তাদের শক্ত অবস্থান হয়। পাশাপাশি তারা আর্থিক সৌভাগ্যবান হন। তারা প্রেমিক মনের হন। তবে অতিরঞ্জিত হওয়ার কারণে প্রেমিক-প্রেমিকার দূরত্ব বাড়ে।

:) কানে তিল
ডান কানে তিলধারীরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপনে অভ্যস্ত হন। বিশেষ করে পিতা-মাতার প্রতি একনিষ্ঠ হন। বাঁ কানে তিল দায়িত্বজ্ঞানহীনতা নির্দেশ করে।

:) চোখে তিল
ডান চোখের ভেতরে কিংবা আশপাশে তিল তীক্ষ্ণ বুদ্ধি-বিবেচনা বোঝায়। তারা আবার কখনো কখনো নিষ্ঠুরও হন। তবে বৈষয়িক কর্মকাণ্ডে সফল হন। বাঁ চোখে তিলধারীকে সাধারণত কর্ম ও ব্যক্তিজীবনে দুর্ভোগে পড়েন। বা চোখে তিলের কারণে দাম্পত্যে সন্দেহ বাড়তে পারে। শেষ বয়সে স্বাস্থ্যহানি ঘটতে পারে।

:) পিঠে তিল
পিঠে তিল থাকা উদারতার লক্ষণ। এরা দয়ালু ক্ষমতাবান সাহসী ও দৃঢ়চেতা হন। এরা যেমন পরামর্শ শোনেন, অন্যকে পরামর্শ দিতেও পছন্দ করেন। যুক্তিতর্কে তাদের সঙ্গে পেরে ওঠা কঠিন। আর পিঠের নিচের দিকে তিল থাকলে এরা কিছুটা আরামপ্রিয় হন; বিপরীত লিঙ্গের প্রতি দুর্ণিবার আকর্ষণ থাকে। পিঠের নিচ দিকে তিলধারী মেয়েরা হন যথেষ্ট আবেদনময়ী।

:) বাহুতে তিল
ডান বাহুতে তিল থাকা সৌভাগ্যের পরিচায়ক। এরা বুদ্ধি ও শক্তিতে বেশ এগিয়ে থাকেন। আর্থিকভাবেও স্বাচ্ছন্দ্যে থাকেন। এদের দাম্পত্য জীবন হয় মধুর। বাম বাহুতে তিল থাকলে দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়তে চায় না।

:) গোড়ালিতে তিল
গোড়ালিতে তিলধারীরা পণ্ডিত মনষ্ক হন। মেয়েদের গোড়ালিতে তিল থাকলে কাজ-কর্মে চটপটে হন। বিশেষ করে রান্না-বান্নায় পারদর্শী হন।

:) পেটে তিল
পেটে তিল থাকা শুভ নয়। সাধারণত পেটে তিলধারীরা অলস ও কামুক স্বভাবের হন। তাদের আচার-আচরণে সুরুচির ছাপ থাকে না। কখনো কখনো তারা ভোজনরসিকও হন। তলপেটে তিল থাকলে গোপনাঙ্গে বিভিন্ন অসুখের আশঙ্কা থাকে। কখনও কখনও এর উল্টোও ঘটে।

:) বুকে তিল
বুকের ডানদিকে তিল থাকলে অর্থ ও সুখ্যাতি দুই-ই অর্জিত হয়। এরা উদার স্বভাবের হন। তবে সতর্ক না হলে অর্জিত সম্পদ বেহাত হতে পারে। বুকের বাঁ দিকে তিল থাকলে সাফল্য অর্জন কম হলেও তা দীর্ঘায়িত হয়। এরা জীবনে খুব বড় হতে না পারলেও জীবন সুখেই কাটে। বুকের মাঝখানে তিল দুর্ভাগ্যের পরিচায়ক। দাম্পত্য জীবনে পরকীয়া সমস্যা হতে পারে। মাঝে-মধ্যে অর্থ-কষ্টও হতে পারে।

:) পায়ের পাতায় তিল
ডান পায়ের পাতায় তিল ভ্রমণের সম্ভাবনা ইঙ্গিত করে। বাঁ পায়ের পাতায় যাদের তিল থাকে তারাও জীবনে ভ্রমণের সুযোগ পান, কিন্তু প্রায়ই তারা নিস্ফল ভ্রমণে সময় ও অর্থ অপচয় করেন।

:) কপালে তিল
কপালের ডানদিকে তিল থাকা বিশেষ সৌভাগ্যের পরিচায়ক। প্রবল মানসিক শক্তিতে বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করতে পারেন তারা। সাধারণত এরা হন সৌভাগ্যবান। কপালের বাঁ দিকে তিল থাকলে দুর্ভাগ্য হাতছানি দেয়। প্রচুর অর্থোপার্জন করেও তারা সঞ্চয়ী হন না। কখনো কখনো নৈতিক স্খলনও ঘটে। কপালের মাঝখানে তিলধারীরা বিশ্বস্ত প্রেমিক হন। খুব সুখী হন বিবাহিত জীবনে।

:) হাতে তিল
ডান হাতে তিল থাকলে কর্মোদ্যমী হন। কিন্তু বাঁ হাতে তিল থাকলে কর্মোদ্যমী হলেও কাজের যথাযথ মূল্যায়ন প্রায়ই হয় না। নিতম্বে তিল
পুরুষের নিতম্বে তিল কামুক ও আবেদনময় স্বভাবের পরিচায়ক। অন্যদিকে মহিলাদের ক্ষেত্রে তা বেশি সন্তান প্রজননের ইঙ্গিত দেয়। এরা পুরুষের চাইতেও বেশি কামুক হন। অনেক ক্ষেত্রে এ কারণটাই তাদের দাম্পত্য জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়।

:) নাকে তিল
নাকে তিল থাকা বিশেষ সৌভাগ্যের লক্ষণ। ডানে তিল সৌভাগ্যের মাত্রা ইঙ্গিত করে। নাকের বাঁ দিকে তিলধারীরা সৌভাগ্যের দেখা পান। আর নাকে তিলধারী নারীরা স্বামীর ভালোবাসা বেশী পান।

:) কাঁধে তিল
ডান-বাঁ, যে কাঁধেই তিল থাকুক তা কঠোর পরিশ্রমের নির্দেশনা দেয়। ডান কাঁধে তিল থাকলে পরিশ্রমে সাফল্যের দেখা মেলে। কিন্তু বাঁ কাঁধের তিল কিছুটা দুর্ভাগ্যেরও ইংগিত দেয়।

:) গলায় তিল
গলায় তিল সৌভাগ্যের নির্দেশনা দেয়। ডান দিকে থাকলে এর পূর্ণ কার্যকারিতা দেখা যায়; গলার বাঁ দিকে থাকলেও কখনো কখনো সম্পদহানি ঘটে। বৈবাহিক জীবনে জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে। পুরুষের গলায় তিল থাকলে স্ত্রীর ভালোবাসা বৃদ্ধি পায়। আঙুলে তিল
ডান হাতের বুড়ো আঙুলে তিল থাকলে বিপরীত লিঙ্গের মাধ্যমে আর্থিক সচ্ছলতা আসার সম্ভাবনা থাকে। আর তর্জনির তিল কর্মস্থলে সাফল্য নির্দেশ করে।

Address

Dhaka City
Dhaka
1000

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাক্তার আছেন ヽ এলোপ্যাথি - হোমিওপ্যাথি - প্রাথমিক চিকিৎসা ••• posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category