BeFit BeSmart

BeFit BeSmart স্বাস্থ্য ও লাইফ স্টাইল ভিডিও ও আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়।

01/09/2025
17/08/2025

আগামী বছর শেখ মুজিবের ভক্ত আরো বেশি দেখবেন৷ তখন জুতা মারা কর্মসূচি দিলে লোকজনরে আপনার পাশে পাবেন না।

এর পরের বছর মুজিব ভক্ত আরো বাড়বে। তখন জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি দিলে লোকজন আপনারে নিয়ে হাসবে, আপনার চেনা-পরিচিত লোকজনই দেখবেন মুজিবভক্ত হয়ে গেছে।

এরপরের বছর মুজিবভক্ত আরো বাড়বে, মুজিবভক্তের সাথে আপনার চায়ের দোকানে তর্ক করতে হবে। আপনি হেরে যাবেন। তখন আপনি জুতা মারা কর্মসূচি ডাকলে লোকজন আপনারেই জুতা মারবে।

এটা আসলে মুজিবকে ভালোবাসার ব্যাপার না। এটা আওয়ামীলীগকে ফিরিয়ে আনতে চাওয়ার ব্যাপার। স্বাদে ফিরিয়ে আনতেছে এমনও না, নিরুপায় হয়ে ফিরিয়ে আনতে হচ্ছে।

৫ আগস্টের আগে দেশে আওয়ামীলীগ খুব কম ছিলো। যাঁরা ছিলো তাঁরা আওয়ামীলীগ করলেও আওয়ামীলীগকে ভালোবাসতো না। ৫ আগস্টের পর দেশে আওয়ামীলীগ বেড়েছে, অনেক নিরপেক্ষ লোক আওয়ামীলীগ হয়ে গেছে এবং তাঁরা লীগকে ভালোবাসতেছে।

আর্ট ও কালচারের লোকজন এবং লিভারেল সেকুলাররা আওয়ামীলীগকে ভয়ে সমীহ করতো, তেলবাজি করতো সুবিধা পাওয়ার জন্য, কিন্তু গোপনে ঠিকই গালিগালাজ করতো। ৫ আগস্ট তাঁরা খুশিই হইছিলো। কিন্তু তাঁরা লিটারেলি আওয়ামী লাভার হয়ে গেছে এখন। কারণ ৫ আগস্টের পর দেশে আর্ট কালচারকে স্পেস দেওয়া হয় নি। মনে হইছে দেশটা আসলে আফগানিস্তান হয়ে যাবে।

আমি এমন লোকজনকে জানি যাঁরা জুলাইয়ে ছাত্রদের সমর্থন দিয়েছিলো, টাকা দিয়েছিলো, এবং আন্দোলনেও গিয়েছিলো, এরকম লোক এখন জুলাইয়ের নাম শুনতে পারে না। নাক সিঁটকায়। হতাশ হয়ে রাগে দুঃখে জুলাইকে গালি দিতে চায়।

গতকাল অনেকেই ভয়ে মুজিব পিরিতি দেখাইতে পারে নাই। যাঁরা দেখাইতে চাইছে তাঁদের সংখ্যা অনেক। জয়া আহাসানরা আসলে মুজিব লাভার না। তাঁরা মূলত এখন আওয়ামীলীগ হয়ে গেছে। তাঁরা আওয়ামীলীগকে ফেরত আনতে চায়। কারণ তাঁরা মনে করতেছে এই দেশে শিল্প-সংস্কৃতির চর্চা করতে হলে লীগ ছাড়া কোন বিকল্প নাই। এমনকি তাঁদের জীবনের নিরাপত্তাও নাই। এবং এই বিশ্বাসের কারণ ৫ আগস্টের পর থেকে আমাদের আহাম্মকি, মববাজি ও ট্যাগিং।

৫ আগস্টের পর থেকে শুধু প্রতিহিংসার ট্যাগিং হয়েছে- এ নাস্তিক, ও শাতেম, ঐটা শাহবাগী, এটা মালাউন। এসব। আর্ট-কালচারের স্পেস সংকুচিত করে, সেকুলার লিবারেলদের বিরুদ্ধে পাইকারি ঘৃণা উস্কে দিয়ে একধরণের এক্সট্রিম কনজার্ভেটিভ আবহ সৃষ্টি করেছে। মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে তাচ্ছিল্য ও ঘৃণা প্রদর্শন এবং একাত্তর বিরোধীদের নাচন তো আছেই।

কোন কিছুর কোন উন্নয়ন হয় নি। যাঁরে দিয়ে যে কাজটা হবে তাঁরে সেই পদে বসাইতে হবে। না ও স্বৈরাচারের দোসর, এর সাথে ওর ছবি আছে, ও দালাল এসব বলে বলে যোগ্য লোকদের বাদ দিয়ে অযোগ্য নির্বোধ কনজার্ভেটিভদের বসাইছে সব জায়গায়।

ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে আওয়ামীলীগের সাথে ছবি থাকা লোকজনকে লীগের দোসর বলে মববাজি করে বাসা থেকে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে থানায় তুলে দিছে। এরা সবাই মুক্তি পেয়ে বের হয়ে গেছে ঠিকই। কিন্তু মববাজির কারণে ঐ লোকগুলোর ফ্যামিলি, আত্মীয়-স্বজন যে ট্রমা পাইছে সেই ট্রমা জুলাইয়ের প্রতি বিরুদ্ধাচারণ তৈরি করছে।

জুলাইয়ের মিছিলগুলো আরেকবার দেখেন, রং মশাল হাতে ছেলেরা আছে, টি-শার্ট পড়া মেয়েরা আছে। এদেরকে আপনি এখন আর আমাদের কারো সাথে দেখবেন না।

ক্রমাগত মাজার ভাঙা, লালন আখড়া ভাঙা, লালন উৎসব হইতে না দেওয়া, গানের আসরে হামলা, নাটক বন্ধ করে দেওয়া, গায়ে হলুদে গান বাজনা করায় গায়ে হলুদ বন্ধ করে দেওয়া, বাসে করে গান বাজিয়ে যাওয়ার কারণে বাস আটকে রাখা, পর্যটন এলাকা থেকে মেয়ে টুরিস্টদের তুলে দেওয়া, পর্দা না করলে কান ধরে উঠবস করানো, মেহজাবিনকে শো-রুম উদ্বোধন করতে না দেওয়া। আরো অনেক বলা যায়। সব জায়গায় প্রো কনজার্ভেটিভ লোকজনের আস্ফালন।

ইভেন মমতাজকে গ্রেফতার করানোর পক্ষে আমি না। এরা পয়সার গায়কী ও নর্তকী। পয়সা দিয়ে আমি মমতাজকে জুলাইয়ের গান গাওয়াইতাম।

মনে হয় না সাদমান মুক্তাদির, প্রিন্স মাহমুদ, মানজুর মাতিনরা আর জুলাইকে ঔন করে।

উনাদের হারিয়ে আপনারা যাঁদের উপর ভরসা করে আগাচ্ছেন, উনারা খুব সহজে বেচা যায়। তাঁদের সেই ইতিহাস আছে।

জুলাই নিয়ে গান,কবিতা, গল্প, সিনেমা, পথনাটক, মূকাভিনয় হচ্ছে না কেন? কেমনে হবে? কারা করবে? পুরো দেশটাই মনে হয় যে আর্ট-কালচার বিরোধী।

ব্যক্তিস্বাধীনতাকে চাপিয়ে রাখা যায় না। মাথা যত দ্রুত খুলবে ততো ভালো। আর্ট-কাললচারের লোকজনকে এবং সেকুলার-লিভারেলদের স্পেস দিন। এই কাজটা করতে না পারলে আওয়ামীলীগ বাংলাদেশে ১০০% ফিরবে।

সব অপপ্রচার আর অতিরঞ্জনের মাঝে সবচেয়ে ধ্রুব সত্য হচ্ছে বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতার স্থপতি, অবিসংবাদিত প্রধান নেতা। যে স্...
14/08/2025

সব অপপ্রচার আর অতিরঞ্জনের মাঝে সবচেয়ে ধ্রুব সত্য হচ্ছে বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতার স্থপতি, অবিসংবাদিত প্রধান নেতা।
যে স্বাধীনতা এনেছেন তিনি, কমবেশী তার সুফল ভোগ করছি আমি, আপনি সবাই।
পরম শ্রদ্ধা আর কৃতজ্ঞতার সাথে স্বরণ করছি বঙ্গবন্ধুকে। মাগফেরাত কামনা করছি তার ও তার পরিবারের সকলের।

14/08/2025
28/07/2025

🔎 𝗪𝗲’𝗿𝗲 𝗟𝗼𝗼𝗸𝗶𝗻𝗴 𝗳𝗼𝗿 𝗮 𝗕𝗿𝗮𝗻𝗱 𝗣𝗿𝗼𝗺𝗼𝘁𝗲𝗿!

🎬 Be the face of our next promotional video
📍 Location: Dhaka & Beyond (You can submit from anywhere!)
📩 DM us your demo video – scripted or natural!
📩 𝗦𝗲𝗻𝗱 𝗶𝘁 𝘁𝗼: 𝗴𝗼𝗳𝗼𝗿𝗶𝗻𝗴𝘁𝗿𝗮𝘃𝗲𝗹@𝗴𝗺𝗮𝗶𝗹.𝗰𝗼𝗺

✨ 𝘉𝘦 𝘢 𝘱𝘢𝘳𝘵 𝘰𝘧 𝘎𝘰𝘍𝘰𝘳𝘪𝘯𝘨’𝘴 𝘦𝘹𝘤𝘪𝘵𝘪𝘯𝘨 𝘫𝘰𝘶𝘳𝘯𝘦𝘺 𝘢𝘯𝘥 𝘪𝘯𝘴𝘱𝘪𝘳𝘦 𝘵𝘩𝘰𝘶𝘴𝘢𝘯𝘥𝘴 𝘵𝘰 𝘵𝘳𝘢𝘷𝘦𝘭!
Let your personality shine on screen! 🌍

21/07/2025
দারিদ্র্য নিয়ে কথা বলবে না! তুমি সবসময় গরিব ছিলে এবং কোনোরকম টিকে থাকতে তোমাকে নিদারুণ কঠিন সংগ্রাম করতে হয়েছে—এই তথ্...
18/06/2025

দারিদ্র্য নিয়ে কথা বলবে না!
তুমি সবসময় গরিব ছিলে এবং কোনোরকম টিকে থাকতে তোমাকে নিদারুণ কঠিন সংগ্রাম করতে হয়েছে—এই তথ্য প্রচার করাতে দুনিয়ার ধনসম্পদ বা সুখ কিছুই বাড়ে না। দারিদ্র্য নিয়ে গর্ব করার মতো কিছু নেই, ঠিক যেমন মূর্খতা নিয়ে গর্ব করার কিছু নেই!

পুরনো যে কথাটি প্রচলিত আছে—'গরিব হওয়া কোনো লজ্জার বিষয় নয়'—এটি অর্ধসত্য।
প্রকৃত অর্থে, গরিব হওয়াটাই আসলে একটি লজ্জার বিষয়।

দারিদ্র্য নিয়ে কথা বলা, দুঃখগাঁথা শোনানো বা গরিব থাকার ইতিহাসকে গর্বের বিষয় হিসেবে তুলে ধরা মোটেও গঠনমূলক নয়। এতে ব্যক্তি বা সমাজের উন্নতি হয় না, বরং তা পিছিয়ে পড়ার মানসিকতা তৈরি করে।
দারিদ্র্যকে আত্মপরিচয় হিসেবে লালন করা বা গর্বের বিষয় হিসেবে দেখানো জীবনের অগ্রগতির পথে বাধা সৃষ্টি করে।
গরিব ছিলে সেটা নিয়ে পড়ে না থেকে, কীভাবে উন্নতির পথে যাবে তা নিয়ে ভাবতে এবং কথা বলতে হবে।

কেউ গরিব হয় বা কঠিন সংগ্রামে আটকে থাকে তিন কারণে— (ক) তারা অজ্ঞ, (খ) তারা অলস, এবং (গ) তারা অযোগ্য।
এটা শুনতে কর্কশ লাগতে পারে। তুমি হয়তো এখনই উত্তেজিত হয়ে পড়বে এবং বলতে চাইবে যে, বস্তিতে বসবাসকারী গরিবরা বা মজুরি নির্ভর শ্রমিকদের তো কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই, ইত্যাদি ইত্যাদি।

কিন্তু একটু থামো।
মজুর শ্রেণিই আসলে এই পৃথিবীর মালিক। তারাই সবকিছু তৈরি করেছে এবং চাইলে আগামীকালই তারা এগুলোর মালিকানা অধিকারে নিতে পারে। তাদের মালিকদের জন্য সম্পদ উৎপাদন করার পরিবর্তে তারা যেকোনো সময় কারখানাগুলো ব্যবহার করে নিজেদের জন্য জিনিসপত্র তৈরি শুরু করতে পারে।

কিন্তু তারা তা করে না, কারণ তারা— (ক) এতটাই অজ্ঞ যে, তারা জানেই না এই জগৎ তাদেরই; (খ) এতটাই বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে অলস যে, তারা চিন্তা করে না এবং তাই আবিষ্কারও করে না যে, এই জগৎ তাদেরই; এবং (গ) তারা অযোগ্য, কারণ তারা চিন্তা করে না।

বুদ্ধিবৃত্তিক আলস্যই জনগণকে নিচে আটকে রাখে। তারা অন্য সবভাবে কঠোর পরিশ্রম স্বেচ্ছায় করে, কিন্তু টেকসই ও ধারাবাহিক চিন্তার পরিশ্রমকে এড়িয়ে চলে। আর যেহেতু তারা তাদের চিন্তা অন্য লোকদেরকে করতে দেয়, সেকারণেই তারা হলো দাস। তারা নিজের মস্তিষ্ক ও বিচারশক্তি ব্যবহার না করে অন্যের মত, বিশ্বাস ও আদেশের ওপর নির্ভর করে চলে।

যতদিন সিনেমা হলগুলো ভিড়ে ঠাসা থাকবে, আর পাবলিক লাইব্রেরিগুলো ফাঁকা থাকবে, ততদিন সাধারণ মানুষ মজুরি-দাস (wage slaves) হয়েই থাকবে।

আমি তোমাকে এসব বলছি, যেন তুমি বুঝতে পারো—দারিদ্র্য নিয়ে কথা বলার নিরর্থকতা কতটুকু। দারিদ্র্য ও প্রতিকূলতার কথা বলে বেড়ানোয় কারো কোনো উপকার হয়না। এটা কেবল মানুষকে ঠেলে দেয় সস্তা বিনোদনে লিপ্ত হওয়া কিংবা নানা ক্ষণস্থায়ী আনন্দে তার দুর্দশা ভুলে থাকার চেষ্টার দিকে।

তুমি যত বেশি তোমার কঠিন সময়ের ব্যাপারে বলবে ও ভাববে, তত বেশি তুমি কোনো মনের মাদক (mental narcotic) নিতে ক্ষুধিত হবে, কিছু সময়ের জন্য তোমার দুর্দশার তীব্রতা কমাতে। এর ফলে আরো দীর্ঘ সময় তুমি ভুগবে।

তাদের দারিদ্র্য নিয়ে অবিরাম লেখালেখি ও আলোচনা করা—গরিব জনগণকে গরিব রাখতে এর চেয়ে কার্যকর কোনো পদ্ধতি আর নেই!
এটা তাদের মনে গেঁথে দেয়—তারা অসহায়, অক্ষম, তাদের মুক্তির পথ বন্ধ।

তাই,
আগামীর সুসময় সম্পর্কে কথা বলো।
সুসময় আসছেই। তবে এটা কত দ্রুত আসবে তা নির্ভর করে কতজন মানুষ এটা নিয়ে চিন্তা করে এবং কথা বলে তার উপর।
যারা বস্তিতে বাস করে তাদের অবস্থার শোচনীয় ছবি দেখিয়ে বেড়ানোর পরিবর্তে, আগামীর শহরটায় যারা বাস করবে তাদের জীবনযাত্রার সুন্দর চিত্রগুলো দেখাও।

তুমি দশজন লোককে বর্তমান কষ্ট-দুর্দশা কমাতে ব্যস্ত করার চেয়ে বেশি কল্যাণ সাধন করবে—যদি তুমি একজন মানুষকেও আগামীর সেই সুন্দর শহরের জন্য কাজ শুরু করতে অনুপ্রাণিত করতে পারো!
কারণ, সত্যিকারের পরিবর্তন আসে তখনই—যখন কেউ স্বপ্ন দেখে ও সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে কাজ শুরু করে।

শিশু শ্রম এবং কারখানার খারাপ অবস্থার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার বদলে, শ্রমজীবী মানুষদের বুঝাও—তারা যখন জেগে উঠবে এবং নিজেদের জন্য ইন্ডাস্ট্রিজ পরিচালনা করতে শুরু করবে, তখন কত চমৎকার উন্নত অবস্থা তারা পাবে।

সাধারণ মানুষ কোনো শৃঙ্খলে আটকে নেই, তারা শুধু অজ্ঞতা এবং বুদ্ধিবৃত্তিক অলসতায় বন্দি।
তারা যা চায়, তা-ই পেতে পারে—যদি তারা চিন্তা করা শুরু করে!
আর তাদের চিন্তা করানোর উপায় হলো—ধনসম্পদ ও সমৃদ্ধির কথা বলা। এটাই জনসাধারণের জন্য উপযুক্ত দর্শন। এবং একই ব্যাপার একজন ব্যক্তি হিসেবে তোমার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

যদি জনসাধারণ প্রস্তুত না হয় বা উপরে উঠতে ইচ্ছুক না হয়, তাহলে তোমাকে তাদের সঙ্গে নিচে পড়ে থাকতে হবেনা; তুমি চাইলে এর ঊর্ধ্বে উঠতে পারো।
কিন্তু তুমি কখনোই এর ঊর্ধ্বে উঠতে পারবেনা, যদি তুমি তাদের সাথে নিজেকে সবসময় বলতে থাকো যে, তুমি নিচে পড়ে আছো।
তুমি যদি নিজের ব্যাপারে বার বার বলো যে, তুমি কঠিন অবস্থায় আটকে আছো, তাহলে তুমি এই অবস্থার বাইরে বেরোতে পারবে না!

তুমি যদি বার বার নিজেকে এমন একজন ব্যক্তি হিসেবে দেখো, যে জীবনে কঠিন সময় পার করছে, তাহলে তুমি আগের মতোই কঠিন সময় পার করতে থাকবে!

তোমার মা-বাবা কত দরিদ্র ছিল, অথবা তুমি শৈশবে কত কষ্টে ছিলে—এসব গল্প বোলো না।
এসব কথা বলার মানে মানসিকভাবে অতীতের সেই দুর্দশার অবস্থায় ফিরে যাওয়া; আর মানসিকভাবে সেই অবস্থায় ফিরে যাওয়া মানে বাস্তবেও ঐ অবস্থাকে আমন্ত্রণ জানানো।

তোমার কৈশোর ও যৌবনে যে সুখের সময়গুলো পেয়েছিলে তা নিয়ে কথা বলো এবং সমস্ত দুঃখের সময়গুলো ভুলে যাও।
তুমি কত কঠোর পরিশ্রম করেও কত কম পেয়েছো তা নিয়ে কথা বলো না।
যদি তুমি বেকার পরিশ্রম করে থাকো, তাহলে তুমিই মাথামোটা ছিলে।
আর তোমার উচিত নয় নিজেকে মাথামোটা হিসেবে প্রচার করা।

তোমার করা ভালো কাজের কথা বলো, আর সেই কাজের জন্য তুমি যে ভালো বিনিময় পেয়েছো সেটাও বলো; তাহলে এভাবে তুমি নিজেকে একজন দক্ষ ও যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে উপস্থাপন করবে, যে কিনা ভালো পারিশ্রমিক অর্জন করতে পারে।

ছলনা, মিথ্যা, চতুরতা, দুষ্টামি, ভন্ডামি এবং দুনম্বরীর আশ্রয় নিয়ো না। উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে নয় বরং নির্ভেজালভাবে নিজেকে শ্রেষ্ঠ মানুষদের সমতুল্য ঘোষণা করো এবং যে চমৎকার জীবন তুমি পেতে যাচ্ছো ও সমৃদ্ধিলাভের প্রক্রিয়ার ভিতর আছো তা বর্ণনা করো।

উদাহরণ হিসেবে, তোমার বর্তমান আউটফিট নিয়ে লজ্জিত, দুঃখিত, হীনম্মণ্য হয়োনা, তোমার কম পোশাক থাকার কথা বলোনা বা ‘পরার জন্য কিছুই নেই’ বলোনা।
বরং তুমি যে সুন্দর দামী পোশাকগুলোর জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছো বা ব্যবস্থা করছো, সেগুলোর কথা ভাবো।

অভাব নয়, সম্ভাবনার দিকে মনোযোগ দাও।
ভবিষ্যতের সৌন্দর্য কল্পনা করো এবং সেটার দিকে এগিয়ে চলো।
কোনোভাবেই দারিদ্র্যের কথা বলো না, আলোচনা কোরো না।
দারিদ্র‍্যের অস্তিত্ব আছে—এমন ধরেই নিও না।
অভাবকে বাস্তব বলে স্বীকার করো না।

তোমার জীবনে কোনো দারিদ্র্য নেই।
ধনসম্পদের কথা বলো, চিন্তা করো।
সমৃদ্ধির কথা বলো, চিন্তা করো।

Red Pill

17/06/2025

📢 জরুরি ঘোষণা – ইরানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য 🇧🇩🇮🇷
GoForing Travel এর পক্ষ থেকে ইরানে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশি নাগরিক ও তাদের আত্মীয়দের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:

বর্তমানে ইরানের উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ সরকার জরুরি ভিত্তিতে যোগাযোগের জন্য বিশেষ হটলাইন চালু করেছে। সেখানে অবস্থানরত কেউ বিপদে পড়লে বা আপনজনদের খোঁজখবর নিতে চাইলে নিম্নোক্ত নম্বরগুলোতে যোগাযোগ করুন (WhatsApp সহ):

📞 বাংলাদেশ দূতাবাস, তেহরান (হটলাইন):
➤ +98 990 857 7368
➤ +98 912 206 5745

📞 পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ঢাকা (হটলাইন):
➤ +880 171 201 2847

✅ দয়া করে এই তথ্যটি আপনার পরিচিত সকল প্রবাসী ভাই-বোনদের জানিয়ে দিন।
✅ জরুরি পরিস্থিতিতে সহযোগিতার জন্য এসব নম্বরে সরাসরি যোগাযোগ করুন।

🔺 GoForing Travel সব সময় প্রবাসীদের পাশে।

🌐 www.goforingtravel.com
📱 WhatsApp: 01988665539

#জরুরি_সহায়তা

02/06/2025

Job Circular: Office Executive & Content Creator
📍 Location: ICT Tower (Level 14), E-14/X, Agargaon, Dhaka-1207
🕘 Office Hours: 9:00 AM – 5:00 PM (Saturday to Thursday)
📆 Job Type: Full-time | On-site
Position Overview
Goforing Travel is looking for energetic, organized, and creative individuals to join as Office Executive & Content Creator. The ideal candidate will manage office operations and support digital content for our growing travel brand.
Key Responsibilities
• Handle ticket booking, customer communication, and data entry
• Use CRM software to manage client data and follow-up tasks
• Create and edit content for Facebook, Instagram, and travel ads
• Support short video making for marketing purposes
• Assist in visa processing, documentation, and form handling
• Provide support to walk-in clients and coordinate with internal teams
Eligibility
• Fresher can apply – training will be provided
• Must be proactive, tech-savvy, and capable of multitasking
• Familiarity with social media tools (Facebook, Canva, basic video editing)
• Candidates from Agargaon or Mirpur are preferred
Salary & Benefits
• Monthly salary based on experience
• Performance-based incentives and bonus
• Friendly team and growth-oriented environment
How to Apply
Send your CV to: goforingtravel@gmail.com
Subject: Application for Office Executive & Content Creator
WhatsApp for queries: 01988665539



বাটা একটি চেকোস্লোভাকিয়ান প্রতিষ্ঠান। পরে এটা কানাডা হয়ে এখানে এসেছে। এটার হেডকোয়ার্টার সুইজারল‍্যান্ডে। এই প্রতিষ্ঠানে ...
07/04/2025

বাটা একটি চেকোস্লোভাকিয়ান প্রতিষ্ঠান। পরে এটা কানাডা হয়ে এখানে এসেছে। এটার হেডকোয়ার্টার সুইজারল‍্যান্ডে। এই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত অস্ট্রেলিয়ান ওডারল‍্যান্ড মুক্তিযুদ্ধে আমাদের পক্ষে লড়াই করেছিলেন। এখানে ইসরা - হেল নাই। পেপসি হলো একটি কোম্পানী যার প্রতিষ্ঠাতা কেলেব সাহেব ছিলেন খ্রীষ্ট ধর্মাবলম্বী। এতে শেয়ার আছে জেপি মর্গান - চেজ এর যারা বাংলাদেশের ইসলামী ব‍্যাংকের শেয়ারে ছিলো। ইসলামী ব‍্যাংকে যারা ছিলো তারা পেপসিতে আছে। এবার কি করবেন? ইসলামী ব‍্যাংকে ডিপিএস বন্ধ করবেন? পেপসি হলো ইয়ামের মালিক আর ইয়াম হলো কেএফসির মালিক। এখানেও ইসরা - হেল নাই। কে এফ সির প্রতিষ্ঠাতা কর্নেল সান্ডার্স একজন আমেরিকান। ইসরা - হেল এর কেউ না।

হে মুর্খ লোকেরা - আপনারা যে বিশ্বকাপ ফুটবল আর ক্রিকেট দেখেন সেই খেলা দেখতে নভেলস‍্যাট নামে একটা কোম্পানির ডিকোডার লাগে। এইটা ইসরা - হেলের কোম্পানি। লালিগা - প্রিমিয়ার লীগ এগুলোতেও এটা লাগে। এবার খেলা দেখা বন্ধ করেন। পারবেন? এটা পারলে কাজ হবে। সরকার যে পেগাসাস দিয়ে ফোনের মধ‍্যে আড়ি পাতে ঐটা ইসরা - হেল থেকে কেনা। সরকারকে কিছু বলবেন? এখন কি সরকার ভয়কট? চট্টগ্রাম বন্দরে যে বড় বড় মাল চেক করার সিকিউরিটি স্ক‍্যানার আছে। সেখানে ইসরা - হেল থেকে আনা কয়েকটা আছে। এবার বন্দর দিয়ে মাল আনা নেয়া ভয়কট করবেন? অধিকাংশ বিমানে ইসরা - হেল এর যন্ত্র আছে। বিমানে চড়া বাদ দেবেন?

ভাই রে - দুনিয়াটা থালাইভাদের হাতে। এখনো ভুজলে ভুজিয়া - না ভুজলে কাজিয়া। ই লোন মুখোশকে নিয়ে নাচছেন। তার সমর্থন কোথায়? সেইটা জানেন? জোকার বার্গার ভাইয়ার মুখপুস্তিকা? উনি কোন দিকে? সেটা জানেন? নিজের পিসি আর সেলফোন এখন আছাড় দেবেন নাকি? স্টার - লিঙ্গস টা কি করবেন?

Noor Tushar

ফিলিস্তিনিদের পাশে বাংলাদেশযেখানে অন্যায়, দখল আর নিপীড়ন—সেখানে ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোই মানবতা।গাজা আজ রক্তাক্ত। শিশুরা হ...
07/04/2025

ফিলিস্তিনিদের পাশে বাংলাদেশ

যেখানে অন্যায়, দখল আর নিপীড়ন—
সেখানে ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়ানোই মানবতা।

গাজা আজ রক্তাক্ত। শিশুরা হারাচ্ছে বাবা-মা, মায়েরা হারাচ্ছে সন্তান।
বোমার শব্দে থমকে যাচ্ছে পুরো একটি জাতির স্বপ্ন।

বাংলাদেশ সবসময়ই নিপীড়িতের পাশে ছিল, আছে, থাকবে।
আমরা ফিলিস্তিনের ন্যায্য অধিকারের পক্ষে, আমরা স্বাধীনতার পক্ষে।

ফিলিস্তিন তুমি একদিন জয়ী হবে।

Celebrating my 6th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
25/03/2025

Celebrating my 6th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

Address

434/1 Block-C Khilgaon Chourasta Khilgaon
Dhaka
1219

Telephone

+8801680080089

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BeFit BeSmart posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to BeFit BeSmart:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

BeFit BeSmart

স্বাস্থ্য ও লাইফ স্টাইল বিষয়ক ভিডিও ও আর্টিকেল প্রকাশ করা হয়। একটি অলাভজনক কার্যক্রম। সামাজিক দায়বদ্ধতা প্রকাশের একটি মাধ্যম।