Dr. Amanot khan physiotherapy center.

17/11/2025

17/11/2025

২০ নভেম্বর বিশ্ব পাইলস দিবস উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প।

13/11/2025

**ডক্টর আমানত খান ফিজিওথেরাপি সেন্টার**
আপনার ব্যথা—আমাদের কাজ।
কোমর, ঘাড়, কাঁধ, হাঁটুর ব্যথা কিংবা অপারেশন পরবর্তী পুনর্বাসন — ডক্টর আমানত খান ও অভিজ্ঞ টিম সমাধান দেবেন ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা, থেরাপিউটিক এক্সারসাইজ ও ম্যানুয়াল থেরাপি দিয়ে।
✅ নির্ভরযোগ্য পরীক্ষা ও কাস্টমাইজড প্ল্যান
✅ আধুনিক যন্ত্রপাতি ও হাতের দক্ষতা
✅ শান্তি-ভিত্তিক রিহ্যাব প্রোগ্রাম
📍 ঠিকানা:মিরপুর -১ কলওলাপাড়া
📞 যোগাযোগ: ০১৬৭৫৩২৮৭৪০(ওয়াটসঅ্যাপ)
👉 আজই অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন — সুস্থ জীবনের পথে প্রথম ধাপ নিন।

কোমর/ঘাড়/কাঁধে ব্যথা? আর ছাড়বেন না!
ডঃ আমানত খান ফিজিওথেরাপি সেন্টারে ব্যক্তিগত রিহ্যাব ও দ্রুত আরাম।
📞সরাসরি ফিজিওথেরাপিষ্ট
01764124585
#ফিজিওথেরাপি #ব্যথামুক্তি

**ডক্টর আমানত খান ফিজিওথেরাপি সেন্টার**
**— ব্যথাহীন জীবন, আনন্দময় সক্রিয়তা —**
সেবা:
• স্পোর্টস ইনজুরি থেরাপি
• সার্জারি পরবর্তী রিহ্যাবিলিটেশন
• ব্যাক ও নেক পেইন ম্যানেজমেন্ট
• মাসল স্ট্রেন ও জয়েন্ট স্টেবিলিটি এক্সারসাইজ
অফিস টাইম: প্রতিদিন
ঠিকানা:মিরপুর ১, কলওলা পাড়া ঢাকা
মোবাইল -01764124585

04/09/2025

সঠিক ফিজিওথেরাপি সেবা পেতে যোগাযোগ করুন What's app-01675328740

02/09/2025

হাঁটুর ব্যথা: কারণ, উপসর্গ ও চিকিৎসা
ভূমিকা

হাঁটু আমাদের শরীরের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জয়েন্ট, যা হাঁটা, দৌড়ানো, বসা বা দাঁড়ানোর সময় ভার বহন করে। বয়স, আঘাত বা বিভিন্ন রোগের কারণে হাঁটুর ব্যথা একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে হাঁটুর ব্যথা মানুষের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং দৈনন্দিন জীবনে অস্বস্তির কারণ হয়।

হাঁটুর ব্যথার সাধারণ কারণ

অস্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis) – বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জয়েন্টের কার্টিলেজ ক্ষয় হয়ে ব্যথা হয়।

আঘাতজনিত সমস্যা – লিগামেন্ট টান, মেনিস্কাস টিয়ার বা হাড় ভাঙলে হাঁটুর ব্যথা হতে পারে।

অতিরিক্ত ওজন – শরীরের অতিরিক্ত ওজন হাঁটুর ওপর চাপ সৃষ্টি করে।

গেঁটে বাত (Rheumatoid Arthritis, Gout) – প্রদাহ বা ইউরিক এসিড জমে হাঁটুতে ব্যথা হতে পারে।

অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম – হঠাৎ বেশি দৌড়ানো, সিঁড়ি ওঠা বা ভারী কাজ করলে হাঁটুতে চাপ পড়ে।

হাঁটুর ব্যথার উপসর্গ

হাঁটুর চারপাশে ব্যথা বা জ্বালা অনুভূত হওয়া।

হাঁটু ফুলে যাওয়া বা লালচে হওয়া।

হাঁটতে কষ্ট হওয়া বা শব্দ হওয়া (ক্রেপিটাস)।

সিঁড়ি ওঠা বা বসা থেকে উঠতে অসুবিধা।

জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়া।

প্রতিরোধ ও করণীয়

ওজন নিয়ন্ত্রণ করা – স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখলে হাঁটুর চাপ কমে।

নিয়মিত ব্যায়াম – হালকা ব্যায়াম যেমন সাইক্লিং, সাঁতার বা ফিজিওথেরাপি এক্সারসাইজ হাঁটুর জন্য উপকারী।

সঠিক বসা ও দাঁড়ানোর ভঙ্গি বজায় রাখা।

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।

উপযুক্ত জুতো ব্যবহার করা।

চিকিৎসা

সাধারণ ব্যথার ক্ষেত্রে বিশ্রাম, বরফ সেঁক, ব্যান্ডেজ বা সাপোর্ট ব্যবহার করা যায়।

প্রয়োজন অনুযায়ী ওষুধ (চিকিৎসকের পরামর্শে) খাওয়া।

দীর্ঘমেয়াদি বা জটিল সমস্যায় ফিজিওথেরাপি অত্যন্ত কার্যকর।

গুরুতর ক্ষেত্রে অপারেশন (Knee Replacement) প্রয়োজন হতে পারে।

উপসংহার

হাঁটুর ব্যথা অবহেলা করার মতো বিষয় নয়। সঠিক সময়ে চিকিৎসা ও নিয়মিত যত্ন নিলে হাঁটুর ব্যথা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তাই, ব্যথা দীর্ঘদিন স্থায়ী হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
মো:মামুন মিয়া
ফিজিওথেরাপিষ্ট
ডা: আমানত খান হাসপাতাল
মিরপুর১,ঢাকা