পংকজ - Tiens- 100% কার্যকরী সাস্থ্যসেবা

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • পংকজ - Tiens- 100% কার্যকরী সাস্থ্যসেবা

পংকজ - Tiens- 100% কার্যকরী সাস্থ্যসেবা ইঞ্জিঃ পংকজ পাল
৯,ব্যাংক কলোনি,
ব্লক-বি, সাভার, health is wealth

Eid Mubarak
08/06/2025

Eid Mubarak

Hi, everyone...     #বাংলাদেশ
08/06/2025

Hi, everyone...



#বাংলাদেশ

08/06/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

08/06/2025

Hi everyone...
How are you all..?

31/05/2025

আপনার সন্তানের চুলকানি বা স্ক্যাবিস থেকে মুক্তি পেতে হলে আমার লেখা এই পোস্টটি ভালো ভাবে পড়ুন এবং বুঝুন।

স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

🍀 পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

🍀 আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

🍀 আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

🍀 অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতা, আপনার সন্তানের জন্য আশীর্বাদ।

ধন্যবাদ 🙏

Dr. Manik Mazumder MD - Paediatrician
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি (শিশু)
নবজাতক, শিশু, কিশোর ও কিশোরী স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ
নবজাতক, শিশু পুষ্টি ও শিশু নিউরোলজি উচ্চতর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত
কনসালটেন্ট (পেডিয়াট্রিকস)

21/03/2025

👅 জিহ্বার রঙ বলে দেবে আপনি সুস্থ না অসুস্থ। রোগ নির্ণয়ে জিহ্বা একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, যা দেখে 👩‍⚕️ চিকিৎসকরা সহজেই রোগের লক্ষণ বুঝে ফেলেন।

📌রোগের ভিন্নতায় জিহ্বা নানা বর্ণ ধারণ করে। দিনের আলোয় জিহ্বার রঙ দেখা সবচেয়ে ভালো। উন্নত 🔦 লাইটের মাধ্যমে যে কোনো সময় জিহ্বার রঙ পরীক্ষা করা যায়।

📌 জিহ্বার রঙ দেখতে হলে খাবার গ্রহণের অন্তত ৩০ মিনিট পর দেখতে হবে।

🔵 জিহ্বার রঙ পুরোপুরি নীল না হয়ে নীলাভ হতে পারে। সায়ানোসিসের ক্ষেত্রে জিহ্বা নীল বর্ণ ধারণ করতে পারে।
-আপনার শরীরে অক্সিজেন দ্রুত কমে গেলে জিহ্বা এবং মুখের রঙ নীলাভ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে রোগীকে দ্রুত অক্সিজেন দিতে হবে।
-এ ছাড়া ফুসফুসের কিছু রোগ যেমন সিওপিডিতে জিহ্বার রঙ নীলাভ হতে পারে।
-কখনো কখনো কিডনি রোগে জিহ্বার রঙ হালকা নীলাভ হতে পারে।

🔵 গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের অভাবের কারণে জিহ্বার রঙ ফ্যাকাশে দেখা যায়।

🔵 জিহ্বার রঙ সাদা হলে শরীরে পানিশূন্যতা থাকতে পারে। ছত্রাক সংক্রমণ অথবা ভাইরাস জ্বরেও এমন হতে পারে। �

🔵 জিহ্বার ওপর সাদা দাগ বা সাদা আবরণ বলে দেয় ওরাল থ্রাশের কথা। ওরাল থ্রাশ এক ধরনের ইস্ট সংক্রমণ। আবার লিউকোপ্লাকিয়া হলেও একই অবস্থা দেখা যেতে পারে।
-জিহ্বার ওপর ব্যথাযুক্ত মুখের আলসারের কারণে হতে পারে অথবা মুখের ক্যান্সারের কারণেও হতে পারে।

🔵 জিহ্বার রঙ নীল হলে রোগীর শরীরে অক্সিজেনের অভাব হতে পারে।

🔵 কালো রঙের জিহ্বা প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটেরিয়া জমা হওয়ার কারণে দেখা দিতে পারে।
-জেনেটিক কারণেও কালো রঙের জিহ্বা দেখা যেতে পারে। -মাঝে মাঝে অ্যান্টিবায়োটিক এবং গ্যাস্ট্রিকের কিছু ওষুধ সেবনের পর জিহ্বার রঙ কালো হয়ে যেতে পারে।
-আবার কিছু মাউথ ওয়াশ দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহার করলে জিহ্বার রঙ কালো হতে পারে।

🔵 উজ্জ্বল লাল রঙের জিহ্বা দেখা গেলে বুঝতে হবে ফলিক এসিড অথবা ভিটামিন বি১২-এর অভাব থাকতে পারে।
-এছাড়া স্কারলেট ফিবার এবং শিশুদের ক্ষেত্রে কাওয়াসাকি ডিজিজের ক্ষেত্রে জিহ্বার রঙ লাল হতে পারে।
-হৃদযন্ত্রের কোনো রোগের ক্ষেত্রে জিহ্বার রঙ লাল হতে পারে।

🔵 কালো অথবা হেয়ারি টাং ব্যাকটেরিয়ার বংশ বৃদ্ধির লক্ষণ হতে পারে। ডায়াবেটিস রোগীদের অথবা অ্যান্টিবায়োটিক ও কেমোথেরাপি গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে হতে পারে।

🔵 হজম প্রক্রিয়ায় সমস্যা হলে জিহ্বার রঙ ধূসর হতে পারে। জিহ্বার উপরিভাগে সাদা আবরণ বেশি হলে সংক্রামক রোগ হতে পারে। আবার কোনো বিষক্রিয়ার কারণে এমন হতে পারে।

🔵 লিভার এবং পাকস্থলীর কোনো সমস্যা হলে জিহ্বার রঙ হলুদ অথবা হলুদাভ হয়ে থাকে। জিহ্বার ওপর ধূসর আস্তরণ গ্যাস্ট্রাইটিস এবং পেপটিক আলসারের লক্ষণ।

🔵 জিহ্বার ওপর বাদামি আস্তরণ ফুসফুসের কোনো রোগের লক্ষণ হিসাবে দেখা দিতে পারে।

🔵 হজমের সমস্যার ক্ষেত্রে জিহ্বার ওপর হলুদ আস্তরণ পড়তে পারে।

তবে জিহ্বার রঙ যেমনই হোক না কেন, তা দেখে কিন্তু পুরোপুরি একটি রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না। এটা একটা প্রাথমিক ধারনা মাত্র। ধারনা কোনো রোগ নির্ণয় করতে হলে রোগীর বিস্তারিত ইতিহাস এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে করতে হয়।

সুত্র: যুগান্তর

05/03/2025
22/05/2024
21/05/2024
29/03/2023

From memories

Address

Dhaka

Telephone

+8801854554404

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when পংকজ - Tiens- 100% কার্যকরী সাস্থ্যসেবা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to পংকজ - Tiens- 100% কার্যকরী সাস্থ্যসেবা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram