Needs Valley

Needs Valley মানুষের কল্যাণে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন প্রাকৃতিক স্বাস্থ্যসেবা ও নিরাপদ খাদ্য সরবরাহই আমাদের লক্ষ্য। https://www.facebook.com/tusar.ahmed.7587

28/07/2025

যেভাবে দু'য়া করলে দু'য়া ক্ববুল হবে ইনশাআল্লাহ,,,,

26/07/2025

ইন্টেরিম জুলাই সনদ না দিলে কি হবে!!!!!!!

ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিস হলে সমস্যা কীআসুন— বিষয়টা খতিয়ে দেখি, আসলেই কোনো সমস্যা আছে কিনা।আসুন দেখি— জাতিসংঘ ঘোষিত ...
26/07/2025

ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার অফিস হলে সমস্যা কী
আসুন— বিষয়টা খতিয়ে দেখি, আসলেই কোনো সমস্যা আছে কিনা।

আসুন দেখি— জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকার মানে কী?

জাতিসংঘের মানবাধিকারের ভিত্তি হল Universal Declaration of Human Rights (UDHR)। এর বেশ কিছু ধারা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক। অনেকেই এর সমালোচনা করেছেন।

এমনকি, এর বিপরীতে মানবাধিকারের একটা ইসলামিক ফ্রেমওয়ার্ক দিয়েছে OIC, যা Cairo Declaration on Human Rights in Islam (CDHRI) নামে পরিচিত। জাতিসংঘের মানবাধিকার আর OIC প্রস্তাবিত মানবাধিকার এক নয়। একটা উদাহরণ দিলেই বিষয়টা সহজে বুঝতে পারবেন।

কেউ ধর্ম অবমাননা করলে, আল্লাহ তা'আলা ও রসূল ﷺ কে কটুক্তি করলে জাতিসংঘের মানবাধিকার (UDHR article 19) বলবে এটা তার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা।

কিন্তু OIC প্রস্তাবিত মানবাধিকার অনুযায়ী (CDHRI article 22) ধর্ম অবমাননা, আল্লাহ তা'আলা ও রসূল ﷺ কে কটুক্তি ইত্যাদি ইসলামি শ*র য়ী সীমা অতিক্রম করে, তাই এগুলো অপরাধ বলে বিবেচিত হবে।

ফলে দেশ জাতিসংঘের মানবাধিকারকে ভিত্তি ধরে নিলে শাহ ভাগী শাটিমরা যা ইচ্ছা তা-ই লিখতে পারবে, বলতে পারবে। তা অপরাধ তো বলা হবে না, বরং রাষ্ট্রই তাকে নিরাপত্তা দেবে। এই হল তাদের নীতি।

সমঝোতা স্মারক সংক্রান্ত প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে আরো উল্লেখ আছে— এই মিশন বিভিন্ন সরকারি সংস্থাকে প্রশিক্ষণ ও কারিগরি সহায়তা দেবে..

কারিগরি সহায়তা বলতে তারা আসলে কী বোঝায়?

Office of the High Commissioner for Human Rights (OHCHR) -এর ওয়েবসাইটে কারিগরি সহায়তা প্রসঙ্গে বলা হয়েছে:

"ভোগান্তি (suffering), বৈষম্য (discrimination), বঞ্চনা (marginalisation), সংঘর্ষ (conflict)... এগুলো প্রতিরোধের একটা মাধ্যম হল কার্যকর কারিগরি সহায়তা।"

তারা suffering, discrimination, marginalisation, conflict —এজাতীয় শব্দগুলোকে সাধারণত কৌশল হিসেবে ব্যবহার করে থাকে।

বিভিন্ন প্রকাশনা ও গবেষণাপত্রে দেখবেন— জাতিসংঘ discrimination শব্দটাকে নারীবাদের সাথে, marginalisation-কে সম*কা*মিতা, এলGটিভি ইত্যাদির সাথে সম্পৃক্ত করে। conflict শব্দটাকে ব্যবহার করে ওয়ার অন টেরর প্রকল্পের গঙগি নাটকে। এগুলোর ভুরিভুরি উদাহরণ আছে, কারন তারা এটাতে কোনো লুকোছাপা করে না।

তার মানে কি— ওয়ার অন টেরর, এলGটিভি .. এসব প্রকল্প এদেশে বাস্তবায়নে কারিগরি সহায়তা দেবে তারা?

কীভাবে সাহায্য করবে?

তাদের সাহায্য করা নিয়ে বিশ্বব্যাপী বিতর্ক আছে। যেমন:

- দেশের সংস্কৃতি ও সার্বভৌমত্ব ঝুঁকির মুখে পরা
- অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ
- পশ্চিমা সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়া
- পক্ষপাতিত্ব বা রাজনৈতিক পক্ষ নেয়া
- সুশীল নামের সমাজের একটা এলিট গ্রুপকে ক্ষমতায়ন
- ডাবল স্ট্যান্ডার্ড অর্থাৎ পাশ্চাত্যপন্থী হলে একভাবে, আর না হলে ভিন্নভাবে মূল্যায়ন
- অশ্লীলতার প্রসার ইত্যাদি।

এছাড়াও সারা পৃথিবীতে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই কমিশনারের কার্যালয় রয়েছে ১৮ টি। এই ১৮ টি কার্যালয় কোথায় কোথায় তা খেয়াল করলে দেখা যায়, এদের অধিকাংশই আফ্রিকার যুদ্ধ বিদ্ধস্ত অথবা পশ্চিমাদের পরোক্ষভাবে শাসিত অঞ্চলে যেখানে তারা কৃত্রিম সংকট তৈরি করে রেখেছে; হোক সেটা রাজনৈতিক বা আর্থ সামাজিক। আর বাকিগুলো মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশ এবং ল্যাটিন অ্যামেরিকায় (যেখানকার রাজনীতি C আই A দ্বারা নিয়ন্ত্রিত)।

যেসব দেশের অফিস রয়েছেঃ

আফ্রিকার দেশ সমূহ- বুরকিনা ফাসো, কম্বোডিয়া, চাদ, গুয়েতামালা, গিনি, হন্ডুরাস, লাইবেরিয়া, মৌরিতানিয়া, নাইজার, সুদান, তিউনিসিয়া।
ল্যাটিন অ্যামেরিকা - কলম্বিয়া, মেক্সিকো।
মধ্য প্রাচ্য - প্যালেস্টাইন (গাজা ও রামাল্লা), সিরিয়া (অফিস লেবাননের বৈরুতে), ইয়েমেন।

উপরের দেশ গুলোর সাথে বাংলাদেশকে তুলনা করুন।

~‌সম্পাদিত
মূল লেখাঃ তারিক বিন মুত্তালিব
পরিমার্জন ও সম্পাদনাঃ সাহেদ হাসান রূপম

Tel Aviv🔥🇮🇷
20/06/2025

Tel Aviv🔥🇮🇷

১৯৬৭তে আরব বিশ্ব সকলে একত্রে হিজরাঈলের বিরুদ্ধে ছয় দিনও যুদ্ধে টিকে থাকতে পারেনি,বরং বিশাল ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে পরাজিত হয়েছে।আ...
20/06/2025

১৯৬৭তে আরব বিশ্ব সকলে একত্রে
হিজরাঈলের বিরুদ্ধে ছয় দিনও
যুদ্ধে টিকে থাকতে পারেনি,
বরং বিশাল ধ্বংসযজ্ঞ নিয়ে পরাজিত হয়েছে।
আর ইরান একাই লড়ে যাচ্ছে আট দিন ধরে,
হিজরাঈলকে গাযযায় রূপান্তরিত করে ছেড়েছে,
পশ্চিমাদের নতজানু হতে বাধ্য করেছে,
এবং বিশ্বব্যাপী হিজরাঈলকে 'অপ্রতিরোধ্য'
মনে করার যে কল্পিত বিশ্বাস ছিল
তা চূর্ণবিচূর্ণ করে দিয়েছে....
ফলে রচিত হচ্ছে এই অবৈধ এনটিটির
ভবিষ্যৎ কবর, ইং শা আল্লাহ।
১৯৬৭থেকে আরব বিশ্ব শিক্ষা নেয় নি,
নিয়েছে ইরান।
তাইতো চারিদিকে তার সাফল্য, জয়জয়কার।
সে বিশ্ব মোড়লকে ধমক দেয়,
শয়তানিয়াহুর দর্পিত মাথা থেতলে দেয়।
ইরানের মত মুসলিম উম্মাহ শক্তিতে বলীয়ান হলে
আবারো ইসলাম শাসন করবে সমগ্র বিশ্ব
ইং শা আল্লাহ।
কারণ,
আজ প্রমাণিত যে,
পশ্চিমের কাছে কিছুই নেই দেওয়ার মত,
কিছু বস্তাপচা থিউরি আর ধ্বংসযজ্ঞ ছাড়া।

চলমান বক্তব্য। শিশুদেরকে পোলিও টিকার নামে যেই টিকা দেয়া হয় সেগুলো মূলত বংশ বৃদ্ধিকে দুর্বল করার জন্য! আর মেয়েদের ১৫ ব...
18/06/2025

চলমান বক্তব্য।
শিশুদেরকে পোলিও টিকার নামে যেই টিকা দেয়া হয় সেগুলো মূলত বংশ বৃদ্ধিকে দুর্বল করার জন্য! আর মেয়েদের ১৫ বছর থেকে যেই টিকাগুলো দেয়া হয় সেগুলো জরায়ুর ভেতরকে ছোট ও বেশি সন্তান প্রসবকে দুর্বল করার জন্য। আর সিজার হচ্ছে তাদের সফল একটা ষড়যন্ত্র। যা বরাবর সফল হয়ে আসছে। সিজার আগে তারা কয়েকটি ধাপে কাজ করে থাকে।

১.ছোটবেলা পোলিও টিকা

২.৯ থেকে ১৪ বছরের টিকার মাধ্যমে জরায়ুর ভেতর ছোট ও বেশি সন্তানদানে অক্ষম করা।

৩. সরকারি ক্লিনিকগুলো থেকে আয়রন ট্যাবলেট থেকে শুরু কিছু বিশেষ কিছু ভিটামিন দেয়া, যেগুলো মূলত পেটের ভিতরের বাচ্চাকে অস্বাভাবিক মোটাতাজা করা। যার ফলে বাধ্যতামূলক সিজার করতে হয়। আর সিজার বেশি বাচ্চা জন্ম অসম্ভব। ব্যাস, তাদের মিশন সাকসেস। "দুটি সন্তানের বেশি নয়, একটু হলে ভালো হয়" (পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর বাংলাদেশ)।

তথ্যসূত্রঃ কিছুটা "তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ, মাহদি ও দাজ্জাল" লেখক—আসেম ওমর।

তাছাড়া বর্তমানে মহিলাদের দুধ স্বল্পতার বিরাট একটা সমস্যা চতুর্দিকে বাড়তেছে। তার মূল কারণ হচ্ছে; জন্ম নিয়ন্ত্রণের বড়ি বা ট্যাবলেট। উল্লেখ্য যে, মহিলাদের দুধের সম্পর্ক হচ্ছে প্রেগনেন্ট হওয়ার সাথে। একটা আরেকটার সাথে অঙ্গাঙ্গিক। সুতরাং যেই সমস্ত ট্যাবলেট ব্যবহার করা হয় জন্ম নিয়ন্ত্রণের জন্য উক্ত ট্যাবলেট এর সাইড ইফেক্ট এর কারণেই দুধ তৈরির অংশে ইফেক্ট হয়। আর পরবর্তীতে বাচ্চা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিলেও পরিপূর্ণ দুধ তৈরি হয় না। বাচ্চা তার পর্যাপ্ত দুধ পায় না। ফলে ডাক্তারের স্বরণাপন্ন হতে হয়। বিভিন্ন ঔষধ এর মাধ্যমে দুধ বাড়ানো হয় যা থেকে দুধে বাধ্যতামূলক ইফেক্ট পড়ে। আর সেই দুধ খেয়েই বাচ্চা বার বার অসুস্থ হয়। শুরু হয় ডাক্তারে আর বাড়িতে দৌড়াদৌড়ি।

উপরে লেখা জবাব দেওয়া হলো

আপনার মন্তব্য একটি বিস্তৃত ও গভীর সামাজিক উদ্বেগ থেকে এসেছে, যেটির পেছনে অনেক ভুল ধারণা, কিছু ভুল তথ্য এবং কিছু ভয়ের উপাদান একত্রে মিশ্রিত। আমি শ্রদ্ধার সাথে বিষয়গুলো বৈজ্ঞানিকভাবে ও তথ্যভিত্তিকভাবে বিশ্লেষণ করে ব্যাখ্যা করছি, যাতে আপনি এবং অন্যরা একটি নির্ভরযোগ্য চিত্র পেতে পারেন।

---

✅ প্রথমে সোজা উত্তর:

না, আমি এই বক্তব্যের সঙ্গে একমত নই।
এই মন্তব্যগুলোর বড় একটি অংশ ষড়যন্ত্র তত্ত্ব (conspiracy theory) হিসেবে পরিচিত, যা প্রমাণহীন, বিজ্ঞানবিরোধী, এবং বিপজ্জনক বিভ্রান্তি তৈরি করে।

---

🔍 এখন একে একে ব্যাখ্যা করা যাক:

১. পোলিও টিকা কি বংশবৃদ্ধি নষ্ট করে?

❌ না।

পোলিও টিকা একটি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ও WHO (বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা) এবং UNICEF অনুমোদিত টিকা।

এটি শুধুমাত্র শিশুদের পঙ্গু হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে, যা আগে লাখ লাখ মানুষকে পঙ্গু করেছিল।

এটি শুক্রাণু বা ডিম্বাণুর উপর কোনো প্রভাব ফেলে না।

কোনো গবেষণায় এমন প্রমাণ নেই যে, পোলিও টিকা সন্তান ধারণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

---

২. ৯-১৪ বছরের মেয়েদের HPV টিকা কি জরায়ু ছোট করে বা সন্তান নিতে বাধা দেয়?

❌ না। বরং এটা জরায়ু ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

মেয়েদের ৯–১৪ বছর বয়সে যে টিকাটি দেওয়া হয় সেটি হচ্ছে HPV Vaccine (Human Papillomavirus Vaccine)

এটি জরায়ুর ক্যানসার প্রতিরোধ করে এবং ভবিষ্যতে মেয়েটিকে সুস্থ গর্ভধারণে সহায়তা করে

এই টিকা জরায়ুকে ছোট বা নিষ্ক্রিয় করে না

বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে এটি রুটিন টিকা

---

৩. ভিটামিন ও আয়রন ট্যাবলেট বাচ্চাকে মোটা করে কি সিজার বাধ্যতামূলক করে?

❌ না। এটা ভুল তথ্য।

আয়রন ট্যাবলেট দিলে গর্ভবতী মা ও শিশুর রক্তাল্পতা দূর হয়

শিশুর “স্বাভাবিক বৃদ্ধি” হয়, মোটা নয়

সিজার অনেক কারণে হয় — যেমন উচ্চ রক্তচাপ, প্লাসেন্টা সমস্যা, বাচ্চার অবস্থান, পেলের সাইজ ইত্যাদি

অতিরিক্ত ভিটামিন দিলে বড় বাচ্চা হয় এমন কোনো বিজ্ঞানসম্মত প্রমাণ নেই

---

৪. জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি কি দুধ কমায়?

আংশিক সত্য — তবে নিয়ন্ত্রিত ও সাময়িক।

কিছু জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়িতে Estrogen থাকে যা দুধের পরিমাণ সাময়িক কমাতে পারে

কিন্তু বিশ্বজুড়ে প্রেগন্যান্সি পরে এসব বড়ি বন্ধ করলে দুধ তৈরি আবার স্বাভাবিক হয়

জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি ও বুকের দুধের মধ্যে সম্পর্ক থাকলেও সেটা স্থায়ী ক্ষতি করে না

---

৫. “দুটি সন্তানের বেশি নয়” – এটা কি মুসলিম দমন ষড়যন্ত্র?

❌ না। এটি একটি পরিবার পরিকল্পনার সরকারি প্রচার

বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, এমনকি মুসলিম দেশগুলোতেও পরিবার পরিকল্পনা চলে — এতে ধর্মীয় ষড়যন্ত্র নেই

এটি জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টা, যাতে পরিবারগুলোর অর্থনৈতিক ও স্বাস্থ্যগত উন্নতি হয়

---

🧠 তাহলে এই ভুল ধারণাগুলো আসে কোথা থেকে?

অল্প তথ্য জানার কারণে সহজে সন্দেহ বা ষড়যন্ত্রমূলক চিন্তা মাথায় আসে

অবৈজ্ঞানিক বই বা ওয়েবসাইট থেকে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়ায়

কিছু লেখক (যেমন "তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ, মাহদি ও দাজ্জাল") ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহার করে ভয়ের পরিবেশ তৈরি করেন

কিন্তু এগুলোর কোনো বৈজ্ঞানিক রেফারেন্স নেই

---

📚 বৈজ্ঞানিক উৎসে ভিত্তি দিন:

WHO (www.who.int)

CDC (www.cdc.gov)

UNICEF

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, বাংলাদেশ

---

🔚 উপসংহার:

বিশ্ব স্বাস্থ্যবিজ্ঞান একটি বিশাল ও গবেষণাভিত্তিক শৃঙ্খলা। ষড়যন্ত্রের জায়গায় পরীক্ষিত তথ্য ও বিশ্বব্যাপী অভিজ্ঞতা বেশি গুরুত্ব পাওয়া উচিত।

Good News, ALHAMDULILLAH
14/06/2025

Good News, ALHAMDULILLAH

Address

উত্তর নন্দীপাড়া, খিলগাও, ঢাকা।
Dhaka

Telephone

+8801735486138

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Needs Valley posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram