MXN Modern Herbal cumilla

MXN Modern Herbal cumilla জীবনের জন্যই উদ্ভিদ

আপনার পূর্বপুরুষকে একটা বাঘ তাড়া করলে তিনি কি করতেন??সহজ উত্তর হচ্ছে, একা থাকলে দৌড়ে পালাতে চেষ্টা করতেন, আর অস্ত্রপাতি ...
27/03/2025

আপনার পূর্বপুরুষকে একটা বাঘ তাড়া করলে তিনি কি করতেন??

সহজ উত্তর হচ্ছে, একা থাকলে দৌড়ে পালাতে চেষ্টা করতেন, আর অস্ত্রপাতি সহ দলবল নিয়ে থাকলে রুখে দাড়াতেন।

যদি তিনি দৌড়ানো শুরু করতেন, তার ব্রেইন দ্রুত এড্রেনালিন আর কর্টিসোল উৎপাদন বাড়ানোর জন্য তার কিডনিকে নির্দেশ দিত। রক্তে ইনসুলিন লেভেল বেড়ে যেত, দ্রুত গ্লুকোজ পোড়ানো শুরু করতো শরীর, তখন শুরু হত গ্লুকাগন লেভেল বাড়া। গ্লুকাগনের কাজ ইনসুলিনের উলটা, এটা রক্তে গ্লুকোজের পরিমান বাড়ায়। রক্তে গ্লুকোজের পরিমান কমে গেলে যেহেতু আপনার সেই পরদাদা জোরে ছুটতে পারবে না, ত্তাই গ্লুকাগন রক্তে গ্লুকোজের পরিমান যেন পড়ে না যায় সেজন্য চেষ্টা করতে থাকতো। প্রথমেই লিভারে থাকা গ্লাইকোজেনগুলি পুড়িয়ে ফেলতো শরীর, এরপর শুরু হত মাসলে জমানো গ্লাইকোজেন পোড়ানো।
এরপর, শরীরকে খুজতে হত শক্তির অন্য উৎস। এই উৎস হল শরীরে জমানো ফ্যাট।
ব্রেইন সহজে ফ্যাট পোড়াতে চায় না, তাই ব্রেইন খাবারের খোজে থাকে। ব্রেইন আপনার পূর্বপুরুষকে অবচেতনে বলতো, খাবার খাও।

আধুনিক দুনিয়ায় আমাদের কোন বাঘ তাড়া করে না। আমাদেরকে তাড়া করে প্রচন্ড কাজের চাপ, বসের বকা, সারাবছর মাথার ওপরে একের পর এক ডেডলাইন।

এই ক্রনিক স্ট্রেস আমাদের শরীরের স্বাভাবিক মেটাবলিজমকে শাট ডাউন করে আমাদেরকে একটা অলটাইম হিডেন ইমার্জেন্সিতে রাখে।

ইনসুলিন অল্প সময়ের জন্য শরীরে বেশি থাকলে সমস্যা নেই কিন্তু একটানা যখন বেশি থাকে দিনের পর দিন, তখন শরীরে তৈরি হয় ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স।

দীর্ঘমেয়াদে স্ট্রেসের মধ্যে থাকলে কমতে থাকে ডোপামিন, বাড়তে থাকে প্রোল্যাক্টিন। শুরু হয় পুরুষদের মেয়েলি আচরন অথবা মেয়েদের অনুর্বরতা।

আমাদের এক্টিভ থাইরয়েড হরমোন টি থ্রি কনভার্ট হতে শুরু করে রিভার্স টি থ্রি তে, ফলে ব্যাখ্যার অযোগ্য ভাবে বাড়তে থাকে ভিসেরাল ফ্যাট এবং সাদা চর্বি।

আমাদের প্যারাথাইরয়েড হরমোন শুরু করে বোন মাস ব্রেকডাউন, মানে, আমাদের হাড়ক্ষয়ের হার বেড়ে যায়।

গাট ব্যাকটেরিয়ারা সেরোটোনিন উৎপাদন কমিয়ে বা থামিয়ে দিতে থাকে, ফলে আপনার সঙ্গী হয় বিষন্নতা, কমতে থাকে মগজের ধার, বাড়তে থাকে এইজিং।

এই যে হরমোনাল র‍্যাম্পেজ, এটাকে আপনি থামাতে পারবেন না যদি না আপনি ভাল স্ট্রেস হ্যান্ডলার না হন।

সত্যি বলতে, ইতিহাসের কোন সময়েই মানুষ আজকের মত স্ট্রেসে ছিল না। মানুষের ব্রেইনকে এত ইনফরমেশন প্রসেস করতে হয় নাই, এত ডিসিশান মেইক করতে হয় নাই এবং এত রকম ভয়ের সাথে মানায়ে নিতে হয় নাই।

এখন, স্ট্রেস নিয়েন না বললেই তো আপনার লাইফ থেকে স্ট্রেস চলে যাবে না। আর স্ট্রেস না নেয়ার যে মাইন্ডসেট, ঐটা হল বহু বছরের প্রিপারেশানের ফলাফল।

এখন স্ট্রেসকে ম্যানেজ করার জন্য আমাদের শরীর সাধারনত নয়টা নিউট্রিয়েন্টকে বেশি ব্যবহার করে।
১)ভিটামিন সি
২)ক্যালসিয়াম
৩)ম্যাগনেসিয়াম
৪)থাইমিন বা ভিটামিন বি-১
৫)ভিটামিন বি থ্রি বা নায়াসিন
৬)ভিটামিন বি-৫ বা প্যান্টোথেনিক এসিড
৭)সোডিয়াম
৮)ফসফরাস
৯)কোলেস্টেরল
১০)গ্লুকোজ

খেয়াল করবেন, কয়েক ধরনের খাবার স্ট্রেসের সময় আমাদেরকে বেশি টানে।
১)কফি
২)সুগার
৩)নিকোটিন
৪)স্যাচুরেটেড ফ্যাট

কেন বেশি টানে??
কারন ওপরের ১০টা নিউট্রিয়েন্টকে আপনার বডি তখন ওভার ইউজ করে। দ্রুত নিজের স্টোরেজ ডিপ্লেশনকে ঠেকাইতে চায় বডি, যেকোন মূল্যে, এমনকি একটা হার্টের রোগীকে ওভারইটিং করায়ে হইলেও বডি এইটা করায়ে নেয়।

তাইলে স্ট্রেস থেকে হওয়া ড্যামেজ থেকে বাচার উপায় কি??

উত্তর হচ্ছে, মাইন্ডকে ট্রেইন করা। স্ট্রেস নেয়ার জন্য নিজের মানসিক শক্তি বাড়ানো। যে জিনিসগুলাকে ভয় পান, টেকনিক্যালি কিভাবে সেগুলা মোকাবিলা করতে পারেন তা নিয়ে বেশি বেশি রেশনাল চিন্তা করা।

ব্যাপারটা সোজা না, বহুদিনের চেষ্টার ফল।

আর অবশ্যই যারা বেশিরভাগ সময় স্ট্রেসে থাকেন, নিয়মিত ভিটামিন সি খাবেন দিনে ৫-৬ বার ৫০০ এমজি করে। স্ট্রেস এডাপটেশন ভাল হবে।

কমপ্লিট বি ভিটামিন ক্যাপসুল নিতে চেষ্টা করবেন দিনে ২-৩ বার।
লাইফ এক্সটেনশান, ডক্টর্স বেস্ট, নাউ অথবা ওসাভি, এই ব্র‍্যান্ডগুলা রেকমেন্ডেড।

মাসে অন্তত ৩-৪ দিন একটা করে প্রোবায়োটিক ক্যাপসুল খাবেন।

হাতে এনাফ টাকা পয়সা থাকলে লাইফ এক্সটেনশান ম্যাগনেসিয়াম আর নাউয়ের বি-৫ সাপ্লিমেন্ট খাবেন।

প্রচুর শাক খাবেন, ক্যামোমাইল, মাচা বা ল্যাভেন্ডার টি খাবেন।

সুযোগ পেলেই মুরগী বা খাসীর গোশত খাবেন, এগুলা স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের জন্য বেশ ভাল। আরেকটা ভাল জিনিস হচ্ছে দুধ, মধু, হলুদ ও কালোজিরার কম্বিনেশান।

চিনি বা তামাক বা এলকোহল খেয়ে স্ট্রেস কমাতে চেষ্টা করবেন না, তাহলে কোনদিনই স্ট্রেস থেকে রক্ষা পাবেন না।

আরো কয়েকটা ফ্রি উপায় আছে, সবার হয়তো ভাল লাগবে না।

১)সকালের সোনালী রোদ এবং নীল আকাশ দেখা
২)কোল্ড ওয়াটার থেরাপি-এন্ড্রিউ হিউবারম্যানকে ফলো করতে পারেন
৩)ওয়েট ট্রেইনিং করা
৪)স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পণ-ধ্যান-সিজদাহ

সিজদাহ মানুষের জানা একটা অতি প্রাচীন পদ্ধতি, কমপ্লিট সাবমিশনের একটা পরীক্ষিত উপায়। আমাকে আপনি রিলিজিয়াসলি ডগম্যাটিক বলবেন, সে উপায় আমি রাখবো না। গভীর সিজদাহ স্ট্রেস রিলিজ করে বলেই এটা হাজার হাজার বছর ধরে এতগুলো ধর্মে এত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীতে স্রষ্টায় বিশ্বাস করেন এমন মানুষেরা সিজদাহকে সবসময়ই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের চুড়ান্ত উপায় হিসেবে নিয়েছেন এবং মোটের ওপর এটাকে সফলই বলা যায়।

মাঝে মাঝে, সমস্ত নিউট্রিয়েন্টের চেয়েও এটাই বেশি কাজ করে। কয়েক মুহুর্তের একটা সিজদাহ আচমকা আপনার সিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমকে শাট ডাউন করে প্যারাসিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমকে(এটা স্ট্রেস রিলিজ করে) সচল করে।

আপনি যখন মাইন্ডফুলনেসের সাথে সিজদাহ করেন, আপনি তখন নিজেকে কনভিন্স করেন, কেউ একজন আছে যার আপনাকে রক্ষা করার ক্ষমতা আছে এবং তিনি আপনাকে রক্ষা করতে আসবেন।

17/02/2025

জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী একটি লেখা।

সর্বকালের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, "Compound Interest হল এই পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য্য"।
উনার এই কথার সাথে একমত হয়ে SUCCESS Magazine- এর Publisher Darren Hardy একটি বই লিখেন The Compound Effect নামে, যেটি The New York Times Bestseller.
এই বইটিতে কিছু চমৎকার Key Idea আছে যা আমাদের সবাইকে একটা Perfect Life Resolution বানাতে সাহায্য করতে পারে।
আচ্ছা বলুনতো,
কোন মানুষের Successful বা Failure হওয়ার পিছনে Root Factor হিসেবে কাজ করে কোনটা? তার ছোটবেলা, সে কিভাবে বড় হয়েছে, তার পরিবেশ নাকি অন্য কিছু?
লেখকের মতে সেই Root Factor হল তার নিজের নেয়া ছোট ছোট চয়েজগুলো।
এই পুরো পৃথিবীতে শুধুমাত্র একটাই জিনিস আছে যেটা যদি আমরা চাই তাহলে পুরোপুরিভাবে কন্ট্রোল করতে পারি, সেটা হচ্ছে আমাদের চয়েজ। আর এই চয়েজগুলোই আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আউটকামের জন্য দায়ী।
আপনি যদি ইচ্ছা করেন তাহলে অফিস থেকে ফেরার পর জিমে যেতে পারেন বা সোফাতে শুয়ে টিভিও দেখতে পারেন। আপনি যদি চান কোন কারনে আপনার বউয়ের সাথে ঝগড়া হওয়ার পর সবকিছু ভুলে পিছনে ফিরে তাকে জড়িয়ে ধরতে পারেন বা আপনার ইগোকে প্রশ্রয় দিয়ে সেখান থেকে বেড়িয়েও আসতে পারেন।
এরকম ছোট ছোট চয়েজগুলোই আমাদের সবকিছুর আউটকামগুলোকে নির্ধারন করে: আপনি সারাজীবন সুস্থ্য থাকবেন নাকি রোগের বয়ে বেড়াবেন, আপনি একটা দীর্ঘ এবং মধুর সম্পর্ক পাবেন নাকি আপনার মেয়েকে জবাব দিতে হবে কেন তার মাকে আপনি ডিভোর্স দিয়েছিলেন।
কিন্তু আমরা এরকম ছোট ছোট চয়েজগুলোতে বেশি মন দিই না, যদি আমি আপনাকে এখন দুটো অপশন দেই: আপনাকে এখন ১ টাকা দিব যেটা আগামী ১ মাস প্রতিদিন দিগুন হবে অথবা এখনই একবারে ১০ কোটি টাকা দিব; তাহলে আপনি এর মধ্যে কোন অফারট নিতে পছন্দ করবেন।
বেশিরভাগ মানুষই, হয়তো প্রায় সবাই ২ নাম্বার অপশন অর্থাৎ ১০ কোটি টাকাই নিবে। আচ্ছা তাহলে আমি ১ নাম্বার অফারটা নিজের কাছে রেখে দিলাম। এবার দেখা যাক ১ মাস পর এর আউটকাম কি আসে।
৫ দিন পর আমার কাছে আছে ১৬ টাকা আর আপনার কাছে ১০ কোটি। ১০ দিন পর আমার কাছে আছে ৫১২ টাকা আর আপনার কাছে সেই ১০ কোটি। ২০ দিন পর আমার কাছে ৫,২৪,২৮৮ আর আপনার কাছে সেই ১০ কোটি টাকা। আপনি এত টাকায় অনেক মজাতেই আছেন।
এবার ৩১ দিন পর আপনার কাছে আছে এখনো সেই ১০ কোটি কিন্তু আমার কাছ আছে ১০৭,৩৭,৪১,৮২৪ অর্থাৎ ১০৭ কোটি টাকা। যেটা কিনা আপনার থেকে ১০ গুন বেশি।
এবার তো বুঝা যাচ্ছে আইনস্টাইন কেন Compound Interest ব্যাপারটাকে 8th Wonder of World বলেছেন। সাকসেস জিনিসটাও ঠিক এই প্যাটার্নটাই ফলো করে।
Darren Hardy বলেছেন, "After 31 months or 31 years, the person who uses the positive nature of the compound effect appears to be an overnight success."
যেমন রুপক অর্থে রাশেদ, বিজয়, জুয়েল তিন বন্ধুর উদাহরন দেখা যাক। তিনজনই একরকম পরিবেশে বড় হয়েছে, একই জায়গায় থাকে আর ইনকাম মোটামুটি একই রকম। আর হ্যা ধরা যাক তিনজনেরই বিয়ে হয়ে গেছে এবং সবারই ওয়াইফের সাথে একটু মনোমালিন্য চলছে।
নতুন মাস বা বছরের শুরু থেকে রাশেদ সবসময় যা করে সেটাই করতে থাকল, কারন তার মনে হয় এটাতেই সে খুশী আছে। হ্যা শুধু কখনো কখনো সবার ব্যাপারে বিভিন্ন বিষয়ে অভিযোগ করা শুরু করল।
অন্যদিকে বিজয় একটি Daily Checklist বানিয়ে নিজের মধ্যে কিছু ছোট ছোট Insignificant Positive Change আনা শুরু করল। যেমন-
১- প্রতিদিন ঘুমানোর আগে একটা ভাল বইয়ের ১০ পৃষ্ঠা পড়া।
২- প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার বা ফেরার সময় গাড়িতে বসে বা সুবিধামত সময়ে ৩০ মিনিট কোন Self Help/Motivational ভিডিও দেখা।
৩- নিজের ডেইলি ডায়েট প্ল্যান থেকে ১২৫ ক্যালরি কমালো।
৪- প্রতিদিন এক্সট্রা অন্তত ২ লিটার পানি খাওয়া।
৫- প্রতিদিন ১ মাইল হাটা।
৬- ব্যবসায়ীক স্বার্থ জড়িত প্রতিদিন অন্তত এমন ২/১ জনকে ফোন দিয়ে খোজখবর নেয়া বা সম্পর্কোন্নয়ন।
৭- নিজের বউকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহে শুধুমাত্র ১ দিন বাইরে ডিনারের জন্য যাওয়া।
এবার অন্যদিকে জুয়েল কিছু ছোট ছোট Insignificant Negative Change আনা শুরু করল। যেমন:
১- প্রতিদিন লাঞ্চে একটু করে জাংকফুড খাওয়া।
২- কাজের চাপের অজুহাতে সপ্তাহে ৩/৪ দিন জিম মিস দেয়া।
৩- প্রতিদিন অফিস থেকে ফেরার সময় ১ বোতল কোল্ডড্রিঙ্কস খাওয়া।
৪- টিভিতে ফেভারিট শো দেখার জন্য ইভিনিং ওয়াক বন্ধ করে দেয়া।
৫- সময়ের অভাবের অজুহাতে অফিসিয়াল যোগাযোগ কমিয়ে দেয়া।
৬- ব্যস্ততার অজুহাতে বউয়ের সাথে বাইরে যাওয়াও বন্ধ করে দিল।
পরব্ররতী ৫ মাসে ৩ বন্ধুর তেমন কোন পার্থক্য দেখা গেল না। ১০ মাস পরেও একই। এবার বিজয় একটু একটু ফ্রাস্ট্রেট হতে লাগল। কেননা এখনো সে কোন পজটিভ রেজাল্ট দেখতে পায়নি তাও সে কোনরকমে জেদ ধরে চালিয়ে গেল, যেখানে জুয়েল কম কাজ করে জীবনকে উপভোগ করতে থাকল। আর রাশেদও খুশিতেই আছে।
কিন্তু ২৫ মাস পর হঠাৎই এদের মধ্যে কিছুটা বড় পার্থক্য দেখতে পাওয়া গেল, আর ২৭ মাস পর সেটা আরো ক্লিয়ারলি দেখতে পাওয়া গেল।
And after 31 months the differences become poles apart.
রাশেদ এখন আরো বেশি কম্পলেইন করে সবার ব্যাপারে। সে বেশিরভাগ সময়ই Bore এবং Purposeless অনুভব করে।
জুয়েল রোজ একটু একটু জাংকফুড খেয়ে এবং জিম বাদ দিয়ে ১৫ কেজি ওজন বাড়ালো, সাথে নানান রোগব্যাধি। যোগাযোগ কমিয়ে দেয়ার ফলে বিজনেসের অবস্থাও খারাপ হতে লাগল। ফলস্বরূপ আর্থিক অবস্থাও খারাপ হয়ে গেল সেই সাথে বউয়ের সাথেও সম্পর্ক খারাপ হয়ে ডিভোর্সের পর্যায়ে চলে গেল।
Small negative changes compounded for 31 months brought a horrific result.
এবার আসা যাক বিজয়ের ব্যাপারে। এই ৩১ মাসে সে প্রায় ৫০ টি বই এবং ৪৬৫ ঘন্টা উপকারী ভিডিও দেখে নিয়েছে যেটাতে তার Knowledge & Wisdom দুটোই আগের থেকে অনেকগুণ বেড়ে গেল।
প্রতিদিন শুধু ১২৫ ক্যালরি কমিয়ে আর ১ মাইল হেটে ১৫ কেজি ওজন কমালো যে কারনে সে এখনো আগের মতই স্লিম আর হ্যান্ডসাম। প্রতিদিন মাত্র ২ লিটার পানি খেয়ে মোট প্রায় দুই হাজার লিটার পানি খেয়ে নিল যা কিনা তার নিজের ভিতরে অনেক রোগকে বেড়ে ওঠা কমিয়ে দিল।
আর প্রতিদিন মাত্র দুইটা কল করে সে মোট ১৮০০ কল দিল যাতে সম্পর্ক ভালো হল ফলে বিজনেসও বাড়তে থাকল।
সপ্তাহে মাত্র একদিন বউকে ডিনারে নিয়ে গিয়ে মোট ১২৪ টা ডিনার ডেট করে ফেলল, যাতে তার বউ খুশী হল, নিজেদের সম্পর্কটাও মজবুত হল।
Strong insignificant changes compounded for 31 months brought an outstanding result for him.
কিন্তু!!
যদি সাকসেস পাওয়া এতটাই সোজা হয় আর আমরা সবাই প্রসেসটাও জানি, তাহলে কেন আমরা এই সূত্রটা ফলো করতে ব্যর্থ হয়ে যাই?
লেখকের মতে চারটি ফাঁদ আছে যার কারনে আমরা ব্যর্থ হই বা Consistency ধরে রাখতে পারি না।
1- Starting Results Are Invisible
ভাবুন যদি আপনি আজ একটা বার্গার খান আর পরদিন সকালে ১৫ কেজি ওজন বাড়িয়ে ঘুম থেকে ওঠেন তাহলে কি আপনি কোনদিনও একটা বার্গার খেতেন? অথবা আজ একটি সিগারেট খান আর পরদিন সকালে আপনি গলায় ক্যান্সার নিয়ে ঘুম থেকে ওঠেন, তাহলে কি আপনি কোনদিনও একটা সিগারেট খাওয়ার সাহস করতেন?
কিন্তু সমস্যাটা হল শুরুতে কোন পরিবর্তনই চোখে ধরা পরে না। কিছু মাস বা কিছু বছর পর হঠৎ যেন রাতারাতি কিছু ভয়ানক ফলাফল সামনে এসে যায়, যতক্ষণে সেটাকে আটকানোর আর সুযোগ থাকে না।
এই ফাঁদ থেকে বাঁচার জন্য আপনাকে সবসময় এটা মনে রাখতে হবে, "Every choice you make ignites a butterfly effect" মানে আপনাকে সতর্ক হয়ে প্রতিটা চয়েজ মন দিয়ে নিতে হবে।
2-Deceptiveness
লস এঞ্জেলসগামী কোন বিমান যদি ১ ডিগ্রিও Off Route হয়ে যায় তো সেই প্লেন লস এঞ্জেলস থেকে ১৫০ মাইল দূরে অন্য কোন দ্বীপে গিয়ে ল্যান্ড করবে। এবার আপনি ভাবুন যদি আপনিও নিজের জীবনে শুধুমাত্র ১ ডিগ্রীও Off Route হয়ে যান ১০ বা ১৫ বছরের জন্য, তাহলে জীবনের কোথায় গিয়ে ল্যান্ড করবেন!
এটা থেকে বাঁচার জন্য একটা গাইডলাইন থাকা খুবই দরকার। যেমন একটা Daily Checklist যেটা একটা ফুটপ্রিন্টের মত আপনাকে On Track থাকার জন্য সাহায্য করবে। যদি আপনি কোন কারনে কিছুদিনের জন্য অফট্র‍্যাক হয়েও যান তখন এই চেকলিস্টটা আপনাকে অন ট্র‍্যাকে ফিরে আসার জন্য অনেকটা সাহায্য করবে।
3- Immediate Gratification
আপনার কাছে দুটো অপশন আছে, ডিনারের পর আপনি একটা হট চকলেট কেক খেতে পারেন বা শুধু ১ গ্লাস পানি খেতে পারেন। আপনি পানি বেছে নিলেন আর আপনার একটা বন্ধু নিল কেক। বন্ধু খুব আনন্দে ওই কেকটাকে আপনার চোখের সামনে মজা করে খেতে লাগল। আর এদিকে আপনি শুধু পানি খাচ্ছেন যেটার এতটুকুও কোন স্বাদ নেই। তখন কেমন লাগবে আপনার?
এটাই ফাঁদ!
যদি আপনি শর্ট টার্মে দেখেন তাহলে কোন ভাল চয়েজ বেছে নিলে তাতে আপনি কিছুই পান না কিন্তু যদি একটা খারাপ চয়েজকে বেছে নেন তাহলে আপনি অনেক খুশী আর মজা লাভ করেন।
Which is a great paradox.
যেমন Darren Hardy বলেছেন,
"Short term pleasures create long term pains and short term pains create long term pleasures.
জীবনে একবার তো আপনাকে কষ্ট করতেই হবে, আপনি এটাকে Skip করতে পারবেন না। এই কষ্ট দুই ধরনের হয়: Pain of Discipline এবং Pain of regret.
কিন্তু ডিসিপ্লিনের কষ্টে ওজন শুধু কয়েক গ্রাম এবং কিছুদিনের যেখানে রিগ্রেটের কষ্টের ওজন কয়েক টন এবং আজীবনের।
এবার চয়েজ আপনার।
4- What is easy to do is also not easy to do.
চেকলিষ্ট Maintain করা, প্রতিদিন শুধুমাত্র দুই বোতল পানি খাওয়া, ১ মাইল হাটা; এইসব কাজ করা খুবই সহজ।
হ্যা সহজ তো বটেই কিন্তু এটা করা অনেকটা মুশকিলও।
লেখক বলেছেন শুধুমাত্র একটা জিনিস এরকম আছে যেটা Successful এবং Unsuccessful দুধনের লোকেদের মধ্যেই Common, তাদের কেউই ভাল চয়েজটা বেছে নিতে ভালবাসে না।
হ্যা এটাই সত্যি!
হট চকলেট কেকের পরিবর্তে শুধু স্বাদহীন পানি খেতে কেউই ভালবাসে না, কিন্তু সাকসেসফুল লোকেরা তাও যেকোন ভাবে তাদের Will Power বা নিজের Why Power- কে কাজে লাগিয়ে সেই কাজটা করে নেয়।
যেমন মোহাম্মদ আলী বলেছেন,
"I hated every minute of training but I love being a world champion."
তো এই ফাঁদ থেকে বাঁচার জন্য আপনার ওই Why টাকে খুজে বের করতে হবে। এই Why যত পাওয়ারফুল হবে আপনিও ততটাই পাওয়ারফুল হবেন।
So prepare a Checklist on daily basis, which will guide you throughout the year to stay on the right track.
One thing is fixed that you can never escape from the compound effect, either u earn it or you pay for it.

19/01/2025

বিজ্ঞান বলে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ্য পুরুষ একবার সহবাস করলে যে পরিমান বীর্য নির্গত হয় তাতে ৪০ কোটি শুক্রাণু থাকে। লজিক অনুযায়ি মেয়েদের গর্ভে যদি সেই পরিমান শুক্রানু স্থান পেতো তাহলে ৪০ কোটি বাচ্চা তৈরি হতো! এই ৪০ কোটি শুক্রাণু মায়ের জরায়ুর দিকে পাগলের মত ছুঁটতে থাকে, জীবিত থাকে মাত্র ৩০০-৫০০ শুক্রাণু। আর বাকিরা? এই ছুঁটে চলার পথে ক্লান্ত অথবা পরাজিত হয়ে মারা যায়। এই ৩০০-৫০০ শুক্রাণু যেগুলো ডিম্বানুর কাছে যেতে পেরেছে, তাদের মধ্যে মাত্র একটি মহা শক্তিশালী শুক্রাণু ডিম্বানুকে ফার্টিলাইজ করে অথবা ডিম্বানুতে আসন গ্রহন করে। সেই ভাগ্যবান শুক্রাণুটি হচ্ছে আপনি কিংবা আমি অথবা আমরা সবাই। কখনও কি এই মহাযুদ্ধের কথা মাথায় এনেছেন ?

❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন ছিলনা কোন চোঁখ হাত পা মাথা, তবুও আপনি জিতেছিলেন।

❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলনা কোন সার্টিফিকেট, ছিলোনা মস্তিষ্ক তবুও আপনি
জিতেছিলেন।

❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার ছিলনা কোন শিক্ষা, কেউ সাহায্য করেনি তবুও আপনি
জিতেছিলেন।

❒ আপনি যখন দৌড় দিয়েছিলেন- তখন আপনার একটি গন্তব্য ছিল এবং সেই গন্তব্যের দিকে উদ্দেশ্য ঠিক রেখে একা একাগ্র চিত্তে দৌড় দিয়েছিলেন এবং শেষ অবধি আপনিই জিতেছিলেন।

❒ বহু বাচ্চা মায়ের পেটেই নষ্ট হয়ে যায় কিন্তু আপনি মারা যাননি, পুরো ১০ টি মাস পূর্ণ করতে পেরেছেন।

❒ বহু বাচ্চা জন্মের সময় মারা যায় কিন্তু আপনি
টিকেছিলেন।

❒ বহু বাচ্চা জন্মের প্রথম ৫ বছরেই মারা যায় কিন্তু আপনি এখনো বেঁচে আছেন।

❒ অনেক শিশু অপুষ্টিতে মারা যায় কিন্তু আপনার কিছুই হয়নি।

❒ বড় হওয়ার পথে অনেকেই দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে কিন্তু আপনি এখনো আছেন।

আর আজ- আপনি কিছু একটা হলেই ঘাবড়ে যান, নিরাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু কেন? কেন ভাবছেন আপনি হেরে গিয়েছেন? কেন আপনি আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন? এখন আপনার বন্ধু বান্ধব, ভাই বোন, সার্টিফিকেট, সবকিছু আছে। হাত-পা আছে, শিক্ষা আছে, প্ল্যান করার মস্তিষ্ক আছে, সাহায্য করার মানুষ আছে, তবুও আপনি আশা হারিয়ে ফেলেছেন। যখন আপনি জীবনের প্রথম দিনে হার মানেননি। ৪০ কোটি শুক্রাণুর সাথে মরণপণ যুদ্ধ করে ক্রমাগত দৌড় দিয়ে কারো সাহায্য ছাড়াই প্রতিযোগিতায় একাই বিজয়ী হয়েছেন। তাহলে হতাশা কেন ?

❒ কেন একজন আপনার লাইফ থেকে চলে গেলে
সেটা মেনে নিতে পারেন না ?
❒ কেন আপনি একটা কিছু হলেই ভেঙে পড়েন ?
❒ কেন বলেন আমি আর বাঁচতে চাইনা ?
❒ কেন বলেন, আমি হেরে গিয়েছি ?

এমন হাজারো কথা তুলে ধরা সম্ভব, কিন্তু আপনি কেন হতাশ হয়ে পড়েন ? আপনি কেন হারবেন? কেন হার মানবেন? আপনি শুরুতে জিতেছেন, শেষে জিতেছেন, মাঝপথেও আপনি জিতবেন। নিজেকে সময় দিন, মনকে প্রশ্ন করুন- কি প্রতিভা আছে আপনার ? মনের চাওয়াকে সব সময় মূল্য দিন, সব সময় ঈশ্বরকে স্বরণ করুন। দেখবেন আপনি জিতে যাবেন,শুধু নিজের মনের জোর নিয়ে যুদ্ধ করতে থাকুন নিজে জিতে যাবেন।
😌❤️😌

30/11/2024

চায়ের কাপে বিস্কুট ডুবিয়ে খাওয়ার সময় হঠাৎ মাথায় আসলো যে এই চা চীনা শব্দ। আবার বিস্কুট ফরাসি শব্দ। বিস্কুটের সাথে থাকা চানাচুর হিন্দি। চায়ে যে চিনি ও পানি থাকে সেখানে চিনি চীনা অথচ পানি হিন্দি শব্দ। আবার চা ভর্তি পেয়ালাটা ফারসি কিন্তু কাপটা ইংরেজি শব্দ। এদিকে ইংরেজি শব্দটাই আবার পর্তুগিজ।😫🤪

চা চীনা হলেও কফি কিন্তু তুর্কি শব্দ। আবার কেক পাউরুটির কেক ইংরেজি, পাউরুটি পর্তুগীজ। 😃😄

একটু দামী খানাপিনায় যাই। আগেই বলে রাখি, খানাপিনা হিন্দী আর দাম গ্রীক। রেস্তোরাঁ বা ব্যুফেতে গিয়ে পিৎজা, বার্গার বা চকোলেট অর্ডার দেয়ার সময় কখনো কি খেয়াল করেছেন, রেস্তোরা আর ব্যুফে দুইটাই ফরাসী ভাষার, সাথে পিৎজাও। পিৎজাতে দেয়া মশলাটা আরবি। মশলাতে দেয়া মরিচটা ফারসি! 😵😖

বার্গার কিংবা চপ দুটোই আবার ইংরেজি। কিন্তু চকোলেট আবার মেক্সিকান শব্দ। অর্ডারটা ইংরেজি। যে মেন্যু থেকে অর্ডার করছেন সেটা আবার ফরাসী।
ম্যানেজারকে নগদে টাকা দেয়ার সময় মাথায় রাখবেন, নগদ আরবি, আর ম্যানেজার ইতালিয়ান।
আর যদি দারোয়ান কে বকশিস দেন, দারোয়ান ও তার বকশিস দুটোই ফারসি।
😂🤓
এবার চলুন বাজারে, সবজি ফলমূল কিনতে। বাজারটা ফারসি, সবজিও। যে রাস্তা দিয়ে চলছেন সেটাও ফারসি। ফলমূলে আনারস পর্তুগিজ, আতা কিংবা বাতাবিলেবুও। লিচুটা আবার চীনা, তরমুজটা ফারসি, লেবুটা তুর্কী। পেয়ারা-কামরাঙা দুইটাই পর্তুগীজ। পেয়ারার রঙ সবুজটা কিন্তু ফারসি। 😃😛

ওজন করে আসল দাম দেয়ার সময় মাথায় রাখবেন ওজনটা আরবি, আসল শব্দটাও আসলে আরবি। তবে দাম কিন্তু গ্রীক, আগেই বলেছি।🤣😂

ধর্মকর্মেও একই অবস্থা। মসজিদ আরবি দরগাহ/ঈদগাহ ফারসি। গীর্জা কিন্তু পর্তুগীজ, সাথে গীর্জার পাদ্রীও। যিশু নিজেই পর্তুগীজ। কেয়াং এদিকে বর্মিজ, সাথে প্যাগোডা শব্দটা জাপানি। আর, মন্দিরের ঠাকুর হলেন তুর্কী। 😲😵

আর কি বাকি আছে? ও হ্যাঁ। কর্মস্থল! অফিস আদালতে বাবা, স্কুল কলেজে কিন্ডারগার্টেনে সন্তান। বাবা নিজে কিন্তু তুর্কী, যে অফিসে বসে আছেন সেটা ইংরেজি, তবে আদালত আরবি, আদালতের আইন ফারসি, তবে উকিল আরবি।🤩😃

ছেলে যে স্কুলে বা কলেজে পড়ে সেটা ইংরেজি, কিন্তু কিন্ডারগার্টেন আবার জার্মান! 🤠😃

স্কুলে পড়ানো বই কেতাব দুইটাই আরবি শব্দ। যে কাগজে এত পড়াশোনা সেটা ফারসি। তবে কলমটা আবার আরবি। রাবার পেনসিল কিন্তু আবার ইংরেজি!😲🤪

পুরোটা মনে না থাকলে অন্তত এটা মনে রাখবেন যে মন শব্দটা আরবি।🙏 ❤

শব্দের কেচ্ছা-কাহিনী এখানেই খতম। তবে কেচ্ছাটা আরবি, কাহিনীটা হিন্দি, উভয়ের খতমটা আরবিতে। মাফ চাইলাম না বা সরি বললাম না, কারণ মাফটা আরবি আর সরিটা ইংরেজি।

09/09/2024

-Rahman

যে কোনো পেমেন্ট মেথড থেকে এই প্রকল্পে অনুদান পাঠাতে ক্লিক করুন: https://asf.sh/floodA/c Name: As Sunnah FoundationA/c No...
22/08/2024

যে কোনো পেমেন্ট মেথড থেকে এই প্রকল্পে অনুদান পাঠাতে ক্লিক করুন: https://asf.sh/flood

A/c Name: As Sunnah Foundation
A/c No.07511100103013
EXIM Bank Limited
Satarkul Branch
SWIFT Code: EXBKBDDH
Routing:100264025
Dhaka

📲বিকাশ/নগদ মার্চেন্ট: 01958 277609 (পেমেন্ট অপশন থেকে পাঠাতে হবে।)

31/07/2024

আমি চাই এইটা আমার লিস্টে থাকুক।প্রতিবছর মেমোরি তে আসুক।

শহীদ ২৬৬ জনের তথ্য:

১. আবু সাঈদ (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, বিআরইউর সামনে, ১৬ জুলাই।
২. আসিফ (২৩), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
৩. মো: ফারুক (৩২), ফার্নিচার দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৪. মো: ওয়াসিম (২২), চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র, আহত হয়ে মৃত্যু, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৫. ফয়সল আহমেদ (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, মুরাদপুর, চট্টগ্রাম, ১৬ জুলাই।
৬. মো: শাহজাহান (২৫), কাপড়ের দোকানের কর্মচারী, মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ব্রাদার নূরুন নবী, সায়েন্স ল্যাবরেটরি, ঢাকা, ১৬ জুলাই।
৭. সবুজ আলী (২৫), ছাত্র, ঢাকা কলেজ, মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা কলেজের উল্টোদিকে, ১৬ জুলাই।
৮. সাকিল, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
৯. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১০. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।

১১. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১২. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৩. অজ্ঞাত, ছাত্র, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৪. অজ্ঞাত, ছাত্র, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৫. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।

১৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৭. মীর মুগ্ধ , গুলিতে নিহত, রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৮. ফারহান ফয়েজ রাতুল (১৭), ছাত্র, গুলিতে নিহত, সিটি হাসপাতাল, উত্তরা, ১৮ জুলাই।
১৯. হাসান মেহেদী, সাংবাদিক, ঢাকা টাইমস, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কাজলা, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২০. ওয়াসিম শেখ (৩০), মাথায় আঘাতে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ফিশ স্টোর, ১৮ জুলাই।

২১. নাজমুল কাজী (২০/২২), আহত হয়ে মৃত্যু, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২২. মোহাম্মদ (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর, ১৮ জুলাই।
২৩. অজ্ঞাত (৩০), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
২৪. অজ্ঞাত, ফারাজী হাসপাতাল, রামপুরা, ১৮ জুলাই।
২৫. অজ্ঞাত, ফারাজী হাসপাতাল, রামপুরা, ১৮ জুলাই।

২৬. অজ্ঞাত (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, বহদ্দারহাট, ১৮ জুলাই।
২৭. অজ্ঞাত (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, বহদ্দারহাট, ১৮ জুলাই।
২৮. আসহাবুল ইয়ামিন (২০), ছাত্র, এমআইএসটি, মিরপুর, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ১৮ জুলাই।
২৯. তাহমিদ তামিম (১৫), স্কুলছাত্র, নরসিংদী, গুলিতে নিহত, ১০০ বেড হাসপাতাল, নরসিংদী, ১৮ জুলাই।
৩০. ইমন মিয়া (২২), ছাত্র, সরকারি সাটিরপাড়া স্কুল, গুলিতে নিহত, নরসিংদী সদর হাসপাতাল, নরসিংদী, ১৮ জুলাই।

৩১. দীপতো দে (২১), ছাত্র, মাদারীপুর কলেজ, লেকপাড়, মাদারীপুর, ১৮ জুলাই।
৩২. রৌদ্র সেন (২২), ছাত্র, এসইউএসটি, পুলিশ লেক এরিয়া, সুরমা গেট পয়েন্ট, ১৮ জুলাই।
৩৩. মানিক মিয়া (৪০), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, পুলিশ স্টেশনের পেছনে, ১৮ জুলাই।
৩৪. সাকিল হোসেন (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৮ জুলাই।
৩৫. ইমরান (২৪), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।

৩৬. আবদুল্লাহ (১৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
৩৭. সাইমুন সিয়াম (২৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ১৮ জুলাই।
৩৮. ইসমাইল (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা, ১৮ জুলাই।
৩৯. খালিদ সাইফুল্লাহ (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর স্টাফ কোয়ার্টার, ঢাকা, ১৮ জুলাই।
৪০. দুলাল মাতব্বর, মাইক্রোবাস ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, মেরুল বাড্ডা, ১৮ জুলাই।

৪১. জিল্লুর রহমান (১৭), ছাত্র, ইমপিরিয়াল কলেজ, গুলিতে নিহত, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি এরিয়া, ১৮ জুলাই।
৪২. রৌদ্র সেন (২০/২২), ছাত্র, লেকপাড়, আখালিয়া, ১৮ জুলাই।
৪৩. হোসেন, গুলিতে নিহত, বাঁশতলা, বাড্ডা, ১৮ জুলাই।
৪৪. মো: সাকিল হোসেন, সাংবাদিক, দৈনিক ভোরের আওয়াজ, গাছা থানা, গাজীপুর, ১৮ জুলাই।
৪৫. রাকিব হোসেন (২২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আফতাবনগর, ১৯ জুলাই।

৪৬. গনি শেখ (৪৫), শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শাহজাদপুর, ১৯ জুলাই।
৪৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কাজলা।
৪৮. সোহাগ (১৯), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শাহজাদপুর, ১৯ জুলাই।
৪৯. আরিফ (১৮), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, ১৯ জুলাই।
৫০. সান্তু (২০), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, ১৯ জুলাই।

৫১. রাব্বী (২৭), গুলিতে নিহত, আবু তালেব স্কুল, ১৯ জুলাই।
৫২. অদুদ (৪০), গুলিতে নিহত, চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।
৫৩. পাভেল (২৫), দোকানের কর্মচারী, শাহবাগ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, পল্টন, ১৯ জুলাই।
৫৪. মোবারক (৩২), দোকানের কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী, ১৯ জুলাই।
৫৫. আকরাম খান রাব্বী (২৪), ছাত্র, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৫৬. জিহাদ (২২), ছাত্র, গুলিতে নিহত, শনিরআখড়া, ১৯ জুলাই।
৫৭. দুলাল মোহাম্মদ দোলন (৪০), ব্যাংকার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, আজিমপুর, ১৯ জুলাই।
৫৮. অজ্ঞাত (১৮), গুলিতে নিহত ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ১৯ জুলাই।
৫৯. ওমর ফারুক (২৩), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
৬০. আবদুল ওয়াদুদ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৬১. মারুফ হোসাইন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬২. মেহেদী হাসান (২০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৩. সাইফুল ইসলাম, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৪. অজ্ঞাত (২৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৫. রবিউল ইসলাম (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৬৬. ইসমাইল, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৭. কামাল মিয়া/জালাল মিয়া (৪৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৮. নবীন তালুকদার, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৬৯. ইমন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭০. সোহেল (৩৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৭১. অজ্ঞাত (২২), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭২. শাওন (২৪/২৫), ছাত্র, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।
৭৩. পারভেজ (২৩), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭৪. মামুন সরদার (৩৪/২৭), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৭৫. শোভন (২৫), চায়না বিল্ডিং, নিউমার্কেট, ১৯ জুলাই।

৭৬. রেদোয়ান (২২), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৭. শরীফ (২৩), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৮. রাইদ (২২), ছাত্র, বঙ্গবন্ধু, গুলিতে নিহত, কামারপাড়া, ১৯ জুলাই।
৭৯. রানা (১৫), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
৮০. সোহাগ মোল্লা, পিএ, মেয়র, উত্তরা, ১৯ জুলাই।

৮১. মুনসুর (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮২. শরীফ, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৩. রাসেল, ছাত্র, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৪. অজ্ঞাত, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৮৫. অজ্ঞাত, ফরাজী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

৮৬. অজ্ঞাত, বি লাইফ এইচ, ১৯ জুলাই।
৮৭. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৮৮. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৮৯. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯০. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।

৯১. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯২. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৩. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৪. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৫. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।

৯৬. অজ্ঞাত, এসএসএমসিএইচ, ১৯ জুলাই।
৯৭. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৯৮. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
৯৯. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১০০. অজ্ঞাত, মুগদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

১০১. অজ্ঞাত, উত্তরা, ১৯ জুলাই।
১০২. সজ্জল হোসেন (২৮), রংপুর, ১৯ জুলাই।
১০৩. মেরাজ (৪০), রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই্।
১০৪. অজ্ঞাত, রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই।
১০৫. মোজাম্মেল (৩২), রংপুর মেডিক্যাল কলেজ, ১৯ জুলাই।

১০৬. মোখলেসুর রহমান মিলন (২৫), রংপুর, ১৯ জুলাই।
১০৭. মউন (২৫), রংপুর, ১৯ জুলাই।
১০৮. আবদুর রশীদ (৭০), হোল্ড/রেইড, ফজলুল হক রোড, সিরাজগঞ্জ, ১৯ জুলাই।
১০৯. সিয়াম (১৬), গুলিতে নিহত, আমতলা মোড়, বগুড়া, ১৯ জুলাই।
১১০. এহসানুল হক (২২), ১৯ জুলাই।

১১১. এটিএম তোরাব (৩০), সাংবাদিক, সিলেট, ১৯ জুলাই।
১১২. অজ্ঞাত, নরসিংদী, ১৯ জুলাই।
১১৩. সাগর, (১৬), ময়মনসিংহ, ১৯ জুলাই।
১১৪. আল আমিন (২৪), ডারাজ কর্মচারী (ছাত্র), এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ১৯ জুলাই।
১১৫. শাহজালাল (২৬), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

১১৬. পারভেজ (২৩), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১১৭. জুয়েল (২৫), আনসার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দৈনিক বাংলার মোড়, ১৯ জুলাই।
১১৮. ইফতি (১৬/১৪), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, অনাবিল হাসপাতালের সামনে, কাজলা, ১৯ জুলাই।
১১৯. অজ্ঞাত (৪১), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২০. শাকিল (২২), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

১২১. অজ্ঞাত (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২২. রাজিব (৩০), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৩. আল আমিন (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কামারপাড়া, উত্তরা, ১৯ জুলাই।
১২৪. নাঈমা সুলতানা (১৫), ছাত্র, গুলিতে নিহত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, হোম, ১৯ জুলাই।
১২৫. নুরুল ইসলাম, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।

১২৬. জামাল মোল্লা, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৭. অজ্ঞাত, উত্তরা আধুনিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ১৯ জুলাই।
১২৮. অজ্ঞাত, ক্রিসেন্ট হসপিটাল, ১৯ জুলাই।
১২৯. মো: সিয়াম (১৮), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩০. হৃদয় মীর (১৮), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।

১৩১. সুজন মিয়া (১৭), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩২. আমজাদ হোসেন (২২), গুলিতে নিহত, ১৯ জুলাই।
১৩৩. অজ্ঞাত, ১৯ জুলাই।
১৩৪. আসিফ ইকবাল (২৯), এক্স ছাত্র, মাগুরা, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৩৫. মোত্তাকিন বিল্লাহ (২৫), মাগুরা, ঢাকা, ১৯ জুলাই।

১৩৬. রাজু, মাগুরা, ১৯ জুলাই।
১৩৭. আতিকুল ইসলাম (৩২), গুলিতে নিহত, পটুয়াখালী, মিরপুর-১০, ১৯ জুলাই।
১৩৮. অজ্ঞাত (২০), মিটফোর্ড হসপিটাল, লক্ষ্মীবাজার, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৩৯. অজ্ঞাত (৪০), মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪০. রোহান (২০), ছাত্র, এইচএসসি পরীক্ষার্থী, মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, যাত্রাবাড়ী, ১৯ জুলাই।

১৪১. রাসেল, মিটফোর্ড হসপিটাল, ঢাকা, যাত্রাবাড়ী, ১৯ জুলাই।
১৪২. বাঁধন (১৯), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪৩. মো: জুবায়ের (৪০), কুয়েত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হসপিটাল, ১৯ জুলাই।
১৪৪. মো: রোমান (২৫), স্টাফ হসপিটাল, ল্যাবএইড, ১৯ জুলাই।
১৪৫, আসিকুল ইসলাম ইলিয়াস আসিক (১৫), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, বনশ্রী হসপিটাল, বনশ্রী, ঢাকা, ১৯ জুলাই।

১৪৬. রোমান বেপারী (৩২), ট্রাক ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, মাদারীপুর, চরমোগোরিয়া, সার্বিক পেট্রোল পাম্প, নতুন বাস স্টেশন, ১৯ জুলাই।
১৪৭. তৌহিদ সান্নামাত (২০), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, মাদারীপুর, চরমোগোরিয়া, সার্বিক পেট্রোল পাম্প, নতুন বাস স্টেশন, ১৯ জুলাই।
১৪৮. মো: ইমরান খলিফা (৩৩), বেসরকারি স্কুল শিক্ষক, গুলিতে নিহত, খিলবাড়ী টেক, শাহজাদপুর, ঢাকা, ১৯ জুলাই।
১৪৯. আলমগীর শেখ (৩৫), ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, বিটিভি সেন্টার, বিটিভি, ১৯ জুলাই।
১৫০. মনির (১৮), পেইন্টার, গুলিতে নিহত, বাঁশতলা, বাড্ডা, ১৯ জুলাই।

১৫১. হাসনাইন (২৫), ডিশলাইন কর্মচারী, গুলিতে নিহত, মোহাম্মদপুর, ১৯ জুলাই।
১৫২. সাফকাত সামির (১১), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, কাফরুল, মিরপুর, ১৯ জুলাই।
১৫৩. এএসআই মোকতাদির (৪৮), ট্যুরিস্ট পুলিশ, গণপিটুনি, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া, রায়েরবাগ, যাত্রাবাড়ী, ২০ জুলাই।
১৫৪. নায়েক গিয়াসউদ্দিন (৫৮), ডিএমপি পুলিশ, গণপিটুনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ফুটওভারব্রিজের নিচে, রায়েরবাগ, ২০ জুলাই।
১৫৫. ইমাম হোসেন তাজিম (১৯), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।

১৫৬. জিসান (৩৩), পানি বিক্রেতা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৭. ইউনূস আলী শাওন (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৮. ইউসুফ মিয়া ইলিয়াস সানোয়ার হোসেন (৩৫/৪০), চাল ব্যবসায়ী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৫৯. হাবিব সরদার (৩০/৪০), সিএনজি ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া এবং যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
১৬০. কামরুল মিয়া (২৭), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, মিরপুর, ২০ জুলাই।

১৬১. সোহেল (৩৫/২৩), মোবাইল দোকান কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী, ২০ জুলাই।
১৬২. আরিফ (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, শনিরআখড়া, ২০ জুলাই।
১৬৩. অজ্ঞাত শিশু (১০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৬৪. আবদুল হান্নান, (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ঢাকা, ২০ জুলাই
১৬৫. শুভ (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ধানমন্ডি, ঢাকা, ২০ জুলাই।

১৬৬. আবদুল্লাহ আল আবির (২৩), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাটারা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৬৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, এস সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২০ জুলাই।
১৬৮. রাকিব (১৯), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।
১৬৯. জুবায়ের (২১), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।
১৭০. মো: বিপ্লব (১৮), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ২০ জুলাই।

১৭১. সাইফুল ইসলাম (৪২), কৃষক, গুলিতে নিহত, ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ, আমাকান্দা ব্রিজ, ফুলপুর ময়মনসিংহ, ২০ জুলাই।
১৭২. কোরবান আলী (৬০), পোলট্রি ব্যবসায়ী, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৩. মেহেদী হাসান (২৪), রাজমিস্ত্রি, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, বাজার রোড, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৪. শাদ মাহমুদ খান (১৪), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৭৫. রনি (২৭), রিকশাচালক, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার বাসস্ট্যান্ড, ঢাকা, ২০ জুলাই।

১৭৬. মো: রায়হান (১৮), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, এস তাজউদ্দিন এএমসিএইচ, বোর্ডবাজার এরিয়া, চান্দনা চৌরাস্তা, ২০ জুলাই।
১৭৭. নুরুল আমিন (২১), ডেলি লেবার, গুলিতে নিহত, এস তাজউদ্দিন এএমসিএইচ, টেলিপাড়া এরিয়া জয়দেবপুর, বোর্ডবাজার, ২০ জুলাই।
১৭৮. টিপু সুলতান/ মো: টিপু/জহিরুল ইসলাম (২৭/৪৮) গণপিটুনি, শিবপুর হসপিটাল, কলেজ গেট, শিবপুর, নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৭৯. মোবারক আলী (১৩), গুলিতে নিহত, গ্রিনলাইফ হসপিটাল, পান্থপথ, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৮০. হাসান মিয়া (৪৫), ডেইলি লেবার, গুলিতে নিহত, মেহেরপাড়া, নরসিংদী, ২০ জুলাই।

১৮১. মো: মেহেদী (২০), ছাত্র, গুলিতে নিহত, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮২. মো: হৃদয় (২৮), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৩. মো: শাহীন/মানিক (২৩), হোটেল ম্যানেজার, গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৪. মো: সজল (২২), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।
১৮৫. মিনারুল ইসলাম (২৫), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, ৩০০ সিট হসপিটাল, নারায়ণগঞ্জ, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল, সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।

১৮৬. রাজিব হোসেন (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কদমতলী, ২০ জুলাই।
১৮৭. মায়া ইসলাম (৬০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ইন ফ্রন্ট অব হার হাউজ, রামপুরা, ২০ জুলাই্
১৮৮. আমজাদ হোসেন (২২/১৭), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৮৯. হৃদয় মীর (১৫), ছাত্র গ্যারেজ মিস্ত্রি, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৯০. সুজন মিয়া (১৭), ছাত্র/ভটভটি/ লেগুনা ড্রাইভার, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।

১৯১. সিয়াম আহমেদ (১৯) ছাত্র, গুলিতে নিহত, ইটাখোলা হাইওয়ে থানা, ২০ জুলাই।
১৯২. অজ্ঞাত (মধ্যবয়সী), গুলিতে নিহত, ভেলানগর নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৯৩. আশিক মিয়া (১৫), গুলিতে নিহত, মাধবদী, নরসিংদী, ২০ জুলাই।
১৯৪. হুমায়ুন কবীর (২৫), গুলিতে নিহত, বোর্ড বাজার এরিয়া, গাজীপুর, ২০ জুলাই।
১৯৫. তনয় দাশ/তন্ময় দাশ (২৮), গুলিতে নিহত, বোর্ড বাজার এরিয়া, গাজীপুর, ২০ জুলাই।

১৯৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, কলতাপাড়া, গৌরীপুর উপজেলা, ময়মনসিংহ, ২০ জুলাই।
১৯৭. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল/এএমজেডএইচ, বাড্ডা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৯৮. কামরুল মিয়া (২৭), ফার্নিচার কর্মচারী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল/এএমজেডএইচ, বাড্ডা, ঢাকা, ২০ জুলাই।
১৯৯. জাহাঙ্গীর (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ২০ জুলাই।
২০০. রুবেল মিয়া (২০/৩০), গুলিতে নিহত, সুগন্ধা প্রাইভেট হসপিটাল, নেয়ার প্রীতম টাওয়ার, শিমরাইল সিদ্ধিরগঞ্জ, ২০ জুলাই।

২০১. অজ্ঞাত (২৭), গুলিতে নিহত, আজিমপুর, ঢাকা, ২০ জুলাই।
২০২. শাহরিয়ার (১৯/২৩), মাদরাসা ছাত্র, গুলিতে নিহত, শনিরআখড়া অ্যান্ড যাত্রাবাড়ী এরিয়া, ২০ জুলাই।
২০৩. অজ্ঞাত (২০), গুলিতে নিহত, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা, ২০ জুলাই।
২০৪. মো: শাকিল (২২), গার্মেন্টশ্রমিক, গুলিতে নিহত, বসিলা, মোহাম্মদপুর, ২০ জুলাই।
২০৫. অজ্ঞাত (৩০), গুলিতে নিহত, বসিলা, মোহাম্মদপুর, ২০ জুলাই।

২০৬. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, গুটিয়া ইন্টারন্যাশনাল হসপিটাল, টঙ্গী এরিয়া, গাজীপুর ২০ জুলাই।
২০৭. অজ্ঞাত, গুলিতে নিহত, গুটিয়া ইন্টারন্যাশনাল হসপিটাল, টঙ্গী এরিয়া, গাজীপুর ২০ জুলাই।
২০৮. অজ্ঞাত, ২০ জুলাই।
২০৯. অজ্ঞাত, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রাউ, বরিশাল, ২০ জুলাই।
২১০. সেলিম মন্ডল (২৯), রাজমিস্ত্রি, ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।

২১১. আবদুস সালাম (২২), রাজমিস্ত্রি ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।
২১২. সোহেল আহমেদ (৪২/২১) রাজমিস্ত্রি ব্রাশ ফায়ারে মৃত্যু, নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হসপিটাল, হাজী ইব্রাহিম শপিং কমপ্লেক্স, ২০ জুলাই।
২১৩. আদিল আল মাহমুদ, কর্মচারী, গুলিতে নিহত, নেয়ার নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি ২০ জুলাই।
২১৪. মো: ইমরান (১৬), টেইলার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, ২১ জুলাই।
২১৫. আকাশ (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, চিটাগাং রোড, ২১ জুলাই।

২১৬. অজ্ঞাত (৪০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার, ২১ জুলাই।
২১৭. আমিন (১৬) ওয়ার্কশপ শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, কদমতলী গুলবান, ২১ জুলাই।
২১৮. জসিম (৪০), চা বিক্রেতা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২১ জুলাই।
২১৯. রাকিব বেপারী (২০), গার্মেন্ট শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, নারায়ণগঞ্জ, ফতুল্লা, ২১ জুলাই।
২২০. ফয়েজ (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।

২২১. মো: জাকির/ মো: জাহিদ (৩২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, উত্তরা, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২২২. তৌফিকুল ইসলাম (৩০), ইঞ্জিনিয়ার, পেট্রোবাংলা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড্ডা, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২২৩. সোহাগ (২৪), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, গোপীবাগ রেল গেইট, ২১ জুলাই।
২২৪. মো: রাব্বী/আবদুল বারী (১৭), ছাত্র, টেইলার, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৫. মো: নাহিদ মিয়া (৩০), গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।

২২৬. আলী হোসেন (৪৫), টেইলার, গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৭. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, নরসিংদী সদর হসপিটাল, শেখেরচর মাজার বাসস্ট্যান্ড, ২১ জুলাই।
২২৮. হুমায়ুন আহমেদ, গুলিতে নিহত, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, গাজীপুর, ২১ জুলাই।
২২৯. প্রণয় দাস, গুলিতে নিহত, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ, গাজীপুর, ২১ জুলাই।
২৩০. অজ্ঞাত (২৫), গুলিতে নিহত, ৩০০ বেড হসপিটাল নারায়ণগঞ্জ, সিদ্ধিরগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।

২৩১. আবদুল মজিব (২৮), কভার্ড ভ্যান ড্রাইভার, আগুনে দগ্ধ, চৌদ্দগ্রাম, হাজীগঞ্জ থানা, চাঁদপুর, ২১ জুলাই।
২৩২. নবী নূর (৪১), ফিশ ট্রেডার্স গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ, সাভার, ২১ জুলাই।
২৩৩. শফিকুল ইসলাম (২৫), ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দক্ষিণ পরিবাগ, ২১ জুলাই।
২৩৪. মাসুদ পারভেজ, পুলিশ, রাজারবাগ সেন্ট্রাল পুলিশ হসপিটাল, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৩৫. মিলন মিয়া (৩০), ফিশ ট্রেডার্স, গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।

২৩৬. সুমাইয়া আকতার সুমী (২০), গুলিতে নিহত, গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৭. সজীব মিয়া (১৭), গুলিতে নিহত, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৮. আশিকুর রহমান (১৯), গুলিতে নিহত, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৩৯. বাবুল (২৮), গুলিতে নিহত, সাইনবোর্ড, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।
২৪০. মো: শরীফ, গুলিতে নিহত, সানারপার, নারায়ণগঞ্জ, ২১ জুলাই।

২৪১. আবদুল লতিফ (২৭), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৪২. ইউসুফ আলী সোহান (১৬), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, শনিরআখড়া, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৪৩. মো: হান্নান (৩০), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড্ডা, ঢাকা, ২১ জুলাই।
২৪৪. ফারুক (৪৫/২২), গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল হাসপাতাল সাভার, ২১ জুলাই।
২৪৫. রাসেল (২০), টেম্পু হেলপার, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, দনিয়া, ঢাকা, ২২ জুলাই।

২৪৬. আজিজুল মিয়া (২২), ইমপ্লয়ী, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২২ জুলাই।
২৪৭. সান্তু (২২), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৪৮. সৈয়দ গোলাম মোস্তফা রাজু (৩৬), ইঞ্জিনিয়ার এমঅইসটিআরআই, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৪৯. অজ্ঞাত (৩৫), গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বার্ন ইনস্টিটিউট, ২২ জুলাই।
২৫০. মনির হোসেন, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, ২২ জুলাই।

২৫১. হৃদয় চন্দ্র তরুয়া, (২২), ছাত্র, সিইউ, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।
২৫২. অজ্ঞাত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৩. অজ্ঞাত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৪. অজ্ঞাত, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।
২৫৫. অজ্ঞাত, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ২৩ জুলাই।

২৫৬. শুভ শীষ (২৪), গার্মেন্ট কর্মী, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৩ জুলাই।
২৫৭. অজ্ঞাত (২২), মাথায় আঘাত, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স, উত্তরা, ২৩ জুলাই।
২৫৮. শাহরিয়ার শুভ (২৮), গুলিতে নিহত, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স, মিরপুর-১, ২৩ জুলাই।
২৫৯. নাসির হোসেন, গুলিতে নিহত, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল, রায়েরবাগ, যাত্রাবাড়ী, ২৩ জুলাই।
২৬০. রিয়া গোপ (৬), ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, বাড়ির ছাদে গুলিবিদ্ধ, ২৪ জুলাই।

২৬১. শাহজাহান হৃদয় (২১), মাদ্রাসার ছাত্র, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, লেভেল ক্রসিং, এসকে টাওয়ার, মহাখালী, ২৪ জুলাই।
২৬২. সাজেদুর রহমান ওমর (২২), আইটি টেকনিশিয়ান, ডেমরা, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাইনবোর্ড এলাকা, কোনাপাড়া, ডেমরা, ২৪ জুলাই।
২৬৩. তুহিন আহমেদ (২৬), মাসন, গুলিতে নিহত, এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, সাভার, ২৪ জুলাই।
২৬৪. জাকির হোসেন (২৯), টেইলর, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, যাত্রাবাড়ী, ২৫ জুলাই।
২৬৫. জামান মিয়া (১৭), শ্রমিক, গুলিতে নিহত, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল, ময়মনসিংহ, ২৫ জুলাই।

২৬৬. সোহেল রানা (২০), গুলিতে নিহত, বিএসএমএমইউ, রামপুরা, ২৫ জুলাই।





©সোর্স সাদা এপ্রোন

Address

Dhaka
3526

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801870768062

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MXN Modern Herbal cumilla posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram