Medicine Information

Medicine Information we want to create some awareness on people about medicine those who don't know right use of medicines.

        ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) 2021 সালে গ্লোবাল ব্রেস্ট ক্যান্সার ইনিশিয়েটিভ (GBCI) চালু করেছে যাতে 2040 সা...
01/10/2024




ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (WHO) 2021 সালে গ্লোবাল ব্রেস্ট ক্যান্সার ইনিশিয়েটিভ (GBCI) চালু করেছে যাতে 2040 সালের মধ্যে প্রতি বছর মৃত্যুর হার 2.5% কমিয়ে 2.5 মিলিয়ন জীবন বাঁচানোর জন্য প্রাথমিক সনাক্তকরণ, সময়মতো রোগ নির্ণয়ের জন্য স্বাস্থ্য প্রচারের তিনটি মূল স্তম্ভের মাধ্যমে; এবং ব্যাপক স্তন ক্যান্সার ব্যবস্থাপনা।

2024 সালে, 360,000 এরও বেশি লোকের স্তন ক্যান্সার নির্ণয় করা হবে। তবে আশা আছে। প্রাথমিক সনাক্তকরণ পদ্ধতি এবং সহায়তার অগ্রগতি বেঁচে থাকার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে চলেছে। প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে, স্তন ক্যান্সারের 5 বছরের আপেক্ষিকভাবে বেঁচে থাকার হার হল 99%।
কিছু ভালো জীবনধারা স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস করতে পারে যার মধ্যে রয়েছে:

*একটি স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা
*শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা
*অ্যালকোহলের ক্ষতিকারক ব্যবহার এড়ানো
*বুকের দুধ খাওয়ানো
*তামাক ব্যবহার ত্যাগ করা এবং তামাকের ধোঁয়ার সংস্পর্শে এড়ানো
*হরমোনের দীর্ঘায়িত ব্যবহার এড়ানো
*বিকিরণের অত্যধিক এক্সপোজার এড়ানো

অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের মহামারী বিশ্বের জনস্বাস্থ্য সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশে রোগতত্ত্ব,রোগ নিয়ন্তন ও গবেষ...
28/09/2024

অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের মহামারী বিশ্বের জনস্বাস্থ্য সমস্যাগুলির মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশে রোগতত্ত্ব,রোগ নিয়ন্তন ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের এক গবেষণায় দেখা গেছে,দেশে প্রচলিত এন্টিবায়োটিকের মধ্যে অন্তত সতেরোটির কাযক্ষমতা অনেকাংশে কমে গেছে,এর ফলে শিশু ও হাসপাতালের রোগীরা মারাত্মক ঝুকির মধ্যে রয়েছে।

অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ বলতে আমরা কি বুঝি, যদি কারও শরীরে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণজনিত রোগ হয় এবং সেই রোগ নিরাময়ে কেউ যদি চিকিৎসকের পরামর্শমত সঠিক পরিমাণে এবং পর্যাপ্ত সময় ধরে অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ না করেন তাহলে ব্যাকটেরিয়াগুলো পুরোপুরি ধ্বংস না হয়ে উল্টো আরও শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে।তখন এই ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে ওই অ্যান্টিবায়োটিক পরে আর কাজ করে না।

বাংলাদেশে বহু মানুষ বিশেষ করে নিম্ন আয়ের মানুষ চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে ফার্মেসী থেকে এন্টিবায়োটিক কিনে খায়।তাদের মধ্যে ধারনাই নাই যে এর ফলে তার শরীর এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ হয়ে যাচ্ছে এবং পরবর্তীতে কোন সংক্রমণ হলে সেটা হয়তো আর কাজ করবে না। এছাড়াও সম্পুর্ন ডোজ শেষ না করে মাঝপথে বন্ধ করলে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ হতে পারে। আরেকটি কারন হতে পারে, মানুষের সঙ্গে-সঙ্গে প্রাণীর ওপরেও এন্টিবায়োটিক ব্যবহার হয়,যা পুরোপুরি বিলীন হয় না,মাটিতে রয়ে যায়।এর ফলে আমরা যা খাই সবজি, মাছ,মাংস এর মধ্যে থেকে যাওয়া এন্টিবায়োটিকের কারনে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ হতে পারে।

এ অবস্থায় বাংলাদেশের পাব্লিক হেলথ সেক্টর এবং সরকার কিছু কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে যার মধ্যে রয়েছে -
১.জনসাধারণের মধ্যে এন্টিমাইক্রবিয়াল প্রতিরোধ সম্পর্কে সচেতনতা এবং বোঝার ক্ষমতা বাড়াতে হবে।
২.ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ বিষয়ক ক্যাম্পেন করতে হবে স্কুল,কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে।
৩.সরকারের পক্ষ হতে কিছু বাধ্যতা মূলক নিয়ম করতে হবে হসপিটালের চিকিৎসক এবং রোগীদের জন্য, যেমন: প্যাথোজেনিক অণুজীবের সংক্রমণ কমাতে হাতের স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা স্বীকার করা সত্ত্বেও, বাংলাদেশের অনেক স্বাস্থ্যসেবা সেটিংসে হাতের স্বাস্থ্যবিধির সামগ্রিক সম্মতি সর্বোত্তম থেকে কম। বেশিরভাগ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানে, সুপারিশকৃত হাত ধোয়ার অনুশীলনগুলি অগ্রহণযোগ্যভাবে কম থাকে।
৪.এছাড়া দেশের প্রত্যেক হাসপাতালে কোন রোগীকে, কী কারণে, কোন অ্যান্টিবায়োটিক দেয়া হল - তার নির্দিষ্ট তালিকা এবং সে বিষয়ে গবেষণা থাকাটা খুবই জরুরী। সরকারি ভাবে বাধ্যতামূলক নিয়ম করতে হবে।
৫.বিনা প্রেসক্রিপশনে কেউ এন্টিবায়োটিক ক্রয় এবং বিক্রয় করতে পারবে না।

অবশেষে, সরকার, চিকিৎসক, চিকিৎসাকর্মী,জনস্বাস্থ্য কর্মী, রোগী এবং সাধারণ জনগন সবাইকে এন্টিবায়োটিক প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে কার্যকরি ভূমিকা পালন করতে হবে।অন্যথায় আমাদের চোখের সামনে কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিকের অভাবে আমাদেরই আপনজনকে হারাতে হবে।

  Pharmacist Day 2024  😊 We hope you all have good health and happy mind. Pharmacists are important part of our health-c...
24/09/2024

Pharmacist Day 2024
😊

We hope you all have good health and happy mind. Pharmacists are important part of our health-care system, and they play a vital role in ensuring you receive the most appropriate care to meet your medical need.

প্যারাসিটামল হচ্ছে সবচেয়ে নিরাপদ ব্যাথানাশক মেডিসিন, প্রেগন্যান্সি মহিলাদের জন্য তুলনায় অন্নান্য সকল নন স্টেরয়েডাল ব্যাথ...
26/08/2024

প্যারাসিটামল হচ্ছে সবচেয়ে নিরাপদ ব্যাথানাশক মেডিসিন, প্রেগন্যান্সি মহিলাদের জন্য তুলনায় অন্নান্য সকল নন স্টেরয়েডাল ব্যাথানাশক মেডিসিন থেকে।

কিভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি৩ এর অভাব আছে-উপসর্গ :   #কোমরে অথবা কোমরের নিচে ব্যাথা হলে   #বসা অবস্থা থেকে উঠার ...
26/08/2024

কিভাবে বুঝবেন আপনার শরীরে ভিটামিন ডি৩ এর অভাব আছে-
উপসর্গ :
#কোমরে অথবা কোমরের নিচে ব্যাথা হলে
#বসা অবস্থা থেকে উঠার সময় কস্ট হলে
#মাংশপেশিতে ব্যাথা হলে
#হাড়ে ব্যাথা অনুভব হলে
*কেনো আমাদের vitamin D3 খুবই প্রয়োজন?
এটা আমাদের শরীরের রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে,এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বজায় রাখে এবং শরীরে ব্যাথা কমাতে সাহায্য করে।

*ভিটামিন-ডি৩ এর অভাব হয় যারা সূর্যের আলোতে কম থাকে এবং খাবারের তালিকায় ভিটামিন-ডি৩ যুক্ত খাবার থাকে না।

* প্রাকৃতিক ভাবে ভিটামিন-ডি৩ আমরা কোথায় পাবো-
➡️ দুধে, দধিতে
➡️ সূর্যের আলোতে
➡️ ডিমে
➡️ মাছের তেলে

কৃতিম উপায় পাওয়া যাবে যেসব সাপ্লিমেন্ট হিসেবে -
👉Cod Liver Oil
👉 Cholecalciferol(Vit.D3)
20000IU, 40000IU
কাবারের নিয়ম- 20000IU(৪ সপ্তাহে ১ টি ক্যাপসুল খেতে পারবে) কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
40000IU (প্রতি সপ্তাহে পর ১ টি করে ৭ সপ্তাহ খেতে পারবে) কিন্তু ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী।
Akter Mitu
B.pharm, M.pharm

আমরা জানি অধিকাংশ ড্রাগ প্রেগন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর!! এই প্রবলেমের কথা মাথায় রেখে আমি US FDA র দেয়া pregnant catagory গু...
26/08/2024

আমরা জানি অধিকাংশ ড্রাগ প্রেগন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর!! এই প্রবলেমের কথা মাথায় রেখে আমি US FDA র দেয়া pregnant catagory গুলো নিয়ে আলোচনা করলাম৷আগে চলুন প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরি গুলো জেনে নেই।

US FDA প্রেগন্যান্সির সময় ড্রাগ প্রেসক্রাইবের ক্ষেত্রে ৬টা ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে - ............................................................
১) Category A :
এই ড্রাগ গুলো প্রেগন্যান্ট মাদারের উপর ডিরেক্ট স্টাডি করে দেখা ফিটাসের উপর এর কোন ক্ষতিকর রিস্ক নাই ৷
২) Category B :
এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো কোন হিউম্যান ট্রায়াল হয়নি কিন্তু এনিম্যাল ট্রায়েলে ফিটাসের উপর কোন ক্ষতিকর প্রভাব দেখা যায়নি ৷এই ক্যাটাগরির ড্রাগও নিশ্চিন্তে দেওয়া যাবে প্রেগন্যান্ট মাকে ৷৷
৩)Category C :
এই ক্যাটেগরির ড্রাগ গুলো এনিম্যাল স্টাডিতে এ্যাডভার্স ইফেক্ট পাওয়া গেছে.(টেরাটোগেনিক / এমব্রায়োডাল/অন্যকিছু) ৷ কিন্তু এই ড্রাগ গুলো নিয়ে কোন হিউম্যান ট্রায়াল নাই ৷ রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব ছাড়া প্রেসক্রাইব করা ঠিক হবে না
৪) Category D :
এই ক্যাটাগরির ড্রাগ গুলো হিউম্যান ফিটাল রিস্কের ডিরেক্ট এভিডেন্স খুজে পাওয়া গেছে , কিন্তু প্রেগন্যান্ট মাদারের লাইফ বাঁচাতে অন্য কোন অল্টারনেটিভ ড্রাগ পাওয়া না গেলে এটা দেয়া একসেপটেবল ৷
৫) Category X : এই ড্রাগ গুলো সম্পূর্ণ রুপে টেরাটোজেনিক ৷৷
৬) Category N: এই ড্রাগ নিয়ে এখনো কোন হিউম্যান অর এ্যানিম্যাল ট্রায়াল হয়নি ৷৷ চলুন এবার প্রচলিত ড্রাগ গুলোর প্রেগন্যান্সি ক্যাটেগরি দেখি--
*Vitamines:
-----------
1)Thiamine HCl ..............................A
2)Folic acid......................................A
B
*Anti-Ulcerant :
----------------
1)Ranitidine................................B 2)Omeprazole.............................C
3)Pantoprazole .........................B 4)Rabiprazole.............................B
5)Lansoprazole .........................B
6)Esomeprazole Mg ..................B
7) esomeprazole strontium.......C
8)Antacids(Calcium carbonate) ..C
9)Almunium hydroxide ................ N 10)Mg(OH)2....................................N
11) Simethicone ............................C
12) Sucralfate ................................B

[A= নিশ্চিন্তে প্রেসক্রাইব করা যাবে৷
B= প্রেসক্রাইব করা যাবে৷
C= রিস্ক বেনিফিট রেশিও হিসেব করে প্রেসক্রাইব করতে হবে (এই ঔষধ বাচ্চার ও প্রেগিন্যান্সির জন্য ক্ষতিকর)৷
D= সুস্থ্য বাচ্চা ও প্রেগন্যান্সি চাইলে প্রেসক্রাইব করা যাবেনা (শুধু মাত্র মায়ের জীবন বাঁচানোর মত কন্ডিশন আসলে যেখানে অল্টারনেটিভ নাই সেখানে দেয়া যাবে)৷
X = ক্রস মার্ক, দেয়া যাবেনা৷৷]

14/08/2024

৫ বছরে দেশে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের হার বেড়েছে ১১%: আইইডিসিআর-
ল্যাব পরীক্ষায় দেখা গেছে, প্রস্রাবে ওষুধ প্রতিরোধী জীবাণু পাওয়া যায় ৭০ শতাংশ। তবে রক্তে এ হার কিছুটা কম, ১০ শতাংশ।
দেশে চলতি বছর বহুল ব্যবহৃত বেশ কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ৮২% পর্যন্ত কার্যকারিতা হারিয়েছে। পাঁচ বছর আগে যা ছিল ৭১%। সুতরাং বিগত পাঁচ বছরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের হার বেড়েছে ১১%।

বুধবার (২২ নভেম্বর) রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) অডিটরিয়ামে জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স জরিপের ফলাফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. জাকির হোসেন হাবিব। ২০১৭-২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত পরিচালিত গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করে তিনি বলেন, অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী জীবাণু বাংলাদেশে ভয়াবহ হারে বাড়ছে। হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) রোগীদের ক্ষেত্রে লিনেজোলিড জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের হার ৭০ শতাংশ। আর আউটডোরে প্রতিরোধের হার ৮২ শতাংশ। এখানে কার্বপেনমের মতো ওষুধের প্রতিরোধী হার ৮৪ শতাংশ।

ল্যাব পরীক্ষায় দেখা গেছে, প্রস্রাবে ওষুধ প্রতিরোধী জীবাণু পাওয়া যায় ৭০ শতাংশ। তবে রক্তে এ হার কিছুটা কম, ১০ শতাংশ।
তিনি বলেন, "ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশনে অ্যান্টিবায়োটিক লিখছেন। আর না দিলে আবার রোগীও অসন্তোষ প্রকাশ করে যে, তাকে কোনো অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়নি, তার মানে তাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। এই প্রবণতা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন মেডিকেল অডিট।"
দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার মিলিয়ে প্রায় ৪০ হাজার নমুনা নিয়ে এই গবেষণা চালায় আইইডিসিআর।

গবেষণায় দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি খুঁজে পাওয়া জীবাণু ই-কোলাইয়ের বেলায় পোল্ট্রি শিল্পে ব্যবহৃত ১২টি অ্যান্টিবায়োটিকের ৮টিই অকার্যকর হয়েছে অন্তত ৪০%। অ্যাম্পিসিলিন, টেট্রাসাইক্লিন ও সিপ্রোফ্লক্সাসিনের ক্ষেত্রে তা প্রায় ৯০%। ওয়াচ গ্রুপ ও রিজার্ভ গ্রুপের এসব অ্যান্টিবায়োটিক অকার্যকর ছিল ডায়রিয়া, প্রস্রাবে সংক্রমণ ও ফুসফুসের সংক্রমণ সহ শরীরের বিভিন্ন ক্ষত সারানোর ক্ষেত্রে।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম বলেন, "সেফালোস্পোরিনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক জীবাণু প্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। ফলে সার্জারির রোগীদের জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়েছে। অপারেশন করতে গিয়ে আরো দেখা যায়, বেশির ভাগ রোগী যক্ষায় আক্রান্ত। তাদের অধিকাংশ একাধিক ওষুধ প্রতিরোধী যক্ষায় আক্রান্ত। শিগগিরই নতুন অ্যান্টিবায়োটিক আসার তথ্য আমাদের জানা নেই। তাই এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে মানুষের জীবন বাঁচানো কঠিন হয়ে পড়বে।"

অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন আইইডিসিআর'র এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন। এসময় আরো বক্তব্য রাখেন স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. টিটু মিয়া, স্বাস্থ্য সেবা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির।

বক্তারা আরও বলেন, জেলা হাসপাতালগুলোতে ব্লাড কালচার হয় না। এ কারণে যথেচ্ছ অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসকদের দায়িত্বে অবহেলা লক্ষ্য করা যায়। এছাড়াও ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানিগুলোর আগ্রাসী বিপণন তো রয়েছেই। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বক্তারা প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি বন্ধ করার পরামর্শ দেন।

Source: Business Standard

  "এটা একটি জেনেরিক নাম, বাজারে পাওয়া যায় বিভিন্ন ব্র‍্যান্ড নাম হিসেবে যেমন-losectil,seclo,PPI,Prazo,Prazole etc. নামীদ...
20/07/2020

"এটা একটি জেনেরিক নাম, বাজারে পাওয়া যায় বিভিন্ন ব্র‍্যান্ড নাম হিসেবে যেমন-losectil,seclo,PPI,Prazo,Prazole etc. নামীদামী ফার্মাসিটিকেলসের ঔষধ।

ব্যবহার করা হয়-
★Gastroesophageal Reflux Disease(GERD)
★Peptic Ulcer Disease

সাধারণত এই মেডিসিন গুলো মানুষ এসিডিটি সমস্যা থাকলেই খাই, সবার বাসায় ই এই মেডিসিনটি দেখতে পাবেন,পেটে একটু গ্যাস অনুভব করলেও মানুষ মনে করে এই মেডিসিনটি খেয়ে ফেল্লে ঠিক হয়ে যাবে,অবশ্যই এটি কার্যকরি মেডিসিন এবং ডাক্তার প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী এটা দীর্ঘদিন খেতে পারে,কিন্তু দীর্ঘদিন এটি খেলে মানুষের কিছু সাইড ইফেক্ট দেখা দিতে পারে-
যেমন->Hypocalcemia
>Hypomagnesemia
>Clostridium difficile infection
>Pneumonia and also unknown side
effects.
তাই কয়েক মাস পর ব্র‍্যান্ড পরিবর্তন করে খেতে বলা হয়।
Omeprazole এর পর আরো ভালো কার্যকরী মেডিসিন আসে বাজারে যে গুলো হচ্ছে-
Esomeprazole
Pentoprazole
Rabeprazole
Lansoprazole
Dexlansoprazole
এগুলো বর্তমান বাজারে বিভিন্ন ব্র‍্যান্ড নাম এ বিক্রি করা হয়,সব গুলোই Omeprazole থেকে বেশি কার্যকরি।

পরামর্শ দাতাঃ আপনাদের জন্য কয়েকটি কথা-
>এসিডিটি তাড়াতাড়ি কমে যাওয়ার জন্য Rabeprazole or dexlansoprazole খাওয়ার অভ্যাস করবেন না,কারন যখন আপনি এটা কয়েক মাস রেগুলারলি খাবেন তখন আর এর কার্যকারীতা অনুভব করতে পারবেন না। বর্তমান বাজারে এখন পর্যন্ত এই মেডিসিন গুলোর থেকে বেশি কার্যকারী মেডিসিন আসেনি, তাহলে আপনার এগুলোতে কাজ না করলে আর উপায় থাকবে না।
>অবশ্যই চেষ্টা করবেন আপনার এসিডিটি প্রব্লেম কমে গেলে Rabeprazole খাওয়া বন্ধ করে আবার Omeprazole খেয়ে অভ্যাস করবেন।
>মেডিসিন খাওয়ার প্রয়োজন বোধ না করলে অবশ্যই খাবেন না।
>ঠান্ডা পানীয় জাতিও খাবার খেয়ে কমানোর চেষ্টা করবেন।যেমনঃইসুবগুল খুবই কার্যকারী পানীয়.
Akter Mitu

 ★Antibiotic কি?ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত কোনো রোগের জন্য এটি খাওয়া হয়ে থাকে।তাহলে এখন প্রশ্ন থাকতে পারে Antibiotic_Re...
16/07/2020



★Antibiotic কি?
ব্যাকটেরিয়া দ্বারা আক্রান্ত কোনো রোগের জন্য এটি খাওয়া হয়ে থাকে।
তাহলে এখন প্রশ্ন থাকতে পারে Antibiotic_Resistance টা কি?
Resistance অর্থ সহ্য করার ক্ষমতা,
এখন আপনাদের প্রশ্ন থাকতে পারে,কে সহ্য করবে?
Antibiotic সাধারণত প্রেসক্রাইবড করা হয় যে কোনো Bacterial infection এর জন্য।
★Antibiotic কিভাবে কাজ করে?
এটি ব্যাকটেরিয়ার যে কোনো একটি জায়গাকে আক্রমণ করে,সেই আক্রমণের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে অথবা দমন করে ফেলে যাতে তাদের সংখ্যা আর না বাড়াতে পারে।
এক ধরনের Antibiotic শুধু একটি জায়গাকেই আক্রমণ করতে পারে।
★Antibiotic dose কি?
প্রত্যেকটি Antibiotic এর একটি নির্দিষ্ট dose আছে, এটি আমরা সবাই জানি কারন ডাক্তার পুরু dose টি প্রেসক্রিপশনে লিখে দেন-যেমনঃ
কোনো Antibiotic এর dose সাতদিন থাকে, কোনটির আবার পাচঁদিন থাকে। কিন্তু এই কথাটি ডাক্তার কখনই বলেনি যে আপনার সমস্যাটি ভালো হয়ে গেলে আপনি মেডিসিনটি বন্ধ করে দেন,সবসময় বলে আপনার dose টি সম্পুর্ণ করুন।

★যদি আপনি সম্পুর্ন dose টি না খান তাহলে কি হবে?
আপনার Antibiotic টির Resistance হয়ে যাবে;
কারন Antibiotic এর dose তৈরি করা হয় যেভাবে;আপনার dose টি যদি সাতদিনের হয় তাহলে সকাল-বিকাল আপনাকে ১৪ টি মেডিসিন খেতে হবে কারন ১৪ টি মেডিসিনের মাধ্যমে infection এর সবগুলি ব্যাকটেরিয়া মরে যাবে অথবা দমন হয়ে যাবে,যদি আপনি ১টি মেডিসিন ও বাদ দেন তাহলে কয়েকটি ব্যাকটেরিয়া এই আক্রমণ থেকে বেচেঁ যাবে।

★এখন প্রশ্ন হতে পারে তাহলে Resistance হবে কিভাবে?
Antibiotic এর আক্রমণ থেকে বেচেঁ যাওয়া ব্যাকটেরিয়া গুলো বুঝে ফেলবে যে antibiotic টি তাদের কোন অংশটিতে আক্রমন করেছিল এবং তারা তাদের শরীরের অই অংশটিকে পরিবর্তন করে ফেলবে যাতে পরবর্তীতে antibiotic টি আবার আক্রমণ করলে তারা সহ্য করতে পারে এবং বাধা হয়ে দাড়ায়;
তাদের এই সহ্য করার ক্ষমতাটিই হচ্ছে Resistance.
যার মানে আপনি যদি পরবর্তীতে অই Antibiotic টি খান তাহলে এটি আর ব্যাকটেরিয়ার উপরে কোনো কাজ করতে পারবে না,তখন আপনি বুঝবেন আপনার antibiotic টির resistance হয়ে গিয়েছে।

#পরামর্শ_দাতাঃ
👉যখনই antibiotic খাবেন কোর্স সম্পুর্ন করবেন,কোনো ভাবেই ১ টি মেডিসিনও বাদ দিবেন না।
👉একটি antibiotic এর কোর্স সম্পুর্ন হওয়ার পর কমপক্ষে এক মাস আর antibiotic খাবেন না এতে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় ব্যাঘাত ঘটতে পারে,যদি আপনার অন্য কোনো সমস্যার জন্য খাওয়া লাগে তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খাবেন।

"যত কম মেডিসিন খাবেন তত ভালো থাকবেন"

Akter Mitu

 এই ড্রাগটি হচ্ছে Corticosteroid জাতীয় ড্রাগ,ডাক্তারের প্রিসক্রিপশন ছাড়া এটি একেবারেই খাওয়া যাবে না,যেই রোগ গুলোর জন্য এ...
14/07/2020


এই ড্রাগটি হচ্ছে Corticosteroid জাতীয় ড্রাগ,ডাক্তারের প্রিসক্রিপশন ছাড়া এটি একেবারেই খাওয়া যাবে না,যেই রোগ গুলোর জন্য এটি প্রেসক্রাইবড করে থাকে-
©Rhematic problem
©Severe allergies
©Lung disases
©Brain swelling
©Along with Antibiotic in Tuberculosis
©Eye pain following with eye surgery

★কিভাবে Dexamethasone কাজ করে?
আমাদের শরীরে কিছু পদার্থ আছে যেগুলো বের হলে আমরা ব্যাথা অনুভব করি,Dexamethasone অই পদার্থ গুলোকে শরীরের মধ্যে বের হতে বাধা দেয় অথবা বন্ধ করে দেয়,যার ফলে আমরা আর ব্যাথাটি অনুভব করতে পারি না।

বাংলাদেশে মেডিসিন কিনার জন্য কোনো প্রেসক্রিপশনের প্রয়োজন পরে না ফার্মেসির দোকানদারকে বল্লেই হয়,যার কারনে এই Dexamethasone যে কেউই কিনে খেতে পারে।
বাংলাদেশের পতিতালয়গুলোতে ছোট ছোট শীর্ণকায় মেয়েরা মোটাগাটা, লাবন্যময়ী ও নাদুসনুদুস হয়ে খদ্দের আকর্ষণ করার জন্য প্রতিদিন Dexamethasone কিনে খাচ্ছে এবং পরবর্তীকালে ক্যান্সার ও কিডনি বিকল হয়ে মারা যাচ্ছে। আরও বলি- পোল্ট্রি ও গবাদি পশু মোটাতাজা করার জন্যও ঢালাওভাবে ডেক্সামিথাসন ব্যবহার করা হয়।সেই পোল্ট্রি ও নাদুসনুদুস গবাদিপশু খেয়ে আমরা ভীষণ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি প্রতিনিয়ত।

সম্প্রতি এই ড্রাগটি নিয়ে গণমাধ্যমে একটা তড়পান উঠেছে যে Covid-19 ভাইরাসটির চিকিৎসা বের হয়ে গিয়েছে,Dexamethasone মেডিসিনটির মাধ্যমে নাকি Covid-19 এর রোগী ভালো হয়ে যাবে,তথ্যটি সত্য কিন্তু কোন ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা এটি ব্যবহার করেছিল সেটা উল্লেখ করা হয়নি...
এটি ব্যবহার করা হয়েছিল রোগীর মারাত্মক অবস্থাতে,ব্যবহার করা হয়েছিল কারন রোগী অক্সিজেন নিতে পারছিল না তাকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছিল কিন্তু যাদের ক্ষেত্রে অক্সিজেন নিতে কোনো সমস্যা নাই তাদের ভুলেও dexamethasone ব্যবহার করা যাবে না।

পরামর্শ দাতাঃ
১.ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কখনই আপনার কোনো রোগের জন্য অথবা শারীরিক অসুবিধার জন্য এটি খাবেন না।
২.যদি আপনি Covid-19 এ আক্রান্ত হয়ে যান তাহলে ভুলেও Dexamethasone খাবেন না,কারন এটি আপনার immune system আরও দুর্বল করে ফেলবে।
৩.আর দয়া করে বেশি লাভবান হওয়ার জন্য আপনার গবাদিপশুকে dexamethasone খাইয়ে মোটাতাজা করার চেষ্টা করবেন না,যেটা পরবর্তীতে আপনার এবং আমার জন্য সাস্থের ঝুকি হয়ে পরবে।
৪.আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যারা এক্টু শুকনা,তারা কখনই dexamethasone খেয়ে মোটা হওয়ার চেষ্টা করবেন না,এটা পরবর্তীতে আপনার অনেক জটিল রোগের কারন হয়ে পরবে।
৫.আরেকটি বিষয় আমরা অনেকই জানি মোটা হওয়ার জন্য বাজারে এবং অনলাইনে অনেক প্রডাক্ট পাওয়া যায়,অই প্রডাক্ট গুলোতে steroid জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করা হয়,ওগুলো দয়া করে খাবেন না,কেউ যদি খেতেও বলে তাও খাবেন না,নিজের সুস্থতার ভার নিজের কাছে।
Akter Mitu

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medicine Information posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram