Gopalgonj Central Hospital and Diagnostic center private Limited

Gopalgonj Central Hospital and Diagnostic center private Limited সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।

ডাঃ অমিত সরকার রোগী দেখছেন প্রতিদিন দুপুর ২ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত।সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে: ০১৭০১...
28/06/2025

ডাঃ অমিত সরকার
রোগী দেখছেন প্রতিদিন দুপুর ২ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত।
সিরিয়ালের জন্য যোগাযোগ করুন এই নাম্বারে:
০১৭০১-১১৩১৩২, ০১৭০১-১১৩১৩৩।

"সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি" আসসালামু আলাইকুম প্রিয় গোপালগঞ্জবাসী, আমরা বিগত কয়েকদিন যাবত লক্ষ্য করছি যে, গোপালগঞ্জ সেন্ট্রাল...
17/11/2024

"সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি"

আসসালামু আলাইকুম প্রিয় গোপালগঞ্জবাসী,

আমরা বিগত কয়েকদিন যাবত লক্ষ্য করছি যে, গোপালগঞ্জ সেন্ট্রাল হসপিটালের পক্ষের একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বেশ কিছুদিন যাবত ফেসবুকে ঘোরাঘুরি করছে যার সাথে হসপিটালের কর্তৃপক্ষের কোন সংশ্লিষ্টতা নেই। একটি কুচক্রী মহল অসৎ উদ্দেশ্যে এবং প্রতারণার লক্ষ্যে এরূপ একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করছে এবং বিভিন্ন চাকরি প্রার্থীদের নিকট থেকে বিকাশের মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে এবং নেয়ার চেষ্টা করছে।

এই বিজ্ঞপ্তির সাথে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোন সংশ্লিষ্টতা না থাকায় এর কোন দায় দায়িত্ব কর্তৃপক্ষ নিবে না এবং এই প্রতারক চক্রের বিরুদ্ধে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অতিসত্বর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করিবে।

এই Shakib Chowdhury নামের আইডি থেকে এটি পোস্ট করা হচ্ছে এবং 01882714051 এই নাম্বার থেকে ফোন করে বিকাশের মাধ্যমে টাকা চাওয়া হচ্ছে। আপনারা অনুগ্রহ করে কেউ কোনো প্রকার আর্থিক লেনদেন করিবেন না।এর পরিচয় কেউ জানলে নাম ঠিকানা দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।

ধন্যবাদান্তে,
গোপালগঞ্জ সেন্ট্রাল হসপিটাল কর্তৃপক্ষ।

22/10/2024
Hormonal imbalance বিশাল একটা ব্যাপার পুরা শরীরের মেকানিজম উলট্‌ পালট্‌ হয়ে যায়।সারাক্ষন মাথা ঘোরা - ভিটামিন ডি, মিনারেল...
06/10/2024

Hormonal imbalance
বিশাল একটা ব্যাপার পুরা শরীরের মেকানিজম উলট্‌ পালট্‌ হয়ে যায়।
সারাক্ষন মাথা ঘোরা - ভিটামিন ডি, মিনারেলস এর ঘাটতি, বি ১২ এর ঘাটতি বোঝায়।
এরপর hot flash হঠাৎ করে শরীর ঝলকানি দেয় thyroid issues border line এ চলে আসলে ও এমন হয়।

২৫ এর পর থেকে ডায়েট নিয়ে সচেতন হোন।

নিয়মিত হেলথ আপডেট রাখুন।

শুধুমাত্র চিকিৎসক এর কাছে গেলেই সব সমাধান নয় পুষ্টি‌বিদ, জিম ট্রেইনারও হেল্প করবেন আপনাকে। যদি স্বচ্ছল হোন তবে তিন এর বলয়ে রাখুন নিজেকে।

নিজের জন্য সিডস্‌ রাখুন খাবারে flax seed, pumpkin seeds, sunflower seeds রাখুন সাদা তিল খান।
চিয়া সিডস্‌ খান।

বিভিন্ন শুকনা ফল যেমন এপ্রিকট, জয়তুন, হেজেলনাট খাবেন।

জারক করা আচার খাবেন চুলায় রান্না করা আচার না।

রোদে দিবেন তেলে ডুবানো মসলা কম রসুন বেশি দিয়ে আচার।

তিতা করলা তিতা রেখেই ভর্তা‌ করে খাবেন।

লেমন গ্রাস, তুলসি পাতা সিদ্ধ করে চা করে খান। মেটাবলিক টি তে লেমন গ্রাস দেয়া হইছে।

কালা কোহশ ও খুব উপকারী যারা এটা পাবেন তারা খেতে পারেন।

B 12 সবচেয়ে বেশি পাবেন কিসে?
ডিম
গরুর মাংস বা লাল টুকটুকা মাংস
কবুতরের মাংস

কলিজা টাটকা

টক দই খেতে হবে প্রচুর।

ভিটামিন ডি এর জন্য রোদে বসবেন ৭ টা থেকে সকাল ৯ টা দু ঘন্টা বোরকা না পরে পিঠ দিয়ে ২০ মিনিট বসবেন।

ভিটামিন ডি হাই ডোজ ও যাবে সেটা চিকিৎসক বা পুষ্টি‌বিদ নির্ধারণ করবেন।

বোরকা পরে রোদে গেলে কোন ভিটামিন ডি এবজরব্‌ করবে না।

লাল শাক বা যেকোন আয়রন বেইজ খাবারে লেবু টিপে নিতে হবে কেনো? ভিটামিন সি ছাড়া আয়রন বডিতে এবসরব্‌ হবে না।
১০০ গ্রাম আয়রন কনটেনিং খাবার খেলে ১ গ্রাম পাবেন।

১ বাটি আনার খাবেন ১ গ্রাম আয়রন বডি নিবে। কি একটা অবস্থা‌।

অতিরিক্ত দুধ খাওয়া যাবে না। ক্যলসিয়াম আবার আয়রন শোষনে বডিকে বাধা দিবে। যারা মনে করে আধাকেজি দুধ খেলাম পুষ্টি‌ আর পুষ্টি‌ নো ডিয়ার ফলাফল ভয়াবহ হবে আয়রন ডেফিসিয়েন্সি‌ তে চলে আসবেন।

এক গ্লাস পানিতে এক ফোটা লেবু মিশিয়ে খান যাদের গ্যাসের খুব সমস্যা।

সন্ধ্যা সাতটায় ডিনার শেষ করুন।
১১ টায় ঘুমান।

হালকা যোগ ব্যায়াম করুন। পা কাপলে বা বুক কাপলে সিড়ি দিয়ে উঠার সময়, যদি আপনি অনেক ওজনদার হোন তাহলে ফ্যাটি লিভারের শন্কা‌ উড়িয়ে দিবো না। আমড়া খাবেন দৈনিক দু তিনটা। গরম পানিতে লেবু দিয়ে খেতে হবে। শশা খেতে হবে।
বিস্কুট জীবন থেকে টা টা বাই বাই করে দিবেন।

অনেকেই ঝিনুক খান না অবশ্যই খাবেন প্রচুর মিনারেলস -এ ভরা এবং সুস্বাদ এবং এটা হারাম না।
অনেক টা মুরগীর ঘিলা টাইপস ডিমের কুসুম টাইপস্‌ স্বাদ লেবু দিয়ে খাবেন। বেশি খাবেন না এক বসাতে ডায়রিয়া হয়ে যাবে।
S*x driveও বাড়ায়।

Probiotics ছাড়া ইনফেকশন লড়াইয়ে আপনার বডি প্রস্তুত হবে না।
যতদিন জাম্বুরা পাবেন প্রতিদিন জাম্বুরা খাবেন। আমি লিখে শেষ করতে পারবো না এটা পুরা treasure

দেখুন এত খাই কি হবে দুদিন পর তো মরেই যাব।
জি মরে তো যাবো সবাই লের লের করে মরা আর উপভোগ করে মরা দুটোর মধ্যে far more differences

টাকা নাই এসবে অনেক টাকা

কে বলে টাকা নাই যখন ডাক্তার টেস্ট দেয় তখন যেমন টাকার যোগান দেন এক লটে সেরকম সারা বছর টুক টুক করে খাবেন দেখবেন এক লটে টাকা আর যাচ্ছে না।

খেয়ে যেটা শরীর অর্জন করবে যেটা পারবে না সেটা সাপলিমেন্ট‌ করবে। কিন্তু পুরাটাই সাপলিমেন্ট‌ বা খাবার করবে না।

তাই সঠিক খাদ্যভ্যাস তৈরি করুন। বাচ্চাদের কেও নতুন নতুন খাবারে ফলে আগ্রহী করুন।

01/05/2024
অপুষ্টিই ঘটাতে পারে শিশু-মৃত্যু! সচেতন হোন আজই!এক বছর হয়েছে কিন্তু এখনও বাবু সোজা হয়ে দাঁড়াতেই পারে না, এক-দুটো শব্দও ঠ...
12/06/2023

অপুষ্টিই ঘটাতে পারে শিশু-মৃত্যু! সচেতন হোন আজই!
এক বছর হয়েছে কিন্তু এখনও বাবু সোজা হয়ে দাঁড়াতেই পারে না, এক-দুটো শব্দও ঠিক করে বলতে পারে না। আধো-আধো যে এক-দুটো অক্ষর আওড়াতে পারে, মা ছাড়া তার মর্মোদ্ধার করার উপায় নেই কারও।
কিন্তু পাশের বাড়ির তো ওই ওরই বয়সি! টলমল পায়ে হেঁটেচলে বেড়াচ্ছে সে। কথাও বলে যাচ্ছে!
এমন কেন হলো? কেন হলো, এই প্রশ্নটাই আপনাকে নিয়ে যাবে সমস্যার গভীরে।কারণ একটাই, অপুষ্টির শিকার হচ্ছে আপনার বাবু।
শিশুর অপুষ্টি: পরিস্থিতি ও করণীয়---
আমাদের আশপাশেই অসংখ্য আছে অপুষ্টির শিকার হচ্ছে যারা। সুষম খাবারের ঘাটতি, ঘন ঘন অসুস্থতা ও প্রয়োজনীয় দেখভালের অভাবে যাদের বাড়-বৃদ্ধি থমকে যাচ্ছে একবারে কচি বয়সেই।
আর আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশে লাফিয়ে বাড়ছে শিশু মৃত্যুর সংখ্যা! না, আপনাকে ঘাবড়ে দেওয়ার কোনও উদ্দেশ্য আমাদের নেই!
আজকের পোস্ট একটাই কারণে, যাতে খানিক সতর্ক থাকেন আপনি। আর সুস্থ থাকে আপনার বাচ্চা।
আসুন, সবার আগে দেখে নিই অপুষ্টির কারণ আসলে কী;
অপুষ্টি শুনলেই হয়তো আপনার মনে হতে পারে এ তো গরিব-গুর্বদের ব্যাপার। আমার ঘরে খাবারের অভাব কোথায় যে থাবা বসাবে অপুষ্টি!
ভুলটা তো এখানেই করি আমরা। অপুষ্টি যে শুধুমাত্র পরিমাণমতো খাবারের অভাবেই হানা দেয় তা নয়, আপনার শিশুর শরীরে সুষম পুষ্টির অভাব থাকলেও অপুষ্টির শিকার হতে পারে সে। দিনভর ওকে দুধ, ডিম, মাছ-মাংস খাইয়ে যাচ্ছেন আর ভাবছেন খুব পুষ্টি পাচ্ছে একরত্তি, বিষয়টা কিন্তু এক্কেবারে তেমন নয়!
সুস্থ থাকতে প্রয়োজন সুষম খাবার। যা হবে আমিষ, শর্করা, স্নেহজাতীয় উপাদান আর ভিটামিনের সম-বণ্টন।
এবার তবে দেখে নিন, অপুষ্টির কারণে শিশুর শরীরে কী কী উপাদানের ঘাটতি হতে পারে। আর ঘরোয়া উপায়ে কীভাবেই বা সেগুলোর প্রতিকার করতে পারি আমরা!
শিশুর শরীরে পুষ্টির ঘাটতি এবং প্রতিকারের উপায় ---
১. আয়রনের কমতি ও সমাধানঃ
শরীরে আয়রনের মাত্রার হেরফের হলে রক্তাল্পতার মতো রোগের প্রকোপে পড়তে পারে আপনার শিশু। আয়রনের কমতিই ওর শরীরে লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা কমিয়ে দেয়। যার জেরে শরীরজুড়ে অক্সিজেন সঞ্চালনের কাজটাই আর ঠিকঠাক করে হয়ে ওঠে না। শিশু হয়ে পড়ে দুর্বল, ক্লান্ত। রোগ-ভোগ সহজেই হানা দেয় শরীরে, থমকে যায় মস্তিষ্কের বিকাশও!
সলিড খাবার শুরুর পর থেকেই তাই যথেষ্ট পরিমাণ আয়রন-সমৃদ্ধ খাবার দিন ওকে। আমিষের ভিতর মাংস, মাছ থেকেই চাহিদামাফিক আয়রন পেতে পারে শিশুর শরীর। তবে ওর খাবার তালিকায় রাখুন বিনস, ব্রোকলি, বাদাম এসব।
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া আয়রন সাপ্লিমেন্ট খাওয়াতে যাবেন না যেন। হিতে বিপরীত হবে এতে।
পাশাপাশি ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ খাবারও ( ক্যাপসিকাম) দিতে থাকুন ওকে। ভিটামিন-সিই শিশুর শরীরে আয়রন গ্রহণের ক্ষমতা বাড়িয়ে দেবে!
২. আয়োডিনের কমতি ও সমাধানঃ
থাইরয়েড গ্রন্থির স্বাভাবিক কাজকর্মই কমে যায় যদি আয়োডিনের ঘাটতি হয় শরীরে। জানেন কি, এই থাইরয়েড হরমোনই শরীরকে সচল রাখতে সক্রিয় ভূমিকা নেয় নানা ভাবে। এই যেমন ধরুন, মস্তিষ্কের বিকাশ কিংবা হাড়ের গঠন! আয়োডিনের ঘাটতিই এক কথায় অচল করে দেয় গোটা শরীরটাকে।
বিশেষত শিশুদের ক্ষেত্রে এর প্রভাব পড়তে পারে মারাত্মক! বাড়-বৃদ্ধি তো থমকে যাবেই, হানা দিতে পারে মানসিক অসুস্থতাও।মাছ, ডিম, দই রাখুন খাদ্য তালিকায়।
৩. ভিটামিন-ডি’র ঘাটতি ও সমাধানঃ
রিকেট রোগের নাম শুনেছেন নিশ্চয়? এর এক এবং অন্যতম কারণ শরীরে ভিটামিন-ডি’র ঘাটতি। এই ভিটামিন-ডি-ই শরীরে স্টেরয়েড হরমোনের মতো কাজ করে।
শিশুর শরীরে ভিটামিন-ডি’র ঘাটতিই ব্যাঘাত আনে সার্বিক বিকাশে। কচি বয়সেই ওর হাড় হয়ে পড়ে দুর্বল। আর তা থেকেই আশঙ্কা বাড়ে রিকেট রোগের!
শেষ নয় এখানেই। ভিটামিন-ডি’র ঘাটতিতেই এক ঝটকায় কমে যেতে পারে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা। জটিল অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে ছোট্ট প্রাণের! কিন্তু যতই গুরুত্বপূর্ণ হোক না কেন, খুব কম খাবারেই যথেষ্ট জোগান থাকে ভিটামিন-ডি’র। কডলিভার অয়েল, চর্বিযুক্ত মাছ, ডিমের কুসুম- এসব খাবারে পেয়ে যাবেন তার সন্ধান। তা বাদে আরেকটা সহজ উপায়ও আছে। স্রেফ টাটকা রোদ থেকেও ভিটামিন-ডি শুষে নিতে পারে শিশুর শরীর!
৪. ভিটামিন-বি১২’র ঘাটতি ও সমাধানঃ
নতুন রক্ত তৈরি, পাশাপাশি মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রকে সচল রাখতে ভিটামিন-বি১২’এর কোনও বদলি নেই! স্বাভাবিক কাজকর্ম জারি রাখতে আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষই ভিটামিন-বি১২’র উপর নির্ভরশীল। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, শরীর নিজে থেকে এর উৎপাদন করতে পারে না। সে কারণেই দরকার পড়ে প্রয়োজনীয় খাবার আর সাপ্লিমেন্টের।
আরও একটা বিষয় হলো, এই ভিটামিন-বি১২ মিলবে কেবল প্রাণীজ খাবার থেকেই। শুধুমাত্র সব্জি খেলে এর ঘাটতি হয় ! আর যার ভয়ানক প্রভাব পড়তে পারে শিশুর সার্বিক স্বাস্থ্যে।
ভিটামিন-বি১২’র ঘাটতিতেই কমে যাবে ওর রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা, আশঙ্কা বাড়বে রক্তাল্পতার। মাছ-মাংস, দুধ-ডিম তাই দিন শিশুকে।
৫. ক্যালসিয়ামের কমতি ও সমাধানঃ
রিকেট রোগের একটা কারণ আগেই বলেছি, দ্বিতীয়টা হল এই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি! হাড়-দাঁত সুস্থ-সবল রাখতে এর ভূমিকা অপরিসীম। শিশুর বেড়ে ওঠার দিনগুলোয় এই ক্যালসিয়ামের ঘাটতিই ডেকে আনে নানা বিপদ।
শুধু দাঁত-হাড় কী বলছি, এর অভাবে ভয়ঙ্কর ক্ষতি হতে পারে হৃদযন্ত্র, পেশি ও স্নায়ুতন্ত্রেরও! হয়তো ঠিকঠাক কাজ করাই বন্ধ করে দিল তারা!
শিশুর খাবারে আজ থেকেই তাই মাছ রাখুন রোজ। এরই সঙ্গে দুধ, আর গাঢ় সবুজ শাক-সবজি!
৬. ভিটামিন-এ’র ঘাটতি ও সমাধানঃ
স্বাস্থ্যজ্জ্বল ত্বক, ঝকঝকে দাঁত আর সবল হাড়- এই তিনের জন্য আমাদের শরীরে ভিটামিন-এ’র ভূমিকা অস্বীকার করতে পারি না আমরা। আর তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো দৃষ্টিশক্তি! শরীরে ভিটামিন-এ’র ঘাটতিই সাময়িক এবং কখনও সখনও স্থায়ী অন্ধত্ব ডেকে আনতে পারে।
শিশুদের চোখের সমস্যার প্রধান ও মূল কারণই হলো এই ভিটামিন-এ’র কমতি! তা-ছাড়া প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমতে পারে শরীরে এর অভাব হলে। মিষ্টি আলু, গাজর, শাক-সবজিতে ভিটামিন-এ থাকে ভরপুর মাত্রায়। এগুলো তাই থাকুকই থাকুক আপনার শিশুর রোজের খাবারে।
৭. ডিএইচএ’র কমতি ও সমাধানঃ
শিশু বুদ্ধিমান, তুখোড়, চটপটে আর দারুণ স্মার্ট হবে, এমন স্বপ্ন কোন মা-বাবা দেখেন না! কিন্তু জানেন কি, ঠিক কোন কোন খাবার বাড়ন্ত বয়সেই আগামীর পথটা মসৃণ করে দেবে আপনার শিশুর জন্য?
একদমই ঠিক ধরেছেন, ডিএইচএ’র কথাই বলছি আমরা। শিশুর মস্তিষ্কের কাজকর্ম স্বাভাবিক-সচল রাখতে, ওর মনোযোগ-স্মৃতিশক্তি প্রখর করতে, সর্বোপরি মানসিক ভাবে ওকে সুস্থ রাখতে ডিএইচএ’র ভূমিকা অপরিসীম। গর্ভাবস্থার শেষ তিন মাস থেকে দুই বছর পর্যন্ত শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশ হয় সবচেয়ে দ্রুত। আর এই বিকাশের পুরোটাই নির্ভর করে খাবারের উপর!
বাড়ন্ত শিশুর খাবারের তালিকায় তাই অবশ্য রাখুন মাছ, ডিম, দই, পিনাট বাটার।

নিজে সুস্থ থাকুন, বাচ্চাকে সুস্থ রাখুন।

গোপালগঞ্জ সেন্ট্রাল হসপিটালে ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্রাইভেট লিমিটেড ।
৮৭, ডিসি রোড ,গোপালগঞ্জ।
যোগাযোগ:০১৭০১১১৩১৩২

Address

87, D. C Road
Gopalgonj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gopalgonj Central Hospital and Diagnostic center private Limited posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category