20/07/2019
৩. গাইনিকলজিস্ট ও অবস্টেট্রিশিয়ান
একজন নারীর জীবনে অনেক সময়েই এই বিশেষজ্ঞের
প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। ১৬ বছরের পর কোন মেয়ের
পিরিয়ড না হলে, হালকা ভাবে নেয়ার কোন কারণ নেই। এর
জন্যে অনেক কারণ দায়ী। সঠিক কারণ জানতে হলে
ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করতেই হবে। ঘন ঘন পিরিয়ড
হওয়া, অতিরিক্ত রক্তপাত, মাসিক কালীন হোক বা মাসিক ছাড়াই
হোক, পিরিয়ডের সময় ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক, হতেই পারে এরকম
না ভেবে পরামর্শ নিন। এসব সমস্যার জন্যে আপনার সন্তান
হতেও সমস্যা হতে পারে। একটু সচেতন হয়ে আগে আগেই
প্রতিকার করে নেয়া ভালো নয় কি? গর্ভকালীন সময়ে ১৩ টি
ভিজিট করতে হবে, নুন্যতম ৪ টি করতেই হবে। আপনার
সন্তানের সুস্থতা, আপনার শারীরিক অবস্থা, প্রসবে কোন
জটিলতা হতে পারে কিনা জানতে হলে আগেই চেক আপ
করাতে হবে। নিকটতম স্বাস্থ্য ক্লিনিকেই দেখাতে পারেন,
বিশেষজ্ঞের কাছেই ১৩ বার যেতে হবে এমন কোন কথা
নেই। আর কোন ভালো ডাক্তার যদি বলেন যে সিজার করাতে
হবে, তবে বোঝার চেষ্টা করুন নিশ্চয়ই আপনার বাচ্চা, আপনার
শরীরের কোন জটিলতা আছে বলেই করতে বলছেন।
প্রসবে বেশি জটিলতা যেমন, দীর্ঘ প্রসব, আটকে যাওয়া
প্রসব হলে বাচ্চা মারাও যেতে পারে। ভবিষ্যতে আপনার প্রস্রাব
নালির সাথে যোনি পথের ফিস্টুলা, জরায়ু নিচে নেমে যাওয়া,
জরায়ু ছিড়ে যাওয়া এরকম আরও অনেক সমস্যা হতে পারে।