DMF Md.Kamal Hossen

DMF Md.Kamal Hossen I am d.m.f md. kamal hossen.Jashore 250 bed General Hospita.About Medicine ,Skin & V.D Diseases trained.
(3)

23/10/2025

পটল কেনো খাবো???
উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হলো????

@


🎍🧩 আঁচিলের সিম্পটমভিত্তিক :আঁচিল (Wart / Verruca) হল ত্বকে ভাইরাসজনিত এক ধরনের বৃদ্ধি, যা সাধারণত Human Papilloma Virus ...
23/10/2025

🎍🧩 আঁচিলের সিম্পটমভিত্তিক :

আঁচিল (Wart / Verruca) হল ত্বকে ভাইরাসজনিত এক ধরনের বৃদ্ধি, যা সাধারণত Human Papilloma Virus (HPV) দ্বারা হয়।
হোমিওপ্যাথিতে আঁচিলের ধরণ, অবস্থান, প্রকৃতি, ব্যথা, রঙ, রক্তপাত ইত্যাদি অনুযায়ী ওষুধ নির্বাচন করা হয়।
নিচে আঁচিলের সিম্পটম (লক্ষণ) অনুযায়ী ৫০টি হোমিও ঔষধ দেওয়া হলো 👇

1. Thuja Occidentalis – নরম, আর্দ্র, ফুলকপির মতো আঁচিল; যৌনাঙ্গ বা হাতের পিঠে।

2. Causticum – পুরোনো, শক্ত, ব্যথাযুক্ত আঁচিল; বিশেষত আঙুলের পাশে বা নখের পাশে।

3. Antimonium crudum – ঘন, শক্ত আঁচিল পায়ের তলায়; চাপ দিলে ব্যথা হয়।

4. Nitric acid – ফাটল ধরা, রক্তপাত হয় এমন আঁচিল; ব্যথা যেন সূচ ফুটছে।

5. Dulcamara – স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় আঁচিল বাড়ে।

6. Graphites – রুক্ষ, চামড়া খসে পড়া, ফেটে যাওয়া আঁচিল।

7. Calcarea carbonica – মোটা, ঘামে ভেজা, দুর্বল ব্যক্তির আঁচিল।

8. Silicea – ধীরে ধীরে বড় হওয়া, শক্ত আঁচিল; শরীর দুর্বল, ঘাম বেশি।

9. Ferrum picricum – চ্যাপ্টা আঁচিল; মুখে বা হাতে বেশি।

10. Natrum muriaticum – রোদে বাড়ে এমন আঁচিল; বিশেষ করে ঠোঁটের কাছে।

11. Sepia – যৌনাঙ্গে আঁচিল, চুলকানি ও জ্বালাভাব সহ।

12. Lycopodium – ডান পাশে বা বৃদ্ধদের আঁচিল; শুকনো ও খসখসে।

13. Sulphur – পুরোনো, খসখসে, জ্বালা ও চুলকানিযুক্ত আঁচিল।

14. Rhus toxicodendron – চুলকানি ও জ্বালাভাবসহ আঁচিল; খোঁচালে তরল বের হয়।

15. Medorrhinum – যৌন রোগের ইতিহাসযুক্ত আঁচিল।

16. Petroleum – শীতে ফেটে যাওয়া আঁচিল।

17. Cinnabaris – যৌনাঙ্গের লালচে আঁচিল; ব্যথা ও জ্বালা সহ।

18. Mercurius solubilis – স্যাঁতস্যাঁতে, নরম আঁচিল মুখে বা জিহ্বায়।

19. Nitricum acidum – রক্তপাতসহ আঁচিল, ব্যথা সূচ ফুটানোর মতো।

20. Hepar sulphuris – পুঁজ বা সংক্রমণসহ আঁচিল।

21. Carbo animalis – শক্ত, পুরোনো আঁচিল; রঙ কালচে।

22. Phosphorus – মুখ বা চোখের কাছে আঁচিল; নরম ও রক্তপাত হয়।

23. Arsenicum album – পোড়ার মতো জ্বালা সহ আঁচিল; রাতের দিকে বাড়ে।

24. Conium maculatum – শক্ত, গোল আঁচিল; ঘাড় বা গলায় বেশি।

25. Sabadilla – ছোট ছোট আঁচিল গুচ্ছাকারে।

26. Ruta graveolens – হাতের পিঠে শক্ত আঁচিল।

27. Staphysagria – যৌনাঙ্গে বা পর্দার নিচে আঁচিল; যৌন উত্তেজনা সহ।

28. Acidum sulphuricum – নরম আঁচিল, স্পর্শে ব্যথা।

29. Natrum carbonicum – সূর্যের আলোয় বাড়ে এমন আঁচিল।

30. Kali bichromicum – গর্তযুক্ত আঁচিল, চামড়া খসে পড়ে।

31. Arnica montana – আঘাতের পর আঁচিলের মতো বৃদ্ধি।

32. Clematis erecta – স্যাঁতস্যাঁতে, জ্বালাযুক্ত আঁচিল যৌনাঙ্গে।

33. Crotalus horridus – রক্তপাতপ্রবণ আঁচিল।

34. Psorinum – বারবার ফিরে আসে এমন আঁচিল; নোংরা চামড়া।

35. Borax – ঠোঁটে বা মুখে ছোট আঁচিল।

36. Hydrocotyle asiatica – ত্বকে ঘন ঘন আঁচিল সদৃশ বৃদ্ধি।

37. Sarsaparilla – গ্রীষ্মে বাড়ে এমন আঁচিল।

38. Mezereum – খসখসে আঁচিল; চুলকানিযুক্ত ত্বক।

39. Tellurium – বৃত্তাকারে আঁচিল; ত্বকে লালচে দাগসহ।

40. Iodum – শুকনো, শক্ত আঁচিল; হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে।

41. Cistus canadensis – শীতে আঁচিল বাড়ে।

42. Crocus sativus – আঁচিল থেকে রক্তপাত হয় কিন্তু ব্যথা কম।

43. Calcarea fluorica – শক্ত, দীর্ঘস্থায়ী আঁচিল।

44. Baryta carbonica – শিশু বা বৃদ্ধদের আঁচিল।

45. Sabina – যৌনাঙ্গ বা নারীর যোনিমুখে আঁচিল।

46. Lachesis mutus – বেগুনি রঙের আঁচিল, স্পর্শে ব্যথা।

47. Tarentula cubensis – চুলকানি ও জ্বালাযুক্ত আঁচিল।

48. Fluoric acid – দীর্ঘদিনের শক্ত আঁচিল; চুলকানি নেই।

49. Kali sulphuricum – হলুদচে আঁচিল; খসখসে।

50. Syphilinum – সিফিলিটিক ইতিহাসযুক্ত আঁচিল; কঠিন ও নোংরা প্রকৃতির।

🤷‍♂️🌷সঠিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ সেবন করা উচিৎ নয়।🩺

শরীরে ফোঁড়া (Boil) বা Abscess হচ্ছে ত্বকের নিচে পুঁজ জমে ফুলে ওঠা একটা সংক্রমণ। সাধারণত এটি ব্যাকটেরিয়ার (বিশেষ করে Stap...
22/10/2025

শরীরে ফোঁড়া (Boil) বা Abscess হচ্ছে ত্বকের নিচে পুঁজ জমে ফুলে ওঠা একটা সংক্রমণ। সাধারণত এটি ব্যাকটেরিয়ার (বিশেষ করে Staphylococcus aureus) আক্রমণে হয়।

চলুন সহজভাবে দেখি —

🔹 ফোঁড়া হওয়ার কারণ:

1️⃣ ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন:
সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো Staphylococcus bacteria, যা ত্বকের ছোট কাটা, ঘষা, বা ঘাম জমে থাকা জায়গা দিয়ে প্রবেশ করে।

2️⃣ অপরিচ্ছন্নতা (Poor hygiene):
নিয়মিত গোসল না করা বা ঘাম, ধুলো, তেল জমে থাকা ত্বকে ব্যাকটেরিয়া সহজে জন্ম নেয়।

3️⃣ কম ইমিউনিটি (Low immunity):
যাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কম — যেমন ডায়াবেটিস, অপুষ্টি, বা দীর্ঘদিন অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া — তাদের ফোঁড়া বেশি হয়।

4️⃣ ডায়াবেটিস:
রক্তে চিনি বেড়ে গেলে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।

5️⃣ ত্বকে আঘাত বা ঘর্ষণ:
বগল, উরু, গলা, কোমরের নিচে যেসব জায়গায় ঘর্ষণ বেশি হয়, সেখানে ফোঁড়া দেখা যায়।

6️⃣ অতিরিক্ত ঘাম ও তৈলাক্ত ত্বক:
এসব জায়গায় ব্যাকটেরিয়া সহজে বংশবিস্তার করে।

🔹 লক্ষণ (Symptoms):

ত্বকের নিচে লালচে, ফোলা গাঁট

গরম অনুভব করা

ব্যথা বা টান টান ভাব

কয়েকদিন পর পুঁজ দেখা দেয়

অনেক সময় জ্বর বা দুর্বলতাও থাকতে পারে

🔹 কি করা উচিত:

✅ আক্রান্ত জায়গা পরিষ্কার রাখুন
✅ গরম পানির সেঁক দিন (দিনে ৩–৪ বার) — এতে পুঁজ সহজে বের হবে
✅ কখনও নিজে থেকে ফোঁড়া কেটে পুঁজ বের করবেন না
✅ যদি ফোঁড়া বড় হয়, ব্যথা বেশি হয় বা জ্বর আসে — ডাক্তার দেখান, প্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক বা ছোট সার্জারির দরকার হতে পারে

সতর্কতা:

বারবার ফোঁড়া হলে রক্তে শর্করার পরীক্ষা (Blood Sugar) করে নিন

নোংরা বা ধুলোময় পরিবেশে কাজ করলে ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন

ঢিলেঢালা, পরিষ্কার কাপড় পরুন

টনসিল (Tonsillitis) গলায় হলে এর সাথে এই নিচে ছবির কয়েকটি লক্ষণ থাকে। চলুন বিস্তারিত জানাই।🔹 ১. Sore throat (গলা ব্যথা):👉...
22/10/2025

টনসিল (Tonsillitis) গলায় হলে এর সাথে এই নিচে ছবির কয়েকটি লক্ষণ থাকে। চলুন বিস্তারিত জানাই।

🔹 ১. Sore throat (গলা ব্যথা):

👉 টনসিল বা গলার সংক্রমণের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ।

কারণ: ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া (বিশেষত Streptococcus pyogenes) সংক্রমণ হলে গলার টিস্যু ফুলে যায় ও ব্যথা শুরু হয়।

লক্ষণ:

👉 গিলতে কষ্ট হয়।

👉 কথা বললে বা হাঁচি-কাশিতে ব্যথা বাড়ে।

👉 গলার ভেতর লালচে দেখা যায়।

🔹 ২. Inflamed tonsils (টনসিল ফুলে যাওয়া):

👉 টনসিল হচ্ছে গলার পেছনের দুই পাশে থাকা প্রতিরক্ষা অঙ্গ। সংক্রমণ হলে ফুলে যায়, লাল হয় এবং কখনও সাদা দাগ (pus) দেখা দেয়।

চেনার উপায়:

👉 গলার ভেতর লালচে বা সাদা দাগযুক্ত ফুলে থাকা টনসিল।

👉 গলা বন্ধ হয়ে যাওয়া বা কণ্ঠস্বর ভেঙে যাওয়া।

👉 উচ্চ জ্বর।

🔹 ৩. Chest pain (বুক ব্যথা):

👉 সাধারণত সরাসরি টনসিলের কারণে হয় না, তবে সংক্রমণ যদি নিচে গলা থেকে বুক পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে (ফ্যারিনজাইটিস বা ল্যারিনজাইটিস) তখন কাশির কারণে বুকের পেশীতে ব্যথা হতে পারে।

কারণ:

👉 বেশি কাশি বা গলা চেপে কথা বললে।

👉 সংক্রমণ শ্বাসনালিতে ছড়িয়ে গেলে।

⚠️ সতর্কতা:
যদি ব্যথা খুব তীব্র হয় বা শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, তখন এটি টনসিল নয়, বরং ফুসফুস বা হার্টের সমস্যা হতে পারে — চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

🔹 ৪. Bad breath (মুখে দুর্গন্ধ):

👉 টনসিলের প্রদাহ বা পুঁজ হলে ব্যাকটেরিয়া সেখানে জমে দুর্গন্ধ তৈরি করে।

কারণ:

👉 টনসিলের গর্তে ব্যাকটেরিয়া ও খাবারের অংশ আটকে থাকা।

👉 মুখের স্বাভাবিক ব্যাকটেরিয়াল ভারসাম্য নষ্ট হওয়া।

সমাধান:

👉 নিয়মিত গড়গড়া করা লবণ-কুসম গরম পানি দিয়ে।

👉 পর্যাপ্ত পানি পান

👉 ঔষুধে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ।

🩺 টনসিলাইটিসের কারণ:

1. ভাইরাল সংক্রমণ (সাধারণ ঠান্ডা বা ফ্লু ভাইরাস)।

2. ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ (Streptococcus).

3. ধুলো, ধোঁয়া বা ঠান্ডা খাবার খাওয়া।

4. মুখ পরিষ্কার না রাখা।

💊 চিকিৎসা:

🔹 ভাইরাল হলে: গড়গড়া, বিশ্রাম, ব্যথানাশক ও পর্যাপ্ত পানি।

🔹 ব্যাকটেরিয়াল হলে: ডাক্তারের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক।

🔹 বারবার হলে: টনসিল সার্জারি (Tonsillectomy) প্রয়োজন হতে পারে।

🏠 ঘরোয়া উপায়:

🔹 গরম লবণ পানিতে দিনে ২–৩ বার গড়গড়া করা।

🔹 মধু ও আদা মিশিয়ে খাওয়া।

🔹 পর্যাপ্ত বিশ্রাম।

🔹 ঠান্ডা পানি ও আইসক্রিম এড়িয়ে চলা।

স্বাস্থ্য পরামর্শদাতা

গাইনোকোমিস্টা (Gynecomastia) হলো পুরুষদের স্তনে গ্রন্থি টিস্যুর অতিরিক্ত বৃদ্ধি। সহজ কথায়, এটি পুরুষদের স্তনে নারীর মতো...
21/10/2025

গাইনোকোমিস্টা (Gynecomastia) হলো পুরুষদের স্তনে গ্রন্থি টিস্যুর অতিরিক্ত বৃদ্ধি। সহজ কথায়, এটি পুরুষদের স্তনে নারীর মতো ফুলে যাওয়া বা সাইজ বাড়া।

আমি এই রোগীকে অনলাইনে দেখেছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ, বর্তমানে রোগীর অবস্থা অনেকটা ইমপ্রুভের দিকে।

রোগীর ধরন ও লক্ষণ (Gynaecological/Mist type)

রোগী শীতকাতর

পানি পিপাসা ভালো

পায়খানা রোজ হয় না

অতিরিক্ত ঘাম, বিশেষ করে মুখ ও মাথায়

মাঝেমধ্য মৃত্যুর স্বপ্ন দেখে

অন্ধকারে ভয়

উপরের লক্ষণগুলো বিবেচনা করে আমি Calcarea Carbonica (Calc carb) নির্বাচিত করি,আলহামদুলিল্লাহ দুইবারের ওষুধে রোগী এখন ৬০% উন্নতির দিকে।

♣পার্কিনসন রোগ কাকে বলে?পার্কিনসন রোগ হল একটি স্নায়বিক অসুস্থতা যেটি নিউরোনের (স্নায়ুর কোষ) উপর প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে...
21/10/2025

♣পার্কিনসন রোগ কাকে বলে?

পার্কিনসন রোগ হল একটি স্নায়বিক অসুস্থতা যেটি নিউরোনের (স্নায়ুর কোষ) উপর প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে মস্তিষ্কে বর্ধনশীল ক্ষয়ের সৃষ্টি করে। এই নিউরোনগুলি ডোপামিন নামক নিউরোট্রান্সমিটারের সাহায্যে মস্তিস্ক জুড়ে বার্তা পাঠানোর জন্য দায়ী। স্বাভাবিক অবস্থায় ডোপামিনের সাহায্যে মসৃণ ও ভারসাম্যপূর্ণ পেশী নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়। এই নিউরোট্রান্সমিটারটির অভাবের ফলেই পার্কিনসন রোগের উপসর্গগুলি দেখা দেয়।

♣এর প্রধান লক্ষণ ও উপসর্গগুলি কি?

পার্কিনসন রোগের সবথেকে প্রথম ও সাধারণ উপসর্গগুলির মধ্যে একটি হল দেহের কোন একটি অংশে কম্পনের অনুভূতি, এটি হতে পারে হাতে বা পায়ে, এমনকি চোয়ালেও। হাতের বিশ্রামের সময় সাধারণত এই কম্পন দেখতে পাওয়া যায়, মূলত তর্জনীর উপর বুড়ো আঙুলের নড়াচড়া হিসাবে।

দ্বিতীয় যে উপসর্গটি সাধারণত দেখতে পাওয়া যায় সেটি হল পেশীর কাঠিন্য। অনিয়ন্ত্রিত পেশী কাঠিন্যের ফলে অবাধ অঙ্গপরিচালনে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়। এই রোগীদের মধ্যে যেকোন ক্রিয়াকলাপের গতি ক্রমশ কমতে থাকে। স্নান বা খাওয়ার মত সহজ কাজ সম্পূর্ণ করতেও অস্বাভাবিক রকম বেশি সময় লাগতে পারে।

এই রোগের অগ্রসর পর্যায়ের উপসর্গগুলির মধ্যে আছে ভারসাম্যের অভাব, ডিপ্রেসন বা অবসাদ, মুখোশসদৃশ অভিব্যক্তি এবং নুয়ে পড়া দেহভঙ্গিমা।

তুলনামূলক অপরিচিত উপসর্গগুলি হল ভয়, লালাক্ষরণ, ত্বকের সমস্যা, মূত্র-সংক্রান্ত সমস্যা এবং যৌনক্রিয়ায় অক্ষমতা। কম্পনের কারণে রোগীর হাতের লেখা এবং কথা বলাও যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

♣এটির প্রধান কারণ কি?

যদিও এই রোগের সম্ভাব্য কারণের খোঁজে গবেষণা চলছে, এখনো অবধি তা খুঁজে পাওয়া যায়নি। জিনগত কারণ এবং কিছু পরিবেশগত উপাদান পার্কিনসনের সম্ভাবনা বৃদ্ধির জন্য দায়ী বলে মনে করা হয়।

জিনের পরিবর্তনকেও পার্কিনসন রোগের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, কিন্তু এর নিশ্চিত প্রভাব এখনো পরিষ্কার নয়।

কৃষিক্ষেত্রে ব্যবহৃত কীটনাশকের সংস্পর্শ এই রোগটির একটি সম্ভাব্য পরিবেশগত উপাদান। অন্যান্য বিরল কারণগুলি হলো কয়েকটি এন্টিসাইকোটিক ওষুধ বা মস্তিষ্কের অসুস্থতা বা অতীতে একাধিক স্ট্রোকের আক্রমণ।

♣হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধের লক্ষনভিত্তিক আলোচনা

♦আর্জেন্ট মেট:
হস্তমৈথুন, সপ্নদোষ, অতিরিক্ত স্ত্রী সঙ্গম জনিত শুক্র ক্ষয় করিয়া দুর্বলতা, স্মরন শক্তি রোপ, খিটখিটে মেজাজ, শীতে কাতর এই ধাতুর রোগীদের লিখতে আঙ্গুল কাপায় ইহা উৎকৃষ্ট ঔষধ।

♦জেলসিমিয়াম:
স্নায়ুবিক দুর্বলতা নিস্তেজ ভাব, ক্লান্তি, লিখতে বা কোন কিছু ধরতে গেলে হাত কাপে।চলিতে পা ইচ্ছা অনুসারে ফেলিতে পারে না। সর্বদা ঘুম ঘুম ভাব। ঘুমাইলে রোগী চমকাইয়া উঠে প্রভৃতি লক্ষনে ইহা ইহা উপকারী।

♦এগারিকাস:
বৃদ্ধ বয়সে মাথা হইতে কম্পন আরাম্ভ হইয়া হাত, পা, কাপে, কাহারো সমস্হ শরীরও কাপিতে দেখা যায়।

♦ স্ট্যানাম মেট:
রোগী অত্যন্ত বিষন্ন, অল্পেই কেদে ফেলে, ক্রন্দনশীল, মনে করে বুকের ভিতরটা খালি,বুকের দুর্বলতা, অল্প পরিম্রমে অত্যান্ত ক্লান্তি বোধ করে উপর থেকে নিচে নামিতে, অর্তাৎ সিড়ি বাহিয়া নামিতে হাপাইয়া পড়ে।শীতে কাতর এই ধাতুর রোগীদের কোন দ্রব্য ধরিতে গেলে হাত কাপে। লিখতে বা টাইপ কোরতে গেলে হঠাৎ আঙ্গুল ধাক্কা মারে।

♦ প্লাটিনা:
লিখতে বা কোন কিছু ধরিতে হাত কাপে, আঙ্গুলের কম্পন জনিত কারনে লেখা অসাধ্য হইয়া পড়ে।

♦ এসিড সালফ:
অতিরিক্ত লেখার কাজ করে হাতে পক্ষাঘাত। এমনকি লিখতে গেলে হাত কাপে। এসিড সালফ তা আরোগ্য করিতে পারে।

♦আর্নিকা মন্ট:
শরীরের কোন স্হানে আঘাত লাগা হেতু কম্পন রোগের সৃষ্টি হইলে আর্নিকা মন্ট অব্যর্থ।

♦জিঙ্কাম মেট:
শরীরের নিম্নাঙ্গের অর্থাৎ উভয় পায়ের কম্পন রোগে জিঙ্কাম একটি মহৎ কার্যকারী ষধঔ। কোন প্রকার কঠিন পীরায় রোগীর পা নাড়িতে দেখিলে জিঙ্কামে উপকার হইবে। চেয়ারে বসিয়া কিংবা দাড়াইয়া পা নাচানোর মুদ্রা দোষ জিঙ্কামে দুর হয়।

♦বাইওকেমিক চিকিৎসা :
ম্যাগনেশিয়াম ফস
ইহা কম্পনের প্রধান ঔষধ। রক্তশুন্য দুর্বল রোগীদের ম্যাগনেশিয়া ফসের সঙ্গে ক্যালকেরিয়া ফস পর্যাযক্রমে কিছু অধিক দিন সেবনে উপকার হয়।
♣রোগীকে যে সকল নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে:

এ রোগে আক্রান্তদের নিয়মিত পুষ্টিকর সুষম খাবার খেতে হবে।
♠প্রতিদিনের খাবারে শাকসবজি, ফলমূল থাকতে হবে।
♠আক্রান্তদের কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা যায়, এ জন্য ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়ার পাশপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি পান জরুরি।
♠আক্রান্তরা হাঁটতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পড়ে গিয়ে আহত হন। হাঁটার সময় সচেতন হতে হবে।
♠তাড়াহুড়া করা যাবে না, কেউ ডাকলে ধীরে ধীরে ইউ-টার্ন নিতে হবে।
♠হাঁটার সময় কোনো কিছু বহন করবেন না।
♠পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে।
♠ মস্তিষ্ককে যতটা সম্ভব ক্রিয়াশীল রাখতে হবে।

Folliculitis (ফলিকিউলাইটিস) আসলে কী, কেন হয়, লক্ষণ, প্রতিকার ও চিকিৎসা।🩺 ফলিকিউলাইটিস (Folliculitis) কী?ফলিকিউলাইটিস হলো...
21/10/2025

Folliculitis (ফলিকিউলাইটিস) আসলে কী, কেন হয়, লক্ষণ, প্রতিকার ও চিকিৎসা।

🩺 ফলিকিউলাইটিস (Folliculitis) কী?

ফলিকিউলাইটিস হলো চুলের গোড়া বা হেয়ার ফলিকলের সংক্রমণ বা প্রদাহ। এটি সাধারণত ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস বা ভাইরাসের কারণে হয়।
সাধারণভাবে এটি দেখতে অনেকটা ছোট ছোট ফুসকুড়ি বা পিম্পলের মতো, যেগুলোর চারপাশে লালভাব ও ব্যথা থাকতে পারে।

⚠️ ফলিকিউলাইটিস হওয়ার কারণ:

১. ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ: সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো Staphylococcus aureus ব্যাকটেরিয়া।
২. ফাঙ্গাল সংক্রমণ: বিশেষ করে গরম ও ঘেমে থাকা জায়গায় Malassezia বা Candida ফাঙ্গাসের কারণে হতে পারে।
৩. ভাইরাল সংক্রমণ: যেমন – Herpes simplex virus থেকেও হতে পারে।

৪. ঘষাঘষি বা চাপ: টাইট জামা, হেলমেট বা ঘাম জমে গেলে ফলিকলে জ্বালা হয়।

৫. শেভ করার কারণে: দাড়ি বা বগল শেভ করলে চুলের গোড়ায় ইনফ্লেমেশন হতে পারে।

৬. দূষিত পানিতে স্নান: যেমন— অপরিষ্কার সুইমিং পুল বা টিউবওয়েল পানি।

৭. ইমিউন সিস্টেম দুর্বল থাকলে: যেমন – ডায়াবেটিস, এইচআইভি ইত্যাদি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে বেশি হয়।

🔍 লক্ষণ:

👉 চুলের গোড়ায় ছোট ফুসকুড়ি বা পিম্পল।

👉 লালচে ফোলা ভাব।

👉 চুলকানি বা জ্বালাপোড়া।

👉 পুঁজ বা হলুদ স্রাব বের হওয়া।

👉 কখনো ব্যথা বা টান টান ভাব।

👉 গুরুতর ক্ষেত্রে ফোঁড়া (Boil) বা Carbuncle তৈরি হয়।

🏡 ঘরোয়া প্রতিকার:

১. গরম পানির সেঁক: দিনে ২–৩ বার ১০ মিনিট করে দিলে ফোলা ও ব্যথা কমে।

২. অ্যালোভেরা জেল: এতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও সুতিং প্রপার্টি আছে।
৩. টি ট্রি অয়েল: অল্প পানি বা নারকেল তেলে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে পারেন (দিনে ১–২ বার)।

৪. পরিষ্কার পোশাক পরা: ঢিলেঢালা ও কটন কাপড় ব্যবহার করুন।

৫. শেভিং এড়িয়ে চলা: সমস্যা না সারা পর্যন্ত দাড়ি বা বগল শেভ না করাই ভালো।

💊 চিকিৎসা (Medical Treatment):

👉 হালকা সংক্রমণের জন্য সাধারণত ঘরোয়া যত্নেই সেরে যায়, তবে যদি না সারে বা পুনরাবৃত্তি হয়, তখন চিকিৎসা প্রয়োজন।

ডাক্তারের পরামর্শে দেওয়া যেতে পারে—

🧴 অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ক্রিম: যেমন Mupirocin, Fusidic acid

💊 অ্যান্টিবায়োটিক: যেমন Flucloxacillin, Cephalexin, বা Erythromycin (ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের ক্ষেত্রে)

💊 অ্যান্টিফাঙ্গাল ওষুধ: যেমন Ketoconazole বা Itraconazole (ফাঙ্গাল ইনফেকশন হলে)

💊 অ্যান্টিহিস্টামিন: চুলকানি কমানোর জন্য (Cetirizine, Loratadine)

🧴 অ্যান্টিসেপ্টিক ওয়াশ: যেমন Chlorhexidine বা Benzoyl peroxide wash

⚡ প্রতিরোধের উপায়:

👉 নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার রাখা।

👉 ঘেমে গেলে দ্রুত শুকনো কাপড় পরা।

👉 নিজের রেজর বা তোয়ালে অন্যের সঙ্গে শেয়ার না করা।

👉 অতিরিক্ত গরম পানি বা ক্ষারযুক্ত সাবান ব্যবহার না করা।

👉 ডায়াবেটিস থাকলে ব্লাড সুগার কন্ট্রোলে রাখা।

সতর্কতা:

👉 ঘরোয়া প্রতিকারেও যদি ৫–৭ দিনে না সারে।

👉 ফোঁড়া বড় হয়ে গেলে।

👉 জ্বর আসে বা পুঁজ ছড়িয়ে পড়ে।

তাহলে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

বিঃ দ্রঃ নিজের ইচ্ছে মত ঔষধ সেবন করবেন না এতে সমস্যা বাড়বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।

স্বাস্থ্য পরামর্শদাতা
কল করুন: ০১৯২৫-৬১০৯০৭

🔹 লিউকোরিয়া কী:লিউকোরিয়া হলো নারীদের যোনি থেকে অতিরিক্ত সাদা, হলুদ বা দুধের মতো তরল নিঃসরণ হওয়া।🔹 লিউকোরিয়ার ধরন:১. ...
21/10/2025

🔹 লিউকোরিয়া কী:

লিউকোরিয়া হলো নারীদের যোনি থেকে অতিরিক্ত সাদা, হলুদ বা দুধের মতো তরল নিঃসরণ হওয়া।

🔹 লিউকোরিয়ার ধরন:

১. Physiological leukorrhea (স্বাভাবিক লিউকোরিয়া):

মেয়েদের যৌবনকাল, গর্ভাবস্থা, বা ডিম্বস্ফোটনের সময় সামান্য সাদা স্রাব হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার।
👉 এটি শরীরের হরমোন পরিবর্তনের কারণে হয়।

২. Pathological leukorrhea (অস্বাভাবিক লিউকোরিয়া):

যখন স্রাবের সঙ্গে দুর্গন্ধ, চুলকানি, জ্বালাপোড়া বা পেলভিক ব্যথা থাকে — তখন তা রোগজনিত।

🔹 লিউকোরিয়ার কারণ:

১. যোনি বা সার্ভিক্সে সংক্রমণ (Candida, Trichomonas, Bacterial infection)।
২. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা।
৩. পেলভিক ইনফ্ল্যামেটরি ডিজিজ (PID)।
৪. অতিরিক্ত মানসিক চাপ, অপুষ্টি ও দুর্বলতা।
৫. অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বা পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব।
৬. গর্ভাবস্থা বা গর্ভপাতের পর জটিলতা।

🔹 লিউকোরিয়ার উপসর্গ:

১.যোনি থেকে ঘন বা পাতলা সাদা বা হলুদ স্রাব নিঃসরন ।

২.দুর্গন্ধযুক্ত তরল নিঃসরণ।

৩.যোনিতে চুলকানি বা জ্বালা।

৪.কোমর ব্যথা বা তলপেটে ভারী ভাব।

৫.ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, ক্ষুধামান্দ্য।

৫.যৌন মিলনে ব্যথা (Dyspareunia)

🔹 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (Homeopathic Medicines):

👉১. Sepia officinalis:

সাদাস্রাব দুধের মতো, পাতলা, দুর্গন্ধযুক্ত।

গর্ভাশয়ে ভারীভাব, যেন কিছু নিচে নেমে যাচ্ছে।

সহবাসে অনীহা, খিটখিটে মেজাজ।

গৃহিণী মহিলাদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।
Modalities: Exercise এ আরাম, বিশ্রামে খারাপ।

👉২. Pulsatilla nigricans:

ঘন, সাদা বা হলদে, গন্ধহীন স্রাব।

ঋতুস্রাব বিলম্বিত বা অনিয়মিত।

কোমল, কান্নাকাটি স্বভাব, ঠান্ডা পছন্দ করে ।
Modalities: খোলা বাতাসে ভালো লাগে, গরম ঘরে খারাপ।

👉৩. Calcarea carbonica:

দুধের মতো ঘন সাদা স্রাব, চুলকানি সহ।

স্থূল শরীর, সহজে ঘাম হয় (বিশেষ করে মাথায়)।

সামান্য পরিশ্রমে ক্লান্তি।
Modalities: ঠান্ডা ও স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়ায় খারাপ।

👉৪. Kreosotum

হলদে, জ্বালাযুক্ত, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব — যোনিপথে জ্বালা করে।

স্রাবের কারণে অন্তর্বাস নষ্ট হয়ে যায়।

দুর্বল ও রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়।

👉 ৫. Alumina:

সাদা, টানটান বা স্ট্রিংয়ের মতো স্রাব।

সকালে বা হাটার সময় বেড়ে যায়।

কোষ্ঠকাঠিন্য প্রবণতা থাকে।

👉 ৬. Borax:

ঘন সাদা, মিষ্টি বা আঠালো স্রাব।

যোনিতে অতিসংবেদনশীলতা, সহবাসে ব্যথা।

ভয় বা আকস্মিক শব্দে চমকে ওঠে।

👉 ৭. Natrum muriaticum:

সাদা, পাতলা বা আঠালো স্রাব, প্রায়ই চুলকানি থাকে।

মানসিকভাবে সংবেদনশীল, কষ্ট চেপে রাখে।

মুখ শুকিয়ে যায়, ঠোঁট ফাটে।

👉৮. Lilium tigrinum:

হলদে, জ্বালাযুক্ত স্রাব।

জরায়ু নিচে নেমে আসার অনুভূতি।

যৌন উত্তেজনা বেশি।

🔹 প্রতিরোধের উপায়:

১. দৈনন্দিন পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।
২. ভেজা বা টাইট পোশাক না পরা।
৩. পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া।
৪ মানসিক চাপ কমানো।
৫. যৌন সংসর্গে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।

17/10/2025

যশোর সাতমাইল বাজারে
আশিক ফার্মেসী
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

বেশি খোচালে,বধীর হবেন আমরা ভাবি, কটন বাড কান পরিষ্কার করে। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ঠিক এর উল্টোটা! এটি কানের ময়লাকে ঠেলে কান...
13/10/2025

বেশি খোচালে,বধীর হবেন

আমরা ভাবি, কটন বাড কান পরিষ্কার করে। কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ঠিক এর উল্টোটা! এটি কানের ময়লাকে ঠেলে কানের পর্দার আরও কাছে নিয়ে যায়, যা সাধারণ প্রক্রিয়ায় আর বেরিয়ে আসতে পারে না। ফলাফল? 🫩

১. ময়লা জমতে জমতে কানের ভেতরে শক্ত জট (Impacted Wax) তৈরি হয়, যা আপনার শোনার ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং কানে তীব্র ব্যথা হতে পারে।

২. কানের ভেতরের ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল। কটন বাডের সামান্য আঘাতেও সেখানে ঘা হতে পারে। এই ক্ষত থেকে রক্তপাত, চুলকানি এবং মারাত্মক ইনফেকশন (Otitis Externa) হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

৩. অসাবধানতাবশত সামান্য জোরে খোঁচা লাগলেই কানের পর্দা ফেটে যেতে পারে। মারাত্মক ক্ষেত্রে, এটি কানের ভেতরের সূক্ষ্ম হাড়গুলোকে পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা আপনাকে সাময়িক বা এমনকি স্থায়ীভাবে বধির করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট!

বিশেষজ্ঞদের মতে, আমাদের কানের ময়লা বা খোল (Earwax) আসলে কানের সুরক্ষা কবচ। এটি বাইরে থেকে ময়লা ও ব্যাকটেরিয়াকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেয়। কান প্রাকৃতিক নিয়মেই নিজে থেকে পরিষ্কার হয়ে যায়, তাই আলাদা করে পরিষ্কার করার কোনো প্রয়োজন নেই।

এরপরও কানে বেশি অস্বস্তি হলে বা কম শুনলে, নিজে চিকিৎসা না করে একজন নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। 🧑‍⚕️😊

🍌 কলা খাওয়ার ১০০টি উপকারিতা (সংক্ষেপে)১. সাধারণ স্বাস্থ্য ও হজম (১-১০)হজম শক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।গ্যাস ও অম...
12/10/2025

🍌 কলা খাওয়ার ১০০টি উপকারিতা (সংক্ষেপে)

১. সাধারণ স্বাস্থ্য ও হজম (১-১০)

হজম শক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
গ্যাস ও অম্বল কমায় এবং পাকস্থলীর আলসার প্রতিরোধ করে।
ডায়রিয়া ও পাতলা পায়খানায় উপকারী।
শক্তি জোগায় ও ডিহাইড্রেশন কমায়।
স্ট্রোক প্রতিরোধে সহায়ক।
বমি বমি ভাব কমায়, গর্ভবতী মায়েদের জন্য ভালো।

২. ❤️ হৃদরোগ ও রক্তচাপ (১১-২০)

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে (পটাশিয়ামের জন্য)।
হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখে এবং হৃদযন্ত্রের পেশি মজবুত করে।
কোলেস্টেরল কমায়।
রক্ত সঞ্চালন ভালো করে ও রক্তনালী নমনীয় রাখে।
রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে, পালস স্বাভাবিক রাখে।
হৃৎপিণ্ডে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায়।

৩. 💉 রক্ত ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (২১-৩০)

রক্তশূন্যতা দূর করে এবং হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে।
সর্দি-কাশিতে উপকারী, ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
শরীরের ক্ষত দ্রুত শুকায় ও সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
শরীর ঠান্ডা রাখে এবং ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস প্রতিরোধে সহায়ক।

৪. 🦴 হাড়, দাঁত ও পেশি (৩১-৪০)

হাড় শক্তিশালী ও দাঁত মজবুত রাখে।
ক্যালসিয়াম শোষণ বাড়ায়, অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধ করে।
পেশি শক্ত করে, মাংসপেশি টান ধরা কমায়।
ব্যায়ামের পর পেশির ব্যথা ও ক্লান্তি দূর করে।
হাড় ভাঙা দ্রুত জোড়া লাগাতে ও জয়েন্টের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

৫. 🧠 মস্তিষ্ক ও মানসিক স্বাস্থ্য (৪১-৫০)

স্মৃতিশক্তি বাড়ায় ও পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ায়।
মন ভালো রাখে, স্ট্রেস, দুশ্চিন্তা ও উদ্বেগ কমায়।
হতাশা কমায় এবং ঘুম ভালো আনে।
মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ বাড়ায়, মানসিক শক্তি বাড়ায়।

৬. 🌸 ত্বক ও সৌন্দর্য (৫১-৬০)

ত্বক উজ্জ্বল করে, ব্রণ কমায় ও শুষ্ক ত্বক নরম করে।
দাগ-ছোপ ও বয়সের ছাপ কমায়।
ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
রোদে পোড়া ত্বক সারায়, ফাটা ঠোঁট সারায়।
চোখের নিচের কালো দাগ কমায়, শরীরের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।

৭. 💇‍♀️ চুলের উপকারিতা (৬১-৭০)

চুল পড়া কমায় ও চুলের গোড়া মজবুত করে।
প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজ করে, চুল নরম ও মসৃণ করে।
খুশকি কমায়, চুলের ভলিউম ও প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা আনে।
রুক্ষ চুল ঠিক করে, চুলে আর্দ্রতা বজায় রাখে ও চুল ভাঙা কমায়।

৮. ⚡ শরীরের শক্তি ও এনার্জি (৭১-৮০)

তাৎক্ষণিক শক্তি দেয়, ক্লান্তি দূর করে।
খেলোয়াড়দের জন্য উপকারী।
দীর্ঘসময় পেট ভরা রাখে।
শরীর ঠান্ডা রাখে, শরীরে পানি ও খনিজের ঘাটতি মেটায়।
শরীরে প্রোটিন শোষণ বাড়ায়, শরীর চনমনে রাখে, দুর্বলতা দূর করে।

৯. 🏥 বিশেষ স্বাস্থ্য উপকারিতা (৮১-৯০)

কিডনিকে সুস্থ রাখে ও পাথর প্রতিরোধ করে।
লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে (পরিমাণমতো)।
ওজন কমাতে সহায়ক, আবার অতিরিক্ত ওজন বাড়াতেও সাহায্য করে (বেশি খেলে)।
গর্ভবতী মায়েদের জন্য পুষ্টিকর ও বাচ্চাদের জন্য আদর্শ খাবার।
বার্ধক্য বিলম্বিত করে ও ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।

১০. 🍴 খাদ্য হিসেবে ব্যবহার (৯১-১০০)

সহজ স্ন্যাকস, ভ্রমণে বহনযোগ্য ও নিরাপদ খাবার।
স্মুদি, মিল্কশেক, কেক ও পুডিংয়ে ব্যবহার করা যায়।
দই, নাস্তা, রুটি বা পাউরুটি ও সালাদের সাথে খাওয়া যায়।
শিশুদের খিচুড়ির সাথে খাওয়ানো যায়।

✅ কলা খাওয়ার নিয়ম

স্বাস্থ্যকর পরিমাণ: দিনে ১–২টা কলা খাওয়া সাধারণত স্বাস্থ্যকর।
সময়: সকালে নাস্তা বা বিকেলে খেলে ভালো। ব্যায়ামের আগে বা পরে খেলে তাৎক্ষণিক শক্তি পাওয়া যায়।
ডায়াবেটিস: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য দিনে অর্ধেক বা ১টা যথেষ্ট, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে।

Address

Jessore
7440

Telephone

+8801516527664

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DMF Md.Kamal Hossen posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category