Dr. Md. Lemon Pervage

Dr. Md. Lemon Pervage Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Md. Lemon Pervage, Doctor, Jhenida.

ডাঃ মোঃ লিমন পারভেজ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
ডিকার্ড (বিএমইউ),সিসিডি(বারডেম)
এফ সি পিএস কার্ডিওলজি ( শেষ পর্ব)
হৃদরোগ, মেডিসিন, ডায়াবেটিস,উচ্চরক্তচাপ ও বাতজ্বর বিশেষজ্ঞ
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল কুষ্টিয়া

ইকোকার্ডিওগ্রাফি কখন করবেন?? ইকোকার্ডিওগ্রাফি (Echocardiography) হৃদপিণ্ডের গঠন ও কার্যকারিতা মূল্যায়নের সবচেয়ে গুরুত্বপ...
22/11/2025

ইকোকার্ডিওগ্রাফি কখন করবেন??

ইকোকার্ডিওগ্রাফি (Echocardiography) হৃদপিণ্ডের গঠন ও কার্যকারিতা মূল্যায়নের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, নিরাপদ ও নন-ইনভেসিভ পরীক্ষা।

✅ কখন ইকো রিপোর্ট (Echocardiography) করতে হবে?

১. বুকে ব্যথা বা হার্ট অ্যাটাকের সন্দেহে

দীর্ঘদিনের chest pain

Exertional chest pain

ECG তে সমস্যা থাকলে

২. শ্বাসকষ্ট বা হঠাৎ শ্বাস নিতে সমস্যা

Heart failure সন্দেহ

ফুসফুসে পানি জমা

বিছানায় ঘুমালে শ্বাসকষ্ট হওয়া, রাতের বেলায় শ্বাসকষ্ট হয়ে ঘুম থেকে ওঠা

৩. পা ফোলা / শরীর ফুলে যাওয়া

হার্ট ফেইলিউর

কার্ডিওমায়োপাথি

ভালভের সমস্যা

৪. অনিয়মিত হৃদস্পন্দন (Arrhythmia)

এট্রিয়াল ফিব্রিলেশন

বুক ধড়ফড় করা

৫. উচ্চ রক্তচাপ / দীর্ঘদিনের অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ

LVH আছে কি না

Diastolic dysfunction আছে কিনা দেখার জন্য

৬. হার্টের ভাল্ভের সমস্যা

Mitral stenosis, Mitral regurgitation

Aortic stenosis, Aortic regurgitation

৭. স্ট্রোক বা TIA হলে

Cardiac source of emboli খোঁজার জন্য

LAA thrombus

৮. জন্মগত হার্টের রোগ (Congenital heart disease)

হার্টের ছিদ্র আছে কিনা দেখার জন্য
ASD, VSD, PDA, TOF ইত্যাদি

৯. হার্ট অ্যাটাকের পর follow-up

LVEF দেখা বা হার্টের পাওয়ার দেখা
জটিলতা দেখা

১০. Pre-operative cardiac fitness

বড় কোনো অপারেশনের আগে হার্টের ঝুঁকি দেখা

এই সকল কারণে ইকোকার্ডিওগ্রাম করা আবশ্যক।।।

ডা: মো: লিমন পারভেজ
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য)
ডিকার্ড ( কার্ডিওলজি), সিসিডি (বারডেম)
এফ সিপিএস (কার্ডিওলজি) এফ পি
হৃদরোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল কুষ্টিয়া

ফুটবল খেলা একটি খুব ভালো “কার্ডিয়াক এক্সারসাইজ” (cardiac exercise) বা হার্টের জন্য উপকারী ব্যায়াম হিসেবে গণ্য করা হয়।🔹 ক...
17/10/2025

ফুটবল খেলা একটি খুব ভালো “কার্ডিয়াক এক্সারসাইজ” (cardiac exercise) বা হার্টের জন্য উপকারী ব্যায়াম হিসেবে গণ্য করা হয়।

🔹 কারণ:

ফুটবল খেলার সময় শরীরে একসাথে কয়েকটি ব্যায়াম হয়

1. অ্যারোবিক এক্সারসাইজ: দৌড়ানো, পাস দেওয়া, বলের পিছনে ছোটা — এগুলো হার্ট ও ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

2. ইন্টারভাল ট্রেনিং ইফেক্ট: খেলার সময় কখনো দ্রুত দৌড়, কখনো ধীর গতি— এতে হার্ট রেট ওঠানামা করে, যা কার্ডিয়াক ফিটনেস বাড়ায়।

3. রক্ত চলাচল উন্নত করে: রক্তনালী শক্তি ও স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি পায়।

4. বডি ফ্যাট কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

5. মানসিক চাপ কমায় (stress relief) — এন্ডোরফিন হরমোন নিঃসরণ হয়, যা হার্টের জন্যও উপকারী।

⚠️ সতর্কতা:

যদি কারো—

উচ্চ রক্তচাপ,

হার্টে ব্লকেজ বা এনজাইনা ইতিহাস,

পূর্বে হার্ট অ্যাটাক,

বা বয়স ৪০-এর বেশি হয়,

👉 তাহলে ফুটবল খেলার আগে অবশ্যই ডাক্তার বা কার্ডিওলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং ইসিজি/ইকো/স্ট্রেস টেস্ট করানো ভালো।

🔹ফুটবল হলো হার্টের জন্য অসাধারণ ব্যায়াম, তবে নিজের শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিতভাবে খেলতে হবে। ⚽❤️

আগামীকাল শুক্রবার সকাল ৯ টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত ফাতেমা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ঝিনাইদহে  রোগী দেখবো।।  ময়মনসিংহ যা...
16/10/2025

আগামীকাল শুক্রবার সকাল ৯ টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২ টা পর্যন্ত ফাতেমা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ঝিনাইদহে রোগী দেখবো।। ময়মনসিংহ যাওয়ার কারণে আগামীকাল বিকালের আর সন্ধ্যার চেম্বার বন্ধ থাকবে।। রোগীদের সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।।

📣📣৪০ পেরুলেই সতর্ক⚠️ হোন – প্রতি বছর করুন এই প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা!🔰৪০ বছর বয়সের পর অনেক রোগ শরীরে অজান্তে বাসা বা...
14/10/2025

📣📣৪০ পেরুলেই সতর্ক⚠️ হোন – প্রতি বছর করুন এই প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য পরীক্ষা!

🔰৪০ বছর বয়সের পর অনেক রোগ শরীরে অজান্তে বাসা বাঁধতে শুরু করে। বাইরে থেকে সুস্থ মনে হলেও, ভেতরে ভেতরে শরীর বিভিন্ন জটিলতায় আক্রান্ত হতে পারে। তাই সময় থাকতেই নিজেকে নিরাপদ রাখতে প্রতি বছর অন্তত একবার কিছু গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত।

নিচের পরীক্ষাগুলো ৪০ বছরের বেশি বয়সী সুস্থ নারী-পুরুষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণঃ

✅কোলেস্টেরল পরীক্ষাঃ
(Fasting Lipid Profile)
হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি জানতে সহায়তা করে।

✅ডায়াবেটিস পরীক্ষাঃ
(OGTT - Oral Glucose Tolerance Test)
রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কি না তা বুঝতে সাহায্য করে।

✅থাইরয়েড হরমোন পরীক্ষাঃ
(FT3, FT4, TSH)
হরমোন ভারসাম্য ও মেটাবলিজম ঠিক আছে কি না তা জানার জন্য।

✅কিডনির কার্যক্ষমতা পরীক্ষা

Urine RME

Spot Urine for PCR

Blood Urea

Serum Creatinine

✅লিভারের কার্যক্ষমতা পরীক্ষা :
(S. Bilirubin, SGPT, SGOT)
লিভারের স্বাস্থ্য জানতে এই পরীক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।

✅রক্তের পূর্ণ বিশ্লেষণঃ
(CBC - Complete Blood Count)
রক্তে কোনো ইনফেকশন বা অ্যানিমিয়ার লক্ষণ আছে কিনা জানা যায়।

✅প্রোস্টেট পরীক্ষাঃ
(PSA - Prostate Specific Antigen)
পুরুষদের প্রোস্টেট গ্রন্থির সমস্যাগুলো আগেভাগে ধরতে সাহায্য করে।

✅হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ পরীক্ষার জন্যঃ
(ECG, ইকোকার্ডিওগ্রাম।)

✅পেটের অভ্যন্তরীণ অর্গান যাচাইয়ের জন্য

USG of Whole Abdomen

প্রয়োজন অনুযায়ী Endoscopy/Colonoscopy

✅বুকের পরীক্ষাঃ
(X-Ray Chest P/A View)
ফুসফুস ও হৃদপিণ্ডের অবস্থা জানতে সহায়তা করে।

🔰🔰স্বাস্থ্যই সম্পদ। বয়স চল্লিশ পেরোলেই নিজে থেকেই সচেতন হোন। নিয়মিত পরীক্ষা আপনাকে বহু জটিল রোগ থেকে আগেভাগেই রক্ষা করতে পারে। নিজের জন্য, পরিবার ও প্রিয়জনের জন্য এখনই সময় স্বাস্থ্য সচেতনতায় এগিয়ে আসার!

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।।

হার্ট অ্যাটাকের (Myocardial Infarction) পরবর্তী চিকিৎসা বা Post–Myocardial Infarction (Post-MI) management খুবই গুরুত্বপ...
11/10/2025

হার্ট অ্যাটাকের (Myocardial Infarction) পরবর্তী চিকিৎসা বা Post–Myocardial Infarction (Post-MI) management খুবই গুরুত্বপূর্ণ — এটি ভবিষ্যতে পুনরায় হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করে, হার্টের কার্যক্ষমতা রক্ষা করে এবং মৃত্যুঝুঁকি কমায়।

হার্ট এটাকের পরবর্তী ধাপগুলো 👇

🏥 ১. হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ডিসচার্জের পর

হার্ট অ্যাটাকের পর রোগীকে সাধারণত ৫–৭ দিন হাসপাতালে পর্যবেক্ষণে রাখা হয় গাইডলাইন অনুযায়ী চিকিৎসা দেবার পর এরপর শুরু হয় দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা ও পুনর্বাসন।

💊 ২. নিয়মিত ওষুধ

(এই ওষুধগুলো চিকিৎসকের পরামর্শে চলবে, হঠাৎ বন্ধ করা যাবে না)

ওষুধের শ্রেণি উদাহরণ কাজ

Antiplatelet - (Aspirin, Clopidogrel / Ticagrelor) রক্ত জমাট বাঁধা প্রতিরোধ করে
Statin - (Atorvastatin, Rosuvastatin) কোলেস্টেরল কমায়, ধমনিকে পরিষ্কার রাখে
Beta blocker-( Metoprolol, Bisoprolol ) হার্টের কাজের চাপ কমায়
ACE inhibitor / ARB - (Ramipril, Enalapril, Losartan) হার্ট ও কিডনির সুরক্ষা দেয়
Aldosterone antagonist (যদি EF ↓ থাকে) (Spironolactone, Eplerenone) হার্ট ফেইলিউর প্রতিরোধ করে
Nitrate বা অন্যান্য antianginal GTN spray, Isosorbide বুক ব্যথা উপশম করে

🩺 ৩. ফলো-আপ পরীক্ষা ও চিকিৎসকের পরামর্শ

Echocardiogram (Echo): হার্টের কার্যক্ষমতা (EF) যাচাই

ECG: নতুন ischemia বা arrhythmia আছে কি না

Lipid profile, renal function, sugar: প্রতি ৩–৬ মাসে

Cardiology follow-up: প্রথমে মাসে ১ বার, পরে ৩–৬ মাসে ১ বার

🥦 ৪. জীবনধারায় পরিবর্তন

দিক পরামর্শ

খাদ্যাভ্যাস লবণ ও তেল কমানো, মাছ-সবজি ফল বেশি খাওয়া
ধূমপান ও অ্যালকোহল সম্পূর্ণ পরিহার
ব্যায়াম চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী cardiac rehabilitation প্রোগ্রাম (প্রথমে হালকা হাঁটা)
ওজন নিয়ন্ত্রণ BMI < 25 রাখা
মানসিক চাপ স্ট্রেস কমানো, পর্যাপ্ত ঘুম

❤️ ৫. পুনরায় হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে সতর্কতা

ওষুধ বন্ধ না করা

বুক ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ঘাম, মাথা ঘোরা হলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া

রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা

⚠️ ৬. বিশেষ পরিস্থিতি

যদি হার্টের পাম্প ফাংশন (EF) কম থাকে → হার্ট ফেইলিউর চিকিৎসা অনুসরণ করতে হয়

যদি ব্লকেজ বেশি থাকে → CABG (bypass surgery) বিবেচনা করা হয়

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন।।

একজন রোগী প্রথমবার চেম্বারে আসলে রোগীর রক্তচাপ দুই হাতে মাপা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে  রোগীর রোগ নির্ণয় ও ভবিষ্যতে কোন হাত...
01/10/2025

একজন রোগী প্রথমবার চেম্বারে আসলে রোগীর রক্তচাপ দুই হাতে মাপা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে রোগীর রোগ নির্ণয় ও ভবিষ্যতে কোন হাতে প্রেসার মাপা হবে সেটা নির্ধারিত হবে।

🔹 গুরুত্ব

1. হাতভেদে চাপের পার্থক্য ধরা যায়
• স্বাভাবিকভাবে দুই হাতে সিস্টলিক ২০মিমি ও ডায়াস্টলিক ১০ মিমি মার্কারি (mmHg) পর্যন্ত পার্থক্য থাকতে পারে।
• তার বেশি পার্থক্য হলে রোগীর আর্রটারিয়াল ডিজিজ (peripheral vascular disease, subclavian artery stenosis, aortic dissection ইত্যাদি) সন্দেহ হয়।

2. সঠিক বেসলাইন নির্ধারণ
• রোগীর ভবিষ্যৎ ফলোআপের জন্য কোন হাতে নিয়মিত প্রেসার মাপা হবে তা ঠিক করা যায়।
• যেই হাতে চাপ বেশি পাওয়া যায়, সাধারণত সেই হাতকেই ভবিষ্যৎ মাপার জন্য ব্যবহার করা হয়।

3. কার্ডিওভাসকুলার ঝুঁকি মূল্যায়ন
• গবেষণায় দেখা গেছে, দুই হাতে উল্লেখযোগ্য রক্তচাপ পার্থক্য থাকলে তা হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।

4. আওটিক রোগ নির্ণয়
• যেমন aortic dissection বা coarctation of aorta— এগুলোতে দুই হাতে রক্তচাপের পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ ক্লু দিতে পারে।

✅ প্রথমবার রোগী আসলে দুই হাতে রক্তচাপ মাপা উচিত, কারণ এতে ধমনী রোগ বা হার্টের মারাত্মক সমস্যার ইঙ্গিত পাওয়া যায়, সঠিক হাত নির্বাচিত হয় এবং রোগীর রিস্ক স্ট্র্যাটিফিকেশন করা যায়।

সেবা নিন, সুস্থ থাকুন ।
আমার হৃদয়,আমার দায়িত্ব ।।

🧠❤️ হার্টের রোগীর মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়১. দৈনন্দিন জীবনযাপন • পর্যাপ্ত ঘুমান (প্রতিদিন ৬–৮ ঘণ্টা)। • হালকা নিয়মিত...
30/09/2025

🧠❤️ হার্টের রোগীর মানসিক স্বাস্থ্য রক্ষার উপায়

১. দৈনন্দিন জীবনযাপন
• পর্যাপ্ত ঘুমান (প্রতিদিন ৬–৮ ঘণ্টা)।
• হালকা নিয়মিত ব্যায়াম (যেমন হাঁটা) → হার্ট ও মনের জন্য দুটোই ভালো।
• সুষম খাবার খান (শাকসবজি, ফল, মাছ, কম লবণ, কম তেল)।
• ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।

২. মানসিক চাপ কমানো
• ধ্যান (Meditation), যোগব্যায়াম বা শ্বাস-প্রশ্বাস অনুশীলন মানসিক চাপ কমায়।
• প্রতিদিন অন্তত ১০–১৫ মিনিট শান্ত পরিবেশে বসে গভীর শ্বাস নেওয়া অনুশীলন করুন।
• নিজের পছন্দের কাজ (পড়াশোনা, বাগান করা ইত্যাদি) করার সময় বের করুন।

৩. সামাজিক ও পারিবারিক সহায়তা
• একা না থেকে পরিবার ও বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটান।
• নিজের সমস্যাগুলো খোলাখুলি শেয়ার করুন।
• সাপোর্ট গ্রুপ বা কাউন্সেলিং এ যোগ দিলে ভালো হয়।

৪. চিকিৎসা সংক্রান্ত সচেতনতা
• হার্টের ওষুধ নিয়মিত সময়মতো খান।
• ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া মানসিক রোগের ওষুধ বন্ধ বা শুরু করবেন না।
• বুক ধড়ফড়, উদ্বেগ, ঘুমের সমস্যা বেশি হলে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

৫. ইতিবাচক মানসিকতা
• প্রতিদিন ছোট ছোট লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।
• অতীত নিয়ে বেশি না ভেবে বর্তমানের দিকে মনোযোগ দিন।
• ইতিবাচক চিন্তা, দোয়া/প্রার্থনা ও আত্মবিশ্বাস ধরে রাখুন।

👉 হার্টের রোগীদের মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিলে শুধু মনই ভালো থাকে না, বরং হার্টের সুস্থতাও বজায় থাকে এবং পুনরায় হার্ট অ্যাটাক বা জটিলতার ঝুঁকি কমে।

আজ  বিশ্ব হার্ট দিবস।  এ বছরের প্রতিপাদ্য (থিম) হলো — “Don’t Miss a Beat” এই থিম দ্বারা বলা হয়েছে — প্রতিটি হৃদ্‌স্পন্দন...
29/09/2025

আজ বিশ্ব হার্ট দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য (থিম) হলো — “Don’t Miss a Beat”

এই থিম দ্বারা বলা হয়েছে — প্রতিটি হৃদ্‌স্পন্দন মূল্যবান, হৃদয়ের সংকেতগুলো উপেক্ষা না করতে, হৃদরোগের বিপদজনক চিহ্ন আগে থেকে চিহ্নিত করে দ্রুত প্রতিকার করতে এবং স্বাস্থ্য সচেতন থাকার জন্য বলা হয়েছে।

বর্তমানে হৃদরোগ বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম, সুষম খাবার, ধূমপান ও মাদক পরিহার, রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ – এই সহজ অভ্যাসগুলো হৃদয়কে রাখতে পারে সুস্থ ও সবল।

👉 হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধ সম্ভব, যদি আমরা আজ থেকেই নিজেদের জীবনধারায় পরিবর্তন আনি।
👉 মনে রাখুন – “আমার হৃদয়, আমার দায়িত্ব।”

Heart day ❤️ #
# Don't Miss A Beat #

ইউরোপিয়ান সোসাইটি অব কার্ডিওলজি (ই এস সি)–এর ২০২৫ সালের Clinical Consensus Statement-এ বলা হয়েছে যে মানসিক ও হৃদরোগ (c...
26/09/2025

ইউরোপিয়ান সোসাইটি অব কার্ডিওলজি (ই এস সি)–এর ২০২৫ সালের Clinical Consensus Statement-এ বলা হয়েছে যে মানসিক ও হৃদরোগ (cardiovascular disease, CVD) একে অপরকে প্রভাবিত করে — মানসিক অবস্থার পরিবর্তন যদি হৃদরোগে প্রভাব ফেলে এবং হৃদরোগ তার মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা বিষণ্ণতাকে বাড়াতে পারে।

নতুন গাইড লাইন অনুযায়ী নিম্নোক্ত বিষয় উঠে এসেছে:

হৃদরোগ রোগীদের মানসিক উদ্বেগ ও বিষণ্ণতার প্রবণতা বেশি। উদাহরণস্বরূপ, হৃদযন্ত্রে সমস্যা বা হার্ট ফেইলিওর রোগীদের মধ্যে ২৩ % মানুষ উদ্বেগের লক্ষণ অনুভব করেন, এবং অনেকেই উদ্বেগ ও বিষণ্নতা দুইটাই অনুভব করেন।

• নির্দেশিকা পরামর্শ দেয়, হৃদরোগ ব্যবস্থাপনায় মানসিক স্বাস্থ্য পরিমাপ ও স্ক্রিনিং অন্তর্ভুক্ত করতে হবে — মানে হৃদরোগ চিকিৎসার একটি অংশ হবে রোগীর মানসিক দিকও দেখা।
• মানসিক রোগ যাদের আছে, তাদের হৃদরোগ ঝুঁকি বেশি থাকতে পারে — তাই মানসিক রোগীদের হৃদরোগ ঝুঁকি (যেমন উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, লিপিড বিপর্যয়) নিয়মিত মূল্যায়ন করা উচিত।

• একীকৃত চিকিৎসা পন্থা (cardio-psycho team) গঠন করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে — অর্থাৎ কার্ডিয়োলজিস্ট, মনোরোগ বিশেষজ্ঞ, মনোবিজ্ঞানী একসাথে রোগীর চিকিৎসা পরিকল্পনা করবেন।

• চিকিৎসা ঝুঁকি ও লাভ বিবেচনায়, মানসিক রোগে ব্যবহৃত ওষুধ (যেমন antidepressants) এবং হৃদরোগ ওষুধের পারস্পরিক প্রভাব (drug–drug interactions) খেয়াল রাখতে হবে।

মানসিক রোগ হার্টের রোগ বাড়ায়, আবার হার্টের রোগ মানসিক রোগ বাড়ায়। তাই হৃদরোগীর চিকিৎসায় শরীরের পাশাপাশি মনের যত্নও সমান গ...
26/09/2025

মানসিক রোগ হার্টের রোগ বাড়ায়, আবার হার্টের রোগ মানসিক রোগ বাড়ায়। তাই হৃদরোগীর চিকিৎসায় শরীরের পাশাপাশি মনের যত্নও সমান গুরুত্বপূর্ণ ।

❤️ হার্টের রোগ ও 🧠 মানসিক রোগ ওতপ্রোতভাবে জড়িত ।যেমন

১. মানসিক রোগ থেকে হার্টের রোগ
• স্ট্রেস, উদ্বেগ (Anxiety), ডিপ্রেশন → দীর্ঘস্থায়ী হলে শরীরে কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন বাড়ায় → রক্তচাপ, হার্ট রেট ও ব্লাড সুগার বাড়ে → হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
• প্যানিক অ্যাটাক → বুক ধড়ফড়, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা → অনেক সময় হার্ট অ্যাটাকের মতো উপসর্গ দেয়।
• ঘুমের সমস্যা (Insomnia) → রক্তচাপ ও হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি বাড়ায়।
• মানসিক রোগে আক্রান্ত রোগীরা প্রায়ই ধূমপান, অ্যালকোহল, অস্বাস্থ্যকর খাবার, কম ব্যায়াম করেন → এগুলো হার্টের জন্য ক্ষতিকর।

২. হার্টের রোগ থেকে মানসিক রোগ
• হার্ট অ্যাটাক বা হৃদরোগ হওয়ার পর প্রায় ২০–৩০% রোগীর মধ্যে ডিপ্রেশন তৈরি হয়।
• হার্টে স্টেন্ট/বাইপাস করার পর অনেকের উদ্বেগ ও মানসিক চাপ বাড়ে।
• দীর্ঘদিন হার্টের সমস্যা থাকলে রোগীরা বিষণ্নতা, ভয়, আত্মবিশ্বাসের অভাব অনুভব করেন।

৩. জৈবিক সম্পর্ক
• স্নায়ু–হরমোনের প্রভাব (Neurohormonal): স্ট্রেস হরমোন (কর্টিসল, ক্যাটেকোলামিন) দীর্ঘদিন বেশি থাকলে হার্টে ক্ষতি করে।
• ইনফ্লামেশন (প্রদাহ): মানসিক রোগে শরীরের প্রদাহ বাড়ে, যা হার্টের রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
• অটোনমিক নার্ভাস সিস্টেম: মানসিক চাপ হৃদস্পন্দন ও রক্তচাপের ভারসাম্য নষ্ট করে।



🎯 চিকিৎসায় গুরুত্ব
• হৃদরোগের চিকিৎসায় মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি।
• ডিপ্রেশন ও উদ্বেগ চিকিৎসা করলে হার্ট রোগীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়ে।
• জীবনধারা পরিবর্তন (ব্যায়াম, মেডিটেশন, পর্যাপ্ত ঘুম) → দুটো রোগকেই নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

Address

Jhenida

Telephone

+8801744813354

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md. Lemon Pervage posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Md. Lemon Pervage:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category