Disease advice = রোগের পরামর্শ

Disease advice = রোগের পরামর্শ Hello !It,s very helpful for people

04/03/2016

★কিশোরী ও নারীদের ঋতুকালীন
স্বাস্থ্যবিধি টিপস★.
১/মাসিক বা ঋতুস্রাব বিষয় সম্পর্কে মা-
বাবার উচিত মেয়েকে মানসিকভাবে প্রস্তুত
করা এবং মাসিক চলাকালীন মেয়েকে মা-
বাবার সহযোগিতা করা প্রয়োজন।
২/নারী শরীর বিকাশের একটি স্বাভাবিক
প্রক্রিয়া হলো মাসিক বা ঋতুস্রাব।কোন কু
সংস্কারে আবদ্ধ হয়ে মেয়েদের কষ্ট দেয়া
যাবে না।এ সময় তার বিছানা আলাদা করার
কোন প্রয়োজন নেই।
৩/নারী শরীরের এই স্বাভাবিক বিষয়টি
নিয়ে স্কুলের শিক্ষিকাদেরও উচিত বিষয়টি
যথাযথ আলোচনা করা এবং মানসিক সমর্থন
দেয়া।
৪/অনাকাঙ্খিত রোগ জীবাণুর সংক্রমন
থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মাসিকের সময়
কখনই কোন অবস্থাতেই ময়লা,ছেঁড়া কাপড়
ব্যবহার না করা।
৫/মাসিকের সময় পরিষ্কার কাপড় অথবা
সম্ভব হলে স্যানিটারি ন্যাপকিন/প্যাড
ব্যবহার করা যা স্বাস্থ্যসম্মত।
৬/মাসিক চলাকালীন ব্যবহৃত কাপড় নোংরা
পানিতে ধুলে রোগ জীবাণুর সংক্রমণের ভয়
থাকে।
৭/রোগ জীবাণুর সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে
নিরাপদ পানি,সাবান প্রয়োজনে ডেটল বা
স্যাভলন দিয়ে মাসিক চলাকালীন ব্যবহৃত
কাপড় পরিষ্কার করা।
৮/ছায়াযুক্ত স্থানে অথবা স্যাঁতস্যাঁতে
জায়গায় মাসিক চলাকালীন ব্যবহৃত কাপড়
শুকাতে দিলে ছত্রাক বা অন্যান্য জীবাণুর
সংক্রমণের ভয় থাকে।
৯/রোগ জীবাণুর সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে
পরিষ্কার জায়গায় এবং রোদ্দুরে মাসিক
চলাকালীন ব্যবহৃত কাপড় শুকাতে দেয়া।
১০/মাসিক চলাকালীন ব্যবহৃত কাপড় শুকানোর
পর তি অপরিষ্কার,খোলা বা অন্ধকার
জায়গায় রাখলে পোকা-মাকড় বা অন্যান্য
রোগ জীবাণুর সংক্রমণের ভয় থাকে।
১১/রোগ জীবাণুর সংক্রমণ থেকে
রক্ষাপেতে পরিষ্কার জায়গায় মাসিকে
ব্যবহৃত কাপড় সংরক্ষণ করা।
১২/মাসিক চলাকালীন শরীর থেকে রক্ত
বেরিয়ে যায়।তাই একটু বাড়তি খাদ্য না হলে
তা শরীরেকে আরও বেশি দূর্বল করে দেয়।
পাশাপাশি মেয়েকে আলাদাভাবে খেতে
দেয়া কখনই উচিত নয় কারণ সে মানসিকভাবে
কষ্ট পেতে পারে।
১৩/পরিবারের মেয়েদের উচিত মাসিক
চলাকালীন তার মেয়ে সন্তানকে খাদ্য
তালিকায় একটু বাড়তি খাদ্য দেয়া যা তার
শরীর বিকাশে সহায়ক হয় এবং সে যেন
অপুষ্টিতে না ভুগে।
১৪/মাসিকে ব্যবহৃত কাপড় যেখানে সেখানে
ফেললে তা পরিবেশদূষণ করে।পাশাপাশি
যদি পায়খানার মধ্যে ফেলা যায় তাহলে মল
নিষ্কাশনের মুখ বন্ধ হয়ে পরিবেশদূষণ ঘটাতে
পারে।
১৫/পরিবেশদূষণ এড়াতে নির্দিষ্ট জায়গায়
অন্যান্য ময়লা আবর্জনার সাথে মাসিকে
ব্যবহৃত কাপড়/প্যাড/স্যানিটারি ন্যাপকিন
ফেলতে হয়।.

কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবেসাধারণত মুখ ফোলা, শরীর ফোলা, প্রস্রাব লালহওয়া, প্রস্রাবের পরিমাণ কম হলে সাধারণত ধরেনেয়া...
08/02/2016

কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে
সাধারণত মুখ ফোলা, শরীর ফোলা, প্রস্রাব লাল
হওয়া, প্রস্রাবের পরিমাণ কম হলে সাধারণত ধরে
নেয়া হয়। তারপর বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে
কিডনির অবস্থা ও কিডনি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়।
এ পর্যন্ত কিডনি আক্রান্ত রোগীদের যেসব
লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়েছে তার ধারনা দেওয়া হল।
লক্ষন সমূহ :
ঘন ও লালচে প্রস্রাব, ঘন ঘন প্রসাবের
বেগ অথবা প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায়।
প্রস্রাবের সময় ব্যথা বা জ্বালা-পোড়া
করা।
ঘন ঘন ব্যথা ও ক্লান্তিভাব শরীর অথবা
মুখে চুলকানি ও লালচে ভাব, হাত-পা অথবা
মুখ ফুলে যায়।
গায়ের রঙ কালো হয়ে যাওয়া। বমি বমি
ভাব, ক্ষুধামন্দা, কোমর বা পিঠে ব্যথা
অনুভূত হওয়া। যদি আপনার এসব যে
কোনো একটি লক্ষণ থেকে থাকে
তাহলে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
কিডনির সুস্থতায় বছরে একবার অন্তত
প্রস্রাব পরীক্ষা করা উচিত।
প্রতি বছর একবার অন্তত (ক্রিয়েটিনিন)
রক্ত পরীক্ষা করা উচিত।
রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা পরীক্ষা
করা উচিত।
প্রতিদিন প্রচুর পানি খাবেন।
প্রস্রাবের চাপ থাকলে, প্রস্রাব আটকে
রাখবেন না।
নিয়মিত ব্যায়াম ও রুটিন মাফিক চলাফেরা করুন।
বেশি টাইট কাপড় পরবেন না।

01/01/2016

প্রাথমিক চিকিৎসা

এলার্জিজনিত রোগের লক্ষণ ও করণীয়

এলার্জি বাংলাদেশের লাখ লাখ মানুষের কাছে এক অসহনীয় ব্যাধি। এলার্জি হাঁচি থেকে শুরু করে খাদ্য ও ওষুধের ভীষণ প্রতিক্রিয়া ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। কারো কারো ক্ষেত্রে এলার্জি সামান্যতম অসুবিধা করে, আবার কারো ক্ষেত্রে জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে। ঘরের ধুলাবালি পরিষ্কার করছেন? হঠাৎ করে হাঁচি এবং পরে শ্বাসকষ্ট অথবা ফুলের গন্ধ নিচ্ছেন বা গরুর মাংস, চিংড়ি, ইলিশ ও গরুর দুধ খেলেই শুরু হলো গা চুলকানি বা চামড়ায় লাল লাল চাকা হয়ে ফুলে ওঠা।

এগুলো হলে আপনার এলার্জি আছে ধরে নিতে হবে। এলার্জি কী, কেন হয় এবং কী করেইএড়ানো যায়, তা নিয়ে কিছু আলোচনা করা যাক।

প্রত্যেক মানুষের শরীরে এক একটি প্রতিরোধ ব্যবস্হা বা ইমিউন সিষ্টেম থাকে। কোনো কারণে এই ইমিউন সিষ্টেমে গোলযোগ দেখা দিলে তখনই এলার্জির বহিঃপ্রকাশ ঘটে।

এলার্জি

আমাদের শরীর সবসময়ই ক্ষতিকর বস্তুকে (পরজীবী, ছত্রাক, ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া) প্রতিরোধের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধের চেষ্টা করে। এই প্রচেষ্টাকে রোগ প্রতিরোধ প্রক্রিয়া বা ইমিউন বলে। কিন্তু কখনো কখনো আমাদের শরীর সাধারণত ক্ষতিকর নয়, এমন অনেক ধরনের বস্তুকেও ক্ষতিকর ভেবে প্রতিরোধের চেষ্টা করে। সাধারণত ক্ষতিকর নয়, এমন সব বস্তুর প্রতি শরীরের এই অস্বাভাবিক প্রতিক্রিয়াকে এলার্জি বলা হয়। এলার্জি সৃষ্টিকারী বহিরাগত বস্তুগুলোকে এলার্জি উৎপাদক বা এলার্জেন বলা হয়।

এলার্জিজনিত প্রধান সমস্যা

এলার্জিজনিত সর্দি বা এলার্জিক রাইনাইটিস
এর উপসর্গ হচ্ছে অনবরত হাঁচি, নাক চুলকানো, নাক দিয়ে পানি পড়া বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, কারো কারো চোখ দিয়েও পানি পড়ে এবং চোখ লাল হয়ে যায়।
এলার্জিক রাইনাইটিস দুই ধরনের
সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিসঃ বছরের একটি নির্দিষ্ট সময় এলার্জিক রাইনাইটিস হলে একে সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়।
পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিসঃ সারা বছর ধরে এলার্জিক রাইনাইটিস হলে একে পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটস বলা হয়।

লক্ষণ ও উপসর্গ

সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস –ঘন ঘন হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাসারন্ধ্র বন্ধ হয়ে যাওয়া। এছাড়াও অন্য উপসর্গ, চোখ দিয়ে পানি পড়া ও চোখে তীব্র ব্যথা অনুভব করা।

পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিস –পেরিনিয়াল এলার্জিক রাইনাইটিসের উপসর্গগুলো সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিসের মতো। কিন্তু এ ক্ষেত্রে উপসর্গগুলো তীব্রতা কম হয় এবং স্হায়িত্বকাল বেশি হয়।

অ্যাজমা বা হাঁপানি –এর উপসর্গ হচ্ছে কাশি, ঘন ঘন শ্বাসের সঙ্গে বাঁশির মতো শব্দ হওয়া বা বুকে চাপ চাপ লাগা। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মাঝে মাঝেই ঠান্ডা লাগা।

অ্যাজমা রোগের প্রধান উপসর্গ বা লক্ষণগুলো হলো

–বুকের ভিতর বাঁশির মতো সাঁই সাঁই আওয়াজ
–শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট
–দম খাটো অর্থাৎ ফুসফুস ভরে দম নিতে না পারা
–ঘন ঘন কাশি
–বুকে আটসাট বা দম বন্ধ ভাব
–রাতে ঘুম থেকে উঠে বসে থাকা

একজিমা

একজিমা বংশগত চর্মরোগ, যার ফলে ত্বক শুস্ক হয়, চুলকায়, আঁশটে এবং লালচে হয়। খোঁচানোর ফলে ত্বক পুরু হয় ও কখনো কখনো উঠে যায়। এর ফলে ত্বক জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত ত্বক থেকে চুয়ে চুয়ে পানি পড়ে এবং দেখতে ব্রণ আক্রান্ত বলে মনে হয়। এটা সচরাচর বাচ্চাদের মুখে ও ঘাড়ে এবং হাত ও পায়ে বেশি দেখা যায়।

এলার্জিক কনজাংটাইভাইটিস

চোখে চুলকানো, চোখ লাল হয়ে যাওয়া

প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা

রক্ত পরীক্ষা বিশেষতঃ রক্তে ইয়োসিনোফিলের মাত্রা বেশি আছে কিনা তা দেখা।

সিরাম আইজিই’র মাত্রাঃ সাধারণত এলার্জি রোগীদের ক্ষেত্রে আইজিই’র মাত্রা বেশি থাকে।

স্কিন প্রিক টেষ্টঃ এই পরীক্ষায় রোগীর চামড়ার ওপর বিভিন্ন এলার্জেন দিয়ে পরীক্ষা করা হয় এবং এই পরীক্ষায় কোন কোন জিনিসে রোগীর এলার্জি আছে, তা ধরা পড়ে।

প্যাচ টেষ্টঃ এই পরীক্ষায় রোগীর ত্বকের ওপর।

বুকের এক্স-রেঃ হাঁপানি রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসা শুরু করার আগে অবশ্যই বুকের এক্স-রে করে দেয়া দরকার যে, অন্য কোনো কারণে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কিনা।

স্পাইরোমেট্রি বা ফুসফুসের ক্ষমতা দেখাঃএই পরীক্ষা করে রোগীর ফুসফুসের অবস্হা সম্পর্কে সঠিক ধারণা করা যায়।

সমন্বিতভাবে এলার্জির চিকিৎসা হলো:

এলার্জেন পরিহারঃ যখন এলার্জির সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায়, তখন তা পরিহার করে চললেই সহজ উপায়ে এলার্জি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ওষুধ প্রয়োগঃ এলার্জিভেদে ওষুধ প্রয়োগ করে এলার্জি উপশম অনেকটা পাওয়া যায়।

এলার্জি ভ্যাকসিন বা ইমুনোথেরাপিঃ এলার্জি দ্রব্যাদি থেকে এড়িয়ে চলা ও ওষুধের পাশাপাশি ভ্যাকসিনও এলার্জিজনিত রোগীদের সুস্হ থাকার অন্যতম চিকিৎসা পদ্ধতি। এ পদ্ধতি ব্যবহারে কর্টিকোষ্টেরয়েডের ব্যবহার অনেক কমে যায়। ফলে কর্টিকোষ্টেরয়েডের বহুল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে রেহাই পাওয়া যায়। বিশ্বের অধিকাংশ দেশে, বিশেষ করে উন্নত দেশগুলোতে এ পদ্ধতিতে চিকিৎসা দেয়া হয়ে থাকে। বর্তমানে বিশ্বস্বাস্হ্য সংস্হাও এই ভ্যাকসিন পদ্ধতির চিকিৎসাকে এলার্জিজনিত রোগের অন্যতম চিকিৎসা বলে অভিহিত করে। এটাই এলার্জি রোগীদের দীর্ঘমেয়াদি সুস্হ থাকার একমাত্র চিকিৎসা পদ্ধতি।

আগে ধারণা ছিল এলার্জি একবার হলে আর সারে না। কিন্তু বর্তমানে চিকিৎসা ব্যবস্হার যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। প্রথম দিকে ধরা পড়লে এলার্জিজনিত রোগ একেবারে সারিয়ে তোলা সম্ভব। অবহেলা করলে এবং রোগ অনেক দিন ধরে চলতে থাকলে নিরাময় করা কঠিন হয়ে পড়ে।

প্রাথমিক চিকিৎসাজ্বরের প্রাথমিক চিকিৎসাথার্মোমিটারে দেহের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তার উপরে উঠলেই তাকে জ্বর বলা...
31/12/2015

প্রাথমিক চিকিৎসা

জ্বরের প্রাথমিক চিকিৎসা

থার্মোমিটারে দেহের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তার উপরে উঠলেই তাকে জ্বর বলা যাবে। এজন্য পরিবারের সদস্যদের জ্বর মাপার নিয়ম চিকিৎসকের কাছে জেনে নিতে হয়। জ্বরের কারণ নির্ণয়ের জন্য ছয়-আট ঘণ্টা অন্তর অন্তর জ্বরের রেকর্ড লিখে রাখা ভালো।

বিভিন্ন ধরনের ফ্লুতে আমরা প্রায়শই আক্রান্ত হই। এগুলো ভাইরাস দিয়ে ছড়ায় এবং সহজেই পাশের সুস্থ ব্যক্তি আক্রান্ত হতে পারেন। পরিবারে কারও জ্বর হলে স্বাভাবিকভাবেই অন্য সদস্যরা ভীত হয়ে পড়েন। জ্বরের ঘরোয়া চিকিৎসা কীভাবে নেবেন, তা এখানে উল্লেখ করা হল।

জ্বর ১০১ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তার উপরে হলে প্রাথমিকভাবে করণীয়-

রোগীর পুরো শরীর স্পঞ্জিং করিয়ে দিতে হবে।
প্রায় দশ মিনিট অবিরাম স্পঞ্জিং করলে তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রী ফারেনহাইট নামানো সম্ভব।
স্পঞ্জিং করার সময় হালকা করে ফ্যান ছেড়ে রাখতে হবে এবং বাতাস রোগীর শরীরে যেন ডাইরেক্ট না যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
একটি ছোট গামছা বা রুমাল পানিতে ভিজিয়ে শরীর ভিজিয়ে দিতে হবে, অপর একটি শুকনো ছোট গামছা দিয়ে শরীর মুছে দিতে হবে।
মনে রাখবেন, যে কোনও জ্বরেই স্পঞ্জিং উপকারী এবং এভাবে প্রয়োজনে দিন-রাত চব্বিশ ঘণ্টাই করা যায়।
জ্বর ১০৩ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তার বেশি হলে করণীয়-

জ্বর ১০৩ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তার বেশি হলে সিরিয়াসলি নিতে হবে। এক্ষেত্রে রোগীর খিঁচুনি হতে পারে বা রোগী জ্ঞানও হারাতে পারে। বিশেষ করে পাঁচ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের এটি বেশি হয়। খিঁচুনির ইতিহাস থাকলে রোগীকে চিকিৎসকের নির্দেশে ডায়াজিপাম ও ফেনারগন দিতে হয়। উচ্চমাত্রার জ্বর প্রতিরোধের জন্য যে কোন বয়সের রোগীদের বালতি বা গামলায় পানি নিয়ে তাতে চুবানো বা ভেজানোর পরামর্শ দেয়া হয়। এতে ক্ষতি হওয়ার কোনোই ভয় নেই। জ্বর বেশি বা কম মাত্রায় থাকুক না কেন গোসল করতে নিষেধ নেই। তবে নিউমোনিয়া বা শ্বাসতন্ত্রে প্রদাহ থাকলে গোসল না করানোই ভালো।

জ্বর ১০০ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তার উপরে উঠলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট বা সাপোজিটরি ব্যবহার করতে হবে। দিনে সাধারণত তিনবার ট্যাবলেট ব্যবহার করা যায়। তবে যে কোন ওষুধই ডাক্তারের পরামর্শ মতো খেতে হবে। জ্বর থাকলেই তা ব্যবহার করা যায়।

১০৩ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তার বেশি জ্বর টানা তিনদিন থাকলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চিকিৎসকের নির্দেশমতো এন্টিবায়োটিক খাবেন, নিজের খেয়ালখুশিমতো নয়।

যে কোনও জ্বরে ফ্লুইড বা পানীয় খাওয়ানোর প্রতি জোর দেয়া হয়, এতে রোগীর শরীরে হাইড্রেশন হয় এবং দেহের তাপমাত্রা বের হয়ে যেতে সাহায্য করে। পেন ওয়াটার, ডাব ওয়াটার, ওরস্যালাইন, ডালের পানি, ফলের রস, কোমল পানীয় এক্ষেত্রে উপকারী। স্যুপ, দুধ, হরলিকসও খাওয়া যায়। এছাড়া অন্যান্য পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবারের দিকেও লক্ষ্য রাখতে হবে। এ সময় মুখ তিতা হয়ে যায় বলে ভিটামিন-সি বা টক জাতীয় ফল খাওয়া প্রয়োজন। এতে মুখের তিতা ভাব দূর হবে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

Address

Hello, I Am Drive Tanak Chakma. It, S An Organization Of Physicians, And Other Health Care Professionals Dedicated To Promoting Health Through Excellence In Infectious Diseases Research, Education, Pr
Khagrachari
4400

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Disease advice = রোগের পরামর্শ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram