Md : Masud Khan

  • Home
  • Md : Masud Khan

Md : Masud Khan Abcdefgh

দমের সাধন কি?(পর্ব-০১)একের ভেতর সবপর্বআমাদের দেহের মাঝে যত কার্য হচ্ছে তার মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসই প্রধান কার্য। আধ্যাত্মি...
20/10/2025

দমের সাধন কি?(পর্ব-০১)একের ভেতর সবপর্ব

আমাদের দেহের মাঝে যত কার্য হচ্ছে তার মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসই প্রধান কার্য।

আধ্যাত্মিক সাধনায় এর গুরুত্ব বলে শেষ করা সম্ভব নয়। দেহের সব খবর এই শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমেই একজন সাধক জানতে পারে।

তাই লালন সাঁইজি বলেছেন "ধর চোর হাওয়ার ঘরে ফাঁদ পেতে"।
শ্বাস-প্রশ্বাসের খবর জানতে পারলেই দেহের মধ্যে সংঘটিত সকল কার্যের অগ্রীম সংবাদ পাওয়া যায়, এমন কি মৃত্যুর সংবাদ পর্যন্ত বলে দেওয়া যায় মৃত্যুর অনেক পূর্বেই।
এসব শুধু সেইসব সাধকদের জন্য, যাদের সাথে প্রভুর বন্ধুত্ব স্থাপন হয়েছে।

শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমেই
#ছেলে সন্তান বা #কন্যা সন্তান লাভ করা যায়,
তবে যারা তাবিজ বা মন্ত্রের মাধ্যমে ছেলে সন্তান লাভের কথা বলে, তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন,
কারন তারা বিজ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞ।
সেসব ভন্ড ফকিরদের কাছ থেকে দূরে থাকুন।
কারন সন্তান জন্মের বিষয়টা ছেলেদের বীর্যের সাথে সম্পর্কিত।
শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে মানুষকে বশেও আনা যায় ইত্যাদি আরো কত কি গুনাগুন ও কার্য আছে এই শ্বাস-প্রশ্বাস সম্পর্কিত তা বলে শেষ করা যাবে না। গুরুত্বপূর্ণ কিছু তত্ত্ব তুলে ধরা হল।

দিবারাত্রি ২৪ ঘন্টায় ২১৬০০ বার শ্বাস-প্রশ্বাস আসা-যাওয়া করে।
মানুষ যখন চুপচাপ বসে থাকে, অর্থাৎ স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে , তখন শ্বাস বায়ু ১২ আঙুলী পরিমিত দূরে আসে, আর ভিতরে যায় ১০ আঙুল।
খাওয়া দাওয়া ও কথা বলার সময় ১৮ আঙুল, হাটাহাটি করার সময় ২৪, দৌড়া দৌড়ী করলে ৩৪, মৈথুনকালে ৬৫ এবং নিদ্রাকালে ১০০ আঙুলী দূরে আসে।
কিন্তু ভিতরে যায় মাত্র ১০ আঙুল।
যত পরিশ্রম কাজ করা হবে শ্বাসবায়ু তত বেশি পরিমানে ঘাটতি হয়।
দুই আঙুল ঘাটতিতেই প্রতিদিন ৪৩২০০ আঙুল পরিমিত শ্বাসবায়ু ঘাটতি হয়।
আগামী এই বিষয়ে মানুষের চাহিদা ও আগ্রহ অনুযায়ী পোস্ট করার ইচ্ছা আছে।
তবে বিস্তারিত গুরুর কাছ থেকেই জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
তিনি চাইলে মুহুর্তেই আপনাকে সকল জ্ঞান দান করতে পারেন।

#দমের_খবর (পর্ব- ০২)
____________________

দমের ঘরে নিগুম খেলা খেলছেন প্রভু দয়াময়,
করিলে সেই দমের সাধন ত্রিভুবন তার অধীন হয়।।

আল্লাহ-আদম-রাসূল আসে আর যায়
তিনজনা মিলে সুলতান নাছিরায়,
উজান, ভাটা, পূর্ণিমা হয়, হয় অমবস্যার উদয়।।

দম'কে রুদ্ধ করে ব্রহ্মদ্বারে
সাধক ভাটির চন্দ্র উজান করে,
তখন শত নারী ভোগ করে তবুও রতি তাহার অটল রয়।।ঐ

দমের খবর যে জেনেছে আশানুরূপ সন্তান সে পেয়েছে
তখন পুত্র-কন্যা যা চেয়েছে গুরু কৃপায় সে সেটাই পায়।
ভূত-ভবিষ্যৎ আর যা গোপন সব যায় জানা করে দম সাধন, সাধক সাধনায় দম করে নিরূপণ আগুম-নিগুম করতে নির্নয়।।ঐ

সাধক দমের ঘরে ডুব দিয়ে
আপন দয়ালকে সে সঙ্গে নিয়ে
ফকিরি সে করছে জমিয়ে, তখন তাহার দমে কথা কয়।।

মৃত্যুর আগাম খবর যায়রে জানা করে এই মহা দমের সাধনা।
দেওয়ান রাহাতের হয় এসব জানা দয়াল হান্নান শাহ্'র কৃপায়।।ঐ

বিঃদ্রঃ অনেকেই একটা বিষয় ভুল বুঝেছে, সেটা হলো 'শত নারী ভোগ'।
এটা মূলত সাধকের যৌন ক্ষমতা বুঝানোর জন্য বলা হয়েছে।
প্রকৃত ভাবে কোনো সাধক শতাধিক নারী ত দূরের কথা একজন নারীও অনেক সাধক গ্রহন করেন না।
কারন তখন তারা দুনিয়ার এই কাম বাসনার উর্ধ্বে চলে যায়।

#দমের_খবর (পর্ব -০৩)
_______________________
পূর্বে দম সাধনার সামান্য ধারনা ও দম সাধনার মাধ্যমে সাধক কি কি মহাশক্তি অর্জন করতে পারে সেব্যাপারে ধারনে দিয়েছি।
এবার বলতে চাই কিভাবে দমের ঘরে সাধক তালা মারে ও শত নারী ভোগ করার ক্ষমতা অর্জন করে।
আমাদের দৈনিক ২১ হাজার ৬ শত বার দম তথা শ্বাস-প্রশ্বাস যাওয়া আসা করে।
এক্ষেত্রে যারা পরিশ্রম অনেক বেশি করে তাদের আরো বেশিবার যাওয়া আসা করে।
সাধকগন দম সাধনার মাধ্যমে এই শ্বাস-প্রশ্বাসের মাত্রা কমিয়ে আনে।
তারা চেষ্টা কর যত কম দম বের করা নেওয়া যায়। ২১৬০০ বার এর থেকে কমিয়ে এনে তারা ১০ হাজার বার করার চেষ্টা করে।

আর যখন এই দম এর ব্যবহার কমিয়ে আনা হয়, তখন সাধকের বীর্য গাঢ় থেকে আরো গাঢ় বা ঘন হতে থাকে। যখন এই বীর্য গাঢ় হয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস কম গতিতে চলতে থাকে, অর্থা দম নেওয়া ও আসার মধ্যকার সময়সীমা সাধারন ভাবে সাধারন মানুষের সর্বোচ্চ সেকেন্ড এর মত হবে (আমার হিসেবে, আপনিও চেক করে দেখতে পারেন)।
কিন্তু সাধক গন চেষ্টা করেন এটাকে ১০ সেকেন্ড এরমত করার জন্য, আর সাধনার সময় ত প্রায় ৩০ সেকেন্ড প্রথম পর্যায়ে, এবং আস্তে আস্তে ১ মিনিটের চেয়ে বেশি সময় নেয়।
যখন দম এরকম কন্ট্রোল এ আসে দম সাধনার মাধ্যমে তখন সাধকের যৌন মিলন ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এভাবে অনেক দীর্ঘ সময় মিলনের পরেও তার বীর্য নির্গত হয় না।
কিন্তু এক সময় সাধকের বীর্য নির্গত হয়ে যায়।
কিন্তু দমের সাধনা ভাল মত জানতে পারলে ও করতে পারলে সাধক মিলনের ভাটার চন্দ্রকে (নিন্মমুখী বীর্য) উজান করে নিতে পারেন (উপরের দিকে তুলে নিতে পারেন)।
তখন সাধক দমকে ব্রহ্মদ্বারে রুদ্ধ করে রাখার ফলে বীর্য তার ইচ্ছার বাইরে নির্গত হতে পারে না তার দেহ থেকে।

আর এভাবেই সাধক শত শত এমনকি সহস্র নারী ভোগ করার পরেও অটল ও অক্ষয় থাকে (এটা ক্ষমতা, মূলত সাধকরা নারী ভোগই করে না, কারন তারা জাগতিক কামনা বাসনার উর্ধ্বে থাকেন)।
তার রতি কখনো টলে না তার ইচ্ছার বাইরে।
তখন সাধক পুত্র কন্যা চাইলে পুত্র সন্তান ও কন্যা সন্তান চাইলে কন্যা সন্তান অর্থাৎ আশানুরূপ সন্তান লাভ করতে সক্ষম হয়।
ভাটার সময় চন্দ্রকে উজানে টানা তেমন কোনো কষ্টের সাধনা নয়, যদি গুরু কৃপা করে আপনাকে সে ভেব জানায়।
তবে সামান্য কিছুদিন সাধনা করলেই আপনি নিন্মমুখী বীর্যকে বাইরে পরার আগেই উর্দ্ধ মুখী করতে পারবেন। তবে দেহ অটল রাখার সাধনা অনেকটা কষ্টের, তবে গুরু কৃপা করলে তিনি সহজ পন্থা বাতিয়ে দিতে পারেন তার ভক্তকে।

আর আশানুরূপ সন্তান অর্থাৎ পুত্র চাইলে পুত্র ও কন্যা চাইলে কন্যা সন্তান লাভ করার বিষয় টা অনেক সহজ। এর জন্য আপনাকে আলাদা ভাবে সাধনা করতে হবে না।
গুরু কৃপা করে দমের এই মহাভেব টা জানিয়ে দিলেই আপনি মিলনের সময় বিষয় টা একটু খেয়লা রাখলেই আশানুরূপ সন্তান লাভ করতে সক্ষম হবেন।
কারন XX, XY, YY ক্রোমোজোম কখন নির্গত হবে সেটা আপনার শ্বাস-প্রশ্বাসের উপর নির্ভর করে।

#দমের_খবর (পর্ব-০৪)
_____________________
আপন দেহের মাঝেই পঞ্চতত্ত্বের উদয় হইতেছে প্রতি ঘন্টায় ক্রমান্বয়ে এক তত্ত্বের পর অন্য তত্ত্ব।
তত্ত্ব গুলো হল নূর, বাদ, আতস, আব ও খাক তথা আকাশ, বায়ু, অগ্নি, জল ও পৃথিবী তত্ত্ব।
অনেকেই শুধু জানেন যে এই পঞ্চ তত্ত্ব দিয়ে দেহ গঠন করা হইয়াছে।
কিন্তু ইহা অধিকাংশ মানুষই জানে না যে, এই দেহের মাঝেই প্রতি ঘন্টায় এই পঞ্চ তত্ত্বের উদয় হইতেছে।
দম সাধনা করিতে হইলে আপনাকে অবশ্যই আগে তত্ত্ব উদয় সম্পর্কে জানিতে হইবে।
জানিতে হইবে কোন তত্ত্ব কতক্ষন উদিত থাকে, কোন তত্ত্বের পর কোন তত্ত্বের উদয় হয় ইত্যাদি।
ইহা না জানিলে দম সাধনা করা সম্ভব নয়।

কুম্ভুক রেচক পূরক যোগ সাধনা করিয়া আপনি হয়তো দেহের অনেক উন্নতি করিতে পারিবেন, কিন্তু ভূত ভবিষ্যৎ তথা আগুম নিগুন নির্নয়, ইচ্ছানুযায়ী পুত্র বা কন্যা সন্তান লাভ, মরার আগে মরার খবর জানিতে পারিবেন না।
সাধককে আগে নির্নয় করিতে হইবে যে তাহার দেহে এই মূহুর্তে কোন তত্ত্বের উদয় হইয়াছে।
তত্ত্ব নির্নয় না করিতে পারিলে সে কখনো দমের সাধক হইতে পারিবে না।
হয়তো বড় জোর একজন যোগ সাধক হইতে পারিবে।

তত্ত্ব নির্নয়ের অনেক সহজ সহজ পদ্ধতি রইয়াছে। সাধক গন এমনিতেই তত্ত্ব নির্নয় করিতে পারেন।
তবে আপনারা যারা দম সাধনা সম্পর্কে অজ্ঞ তাহারাই যাতে তত্ত্ব নির্নয় করিতে পারেন, তাই সাধক গন তত্ত্ব নির্নয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি জানিয়ে গেছেন জগতের কল্যানের জন্য।
যে পদ্ধতি অবলম্বন করিয়া যে কোনো মানুষ নিজের তত্ত্ব নির্নয় করতে পারবে।

#দমের_খবর (পর্ব -০৫)
_____________________
পূর্বের একটি (পর্ব-০৪) পোস্টে তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম।
শর্তানুযায়ী তত্ত্বের উদয় ও সময়সীমা সম্পর্কে আলোচনা করব এই পর্বে।

প্রতি ঘন্টায় আমাদের দেহে নূর, বাদ, আতস, আব, খাক এই পঞ্চের তত্ত্বের উদয় হচ্ছে।
এক নাসিকায় শ্বাস প্রবাহিত হওয়ার সময় প্রথমেই বাদ তথা বায়ু তত্ত্বের উদয় হয়।
বায়ু তত্ত্ব উদয় হয়ে ২০ পল সময় পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। বায়ু তত্ত্বের অস্তমিত হওয়ার পর আতস তথা অগ্নি তত্ত্বের উদয় হয়ে ৪০ পল পর্যন্ত সময় স্থায়ীত্ব থাকে। তারপরেই খাক তথা পৃথিবী তত্ত্বের উদয় হয়।
পৃথিবী তত্ত্বের সময়সীমা ৫০ পল। পৃথিবী তত্ত্বের আব তথা জল তত্ত্বের উদয় হয়ে ৬০ পল সময় পর্যন্ত উদিত থাকে।
জল তত্ত্বের অস্ত্র যাবার পর সর্বশ্রেষ্ঠ নূর বা ছাফা তথা আকাশ তত্ত্বের উদয় হয়।
এটার সময়সীম মাত্র ১০ পল।এই সময় সাধনা ব্যতীত অন্য যে কোনো কাজ করিলেই তা ধ্বংস হবে বা কৃতকার্য হবে না।
আর এটাই সাধনার সর্বোত্তম সময়।
এই সময় সাধনা করলেই দ্রুত অগ্রগামী হওয়া যায়।

যেই সময় যে নাকে বাতাস প্রবাহিত হবে তখন সেই নাকে উপরে উল্লেখিত পঞ্চ তত্ত্বের উদয় হয়ে সমস্ত দেহে বিরাজ করবে নির্দিষ্ট সময়সীমা পর্যন্ত, এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। কোনো কারনে এটার তারতম্য ঘটতেও পারে।
এই তত্ত্ব নির্নয়ের মাধ্যমেই সাধক আগুম নিগুম অর্থাৎ ভবিষ্যতের কোনো কার্যের সফলতা বা অন্য কিছু তা ঘটার আগেই বলতে পারেন।
আর এটা নির্নয়ের মাধ্যমেই পুত্র বা কন্যা সন্তান লাভ করা যায় ইচ্ছানুযায়ী।
এমনকি কাউকে ভালবেসে কোনো পুরুষ যে কোনো নারীকে বা কোনো নারী যেকোনো পুরুষকে তাঁর বশে আনতে পারবেন (অর্থাৎ প্রেম সফল হবে)।
এমনকি মৃত্যুর আগাম বার্তাও এখান থেকেই নির্নয় করতে হয়।

এই ভেদ গুলো গুরুর কাছ থেকেই জানতে হবে আপনাকে।
আমাকে প্রশ্ন করে লাভ নাই :)।
তবে আমার লিস্টে অনেককেই দেখেছি দম সাধনা নিয়ে ভালই মন্তব্য করে, তারা অনেক সময় আপনাকে জ্ঞান দেওয়ার জন্য আপনার ফোন নাম্বার নিয়ে জোর করে আপনাকে জ্ঞান দানও করে tongue emoticon ( এদেরকে দেখলে লজ্জা লাগে, জ্ঞান কারো কাছে যায় না, সবাই জ্ঞানের কাছেই আসে, তাও আবার বিনয়ের সাথে)।
আগামী পর্ব গুলোতে তত্ত্ব নির্নয়ের পদ্ধতি ও রঙ এবং স্বাদ সম্পর্কে আলোচনা করব এই পোস্টের উপর ভিত্তি করে।
কারন অনেকের বাকা দৃষ্টির মন্তব্য আমাকে হতাশ করে মাঝে মাঝে।

বিঃদ্রঃ ১০ পল = বর্তমান ৪ মিনিট :)।
দম সাধকগন মূলত আধুনিক হিসাব নয়, বরং আদি হিসাব দ্বারাই গননা করে থাকেন এইসব বিষয়। আপনাদের বুঝার জন্য আমি পরিষ্কার করে দিলাম বিষয়টা।

#দমের_খবর (পর্ব -০৬)
_____________________
পঞ্চ তত্ত্বের আলাদা আলাদা রঙ রয়েছে।
যার মাধ্যমে আপনি তত্ত্ব নির্নয় করতে পারবেন। আগামী পোস্টে আমি তত্ত্ব নির্নয়ের পদ্ধতি উল্লেখ করব অথবা তত্ত্বের লজ্জত বা স্বাদ প্রকাশ করব।
যেটা আপনাদের জানা থাকতেই হবে নিজে নিজে দেহের তত্ত্ব নির্নয়ের ক্ষেত্রে।
নিন্মে তত্ত্বের রঙ গুলো উপস্থাপন করা হল।

#আকাশ তত্ত্বের রঙ হল রঙহীন বা বিভিন্ন বর্ণ একত্রে।
#বায়ু তত্ত্বের রং হল সবুজ।
#অগ্নি তত্ত্বের রঙ হল কালো।
#জল তত্ত্বের রঙ হল লাল।
#পৃথিবী তত্ত্বের রঙ হল হলুদ।
আপনি দেহের মাঝেই এই রঙ দেখতে পারবেন তত্ত্ব নির্নয়ের পদ্ধতির মাধ্যমে।
পদ্ধতিগুলো আমি আগামী পোস্ট গুলোতে দেওয়ার চেষ্টা করব।
এগুলো আপনার মাঝে হচ্ছে, কিন্তু জানা না থাকার কারনে আপনি বুঝতে পারছেন না।

বিঃদ্রঃ রং গুলো আমাদের ৪০ শে তালিম থেকে নেওয়া, অন্য শাস্ত্রে ভিন্নভাবে আছে।
যে যেটা জানেন, সেই রঙ উদয় হওয়া নির্নয় করলেই হবে।।

ভিন্ন মতঃ
আকাশ= ধূম্র বর্ন। বায়ু= শ্যামল বর্ণ। অগ্নি= ভষ্ম বর্ণ। জল= গৌর বর্ণ এবং পৃথিবী =শুভ্র বর্ণ বা রঙ।
মোতালেব চিসতি।

#দমের_খবর (পর্ব- ০৭)
_____________________
পূর্বের পোস্ট গুলোতে দমের ঘরের অনেক বিষয় জানিয়েছে এবং তত্ত্ব সম্পর্কেও যথেষ্ট ধারনা দিয়েছি। আমার অঙ্গীকার অনুযায়ী আজ আমি তত্ত্ব নির্নয় করার পদ্ধতি জানাবো সবাই, যাতে নিজে নিজেই গুরু ছাড়া তত্ত্ব নির্নয় করতে পারেন।
তত্ত্ব নির্নয়ের অনেক পদ্ধতি আছে, আমি একটি উল্লেখ করতেছি, মূলত সাধকদের এভাবে তত্ত্ব নির্নয় করতে হয় না।
তারা এমনিতেই বুঝতে পারে সাধনা সাধনা করতে করতে।
একটি দর্পন তথা আয়না নাকের নিন্মে ধরে দম অর্থাৎ নিশ্বাস ত্যাগ করবে, তখন আয়নার উপর নাকের বাষ্প পতিত হবে, এখন শীতকাল তাই বেশি সহজেই বুঝতে পারবেন আশাকরি।
সেই বাষ্পের দিকে মনোযোগ দিন। দেখবেন বাষ্প কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আবার হাওয়ায় মিশে যাচ্ছে। এই মিশে যাওয়ার সময় যদি চার কোনা হয়ে মিশে যায়, তাহলে খাক তত্ত্ব উদয় হয়েছে বুঝতে হবে। এভাবে যথাক্রমে যদি অর্ধ চন্দ্র আকারে, মিশে যায় তাহলে আব তত।দমের সাধন কি?(পর্ব-০১)একের ভেতর সবপর্ব

আমাদের দেহের মাঝে যত কার্য হচ্ছে তার মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাসই প্রধান কার্য।

আধ্যাত্মিক সাধনায় এর গুরুত্ব বলে শেষ করা সম্ভব নয়। দেহের সব খবর এই শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমেই একজন সাধক জানতে পারে।

তাই লালন সাঁইজি বলেছেন "ধর চোর হাওয়ার ঘরে ফাঁদ পেতে"।
শ্বাস-প্রশ্বাসের খবর জানতে পারলেই দেহের মধ্যে সংঘটিত সকল কার্যের অগ্রীম সংবাদ পাওয়া যায়, এমন কি মৃত্যুর সংবাদ পর্যন্ত বলে দেওয়া যায় মৃত্যুর অনেক পূর্বেই।
এসব শুধু সেইসব সাধকদের জন্য, যাদের সাথে প্রভুর বন্ধুত্ব স্থাপন হয়েছে।

শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমেই
#ছেলে সন্তান বা #কন্যা সন্তান লাভ করা যায়,
তবে যারা তাবিজ বা মন্ত্রের মাধ্যমে ছেলে সন্তান লাভের কথা বলে, তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন,
কারন তারা বিজ্ঞান সম্পর্কে অজ্ঞ।
সেসব ভন্ড ফকিরদের কাছ থেকে দূরে থাকুন।
কারন সন্তান জন্মের বিষয়টা ছেলেদের বীর্যের সাথে সম্পর্কিত।
শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে মানুষকে বশেও আনা যায় ইত্যাদি আরো কত কি গুনাগুন ও কার্য আছে এই শ্বাস-প্রশ্বাস সম্পর্কিত তা বলে শেষ করা যাবে না। গুরুত্বপূর্ণ কিছু তত্ত্ব তুলে ধরা হল।

দিবারাত্রি ২৪ ঘন্টায় ২১৬০০ বার শ্বাস-প্রশ্বাস আসা-যাওয়া করে।
মানুষ যখন চুপচাপ বসে থাকে, অর্থাৎ স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে , তখন শ্বাস বায়ু ১২ আঙুলী পরিমিত দূরে আসে, আর ভিতরে যায় ১০ আঙুল।
খাওয়া দাওয়া ও কথা বলার সময় ১৮ আঙুল, হাটাহাটি করার সময় ২৪, দৌড়া দৌড়ী করলে ৩৪, মৈথুনকালে ৬৫ এবং নিদ্রাকালে ১০০ আঙুলী দূরে আসে।
কিন্তু ভিতরে যায় মাত্র ১০ আঙুল।
যত পরিশ্রম কাজ করা হবে শ্বাসবায়ু তত বেশি পরিমানে ঘাটতি হয়।
দুই আঙুল ঘাটতিতেই প্রতিদিন ৪৩২০০ আঙুল পরিমিত শ্বাসবায়ু ঘাটতি হয়।
আগামী এই বিষয়ে মানুষের চাহিদা ও আগ্রহ অনুযায়ী পোস্ট করার ইচ্ছা আছে।
তবে বিস্তারিত গুরুর কাছ থেকেই জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবেন।
তিনি চাইলে মুহুর্তেই আপনাকে সকল জ্ঞান দান করতে পারেন।

#দমের_খবর (পর্ব- ০২)
____________________

দমের ঘরে নিগুম খেলা খেলছেন প্রভু দয়াময়,
করিলে সেই দমের সাধন ত্রিভুবন তার অধীন হয়।।

আল্লাহ-আদম-রাসূল আসে আর যায়
তিনজনা মিলে সুলতান নাছিরায়,
উজান, ভাটা, পূর্ণিমা হয়, হয় অমবস্যার উদয়।।

দম'কে রুদ্ধ করে ব্রহ্মদ্বারে
সাধক ভাটির চন্দ্র উজান করে,
তখন শত নারী ভোগ করে তবুও রতি তাহার অটল রয়।।ঐ

দমের খবর যে জেনেছে আশানুরূপ সন্তান সে পেয়েছে
তখন পুত্র-কন্যা যা চেয়েছে গুরু কৃপায় সে সেটাই পায়।
ভূত-ভবিষ্যৎ আর যা গোপন সব যায় জানা করে দম সাধন, সাধক সাধনায় দম করে নিরূপণ আগুম-নিগুম করতে নির্নয়।।ঐ

সাধক দমের ঘরে ডুব দিয়ে
আপন দয়ালকে সে সঙ্গে নিয়ে
ফকিরি সে করছে জমিয়ে, তখন তাহার দমে কথা কয়।।

মৃত্যুর আগাম খবর যায়রে জানা করে এই মহা দমের সাধনা।
দেওয়ান রাহাতের হয় এসব জানা দয়াল হান্নান শাহ্'র কৃপায়।।ঐ

বিঃদ্রঃ অনেকেই একটা বিষয় ভুল বুঝেছে, সেটা হলো 'শত নারী ভোগ'।
এটা মূলত সাধকের যৌন ক্ষমতা বুঝানোর জন্য বলা হয়েছে।
প্রকৃত ভাবে কোনো সাধক শতাধিক নারী ত দূরের কথা একজন নারীও অনেক সাধক গ্রহন করেন না।
কারন তখন তারা দুনিয়ার এই কাম বাসনার উর্ধ্বে চলে যায়।

#দমের_খবর (পর্ব -০৩)
_______________________
পূর্বে দম সাধনার সামান্য ধারনা ও দম সাধনার মাধ্যমে সাধক কি কি মহাশক্তি অর্জন করতে পারে সেব্যাপারে ধারনে দিয়েছি।
এবার বলতে চাই কিভাবে দমের ঘরে সাধক তালা মারে ও শত নারী ভোগ করার ক্ষমতা অর্জন করে।
আমাদের দৈনিক ২১ হাজার ৬ শত বার দম তথা শ্বাস-প্রশ্বাস যাওয়া আসা করে।
এক্ষেত্রে যারা পরিশ্রম অনেক বেশি করে তাদের আরো বেশিবার যাওয়া আসা করে।
সাধকগন দম সাধনার মাধ্যমে এই শ্বাস-প্রশ্বাসের মাত্রা কমিয়ে আনে।
তারা চেষ্টা কর যত কম দম বের করা নেওয়া যায়। ২১৬০০ বার এর থেকে কমিয়ে এনে তারা ১০ হাজার বার করার চেষ্টা করে।

আর যখন এই দম এর ব্যবহার কমিয়ে আনা হয়, তখন সাধকের বীর্য গাঢ় থেকে আরো গাঢ় বা ঘন হতে থাকে। যখন এই বীর্য গাঢ় হয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস কম গতিতে চলতে থাকে, অর্থা দম নেওয়া ও আসার মধ্যকার সময়সীমা সাধারন ভাবে সাধারন মানুষের সর্বোচ্চ সেকেন্ড এর মত হবে (আমার হিসেবে, আপনিও চেক করে দেখতে পারেন)।
কিন্তু সাধক গন চেষ্টা করেন এটাকে ১০ সেকেন্ড এরমত করার জন্য, আর সাধনার সময় ত প্রায় ৩০ সেকেন্ড প্রথম পর্যায়ে, এবং আস্তে আস্তে ১ মিনিটের চেয়ে বেশি সময় নেয়।
যখন দম এরকম কন্ট্রোল এ আসে দম সাধনার মাধ্যমে তখন সাধকের যৌন মিলন ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে থাকে। এভাবে অনেক দীর্ঘ সময় মিলনের পরেও তার বীর্য নির্গত হয় না।
কিন্তু এক সময় সাধকের বীর্য নির্গত হয়ে যায়।
কিন্তু দমের সাধনা ভাল মত জানতে পারলে ও করতে পারলে সাধক মিলনের ভাটার চন্দ্রকে (নিন্মমুখী বীর্য) উজান করে নিতে পারেন (উপরের দিকে তুলে নিতে পারেন)।
তখন সাধক দমকে ব্রহ্মদ্বারে রুদ্ধ করে রাখার ফলে বীর্য তার ইচ্ছার বাইরে নির্গত হতে পারে না তার দেহ থেকে।

আর এভাবেই সাধক শত শত এমনকি সহস্র নারী ভোগ করার পরেও অটল ও অক্ষয় থাকে (এটা ক্ষমতা, মূলত সাধকরা নারী ভোগই করে না, কারন তারা জাগতিক কামনা বাসনার উর্ধ্বে থাকেন)।
তার রতি কখনো টলে না তার ইচ্ছার বাইরে।
তখন সাধক পুত্র কন্যা চাইলে পুত্র সন্তান ও কন্যা সন্তান চাইলে কন্যা সন্তান অর্থাৎ আশানুরূপ সন্তান লাভ করতে সক্ষম হয়।
ভাটার সময় চন্দ্রকে উজানে টানা তেমন কোনো কষ্টের সাধনা নয়, যদি গুরু কৃপা করে আপনাকে সে ভেব জানায়।
তবে সামান্য কিছুদিন সাধনা করলেই আপনি নিন্মমুখী বীর্যকে বাইরে পরার আগেই উর্দ্ধ মুখী করতে পারবেন। তবে দেহ অটল রাখার সাধনা অনেকটা কষ্টের, তবে গুরু কৃপা করলে তিনি সহজ পন্থা বাতিয়ে দিতে পারেন তার ভক্তকে।

আর আশানুরূপ সন্তান অর্থাৎ পুত্র চাইলে পুত্র ও কন্যা চাইলে কন্যা সন্তান লাভ করার বিষয় টা অনেক সহজ। এর জন্য আপনাকে আলাদা ভাবে সাধনা করতে হবে না।
গুরু কৃপা করে দমের এই মহাভেব টা জানিয়ে দিলেই আপনি মিলনের সময় বিষয় টা একটু খেয়লা রাখলেই আশানুরূপ সন্তান লাভ করতে সক্ষম হবেন।
কারন XX, XY, YY ক্রোমোজোম কখন নির্গত হবে সেটা আপনার শ্বাস-প্রশ্বাসের উপর নির্ভর করে।

#দমের_খবর (পর্ব-০৪)
_____________________
আপন দেহের মাঝেই পঞ্চতত্ত্বের উদয় হইতেছে প্রতি ঘন্টায় ক্রমান্বয়ে এক তত্ত্বের পর অন্য তত্ত্ব।
তত্ত্ব গুলো হল নূর, বাদ, আতস, আব ও খাক তথা আকাশ, বায়ু, অগ্নি, জল ও পৃথিবী তত্ত্ব।
অনেকেই শুধু জানেন যে এই পঞ্চ তত্ত্ব দিয়ে দেহ গঠন করা হইয়াছে।
কিন্তু ইহা অধিকাংশ মানুষই জানে না যে, এই দেহের মাঝেই প্রতি ঘন্টায় এই পঞ্চ তত্ত্বের উদয় হইতেছে।
দম সাধনা করিতে হইলে আপনাকে অবশ্যই আগে তত্ত্ব উদয় সম্পর্কে জানিতে হইবে।
জানিতে হইবে কোন তত্ত্ব কতক্ষন উদিত থাকে, কোন তত্ত্বের পর কোন তত্ত্বের উদয় হয় ইত্যাদি।
ইহা না জানিলে দম সাধনা করা সম্ভব নয়।

কুম্ভুক রেচক পূরক যোগ সাধনা করিয়া আপনি হয়তো দেহের অনেক উন্নতি করিতে পারিবেন, কিন্তু ভূত ভবিষ্যৎ তথা আগুম নিগুন নির্নয়, ইচ্ছানুযায়ী পুত্র বা কন্যা সন্তান লাভ, মরার আগে মরার খবর জানিতে পারিবেন না।
সাধককে আগে নির্নয় করিতে হইবে যে তাহার দেহে এই মূহুর্তে কোন তত্ত্বের উদয় হইয়াছে।
তত্ত্ব নির্নয় না করিতে পারিলে সে কখনো দমের সাধক হইতে পারিবে না।
হয়তো বড় জোর একজন যোগ সাধক হইতে পারিবে।

তত্ত্ব নির্নয়ের অনেক সহজ সহজ পদ্ধতি রইয়াছে। সাধক গন এমনিতেই তত্ত্ব নির্নয় করিতে পারেন।
তবে আপনারা যারা দম সাধনা সম্পর্কে অজ্ঞ তাহারাই যাতে তত্ত্ব নির্নয় করিতে পারেন, তাই সাধক গন তত্ত্ব নির্নয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি জানিয়ে গেছেন জগতের কল্যানের জন্য।
যে পদ্ধতি অবলম্বন করিয়া যে কোনো মানুষ নিজের তত্ত্ব নির্নয় করতে পারবে।

#দমের_খবর (পর্ব -০৫)
_____________________
পূর্বের একটি (পর্ব-০৪) পোস্টে তত্ত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেছিলাম।
শর্তানুযায়ী তত্ত্বের উদয় ও সময়সীমা সম্পর্কে আলোচনা করব এই পর্বে।

প্রতি ঘন্টায় আমাদের দেহে নূর, বাদ, আতস, আব, খাক এই পঞ্চের তত্ত্বের উদয় হচ্ছে।
এক নাসিকায় শ্বাস প্রবাহিত হওয়ার সময় প্রথমেই বাদ তথা বায়ু তত্ত্বের উদয় হয়।
বায়ু তত্ত্ব উদয় হয়ে ২০ পল সময় পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। বায়ু তত্ত্বের অস্তমিত হওয়ার পর আতস তথা অগ্নি তত্ত্বের উদয় হয়ে ৪০ পল পর্যন্ত সময় স্থায়ীত্ব থাকে। তারপরেই খাক তথা পৃথিবী তত্ত্বের উদয় হয়।
পৃথিবী তত্ত্বের সময়সীমা ৫০ পল। পৃথিবী তত্ত্বের আব তথা জল তত্ত্বের উদয় হয়ে ৬০ পল সময় পর্যন্ত উদিত থাকে।
জল তত্ত্বের অস্ত্র যাবার পর সর্বশ্রেষ্ঠ নূর বা ছাফা তথা আকাশ তত্ত্বের উদয় হয়।
এটার সময়সীম মাত্র ১০ পল।এই সময় সাধনা ব্যতীত অন্য যে কোনো কাজ করিলেই তা ধ্বংস হবে বা কৃতকার্য হবে না।
আর এটাই সাধনার সর্বোত্তম সময়।
এই সময় সাধনা করলেই দ্রুত অগ্রগামী হওয়া যায়।

যেই সময় যে নাকে বাতাস প্রবাহিত হবে তখন সেই নাকে উপরে উল্লেখিত পঞ্চ তত্ত্বের উদয় হয়ে সমস্ত দেহে বিরাজ করবে নির্দিষ্ট সময়সীমা পর্যন্ত, এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। কোনো কারনে এটার তারতম্য ঘটতেও পারে।
এই তত্ত্ব নির্নয়ের মাধ্যমেই সাধক আগুম নিগুম অর্থাৎ ভবিষ্যতের কোনো কার্যের সফলতা বা অন্য কিছু তা ঘটার আগেই বলতে পারেন।
আর এটা নির্নয়ের মাধ্যমেই পুত্র বা কন্যা সন্তান লাভ করা যায় ইচ্ছানুযায়ী।
এমনকি কাউকে ভালবেসে কোনো পুরুষ যে কোনো নারীকে বা কোনো নারী যেকোনো পুরুষকে তাঁর বশে আনতে পারবেন (অর্থাৎ প্রেম সফল হবে)।
এমনকি মৃত্যুর আগাম বার্তাও এখান থেকেই নির্নয় করতে হয়।

এই ভেদ গুলো গুরুর কাছ থেকেই জানতে হবে আপনাকে।
আমাকে প্রশ্ন করে লাভ নাই :)।
তবে আমার লিস্টে অনেককেই দেখেছি দম সাধনা নিয়ে ভালই মন্তব্য করে, তারা অনেক সময় আপনাকে জ্ঞান দেওয়ার জন্য আপনার ফোন নাম্বার নিয়ে জোর করে আপনাকে জ্ঞান দানও করে tongue emoticon ( এদেরকে দেখলে লজ্জা লাগে, জ্ঞান কারো কাছে যায় না, সবাই জ্ঞানের কাছেই আসে, তাও আবার বিনয়ের সাথে)।
আগামী পর্ব গুলোতে তত্ত্ব নির্নয়ের পদ্ধতি ও রঙ এবং স্বাদ সম্পর্কে আলোচনা করব এই পোস্টের উপর ভিত্তি করে।
কারন অনেকের বাকা দৃষ্টির মন্তব্য আমাকে হতাশ করে মাঝে মাঝে।

বিঃদ্রঃ ১০ পল = বর্তমান ৪ মিনিট :)।
দম সাধকগন মূলত আধুনিক হিসাব নয়, বরং আদি হিসাব দ্বারাই গননা করে থাকেন এইসব বিষয়। আপনাদের বুঝার জন্য আমি পরিষ্কার করে দিলাম বিষয়টা।

#দমের_খবর (পর্ব -০৬)
_____________________
পঞ্চ তত্ত্বের আলাদা আলাদা রঙ রয়েছে।
যার মাধ্যমে আপনি তত্ত্ব নির্নয় করতে পারবেন। আগামী পোস্টে আমি তত্ত্ব নির্নয়ের পদ্ধতি উল্লেখ করব অথবা তত্ত্বের লজ্জত বা স্বাদ প্রকাশ করব।
যেটা আপনাদের জানা থাকতেই হবে নিজে নিজে দেহের তত্ত্ব নির্নয়ের ক্ষেত্রে।
নিন্মে তত্ত্বের রঙ গুলো উপস্থাপন করা হল।

#আকাশ তত্ত্বের রঙ হল রঙহীন বা বিভিন্ন বর্ণ একত্রে।
#বায়ু তত্ত্বের রং হল সবুজ।
#অগ্নি তত্ত্বের রঙ হল কালো।
#জল তত্ত্বের রঙ হল লাল।
#পৃথিবী তত্ত্বের রঙ হল হলুদ।
আপনি দেহের মাঝেই এই রঙ দেখতে পারবেন তত্ত্ব নির্নয়ের পদ্ধতির মাধ্যমে।
পদ্ধতিগুলো আমি আগামী পোস্ট গুলোতে দেওয়ার চেষ্টা করব।
এগুলো আপনার মাঝে হচ্ছে, কিন্তু জানা না থাকার কারনে আপনি বুঝতে পারছেন না।

বিঃদ্রঃ রং গুলো আমাদের ৪০ শে তালিম থেকে নেওয়া, অন্য শাস্ত্রে ভিন্নভাবে আছে।
যে যেটা জানেন, সেই রঙ উদয় হওয়া নির্নয় করলেই হবে।।

ভিন্ন মতঃ
আকাশ= ধূম্র বর্ন। বায়ু= শ্যামল বর্ণ। অগ্নি= ভষ্ম বর্ণ। জল= গৌর বর্ণ এবং পৃথিবী =শুভ্র বর্ণ বা রঙ।
মোতালেব চিসতি।

#দমের_খবর (পর্ব- ০৭)
_____________________
পূর্বের পোস্ট গুলোতে দমের ঘরের অনেক বিষয় জানিয়েছে এবং তত্ত্ব সম্পর্কেও যথেষ্ট ধারনা দিয়েছি। আমার অঙ্গীকার অনুযায়ী আজ আমি তত্ত্ব নির্নয় করার পদ্ধতি জানাবো সবাই, যাতে নিজে নিজেই গুরু ছাড়া তত্ত্ব নির্নয় করতে পারেন।
তত্ত্ব নির্নয়ের অনেক পদ্ধতি আছে, আমি একটি উল্লেখ করতেছি, মূলত সাধকদের এভাবে তত্ত্ব নির্নয় করতে হয় না।
তারা এমনিতেই বুঝতে পারে সাধনা সাধনা করতে করতে।
একটি দর্পন তথা আয়না নাকের নিন্মে ধরে দম অর্থাৎ নিশ্বাস ত্যাগ করবে, তখন আয়নার উপর নাকের বাষ্প পতিত হবে, এখন শীতকাল তাই বেশি সহজেই বুঝতে পারবেন আশাকরি।
সেই বাষ্পের দিকে মনোযোগ দিন। দেখবেন বাষ্প কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আবার হাওয়ায় মিশে যাচ্ছে। এই মিশে যাওয়ার সময় যদি চার কোনা হয়ে মিশে যায়, তাহলে খাক তত্ত্ব উদয় হয়েছে বুঝতে হবে। এভাবে যথাক্রমে যদি অর্ধ চন্দ্র আকারে, মিশে যায় তাহলে আব তত।

✪৭ আসমান ও ৭ জমিন কি?➤ আল্লাহ ৭ আসমানের উপরে -এ কথার অর্থ কি?( সবার জন্য এই পোস্ট নয়)আসমান ও জমিন শব্দ দুটি ফার্সী। আসমা...
11/10/2025

✪৭ আসমান ও ৭ জমিন কি?
➤ আল্লাহ ৭ আসমানের উপরে -এ কথার অর্থ কি?

( সবার জন্য এই পোস্ট নয়)

আসমান ও জমিন শব্দ দুটি ফার্সী। আসমান অর্থ আকাশ, মহাশূন্য ইত্যাদি। আর জমিন অর্থ ভূমি, ভূ-পৃষ্ঠ,পৃথিবী ইত্যাদি। প্রচলিত ধারণা মতে - আল্লাহ ৭ আসমানের উপরে অবস্থান করেন।

➤পবিত্র কুরআন শরীফে আল্লাহ বলেন,

" তোমরা কি লক্ষ্য করনি আল্লাহ কিভাবে সৃষ্টি করেছেন ৭ স্তরে সাজানো আকাশ আর সেখানে চন্দ্রকে আলো হিসেবে সূর্যকে প্রদীপ হিসেবে স্হাপন করেছেন।" ( সূরা নূহ, আয়াত নং ১৫ ও ১৬ )।

➤" জিজ্ঞেস করুন, সাত আকাশ ও আরশের প্রতিপালক কে? ওরা বলবে, আল্লাহ। হে রাসূল ! বলে দিন, তবুও কি তোমরা সাবধান হবে না?" ( সূরা আল মুমিনুন, আয়াত নং ৮৬ ও ৮৭ )।

➤" তিনি (আল্লাহ) স্তরে স্তরে সাজিয়ে ৭আকাশ সৃষ্টি করেছেন। দয়াময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোন খুঁত দেখতে পাবে না।" ( সূরা আল মূলক, আয়াত নং ৩ )।

➤" আমি তোমাদের উর্ধ্বদেশে সুদৃঢ় সপ্তকাশ নির্মান করেছি।" ( সূরা আন নাবা, আয়াত নং ১২ )।

➤" আল্লাহ সেই মহান সৃষ্টিকর্তা, যিনি ৭ আসমান সৃষ্টি করেছেন এবং জমিনও এ সংখ্যায় সৃষ্টি করেছেন।" ( সূরা আত তালাক, আয়াত নং ১২ )।

➤পবিত্র কুরআনের বর্ণনার পাশাপাশি তাসাউফের সাধনা করে আমি মানব জীবনে এর সাথে অপূর্ব মিল খুঁজে পাই। মানবদেহের স্হূল অংশ, যা পৃথিবীর উপাদান থেকে সৃষ্ট, তার স্তরসমূহে জমিনতুল্য। আর মানবের সূক্ষ্ম অংশ, যা আলমে আমরের উপাদানে সৃষ্ট, তার স্তরসমূহ আসমানতুল্য।

➤এভাবে ৭ জমিন বলতে দেহের ৭টি স্তরকে বুঝায়। যথা -

১/ চামড়া
২/ চর্বিস্তর
৩/ মাংসপেশী
৪/ পর্দা
৫/ হাড়
৬/ হৃদরা
৭/ হৃদপিন্ড

➤হৃদপিন্ড বা ক্বালব মানবদেহের কেন্দ্রবিন্দু। এ হৃদপিন্ড থেকে উপরের দিকের, অর্থাৎ নিম্নলোকে বা আলমে খালকের স্তরসমূহকে জমিন বলে গণ্য করা হয়। উপরে বর্ণিত সূরা নূহের আয়াতে চন্দ্র সূর্যের যে বর্ণনা রয়েছে, মানব দেহের সাথে তার মিল খুঁজতে গিয়ে সূফী সাধকগন বলেন -চন্দ্র বলতে মানুষের নফস এবং সূর্য বলতে মানুষের রুহকে বুঝানো হয়েছে।

✪রাসূল পাক সঃ বলেন,

➤" ক্বালব একটি মাংস টুকরো, উহার ভিতরে পেট আছে, এমনকি উহার ভিতরে ৭টি পেট রয়েছে।" ( নূরুল আসরার )।

➤ক্বালব যদিও স্হূল জগতের অন্তর্গত একটি মাংসের টুকরা, এর ভিতরে সূক্ষ্ম জগতের অংশ ৭টি স্তরে বিরাজ করে। যথা -

১/ ছুদুর
২/ নসর
৩/ সামছী
৪/ নূরী
৫/ কুরব
৬/ মকীম
৭/ নফসী

➤ক্বালবের সূক্ষ্ম এই ৭টি স্তর মর্যাদায় স্হূল দেহের চেয়ে উর্ধ্বে। এগুলির একে অন্যের মধ্যেও আবার মর্যাদার তারতম্য রয়েছে। যেমন - মর্যাদা অনুসারে ক্বালবের প্রথম স্তর ছুদুরের অবস্থান দেহের স্হূল অংশের চেয়ে অনেক উচ্চে। কিন্তু বাকী স্তরসমূহের তুলনায় এর মর্যাদা সর্বনিম্নে। অনুরূপভাবে ক্বালবের ২য় স্তর নসরের মর্যাদা ছুদূর অপেক্ষা অনেক উচ্চে কিন্তু ৩য় স্তর সামছীর তুলনায় অনেক নীচে। এভাবে ক্বালবের ৭ম স্তর নফসীর মর্যাদা সবার উর্ধ্বে। ছুদুর থেকে মানুষ রিপু তাড়িত হয় বিধায় এটাকে শয়তানের বাসস্থান বলা হয়েছে। অপরদিকে নফসীর স্তরে আল্লাহ তায়ালার জাত পাকের নূর বিরাজ করে। আল্লাহকে পাওয়ার সাধনায় সাধককে ক্বালবের এই সূক্ষ্ম স্তরসমূহ একে একে অতিক্রম করে নফসীর মাকামে আল্লাহর সাথে মিলিত হতে হয়।

⇨স্হূল জগতের সাথে সম্পর্কিত ক্বালবের প্রথম স্তর রিপুর তাড়নাযুক্ত থাকে। মহামানবের হৃদয় থেকে ফায়েজ হাসিল করে আপন হৃদয়ের রিপুসমূহ পরিশুদ্ধ করে, অর্থাৎ - এদের কু-খায়েশ বিদুরিত করে সাধক ক্বালবের ১ম স্তর ছুদুরের আধিপত্য লাভ করে। এভাবে সে তার জীবাত্মাকে পরমাত্মার সহায়তায় বিশ্ব আত্মার সাথে মিলন লাভের যোগ্যতা সম্পন্ন করে তোলে।

➤রিপু দমন করে ক্বালবের ১ম স্তর অতিক্রম করার পর তার জীবআত্না ক্বালবের ২য় স্তরের সূক্ষ্ণতর মর্যাদা অর্জনের সাধনায় লিপ্ত থাকে। এভাবে জীবআত্না ক্বালবের এক একটি স্তর অতিক্রম করে পরবর্তী উচ্চ স্তরের দিকে যাত্রার সাধনা অব্যাহত রাখলে শেষ পর্যন্ত নফসীর মাকামে -আল্লাহ তায়ালার সান্নিধ্য লাভে সক্ষম হয়। যে সাধকের জীবআত্না আল্লাহর সান্নিধ্যে গিয়ে পৌঁছাতে পারে, তাঁর স্হূল পঞ্চ ইন্দ্রিয় অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী হয়। আল্লাহর নূরে তাঁর দেহ আলোকিত হয়, অর্থাৎ আল্লাহর ছিফাত সমূহ তাঁর মাধ্যমে প্রকাশ পেতে থাকে। তিনি আল্লাহর চরিত্রে চরিত্রবান হয়ে যান। আল্লাহ প্রাপ্তির এরুপ সাধনার প্রতি ইঙ্গিত করে রাসূল সঃ এরশাদ করেছেন - " তোমরা আল্লাহর চরিত্রে চরিত্রবান হও।" কোন মহামানবের সান্নিধ্যে গিয়ে এভাবে সাধনার মাধ্যমে ছুদূরের মাকামকে রিপুর তাড়নামুক্ত করে নফসীর স্তরে বিরাজমান আল্লাহর নূর পূর্ণভাবে বিকশিত করতে পারলে ঐ ক্বালবের আল্লাহর আরশে পরিণত হয়।

যেকোনো আহলে বায়াত প্রেমিক এই পোস্ট কপি করার পূর্ণ অধিকার রাখে।

আমাদের দেহের মধ্যে অনেক জানা অজানা এলমে মারফতের তথ্য লুকায়িত আছে, যা একসাথে প্রকাশ করা সম্ভব না, ইঞ্চির সামান্য প্রকাশ ...
10/10/2025

আমাদের দেহের মধ্যে অনেক জানা অজানা এলমে মারফতের তথ্য লুকায়িত আছে, যা একসাথে প্রকাশ করা সম্ভব না, ইঞ্চির সামান্য প্রকাশ করলাম।
দেহতত্ত্বের কিছু অজানা কথা?
১৮ চীজে মানুষ পয়দা।
যথাঃ- পিতার চারঃ (১)হাড় (২)রগ (৩)মনি ও (৪)মগজ?

মায়ের চারঃ- (১)গোশত (২)পশম (৩)চামড়া ও (৪)খুন ?

আল্লাহর দশঃ (১)কল্প (২)রুহ (৩)ছির (৪)খফি (৫)আখফা (৬)নফস (৭) আপ (৮)আতস (৯)খাগ (১০)বাদ?

দেহতত্ব পাঁচ মোকামে পাঁচ মহামানবের অবস্থান।
যথাঃ (১)মাকামে মাহমুদা=হযরত মুহাম্মদ(সাঃ)।
(২)সুলতানুন নাসিরা=খাজা মঈনুদ্দীন আল চিশতী(রাঃ )।
(৩)ওয়াহেদ মোকাম=বড় পীরআব্দুল কাদের জিলানী(রাঃ)
(৪)মাকামে ইব্রাহীম=হযরত ইব্রাহীম(আঃ)।
(৫)ওরাউল ওরা মোকাম=ইমাম হাসান ও ইমাম হোসেন(রঃ)?

দেহতত্ব ৰেহেস্তের চার নহরঃ
(১)কাওসারেরপানি=স্বচ্ছ বিবেক
(২)দুধের নহর=সূক্ষ্যজ্ঞান
(৩)মধুর নহর=খোদার সান্নিধ্য অনুভূতি
( ৪)শরাবনতাহুরা=খোদা প্রেম বা এশক?

দেহতত্বে একিনসমুহঃ
(১)বেল গায়েব একিন=কর্ন দ্বারা
(২)এলমুললএকিন =জ্ঞান দ্বারা
(৩)আইনুল একিন=চক্ষু দ্বারা
(৪)হাক্কুল একিন =বিবেকদ্বারা ও
(৫)হুওয়াল একিন =মন দ্বারা?

দেহতত্ব সৃষ্টির বিবরণঃ পুরুষের- (১)মন থেকে চন্দ্র
(২)চক্ষু থেকে সূর্য৩।কর্ন থেকে বায়ু ও প্রান
(৪)মুখ থেকে অগ্নি
(৫)নাভি থেকে অন্তরিক্ষ ৬।মস্তক থেকে স্বর্গ
(৭)পদদ্বয় থেকে ভূমি
(৮)শ্রোত্র থেকে দিক সকল সৃষ্টি ।

দেহতত্ত্বে লিঙ্গ তিন প্রকার। যথাঃ…
(১) পুংলিঙ্গ।
(২) স্ত্রী লিঙ্গ।
(৩) নপুংশ বা ব্রক্ষ্ম লিঙ্গ ।

দেহতত্ব মহলের বিবরণ:-
(১)রং মহল=মুখমুন্ডল
(২)স্বর্ন মহল=বুক
(৩)আয়না মহল=চোখ
(৪)মনি মহল=মনি মগজ?

দেহতত্বে যিকির চার প্রকার।যথাঃ-
(১)লেছানি=মুখের দ্বাৱা।
(২)পাছ আনফাছ=দম বা শ্বাস প্রশ্বাসের দ্বারা ।
(৩)আয়নি=চোখের দ্বারা ।
(৪)ক্বলবি=ক্বলব বা অন্তর দ্বারা?

দেহতত্ব
( ১) বোরাখ=নারী লোক!
( ২) রফরফ=দমের বাহন!
(৩) হাজরে আসওয়াদ!
(৪) সিদরাতুল মুনতাহা=কপাল দেশ!
(৫)বাইতুল মামুর=পূর্নাঙ্গমানবদেহ!
(৬)জাহান্নাম=পেট থেকে নিম্নদেশ!
(৭) জান্নাত=বুক থেকে উপর দেশ!
(৮) পুলসিরাত=কামের ঘাট প্রকৃত পক্ষে জান্নাত ও জাহান্নামেরমানসিক অবস্থা।
যারা সম্যক গুরুর ছায়াতলে তারা মুক্ত?

দেহতত্ব: -
(১) আরশ=মন!
(২)কুরসী=দেহ!
(৩) লওহে মাহফুজ=স্মিতি রাজ্য!
( ৪) আসমান=মাথা!
(৫)জমীন=শরীর!
(৬) পাহাড়=বুক!

দেহতত্ব লোকের নাম হলোঃ
(১)দ্যুলোক=মাথা
(২)ভূলোক=দেহ জগত
(৩) অন্তরিক্ষ লোক=হৃদয় বা ব্যুম

দেহতত্ব
সত্য গুরু নিরন্তর- স্মরণ থাকিতে নাহি মরণ- সুখের সময় কর মৃত্যুকে স্মরণ- দুঃখের সময় বাপ গুরুর চরণ, এই হলো মূল মন্ত্র,,,
হে ভক্ত তাতে মুক্তি মিলবে ???

10/10/2025

কুমারখালী এলঙ্গী মজিদ মোড় এখন খুব বৃষ্টি হচ্ছে ।
🥀♥️🥀💯🥰💐

10/10/2025
10/10/2025

Alhamdulillah

কাশফুল 🤩😍
08/10/2025

কাশফুল 🤩😍

08/10/2025

শুভ সকাল
সবাই কেমন আছেন ‍‌
আলহামদুলিল্লাহ

07/10/2025

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md : Masud Khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram