ডাঃ রাধারমন মেডিকেল সেন্টার-RMC

  • Home
  • Bangladesh
  • Markuli
  • ডাঃ রাধারমন মেডিকেল সেন্টার-RMC

ডাঃ রাধারমন মেডিকেল সেন্টার-RMC Our vision is to meet the best health service to our patients.

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে আগামীকাল বুধবার এবং বৃহস্পতিবার এই ২ দিন ডা: রাধারমণ মেডিকেল সেন্টার বন্ধ থাকিবে বলে আমরা আন...
30/09/2025

শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে আগামীকাল বুধবার এবং বৃহস্পতিবার এই ২ দিন ডা: রাধারমণ মেডিকেল সেন্টার
বন্ধ থাকিবে বলে আমরা আন্তরিকভাবে দু:খিত।

শুক্রবার থেকে পুনরায় খোলা থাকবে।

সবাইকে শারদীয় দূর্গা পুজার শুভেচ্ছা।

ম্যানেজার
সজল চন্দ্র দাস
প্রয়োজনে: 01755 648513
01753 353214

 #আসুন_সচেতন_হই এটা ২০২৫ সাল, ইন্টারনেট এর যুগ, এখনও যদি কবিরাজের কাছে যায়। এটা হতাশাজনক। বাগেরহাটের একজন মহিলার বয়স ম...
18/09/2025

#আসুন_সচেতন_হই
এটা ২০২৫ সাল, ইন্টারনেট এর যুগ, এখনও যদি কবিরাজের কাছে যায়। এটা হতাশাজনক।
বাগেরহাটের একজন মহিলার বয়স মাত্র ৩০ বছর, আঘাতের কারণে হাতের দুটি হাড় ভেঙে যায়, অপারেশনে যেটি সমাধান করা সম্ভব ছিল,
ভদ্রমহিলা বাড়ির পাশে কবিরাজ এর কাছে চিকিৎসার জন্য গিয়েছিলেন, কবিরাজ নাকি বলেছিল এক সপ্তাহে হাড় জোড়া লাগিয়ে দিবে,
মহিলার হাতে যখন তীব্র ব্যথা অনুভূত হয় ব্যান্ডেজ খুলে দেখে হাত পচে শেষ।
তাই অবশ্যই হাড়ের চিকিৎসা অর্থোপেডিক ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

Courtesy - Saifur Rahman

কিভাবে?২০০ টাকা দামের যে এন্টিবায়োটিক  (IV) দিয়ে চিকিৎসা নিতে পারতেন এখন সেই চিকিৎসা নিতে ৪৬০০ টাকা দিয়ে একটি এন্টিবায়োট...
16/09/2025

কিভাবে?
২০০ টাকা দামের যে এন্টিবায়োটিক (IV) দিয়ে চিকিৎসা নিতে পারতেন এখন সেই চিকিৎসা নিতে ৪৬০০ টাকা দিয়ে একটি এন্টিবায়োটিক ইনজেকশন কিনতে হচ্ছে।

মানে Cephalosporin এন্টিবায়োটিকের ৩য় জেনারেশন যখন আর আপনার শরীরে কাজ করছে না , Staphylococcus aureus ব্যাকটেরিয়া যখন শক্তিশালী হয়ে হয়েছে MRSA হয়ে যাবে।
তখন লাগবে ৫ম জেনারেশনর Cephalosporin, যার দাম ৪৬০০ টাকা (600 mg/vial)

বুঝেন এবার।
এর একমাত্র কারণ এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স!
শরীরের ব্যাকটেরিয়াকে দরকার ছাড়া এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করে মারতে গেছেন, মাতুব্বরি করে পুরো ডোজ শেষ করেন নাই এখন খেলা দেখাছে ব্যাকটেরিয়া। ব্যাকটেরিয়াকে মারতে মারতে এখন ৫ম জেনারেশনর Cephalosporin বানানো দরকার হয়ে পড়ছে।

যখন এই নতুন এন্টিবায়োটিক ও কাজ করবে না, তখন? লাখ টাকা দিলেও এন্টিবায়োটিক পাবেন? উত্তর না, ব্যাকটেরিয়ার কাছে হারতে হবে।

তাই বলি, সময় থাকতে সচেতন হোন। অপরকে সচেতন করুন। MBBS ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এন্টিবায়োটিক খাবেন না। ডাক্তার এন্টিবায়োটিক দিলে ভালোভাবে শুনে নিবেন, প্রশ্ন করবেন, খাওয়ার নিয়ম বুঝে নিবেন।

Note: MRSA (Methicillin-Resistant Staphylococcus aureus) সম্পূর্ণভাবে এন্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের কারণে তৈরি হয়। মূল কারণ হলো mecA gene, যা ব্যাকটেরিয়াকে PBP2a প্রোটিন তৈরি করতে বাধ্য করে → antibiotic binding হয় না → ওষুধ কাজ করে না।

সচেতনতায়,
Clear Concept

১. আয়রন (Iron):এটা এক ধরনের খনিজ পদার্থ (Mineral) যা আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে।হিমোগ্লোবিন শরীরে অক্সি...
03/09/2025

১. আয়রন (Iron):

এটা এক ধরনের খনিজ পদার্থ (Mineral) যা আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে।

হিমোগ্লোবিন শরীরে অক্সিজেন বহন করে।

আয়রন কমে গেলে শরীরে রক্তশূন্যতা (Anemia), দুর্বলতা, ক্লান্তি, মাথা ঘোরা ইত্যাদি হতে পারে।

২. ফলিক এসিড (Folic Acid):

এটা হলো ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স পরিবারের একটি ভিটামিন (Vitamin B9)।

নতুন রক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে।

গর্ভবতী নারীদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্র গঠনে বড় ভূমিকা রাখে।

৩. ভিটামিন সি (Vitamin C):

এটা পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ক্ষত দ্রুত সারতে সাহায্য করে।

আয়রনের শোষণ (absorption) বাড়ায়, অর্থাৎ শরীরে আয়রন ভালোভাবে কাজে লাগে।

ত্বক ও হাড়ের জন্যও উপকারী।

👉 সংক্ষেপে: আয়রন + ফলিক এসিড = রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে, আর ভিটামিন সি = আয়রনের কাজ আরও ভালোভাবে করতে সাহায্য করে।

😊 এখন দেখি কোন খাবারগুলো থেকে আমরা এগুলো পেতে পারি—

১. আয়রন (Iron) এর উৎস:

লাল মাংস (গরু/খাসি/মুরগির কলিজা)
ডিমের কুসুম
শাকসবজি (পালং শাক, কলমি শাক, লাল শাক)
ডাল, মসুর
কিশমিশ, খেজুর

২. ফলিক এসিড (Folic Acid) এর উৎস:

শাকপাতা (পালং শাক, লাল শাক, ঢেঁড়স)
ডাল
বাদাম
কলা, কমলা, পেঁপে
ডিম
ব্রকলি, ফুলকপি

৩. ভিটামিন সি (Vitamin C) এর উৎস:

লেবু, কমলা, মাল্টা
আমড়া, আমলকি
পেয়ারা
কাঁচা মরিচ
টমেটো
স্ট্রবেরি, কিউই

👉 আয়রন খাওয়ার সময় ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলে শরীর আয়রন ভালোভাবে শোষণ করতে পারে। যেমন— ডাল + লেবুর রস, বা পালং শাক + কমলা।

#সুস্থ_থাকুন

22/08/2025

শিক্ষনীয় হচ্ছে- যে কোন ব্যথার ঔষধ খাবার আগে কমপক্ষে একটা CBC (platelet count নরমাল কিনা দেখার জন্য), S. bilirubin & SGPT (লিভার ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য), S. creatinine (কিডনি ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য) ECG (হার্টে কোন সমস্যা আছে কিনা দেখার জন্য) করা উচিত। রোগী গরীব কিংবা ধনী এসব দেখার সুযোগ নেই।

ডাক্তাররা কেন টেস্ট করেন? কারনে না অকারনে? নাকি কমিশনের জন্য?। প্রথমে 2 টি ঘটনা বলি...
১। একবার 2 দিনের জ্বর নিয়ে ৩০ বছর বয়সী একজন রোগী আমাকে দেখালেন। আমি দেখার পর মনে হল ভাইরাল ফেভার। রোগীর প্রেসার কম আর খেতে পারছে না তাই রুটিন টেস্ট দিয়ে ভর্তি করলাম। ভর্তি হবার 2 ঘন্টা পর (তখনও রিপোর্ট আসে নাই) রোগী হঠাত খারাপ হয়ে গেল। রোগী খুবই ছটপট শুরু করল, প্রেসার 200/120, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, রোগীকে আইসিইউতে নেয়া হল, কিছুক্ষণ পর (৩০ মিনিট এর মধ্যে) রোগী মারা গেল। ওই সময় আমি আর আমার একজন সিনিয়র স্যার সেখানে উপস্থিত ছিলাম। রোগী মারা যাবার পর রিপোর্ট আসল, আমরা দেখলাম platelet count 30000.

রোগীর লোকের কাছে আবারো ইতিহাস নেয়া হল। রোগীর লোক বলল গতকাল অনেক জ্বর ও গায়ে ব্যথা ছিল, গ্রামের ফার্মেসীতে গিয়ে ঔষধ চেয়েছি, diclofen ট্যাবলেট দিয়েছিল। শরীরে platelet count কম থাকলে যে কোন সময় রক্তক্ষরন শুরু হতে পারে। আবার ব্যথার ঔষধগুলো শরীরে রক্তক্ষরনের ঝুঁকি বাড়ায়। এই রোগীর platelet count কম ছিল, তার উপর diclofen খেয়ে ব্রেনে রক্তক্ষরন হয়ে রোগী মারা গেছে।

২। ৩/৪ দিন আগে একজন ডায়াবেটিসের রোগী জ্বর নিয়ে আমাকে দেখালেন, আমার মনে হল তার প্রসাবে ইনফেকশন, আমি প্রসাবের পরীক্ষা দিলাম, কিডনীর টেস্ট আগে করা ছিল, নরমাল ছিল তাই আর করালাম না। রোগী বাসা গেলো। ২ দিন পর রোগী হাস্পাতালে ভর্তি হল, রোগীর তেমন কোন উন্নতি নেই, C/S দেখার পর এ্যান্টবায়োটিক পরিবর্তন করবো, ভাবলাম কিডনী কেমন আছে দেখি (আগের রিপোর্ট খুজে পেলাম না, তাই কিডনীর পরীক্ষাটা করতে দিলাম)। রিপোর্ট আসার পর আমার কোনভাবেই সঠিক মনে হয় নাই, কারন S. creatinine 12 mg/dl ছিল, ল্যাবে বললাম রিপিট কর, রিপোর্ট একই আসল। S. electrolyes করে দেখলাম hyperkalaemia আছে। রোগীর গতকাল ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।

তাহলে এসব টেস্ট কি অকারনে করা হয়েছিল???শিক্ষনীয় হচ্ছে-ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসারের রোগীর মাঝে মাঝে (অন্তত ৬ মাসে ১ বার) এবং যে কোন acute illness এ ভাইটাল অর্গানগুলো চেক করা উচিত। (এই রোগীকে প্রথমেই কিডনীর পরীক্ষা দিলে, রোগী বলত সামান্য জর নিয়ে এলাম আর ডাক্তার এত গুলো পরিক্ষা অকারনে দিল, আর রোগী যখন খারাপ হয়ে গেল তখন রোগির লোকের ভাষ্য-আপনি আগে কেন কিডনী টেস্ট করালেন না)।

এবার আসি পরীক্ষা-নীরিক্ষায়। কোন পরীক্ষা কেন করা হয়??
CBC করে আমরা অনেকগুলো তথ্য পাই, যেমন-শরীরে রক্তের পরিমান কেমন, শরীরে কোন ইনফেকশন আছে কিনা, ব্লাড ক্যন্সার আছে কিনা এবং platelet count কেমন, যা কমে গেলে শরীর থেকে রক্ত ক্ষরন হতে পারে। যে কোন রোগির এই টেস্ট না করে তার শরীরের সার্বিক অবস্থা বুঝা সম্ভব না।

RBS এই পরীক্ষা দিয়ে কারো ডায়াবেটিস আছে কিনা তা স্ক্রেনিং করি। ১৮ বছর পর এই পরীক্ষা বছরে অন্তত একবার করা উচিত, তবে যাদের বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস আছে আর যাদের ওজন বেশি তাদের বছরে অন্তত ২ বার (৬ মাস পর পর) করা উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস untreated or uncontrolled থাকে তবে তার কিডনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে, হারট এ্যাটাক, ষ্ট্রোক, অন্ধত্ত সহ আরো অনেক জটিল রোগ হতে পারে।

S. creatinine এই টেস্ট দিয়ে আমাদের কিডনী ঠিক আছে কিনা দেখা হয়। কিডনী রোগ যত তারাতারি ধরা পরবে তত ভালো হবার সম্ভবনা বেশি। যাদের ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসার আছে তাদের কিডনী নষ্ট হবার সম্ভবনা অনেক বেশি। তাছাড়া যে কোন ধরনের ব্যথার ঔষধ , কিছু প্রেসারের ঔষধ, কিছু ডায়াবেটিসের ঔষধ, বাত রোগের ঔষধ, ক্যান্সারের ঔষধ দেয়া না দেয়া, কি ডোজে দিতে হবে তা নির্ভর করে S. creatinine এর উপর। বছরে অন্তত একবার S. creatinine করা উচিত।

Urine R/E এটি খুবই সাধারন একটি পরীক্ষা কিন্তু খুবই ইনফরমেটিভ, এটি দিয়ে প্রসাবে ইনফেকশন আছে কিনা, কিডনীতে কোন সমস্যা আছে কি না, কিডনীতে কোন পাথর আছে কিনা, ডায়াবেটিস আছে কিনা ইত্যাদি জানা যায়। এছাড়াও কারো কিডনীতে সমস্যা কেবল শুরু হয়েছে কিনা (যা চিকিতসায় ভালো করা সম্ভব) তাও বোঝা যায় (প্রসাব দিয়ে যদি protein যায় তবে বুঝতে হবে কিডনীতে সমস্যা শুরু হয়েছে)।

ECG গত সপ্তাহে একজন ডায়াবেটিস রোগী দেখেছিলাম, যিনি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন, ভেবেছিলেন ঔষধ খাবার আর দরকার নেই, তার ডায়াবেটিসের পরীক্ষা, কিডনীর পরীক্ষা আর ECG করতে দিলাম, ECG তে Recent anterior MI আসল, ইকো করার পর Ischaemic cardiomyopathy আসল। ডায়াবেটিস ও হাইপ্রেসারের রোগীর বছরে অন্তত একবার এবং বুকে যে কোন সমস্যা হলে ECG করা উচিত। কারন Heart attack বয়স্ক এবং ডায়াবেটিসের রোগীর বুকে কোন ব্যাথা ছাড়াই হতে পারে।

আমার নন-মেডিকেল বন্ধুদের বলছি কেউ যদি এসব টেস্ট (CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG) করেন, তাহলে ভাববেন না আর জীবনেও এসব করা লাগবে না, আপনি যদি আজ সব টেস্ট করেন আর কালকেই যদি আপনার বুকে ব্যাথা হয় তবে আবারো ECG করতে হবে। দয়া করে ভুল বুঝবেন না। ডাক্তার যে টেস্ট করতে দেন তা আপনার জন্যই, আপনার চিকিতসার জন্যই।

আমি আমার ছাত্র-ছাত্রীদের বলছি, তোমরা কোন রোগীকে চিকিতসা দেবার আগে সবসময় চেষ্টা করবে রুটিন পরীক্ষাগুলো করাতে, কারন একটা জিনিস মনে রাখবে, মেডিকেল সাইন্সে হিরো কখনই তুমি হতে পারবেনা, কিন্তু তোমার এক ভুলে তুমি জিরো হয়ে যাবে। রোগী গরীব বা ধনী সবাইকে আইডিয়াল এপ্রোচ করবে, যে টেস্ট লাগবে তা রোগীকে করতে বলবে, রোগি যদি করতে না চায় তবে নোট লিখে রাখবে এবং চিকিতসা দিবে; রোগী ভালো না হলে তোমাকে বেশি চার্জ করবে না, কারন চিকিতসার জন্য দরকা্রি পরিক্ষাতো তারা করান নাই। কিন্তু তুমি যদি পরীক্ষা না করাতে দাও আর রোগীর উন্নতি না হয় বা ঔষধের কোন সাইড ইফেক্ট হয় তবে তোমার ঘাড় ধরে বলবে আপনি কেন পরীক্ষা না করিয়ে চিকিতসা দিলেন??

সবার জন্য বলছি আপনি আপনার টিভি, ফ্রিজ, বাইক, গাড়ি মাঝে মাঝে চেক করেন, সার্ভিসিং করেন, নিজের শরীরটার বছরে ১ বার সার্ভিসিং করেন, বছরে ১ বার CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG, Fasting lipid profiles করে একজন ফিজ়িশিয়ানকে দেখান। এসবের জন্য ২০০০-২৫০০ টাকার বেশি খরচ হবে না। নিজের জন্য বছরে অন্তত এই টাকাটা খরচ করুন, তাহলে ভবিষ্যতে অনেক ভালো থাকবেন।.............................................
ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মণ্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।
প্রতিষ্ঠাতা- ডাক্তারখানা।
Collected

খাওয়ার পর বুকজ্বালা করছে? চট করে একটা গ্যাসের ঔষধ খেয়ে নিচ্ছেন?তাহলে মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন। আর শেয়ার করে দিন।⚠️ গ্যাস...
05/08/2025

খাওয়ার পর বুকজ্বালা করছে? চট করে একটা গ্যাসের ঔষধ খেয়ে নিচ্ছেন?
তাহলে মনোযোগ দিয়ে পোস্টটি পড়ুন। আর শেয়ার করে দিন।

⚠️ গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খেলেই হিপ ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি।
আমরা অনেকেই পেটে একটু অস্বস্তি হলেই গ্যাসের ঔষুধ খেয়ে ফেলি—
💊 সেকলো, ম্যাক্সপ্রো, ওমিপ, লোসেকটিল ইত্যাদি ...

🦠 এসব ওষুধ মূলত PPI (Proton Pump Inhibitor) গ্রুপভুক্ত—
√ Omeprazole
√ Esomeprazole
√ Lansoprazole

★ জানেন কি?

⚱️ BMJ জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা বলছে –
💊 যারা ২ বছরের বেশি সময় ধরে এসব ওষুধ খান, তাদের হিপ ফ্র্যাকচারের ঝুঁকি ৫০% বেড়ে যায়!
🔑 বিশেষ করে মেনোপজ-পরবর্তী নারীদের মধ্যে এই ঝুঁকি ভয়াবহ।
🚬 যারা ধূমপান করেন, তাদের জন্য ঝুঁকি আরও বেশি।

👑 গবেষণা পরিচালনায় ছিলেন বোস্টনের Massachusetts General Hospital-এর গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ডা. হামিদ খলিলি।

🦁 দীর্ঘমেয়াদে PPI সেবনে ঝুঁকি:

▪️ হাড় ক্ষয় ও ক্যালসিয়াম শোষণে ব্যাঘাত।
▪️ Vitamin B12 ঘাটতি → স্মৃতিভ্রংশ।
▪️ কিডনির সমস্যা, সংক্রমণ।
▪️ পাকস্থলীর স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত।

💡গ্যাস্ট্রিক, এসিডিটি, বুকজ্বালা ও হজম সমস্যা হলে -

👉 চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘমেয়াদে গ্যাস্ট্রিকের এলোপ্যাথি ওষুধ (PPI) খাবেন না।
👍 পেট ভালো রাখতে খাবার, ঘুম ও ব্যায়ামের দিকে মন দিন।

|| স্বাস্থ্য পরামর্শদাতা ||
ডা. হানজালা হোসেন
মাইক্রোবায়োলজি বিশেষজ্ঞ।

Address

Paharpur Road
Markuli
KADIRGANJ-3352

Opening Hours

Monday 09:00 - 21:00
Tuesday 09:00 - 21:00
Wednesday 09:00 - 21:00
Thursday 09:00 - 21:00
Friday 09:00 - 21:00
Saturday 09:00 - 15:00
Sunday 09:00 - 16:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ডাঃ রাধারমন মেডিকেল সেন্টার-RMC posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram