রোমান ইসলাম

রোমান ইসলাম শিক্ষনীয় ও মজার মজার সব গল্প পেতে এখনই পেইজ Follow দিয়ে রাখুন। 👈

কিছু জানতে চাইলে মেসেজ করুন। 💌
(4)

না বুঝে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন। চাকুরী ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ!  🙄
19/11/2025

না বুঝে কথা বলা থেকে বিরত থাকুন।
চাকুরী ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ! 🙄

মৌচাকের ভেতরে মধু আর উষ্ণতার হাতছানি প্রায়শই ছোট্ট ইঁদুর, টিকটিকি এমনকি পাখিদেরও আকর্ষণ করে। খাদ্য ও আশ্রয়ের সন্ধানে ত...
18/11/2025

মৌচাকের ভেতরে মধু আর উষ্ণতার হাতছানি প্রায়শই ছোট্ট ইঁদুর, টিকটিকি এমনকি পাখিদেরও আকর্ষণ করে। খাদ্য ও আশ্রয়ের সন্ধানে তারা সাহস করে ভিতরে প্রবেশ করে—কিন্তু সেই সিদ্ধান্তই তাদের জীবনে কাল হয়ে দাঁড়ায়, ডেকে নিয়ে আসে মৃত্যু।


যখনই মৌমাছিরা এই অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথির উপস্থিতি টের পায়, তারা তাৎক্ষণিক এবং প্রবল আক্রমণ করে প্রাণীটিকে মেরে ফেলে। কিন্তু আসল সমস্যার শুরু হয় এখানেই: মৃত প্রাণীর দেহটি এতটাই বড় হয় যে মৌচাক থেকে এটিকে টেনে বের করা মৌমাছিদের পক্ষে সম্ভব হয় না।


ফলে পচনশীল দেহ থেকে রোগ ও সংক্রমণ ছড়ানোর বিশাল ঝুঁকি তৈরি হয়।

আর ঠিক এই পরিস্থিতিতেই মৌমাছিরা তাদের জন্মগত, বিস্ময়কর বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দেয়। তারা প্রকৃতি থেকে পাওয়া এক অনন্য উপাদান প্রপোলিস ব্যবহার করে মৃতদেহটাকে একদম সিল করে দেয়।


গাছের রজন ও মোম দিয়ে তৈরি এই বিশেষ আঠালো পদার্থটি হল:

অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল: এটি ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক ধ্বংস করে, ফলে পচন রোধ করে এবং সংক্রমণ ছড়াতে দেয় না।

পানিরোধী ও সংরক্ষণকারী: এটি জল ও আর্দ্রতা প্রবেশ করতে দেয় না। এর ফলে মৃতদেহটি শুকিয়ে যায় এবং দীর্ঘদিন অক্ষত থাকে।

একটি নিখুঁত প্রাকৃতিক সিল্যান্ট: এটি একটি নিখুঁত আঠালো সিলের মতো কাজ করে, যা মৃতদেহকে বায়ুরোধীভাবে মুড়ে দেয় এবং মৌচাকের পরিবেশ সুশৃঙ্খল রাখে।


মৌমাছিরা মৃতদেহকে এই প্রপোলিস দিয়ে সম্পূর্ণ মুড়ে ফেলে, তাকে পরিণত করে এক নিরাপদ, গন্ধহীন মমিকৃত বস্তুতে। ফলে মৌচাকের ভেতরের পরিবেশ থাকে সংক্রমণমুক্ত, পরিচ্ছন্ন ও সুশৃঙ্খল।


এটি কেবল কোনো যুক্তি বা চিন্তা নয়—এটি হলো এক স্বর্গীয় স্বভাব (Instinct), এক অদৃশ্য জ্ঞান যা এই ক্ষুদ্র প্রাণীগুলোকে তাদের বাসস্থান ও পবিত্রতা রক্ষায় পরিচালিত করে।


"অতএব, তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন নিআমতকে অস্বীকার করবে?" (সূরা আর-রহমান)। সত্যিই, মহান সেই সত্তা (আল্লাহ্) যিনি এই ক্ষুদ্রতম প্রাণীদেরও এমন জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দান করেছেন যা তারা নিজে অর্জন করেনি। সমস্ত প্রশংসা ও মহিমা একমাত্র তাঁরই, যিনি এই জগৎকে এত চমৎকার নিয়মে পরিচালনা করেন। সুবহানাল্লাহ।


লেখা: সংগৃহীত

পরকীয়া: এক নিষিদ্ধ নেশা, যার শেষ শুধু শূন্যতা:পরকীয়া—শব্দটা শুনলেই একটা গোপন উত্তেজনা, একটা নিষিদ্ধ আকর্ষণ কাজ করে।অন্যে...
13/11/2025

পরকীয়া: এক নিষিদ্ধ নেশা, যার শেষ শুধু শূন্যতা:

পরকীয়া—শব্দটা শুনলেই একটা গোপন উত্তেজনা, একটা নিষিদ্ধ আকর্ষণ কাজ করে।
অন্যের স্ত্রী বা স্বামীর সঙ্গে সম্পর্ক... বাইরে থেকে এই বিষয়টা অনেকের কাছে রোমাঞ্চকর মনে হয়।
কিন্তু ভেতরে কী আছে জানেন? অন্ধকার, মিথ্যা, প্রতারণা আর আত্মার ক্ষয়।

আমরা সবাই জানি, পরকীয়া কোনো ছোটখাটো ভুল নয়। এটা এক ধরণের চরিত্রের রোগ—ধীরে ধীরে মানুষের ভেতরটা পচিয়ে দেয়।
এই রোগের জন্য সমাজ সবসময় তৃতীয় কাউকে দোষ দেয়—
“ওই মেয়েটা ঘর ভাঙিয়েছে”, “ওই ছেলেটা পরের বউকে ফুসলিয়েছে।”

কিন্তু একটু ভেবে দেখুন—যে দরজাটা ভেতর থেকে বন্ধ, সেটা বাইরে থেকে কেউ খুলতে পারে?
চোর ঘরে ঢোকে তখনই, যখন ঘরের মালিক নিজেই দরজা খুলে দেয়।
তাহলে আসল দোষী কে?
যে সুযোগ নিয়েছে, না যে সুযোগ দিয়েছে?

যে মানুষ নিজের জীবনসঙ্গীকে ঠকাতে পারে, সে আসলে প্রথমে নিজের বিবেককেই হত্যা করে।
আজ সে অন্য কারো সঙ্গে প্রতারণা করছে, কাল ঠিক একইভাবে আপনাকেও ঠকাবে—
কারণ প্রতারণা একবার রক্তে ঢুকে গেলে, সেটা চরিত্রের অংশ হয়ে যায়।

আসলে পরকীয়ার উদ্দেশ্য কী?

সত্যি বলতে কি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই সম্পর্কের পেছনে থাকে শরীরের আকর্ষণ।
নতুনত্বের নেশা, নিষিদ্ধ সম্পর্কের উত্তেজনা—এগুলোই চালিকাশক্তি।
অনেক পুরুষের কাছে এটা “দায়িত্বহীন আনন্দ”,
আবার অনেক নারীর কাছে এটা “একঘেয়ে জীবনে একটু রোমাঞ্চ”।

কিন্তু এই সম্পর্কের কোনো ভিত্তি নেই।
যেখানে মিথ্যা দিয়ে শুরু, সেখানে সত্যিকারের ভালোবাসা টেকে না।
এটা হয় সাময়িক উষ্ণতা, তারপর আসে ঠান্ডা নিরবতা।

যখন আপনি জানতে পারেন—সে আসলে কখনোই আপনাকে নিজের জীবনে চায়নি,
বরং ব্যবহার করেছে নিজের স্বার্থে—তখন ভেতরটা হু হু করে ভেঙে পড়ে।
যে আগুনে আপনি উষ্ণতা খুঁজেছিলেন, সেই আগুনই একসময় সব পুড়িয়ে দেয়।

দোষ কার?

এই প্রশ্নটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
দোষ একা কারও নয়—তিনজনই ভাগাভাগি করে নেয়।

1️⃣ প্রথম দোষী সেই প্রতারক মানুষ, যে নিজের সঙ্গীকে ঠকিয়েছে।
2️⃣ দ্বিতীয় দোষী সেই ব্যক্তি, যে জেনেশুনে এই সম্পর্কে জড়িয়েছে।
3️⃣ আর তৃতীয় দোষী সমাজ, যে ভাঙা সম্পর্ক ঠিক করার বদলে দোষারোপের খেলায় মেতে থাকে।

শেষ পরিণতি

পরকীয়ার শেষ কখনো সুখে হয় না।
আজ যাকে ভালোবেসে আপনি নিজের সময়, আত্মসম্মান আর শান্তি হারাচ্ছেন,
কাল সেই মানুষটাই হয়তো ফিরে যাবে নিজের নিরাপদ সংসারে।

তখন আপনি থাকবেন একা—
হাতে থাকবে শুধু লজ্জা, কষ্ট আর একরাশ আফসোস।
সমাজ তখন আপনাকে আঙুল তুলবে, গালমন্দ করবে,
আর যে আপনাকে ব্যবহার করেছে, সে দিব্যি ভালো মানুষের মতো বাঁচবে।

ভাবার সময় এখনই

অন্যের ঘর ভাঙিয়ে নিজের সুখ গড়া যায় না।
যে মানুষ নিজের নয়, সে কখনোই আপনার হতে পারে না।
পরকীয়া হয়তো কিছু সময়ের জন্য আনন্দ দেয়,
কিন্তু শেষমেশ সেটা রেখে যায় শুধু বেদনাই আর লজ্জা।

তাই ভেবে দেখুন—
আজ যে আগুনে আপনি নিজের মন গরম করছেন,
কাল সেই আগুনেই আপনার স্বপ্ন, সম্মান, আর শান্তি পুড়ে ছাই হবে না তো?

উত্তরটা আপনি জানেন—
শুধু আয়নায় তাকিয়ে একবার নিজের চোখে চোখ রাখুন।

— নারী রসবোধ-সম্পন্ন পুরুষ পছন্দ করে, দাম্ভিক পছন্দ করে না।— পুরুষ হাসিখুশি নারী পছন্দ করে, সঙ্কীর্ণমনা পছন্দ করে না।— ন...
13/11/2025

— নারী রসবোধ-সম্পন্ন পুরুষ পছন্দ করে, দাম্ভিক পছন্দ করে না।
— পুরুষ হাসিখুশি নারী পছন্দ করে, সঙ্কীর্ণমনা পছন্দ করে না।

— নারী নিজের রূপ নিয়ে অন্য নারীর সাথে অবচেতনেই প্রতিযোগিতায় লিপ্ত থাকে।
— পুরুষ অন্য পুরুষের সাথে প্রতিযোগিতায় লিপ্ত থাকে ক্ষমতার গৌরব নিয়ে।

— নারী যখন পুরুষকে কোনো প্রশ্ন করে, এর উত্তরটি আগেভাগে জেনে ফেলেই করে।
— পুরুষ নারীকে প্রশ্ন করে এটা জেনেই যে— উত্তর দেওয়া না-দেওয়া নির্ভর করছে নারীর ইচ্ছের উপর।

— নারী মনে করে— প্রেম ছাড়া জীবন অসম্পূর্ণ।
— পুরুষ মনে করে— সে'ক্স ছাড়া জীবন অসম্পূর্ণ।

— নারী অপর নারীর পুরুষকে পছন্দ করেও চেপে রাখে।
— পুরুষ অপর পুরুষের নারীকে পছন্দ না-করে পারেই না।

— নারী গোপন কথা গোপন রাখতে পারে সর্বোচ্চ ৪৭ ঘণ্টা।
— পুরুষ এমনকি তার নারীর কাছেও আজীবন গোপন কথা গোপন রাখতে পারে।

— নারী তাকে অপেক্ষা করিয়ে রাখাকে প্রচণ্ড অপমানজনক ভাবে।
— পুরুষকে অপেক্ষা করিয়ে রাখা নারীর স্বাভাবিক একটি আর্ট।

— নারী সন্দেহপ্রবণ।
— পুরুষ আড্ডাপ্রবণ।

— নারীর পছন্দের বিষয় জেনে গেলে তাকে খুশি করা সহজ।
— এই জগতে পুরুষের প্রধান পছন্দ নারীদেহ, এতেই সে উন্মাদের মতো খুশি।

— একজন নারী একজন পুরুষের তুলনায় দ্বিগুণ দুঃখযন্ত্রণা সইতে পারে।
— নারীর সাহস পাশে না-পেলে পুরুষ সামান্য দুঃখযন্ত্রণাতেই ভেঙ্গে পড়ে।

— নারী বছরে ১২০ ঘণ্টা কাটায় আয়নায় নিজেকে দেখে।
— পুরুষ শেভ করতে-করতে ভাবে— শেভ না-করেও, আয়নার ভিতরে নারী এতোক্ষণ করেটা কী!

— নারী পরশ্রীকাতর।
— পুরুষ পরস্ত্রীকাতর।
🎇 হয়তো সব নারী পুরুষ এক হয় না কেউ কেউ আছে অন্যরকম।

✅ যারা গল্প পড়তে ভালোবাসো তারা চাইলে টেলিগ্রামে জয়েন হয়ে থাকতে পারা ,,, সেখানে অনেক মজার মজার গল্প প্রতিদিন আপলোড করা হয় 💥👇

🌿🍂💥🌻💐🍀🥀🍁

গত কয়েক দশকে যেন পুরুষদের ভেতরের আসল পুরুষটা ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। একসময় যেটা ছিল শক্তি, দায়িত্ব, সাহস আর আত্মসম্...
13/11/2025

গত কয়েক দশকে যেন পুরুষদের ভেতরের আসল পুরুষটা ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে। একসময় যেটা ছিল শক্তি, দায়িত্ব, সাহস আর আত্মসম্মানের প্রতীক—আজ সেই পুরুষত্ব যেন কেবল শরীর বা বাহ্যিক ভাবনায় সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছে।

পুরুষত্ব মানে কেবল বলশক্তি নয়, মানে ভেতরের দৃঢ়তা—যে শক্তি দিয়ে মানুষ নিজের পরিবার, সমাজ আর নিজের সত্তাকে রক্ষা করে। কিন্তু আজকের অনেক তরুণের ভেতর সেই তাগিদটাই হারিয়ে গেছে। যুদ্ধের ইচ্ছা নেই, জয়ের তৃষ্ণা নেই, দায়িত্ব নেওয়ার সাহস নেই। কেউ মুঠোফোনে ডুবে আছে, কেউ মিথ্যে সম্পর্কের চক্করে, কেউ নিজের ইচ্ছে আর লক্ষ্য ভুলে কেবল বাহুল্য জীবনের পেছনে ছুটছে।

আজকাল দেখা যায়, কেউ নারীর সৌন্দর্যের মোহে বন্দি, কেউ মদ বা নেশার ফাঁদে, কেউ আবার অলসতায় ডুবে গিয়ে নিজের ভিতরকার মানুষটাকে হারিয়ে ফেলেছে। এমনও দেখা যায়, অনেকে নারীসুলভ আচরণকে আধুনিকতা ভেবে নিজের চরিত্র হারাচ্ছে—যেখানে ভারসাম্য থাকা উচিত ছিল, সেখানে এসেছে বিভ্রান্তি।

কিন্তু এই পৃথিবীতে আজও পুরুষালি হওয়া অসম্ভব নয়। তার শুরুটা করতে হবে নিজের ভিতর থেকেই।
নিজেকে গড়তে শিখুন—প্রতিদিন অন্তত কিছুটা সময় ব্যয় করুন বই পড়ায়, শরীরচর্চায়, নিজের চিন্তাভাবনা পরিষ্কার করতে। অকারণে পর্ন দেখা বা বেহিসেবি নেশার পেছনে সময় নষ্ট করা বন্ধ করুন। মেয়েদের পেছনে ছোটা নয়, নিজের ভবিষ্যতের পেছনে ছুটুন।
রাতে অন্তত আট ঘণ্টা ঘুমান, সকালটা নিজের জন্য রাখুন, আর মনে রাখুন—যে পুরুষ নিজের জীবনের উদ্দেশ্য জানে, তাকে কেউ দুর্বল করতে পারে না।

কষ্ট, সংগ্রাম আর পরিশ্রম—এই তিন জিনিসই একজন পুরুষকে প্রকৃত অর্থে শক্তিশালী ও সুন্দর করে তোলে। যে মানুষ ব্যথা সয়ে উঠে দাঁড়াতে জানে, তার চেয়ে পুরুষালি কেউ নয়।

তাই আজই সিদ্ধান্ত নিন—নিজেকে বদলান, নিজেকে তৈরি করুন। এই দেশ, এই সমাজ, আপনার পরিবার—সবাই চায় প্রকৃত পুরুষের ফিরে আসা।

যদি লেখাটা আপনার মনে ছুঁয়ে যায়, তাহলে নিজের ভাই-বোন, বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
চলুন, ভারতের যুবসমাজকে সঠিক পথে ফেরাতে একসাথে এগিয়ে যাই। 🙏







প্রবাসে যাচ্ছে স্ত্রী, স্বামী আসছে তাকে এয়ারপোর্টে বিদায় দিতে। এই ভদ্র মহিলাকে জিজ্ঞেস করলাম কোন দেশে যাচ্ছেন, বলল সৌদ...
13/11/2025

প্রবাসে যাচ্ছে স্ত্রী, স্বামী আসছে তাকে এয়ারপোর্টে বিদায় দিতে।

এই ভদ্র মহিলাকে জিজ্ঞেস করলাম কোন দেশে যাচ্ছেন, বলল সৌদি আরব যাচ্ছি, পাশাপাশি আরো বললো এর আগে, দুবাই ,বাহারাইন, কাতার মালদ্বীপ, মালয়েশিয়া। ছিলেন তিনি। জিজ্ঞেস করলাম কি কাজ করেছেন,বলল বাসা বাড়িতে কাজ করেছি। জিজ্ঞেস করলাম কত বছর প্রবাসে আছেন, বলল এক যুগের বেশি হবে।অনেক কষ্টের কিছু কথা বলল। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক অত্যাচারের শিকার হয়েছেন তিনি, যার কারণে বিভিন্ন সময় এক দেশ থেকে আরেক দেশে পাড়ি জমিয়েছেন।

আমি আসলে কাউকে ছোট করতে চাই না। আমি শুধু ওনার স্বামীর দিকে তাকিয়ে ছিলাম, সম্পূর্ণ সুস্থ একটা মানুষ সে দেশে কোন কাজ করে না, প্রবাস থেকে উনার স্ত্রীর উপার্জন করে পাঠায় আর উনি বসে বসে সেই টাকা খরচ করে নিজে খায়।ব্যর্থ প্রবাসী

দুঃখের সহিত বলতে হয় আজ যদি উনি নিজে কাজ করতো, তাহলে ওনার স্ত্রীকে প্রবাসের বাসা বাড়িতে কাজ করতে হত না এত নির্যাতন সইতে হতো না, আমি একটি ভিডিও করতে চাইছিলাম, সময় স্বল্পতার কারণে ওনার ফ্লাইটের সময় হয়ে যাচ্ছিল ,যার কারণে করা হলো না। না হলে হয়তোবা আরো আপনাদের অনেক কিছু দেখাতে পারতাম।

বিশেষ দ্রষ্টব্য। বললে আপনারা বিশ্বাস করবেন না ওনার কথাই বুঝলাম উনি প্রবাসে যে পরিমাণ কষ্ট করতেছে, কল্পনা করা যায় না, কিন্তু আফসোস দুঃখের বিষয় যেই টাকা ইনকাম করতেছে সেই টাকা দেশে বসে উনার এই স্বামী, বসে বসে খেয়ে শেষ করে ফেলতেছে। পরবর্তীতে উনি যখন দেশে ফিরে আসবে, তখনো হয়তোবা উনাকে বাসা বাড়িতে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতে হব💔
Collected

৪ বছর পর বিদেশ থেকে এসে দেখি আমার স্ত্রী প্রেগনেন্ট, তাও ভরা পেট। তাকে শি*কল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে উঠানার মাঝখানে, ভরা...
12/11/2025

৪ বছর পর বিদেশ থেকে এসে দেখি আমার স্ত্রী প্রেগনেন্ট, তাও ভরা পেট। তাকে শি*কল দিয়ে বেঁধে রাখা হয়েছে উঠানার মাঝখানে, ভরা পেট নিয়ে কেমন বাচ্চাদের মত খেলছে অস্বাভাবিক ভাবে। পাশে ছোট ভাই আসিফ যত্ন নিয়ে খাইয়ে দিচ্ছে।কোমর সমান চুল গুলো গার পর্যন্ত এখন।কেমন এলেমেলো, দেখেই বুকটা কেমন হো হো করে উঠলো। ৪ বছর পর বিদেশ থেকে না বলে সবাইকে সারপ্রাইজ দিতে এসে, নিজেই যে এমন সারপ্রাইজ হয়ে যাবো ভাবতে পারিনি।

" তার মাঝে চোখে পড়ে মা আসছে। তিনি ঘর থেকে বেরিয়ে আমার দিকে চোখ পড়তেই যেন ভয় পেলেন। চোখ মুখ কেমন শুকিয়ে গেছে। পর মুহূর্তে কিছুক্ষন স্থির দাঁড়িয়ে থেকে কাছে এসে কেমন চিৎকার কার জড়িয়ে ধরে।

__ আরিয়ান বাবা কেমন আছিস তুই? আমাদের না বলে এলি যে?

" চুপসে যাওয়া কন্ঠে কথাটা বলে (রিনা বেগম) মায়ের জড়িয়ে ধরতে আমার মন গোলেনা। মন তো সেই শখের নারীর দিকে পড়ে আছে। যে কিনা একটা ছিঁড়া থ্রি পিস খালি পায়ে এলোমেলো, চুলে মাটি নিয়ে খেলা করছে। হঠাৎ আরিয়ান নামটা শুনে ছোট ভাই কেমন যেন ছিটকে দূরে সরে, আমার দিকে তাকায়। শীতল পায়ে কাপাকাপা পায়ে হাটা দেয় প্রিয় নারীর কাছে, যাকে কিনা ৪ বছর আগে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম।

" আমি কাছে আস্তে দেখলাম কেমন ডেবডেব করে তাকিয়ে আছে, যেন একটা নিষ্পাপ বাচ্চা। সেই দৃষ্টিতে হৃদপিণ্ডটা মনে হয় থমকে গেছে। হাঁটু গেঁড়ে পাসে বসতেই কেমন ছিটকে দূরে সরে গেলো। ভালো করে তাকাতেই দেখলাম গলায়,হাতে, গালে অসংখ্য মা*ইরের ধাক। নিজেকে আর সামলাতে পারলাম না না চাইতেও ফুঁফিয়ে কেঁদে উঠলাম। সযত্নে হাত বাড়িয়ে জড়িয়ে ধরলাম।

__ এই এই আমাকে ছুঁয়েও না, তুমি ও আমাকে ব্যথা দিবে তাইনা।

" বলেই ছিটকে সরতে চাই প্রীতি, আমি পারলাম না ছাড়তে, শক্ত করে জড়িয়ে ধরে মাথার এলোমেলো চুল ঠিক করে দিতে দিতে উত্তর দিলাম।

__ প্রিটি বউ আমি মা*রবো না তোমাকে। এইযে এসে গেছি কেউ মারবে না। কি হয়েছে তোমার? এমন করছো কেন? এইসব কি করে হলো?

" এইবার আর কান্না নিচু স্বরে চেপে রাখতে পারলাম না। শব্দ করে কেঁদে দিলাম। তাকিয়ে দেখি কেমন নিস্পলক চোখে আমার দিকে তাকিয়ে আছে।

__ কি হলো বলো কে করেছে এমন?

__ জানিনা, তুমি করেছো তাইনা। ওইদিন রাতে আমি অনেক ব্যথা পেয়েছি। চল আমরা পুতুল খেলি।

" বলেই ছোট বাচ্চাদের মত হাত তালি দিল। বুঝলাম না কি বলল? কিন্তু ওইদিন রাতে ব্যথা পেয়েছে মানে কোনদিনের কথা বলছে?

__ আরিয়ান তোর বউকে সামলা। দেখ কেমন অ*বৈধ ভাবে পেট বাঁধিয়ে পেলেছে, কে জানে কোন পুরুষের বাচ্চা। তোর মা ভাই না থাকলে এতদিনে আরো কই জনের বাচ্চা হতো, গুণেই শেষ করা যেতো না।

" অন্তত নোংরা ভাবে কথাটা বলে আমার চাচী। কি করে উনি এটা বলল? এমন জঘন্য কুৎসিত কথা? প্রীতি তো ওনার মেয়ের মতো। প্রীতির ভাবি উনার মেয়ে, তার পর ও এমন কথা কিভাবে বলল? ঘৃণা ভরা চোখে সেদিকে তাকিয়ে মা ভাইয়ের দিকে তাকায়। তারা কেন তাকে এতদিন মিথ্যে বলেছে? ১ বছর ধরে মা ভাই তারমানে তাকে মিথ্যে বলেছে? প্রীতি বাড়িতে অথচ তাকে বলল?

চলবে..

প্রতিশোধ
পর্ব_১
লেখিকা Sathi

নোট: একজন আপুর শেয়ার করা গল্প। আপনাদের ভালো লাগল বলবেন আমি প্রতিদিন সকালে এক পার্ট করে উনার বলা বাকি শব্দ গুলোও শেয়ার করবো।

লক্ষ্য করলাম ছেলের বউ আমায় ভিষণ ভয় পায়।অথচ আমি তাকে সবসময় মা সম্বোধনে কথা বলি।একদিন... " মা,চা করতে পারবে?মাথাটা ধরেছে "...
01/11/2025

লক্ষ্য করলাম ছেলের বউ আমায় ভিষণ ভয় পায়।অথচ আমি তাকে সবসময় মা সম্বোধনে কথা বলি।একদিন...

" মা,চা করতে পারবে?মাথাটা ধরেছে "

বউমা ঘড় ঝাড়ু দিচ্ছিলো।আমায় কথায় ঝাড়ু রেখে সঙ্গে সঙ্গে বললো " হ্যা বাবা এক্ষুণি দিচ্ছি "

" ঘর ঝাড়ু দিচ্ছো তো,শেষ করে দাও।এতো তাড়াহুড়ো করতে হবে না "

" চা করে ঝাড়ু দিবোনি।আপনি বসেন "

আমি বেশ চিন্তিত হয়ে পরলাম।কি মুশকিলের বিষয়!মেয়েটা আমায় এতো ভয় পায় কেনো!

বিয়ের শুরুতে ভেবেছিলাম নতুন নতুন তাই ভয় পাচ্ছে।ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে যাবে।বিয়ের ২ মাস পরও তার ভয় আরো বেড়েছে।ভয় কাটানো আর ভাব জমানোর জন্য দু'একটা ফরমায়েশ দেই।যেমন " মা,মাথায় একটু তেল দিয়ে দিবে? "

ভেবেছিলাম এভাবে ওর ভয় কিছুটা হলেও কাটবে।সেই তেল দেওয়াতেও তার হাত কাঁপতে লাগলো।বোতলের মুখ খুলতে গিয়ে অসাবধানতায় অর্ধেক বোতল তেল ঢাললো আমার মাথায়।তেলে চপচপে শরীর হয়ে গেলো।

বুঝলাম মেয়েটা বাবা মায়ের খুব আদরের।হয়তো তার পরিবারে কেউ তার সাথে রেগে কথা বলে না,বা রাগী কারো সাথে তার পরিচিতি খুবই কম।

কিন্তু আমার পরিবারে আমায় সবাই অকারণে ভয় পায়।ছেলে নিশ্চয়ই বউকে বলেছে আমি রাগী।সেজন্যই বউ এতো ভয় পায় আমায়।কিন্তু বউকে আমি মন থেকে মেয়ে হিসেবে মেনে নিয়েছি।অথচ সেই মেয়ে কিনা আমায় দেখে এতো ভয় পায়!

বাজারে গিয়েছিলাম।ঝালমুড়ির দোকান দেখে দাঁড়ালাম।বাচ্চা মেয়েরা খুব ঝালমুড়ি খেতে পছন্দ করে।বিশ টাকার ঝালমুড়ি কিনে বউমার হাতে দিলাম।তার চোখ চকচক করে উঠলো,মিষ্টি হেসে বললো " আমার বাবাও ঝালমুড়ির দোকান দেখলে কিনে আনতো "

মেয়ের আনন্দ দেখে মন ভরে গেলো।এরপর থেকে বাজারে গেলে টুকটাক খাওয়ার জিনিস কিনে আনি।মেয়েটা প্রতিবারই বড্ড খুশি হয়।একদিন আমায় অবাক করে দিয়ে বউমা বললো " বাবা আমার আচার খেতে ইচ্ছে করছে।বাজার গেলে আমার জন্য আচার নিয়ে আসিয়েন "

মেয়ের আবদারে কি যে ভালোলাগা তৈরী হলো!পায়ে ব্যথার জন্য সারাদিন শুয়ে ছিলাম।মেয়ের আবদার শুনে পাঞ্জাবিটা গায়ে দিয়ে গেলাম দোকানে।মেয়ের আবদার শুনেও কোনো বাবা শুয়ে থাকতে পারে?পা খুড়িয়ে খুড়িয়ে বাজার থেকে আচার কিনে নিয়ে গেলাম।এভাবেই ওর ভয় ভাঙ্গাবো।

গল্প াঙ্গানো
লেখক জয়ন্ত_কুমার_জয়

🤍

জোঁক বনাম লবণ ❗❗❗⁉️⁉️❓ রসায়নের এক বাস্তব যু*দ্ধ!✅✅জানেন কি, জোঁকের শরীরে লবণ ছিটালে কেন সে কুঁকড়ে যায় বা মা*রা যায়? এর ...
24/10/2025

জোঁক বনাম লবণ ❗❗❗⁉️⁉️❓

রসায়নের এক বাস্তব যু*দ্ধ!✅✅

জানেন কি, জোঁকের শরীরে লবণ ছিটালে কেন সে কুঁকড়ে যায় বা মা*রা যায়? এর পেছনে লুকিয়ে আছে এক আশ্চর্য রসায়ন—অসমোসিস (Osmosis) প্রক্রিয়া।

😨😨জোক একটি জলজ প্রাণী, যার শরীরের ভেতর পানির পরিমাণ অনেক বেশি (এই জন্যই জোঁককে হাতে স্পর্শ করলে অনেক নরম লাগে) এবং লবণের ঘনত্ব কম। যখন এর গায়ে NaCl বা সাধারণ লবণ ছিটানো হয়, তখন লবণ পানিতে দ্রবীভূত হয়ে Na⁺ এবং Cl⁻ আয়নে বিভক্ত হয়। এই আয়নগুলো চারপাশের দ্রবণের ঘনত্ব অনেক বাড়িয়ে দেয়। ফলে জোকের শরীরের কোষের ভেতরে থাকা পানি বাইরে চলে যায়, কারণ পানি সবসময় কম ঘন দ্রবণ থেকে বেশি ঘন দ্রবণের দিকে যায়—এটাই অসমোসিসের মূল রাসায়নিক নীতি।

এর ফলে জোকের কোষগুলো তাদের ভেতরের পানি হারিয়ে ফেলে, কোষের ভেতরের চাপ কমে যায়, এবং পুরো দেহ শুকিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত কোষগুলো সঙ্কুচিত হয়ে ফেটে যায়, আর জোক মারা যায়।

এই প্রক্রিয়াটি কোনো বিষক্রিয়া নয়, বরং এক নিখাদ রাসায়নিক ভারসাম্য পরিবর্তন মাএ। রসায়নের এই মৌলিক নীতি শুধু জোকের মৃত্যুতেই সীমাবদ্ধ নয়, একই নীতি ব্যবহার করা হয় খাবার সংরক্ষণে—যেমন মাছ বা আচার শুকানোর সময় লবণ ব্যবহার করে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করা হয়। তাই দেখা যায়, লবণ শুধু রান্নাঘরের উপাদান নয়, এটি জীববিজ্ঞান ও রসায়নের এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা প্রকৃতির ভারসাম্য ও জীবনের রসায়ন বোঝাতে সাহায্য করে।

সংগৃহীত ❤️🙏
゚ ゚ ゚viralシ

এখানে দুজন বাচ্চা,এখানে দুইটাই স্বাস্থ্যকর বাচ্চা, তিন মাস বয়সী, দুজনকেই শুধুমাত্র  বুকের দুধ ফিড করানো হয় এবং বিশ্বাস ...
22/10/2025

এখানে দুজন বাচ্চা,
এখানে দুইটাই স্বাস্থ্যকর বাচ্চা,
তিন মাস বয়সী,
দুজনকেই শুধুমাত্র বুকের দুধ ফিড করানো হয় এবং বিশ্বাস করেন বাম দিকের মোটা নয়, ডানদিকের শিশুও অপুষ্ট নয়।

এগুলি স্বাভাবিকতার ভিন্নতা!

সম্ভবত, যখন তারা ক্রলিং বা হামাগুড়ি শুরু করবে তখন বাম দিকের বাচ্চাটা কিছুটা শুকিয়ে যাবে এবং ডানদিকের জন একটু মাসল ম্যাস গেইন করবে।

আপনার সন্তানের তুলনা অন্য শিশুদের সাথে করবেন না।

প্রত্যেকেই আলাদা।

ওয়েট বেশি মানেই ভাল হয় আবার শুকনা মানেই পুস্টিহীন নয়।

অনেকদিন পর সিটিসেল রিম এবং মোবাইল বের করলাম কারণ খুব শীঘ্রই নেটওয়ার্ক এবং কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।Citycell
19/10/2025

অনেকদিন পর সিটিসেল রিম এবং মোবাইল বের করলাম কারণ খুব শীঘ্রই নেটওয়ার্ক এবং কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।

Citycell

Address

Mirpur
Mirpur
1216

Telephone

+8801721274068

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when রোমান ইসলাম posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram