Desh Health Service

Desh Health Service Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Desh Health Service, Medical and health, 124, G. A. Road, Narayanganj.

Medical Treatment for sick people who are suffering from different diseases like Piles, Nasal polyps, Fatty liver, Gallstones, Diabetes, Allergies, Arthritis, Asthma, Ringworm, Constipation, Fungal nail infection, Gout, Headaches, Impetigo, Itching, acne

দাদ বা Ringworm একটি সংক্রামক ব্যাধি :দাদ একটি অতি পরিচিত একটি ফাঙ্গাল ইনফেকশন বা সংক্রামক চর্মরোগ। ইংরেজি: Dermatophyto...
15/02/2022

দাদ বা Ringworm একটি সংক্রামক ব্যাধি :

দাদ একটি অতি পরিচিত একটি ফাঙ্গাল ইনফেকশন বা সংক্রামক চর্মরোগ। ইংরেজি: Dermatophytosis তবে "Ringworm" ও "Tinea" নামেও পরিচিত। তবে এর কারণ কোন "worm" বা ক্রিমি নয়। এর কারণ ত্বকের উপরের দিকে (superficially) ছত্রাক সংক্রমণ। খুব সহজেই দাদ একজনের থেকে অন্য জনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। দাদ হলে ত্বকের উপর গোলাকার দাগের সৃষ্টি হয়। দেখলে মনে হবে ত্বকের উপর আলাদা এক স্তর পড়েছে । শরীরের বিভিন্ন স্থানে যেমন- হাত, পা, পিঠ, পায়ের আঙুল, হাতের আঙুল ও মাথার তালুতেও দাদ হয়।

দাদ বা রিংওয়ার্ম এর কারণ :

(1) সাধারনত ভেজা বা স্যাঁতস্যাঁতে জায়গা এবং ভালোভাবে আলোবাতাস পায় না এধরনের জায়গায় ছত্রাকের জন্ম হয়।
(2) অপরিস্কার অপরিচ্ছন্নতা, আটসাট অন্তর্বাস ব্যবহার করলে, অপরিষ্কার কাপড় ব্যবহার করলে।
(3) সংক্রামক ব্যক্তির কাপড়, গামছা, তোয়ালে ব্যাবহার করলে দাদ হতে পারে। মাথার চিরুনি দ্বারা ও পায়ের পুরনো মোজা দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে।
(4) সাধারণত অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন শরীর, দীর্ঘ সময় ভেজা থাকে এমন শরীর, ত্বকে ক্ষত আছে এমন শরীরেই ছত্রাকগুলোর স্পোর দ্বারা আক্রান্ত হয়।যাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি।

দাদ বা রিংওয়ার্ম এর লক্ষণ :

(1) দাদ হলে প্রথমে আক্রান্ত স্থানে ছোট লাল গোটা হয় এবং সামান্য চুলকায়। পরে আক্রান্ত স্থানে বাদামী বর্ণের আইশ হয় এবং স্থানটি বৃত্তাকারে বড় হতে থাকে।
(2) এটি দেখতে অনেকটা চাকার মতো যার কিনারাগুলো সামান্য উঁচু হয়। যতই দিন যায় চাকার পরিধি বাড়তে থাকে আর কেন্দ্রের দিকে বা ভেতরের দিকে ভালো হয়ে যেতে থাকে।
(3) ক্ষত স্থান থেকে খুশকির মত চামড়া ওঠে। কখনো কখনো পানি ভর্তি দানা ও পুঁজ ভর্তি দানা হয়। ক্ষত স্থান অত্যন্ত চুলকায়।
(4) মাথায় দাদ হলে আক্রান্ত স্থানের চুল পড়ে যায়।
(5) কোমরে বা কুঁচকিতে হলে চামড়া সাদা ও পুরু হয়ে যায়।
(6) নখে হলে অস্বচ্ছ ও ভঙ্গুর হয়ে যায়।
(7) দাদ চুলকালে সেখানে জ্বালা হয় ও কষ পড়তে থাকে।

দাদের চিকিৎসা :

দাদ হয়েছে বুঝতে পারলে যত দ্রুত সম্ভব চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন। এক্ষেত্রে সাধারণত অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ক্রিম ব্যবহার করতে উপদেশ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকগণ। ফাঙ্গাল ওষুধ সেবনের আগে লিভারের কোনো ত্রুটি আছে কিনা তা পরখ করে নিতে হবে। আজকাল ডাক্তার দেখিয়ে দামি ওষুধ খেয়ে, নিয়মিত মলম লাগিয়েও দাদমুক্ত হওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে কী করা উচিত?

ত্বকরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেহকোষে এমন জিনঘটিত পরিবর্তন ঘটিয়ে ফেলেছে এই ছত্রাক যে, চালু ওষুধগুলো তো বটেই, সমগোত্রীয় বেশ কিছু কড়া ওষুধও কাজ করছে না। আর এ জন্য বিশেষজ্ঞরা দায়ী করছেন পাড়ার দোকান থেকে আমজনতার ওষুধ কেনার বদভ্যাসকেও।
ভালো ইউনানী ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাও আছে সঠিক নিয়মে ট্রিটমেন্ট করলে কোনও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই দাদ বা Ringworm বা ফাঙ্গাস সংক্রমণ থেকে প্রায় ১০০ ভাগ মুক্তি পাওয়া যায়।
চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য ০১৬৭৩১১৮৮৭৬

পিত্তথলির পাথর কী ?মানুষের শরীরে পিত্ত কোষে অথবা পিত্তবাহী নালীতে পিত্তরস জমাট বেঁধে প্রস্তরকণা আকার ধারণ করে যাকে পিত্ত...
11/02/2022

পিত্তথলির পাথর কী ?

মানুষের শরীরে পিত্ত কোষে অথবা পিত্তবাহী নালীতে পিত্তরস জমাট বেঁধে প্রস্তরকণা আকার ধারণ করে যাকে পিত্ত পাথরী বলা হয়ে থাকে। পিত্তবাহী নালীতে কোনো অসুবিধা দেখা দিলে এই রোগটি হতে পারে।পিত্তথলির পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানাদার বস্তু, যা বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। আমাদের দেশে এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা অত্যন্ত বেশি।

আকার ও সাইজ :

যেকোনো সাইজের ছোট-বড়-মাঝারি গোলাকার, সাদা কালো কাটা সবুজ বর্ণ ইত্যাদি হতে পারে। বালু কণার মতো অথবা পায়রার ডিমের আকারেরও হতে পারে। বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এটি নির্ভর করে কী পদার্থ দিয়ে পাথর তৈরি হয় তার ওপর।

উপসর্গ :

পিত্তথলিতে পাথর হলে বেশি ভাগ ক্ষেত্রেই কোনো উপসর্গ থাকে না। প্রায় ৮৫-৯০ ভাগই ক্ষেত্রেই পিত্তপাথর ধরা পড়ে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষার মাধ্যমে। তাছাড়া নিম্নলিখিত লক্ষণের মাধ্যমে পিত্তপাথর প্রকাশ পায় ।
(1) বুকের ডান পাঁজরের নিচে ব্যথা শুরু হতে পারে তা কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। ব্যথা ধীরে ধীরে ডান কাঁধ বরাবর ছড়িংয়ে পড়ে, এমন সময় জ্বরও হতে পারে।
(2) পিঠের বা পেটের মাঝ বরাবর এবং বুকের ভেতরও ব্যথা ছড়িয়ে পড়তে পারে।
(3) বমি বা বমি বমি ভাব হতে পারে।
(4) পায়খানার রঙ সাদা সাদা এবং পায়খানার সাথে চর্বি যেতে পারে।
(5) বদহজম বা চর্বি জাতীয় খাবার খেলেই বদহজম হয়।
(6) বারবার ঢেঁকুর ওটা।
(7) পেটে গ্যাস জমা, পাতলা পায়খানা হওয়া।
(8) মাথার ডান পাশে ব্যথা করা।
(9) খাওয়ার পর গলায় তেতো ভাব লাগা ।

কী কী পরীক্ষা প্রয়োজন :

আপনার উপরোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দিলেই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসের পরামর্শ নেবেন এবং পরামর্শ মতে পরীক্ষা ও চিকিৎসা চালিয়ে যাবেন। তবে রোগটি নিশ্চিত করার জন্য পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাম করে নিতে হয়। কিছু রক্তের পরীক্ষা, ইসিজি ও এক্স-রে প্রয়োজন হতে পারে।

চিকিৎসা :

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, পিত্তথলির পাথরে চিকিৎসার প্রধান উপাদান হলো অপারেশন। অপারেশন দুই ভাবে করা যায়
১. সরাসরি পেট কেটে;
২. লেপারোস্কপিক মেশিনের সাহায্যে।

ভালো ইউনানী ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাও আছে সঠিক নিয়মে ট্রিটমেন্ট করলে কোনও অপারেশন ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই পিত্তথলির পাথর থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য ০১৬৭৩১১৮৮৭৬

পাইলস বা হেমোরয়েডস কী?                                পাইলস বা হেমোরয়েডসকে অর্শরোগও বলা হয়। হেমোরয়েডস শব্দটি মার্কিন ভাষ...
06/02/2022

পাইলস বা হেমোরয়েডস কী?

পাইলস বা হেমোরয়েডসকে অর্শরোগও বলা হয়। হেমোরয়েডস শব্দটি মার্কিন ভাষা। মলাশয়ের নিচের অংশ বা মলদ্বারের শিরাগুলো ফুলে যাওয়াকেই পাইলস বা হেমোরয়েডস বলে। পায়ুপথের রোগের মধ্যে পাইলস বা অর্শ খুবই কমন একটি রোগ। যা বেশিরভাগ মানুষেরই হয়। যার ভালো চিকিৎসাও আছে। সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে রোগী পুরোপুরি সুস্থও হতে পারে।

পাইলস বা হেমোরয়েডস দু'ধরনের হয়

(1) আভ্যন্তরীণ অর্শ

এতে মলদ্বারের ভিতরে মাংসপিন্ড গজিয়ে য়ায় এবং এতে প্রচন্ড ব্যাথা হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার ফলে মলত্যাগের সময় কোথ দেওয়ায় মাংসপিন্ড চিড়ে যায়, তাইজন্য মলদ্বার থেকে রক্তক্ষরণ হয়। প্রচন্ড যন্ত্রনা হয়। ঐ ফুলে যাওয়া অংশে আমরা হাত দিতে পারিনা কিন্তু প্রচন্ড ব্যাথা অনুভাব করি।

(2) বাহ্যিক অর্শ

এই ধরনের অর্শে মলদ্বারের বাইরের দিকে মাংসপিন্ড তৈরি হয় তবে ওতে ব্যাথা হয়না কিন্তু শৌচের সময় ঘসা লাগায় প্রচুর চুলক‍ানি হয় এবং যন্ত্রনা হয়ে থাকে। এই ক্ষেত্রে ফোলা ভাবট‍া আমরা স্পর্শ করতে পারি।

এই দু'ধরনের হেমোরয়েডসের মধ্যে সবচেয়ে কমন হচ্ছে বাহ্যিক হেমোরয়েডস।

লক্ষণ :

পাইলস হলে সাধারণত যে যে লক্ষণ দেখে বোঝা যায়-

ক) মলের সাথে রক্ত পড়া পাইলসের প্রধান লক্ষণ। এক্ষেত্রে ফেলে না রেখে যখনই দেখবেন আপনার মলের সাথে রক্ত পড়ছে তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

খ) মলদ্ধারে ব্যাথা হওয়া। ফলে, বসতে অসুবিধা হওয়া।

গ) মলদ্বারের চারপাশে ফুলে যায় ও চুলকানি হয়।

ঘ) পাইলস এ আক্রান্ত হলে মলদ্বারের রক্তনালীতে চাপ বৃদ্ধি পায় বলে মল নির্গমনের সময় ব্যথা হয়।

ঙ) মলদ্বারের ভিতরে শক্ত কিছু রয়েছে বলে অনুভূত হবে। পাইলসে অনেক সময় রক্ত জমাট বেঁধে থাকে। এদের চিকিৎসা পরিভাষায় Thrombosed External Hemorrhoids নামে ডাকা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে মলত্যাগ করার সময় রক্ত পড়ার মতো ঘটনাও ঘটতে পারে

প্রতিরোধের উপায় :
ভালো ইউনানী ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসাও আছে সঠিক নিয়মে ট্রিটমেন্ট করলে কোনও অপারেশন ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ছাড়াই পাইলস বা অর্শ থেকে প্রায় ১০০ ভাগ মুক্তি পাওয়া যায়।

চিকিৎসা ও পরামর্শের জন্য ০১৬৭৩১১৮৮৭৬

Address

124, G. A. Road
Narayanganj
1412

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Desh Health Service posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Desh Health Service:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram