Best Hair Loss Treatments

26/02/2023

ProSolution Plus Review: Does it Really Improve Sexual Performance?

ProSolution Plus is a male enhancement supplement that claims to improve sexual performance and overall sexual health. The product contains a blend of natural ingredients, including herbs, vitamins, and minerals, that are said to enhance libido, improve er****on quality, and increase sexual stamina. In this review, we'll take a closer look at ProSolution Plus and evaluate its effectiveness based on available scientific evidence.

What is ProSolution Plus?

ProSolution Plus is a natural male enhancement supplement that is designed to improve sexual performance in men. The product is formulated with a blend of natural ingredients, including herbs, amino acids, and vitamins, that are said to work together to enhance libido, improve er****on quality, and increase sexual stamina. ProSolution Plus is manufactured by Leading Edge Health, a company that specializes in producing health and wellness products.

Ingredients in ProSolution Plus

ProSolution Plus contains a variety of natural ingredients that are said to be effective for improving sexual function in men. Some of the key ingredients include:

Tribulus Terrestris: This herb is commonly used in traditional medicine to improve sexual function and fertility in men.
Withania Somnifera: Also known as ashwagandha, this herb is believed to improve sexual function and reduce stress and anxiety.
Asparagus Adscendens: This herb is used in Ayurvedic medicine to improve sexual function and fertility.
Korean Ginseng: This herb is believed to improve sexual function, boost energy levels, and enhance overall health.
Other ingredients in ProSolution Plus include maca root, muira puama, and zinc oxide. All of these ingredients are said to be natural and safe for use.

How Does ProSolution Plus Work?

ProSolution Plus is designed to work by improving blood flow to the p***s, increasing testosterone levels, and enhancing overall sexual function. The natural ingredients in the product are believed to have aphrodisiac properties and to boost energy levels, stamina, and endurance. By improving blood flow to the p***s, ProSolution Plus may help men achieve and maintain stronger, longer-lasting er****ons.

In addition to improving sexual function, ProSolution Plus is also said to reduce stress and anxiety, which can have a positive impact on sexual performance. The product may also help improve overall mood and increase feelings of pleasure and satisfaction during sexual activity.

Does ProSolution Plus Really Work?

While there is some anecdotal evidence to suggest that ProSolution Plus may be effective for some users, there is limited scientific research to support these claims. A small clinical trial involving 148 men found that ProSolution Plus was effective for improving premature ej*******on and sexual satisfaction in men with mild to moderate erectile dysfunction. However, the study had several limitations, including a small sample size and a lack of a control group.

Despite the limited scientific evidence, many users report experiencing positive results with ProSolution Plus. Some individuals have reported experiencing improvements in their sexual performance, such as better er****ons, increased libido, and improved stamina. Others, however, have not noticed any significant changes or have experienced side effects.

Is ProSolution Plus Safe?

ProSolution Plus is generally considered safe for most users. The product is made from natural ingredients and does not contain any synthetic chemicals or drugs. However, some of the ingredients in the product, such as tribulus terrestris, may interact with certain medications or cause side effects in some individuals.

It's important to talk to a healthcare provider before taking ProSolution Plus, especially if you have underlying health conditions or take other medications. Additionally, it's important to follow the recommended dosage and not exceed the recommended daily intake.

Conclusion

ProSolution Plus is a male enhancement supplement that claims to improve sexual performance and overall sexual health. While there is

29/10/2022

https://www.youtube.com/watch?v=pyiLEYx_F3o

Order From Saudi Arab : 0572 027 762

02/12/2021

Best women's Breast enlargement system.

05/05/2021

05/05/2021

Male Extra

23/03/2020

চায়নিজরা ইতোমধ্যে এই ভাইরাসের বৈশিষ্ট্য বুঝতে সক্ষম হয়েছে। তাদের বিশেষজ্ঞদের কিছু পরামর্শ অনুবাদ করা হলো-

১/ ২০ মিনিট পর পর গরম তরল জাতীয় জিনিস পান করুন। যেমন- চা, কফি, স্যুপ, হালকা গরম পানি ইত্যাদি।

২/প্রতিদিন হালকা গরম পানির সাথে লেবু বা ভিনেগার অথবা লবন ইত্যাদি মিশিয়ে পান করুন।

৩/বাহির থেকে ঘরে প্রবেশ করলে, কোথাও না বসে গোসল করুন আগে।

৪/প্রতিদিন ব্যবহার্য কাপড় ধৌত করলে ভাল, না পারলে রোদে সূর্যের তাপে রাখুন।

৫/ধাতু জাতীয় পদার্থে এই ভাইরাস ৯ দিন জীবিত থাকে। তাই যেকোন হ্যান্ডেল, ফ্রীজের হ্যান্ডেল, দরজার লক ইত্যাদি কেউ স্পর্শ করার পর ডিটারজেন্ট দিয়ে মুছে ফেলুন।

৬/ কিছুক্ষণ পর পর হাত ধৌত করুন সাবান বা ডিটারজেন্ট দিয়ে।

৭/ বেশি বেশি শাক সব্জি খান। জিংক সমৃদ্ধ খাবার গ্রহন করুন।

৮/ ঠান্ডা জাতীয় পানীয় ও ধূমপান পরিহার করুন

৯/ কারো সাথে মুসাফা বা হ্যান্ডশেক আপাতত পরিহার করুন।

১০/ গলায় হালকা ব্যাথা বা কোন ব্যতিক্রম কিছু অনুভব করলে, উপরের নির্দেশনাগুলো আরো কঠোরভাবে পালন করুন।
মহান রাব্বুল আলামিন সবাইকে হেফাজত করুন।
পোস্টি শেয়ার করে অন্নদের দেখার সুযোগ করে দিন।

(সংগৃহীত)

16/03/2020

16/01/2020

Name Kamrul Hasan Mobile : 01710537037 Web site: http://bit.do/fiXyW page: https://www.facebook.com/vitahealthc Volume Pills Official site http://bi...

09/11/2019

হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে করণীয় -

হৃদরোগের ভয়ানক রূপ হলো হার্ট অ্যাটাক। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী হার্ট অ্যাটাক এর কারণে হটাৎ মৃত্যুর হার সব চেয়ে বেশি। হৃদরোগ জনিত মৃত্যু ঠেকাতে প্রয়োজন হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধ করা। হৃদরোগের লক্ষণ বুঝে সময় মত চিকিৎসা গ্রহণ করলে হার্ট অ্যাটাক জানিত হটাৎ মৃত্যু ঠেকানো সম্ভব। অনেক সময় রোগী হৃদরোগের লক্ষণ যেমন বুকে ব্যথা, বুক ধড়ফড় করা, অল্প পরিশ্রমে ক্লান্তি, শ্বাসকষ্ট এগুলোকে বুঝতে পারেনা বা লক্ষণ গুলোকে অবহেলা করায় পরবর্তীতে হার্ট অ্যাটাক হয়। হার্ট অ্যাটাক এর আগেই হৃদরোগের চিকিৎসা গ্রহণ করা সর্বোত্তম কারণ হার্ট অ্যাটাক হলে অনেক জটিলতা সৃষ্টি হয় যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে হার্টের পাম্পিং পাওয়ার কমে যাওয়া, ওয়াল ড্যামেজ, কিডনি সমস্যা ইত্যাদি। ফলে রোগী বেঁচে ফিরলেও স্বাভাবিক কর্ম ক্ষমতা হ্রাস পায়। বয়স ৪০ এর পর হৃদরোগ বেশি হয় বলে যাদের বংশে হৃদরোগ আছে বা অন্যান্য রিস্ক ফ্যাক্টর যেমন ধূমপান, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, উচ্চ্ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল আছে তাদের হৃদরোগের বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকতে হবে এবং সন্দেহ হলেই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে পরীক্ষা করে জানতে হবে হৃদরোগ হয়েছে কিনা। প্রয়োজনে এনজিওগ্রাম করে নিশ্চিত হতে হবে। হৃদরোগকে কোন ভাবেই অবহেলা করা যাবে না কেননা হার্ট অ্যাটাকের পূর্বে রুটিন চিকিৎসা গ্রহণ করলে ঝুঁকি কম ও চিকিৎসায় শত ভাগ সফলতা পাওয়া যায় এবং চিকিৎসার পর রোগী সম্পূর্ণ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারে। এনজিওগ্রাম করে ব্লক ধরা পড়লে বুকের আর্টারি দিয়ে বাইপাস সার্জারি হচ্ছে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সর্বাধুনিক ও দীর্ঘ স্থায়ী চিকিৎসা পদ্ধতি। চিকিৎসার পাশাপাশি সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনের জন্যে রোগীকে রিস্ক ফ্যাক্টর গুলো নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম বা ৪০ মিনিট হাঁটার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। শুধু হৃদরোগী নয় সকলের জন্য শরীরকে সুস্থ ও কর্মক্ষম রাখতে নিয়মিত ৪০ মিনিট হাঁটার কোন বিকল্প নেই। Doctor Lutfor Rahman

05/11/2019

কি হবে যদি আপনার এবং আপনার স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ একই হয়?

বেশিরভাগ দম্পতিই জানতে চান স্বামী -স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে কী সমস্যা হয়।

রক্তের গ্রুপ
প্রথমেই রক্তের গ্রুপগুলো সম্পর্কে জেনে নিন। রক্তের গ্রুপের প্রধানত দুটি ভাগ। একটা হলো এবিও পদ্ধতি (এ, বি, এবি এবং ও) অন্যটা আরএইচ ফ্যাক্টর (আরএইচ পজেটিভ এবং আরএইচ নেগেটিভ)। এ রেসাস ফ্যাক্টরই ঠিক করে দেয় ব্লাড গ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে।

ব্লাড গ্রুপগুলো হলো :

এ পজেটিভ, এ নেগেটিভ, বি পজেটিভ, বি নেগেটিভ, এবি পজেটিভ, এবি নেগেটিভ, ও পজেটিভ এবং ও নেগেটিভ।

রক্ত গ্রহণে সচেতনতা
যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে পজেটিভ গ্রুপের রক্ত দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারণত কিছু হয় না। তবে এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে একটি এন্টিবডি তৈরি করে। যার ফলে রোগী আবার কখনও যদি পজেটিভ গ্রুপের রক্ত নেয়, তবে তার রক্তের কোষগুলো ভাঙতে শুরু করে। এ কারণে কাঁপুনি, জ্বর কিংবা কিডনি অকেজো থেকে শুরু করে মারাত্মক সব শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি মৃত্যুও ঘটতে পারে। এ সমস্যাকে চিকিৎসাবিদ্যায় বলা হয় এবিও ইনকমপ্যাটিবিলিটি।

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ
স্বামীর রক্তের গ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর পজেটিভ হতে হবে। আর যদি স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে। তবে স্বামীর গ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে কোনোভাবেই স্ত্রীর রক্তের নেগেটিভ হওয়া চলবে না। এ ক্ষেত্রে স্ত্রীর গ্রুপ যদি নেগেটিভ হয় তাহলে তার স্বামীর রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ হলে অনেক সমস্যা এড়ানো যাবে।

স্বামীর রক্তের গ্রুপ স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ সন্তানের অবস্থান
পজিটিভ(+) পজেটিভ(+) সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-) নেগেটিভ (-) সুস্থ সন্তান
নেগেটিভ (-) পজেটিভ (+) সুস্থ সন্তান
পজিটিভ (+) নেগেটিভ (-) প্রথম সন্তান সুস্থ, দ্বিতীয় থেকে সমস্যা

স্বামীর রক্তের গ্রুপ পজেটিভ এবং স্ত্রীর নেগেটিভ হলে কী হতে পারে

স্বামী-স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোনো সমস্যা হয় না। তবে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজেটিভ হয় তাহলে ‘লিথান জিন’ বা ‘মারণ জিন’ নাকে একটি জিন তৈরি হয়, যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে। সেক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হতে পারে। বাচ্চা হতে পারে জন্মান্ধ। এছাড়া যখন কোনো নেগেটিভ গ্রুপের মা পজেটিভ ফিটাস (ভ্রুণ) ধারণ করে তখন সাধারণত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ ভ্রুণের রক্ত, প্লাসেন্টারের (গর্ভফুল) বাধা ভেদ করে মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরেও প্রসবের সময় যে রক্ত প্রবেশ করবে, তা প্রসবের কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে আরএইচ এন্টিবডি তৈরি করবে।

যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবেন, তখন যদি তার ভ্রূণের ব্লাডগ্রুপ আবার পজেটিভ হয়, তাহলে মায়ের শরীরে আগে যে এন্টিবডি তৈরি হয়েছিল সেটা প্লাসেন্টার বাধা ভেদ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন এটি ভ্রূণের শরীরে ঢুকবে তখন ভ্রূণের লোহিত রক্ত কনিকার সেল ভেঙে যাবে। এ সমস্যাকে চিকিৎসা বিদ্যায় বলা হয় আরএইচ ইনকমপ্যাটিবিলিট।

আগে কখনও অপারেশন না হয়ে থাকলে অনেক সমস্যা এড়ানো যাবে। শুধু সচেতন থাকতে হবে। স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হলে, বাচ্চা জন্মের পরপরই বাচ্চার ব্লাডগ্রুপ পরীক্ষা করতে হবে। যদি নেগেটিভ হয় মায়ের মতো, তবে কিছু করার দরকার হয় না। আর পজেটিভ হলে এন্টি ডি ইনজেকশন নিতে হবে ডেলিভারির ৭২ ঘণ্টার মধ্যে। আরও বিস্তারিত জানতে এবং বাচ্চা ধারণের আগেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
সূত্রঃ যুগান্তর

01/11/2019

বাদাম মৃত্যু ঝুঁকি কমায় !

যারা কখনোই বাদাম খান না তাদের তুলনায় যারা সপ্তাহে একবারেরও কম বাদাম খান তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ৭ শতাংশ, যারা সপ্তাহে অন্তত একবার বাদাম খান তাদের ঝুঁকি ১১ শতাংশ, যারা সপ্তাহে ২ বা ৪ বার বাদাম খান তাদের ১৩ শতাংশ এবং যারা প্রতিদিন বাদাম খান তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ২০ শতাংশ কমে যায়।

বাদাম খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায় এবং হৃদরোগীদের ঝুঁকি বাড়ায়– দীর্ঘদিন ধরে চলে আসা এই ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে বোস্টনের একটি হাসপাতালের গবেষণা। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত বাদাম খেলে মানুষ হালকা পাতলা গড়নের হয় এবং তাদের ক্যান্সার ও হৃদ রোগের ঝুঁকি কমে।

ডা. ইয়াং বাও এই গবেষণা পরিচালনা করেন এবং তা নিউ ইংল্যাণ্ড মেডিসিন জার্নালে প্রকাশিত হয়। রিপোর্টে বলা হয়েছে, বিশেষ করে বয়স্ক লোকদের হৃদ রোগ হলে যে ঝুঁকি থাকে তা কেটে যায় বাদাম খেলে। এক্ষেত্রে স্ট্রোকের সম্ভাবনাও কমে যায়। এর আগে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাদাম খেলে হৃদ রোগ, ডায়বেটিস ও ক্যান্সার রোগীদের কিছুটা ঝুঁকি বাড়ে।

27/10/2019

#মানবদেহ
আমাদের দেহে যে DNA আছে তার মোট দৈর্ঘ্য ২০০০০০০০০০০ কি.মি। পৃথিবী থেকে সূর্য পর্যন্ত ৫০ বারেরও বেশি আসা যাওয়া করলে যে দূরত্ব অতিক্রান্ত হবে, তার সমান।

আর DNA তে যে ইনফরমেশন আছে তা যদি লিপিবদ্ধ করা হয়, তবে তা হবে ৯০০ খণ্ডের বিশালাকার এনসাইক্লোপিডিয়ার সমান। যেখানে প্রতিটি খণ্ডের পৃষ্টা সংখ্যা হবে ৫০০।

আমাদের দেহে মোট কোষের সংখ্যা হলো ৩৭.২ ট্রিলিয়ন। সেন্সরি রিসেপ্টর আছে ১১০ মিলিয়ন। লৌহিত রক্ত কণিকা (RBC) আছে ৩০ ট্রিলিয়ন। শুধুমাত্র মস্তিষ্কেই নিউরন সংখ্যা ১০০ বিলিয়ন। দেহে মোট ব্লাড ভেসেল আছে ৪২ বিলিয়ন, যা ৯৭০০০ কি.মি লম্বা।

একটু চিন্তা করুন তো! এক হাত লম্বা একটা হেডফোন অতি যত্ন করে রেখে দিলেও জট পাকিয়ে যায়। কিন্তু আপনার দেহের ৯৭০০০ কি.মি ব্লাড ভেসেল কখনোই জট পাকিয়ে যায় নি।
#সুবহানআল্লাহ

"এভাবে আমি আমার নিদর্শনগুলোকে বিশদভাবে বর্ণনা করি ঐ সম্প্রদায়ের জন্যে, যারা চিন্তাভাবনা করে।"
(সূরা ইউনুস, আয়াত : ২৪)
©