স্বাস্থ্য সমস্যা ও হারবাল সমাধান।

স্বাস্থ্য সমস্যা ও হারবাল সমাধান। যে কোন ভেষজ উপাদান ও গাছ পাইকারি খুঁজর

13/07/2022
পুরুষ যৌনমিলনের সময় নিজেদের অথবা তাদের যৌনসঙ্গিনীর চাহিদার তুলনায় দ্রুত বীর্যপাত করে ফেলেন। প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশনের ...
11/07/2020

পুরুষ যৌনমিলনের সময় নিজেদের অথবা তাদের যৌনসঙ্গিনীর চাহিদার তুলনায় দ্রুত বীর্যপাত করে ফেলেন। প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশনের সহজ বাংলা হলো দ্রুত বীর্যপাত হওয়া। যদি এটা কদাচিৎ ঘটে তাহলে তেমন সতর্ক হওয়ার কারণ নেই। কিন্তু যদি নিয়মিত আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর ইচ্ছার চেয়ে দ্রুত বীর্যপাত ঘটে অর্থাৎ যৌনসঙ্গম শুরু করার আগেই কিংবা যৌনসঙ্গম শুরুর একটু পরে আপনার বীর্যপাত ঘটে যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার যে সমস্যাটি হচ্ছে তার নাম প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

নারী-পুরুষের যে কোনোা যৌন সমস্যার (যৌন দুর্বলতা, সন্তান না হওয়া, সহবাসে ব্যর্থতা, দ্রুত বীর্যপাত) বাংলাদেশের যে কোনো জেলা বা উপজেলায় কুরিয়ার সার্ভিসযোগে পেতে যোগাযোগ করুন
এছাড়াও শ্বেতী রোগ, ডায়াবেটিস, অশ্ব (গেজ, পাইলস, ফিস্টুলা), হার্টের ব্লকেজ, শ্বেতপ্রদর, রক্তপ্রদর ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা দেয়া হয়।
প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন একটি সাধারণ যৌনগত সমস্যা। পরিসংখ্যানে ভিন্নতা রয়েছে। তবে কিছু বিশেষজ্ঞের মতে, প্রতি তিনজন পুরুষের মধ্যে একজন এ সমস্যায় আক্রান্ত হন। যদিও এটি একটি সাধারণ সমস্যা, যার চিকিৎসা রয়েছে; কিন্তু অনেক পুরুষ এ বিষয়ে তাদের চিকিৎসকের সাথে কথা বলতে কিংবা চিকিৎসা নিতে সঙ্কোচ বোধ করেন।

একসময়ে ধারণা করা হতো, প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন বা দ্রুত বীর্যপাতের কারণ হলো সম্পূর্ণ মানসিক; কিন্তু বর্তমানে বিশেষজ্ঞরা দেখেছেন, দ্রুত বীর্যপাতের ক্ষেত্রে শারীরিক বিষয়গুলোও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাতের সাথে পুরুষত্বহীনতার সম্পর্ক রয়েছে। আপনি আর দ্রুত বীর্যপাত সমস্যা নিয়ে জীবন কাটাবেন না। বর্তমানে অনেক চিকিৎসা বেরিয়েছে- যেমন বিভিন্ন ওষুধ, মনস্তাত্ত্বিক কাউন্সেলিং ও বিভিন্ন যৌনপদ্ধতির শিক্ষা। এগুলো বীর্যপাতকে বিলম্ব করে আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর যৌনজীবনকে মধুর করে তুলবে। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা খুব ভালো কাজ করে।

উপসর্গ: একজন পুরুষ বীর্যপাত করতে কতটা সময় নেবেন সে ব্যাপারে চিকিৎসাবিজ্ঞানে কোনো আদর্শ মাপ নেই। দ্রুত বীর্যপাতের প্রাথমিক লক্ষণ হলো নারী-পুরুষ উভয়ের পুলক লাভের আগেই পুরুষটির বীর্যপাত ঘটে যাওয়া। এ সমস্যা সব ধরনের যৌনতার ক্ষেত্রে ঘটতে পারে। এমনকি হস্তমৈথুনের সময়ও কিংবা শুধু অন্যের সাথে যৌনমিলনের সময়।

কারণ :- কী কারণে দ্রুত বীর্যপাত হচ্ছে তা নিরূপণ করতে বিশেষজ্ঞরা এখন পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। একসময় ধারণা করা হতো, এটা সম্পূর্ণ মানসিক ব্যাপার। কিন্তু বর্তমানে আমরা জানি, দ্রুত বীর্যপাত হওয়া একটি জটিল ব্যাপার এবং এর সাথে মানসিক ও জৈবিক দু’টিরই সম্পর্ক রয়েছে।
মানসিক কারণ :- কিছু চিকিৎসক বিশ্বাস করেন, প্রাথমিক বয়সে যৌন অভিজ্ঞতা ঘটলে তা এমন একটি ধরনে প্রতিষ্ঠিত হয় যে, পরবর্তী জীবনে সেটা পরিবর্তন করা কঠিন হতে পারে। যেমন-
লোকজনের দৃষ্টি এড়ানোর জন্য তড়িঘড়ি করে চরম পুলকে পৌঁছানোর তাগিদ।
অপরাধ বোধ, যার কারণে যৌনক্রিয়ার সময় হঠাৎ করেই বীর্যপাত ঘটে যায়। অন্য কিছু বিষয়ও আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:
পুরুষাঙ্গের শিথিলতা :- যেসব পুরুষ যৌনমিলনের সময় তাদের লিঙ্গের উত্থান ঠিকমতো হবে কি না তা নিয়ে চিন্তিত থাকেন কিংবা কতক্ষণ লিঙ্গ উত্থিত অবস্থায় থাকবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন, সেসব পুরুষের দ্রুত বীর্যস্খলন ঘটে।

যে কোনোা যৌন সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশের যে কোনো জেলা বা উপজেলায় কুরিয়ার সার্ভিসযোগে ’ পেতে যোগাযোগ করুন
দুশ্চিন্তা :- দ্রুত বীর্যপাত হয় এমন অনেক পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের একটি প্রধান কারণ দুশ্চিন্তা। সেটা যৌনকাজ ঠিকমতো সম্পন্ন করতে পারবেন কি না সে বিষয়ে হতে পারে। আবার অন্য কারণেও হতে পারে। দ্রুত বীর্যপাতের আরেকটি প্রধান কারণ হলো অতিরিক্ত উত্তেজনা।
জৈবিক কারণ :-
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন, কিছুসংখ্যক জৈবিক বা শারীরিক কারণে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে:
হরমোনের অস্বাভাবিক মাত্রা
মস্তিষ্কের রাসায়নিক উপাদান বা নিউরোট্রান্সমিটারের অস্বাভাবিক মাত্রা
বীর্যস্খলনব্যবস্থার অস্বাভাবিক ক্রিয়া
থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা
প্রোস্টেট অথবা মূত্রনালীর প্রদাহ ও সংক্রমণ
বংশগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য
খুব কম ক্ষেত্রে নিচের কারণগুলোর জন্য দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে-
সার্জারি কিংবা আঘাতের কারণে স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি হওয়া।

নারকোটিকস বা মাদক কিংবা দুশ্চিন্তার চিকিৎসায় ব্যবহৃত ওষুধ ট্রাইফ্লুপেরাজিন প্রত্যাহার করা এবং অন্য মানসিক সমস্যা থাকা।

যদিও বেশির ভাগ প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশনের ক্ষেত্রে শারীরিক ও মানসিক দু’টি বিষয়ই দায়ী। তবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন প্রাথমিকভাবে সবচেয়ে দায়ী হলো শারীরিক কারণ যদি সেটা জীবনভর সমস্যা হয়ে থাকে (প্রাইমারি প্রি-ম্যাচিউর ইজাকুলেশন)।
ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়:-
বিভিন্ন বিষয় আপনার দ্রুত বীর্যপাতের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যেমন-
পুরুষাঙ্গের শিথিলতা : যদি আপনার লিঙ্গ ঠিকমতো উত্থিত না হয়, কিংবা মাঝে মাঝে উত্থিত হয় কিংবা উত্থিত হলেও বেশিক্ষন উত্থিত অবস্থায় না থাকে তাহলে আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটার ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। যৌনসঙ্গমের সময় আপনার লিঙ্গের উত্থান অবস্থা বেশিক্ষণ থাকবে না এমন ভয় আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটাতে পারে। প্রতি তিনজন পুরুষের মধ্যে একজনের এ ধরনের লিঙ্গোত্থান সম্পর্কিত দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা থাকে।
স্বাস্থ্য সমস্যা : যদি আপনার এমন স্বাস্থ্যগত সমস্যা থাকে যার কারণে আপনি যৌনমিলনের সময় উদ্বেগ অনুভব করেন, উদাহরণস্বরূপ যদি আপনার হৃদরোগ থাকে তাহলে দ্রুত বীর্যপাতের ঘটনা ঘটতে পারে।
মানসিক চাপ : আপনার জীবনে আবেগজনিত কিংবা মানসিক চাপ দ্রুত বীর্যস্খলনের ব্যাপারে ভূমিকা রাখে।
ওষুধ : কিছু ওষুধ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে দ্রুত বীর্যস্খলন ঘটাতে পারে।

কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন:
বেশির ভাগ যৌনমিলনের সময় যদি আপনি আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর আকাক্সক্ষার চেয়ে দ্রুত বীর্যপাত করে ফেলেন তাহলে চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন। আপনার যৌনজীবন মধুর করতে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও রোগ নির্ণয়:
চিকিৎসক আপনার বিস্তারিত যৌন ইতিহাস জেনে তার ওপর ভিত্তি করে দ্রুত বীর্যপাত রোগ নির্ণয় করেন। চিকিৎসক আপনাকে অনেক একান্ত ব্যক্তিগত প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারেন এবং আপনার সঙ্গিনীকেও উপস্থিত থাকতে বলতে পারেন। যদিও সেক্স সম্পর্কে খোলাখুলি কথা বলতে আপনাদের দু’জনেরই অস্বস্তিবোধ হতে পারেন তবুও বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে চিকিৎসক আপনার সমস্যার কারণ নিরূপণ করতে সাহায্য করবেন এবং সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা দিতে পারবেন।

আপনার চিকিৎসক আপনার স্বাস্থ্যের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন। তিনি আপনার সাধারণ শারীরিক পরীক্ষা করতে পারেন।

আপনার চিকিৎসক আপনার কাছে এসব প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইতে পারেন :
কত দ্রুত আপনার বীর্যপাত ঘটে?
একজন বিশেষ সঙ্গিনীর বেলায় কি আপনার দ্রুত বীর্যপাত হয়?
আপনি যতবার যৌনমিলন করেন, ততবারই আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটে?
আপনি কতবার যৌনমিলন করেন?
দ্রুত বীর্যপাত আপনার যৌন আনন্দ লাভে এবং আপনার সার্বিক জীবনে কতটা বিরূপ প্রভাব ফেলে?
আপনার লিঙ্গ উত্থান হতে কিংবা দীর্ঘ সময় উত্থান অবস্থায় থাকতে কি সর্বদা সমস্যা হয়?
আপনি এ সমস্যার জন্য কী কী ওষুধ গ্রহণ করেন?
আপনার দ্রুত বীর্যপাতের কারণ উদঘাটন করতে আপনার কিছু মানসিক বিষয়ও জানা প্রয়োজন।
চিকিৎসক আপনার নিম্নোক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন :
আপনার ধর্মীয় শিক্ষাদীক্ষা
আপনার প্রাথমিক যৌন অভিজ্ঞতা
আপনার অতীত ও বর্তমানের যৌনসম্পর্ক
আপনার বর্তমান সম্পর্কের মধ্যে কোনো সংঘর্ষ
যদি আপনার দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে থাকে এবং আপনার লিঙ্গোত্থানে সমস্যা হয়, তাহলে আপনার চিকিৎসক আপনার পুরুষ হরমোনের মাত্রা (টেস্টোস্টেরন) দেখার জন্য আপনার রক্ত পরীক্ষাসহ আরো কিছু পরীক্সা করতে দিতে পারেন।

জটিলতা:যদিও দ্রুত বীর্যপাত আপনার মারাত্মক স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়ায় না, কিন্তু এটা আপনার ব্যক্তিগত জীবনে ধস নামাতে পারে। যেমন-
সম্পর্কে টানাপড়েন :- দ্রুত বীর্যপাতের সাধারণ জটিলতা হলো যৌনসঙ্গিনীর সাথে সম্পর্কের অবনতি। যদি দ্রুত বীর্যপাতের কারণে আপনার সঙ্গিনীর সাথে মনোমালিন্য চলে, আপনি দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। আপনার চিকিৎসাপদ্ধতির মধ্যে দ্বৈত থেরাপিও থাকবে।

বন্ধ্যত্ব সমস্যা :- দ্রুত বীর্যপাত মাঝে মধ্যে আপনার বন্ধ্যাত্ব ঘটাতে পারে। যেসব দম্পতি সন্তান নেয়ার চেষ্টা করছেন সেটা অসম্ভব হতে পারে। যদি দ্রুত বীর্যপাতের ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে আপনার ও আপনার সঙ্গিনীর দু’জনেরই বন্ধ্যত্বের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

চিকিৎসা ব্যবস্থা : দ্রুত বীর্যপাতের চিকিৎসাব্যবস্থার মধ্যে রয়েছে সেক্সুয়াল থেরাপি, ওষুধপত্র ও সাইকোথেরাপি। অনেক পুরুষের ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসা সবচেয়ে ভালো কাজ করে।

সেক্সুয়াল থেরাপি :- এ ক্ষেত্রে চিকিৎসক আপনাকে বুঝিয়ে দেবেন যৌনমিলনের সময় আপনাকে কী করতে হবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে যৌনমিলনের এক ঘণ্টা বা দুই ঘণ্টা আগে হস্তমৈথুন করতে পারেন, যাতে যৌনমিলনের সময় দেরি করে বীর্যপাত হয়। চিকিৎসক আপনাকে একটি নির্দিষ্ট সময় যৌনমিলন থেকে বিরত থাকার কথা বলতে পারেন।

অন্য একটা পদ্ধতি রয়েছে, যা আপনার চিকিৎসক আপনাকে ও আপনার সঙ্গিনীকে শিখিয়ে দেবেন। এ পদ্ধতি প্রয়োগ করলে অবশ্যই আপনার দ্রুত বীর্যপাতের উন্নতি ঘটবে। এ পদ্ধতিকে বলে স্কুইজ পদ্ধতি। এটির চারটি ধাপ রয়েছে, যা আপনার সঙ্গিনী আপনার ওপর প্রয়োগ করবে। এ পদ্ধতি বারবার অনুশীলন করার পর আপনি বীর্যপাত ছাড়াই আপনার সঙ্গিনীর শরীরে প্রবেশ করতে পারবেন। এ পদ্ধতি ভালো করে অনুশীলন করলে ভবিষ্যতে আবার তা অনুশীলন করার প্রয়োজন হবে না। তখন আপনি দেরি করে বীর্যপাত করতে অভ্যস্ত হয়ে পড়বেন।

প্রতিরোধ :-
কিছু কিছু ক্ষেত্রে দ্রুত বীর্যপাত ঘটতে পারে যৌনসঙ্গিনীর সাথে ঠিকমতো যোগাযোগ বন্ধন গড়ে না ওঠার কারণে। পুরুষ ও নারীর মধ্যকার যৌনকাজের পার্থক্য না বোঝার কারণে পুরুষের দ্রুত বীর্যপাত ঘটে। চরম পুলকে পৌঁছতে পুরুষের তুলনায় নারীর দীর্ঘ উদ্দীপনার প্রয়োজন হয় আর এই পার্থক্য একটা দম্পতির মধ্যে যৌন অসন্তুষ্টি ঘটাতে পারে। অনেক পুরুষ যৌনমিলনের সময় চাপ অনুভব করেন বলে দ্রুত বীর্যপাতের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

নারী ও পুরুষ একে অপরকে খোলামেলা বুঝতে পারলে দু’জনের জন্যই যৌন আনন্দ লাভ করা সহজ হয়। এতে উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তাও দূর হয়। যদি আপনি আপনার সঙ্গিনীর কাছ থেকে যৌনসুখ লাভ না করেন তাহলে তার সাথে খোলামেলা আলাপ করুন। আপনাদের মধ্যে সমস্যাটা কোথায় তা খুঁজে বের করুন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের সাহায্য নিন। আপনাদের মধ্যকার আলোচনা আপনার চিকিৎসকের সামনেও হতে পারে। এ ক্ষেত্রে সব লজ্জা ও জড়তা ঝেড়ে ফেলে খোলা মনে আলাপ করুন।

দ্রুত বীর্যপাত হয় এমন অনেক পুরুষ হতাশা বোধ করেন। এমনকি লজ্জা ও অপমানে জর্জরিত হন। আপনার জানা উচিত, এ সমস্যা খুব সাধারণ এবং এর চিকিৎসাও রয়েছে। যদি দ্রুত বীর্যপাতের কারণে আপনি বা আপনার সঙ্গিনী হতাশ হয়ে পড়েন তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন, অবশ্যই আপনার যৌনজীবন আনন্দময় ও সুখের হয়ে উঠবে।

দ্রুত বীর্যপাত আমাদের দেশের ১টি কমন সমস্যা। আমাদের দেশে শতকরা ৮০% লোক এই সমস্যায় ভুগছেন। তার প্রধান কারণ পর্ণ আসক্তি, অতিরিক্ত হস্তমৈথুন ও মানসিক দুশ্চিন্তা।

বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে এর নানান যুগোপোযোগী সমাধান বের করেছেন। আর Youth Science Homeo Hall And Research Center এ ঢাকা ভাসিটির সেরা ফাস্ট ক্লাস মেধাবী ও ডিগ্রিধারী ডাক্তারদের কল্যাণে দ্রুত বীর্যপাত রোধ, লিঙ্গ অকেজো, লিঙ্গের অসারতা রোধে নাইট কিং (Night King) বেশ কার্যকরভাবে কাজ করে। এই ঔষধের মাধ্যমে হারানো যৌবনশক্তি ফিরে পাওয়া সম্ভব।

Youth Science Homeo Hall And Research Center মানুষের কল্যাণে কাজ করে ৷ সবাই যেন ভাল চিকিৎসা সেবা পান ৷

বিশেষ মুহূর্তে যৌন দুর্বলতা, শুক্র স্বল্পতা, মিলনে সময় সময় কম, লিঙ্গের শিথিলতা সহ যে কোন যৌন সমস্যায় নাইট কিং ব্যবহারে আপনার সমস্যার সমাধান হবে।

ঔষধটি পাওয়া যাবে অর্ডার করলে।

অর্ডার দিতে হলে যোগাযোগ করুন

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কি করবেন ! স্বপ্নদোষের হওয়ার সাথে যৌন উত্তেজক কোনো স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে অথবা নাও থাকতে প...
11/07/2020

অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হলে কি করবেন !

স্বপ্নদোষের হওয়ার সাথে যৌন উত্তেজক কোনো স্বপ্নের সম্পর্ক থাকতে পারে অথবা নাও থাকতে পারে। আবার অনেক সময় পুরুষদের লিঙ্গ উত্থান ছাড়াই স্বপ্নদোষ ঘটে যেতে পারে। যদিও স্বপ্নদোষ হওয়াটা স্বাভাবিক ঘটনা কিন্তু এটি যখন অতিরিক্ত পরিমানে হতে থাকে তখন কিন্তু রোগেরই পূর্বাবাস দেয়। আর সেই সময় স্বপ্নদোষের কারনে পুরুষের নানা প্রকার শারীরিক এবং মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় হস্তমৈথুন এবং স্বপ্নদোষ আনুপাতিক হারে বিপরীতমুখী। অর্থাৎ হস্তমৈথুন করলে কিছু কিছু পুরুষের স্বপ্নদোষ হ্রাস পায়। কিন্তু এটা করা আরো ক্ষতিকর। একসময় হস্তমৈথুন করার অভ্যাসটাই একজন পুরুষের যৌন জীবন বিপর্যস্থ করে তুলে। অতিরিক্ত হ্স্তমৈথুনের ফলেও কিছু শারীরিক, মানসিক এবং হরমোনজনিত সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে যা এই ধরনের স্বপ্নদোষকে পুরুষের স্থায়ী পুরুষত্বহীনতা এবং লিঙ্গত্থানহীনতার মত মারাত্মক জটিল রোগের সৃষ্টি করতে পারে। পুরুষের শরীরে বীর্য প্রাকৃতিক ভাবে সৃষ্টি হয় যা পরবর্তীতে শারীরিক মিলন বা হস্তমৈথুনের সময় চরম তৃপ্তির পর্যায়ে পুরুষের শরীর থেকে নির্গত হয়ে থাকে। কিন্তু অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে পুরুষের টেষ্টষ্টোরেন হরমোন অধিক পরিমান অর্থাৎ প্রয়োজনের অতিরিক্ত বীর্য তৈরি করে এবং একই সাথে স্পিংটার পেশী এবং স্নায়ু দুর্বল করে দেয় যার ফলে বীর্য যৌনতন্ত্রে আটকে যায়।
পরবর্তীতে আটকে থাকা বীর্য প্রস্রাবের সাথে কিংবা কোন রকম খারাপ স্বপ্ন ছাড়া ঘুমের মাঝে শুধুমাত্র বিছানার ঘর্ষনের ফলে নিজ থেকে বেরিয়ে যায়। বীর্য আটকে থাকার কারনে এবং তা থেকে স্বপ্নদেষের সৃষ্টির কারনে ক্রমশ বেশ কিছু সম্যসার জন্ম দেয়। যেমন :- শারীরিক দুর্বলতা বৃদ্ধি লিঙ্গত্থান সমস্যা বীর্যের পরিমান হ্রাস শুক্রানুর পরিমান কমে যাওয়া হাটু, মাজা এবং শরীরের অন্যান্য জোড়ার ব্যাথা অতিরিক্ত ঘুম ঘুম ভাব অনুভুতি ইত্যাদি। হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা :- স্বপ্নদোষ যখন সপ্তাহে ১ বারের বেশি এবং মাসে ৫ বারের বেশি হতে থাকে তখন এটাকে অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ বলা হয়ে থাকে। তখন এটার পেছনে কোনো না কোন কারণ থাকে অর্থাৎ সেই সময় এটা রোগের পর্যায়ে পড়ে যায়। স্বপ্নদোষ যদিও ভয়াবহ কোনো বিষয় নয় কিন্তু এ অবস্থা চলতে থাকলে একসময় এটা নানা প্রকার শারীরিক, মানসিক সমস্যার জন্ম দিয়ে থাকে। তাই যখনই বুঝবেন স্বপ্নদোষ অতিরিক্ত পরিমানে হচ্ছে কাল বিলম্ব না করে আপনার হোমিওপ্যাথের সাথে যোগাযোগ করুন এবং চিকিত্সা নিন। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সেরে উঠবেন ইনশাল্লাহ। ঐ অবস্থায় চিকিত্সা না নিয়ে কেউ এর থেকে মুক্তির জন্য হাজার নিয়ম কানুন পালন করলেও কোনটাই সুফল বয়ে আনে না। এটাই বাস্তবের কথা, তথাকথিত বিশেষজ্ঞদের গাজাখুরি গল্প নয়। জেনে রাখা ভালো :- রাতে অতিরিক্ত ভুজন বা গুরুপাক দ্রবাদি ভুজন অথবা তীব্র কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণে অনেকেরই কিছু দিন অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ হতে পারে। এটা কোনো রোগের পর্যায়ে পড়ে না। রাতে শোবার ২/৩ ঘন্টা আগে হালকা খাবার গ্রহণ এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে সেটা প্রতিরোধ করলেই ঐ সময়কার অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ ঠিক হয়ে যাবে। এর জন্য কোনো প্রকার চিকিত্সার প্রয়োজন নেই।

পুরুষের যৌন দুর্বলতা জনিত রোগ সাধারণত ৭ টি ধারাবাহিক ভাবে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের এই পেইজে।আমাদের এই পেইজ লাইক,শেয়ার, ক...
06/07/2020

পুরুষের যৌন দুর্বলতা জনিত রোগ সাধারণত ৭ টি ধারাবাহিক ভাবে তা প্রকাশ করা হবে আমাদের এই পেইজে।

আমাদের এই পেইজ লাইক,শেয়ার, কমেন্ড করুন।
ম্যসেজ করুন আপনার সমস্যা।

যৌন দুর্বলতা জনিত রোগসমূহঃ
১। শুক্রমেহ বা Spermatorrhoea
২।স্বপ্নদোষ বা NIght Polition
৩।দ্রুত বীর্যস্খলন বা Premature Ej*******on
৪।অপ্রক্ৃত বীর্যপাত বা Prostatorrhoea
৫।যৌনদুর্বলতা বা Impotency
৬।বীর্যস্বল্পতা বা Spermacrasia
৭।বন্ধাত্ত্ব বা Sterility

'শুক্রমেহ ' কি? এইটার মূল সমাধান কি? ইংরেজি spermatorrhoea এর বাংলা সপ্নাবেশ বা কম উদ্দীপনা ছাড়াই বারবার বীর্যস্থলন হল শ...
05/07/2020

'শুক্রমেহ ' কি? এইটার মূল সমাধান কি?
ইংরেজি spermatorrhoea এর বাংলা সপ্নাবেশ বা কম উদ্দীপনা ছাড়াই বারবার বীর্যস্থলন হল শুক্রমেহ । এ ধরনের সমস্যায় স্বপ্নদোষ বা কম উদ্দীপনা ছাড়াই বারবার বীর্যস্থলন হয়। সাধারণভাবে বলতে গেলে ইহা নিজে কোন রোগ নয় বরং অন্যান্য রোগের উপসর্গে আবার অনেক সময় সিফিলিস, গনোরিয়া, ধ্বজভঙ্গ রোগের লক্ষণ স্বরূপ এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। গ্রাহক যদি আপনি বা নিকটস্থ কেউ এই সমস্যায় ভুগেন সেক্ষেত্রে এর থেকে পরিত্রাণের জন্য lifestyle পরিবর্তন করে উপকৃত হতে পারেন এবং অস্বাভাবিক মনে হলে একজন urologist এর শরণাপন্ন হবেন ।lifestyle পরিবর্তনের মধ্যে রয়েছে - *হস্তমৈথুন কমিয়ে ফেলা বা বন্ধ করা *ব্যায়াম করা * পর্নগ্রাফী এড়িয়ে চলা *নতুন কোন শখের দিকে আগ্রহী হওয়া * বন্ধুত্ব পূর্ণ সুস্থ সুন্দর সম্পর্ক সৃষ্টি করা * বিছানায় যাওয়ার আগে উষ্ণ পানি দিয়ে গোসল করবেন, *কোন পর্নগ্রাফী দেখবেন না শোয়ার আগে, *ঢিলাঢালা রাতের পোশাক পরবেন *দুঃশ্চিন্তা কমাবেন এবং মেডিটেড করবেন *পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুম ও বিশ্রাম নেয়া *নিয়মিত পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়া *আপনার smoking বা alcohol এর অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করুন *আপনি relaxation technique চেষ্টা করে দেখতে পারেন আশা করি আপনাকে সাহায্য করতে পেরেছি। আর কোন প্রশ্ন থাকলে, জানাবেন।আমাদের পেইজটি লাইক ও শেয়ার করবেন

অণ্ডকোষের বৃদ্ধি বা হাইড্রোসিলের লক্ষণ :-০১. এই রোগটি দেখলেই বুঝতে পারা যায় যে অণ্ডকোষ সাধারন এবং স্বাভাবিক আকার হতে অনে...
04/07/2020

অণ্ডকোষের বৃদ্ধি বা হাইড্রোসিলের লক্ষণ :-

০১. এই রোগটি দেখলেই বুঝতে পারা যায় যে অণ্ডকোষ সাধারন এবং স্বাভাবিক আকার হতে অনেক বড় দেখায়। কোন কোন ক্ষেত্রে এত বড় হয় যে দেখতে নারিকেলের মত দেখায়। কখনো একটি আবার কখনো দুটিই এত বড় হয়ে পারে।

০২. অণ্ড ফুলে মোটা হয়ে যায় এবং নরম বোধ হয়। অণ্ডকোষের দুটি পর্দার মধ্যে যে তরল পদার্থ জমে তা বুঝতে পারা যায়। কারণ হাত দিয়ে অণ্ডকোষ সমেত একটি অণ্ড চেপে ধরলে এবং মৃদু চাপ দিলে নরম বোধ হবে।

০৩. এই রোগের অণ্ডকোষের চামড়া পুরু এবং মোটা হয় কিন্তু কোরণ্ড হলে চামড়া অত্যন্ত মোটা হবে তবে এর মধ্যে কোন প্রকার তরল পদার্থের সঞ্চালন পাওয়া যাবে না।

০৪. জ্বালা যন্ত্রণা বা টাটানি বেদনা থাকে আবার কখনো থাকে না এবং অণ্ডকোষের চামড়া ও এর নিচের তন্তু গুলো পুরু হয়ে থাকে। অধিকাংশ সময় একই অণ্ডকোষে এইরোগ হয় আবার কোন কোন ক্ষেত্রে দুটি অণ্ডই এক সাথে আক্রান্ত হতে পারে।

০৫. যদি আঘাত জনিত কারণে এই রোগ হয় তবে ঐ স্থানে বেদনা হয় এবং টান টান একটা ভাব থাকে, এমন কি রোগী এটি স্পর্শ করতে দিতে চায় না।

০৬. যদি রোগ জীবানু সংক্রান্ত কারণে হয় তবে আক্রমনের সাথে সাথেই জ্বর ভাব চলে আসে, তবে দেহের তাপমাত্রা খুব বেশি বৃদ্ধি পায় না। ০৭. অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, এই রোগের আক্রমনের সাথে সাথে স্পার্মেটিক কর্ড কিছুটা ফুলে যায় এবং তাতে প্রদাহ ভাব সৃষ্টি হয়।

০৮. অনেক সময় নির্দিষ্ঠ দিকের গ্রন্থীগুলি ফুলে উঠে এবং তাতে ভয়ানক বেদনা থাকে। এছাড়া যোনি রোগ সংক্রান্ত কারণে যেমন সিফিলিস, গনোরিয়া ইত্যাদি কারনেও এটি হতে পারে।

আরও পড়ুন: ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় জামরুল!

০৯. আবার রোগী ফাইলেরিয়া রোগে আক্রান্ত হলেও এই উপসর্গটি দেখা দিতে পারে। তখন পা ফোলে এবং পায়ের শিরা স্ফীত হয়ে উঠে। এতে অণ্ডকোষে বেশি পরিমান পানি সঞ্চয় হয় এবং অনেক বেশি ফুলে যায়।

প্রথম অবস্থায় এর ট্রিটমেন্ট করলে আরোগ্য হয়ে যায় কিন্তু রোগটি যখন কঠিন অবস্থায় চলে যায় তখন অনেক সময় অপারেসনেরও প্রয়োজন হতে পারে।

অনেকেই আমাদের কাছে অণ্ডকোষে ব্যথা ব্যপারে জানতে চেয়েছেন।এই পোস্টটি তাদের জন্য উপকারি হবে।অণ্ডকোষে ব্যথার কারণ ও করণীয়পুর...
04/07/2020

অনেকেই আমাদের কাছে অণ্ডকোষে ব্যথা ব্যপারে জানতে চেয়েছেন।এই পোস্টটি তাদের জন্য উপকারি হবে।

অণ্ডকোষে ব্যথার কারণ ও করণীয়

পুরুষের ‘অরকাইটিস’কে সাধারণ বাংলায় অণ্ডকোষের ব্যথা বা প্রদাহও বলা হয়ে থাকে । এটি অণ্ডকোষের একটি বা দু’টিতে হতে পারে। যা সচরাচর সংক্রমণের কারণে হয় ।
অনেকে এটাকে এপিডিডাইমো-অরকাইটিস অথবা টেস্টিস ইনফেকশন বলে থাকেন । এটা হওয়ার পেছনে রয়েছে বেশ কিছু কারণ। নিম্নে এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হলো ।
কারণ ও ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলো: অরকাইটিস বা অণ্ডকোষের প্রদাহ বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস দ্বারা ঘটতে পারে । এটা সাধারণত এপিডিডাইমিসের প্রদাহের ফলস্বরূপ হয় । অণ্ডকোষের শেষ প্রান্তে থাকে এপিডিডাইমিস। এটা একটি নল , যা ভাস ডিফারেন্স (শুক্রবাহী নালি) ও অণ্ডকোষকে সংযুক্ত করে ।
অরকাইটিসের সবচেয়ে সাধারণ ভাইরাস জনিত কারণ হচ্ছে মাম্পস । মাম্পসের প্রায় ৩০ শতাংশ রোগীর অসুস্থতার সময় অরকাইটিস হয় । এটা সবচেয়ে বেশি হয় বয়ঃসন্ধিকাল পার হয়ে আসা ছেলেদের । ১০ বছর বয়সের আগে এটা তেমন একটা দেখা যায় না ।
এটা সাধারণ মাম্পস হওয়ার চার থেকে ছয় দিন পরে ঘটে । অরকাইটিস রয়েছে এমন এক-তৃতীয়াংশ ছেলেদের এটা ঘটে থাকে মাম্পসের কারণে । পরিণতিতে অণ্ডকোষ ছোট হয়ে যায় ।
২-২০ শতাংশ পুরুষের অরকাইটিস হয় বিরল রোগ ব্রুসেলোসিসের কারণে। অরকাইটিস বা অণ্ডকোষের প্রদাহ প্রোস্টেট বা এপিডিডাইমিসের সংক্রমণের কারণে হতে পারে । যৌন সংক্রামক রোগ যেমন গনরিয়া ও ক্লামাইডিয়ার কারণেও এটা হতে পারে । সাধারণত ১৯ থেকে ৩৫ বছর বয়সী পুরুষদের যৌনবাহিত কারণে অরকাইটিস বা অণ্ডকোষের প্রদাহ বেশি হয় ।
যৌনবাহিত কারণ ছাড়া অন্য যেসব কারণে অরকাইটিস হতে পারে তা হলো: মাম্পস রোগের বিরুদ্ধে অপর্যাপ্ত প্রতিরোধ ক্ষমতা , বয়স ৪৫ বছরের বেশি , বারবার মূত্রপথে সংক্রমণ , মূত্রপথের জন্মগত সমস্যা , জনন-মূত্রপথে অস্ত্রোপচার , দীর্ঘদিন ফলিস ক্যাথেটারের ব্যবহার ইত্যাদি ।
যৌনবাহিত কারণে অরকাইটিসের ঝুঁকিপূর্ণ বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে: একাধিক যৌনসঙ্গিনী , অস্বাভাবিক যৌন আচরণ , যৌনসঙ্গিনীর আগে কোনো যৌনবাহিত রোগের ইতিহাস , গনরিয়া অথবা অন্য যৌনবাহিত রোগের ইতিহাস ।
উল্লেখ্য , এ রোগে প্রথমে প্রস্রাবে জীবাণু সংক্রমণ হয় । আস্তে আস্তে এ জীবাণু প্রোস্টেটে সংক্রমিত হয় এবং প্রোস্টেট থেকে এ রোগের জীবাণু এপিডিডাইমিসকে আক্রমণ করে ।
রোগের লক্ষণ বা উপসর্গ
অণ্ডকোষে ব্যথা হওয়া , ফুলে যাওয়া ও ভারী বোধ হওয়া
অণ্ডথলি ফুলে যাওয়া
আক্রান্ত পাশের কুঁচকিতে ব্যথা হওয়া , ফুলে যাওয়া
জ্বর হওয়া
কুঁচকিতে ব্যথা করা
লিঙ্গ পথে পুঁজ নির্গত হওয়া
প্রস্রাবে ব্যথা ও জ্বালাপোড়া করা
যৌনসঙ্গমের সময় কিংবা বীর্যপাতের সময় ব্যথা করা
বীর্যে রক্ত যাওয়া
পায়খানা করার সময় কিংবা কোঁত দেয়ার সময় অণ্ডকোষের ব্যথা বেড়ে যাওয়া
পরীক্ষা-নিরীক্ষা
প্রস্রাবের রুটিন ও কালচার পরীক্ষা
ক্লামাইডিয়া ও গনোরিয়ার পরীক্ষা (ইউরেথ্রাল স্মেয়ার)
রক্তের রুটিন পরীক্ষা
ডপলার আল্ট্রাসাউন্ড
টেস্টিকুলার স্ক্যান (নিউক্লিয়ার মেডিসিন স্ক্যান)।
রোগের জটিলতা:
অরকাইটিসের কারণে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং একটি বা দু’টি অণ্ডকোষই ছোট হয়ে যেতে পারে।
অরকাইটিসের কারণে আরো যেসব জটিলতা দেখা দিতে পারে সেসবের মধ্যে রয়েছে অণ্ডথলিতে ফোড়া হওয়া, অণ্ডকোষে রক্তপ্রবাহ কমে যাওয়া, অণ্ডথলির ত্বকে ফিস্টুলা হওয়া এবং দীর্ঘস্থায়ী এপিডিডাইমিসের প্রদাহ হওয়া। অণ্ডথলিতে কিংবা অণ্ডকোষে তীব্র ব্যথা হলে তাৎক্ষণিক অপারেশনের প্রয়োজন হয়। যদি আপনার অণ্ডথলিতে কিংবা অণ্ডকোষে তীব্র ব্যথা হয়, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন।
চিকিৎসা:
অ্যালোপ্যাথরা ব্যাকটেরিয়া ঘটিত সংক্রমণে অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে চিকিৎসা দিয়ে থাকেন । গণরিয়া বা ক্লামাইডিয়ার ক্ষেত্রে যৌনসঙ্গিনীকেও চিকিৎসা দিতে হয় । আধুনিক অ্যালোপেথি ছাড়াও হারবাল বা ভেষজেও রয়েছে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াহীন ও সফল চিকিত্সা ।
তাই অণ্ডকোষের প্রদাহ নিবারণে অভিজ্ঞ একজন হাকিম বা হারবাল, ভেষজ চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন এবং চিকিৎসা নিন ।
মনে রাখতে হবে , সময়মতো চিকিৎসা না করলে অণ্ডকোষের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। ব্যাকটেরিয়াজনিত অরকাইটিসের সঠিক চিকিৎসা করা হলে অণ্ডকোষের স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক থাকে ।

জেনে রাখুন ১০টি যৌন রোগ এবং তার লক্ষণযৌনরোগ মানেই শুধুমাত্র এইড্‌স নয়। আরও বহু যৌনরোগ রয়েছে যা ঠিকমতো চিকিৎসা না-হলে মার...
30/05/2020

জেনে রাখুন ১০টি যৌন রোগ এবং তার লক্ষণ

যৌনরোগ মানেই শুধুমাত্র এইড্‌স নয়। আরও বহু যৌনরোগ রয়েছে যা ঠিকমতো চিকিৎসা না-হলে মারণ আকার ধারণ করতে পারে। পুরুষ ও মহিলা উভয়েই সমানভাবে আক্রান্ত হতে পারেন এই সব রোগ থেকে।
10 sexually transmitted diseases and their symptoms
জেনে রাখুন।

যৌনরোগ বা যৌন সংসর্গের ফলে সংক্রামিত রোগের সংখ্যা নেহাত কম নয়। ঠিক সময়ে চিকিৎসা না হলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। সব সময় যে অবাধ সঙ্গমের ফলেই এই ধরনের রোগ হয় তা নয়, কোনও একজন আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে বহুবার শারীরিক সম্পর্কের ফলেও এই রোগ হতে পারে।

এইড্‌সের সম্পর্কে কমবেশি সবাই জানেন কিন্তু এটি ছাড়াও আরও অনেক যৌনরোগ রয়েছে। জেনে রাখুন তাদের নাম ও লক্ষণ—

১) ক্ল্যামিডিয়া

যোনি এবং পুরুষাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ এই রোগের লক্ষণ। গড়ে ৫০ শতাংশ পুরুষ ও ৭০ শতাংশ মহিলাদের মধ্যে এই রোগ দেখা যায়। দ্রুত চিকিৎসা করলে সেরে ওঠা সম্ভব। ক্ল্যামিডিয়া হলে খুব সহজেই অন্যান্য যৌনরোগ বাসা বাঁধে শরীরে।

২) গনোরিয়া

সচরাচর ক্ল্যামিডিয়া এব‌ং গনোরিয়া একই সঙ্গে হয়। যোনি বা পুরুষাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, মূত্রত্যাগ করার সময় যন্ত্রণা ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ। চিকিৎসা না করলে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এই রোগ।

৩) যৌনাঙ্গে হার্পিস

৮০ শতাংশ মানুষ যাঁদের যৌনাঙ্গে হার্পিস রয়েছে তাঁরা জানেন না যে তাঁদের শরীর আসলে একটি বিশেষ ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত। অজান্তেই তাঁরা সঙ্গী বা সঙ্গিনীর শরীরে সংক্রামিত করেন এই ভাইরাস। যৌনাঙ্গে ছোট ছোট ফোস্কার মতো র‌‌্যাশ এই রোগের লক্ষণ। ফোস্কা পরার বেশ কয়েক ঘণ্টা আগে থেকে চুলকানির অনুভূতি হয় যৌনাঙ্গে। একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর বার বার এই র‌্যাশগুলি বেরতে থাকে।

৪) সিফিলিস

প্রাচীনকাল থেকেই এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে মানুষ। ঠিক সময়ে ধরা পড়লে সাম্প্রতিক কালে সহজেই সারানো যায় এই রোগ। কিন্তু রোগ বেড়ে গেলে তা সাঙ্ঘাতিক যন্ত্রণাদায়ক। যৌনাঙ্গ, পায়ু এবং মুখে আলসার হয়, এমনকী চোখ এবং মস্তিষ্কও আক্রান্ত হয়। যৌনরোগগুলির মধ্যে অন্যতম মারণ রোগ। তবে প্রাথমিক অবস্থায় এই রোগের লক্ষণ শরীরে চট করে ধরা পড়ে না।

৫) যৌনাঙ্গে আঁচিল বা ওয়ার্ট

যৌনাঙ্গ এবং পায়ুর আশেপাশে আঁচিলের মতো র‌্যাশ এক ধরনের যৌন রোগ। একত্রে একসঙ্গে অনেকগুলি আঁচিল দেখা যায়। হিউম্যান প্যাপিলোমাভাইরাস, যা সার্ভিক্যাল ক্যানসারের কারণ এবং যৌন সংসর্গে এক শরীর থেকে অন্য শরীরে ছড়ায়, তাই এই রোগের জন্ম দেয়। অনেক সময় এই আঁচিলগুলি ফোস্কার মতো হয় আবার অনেক সময় এগুলি আলসারেও পরিণত হতে পারে।

৬) হেপাটাইটিস বি

অনেকেই হয়তো জানেন না, এই রোগটিও যৌন সংসর্গের ফলে ছড়ায়। একই ভাবে ছড়াতে পারে হেপাটাইটিস এ এবং হেপাটাইটিস সি তবে তার সংখ্যা খুবই কম। লিভার সংক্রান্ত জটিলতা, মূত্রের রং পরিবর্তন, গা বমি ভাব ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ হতে পারে।

৭) এইচআইভি

এইচআইভি ভাইরাস মারণ নয় কিন্তু এই রোগের মূল লক্ষণ শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা ভেঙে পড়া। তাই এই ভাইরাস শরীরে থাকলে অন্য যে কোনও কঠিন রোগ হলে তা মারণ আকার ধারণ করে।

৮) যৌনকেশে উকুন

মাথার চুলের মতো যৌনাঙ্গের কেশেও উকুন বাসা বাঁধতে পারে এবং শারীরিক মিলনের সময়ে তা অন্যের শরীরে সংক্রামিত হয়। যৌনাঙ্গের আশপাশে চুলকানি হলে তা এই কারণে হতে পারে।

৯) ট্রাইকোমোনিয়াসিস

যৌনাঙ্গ থেকে অস্বাভাবিক ক্ষরণ, যৌনক্রিয়ার সময় যৌনাঙ্গে যন্ত্রণা এবং মূত্রত্যাগের সময় যন্ত্রণা এই রোগের লক্ষণ যদিও সঠিক চিকিৎসায় দ্রুত সেরে ওঠা সম্ভব।

১০) ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস

যোনি থেকে নিঃসরণে দুর্গন্ধ এই রোগের লক্ষণ। অন্যান্য রোগের তুলনায় এই রোগ খুব সহজেই সেরে যায়।

চিকিৎসকের কাছে চিঠি লিখে অনেকেই নানা যৌন বিষয়ে সমাধান জানতে চান। অনেক সময় এমন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন আসে, যা বাস্তবে কোনো সমস্...
30/05/2020

চিকিৎসকের কাছে চিঠি লিখে অনেকেই নানা যৌন বিষয়ে সমাধান জানতে চান। অনেক সময় এমন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন আসে, যা বাস্তবে কোনো সমস্যাই নয়, নিতান্তই ভুল ধারণা। এছাড়া কিছু সমস্যা রয়েছে, যা সহজেই সমাধান করা যায়। এ লেখায় রয়েছে যৌন বিষয়ে কিছু সমস্যা ও সমাধান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে গার্ডিয়ান।
আমার যৌন আকাঙ্ক্ষা কোথায় গেল এবং তা কিভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব?
অনেকেরই নানা কারণে যৌন আকাঙ্ক্ষা একেবারে চলে যেতে পারে। এর পেছনে মানসিক বা শারীরিক কিংবা উভয় ধরনের কারণই থাকতে পারে। বর্তমানে দেখা যায় ব্যস্ত নাগরিক জীবনে নানা চাপে অনেকের যৌন আকাঙ্ক্ষা একেবারে চলে যায়। এক্ষেত্রে উদ্বেগ, মানসিক চাপ, বিষণ্ণতা, বাড়তি কাজের দায়িত্ব, আচরণ ও আবেগগত নানা সমস্যা দায়ী। অনেকেই যৌনতা বিষয়ে অস্বস্তি, নিরাপত্তার অভাব ইত্যাদি কারণে উদ্বেগে যৌনতা থেকে দূরে থাকেন।
আশার বিষয় হলো এসব সমস্যার অধিকাংশ ক্ষেতেই চিকিৎসা করে সম্পূর্ণ আরোগ্য করা যায়। এজন্য যে রোগীর যে বিষয়ে দুর্বলতা, ঘাটতি বা সমস্যা রয়েছে তা চিহ্নিত করে সমাধান করতে হয়। যেমন কারও যদি কাজের বাড়তি চাপে যৌনাকাঙ্ক্ষা কমে যায় তাহলে তা কমাতে হবে।
আমার যৌন ইচ্ছা থাকলেও উত্থানে সমস্যা হয়। এর সমাধান কী?
যৌনাকাঙ্ক্ষা থাকলেও অনেকের দেহ সেভাবে সাড়া দেয় না। পুরুষের এক্ষেত্রে যৌনাঙ্গ উত্থানে সমস্যা হয় এবং নারীর যৌনাঙ্গের শুষ্কতা সমস্যা তৈরিসহ নানা সমস্যা হয়। এ সমস্যা মূলত অতি সাধারণ সমস্যা এবং সহজেই তা দূর করা যায়। এজন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিতে হয় এবং আরামদায়ক স্থানে যৌনতার জন্য আগ্রহী হতে হয়। মানসিক চাপ, বাড়তি পরিশ্রম, পুষ্টিকর খাবারের অভাব ইত্যাদি সমস্যাগুলো দূর করলেও এ সমস্যা চলে যায়। এছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কিছু ওষুধ সেবনেও এ সমস্যা দূর করা যায়। তবে কারও যদি ডায়াবেটিস ও অন্য কোনো রোগের কারণে এমনটা হয় তাহলে সেজন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রোগটি নিরাময় করা প্রয়োজন।
দ্রুত স্খলনের কারণে সমস্যায় আছি। এটি কিভাবে সমাধান সম্ভব?
অর্গাজমের জন্য কিছুক্ষণ অন্তত যৌনতা করা উচিত। কিন্তু অনেকেই এজন্য পর্যাপ্ত সময় পান না। তার আগেই বীর্যস্খলন হয়ে যায়। এজন্য পুরুষের ক্ষেত্রে সমাধান হলো অনুশীলন। কিছুটা অনুশীলন করলেই তা দীর্ঘায়িত করা সম্ভব। এতে সমস্যার সমাধান না হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে নারীরও সমস্যা হয়। কারণ নারীর যৌনতা অনেকাংশেই সঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল। নারীর জন্য সরাসরি যৌনতা শুরু করা বিব্রতকর। তার আগে কিছু সময় ফোরপ্লের মাধ্যমে পর্যাপ্ত উত্তেজনা আনা প্রয়োজন। এতে নারীর যৌন সন্তুষ্টি সহজ হয়।
যৌনতায় যন্ত্রণার অনুভূতি হচ্ছে। কী করব?
বিভিন্ন ব্যক্তি অভিযোগ করেন, তার যৌনতার সময় মোটেও ভালো লাগে না বরং প্রচণ্ড যন্ত্রণা হয়। এক্ষেত্রে নানা কারণে এমনটা হতে পারে। এর মধ্যে থাকতে পারে যৌনাঙ্গে চুল প্রবেশের মতো সাধারণ কারণ। আবার যৌন উত্তেজনা না হওয়ায় যৌনাঙ্গে পর্যাপ্ত জলীয় পদার্থের অভাবেও যন্ত্রণা হতে পারে। যদি যৌনতার সময় যন্ত্রণা হয় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে যৌনতা বন্ধ করে কারণ অনুসন্ধান করা উচিত। সমস্যা পাওয়া না গেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
যৌনতার কোনো বয়স রয়েছে কি? একটি বয়সের পর যৌনতা করা উচিত নয় কি?
অনেকেরই ধারণা বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যৌনাকাঙ্ক্ষা কমে যায়। বেশি বয়সে যৌনতায় লিপ্ত হওয়া উচিত নয় বলেও অনেকের ধারণা। যদিও এসবের কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই। হরমোন পরিবর্তনজনিত কারণে অনেকেরই বয়স বাড়লে যৌন আকাঙ্ক্ষা কমে যায়। তবে এজন্য যৌনতা যে একেবারে চলে যায় তা নয়। ২০ বছর বয়সে যৌনতার যে উদ্দামতা থাকে তা নিশ্চয়ই অনেক বয়সে আশা করা যাবে না। কিন্তু তা যে একেবারে চলে যাবে এমনটা নয়।
কয়দিন পর পর যৌনতা স্বাভাবিক?
যৌনতার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট করে কোনো মাত্রা নির্ধারণ করে দিচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরা। কেউ যেমন দিনে একাধিকবার যৌনতা করতে অভ্যস্ত তেমন কেউ সপ্তাহে একবার করেই সন্তুষ্ট থাকতে পারেন। বিভিন্ন কারণে এর মাত্রা কম-বেশি হতে পারে। তবে এটি যদি খুব বেশি বা খুব কম হয়ে যায় তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে।

Address

1/1 ALAM KHAN Lane
Narayanganj
1400

Telephone

+8801919851188

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্বাস্থ্য সমস্যা ও হারবাল সমাধান। posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to স্বাস্থ্য সমস্যা ও হারবাল সমাধান।:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram