Dr. Avijit Bose

Dr. Avijit Bose Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr. Avijit Bose, Medical and health, 53/5/C Nabab salimullah Road, Narayanganj.

ডা:অভিজিৎ বসু (অভি)
এমবিবিএস, সিসিডি (বারডেম)
ডিএম ইউ (আল্ট্রাসনোগ্রাফি)
মেডিসিন, ডায়বেটিকস,শিশু,চর্ম ও যৌন রোগে অভিজ্ঞ।

📞অনলাইনে অথবা সরাসরি রোগী দেখাতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন অথবা ফোন করুন☎️ 01745942510 (WhatsApp)

26/11/2025

☘️সকালে পায়খানা ক্লিয়ার হয় না কেন?

🔔প্রধান কিছু কারণ হলো খাদ্যতালিকায় পর্যাপ্ত ফাইবার ও পানি না থাকা, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব, মানসিক চাপ, এবং কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ।

১. ফল, সবজি এবং গোটা শস্যের মতো আঁশযুক্ত খাবার কম খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে।

২. পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি বা অন্যান্য তরল পান না করলে মল শক্ত হয়ে যায়।

৩. শারীরিক পরিশ্রম বা ব্যায়াম কম করলে হজম প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যায়।

৪.মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং অপর্যাপ্ত ঘুম কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে।

৫. ক্যালসিয়াম, আয়রন বা ব্যথানাশক ওষুধের মতো কিছু ওষুধ সেবনের কারণেও এমনটা হতে পারে।

৬. ফাস্ট ফুড ও ভাজাপোড়া খাবার: চা-কফি, ফাস্ট ফুড এবং অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার হজমে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

25/11/2025

❄️শীত চলে এসেছে,তাই দেখা যাবে অনেকেরই মাথায় খুশকির সমস্যা দেখা দিচ্ছে। এই খুশকি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কিছু এন্টিফাঙ্গাল শ্যাম্পু সপ্তাহে ২-৩ দিন অন্তর অন্তর ব্যবহার করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায় এবং কিছুদিনের মধ্যে মাথা সম্পূর্ণ খুশকি মুক্ত হয়।

☘️নিচে কিছু এন্টিফাঙ্গাল শ্যাম্পুর নাম দেওয়া হল :
Select plus/ Nizodar/Resolve/Clopirox /candela/dancel

☘️ দাদ / দাউদ রোগের ভয়াবহতা🔸দাদ বা দাউদ চামড়ার খুব-ই পরিচিত একটি সংক্রমণ যা শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের মধ্যেই দেখা যা...
24/11/2025

☘️ দাদ / দাউদ রোগের ভয়াবহতা

🔸দাদ বা দাউদ চামড়ার খুব-ই পরিচিত একটি সংক্রমণ যা শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্ক উভয়ের মধ্যেই দেখা যায়। ডারমাটোফাইট নামক ছত্রাক এর সংক্রমণে দাদ হয়।

🔸চামড়ার যে অংশ সাধারণত উষ্ণ এবং আর্দ্র থাকে সেখানেই দাদের সংক্রমণ বেশি হতে দেখা যায়, যেমন কুঁচকিতে, কোমড়ের ভাজে, ব্রেস্টের নিচে,বগলে, মাথার তালুতে, আঙুলে ইত্যাদি।

🔸লক্ষ্মণ : দাদ হল একটি গোলাকার রিং এর মতো ফুসকুড়ি। রিং এর বাইরের দিকটা উঁচু, লাল রঙের এবং খসখসে,মাঝের অংশ পরিষ্কার জায়গা, দাদে তীব্র চুলকানি হয়।

🔸চিকিৎসা:
দাদের চিকিৎসা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শুরু করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে যাতে এই রোগ পুনরায় ফিরে না আসে।কোন প্রকার স্টেরয়েড যুক্ত মলম বা ক্রিম ব্যবহার করা যাবে না।

🔸প্রতিরোধ :
চিকিৎসার পদ্ধতিগুলি ছাড়াও নিজের জীবনধারার পরিবর্তন করেও দাদ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সম্ভব।
-ঘাম মুছে রাখুন,
-ঘামের কাপড় বদলিয়ে ফেলুন,
-ঢিলে-ঢালা সুতি কাপড় পরুন,
-কাপড় ধোয়ার পর রোদে শুকিয়ে/ইস্ত্রি করে ব্যবহার করুন
-ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং ডায়াবেটিস থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

🔸যেকোনো চর্মরোগ ও যৌন সমস্যার জন্য যোগাযোগ করুন।

🩺ডা: অভিজিৎ বসু

🔸চেম্বার :
নিউ হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক এন্ড হসপিটাল, মন্ডলপাড়া, নারায়ণগঞ্জ।

🔸যোগাযোগ: সিরিয়াল এর জন্য / কোনো তথ্য জানতে
Whats app 01745942510 নাম্বার এ মাসেজ দিন।

18/11/2025

👶গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন।

☘️গর্ভাবস্থায় মায়েরা সাধারণত যেসব খাবার খান সেগুলো বাচ্চার স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে।তাই কিছু কিছু খাবার এসময় এড়িয়ে চলাই ভাল। সেগুলো হল –
🩺১ঃ-কিছু ফল যেমনঃ আনারসে ব্রমিলেইন নামক এক ধরনের বস্তু থাকে যা জরায়ুমুখ প্রসারিত করে গর্ভপাত করাতে পারে।এছারা কাঁচা বা আধা পাকা পেপে তে লেটেক্স নামক বস্তু থাকে যা জরায়ুর সংকোচন করে।যেকোনো ফল,শাক সব্জি খুব ভাল করে ধুয়ে খাওয়া উচিৎ যাতে জীবাণু সংক্রমণ না হয়।
🩺২ঃ-চা,কফি,কোলা খুব অতিরিক্ত মাত্রায় পান করলে স্বল্প ওজনের বাচ্চা হবার এমনকি গর্ভপাত হবার ঝুঁকি ও বারে।মদ্দপানে গর্ভপাত, মৃত বাচ্চা প্রসব,জন্মগত হৃদরোগ এবং মানসিক বিকারগ্রস্ত বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
🩺৩ঃ-কাঁচা ডিমে সালমনেলা নামক ব্যাকটেরিয়া থাকে যা পেটের পীড়ার জন্য দায়ী ।দোকানের অনেক খাবার যেমন-আইস্ক্রিম, পুডিং, কাসটারড,সালাদের ড্রেসিং এবং সস এ কাঁচা ডিম ব্যবহার হয় যা এড়িয়ে চলতে হবে।
🩺৪ঃ-কাঁচা বা আধাসিদ্ধ স্টেক বা গ্রিল করা মাছ বা মাংস,সুশি,শুটকি এগুলোতে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া থাকে যা গর্ভাবস্থায় এড়িয়ে চলা ভাল। সসেজ সালামি,হটডগ এগুলোতে আধাসিদ্ধ মাংস থাকে যাতে লিস্টেরিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হতে পারে।
🩺৫ঃ-অপাস্তুরিত দুধ বা দুগ্ধপণ্য পনির এর মাধ্যমে ও জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে।
🩺৬ঃ-কলিজায় ও কলিজাজাত খাদ্যে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন এ থাকে যা গর্ভস্ত শিশুর জন্মগত ত্রুটি করতে পারে।তাই এসব খাবার অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল ।

👶শিশুদের নিয়ে কিছু কথা, 🔔আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা শিশুদের ত্বকে সরিষার তেল ব্যবহার করে থাকেন,যা মোটেও উচিত নয়। কা...
12/11/2025

👶শিশুদের নিয়ে কিছু কথা,

🔔আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা শিশুদের ত্বকে সরিষার তেল ব্যবহার করে থাকেন,যা মোটেও উচিত নয়।
কারণ সরিষার তেলে এলাইল আইসো থায়োসায়ানেট নামক যে রাসায়নিক পদার্থ আছে তা শিশুর ত্বকের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। তাই নবজাতকের শরীরে সরিষার তেল ব্যবহার করবেন না।

☘️শিশুদের শরীরে ম্যাসেজ করার জন্য সবচেয়ে ভালো তেল–
১. এক্সট্রা ভার্জিন নারিকেল তেল
২. অলিভ অয়েল
৩. সান ফ্লাওয়ার অয়েল।

11/11/2025

❄️নভেম্বরের শীত এর হালকা আমেজ শুরু হয়েছে, এখন নবজাতক থেকে শুরু করে টডলার, সব বাচ্চাদের কম বেশি ঠান্ডা কাশি। মনে রাখবেন ঠান্ডা কাশি অবহেলা মানেই বিপদ!শীতে অনেক শিশুর হালকা ঠান্ডা-কাশি থেকেই নিউমোনিয়া হয়ে যায় খুব দ্রুত।
তবে চিন্তার কিছু নেই — কিছু সহজ সতর্কতা নিলে বাচ্চাকে ঠান্ডা থেকে ভালোভাবে রক্ষা করা যায়👇

🌿 যা করতে পারেন:

1. 🧣 গরম পোশাক পরান – সকালে ও রাতে বিশেষ করে কান, গলা ও পা ঢেকে রাখুন।
2. ☕ গরম খাবার দিন – স্যুপ, দুধ, মধু-লেবু মিশানো হালকা গরম পানি, এগুলো উপকারী।
3. 🌞 রোদে রাখুন – সকালে কিছুক্ষণ রোদে রাখলে ভিটামিন D পাওয়া যায় ও শরীর উষ্ণ থাকে।
4. 🚫 ঠান্ডা পানি বা আইসক্রিম এড়িয়ে চলুন।
5. 💧 পর্যাপ্ত পানি পান করান – অনেকেই ঠান্ডায় পানি কম খায়, এতে শরীর ডিহাইড্রেট হয়।
6. 🧼 হাত ধোয়ার অভ্যাস করান – ভাইরাস সংক্রমণ কমে।

⚕️ যদি নিচের লক্ষণগুলো দেখা দেয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন:

নাক বন্ধ বা শ্বাস নিতে কষ্ট,জ্বর ৩ দিনের বেশি থাকে,কাশি বেড়ে যায়,খেতে চায় না বা দুর্বল লাগে

এখানে শীতের শুরুতে বাচ্চার ঠান্ডা প্রতিরোধের পূর্ণ যত্নের রুটিন দেওয়া হলো — এটি ১ বছর থেকে ১০ বছর বয়সী শিশুদের জন্য উপযোগী 👶❄️

🕘 সকালবেলার যত্ন

1. 🌤 রোদে রাখুন (১৫–২০ মিনিট):

সকালের রোদ শরীরে ভিটামিন D তৈরি করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

রোদে রাখার সময় কান, মাথা, পা ঢাকা থাকবে।

2. 🫖 হালকা গরম পানি বা দুধ দিন:

এক চামচ মধু (১ বছরের বেশি বয়স হলে) ও এক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে দিলে গলা ভালো থাকে।

3. 🥣 নাশতা:

ওটস, খিচুড়ি, ডিম, কলা, দুধ বা গরম স্যুপ—এগুলো আদর্শ।

👕 দিনমধ্যের যত্ন

1. 🧣 লেয়ার করে পোশাক পরান:

মোটা একটার চেয়ে ২-৩টা পাতলা জামা বেশি কার্যকর, কারণ গরম ঠিকভাবে ধরে রাখে।

2. 💧 পর্যাপ্ত পানি দিন:

ঠান্ডায় পানি কম খায়, তাই গরম পানি বা লেবু পানি দিন।

3. 🍲 দুপুরের খাবার:

মাছ, ডাল, শাকসবজি, ভাত—গরম অবস্থায় পরিবেশন করুন।

4. 🧼 হাত-মুখ পরিষ্কার রাখুন:

স্কুল বা খেলাধুলার পর সাবান দিয়ে হাত ধোয়া জরুরি।

🌙 সন্ধ্যা ও রাতের যত্ন

1. ☕ গরম স্যুপ বা দুধ:

রাতে ঘুমানোর আগে দিলে শরীর উষ্ণ থাকে।

2. 🛏 ঘর গরম রাখুন:

দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন, কিন্তু বাতাস চলাচলের জন্য অল্প ফাঁক রাখুন।

3. 🧦 মোজা পরিয়ে দিন:

পা ঠান্ডা থাকলে পুরো শরীর ঠান্ডা হয়ে যায়।
4. 🌡️ তাপমাত্রা মনিটর করুন:

জ্বর বা নাক বন্ধ হলে হালকা বাষ্প (steam inhalation) করাতে পারেন।

🍎 রোগ প্রতিরোধ বাড়ানোর খাবার

লেবু, কমলা, পেয়ারা, আমলকি

দুধ, ডিম, মাছ

রসুন ও আদা (সুপ বা খিচুড়িতে মিশিয়ে দিন)

বাদাম বা কাজু (বয়স অনুযায়ী অল্প পরিমাণে)

শিশুদের যেকোনো সমস্যায় ফার্মেসি থেকে ওষুধ না খেয়ে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করবেন।

🩺নিয়মিত রোগী দেখছি ও আল্ট্রাসনোগ্রাফি করছি, সময়:প্রতিদিন সকাল ১১ টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত।(শুক্রবার ব্যতীত)💊চেম্বার :নিউ ...
10/11/2025

🩺নিয়মিত রোগী দেখছি ও আল্ট্রাসনোগ্রাফি করছি,
সময়:প্রতিদিন সকাল ১১ টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত।(শুক্রবার ব্যতীত)

💊চেম্বার :নিউ হেলথ কেয়ার ডায়াগনস্টিক এন্ড হাসপাতাল, মন্ডলপাড়া, নারায়ণগঞ্জ।

🔔অনলাইনে অথবা সরাসরি রোগী দেখাতে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন অথবা ফোন করুন☎️ 01745942510 (WhatsApp)

10/11/2025

☘️গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন

গর্ভাবস্থায় মায়েরা সাধারণত যেসব খাবার খান সেগুলো বাচ্চার স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে।তাই কিছু কিছু খাবার এসময় এড়িয়ে চলাই ভাল। সেগুলো হল –
🍍১ঃ-কিছু ফল যেমনঃ আনারসে ব্রমিলেইন নামক এক ধরনের বস্তু থাকে যা জরায়ুমুখ প্রসারিত করে গর্ভপাত করাতে পারে।এছারা কাঁচা বা আধা পাকা পেপে তে লেটেক্স নামক বস্তু থাকে যা জরায়ুর সংকোচন করে।যেকোনো ফল,শাক সব্জি খুব ভাল করে ধুয়ে খাওয়া উচিৎ যাতে জীবাণু সংক্রমণ না হয়।
☕২ঃ-চা,কফি,কোলা খুব অতিরিক্ত মাত্রায় পান করলে স্বল্প ওজনের বাচ্চা হবার এমনকি গর্ভপাত হবার ঝুঁকি ও বারে।মদ্দপানে গর্ভপাত, মৃত বাচ্চা প্রসব,জন্মগত হৃদরোগ এবং মানসিক বিকারগ্রস্ত বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
🥚৩ঃ-কাঁচা ডিমে সালমনেলা নামক ব্যাকটেরিয়া থাকে যা পেটের পীড়ার জন্য দায়ী ।দোকানের অনেক খাবার যেমন-আইস্ক্রিম, পুডিং, কাসটারড,সালাদের ড্রেসিং এবং সস এ কাঁচা ডিম ব্যবহার হয় যা এড়িয়ে চলতে হবে।
🍗৪ঃ-কাঁচা বা আধাসিদ্ধ স্টেক বা গ্রিল করা মাছ বা মাংস,সুশি,শুটকি এগুলোতে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া থাকে যা গর্ভাবস্থায় এড়িয়ে চলা ভাল। সসেজ সালামি,হটডগ এগুলোতে আধাসিদ্ধ মাংস থাকে যাতে লিস্টেরিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমিত হতে পারে।
🍼৫ঃ-অপাস্তুরিত দুধ বা দুগ্ধপণ্য পনির এর মাধ্যমে ও জীবাণু সংক্রমিত হতে পারে।
🥩৬ঃ-কলিজায় ও কলিজাজাত খাদ্যে উচ্চমাত্রায় ভিটামিন এ থাকে যা গর্ভস্ত শিশুর জন্মগত ত্রুটি করতে পারে।তাই এসব খাবার অতিরিক্ত না খাওয়াই ভাল ।
🧂৭ঃ- ডায়াবেটিকস চিনিতে এসপারটেম ব্যাবহৃত হয় যা গর্ভপাত ও করতে পারে। টেসটিং সল্ট ও গর্ভস্থ্য শিশুর জন্য ক্ষতিকর।

ডা:অভিজিৎ বসু

বর্তমান সময়ে স্ক্যাবিস খুবই ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। প্রায় বেশিভাগ পরিবারেই স্ক্যাবিস রয়েছে। সঠিক চিকিৎসায় স্ক্যাবিস  সম্পূ...
09/11/2025

বর্তমান সময়ে স্ক্যাবিস খুবই ভয়ংকর রূপ নিয়েছে। প্রায় বেশিভাগ পরিবারেই স্ক্যাবিস রয়েছে। সঠিক চিকিৎসায় স্ক্যাবিস সম্পূর্ণরূপে ভালো হয়ে যায়।

😈 স্ক্যাবিস কী?

স্ক্যাবিস একটি চর্মরোগ যা Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট দ্বারা হয়। এটি মূলত ত্বকের নিচে ঢুকে ডিম পাড়ে এবং তীব্র চুলকানি সৃষ্টি করে।
স্ক্যাবিস হলে করণীয়:

🧴 #ওষুধ প্রয়োগ:

✅স্ক্যাবিসের জন্য বিভিন্ন ধরনের ওষুধ পাওয়া যায়। এর মধ্যে পারমেথ্রিন (Permethrin / Benzyl benzoate lotion (25%) হলো সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ও সহজলভ্য ওষুধ আমাদের দেশে।

✅চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রাতে গলা থেকে পা পর্যন্ত পুরো শরীরে (Permethrin/Benzyl benzoate lotion (25%) লোশন বা ক্রিমের পুরো একটি বোতল বা টিউব লাগাতে হবে।

✅এমনভাবে লাগাতে হবে যাতে একটিও লোমকূপ বাদ না যায়। গোপনাঙ্গ, আঙুলের ফাঁক, নাভি, নখের নিচেও ওষুধ পৌঁছাতে হবে।

✅৮ থেকে ১২ ঘণ্টা পর সাবান ও গরম পানি দিয়ে গোসল করতে হবে।

✅এক সপ্তাহ পর আবার একইভাবে ওষুধ ব্যবহার করতে হবে (রিপিট ডোজ)।

🍼 #ব্যবহারবিধির সতর্কতা:

✅ওষুধ লাগানোর পর পানি ব্যবহার করা যাবে না।
যদি ভুল করে হাত ধুয়ে ফেলেন, তবে আবার সেই স্থানে ওষুধ লাগাতে হবে।

💊 #মুখে খাওয়ার ওষুধ:

✅চুলকানি ও অ্যালার্জি কমানোর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মুখে খাওয়ার অ্যান্টিহিস্টামিন ওষুধ খেতে হবে।এছাড়া আপনার রোগের প্রকটতা। অনুসারে চিকিসক আরও কিছু ওষুধ দিতে পারেন।

🧺 #কাপড় ও পরিবেশ পরিচ্ছন্নতা:

✅চিকিৎসার পরদিন বিছানার চাদর, বালিশের কভার, তোয়ালে, জামাকাপড়—সব কিছু গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

✅যেসব কাপড় ধোয়া যাবে না, সেগুলো পলিথিন ব্যাগে ভরে ৩-৫ দিন আলাদা করে রাখুন। কারণ, পরজীবী শরীরের বাইরে ৩–৫ দিন পর্যন্ত বাঁচতে পারে।

✅প্র‍য়োজনে কাপড় উল্টো করে আয়রন করে নিয়ে পরিধান করতে হবে।

✋ #ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা:

✅হাতের নখ ছোট ও পরিষ্কার রাখতে হবে যাতে চুলকাতে গিয়ে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন না হয়।

✅নিয়মিত সাবান ও পানি দিয়ে গোসল ও হাত ধোয়া—এই অভ্যাস গড়ে তুলুন।

👨‍👩‍👧 #পরিবারের সবার চিকিৎসা:

✅পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে সবাইকে একসাথে চিকিৎসা নিতে হবে, এমনকি কারও উপসর্গ না থাকলেও।

😣 #চুলকানি থেকে মুক্তি:

জীবাণু মারা গেলেও চুলকানি ৩–৪ সপ্তাহ পর্যন্ত থাকতে পারে।

এ সময় ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ওষুধ খেতে হবে।

ডা:অভিজিৎ বসু

23/06/2025

শিশুর টিকা.......

🍼 জন্মের পর (০ দিন - হাসপাতালে/ঘরে)

বিসিজি (BCG): যক্ষা রোগ প্রতিরোধে

ওরাল পোলিও ভ্যাকসিন (OPV-0): মুখে খাওয়ানো পোলিওর প্রথম ডোজ

হেপাটাইটিস বি (Hep B birth dose): জন্মের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে (সব জায়গায় দেওয়া হয় না, তবে সুপারিশকৃত)

---

📆 ৬ সপ্তাহ (১.৫ মাস বয়সে)

পেন্টাভ্যালেন্ট-১: ডিপথেরিয়া, টেটানাস, হুপিং কাশি, হেপাটাইটিস বি, হিব

ওরাল পোলিও (OPV-1)

আইপিভি (IPV-1): ইনজেকশন হিসেবে দেওয়া পোলিও টিকা

PCV-1: নিউমোনিয়া প্রতিরোধে (পিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন)

---

📆 ১০ সপ্তাহ (২.৫ মাস বয়সে)

পেন্টাভ্যালেন্ট-২

ওরাল পোলিও (OPV-2)

PCV-2

---

📆 ১৪ সপ্তাহ (৩.৫ মাস বয়সে)

পেন্টাভ্যালেন্ট-৩

ওরাল পোলিও (OPV-3)

IPV-2

PCV-3

---

📆 ৯ মাস

এম.আর (MR): হাম এবং রুবেলার টিকা

ইনজেকটেবল টাইকয়েড (Typbar-TCV): টাইফয়েড জ্বর প্রতিরোধে (অনেক জায়গায় এই টিকাটি আলাদাভাবে দেওয়া হয়)

---

📆 ১৫ মাস

MR-2: দ্বিতীয় ডোজ হাম-রুবেলা

---

অন্যান্য টিকা (বিশেষ পরিস্থিতিতে বা বেসরকারি):

রোটাভাইরাস টিকা: ডায়রিয়া প্রতিরোধে (বেসরকারিভাবে সহজলভ্য)

ইনফ্লুয়েঞ্জা (flu) টিকা

চিকেন পক্স (Varicella) টিকা

হেপাটাইটিস A টিকা

জরুরী সতর্কতা: আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা  COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও...
10/06/2025

জরুরী সতর্কতা:
আসুন আমরা আবার মাস্ক পরা শুরু করি। কারণ করোনা তথা COVID-Omicron XBB আগের ভ্যারিয়েন্টগুলোর তুলনায় ভিন্ন ও বিপজ্জনক। এটি সহজে শনাক্তও হয় না, তাই সবার মাস্ক পরা অত্যন্ত জরুরি।

১. COVID-Omicron XBB এর নতুন উপসর্গগুলো:

i) কাশি নেই।
ii) জ্বর নেই।
বেশিরভাগ উপসর্গ হলো—
iii) অস্থিসন্ধিতে ব্যথা।
iv) মাথাব্যথা।
v) গলাব্যথা।
vi) পিঠে ব্যথা।
vii) নিউমোনিয়া।
viii) ক্ষুধা উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়া।

২. এই ভ্যারিয়েন্টটি ডেল্টার চেয়ে ৫ গুণ বেশি বিষাক্ত এবং মৃত্যুহারও বেশি।

৩. উপসর্গগুলো খুব অল্প সময়েই মারাত্মক আকার ধারণ করে এবং কখনও কখনও কোনো স্পষ্ট উপসর্গ না দেখিয়েই অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে।

৪. তাই আরও বেশি সতর্ক থাকা প্রয়োজন।

এই ভ্যারিয়েন্টটি নাসোফ্যারেঞ্জিয়াল (নাকের গভীর অংশ) অঞ্চলে পাওয়া যায় না, বরং সরাসরি ফুসফুসের “উইন্ডো” অংশে আঘাত করে এবং নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা দেয়।

৫. কিছু রোগীর মধ্যে জ্বর বা ব্যথা না থাকলেও এক্স-রে করলে মৃদু নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এছাড়া নাক দিয়ে নেয়া স্যাম্পলে (সোয়াব) পরীক্ষায় নেগেটিভ ফল আসছে, যা পরীক্ষায় ভুল রিপোর্ট (ফলস নেগেটিভ) এর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। এ কারণে এই ভাইরাসকে ‘ধূর্ত’ বলা হচ্ছে।

এর মানে হলো— এটি সহজেই ছড়িয়ে পড়ে, সরাসরি ফুসফুসে সংক্রমণ ঘটায়, ভাইরাল নিউমোনিয়া সৃষ্টি করে এবং তীব্র শ্বাসকষ্ট তৈরি করে। এই কারণে COVID-Omicron XBB এত বেশি ছোঁয়াচে ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে।

৬. যতটা সম্ভব ভিড় এড়িয়ে চলুন, খোলা জায়গাতেও অন্তত ১.৫ মিটার দূরত্ব বজায় রাখুন, সঠিকভাবে মাস্ক পরুন, এবং নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন—even যদি কাশি বা হাঁচি না থাকে।

এই COVID-Omicron XBB "ওয়েভ" প্রথম COVID-19 মহামারির চেয়েও ভয়াবহ।

সতর্কতা, সচেতনতা ও বৈচিত্র্যময় সুরক্ষা ব্যবস্থাই আমাদের রক্ষা করতে পারে।

✅ দয়া করে এই বার্তাটি বন্ধু ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেয়ার করুন।
✅ শুধুমাত্র নিজের কাছে রেখে দেবেন না।
✅ যত বেশি সম্ভব লোককে জানিয়ে দিন।

ঘরের বাইরে গেলে অবশ্যই মাস্ক পরুন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন।

Address

53/5/C Nabab Salimullah Road
Narayanganj
1400

Telephone

+8801927756243

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Avijit Bose posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Avijit Bose:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram