Trust Dental Unit

Trust Dental Unit Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Trust Dental Unit, Medical and health, Trust pathology and Doctor's Center, Narsingdi.

29/01/2021

Researchers are reporting tongue and mouth issues that appear in COVID-19 patients.

18/08/2019
জ্বর কমে গেলেও সাবধান থাকতে হবে,,,,,,,,, জ্বর কমে গেলেও সাবধান থাকতে হবে,,,,,,,,,
05/08/2019

জ্বর কমে গেলেও সাবধান থাকতে হবে,,,,,,,,,
জ্বর কমে গেলেও সাবধান থাকতে হবে,,,,,,,,,

ফোন করুন ঃ ০১৭২৭-৩৩৭৬৫৩
19/07/2019

ফোন করুন ঃ ০১৭২৭-৩৩৭৬৫৩

😁সুস্থ দাঁতের জন্য:জীবাণুজনিত কারণে দাঁতের গায়ে সৃষ্ট ক্ষত বা গর্তকে দন্তক্ষয় রোগ বা ডেন্টাল ক্যারিজ বলা হয়। পৃথিবীর সব ...
04/07/2019

😁সুস্থ দাঁতের জন্য:
জীবাণুজনিত কারণে দাঁতের গায়ে সৃষ্ট ক্ষত বা গর্তকে দন্তক্ষয় রোগ বা ডেন্টাল ক্যারিজ বলা হয়। পৃথিবীর সব দেশের প্রায় অধিকাংশ লোকেরই এক বা একাধিক দাঁত এই রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বাংলাদেশের শতকরা ৬০ জনের বেশি লোক এই রোগে আক্রান্ত। আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ এই রোগকে দাঁতে পোকা লাগা বলে থাকেন, কিন্তু সত্যিকার অর্থে বিভিন্ন ধরনের অতি ক্ষুদ্র জীবাণু (যা খালি চোখে দেখা যায় না) ছাড়া কোনো পোকার অস্তিত্ব এতে পাওয়া যায়নি। বিশুদ্ধ চিনিজাতীয় খাবারের সঙ্গে এই রোগের একটি বিশেষ যোগসূত্র রয়েছে। শর্করা বা চিনিজাতীয় খাবার গ্রহণ করে নিয়মিত দাঁত পরিষ্কার না করলে দাঁতে লেগে থাকা ওই সব খাদ্যবস্তুর মধ্যে জীবাণু বংশবৃদ্ধি করে।

অম্ল বা এসিড প্রস্তুতকারী এসব জীবাণু তাদের সৃষ্ট অম্লের সাহায্য দাঁতের এনামেল ও ডেন্টিন ক্ষয়সাধন করে। দাঁতের ক্যারিজ সাধারণত প্রথমে শুরু হয় দাঁতের গায়ের কতগুলো নাজুক স্থানে অর্থাৎ যেসব স্থানে খাবার অতি সহজেই জমে থাকে। প্রাথমিক অবস্থায় আক্রান্ত ক্ষতটির এনামেলের ওপরে একটি কালো দাগ বা ফোটার মতো দেখায়। ক্রমান্বয়ে এটি একটি ছোট গর্তে পরিণত হয় এবং ওই গর্তে অতি সহজেই খাবার ও জীবাণু জমে থাকে। এভাবে ক্ষতটি ক্রমশ বড় হয়ে ডেন্টিনে প্রসারিত হয় এবং আক্রান্ত দাঁত গরম, ঠান্ডা কিংবা টক বা মিষ্টিতে শিরশির করে। এ অবস্থায় ক্ষত দাঁতটি চিকিৎসা না করলে এটি ক্রমান্বয়ে আরও গভীর হয়ে দাঁতের মজ্জা অর্থাৎ পাল্পে প্রসারিত হয়। ফলে রোগী তীব্র ব্যথা অনুভব করেন। অনেক সময় এই ব্যথা আক্রান্ত দাঁতে কি না, কিংবা ঠিক কোন জায়গায় ব্যথা করছে, তা নির্দিষ্ট করে রোগী বলতে পারেন না। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া স্বরূপ আক্রান্ত দিকের চোয়াল, কান, চোখ, কপাল ও মাথায় তীব্র ব্যথা অনুভব হতে পারে। কোনো কোনো দাঁতের ব্যথা ঘাড়, কাঁধ, বুক, হাতের কবজি কিংবা হৎপিণ্ডে অনুভব হতে পারে।

দন্তশাঁসের (মজ্জা) প্রদাহ কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা থাকতে পারে। চিকিৎসা না করে এভাবে ব্যথা কয়েক দিন থাকলে দন্তশাঁস পচে নষ্ট হয়ে যায়। দাঁতের শাঁস নষ্ট হয়ে যাওয়ায় হঠাৎ দাঁতের ব্যথা কমে যেতে পারে। এ ক্ষেত্রে রোগ ভালো হয়ে গেছে বলে রোগীর ভ্রান্ত ধারণা জন্মে। অথচ এ অবস্থায় দাঁতটির চিকিৎসা না করালে কালক্রমে রোগাক্রান্ত দাঁতটি যেমন হারাতে হয়, তেমনই মুখ ও চোয়ালের নানাবিধ জটিল রোগের সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অনেক ক্ষেত্রে দাঁতের ক্যারিজের জন্য দাঁত আংশিক ভেঙে যেতে পারে। দাঁতের ভাঙা ধারালো অংশের সঙ্গে জিহ্বা ও গালের মাংসের ঘর্ষণের ফলে ক্ষতের সৃষ্টি হয়, যা চিকিৎসার অভাবে পরবর্তী সময় ক্যানসার নামক দুরারোগ্য ব্যাধিতে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অভিজ্ঞ মহলের ধারণা, মুখের ক্যানসারের শতকরা ৪০ ভাগ ক্যানসার ধারালো ভাঙা দাঁত থেকেই হয়ে থাকে।

দন্তক্ষয় রোগের প্রতিকারঃ
আমরা জানি, রোগ প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই শ্রেয়। কাজেই যে কারণে দাঁতের ক্যারিজ বা দন্তক্ষয় রোগ হয়, সে কারণগুলো দূর করতে পারলে এ রোগের হাত থেকে সহজে রক্ষা পাওয়া যায়।

প্রতিবার খাওয়ার পর দাঁত ভালোভাবে পরিষ্কার করতে হবে, বিশেষ করে, রাতে ঘুমানোর আগে টুথ ব্রাশ, পেস্ট ও নাইলনের সুতা দিয়ে দাঁত এবং দাঁতে লেগে থাকা খাদ্য কণা পরিষ্কার করতে হবে।

দাঁত পরিষ্কারের অর্থ শুধু দাঁত পরিষ্কারই বোঝায় না, দাঁত, মাড়ি ও জিহ্বা, দুই দাঁতের ফাঁকে লেগে থাকা খাবারসহ মুখের সর্বত্র লেগে থাকা আঠালো জীবাণুর প্রলেপ দূর করা বোঝায়।

খাওয়ার পর কেবল কুলকুচি করলে জীবাণু দূর হয় না। যেভাবে যা দিয়ে দাঁত পরিষ্কার করুন না কেন, দাঁত এবং দাঁতের ফাঁকে লেগে থাকা খাবার যাতে ভালোভাবে পরিষ্কার হয়, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

ঘন ঘন চিনি-জাতীয় খাদ্য যেমন—চকলেট, বিস্কুট, আইসক্রিম ইত্যাদি মিষ্টি-জাতীয় খাবার কম খাওয়া কিংবা খাওয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে মুখ পরিষ্কার করা জরুরি।
রাতে ঘুমের মধ্যে শিশুদের বোতলের দুধ কোনোভাবেই খাওয়ানো উচিত নয়। কোনো বিশেষ কারণে যদি খওয়াতেই হয়, তবে সে ক্ষেত্রে শিশুর দাঁত সঙ্গে সঙ্গে ভেজা পাতলা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।

ছয় মাস পর পর অভিজ্ঞ দন্ত চিকিৎসকের উপদেশ ও পরামর্শ নেওয়া উচিত।
বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় দাঁতের ক্যারিজের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো যায়। যেমন—খাবার পানিতে পরিমাণমতো ফ্লুরাইডযুক্ত করা, দাঁতের গায়ে ফ্লুরাইডের দ্রবণ বা জেল লাগিয়ে দেওয়া, ফ্লুরাইডের দ্রবণ দিয়ে কুলি করা, ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা, দাঁতের নাজুক স্থানে আগাম ফ্লুরাইডযুক্ত ফিলিং করিয়ে নেওয়া ইত্যাদি।

ব্যথার কারণে দাঁত ফিলিং করা সম্ভব না হলে কিংবা ফিলিং করার পর ব্যথা শুরু হলে অথবা দাঁতের শাঁস নষ্ট হয়ে মাড়ি ও চোয়াল ফুলে গেলেও বর্তমানে দাঁতটিকে না তুলে বিশেষ এক আধুনিক চিকিৎসা রুট ক্যানেলের মাধ্যমে দাঁতটি অপারেশন করে টিকিয়ে রাখা সম্ভব।

15/06/2019

সর্তকতা :
ইদানিং লক্ষ্য করা যায় রাস্তায় বা বাসে কিছু হকার কিছু ডেন্টাল ক্রিম বা লোশন বিক্রি করছে। যা কিনা স্কেলিং এর কাজ করে। মুহুর্তেই সব দাগ তুলে ফেলে। কিন্তু এর আড়ালে এ ধরনের ক্রিমে ক্ষতিকর উপাদান এবং কস্টিক পদার্থ থাকে। যা দাতের এনামেল এর দীর্ঘ ক্ষতির কারন। যা হয়ত আপনার দাত কে সাদা করছে কিন্তু তা স্থায়ী ক্ষতি সাধন করছে যা আর পুরন করা সম্ভব না। তাই এসব বর্জন করুন। এছারাও তামাক,গুল,জর্দা,খইনি,চুন, সুপারি ও পান এসব সমান মাত্রায় ক্ষতি করে তাই এগুলোর অভ্যাস ছাড়তে হবে। ধন্যবাদ।।

Did you know??????
01/06/2019

Did you know??????

Very informative........
20/05/2019

Very informative........

রমজানে দাতের যত্ন:রমজানে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের কারণে অনেকেই নিজেদের অসতর্কতার জন্য অসুস্থ হয়ে পরছেন। যার মধ্যে দাঁতের...
11/05/2019

রমজানে দাতের যত্ন:

রমজানে খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের কারণে অনেকেই নিজেদের অসতর্কতার জন্য অসুস্থ হয়ে পরছেন। যার মধ্যে দাঁতের সমস্যা অন্যতম। যেহেতু রোজায় দীর্ঘপ্রায় ১৪/১৫ ঘণ্টা উপবাস থাকতে হয়, এ সময় পানি বা কোনো তরল পান করা যায় না। ফলে মুখ গহ্বর শুষ্ক থাকে এবং কুলি বা পানি পান না করার জন্য দাঁতের ফাঁকে ফাঁকে জমে থাকা খাদ্যাংশ ব্যাকটেরিয়া তৈরি ও জমে থাকতে সাহায্য করে। অনেকেই মনে করেন রোজা রেখে দাঁত পরিষ্কার করা যাবে না বা দাঁতে কোনো সমস্যা হলে তার চিকিৎসা করা যাবে না, কিন্তু এটা সম্পূর্ন ভূল ধারণা। বর্তমান ইসলামী চিন্তাবিদদের মতে, রোজা রেখে দাঁত পরিষ্কার করা যাবে এবং দাঁতে কোনো ধরনের সমস্যা হলে তার চিকিৎসাও করানো যাবে। নিজের দাঁতগুলোকে সুস্থ ও সুন্দর রাখতে সেহরি ও ইফতারে চাই পর্যাপ্ত যত্ন। তাই রোজায় দাঁতের যত্নে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখা জরুরী।

ইফতারিতে দাঁতের যত্ন : দাঁত ও মাড়ির সুস্থতায় ইফতারের সময় আঠালো ও মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন জিলাপি না খাওয়া ভালো। ইফতারের পর চা, সিগারেট কিংবা পান খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। মনে রাখবেন, এ সবই দাঁতের জন্য খুব ক্ষতিকর। তাই যদি এসব খাবার খেয়েও ফেলেন তাহলে সঙ্গে সঙ্গে দাঁত ব্রাশ করে ফেলুন। রমজানে ইফতারের পরে এক বার ব্রাশ করে ফেললে ভালো। এবং সেহরির পরে একবার। এ দুবার ব্রাশ করতে হবে। এছাড়া প্রতি বার নামাযের আগে মেস ওয়াক করা হলে তা দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করবে।

এই রমজানে দাঁতের যত্ন নিন সুস্থ থাকুন এবং যেকোন সমস্যায় অবশ্যই ডেন্টিস্টের পরামর্শ নিন।

Direct restoration done by  Ricardo Goncalves.........Before -After
21/04/2019

Direct restoration done by Ricardo Goncalves.........Before -After

20/04/2019

পবিত্র রমজান মাসঃ

রমজান মাসে মুখ গহ্বর ও দন্ত চিকিৎসা নিয়ে প্রচলিত কুসংস্কার-

১. রোজা থাকা অবস্থায় দন্ত চিকিৎসা করলে রোজা ভেঙে যায় অথবা মাকরুহ হয়ে যায়।

২. রোজা থাকা অবস্থায় নিজের থুথু গিলে ফেলা যাবেনা।

৩. রোজা থাকা অবস্থায় এ্যানেস্থেসিয়া দেয়া যাবেনা।

৪. রোজা থাকা অবস্থায় দাঁতব্রাশ করা যাবেনা বা টুথপেস্ট ব্যবহার করা যাবেনা।

এবার কুসংস্কারকে সংস্কার করা যাক-

১. রোজা থাকা অবস্থায় যে কোন চিকিৎসা করা যায়। এমনকি রোজদার যদি দাঁত ফেলতে আসেন এবং সে সময় চিকিৎসক রক্ত ও লালা মেশিনে সাহায্যে সাথে সাথেই টেনে ফেলেন অর্থাৎ রোগী যদি তা না গিলেন তবে রোযার ক্ষতি হয়না। তবে সাধারণত শুধুমাত্র দাঁত ফেলার ক্ষেত্রে রোগীকে ইফতারের পরই আসতে বলা হয়। কেননা রক্তক্ষরণের ফলে দাঁত ওঠানোর পর রোগী বেশ দুর্বল হয়ে যান। এছাড়া রুট ক্যানাল, স্কেলিং, ফিলিং কোনকিছু রোজা ভঙ্গ করেনা।

২. রোজা থাকা অবস্থায় রোজা ভাঙার ভয়ে বারবার থুথু ফেলবেন না। মানুষের থুথুতে ৩০০রকমের ব্যাকটেরিয়া থাকে যা মুখ গহ্বরকে বিভিন্ন বাহ্যিক ইনফেকশন থেকে রক্ষা করে। রোজা অবস্থায় বেশী থুথু ফেললে পানি শূন্যতার কারণে জিহ্বা বা মুখ শুকিয়ে আসে। এতে বাহ্যিক ব্যাকটেরিয়ার জন্য আক্রমণ করাটা সহজ হয়ে যায়।

৩. আমাদের মুখের ভেতরের চামড়া বেশ পাতলা হয়। যার জন্য এ্যানেস্থেসিয়া দিতে বিশেষ ধরনের সুঁই ব্যবহার করা হয় (২৫, ২৭ ও ৩০ গেজ)। এগুলোর ব্যাস অনেক কম। যার জন্য রক্তক্ষরণ হতে গেলেই তুলার সাহায্যে সাথেই সাথেই তা বন্ধ হয়ে যায়।

৪. রোজা রেখে টুথপেস্ট দিয়ে ব্রাশ করায় কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে পারলে সেহরিরর পর আযানের পূর্বে ও ইফতার শেষে ব্রাশ করবেন, এতে টুথপেস্ট গিলে ফেলে রোযা ভেঙে যাবার ভয় থাকেনা।যারা গাছের ডাল ভেঙে মেসওয়াক করেন তাদেরকে বলব সব গাছের ডাল মেসওয়াক নয়। ভুল বাকল দিয়ে, ভুল পদ্ধতিতে মেসওয়াক করে মাড়িকে আঘাত দিয়ে তার ১২টা বাজাবেন না।

পরিশেষে, আল্লাহ এতটা কঠোর নন যে শারীরিক অসুস্থতায় রোজা না রাখলে গুনাহ হবে। আর আমরা চরম দাঁতের ব্যথাকেও অসুস্থতা মনে করিনা বা এর জন্য রোজা ভেঙে এন্টিবায়োটিক খেতে চাইনা। দাঁত শরীরেরই একটা অংশ কাজে এর ইনফেকশন শারীরিক অসুস্থতার মধ্যেই পরে।
বেঁচে থেকে, সুস্থ থেকে নামায রোজা কায়েম করুন।

রমজান মুবারাক।

Address

Trust Pathology And Doctor's Center
Narsingdi
1602

Opening Hours

Monday 10:00 - 20:00
Tuesday 10:00 - 20:00
Wednesday 10:00 - 20:00
Thursday 10:00 - 20:00
Saturday 10:00 - 20:00
Sunday 10:00 - 20:00

Telephone

+8801727337653

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Trust Dental Unit posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram