হাসমত আরা মেডিকেল হল

হাসমত আরা মেডিকেল হল হাসমত আরা মেডিকেল হল, আইচেরটেক, সেনবাগ

25/08/2024

বিএনপিতে ঘাপটি মেরে থাকা এই রনি হলো আওয়ামী চুপা শয়তান #বিএনপি #আওয়ামীলীগ

07/05/2022

Pain, Paralysis & Manipulative Therapy Specialist, Assistant Professor Dhaka College of Physiotherapy, Secretary-General(BPA), Secretary(CARD), Chief Consultant(ASPC), Conceptual Inventor(SDM), Faculty Member(CRP), Member-Bangladesh Rehabilitation Council

23/01/2022

মানবদেহের কিডনি সমস্যার প্রাথমিক উপসর্গগুলো কী কী?

কিডনি সমসার প্রাথমিক উপসর্গগুলো হচ্ছেঃ

১. প্রস্রাবের সঙ্গে আমিষ উপাদান বের হওয়া

২.প্রস্রাব দুর্গন্ধযুক্ত হওয়া

৩. প্রস্রাবে ফেনা ফেনা ভাব থাকা

৪. পটাসিয়ামজাত খাবার খেলে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া, তলপেট শক্ত হয়ে যাওয়া

৫. রাতে প্রস্রাব বেশি হওয়া

৬. কিডনি ব্যাথা করা

28/11/2021
23/07/2021
03/07/2021

সকালে খালিপেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন।
কাঁচা ছোলার গুনাগুন সম্পর্কে আমরা সকলেরই মোটামুটি জানা আছে। রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়া শরীরের জন্য খুবই উপকারী। প্রতি ১০০ গ্রাম খাদ্যপযোগী ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন – এ, প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম , প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন বি-১, এবং ভিটামিন বি-২ রয়েছে।
এছাড়াও ছোলায় রয়েছে বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাস। যাদের ডায়বেটিস আছে তাদের রোজ সকালে কাঁচা ছোলা খাওয়া খুবই উপকারী। ছোলায় রয়েছে শর্করা, কার্বোহাইড্রেটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম পরিমাণে থাকে ফলে ডায়বেটিস রোগীদের জন্য ছোলার শর্করা অনেক ভাল। আমিষ এবং প্রোটিন, শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাট বা তেল ছোলায় থাকে।
প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় ক্যালসিয়াম রয়েছে ২০০ মিলিগ্রাম। লৌহ ১০ মিলিগ্রাম ও ভিটামিন – এ ১৯২ মাইক্রোগ্রাম থাকে। এছাড়া রয়েছে ভিটামিন-, বি-১ ও ভিটামিন, বি-২ , ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম। যা ডায়বেটিস রোগীদের জন্য খুবই দরকারি এবং প্রয়োজনীয়। উচ্ছমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার ছোলা, কাঁচা বা সেদ্ধ, তরকারি হিসেবেও রান্না করেও খাওয়া যায়।
কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে, খোসা ছাড়িয়ে, কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে একই সঙ্গে আমিষ অ্যান্টিবায়োটিক থাকে। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায়, আর অ্যান্টিবায়োটিক যেকোনো অসুখের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ডাল হিসেবে ছোলা একটি পুষ্টিকর খাবার, এটি মলিবেডনাম এবং ম্যাঙ্গানিজ এর চমৎকার উৎস।
ছোলাতে প্রচুর পরিমাণে ফলেট এবং আঁশ আছে, সেই সাথে রয়েছে আমিষ , ট্রিপট্যোফান, কপার, ফসফরাস এবং আয়রণ। ওজন কমাতে চাইলে খালি পেটে সকালে অবশ্যই ছোলা খান, রক্তে যে চর্বি জমে থাকে তা সারাতে ছোলা খুবই কার্যকারী উপাদান। পলি আনস্যাচুয়েটেড নামক ফ্যাট থাকে ছোলায়, যা রক্তে জমা চর্বি কমিয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। শরীরে জমে থাকা ক্ষতিকারক ফ্যাটকে কমিয়ে দেয় পলি অ্যানস্যাচুয়েটেড ফ্যাট।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ছোলার গুরুত্ব অপরিসীম, ছোলাতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খদ্ধে আঁশ আছে যা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়া থেকে ঝুঁকি কমায়। আশ, পটাসিয়াম, ভিটামিন- সি, এবং ভিটামিন- বি-৬ হৃদযন্ত্রে স্বাস্থ্যর জন্য ভাল উপকারী।
ছোলায় আঁশসমৃদ্ধ যা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। যারা প্রতিদিন ৪০৬৯ গ্রাম ছোলা খায়, হৃদরোগ থেকে তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ৪৯% কমে যায়। কান্সারের মত মরণ ব্যাধি রোগ থেকে মুক্তি দিতে ছোলার রয়েছে বিশাল অবদান। ক্যানসার রোধে ছোলা বিরাট ভুমিকা পালন করে থাকে ।
ফলিক অ্যাসিড খাবারের মাধ্যমে শরীরে গেলে ক্যানসার হওয়া সম্ভাবনা থাকেনা। নারীরা কোলন ক্যানসার, রেকটাল ক্যানসার দ্বারা বেশি আক্রান্ত হয়, ক্যানসার হওয়ার ঝুঁকি থেকে মুক্ত রাখতে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কাঁচা ছোলা খেতে পারেন। ছোলা বয়সসন্ধির সময়কালে মেয়েদের হার্ট ভাল রাখতে সাহায্য করে, সহজে সুস্থ হার্টের মালিক হতে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কাঁচা ছোলা খান ।
রক্ত চলাচলে ছোলা খুব ভুমিকা পালন করে থাকে, প্রতিদিন ১/২ কাপ ছোলা, শিম এবং মটর খায় তাদের পায়ের আর্টারিতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। তাছাড়া ছোলায় অবস্থিত আইসোফ্লাভন ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আর্টারির কার্যক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয় ।
যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে ছোলার ভুমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । শ্বাসনালিতে জমে থাকা পুরনো কাশি বা কফ ভাল হাওয়ার জন্য কাজ করে শুকনা ছোলা ভাঁজা। ছোলা বা বুটের শাকও শরীরের জন্য উপকারী, প্রচুর পরিমাণে ডায়াটারি ফাইবার বা আঁশ রয়েছে এই ছোলায় এবং ছোলার শাঁকে।
ডায়াটারি বা ফাইবার খাবারে অবস্থিত পাতলা আঁশ , যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সাথে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায়, অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
ছোলা আত্যান্ত একটি পোষ্টিকর খাবার, এটি আমিষের একটি উল্লেখযোগ্য উৎস। এতে আমিষ মাংশ বা মাছের পরিমাণের প্রায় সমান, তাই খাদ্য তালিকায় ছোলা থাকলে মাছ মাংশের প্রয়োজন হয় না । ত্বকে আনে মসৃণতা , কাঁচা ছোলা ভীষণ উপকারী। তবে ছোলার ডালের তৈরির ভাজা- পোড়া খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভাল।

26/05/2021

কৃমি হলে কী করণীয়? বড়দের কী কৃমি হয়? যদি হয়, তাহলে কী করতে হবে? কী কী ওষুধ খেতে হবে?

হঠাৎ হঠাৎ পেটে ব্যথা বা মাথার যন্ত্রণা কিন্তু চিকিৎসকের কাছে যেতেই তিনি বলে দিচ্ছেন তেমন কিছুই হয়নি আপনার। সারাদিন শরীরে অ্স্বস্তি বোধ লেগেই রয়েছে। এটার কারণ একটাই হতে পারে, আর সেটা হল কৃমি। কিন্তু পেট ব্যথা আর মাথা যন্ত্রণাই শুধু নয়, আপনার শরীরে যে কৃমি বাসা বেঁধেছে, তা বোঝার জন্য আরও কয়েকটি উপসর্গ রয়েছে।

কি সেই উপসর্গগুলো?

• অস্থিরতা, অকারণে অতিরিক্ত চিন্তা, অবসাদে ভোগা, আত্মহত্যাপ্রবণ হওয়া।

• মিষ্টি জাতীয় খাবার খাওয়ার অতিরিক্ত ইচ্ছা।

• রক্তাল্পতা এবং আয়রন ডেফিশিয়েন্সি। কৃমি থাকলে শরীরে রক্তের পরিমাণ কমতে কমতে অ্যানিমিয়া পর্যন্ত হতে পারে।

• ত্বকের রোগে আক্রান্ত হওয়া, র‌্যাশ, অ্যাকনে, চুলকুনি ইত্যাদি হওয়া।

• মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়া।

• ঘুমনোর সময়ে মুখ থেকে লালা পড়া।

• ফুড অ্যালার্জি।

• খিদে না পাওয়া।

• মেনস্ট্রুয়াল সাইকেলে সমস্যা।

• অকারণে ক্লান্ত হয়ে পড়া।

• গা-হাত-পা ব্যথা।

• নিশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া,স্মৃতিভ্রম হওয়া।

উপসর্গগুলি পড়ে অনেকেই নিজেদের সমস্যার সঙ্গে মিল খুঁজে পাবেন, কারণ সমীক্ষা বলেছে ৮৫ শতাংশ মানুষের পেটে কৃমি থাকে। কিন্তু কীভাবে মুক্তি পাবেন কৃমির হাত থেকে! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসক আব্রাম বের জানিয়েছেন, ওষুধ নয়, কিছু ঘরোয়া পদ্ধতিতেই কৃমি থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।[1]

+কাঁচা রসুন— কাঁচা রসুন অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। রসুন প্রায় ২০ ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ৬০ ধরনের ফাংগাস মেরে ফেলতে পারে। তাই নিয়মিত কুচনো কাঁচা রসুন খান অথবা রসুনের জুস করে খান।

+লবঙ্গ— লবঙ্গ কলেরা, ম্যালেরিয়া, যক্ষ্মাকে প্রতিরোধ করতে পারে। এ ছাড়া রোজ লবঙ্গ খেলে ব্যাকটেরিয়া,ভাইরাস, ফাংগাস ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

+আদা— আদা হজমের সমস্ত রকমের সমস্যা মেটাতে সক্ষম। হজমের সমস্যা, অ্যাসিডিটি, পেটে ইনফেকশন, ইত্যাদি দূর করতে আদার জুড়ি মেলা ভার। এই সমস্যাগুলিও কৃমি থেকে তৈরি হয়। তাই এই ধরনের সমস্যা দূর করতে কাঁচা আদার রস খান খালি পেটে।

+শসার বীজ— ফিতাকৃমি রুখতে শসার দানা সর্বশ্রেষ্ঠ। শসার দানা গুঁড়ো করে নিন। প্রতিদিন এক চা-চামচ করে খান।

+পেঁপে— পেটের সমস্যা দূর করতে পেঁপের থেকে ভাল কিছু হয় না। যে কোনও ধরনের কৃমি তাড়াতে পেঁপের বীজ শ্রেষ্ঠ। ভাল ফল পেতে পেঁপে এবং মধু খান।

+কাঁচা হলুদ— কাঁচা হলুদ অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে।

কৃমি আকারে খুবই ছোট। প্রায় দেখাই যায় না। কিন্তু জেনে অবাক হবেন, এ রকম একটি কৃমি মানুষের অন্ত্র থেকে দিনে শূন্য দশমিক ২ মিলিলিটার রক্ত শুষে নেয়। অনেক কৃমি শরীরে থাকলে প্রতিদিনই বেশ কিছু পরিমাণ রক্ত হারিয়ে যায়। ফলে শিশুরা অপুষ্টি ও রক্তশূন্যতায় ভোগে। বড়রাও কম ভোগেন না।কৃমি দূর করতে হলে প্রথমেই জানা দরকার এটি কেন হয়? নোংরা পরিবেশ, অনিরাপদ পানি পান, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, খালি পায়ে হাঁটা কৃমি সংক্রমণের জন্য দায়ী।

কৃমি হলেও ওষুধের মাধ্যমে দূর করার উপায় আছে। কিন্তু অনেকে নানা ভুল ধারণার জন্য ভয়ে কৃমির ওষুধ খান না। শিশুদেরও খাওয়াতে চান না। কিন্তু ওষুধ নিয়ম মেনে খেলে আর সহজ কিছু উপায় মেনে চললে সহজেই কৃমি দূর করা যায়।

জেনে নেওয়া যাক সহজ কিছু উপায়:[2]

১. প্রতি তিন মাস পরপর পরিবারের সবাই একটি করে অ্যালবেনডাজল বড়ি সেবন করতে পারেন। মেবেনডাজল হলে খেতে হবে পরপর তিন দিন। সাত দিন পর আরেকটা ডোজ খাওয়া যায়। শিশুদেরও একইভাবে সিরাপ খাওয়াতে হবে। দুই বছরের নিচে কোনো শিশুকে খাওয়াতে হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

২. চিনি খেলে বা মিষ্টি খেলে কৃমি হবে বলে যে ধারণা প্রচলিত, তা ঠিক নয়। মিষ্টি বা চিনি খাওয়ার সঙ্গে কৃমির কোনো সম্পর্ক নেই। বরং নোংরা হাতে বা অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে কৃমি হবে।

৩. কৃমি হলে পায়ুপথ চুলকায় বলে শিশুরা সেখানে হাত দেয়। পরে আবার সেই হাত মুখে দেয়। এভাবেই সংক্রমণ ছড়াতে থাকে। তবে পায়ুপথ চুলকানো মানেই কৃমি সংক্রমণ নাও হতে পারে। কৃমি সংক্রমণের আরও উপসর্গ আছে। যেমন: ওজন না বাড়া, পেট ফাঁপা, পেট কামড়ানো, আমাশয়, অপুষ্টি, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি।

৪. গরমকালে কৃমিনাশক খাওয়া যাবে না—এমন ধারণারও কোনো ভিত্তি নেই। গরম, শীত, বর্ষা যেকোনো সময়ই কৃমিনাশক খাওয়া যাবে। তবে খাওয়ার পর বা ভরা পেটে খাওয়া ভালো।

৫. কৃমিনাশক নিরাপদ ওষুধ। এর তেমন কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে কারও কারও পেট ফাঁপা বা বমি ভাব হতে পারে। অনেক সময় কৃমিনাশক খেয়ে শিশুদের অসুস্থ হওয়ার যে খবর পাওয়া যায়, তা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অজ্ঞতা ও কুসংস্কারজনিত।

৬. পানি অবশ্যই ফুটিয়ে বা বিশুদ্ধ করে পান করবেন। শাকসবজি ও মাংস খাওয়ার আগে ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। খাবার প্রস্তুত ও পরিবেশনের আগে ভালো করে হাত ধুতে হবে। শিশুদের খাওয়ার আগে ও শৌচাগার ব্যবহারের পর সাবান দিয়ে কীভাবে ভালো করে হাত কচলে ধুতে হয়, তা শেখানো জরুরি।

৭. বাইরের খোলা অপরিচ্ছন্ন খাবার না খাওয়াই ভালো। মাঠঘাটে শিশুদের খালি পায়ে খেলতে দেবেন না।

৮. কেবল গ্রামে বা রাস্তায় থাকা শিশুদের কৃমি হয়—এই ধারণাও ভুল। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যে-কারও কৃমি সংক্রমণ হতে পারে। তাই অপুষ্টি এড়াতে নিয়মিত কৃমিনাশক খাওয়াই ভালো।

04/03/2021

ডাক্তারের প্রেসক্রিপশনে আরএক্স (Rx) লেখার মানে কী?
এটির আসল উত্তর ছিল: সব প্রেসক্রিপশনে Rx লিখা হয় কেনো?

এর সূচনা হয় মিশরীয় পুরানে-
প্রাচীন মিশরের ক্ষমতাধর দেবতার নাম হোরাস। আর হোরাস ছিল সুস্বাস্থ্যের প্রতীক এবং স্বাস্থ্যের দেবতা। প্রাচীন মিশরীয়দের মধ্যে ‘উটচাট’ বা ‘হোরাসের চোখ’ নামে এক ধরনের কবচের প্রচলন ছিল যাকে মিশরীয় ফারাওরা ভাবতেন নিজেদের সুরক্ষার হাতিয়ার হিসেবে এবং সুস্বাস্থের প্রতীক যা সর্বরোগ প্রতিহত করতে পারে। এই কবচটির নাম এমন হওয়ার কারন এর প্রাথমিক আকৃতি অনেকটা হেরাসের চোখের মত ছিল। হোরাসের ডান চোখ সুর্যের (Ra) এবং বাম চোখ চন্দ্রের (X) প্রতিনিধিত্ব করে বলে মিশরীয়রা বিশ্বাস করত। আর দুইটি মিলে Rx.

পরবর্তীতে ইবনে সিনা সহ অনেক মুসলিম চিকিৎসা শাস্ত্রে অসামান্য অবদান রাখলে মিশর চিকিৎসা জগতে সামনের কাতারে চলে আসে এবং মিশরীয় পুরাণের প্রভাবে Rx প্রতীক প্রকাশ লাভ করে।

পরবর্তীতে জেরুসালেমে পরিবর্তন সাধন হয়।
মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করা, অন্ধকে দৃষ্টি দান,ধবল রোগীকে ভালো করার অলৌকিক ক্ষমতা ছিল যিশুর। তখন জেরুসালেমের সব চিকিৎসক রোগীদেরকে যিশুর কাছে পাঠাতে লাগলেন। তখন দেশের প্রধান পাদ্রী পূর্বের “হোরাসের চোখ” Rx এর অর্থ পরিবর্তন করার উদ্যোগ নিলেন। তিনি ঠিক করলেন –
R = Refer to এবং X = Jesus Christ,

অর্থাৎ Rx = Refer to Jesus Christ. মানে ‘যিশুর নামে পড়া শুরু করুন’
তখন থেকে জেরুসালেম এবং খ্রিস্টান সমাজে এই অর্থের প্রচলন শুরু হয়।

আধুনিক কালে অন্য ধর্মের দেশ এই দুই মতবাদ কে মেনে নিতে অস্বীকৃতি জানায়। কিন্তু কালের পরিক্রমায় Rx প্রেসক্রিপশনের প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়। ফলে চিকিৎসা শাস্ত্ররের ঐতিহ্য মাথায় রেখে এটা বাদ দেওয়ার প্রায় অসম্ভব হয়ে যায়। তখন বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে মেডিকেল সাইন্সের নিয়ম অনুসরণ করে Rx আধুনিক চিকিৎসা শাস্ত্রের অভিধান মতে, To take বুঝায়।

Rx প্রতীকটি ল্যাটিন ‘recipe’ শব্দ থেকে নেওয়া, যার অর্থ হল “To take” অর্থাৎ ‘আপনি নিন’।
এছাড়া, Medical Dictionary মতে Rx একটি ল্যটিন শব্দ যা “recipe” ও ”to take.” এই দুটি কথা বুঝায়।

তবে যেখান থেকেই উৎপত্তি হোক না কেন এর অর্থ "আপনি গ্রহন করুন" এটা বোঝাতেই বেশীরভাগ ডাক্তাররা লিখে থাকেন।

সূত্রঃ Panccomsheli.com

ছবি সংগ্রহঃ Google

 #একটা ট্রাক রাতের বেলায় করোনার লাশ নিয়ে কুমিল্লা থেকে নোয়াখালী যাচ্ছে।  পথের  মধ্যে  ড্রাইভার এবং হেলপারের চায়ের  নেশা ...
17/02/2021

#একটা ট্রাক রাতের বেলায় করোনার লাশ নিয়ে কুমিল্লা থেকে নোয়াখালী যাচ্ছে। পথের মধ্যে ড্রাইভার এবং হেলপারের চায়ের নেশা ধরলো। তাই তারা রাস্তার পাশে গাড়ি থামিয়ে ড্রাইভার & হেলপার একটি দোকানে চা খেতে নামলো।

তারা দোকানে বসে চা খাচ্ছে। এইদিকে এক লোক নোয়াখালী উদ্দেশ্যে বাড়ী থেকে বের হয়ে গাড়ীর অপেক্ষায় রাস্তার পাশে থাকতে থাকতে অনেক রাত হয়ে গেলে গাড়ি না পেয়ে রাস্তায় বসেছিলো।

হঠাৎ লোকটা ট্রাকটি দেখে ভাবলো এই ট্রাকটি খালি ড্রাইভার এবং হেলপারকে না দেখিয়ে উঠে পড়ি। যেমন ভাবনা তেমনি কাজ উঠে পড়ল ট্রাকে। ট্রাকে উঠে অন্ধকারে লাশের ওপর বসে পড়ল।

কারন, অন্ধকারে কিছুই দেখা যাচ্ছিল না। অতঃপর ( ড্রাইভার & হেলপার) চা খাওয়া শেষ করে যথারীতি গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছে।

কিছুক্ষণ পর ট্রাকে বসা লোকটা একটা সিগারেট ধরে মনের সুখে টানতে লাগলো। হঠাৎ হেলপারের চোখ পিছনে পড়তেই দেখলো পিছনে লাশটা বসে সিগারেট টানছে।
হেলপার ভয়ে ভয়ে ড্রাইভারকে বললঃ

হেলপারঃ-- ওস্তাদ গাড়ি থামান!
ওস্তাদঃ-- কেন?
হেলপারঃ-- পিছনে তাকিয়ে দেখেন লাশ বসে সিগারেট টানছে!
ওস্তাদঃ-- দূর বেটা এইটা কেমনে হয়?

হেলপারঃ-- দেখেন না আপনি?
এবার দুইজনে ( ড্রাইভার & হেলপার) গাড়ি থেকে নামল দেখার জন্য যে ব্যাপারটা কি?
লাশের ওপর বসে থাকা লোকটা সিগারেট টানতে টানতে বললঃ-- কিরে গাড়ি থামালি কেন?

এই শুনে ওস্তাদ বলল কাম সারছে , অতঃপর দূইজনে মিলে দিল খিচ্ছা দৌড়!
দৌড়ের দৃশ্য দেখে লোকটা ভাবলো মনে হয় কোনো সমস্যা হইছে!
নইলে ওরা দৌড় দিল কেন!

বসে থাকলে সে বিপদে পড়বে ভেবে সেও ওদের পিছনে পিছনে দিল দৌড়।
হেলপার পিছনে তাকাইয়া দেখে লাশটা ওদের পিছনে পিছনে দৌড়াইতাছে!

হেলপার বললঃ ওস্তাদ আজ আর রক্ষা নেই ঐ লাশটা ও আমাদের পিছনে দৌড়াচ্ছে তাড়াতাড়ি জান বাঁচাইয়া ভাগেন!

সত্যি করে বলেন মন খুলে কত দিন পর হাসলেন? পড়া শেষে ধন্যবাদ দিতে ভুলবেন না কিন্তু।আর চাইলে শেয়ার করে বন্ধুদেরও হাসাইতে পারেন🥴

Address

ছমিরমুন্সিরহাট টু কুতুবেরহাট রোড, আইচেরটেক, সেনবাগ, নোয়াখালী
Noakhali Sadar Upazila

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when হাসমত আরা মেডিকেল হল posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram