ফ্যামিলী কেয়ার মেডিকেল সেন্টার

  • Home
  • ফ্যামিলী কেয়ার মেডিকেল সেন্টার

ফ্যামিলী কেয়ার মেডিকেল সেন্টার Emergency Medical Support

31/10/2025
*লিপিড প্রোফাইল কী?* একটি অনন্য উপায়ে এটি ব্যাখ্যা করে একটি সুন্দর গল্প শেয়ার করেছি।কল্পনা করুন যে আমাদের শরীর একটি ছো...
09/10/2025

*লিপিড প্রোফাইল কী?*

একটি অনন্য উপায়ে এটি ব্যাখ্যা করে একটি সুন্দর গল্প শেয়ার করেছি।

কল্পনা করুন যে আমাদের শরীর একটি ছোট শহর।

এই শহরের সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টিকারী হল - *কোলেস্টেরল*

তার কিছু সঙ্গীও আছে।

অপরাধে তার প্রধান অংশীদার হল - *ট্রাইগ্লিসারাইড*

তাদের কাজ হল রাস্তায় ঘোরাঘুরি করা, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা এবং রাস্তা অবরোধ করা।

*হৃদয়* এই শহরের কেন্দ্রস্থল।

সব রাস্তা হৃদয়ের দিকে নিয়ে যায়।

যখন এই সমস্যা সৃষ্টিকারীরা বাড়তে শুরু করে, তখন আপনি কল্পনা করতে পারেন কী ঘটে।

তারা হৃদয়ের কাজকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করে।

কিন্তু আমাদের দেহ-শহরেও একটি পুলিশ বাহিনী মোতায়েন রয়েছে - *এইচডিএল* (উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন - ভালো পুলিশ)

ভালো পুলিশ এই সমস্যা সৃষ্টিকারীদের ধরে জেলে রাখে *(লিভার)*।

তারপর লিভার তাদের শরীর থেকে বের করে দেয় - আমাদের ড্রেনেজ সিস্টেমের মাধ্যমে।

কিন্তু
একজন খারাপ পুলিশও আছে - *LDL* যে ক্ষমতার জন্য লোভী।

LDL এই দুষ্কৃতীদের জেল থেকে বের করে রাস্তায় ফিরিয়ে আনে।

যখন ভালো পুলিশ *HDL* পড়ে যায়, তখন পুরো শহরটা স্তব্ধ হয়ে যায়।

এমন শহরে কে থাকতে চাইবে?

তুমি কি এই দুষ্কৃতীদের কমাতে এবং ভালো পুলিশের সংখ্যা বাড়াতে চাও?

*হাঁটা* শুরু করো!

প্রতিটি পদক্ষেপের সাথে *HDL* বাড়বে, এবং *কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড* এবং *LDL* এর মতো দুষ্কৃতীরা কমবে।

তোমার শরীর (শহর) আবার প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে।

তোমার হৃদয় - শহরের কেন্দ্র - দুষ্কৃতীদের *(হার্ট ব্লক)* থেকে সুরক্ষিত থাকবে।

আর যখন হৃদয় সুস্থ থাকবে, তখন তুমিও সুস্থ থাকবে।

তাই যখনই সুযোগ পাবে - হাঁটা শুরু করো!

*সুস্থ থাকুন...*
এবং *আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি*
*এই প্রবন্ধটি আপনাকে HDL (ভালো কোলেস্টেরল) বৃদ্ধি এবং LDL (খারাপ কোলেস্টেরল) হ্রাস করার সর্বোত্তম উপায় সম্পর্কে বলবে
অর্থাৎ হাঁটা।*

প্রতিটি পদক্ষেপ HDL বৃদ্ধি করে। তাই – *আসুন, এগিয়ে যান এবং চলতে থাকুন।*

এই জিনিসগুলি কমিয়ে দিন:-

১. লবণ
২. চিনি
৩. ব্লিচ করা রিফাইন্ড ময়দা
৪. দুগ্ধজাত দ্রব্য
৫. প্রক্রিয়াজাত খাবার

*প্রতিদিন এই জিনিসগুলি খান:-*

১. শাকসবজি
২. ডাল
৩. মটরশুটি
৪. বাদাম
৫. ঠান্ডা চাপযুক্ত তেল
৬. ফল

*তিনটি জিনিস ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করুন:*

১. আপনার বয়স
২. আপনার অতীত
৩. আপনার অভিযোগ

*চারটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস গ্রহণ করুন:*

১. আপনার পরিবার
২. আপনার বন্ধুবান্ধব
৩. ইতিবাচক চিন্তাভাবনা
৪. পরিষ্কার এবং স্বাগতপূর্ণ বাড়ি

*তিনটি মৌলিক জিনিস গ্রহণ করুন:*

১. সর্বদা হাসুন
২. আপনার নিজস্ব গতিতে নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ করুন
৩. আপনার ওজন পরীক্ষা করুন এবং নিয়ন্ত্রণ করুন

*ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ জীবনযাত্রার অভ্যাস আপনার গ্রহণ করা উচিত:*

১. জল পান করার জন্য তৃষ্ণার্ত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না।

২. বিশ্রাম নেওয়ার জন্য ক্লান্ত না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না।

৩. চিকিৎসা পরীক্ষার জন্য অসুস্থ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবেন না।

৪. অলৌকিক ঘটনার জন্য অপেক্ষা করো না, সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা রাখুন।

৫. নিজের উপর কখনো বিশ্বাস হারাবেন না।

৬. ইতিবাচক থাকুন এবং সর্বদা একটি ভালো আগামীর আশা করুন।


# # আপনার ও পরিবার-পরিজনের, স্বাস্থ্য বিষয়ক সকল প্রকার সেবা দিতে আমরা বদ্ধ পরিকর।
কৃতজ্ঞতায়
"ফ্যামিলি কেয়ার মেডিকেল সেন্টার "
মেইন রোড জমিদারহাট বাজার, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী।
01316503030
01613699092

শিক্ষনীয় হচ্ছে- যে কোন ব্যথার ঔষধ খাবার আগে কমপক্ষে একটা CBC (platelet count নরমাল কিনা দেখার জন্য), S. bilirubin & SGPT...
22/08/2025

শিক্ষনীয় হচ্ছে- যে কোন ব্যথার ঔষধ খাবার আগে কমপক্ষে একটা CBC (platelet count নরমাল কিনা দেখার জন্য), S. bilirubin & SGPT (লিভার ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য), S. creatinine (কিডনি ঠিক আছে কিনা দেখার জন্য) ECG (হার্টে কোন সমস্যা আছে কিনা দেখার জন্য) করা উচিত। রোগী গরীব কিংবা ধনী এসব দেখার সুযোগ নেই।

ডাক্তাররা কেন টেস্ট করেন? কারনে না অকারনে? নাকি কমিশনের জন্য?। প্রথমে 2 টি ঘটনা বলি...
১। একবার 2 দিনের জ্বর নিয়ে ৩০ বছর বয়সী একজন রোগী আমাকে দেখালেন। আমি দেখার পর মনে হল ভাইরাল ফেভার। রোগীর প্রেসার কম আর খেতে পারছে না তাই রুটিন টেস্ট দিয়ে ভর্তি করলাম। ভর্তি হবার 2 ঘন্টা পর (তখনও রিপোর্ট আসে নাই) রোগী হঠাত খারাপ হয়ে গেল। রোগী খুবই ছটপট শুরু করল, প্রেসার 200/120, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে, রোগীকে আইসিইউতে নেয়া হল, কিছুক্ষণ পর (৩০ মিনিট এর মধ্যে) রোগী মারা গেল। ওই সময় আমি আর আমার একজন সিনিয়র স্যার সেখানে উপস্থিত ছিলাম। রোগী মারা যাবার পর রিপোর্ট আসল, আমরা দেখলাম platelet count 30000.

রোগীর লোকের কাছে আবারো ইতিহাস নেয়া হল। রোগীর লোক বলল গতকাল অনেক জ্বর ও গায়ে ব্যথা ছিল, গ্রামের ফার্মেসীতে গিয়ে ঔষধ চেয়েছি, diclofen ট্যাবলেট দিয়েছিল। শরীরে platelet count কম থাকলে যে কোন সময় রক্তক্ষরন শুরু হতে পারে। আবার ব্যথার ঔষধগুলো শরীরে রক্তক্ষরনের ঝুঁকি বাড়ায়। এই রোগীর platelet count কম ছিল, তার উপর diclofen খেয়ে ব্রেনে রক্তক্ষরন হয়ে রোগী মারা গেছে।

২। ৩/৪ দিন আগে একজন ডায়াবেটিসের রোগী জ্বর নিয়ে আমাকে দেখালেন, আমার মনে হল তার প্রসাবে ইনফেকশন, আমি প্রসাবের পরীক্ষা দিলাম, কিডনীর টেস্ট আগে করা ছিল, নরমাল ছিল তাই আর করালাম না। রোগী বাসা গেলো। ২ দিন পর রোগী হাস্পাতালে ভর্তি হল, রোগীর তেমন কোন উন্নতি নেই, C/S দেখার পর এ্যান্টবায়োটিক পরিবর্তন করবো, ভাবলাম কিডনী কেমন আছে দেখি (আগের রিপোর্ট খুজে পেলাম না, তাই কিডনীর পরীক্ষাটা করতে দিলাম)। রিপোর্ট আসার পর আমার কোনভাবেই সঠিক মনে হয় নাই, কারন S. creatinine 12 mg/dl ছিল, ল্যাবে বললাম রিপিট কর, রিপোর্ট একই আসল। S. electrolyes করে দেখলাম hyperkalaemia আছে। রোগীর গতকাল ডায়ালাইসিস করা হয়েছে।

তাহলে এসব টেস্ট কি অকারনে করা হয়েছিল???শিক্ষনীয় হচ্ছে-ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসারের রোগীর মাঝে মাঝে (অন্তত ৬ মাসে ১ বার) এবং যে কোন acute illness এ ভাইটাল অর্গানগুলো চেক করা উচিত। (এই রোগীকে প্রথমেই কিডনীর পরীক্ষা দিলে, রোগী বলত সামান্য জর নিয়ে এলাম আর ডাক্তার এত গুলো পরিক্ষা অকারনে দিল, আর রোগী যখন খারাপ হয়ে গেল তখন রোগির লোকের ভাষ্য-আপনি আগে কেন কিডনী টেস্ট করালেন না)।

এবার আসি পরীক্ষা-নীরিক্ষায়। কোন পরীক্ষা কেন করা হয়??
CBC করে আমরা অনেকগুলো তথ্য পাই, যেমন-শরীরে রক্তের পরিমান কেমন, শরীরে কোন ইনফেকশন আছে কিনা, ব্লাড ক্যন্সার আছে কিনা এবং platelet count কেমন, যা কমে গেলে শরীর থেকে রক্ত ক্ষরন হতে পারে। যে কোন রোগির এই টেস্ট না করে তার শরীরের সার্বিক অবস্থা বুঝা সম্ভব না।

RBS এই পরীক্ষা দিয়ে কারো ডায়াবেটিস আছে কিনা তা স্ক্রেনিং করি। ১৮ বছর পর এই পরীক্ষা বছরে অন্তত একবার করা উচিত, তবে যাদের বাবা-মায়ের ডায়াবেটিস আছে আর যাদের ওজন বেশি তাদের বছরে অন্তত ২ বার (৬ মাস পর পর) করা উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস untreated or uncontrolled থাকে তবে তার কিডনী নষ্ট হয়ে যেতে পারে, হারট এ্যাটাক, ষ্ট্রোক, অন্ধত্ত সহ আরো অনেক জটিল রোগ হতে পারে।

S. creatinine এই টেস্ট দিয়ে আমাদের কিডনী ঠিক আছে কিনা দেখা হয়। কিডনী রোগ যত তারাতারি ধরা পরবে তত ভালো হবার সম্ভবনা বেশি। যাদের ডায়াবেটিস/হাইপ্রেসার আছে তাদের কিডনী নষ্ট হবার সম্ভবনা অনেক বেশি। তাছাড়া যে কোন ধরনের ব্যথার ঔষধ , কিছু প্রেসারের ঔষধ, কিছু ডায়াবেটিসের ঔষধ, বাত রোগের ঔষধ, ক্যান্সারের ঔষধ দেয়া না দেয়া, কি ডোজে দিতে হবে তা নির্ভর করে S. creatinine এর উপর। বছরে অন্তত একবার S. creatinine করা উচিত।

Urine R/E এটি খুবই সাধারন একটি পরীক্ষা কিন্তু খুবই ইনফরমেটিভ, এটি দিয়ে প্রসাবে ইনফেকশন আছে কিনা, কিডনীতে কোন সমস্যা আছে কি না, কিডনীতে কোন পাথর আছে কিনা, ডায়াবেটিস আছে কিনা ইত্যাদি জানা যায়। এছাড়াও কারো কিডনীতে সমস্যা কেবল শুরু হয়েছে কিনা (যা চিকিতসায় ভালো করা সম্ভব) তাও বোঝা যায় (প্রসাব দিয়ে যদি protein যায় তবে বুঝতে হবে কিডনীতে সমস্যা শুরু হয়েছে)।

ECG গত সপ্তাহে একজন ডায়াবেটিস রোগী দেখেছিলাম, যিনি ঔষধ খাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিলেন, ভেবেছিলেন ঔষধ খাবার আর দরকার নেই, তার ডায়াবেটিসের পরীক্ষা, কিডনীর পরীক্ষা আর ECG করতে দিলাম, ECG তে Recent anterior MI আসল, ইকো করার পর Ischaemic cardiomyopathy আসল। ডায়াবেটিস ও হাইপ্রেসারের রোগীর বছরে অন্তত একবার এবং বুকে যে কোন সমস্যা হলে ECG করা উচিত। কারন Heart attack বয়স্ক এবং ডায়াবেটিসের রোগীর বুকে কোন ব্যাথা ছাড়াই হতে পারে।

আমার নন-মেডিকেল বন্ধুদের বলছি কেউ যদি এসব টেস্ট (CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG) করেন, তাহলে ভাববেন না আর জীবনেও এসব করা লাগবে না, আপনি যদি আজ সব টেস্ট করেন আর কালকেই যদি আপনার বুকে ব্যাথা হয় তবে আবারো ECG করতে হবে। দয়া করে ভুল বুঝবেন না। ডাক্তার যে টেস্ট করতে দেন তা আপনার জন্যই, আপনার চিকিতসার জন্যই।

আমি আমার ছাত্র-ছাত্রীদের বলছি, তোমরা কোন রোগীকে চিকিতসা দেবার আগে সবসময় চেষ্টা করবে রুটিন পরীক্ষাগুলো করাতে, কারন একটা জিনিস মনে রাখবে, মেডিকেল সাইন্সে হিরো কখনই তুমি হতে পারবেনা, কিন্তু তোমার এক ভুলে তুমি জিরো হয়ে যাবে। রোগী গরীব বা ধনী সবাইকে আইডিয়াল এপ্রোচ করবে, যে টেস্ট লাগবে তা রোগীকে করতে বলবে, রোগি যদি করতে না চায় তবে নোট লিখে রাখবে এবং চিকিতসা দিবে; রোগী ভালো না হলে তোমাকে বেশি চার্জ করবে না, কারন চিকিতসার জন্য দরকা্রি পরিক্ষাতো তারা করান নাই। কিন্তু তুমি যদি পরীক্ষা না করাতে দাও আর রোগীর উন্নতি না হয় বা ঔষধের কোন সাইড ইফেক্ট হয় তবে তোমার ঘাড় ধরে বলবে আপনি কেন পরীক্ষা না করিয়ে চিকিতসা দিলেন??

সবার জন্য বলছি আপনি আপনার টিভি, ফ্রিজ, বাইক, গাড়ি মাঝে মাঝে চেক করেন, সার্ভিসিং করেন, নিজের শরীরটার বছরে ১ বার সার্ভিসিং করেন, বছরে ১ বার CBC, RBS, S. creatinine, Urine R/E, ECG, Fasting lipid profiles করে একজন ফিজ়িশিয়ানকে দেখান। এসবের জন্য ২০০০-২৫০০ টাকার বেশি খরচ হবে না। নিজের জন্য বছরে অন্তত এই টাকাটা খরচ করুন, তাহলে ভবিষ্যতে অনেক ভালো থাকবেন।.............................................
ডাঃ রতীন্দ্র নাথ মণ্ডল
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
রংপুর স্পেশালাইজড হাসপাতাল।
প্রতিষ্ঠাতা- ডাক্তারখানা।
Collected
pic for attention

Address

Zamiderhat , Begumgonj

3820

Telephone

+8801613699092

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ফ্যামিলী কেয়ার মেডিকেল সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to ফ্যামিলী কেয়ার মেডিকেল সেন্টার:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram