Health & Beauty Tips - 1

Health & Beauty Tips - 1 Welcome to our page. We try to give various health & beauty tips in this page. Like our page & stay with us.

সাবধান ! সাবধান ! সাবধান !Seclo (সেকলো) ঔষধ ক্রয়ে সাবধান। গ্যাষ্ট্রকের সমস্যায় অত্যন্ত কার্যকরী ও জনপ্রিয় ঔষধ Seclo (সেক...
27/09/2017

সাবধান ! সাবধান ! সাবধান !

Seclo (সেকলো) ঔষধ ক্রয়ে সাবধান। গ্যাষ্ট্রকের সমস্যায় অত্যন্ত কার্যকরী ও জনপ্রিয় ঔষধ Seclo (সেকলো) কিনতে একটু সচেতন হউন। প্রতিদিন বাংলাদেশে প্রায় লক্ষাধিক Seclo (সেকলো) ক্যাপসুল বিক্রি হয়। কিন্তু এই ক্যাপসুলটির জনপ্রিয়তার সুযোগ নিয়ে একশ্রেনীর কিছু অসাধু লোক অপকর্ম করে যাচ্ছে। তারা গোপনে ঔষধ বহির্ভূত উপাদান দিয়ে বাসাবাড়িতেই তৈরী করছে ঔষধটি এবং সেই ঔষধগুলো ফার্মেসীতে বাজারজাত ও করছে। অার অামাদের সাধারন মানুষরা সেই ঔষধ কিনে সেই ফাঁদে পা দিচ্ছি নিয়মিত। যার ফলে অামরা নিয়মিতই বলে থাকি ঔষধ কাজ করেনা।

শুধু Seclo (সেকলো) ই নয়, অারো অন্যান্য কমন ড্রাগসগুলোও এভাবে বিক্রি হচ্ছে হরহামেসাই। তাই অাসুন এসব ঔষধ কিনতে সাবধান হই।

সবাইকে সচেতন হতে পোষ্টটি সর্বোচ্চ লাইক ও শেয়ার করুন।

14/10/2016

অসাধারণ ১৯ টি টিপস।
-------------
১. পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে
প্রলেপ দিন এ জায়গায়।

২. হাত পায়ের সৌন্দর্য্য অক্ষুন্ন রাখতে
হাতে ওপায়ে আপেলের খোসা ঘষে নিন। এতে হাত
ও পা অনেক বেশী ফর্সা দেখাবে।

৩. হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে
যায়। এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা
লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম হবে।

৪. কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর
খোসায় টিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন।
এতে দাগ চলে গিয়ে কনুই নরম হবে।

৫. মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট করে।
এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের
উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।

৬. লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ থেকে মু্ক্তি
পেতে আলু, লেবু ও শসার রস এক সঙ্গে
মিশিয়ে তাতে আধ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে
যেখানে দাগ পড়েছে সেখানকার ত্বকে লাগান।

৭. চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলা,
শিকাকাই যুক্ত তেল লাগান।

৮. তৈলাক্ত ত্বকে ঘাম জমে মুখ কালো
দেখায়। এক্ষেত্রে ওটমিল ও লেবুর রস একসঙ্গে
মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখবেন আধা ঘন্টা।
আধা ঘন্টা পর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।

৯. যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।

১০. ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে
তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত
করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে।

১১. ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য প্রতিদিন
১৫ গ্রাম করে মৌরি চিবিয়ে খান। খুব কম
সময়ে রক্ত শুদ্ধ হয়ে ত্বক উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

১২. মুখে কোন র্যাশ বের হলে অড়হর ডাল
বাটা পেষ্ট লাগান র্যাশের উপর। কিছুক্ষণ রেখে
ধুয়ে ফেলুন। দাগ থাকবেনা।

১৩. পিঠের কালো ছোপ তুলতে ময়দা ও দুধ এক
সঙ্গে মিশিয়ে পিঠে দশ মিনিট ধরে ঘষবেন।
এটা নিয়মিত করলে পিঠের ছোপ উঠে যায়।

১৪. মুখের তাৎক্ষনিক লাবণ্য আনতে একটা
ভেষজ রুপটান আছে। আধা চা চামুচ লেবুর রস, এক চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ও গলায় লাগান।
পনের মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এটা আপনার মুখকে আদ্র রাখবে।

১৫. টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে
লাগালে রোদে জ্বলা বাব কমে যাবে।

১৬. মুখের বাদামী দাগ উঠাতে পাকা পেঁপে
চটকে মুখে লাগান, পরে ধুয়ে ফেলুন।

১৭. নিঃশ্বাসের দুগন্ধ থেকে মুক্তি পেতে
নিয়মিত দুই কোয়া করে কমলালেবু খান। দুই মাস পর এ সমস্য থাকবেনা।

১৮. সমপরিমান তুলসী পাতার রস ও লেবুর রস
একসঙ্গে মিশিয়ে দুই বেলা নিয়মিত মুখে
লাগান যেকোন দাগ মিলিয়ে যাবে।

১৯. অতিরক্ত শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে মধু,
দুধ ও বেসনের পেষ্ট মুখে লাগান নিয়মিত। এতে
ত্বকের বলিরেখা ও দূর হয়ে যাবে।

ঝরে যাক স্কিন ট্যাগ।-------------- স্কিন ট্যাগ বলতে গেলে প্রায় সবারই রয়েছে। কারও বেশি, কারও কম। ত্বকের তুলনামূলক পুরু অং...
08/06/2016

ঝরে যাক স্কিন ট্যাগ।
--------------
স্কিন ট্যাগ বলতে গেলে প্রায় সবারই রয়েছে। কারও বেশি, কারও কম। ত্বকের তুলনামূলক পুরু অংশে শিরা ও কোলাজেন একীভূত হয়ে তৈরি হয় স্কিন ট্যাগ।

স্কিন ট্যাগ কী? এতে ত্বকের উপর ছোট মাংসল আঁচিলের মতো পিণ্ড বের হয়। গোলাপি, বাদামি বা লালচে রঙের এ মাংসল পিণ্ডগুলোই স্কিন ট্যাগ। এর বৈজ্ঞনিক নাম অ্যাক্রোকোর্ডন।

সাধারণত চোখের পাতা, ঘাড়, কন‍ুইয়ের উপরের অংশে, পিঠ বা বুকে এগুলো হয়। নারী-পুরুষ সবারই স্কিন ট্যাগ হতে পারে। অনেকসময় এক জায়গায় অনেগুলো স্কিন ট্যাগ দেখা দেয়। তবে চিন্তার কিছু নেই। বাড়িতে বসেই বিসদৃশ স্কিন ট্যাগ অপসারণ করা সম্ভব। জেনে রাখুন কিছু সহজ সমাধান -

আপেল সাইডার ভিনেগার – ঘাড়ের স্কিন ট্যাগ ঝর‍াতে আপেল সাইডার ভিনেগার সবচেয়ে ভালো সমাধান। আপেল সাইডার ভিনেগারে কটন বল ভিজিয়ে স্কিন ট্যাগের উপর বুলিয়ে নিন। এভাবে একমাস করুন।
ক্যাস্টর অয়েল- বেকিং পাউডারে সামান্য ক্যাস্টর অয়েল দিয়ে পেস্ট বানান। আঁঠালো পেস্ট হবে। দুই থেকে চার সপ্তাহ স্কিন ট্যাগের উপর লাগান। ধীরে ধীরে সেগুলো মুছে যাবে।

আনারস – দিনে কয়েকবার আনারসের রস ব্যবহার করুন। স্কিন ট্যাগ পুরোপুরি বিলীন হয়ে যাওয়া পর্যন্ত লাগান। তিল বা আঁচিল তুলে ফেলতেও আনারসের রস লাগানো যায়।

পেঁয়োজের রস – পেঁয়াজ কেটে তার উপর এক চিমটি লবণ ছড়িয়ে একটি পাত্রে সারারাত রেখে দিন। পরদিন সকালে কাটা পেঁয়াজের রস করে বোতলে ভরে রাখুন। ১০-১২ দিন প্রতি রাতে স্কিন ট্যাগে লাগান এ মিশ্রণটি।

কলার খোসা – পাকা কলার খোসা ছোট ছোট টুকরো করে তা স্কিন ট্যাগের উপর লাগান। এবার একটি ওয়ান টাইম ব্যান্ডেজ দিয়ে খোসাটি ত্বকের সঙ্গে লাগিয়ে দিন। এভাবে সারারাত রাখুন। ট্যাগ মিলিয়ে যাওয়া পর্যন্ত রোজ এটা করুন।

ট্রি টি অয়েল- স্কিন ট্যাগ রিমুভাল উপকরণের মধ্যে ট্রি টি অয়েল সেরা সলিউশন। একটি কটনবল পানিতে ভিজিয়ে, তাতে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল দিন। এবার চক্রাকারে কটন বলটি স্কিন ট্যাগের উপর ম্যাসাজ করুন। স্কিন ট্যাগ ভ্যানিস করতে এক সপ্তাহ দিনে দু’বার করে ব্যবহার করুন।

23/05/2016

হিটস্ট্রোক হলে নিন এই প্রাথমিক চিকিৎসাগুলো
----------------
রোদের জন্য বাইরে তাকানো যায় না, চোখ ঝলসে যায় যেন। তাপমাত্রা কমছেই না, বরং তার সাথে তাল মিলিয়ে বাড়ছে নানান শারীরিক সমস্যা। জ্বর, ঠান্ডা এসব তো আছেই। কিন্তু অতিরিক্ত তাপমাত্রায় বাইরে কাজ করতে হয় যাদের তাদের সমস্যা হতে পারে আরও মারাত্মক। হিটস্ট্রোক তার মধ্যে একটি। কেন হয়? প্রচন্ড গরমের সাথে শরীর খাপ খাওয়াতে নিঃসরণ করে ঘাম। শরীরের একটি নিজস্ব সিস্টেম রয়েছে এজন্য। কিন্তু গরম মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে গেলে আর সেই অনুযায়ী শরীরে পানি না পেলে পর্যাপ্ত ঘাম নিঃসরণ করতে পারে না। তখন শরীর ঘাম ছাড়া বন্ধ করে দেয় নিজেকে ঠান্ডা রাখতে। এই অবস্থায় শরীরের তাপমাত্রা যদি ১০৫ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা ৪০ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত বেড়ে যায় তখন হিটস্ট্রোক হতে পারে। এই স্ট্রোক খুবই মারাত্মক, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে এর কারণে। লক্ষণ ১। প্রথম লক্ষণ হতে পারে হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়া। ২। মৃদু মাথা ব্যাথা হতে পারে ৩। মাথা ঘোরাতে পারে, সাথে সাথে ব্যাথাও করতে পারে ৪। ঘাম হওয়া বন্ধ হয়ে যাবে ৫। ত্বক শুষ্ক, গরম এবং লালচে হওয়া ৬। পেশীতে দূর্বলতা অনুভব করা ৭। বমি বমি ভাব হওয়া বা বমি হওয়া ৮। হৃতস্পন্দনের গতি পরিবর্তন হওয়া, বেড়াও যেতে পারে আবার কমতে পারে। ৯। আচরণে পরিবর্তন হতে পারে। যেমন- তোতলানো, কিছু বুঝতে না পারা, বিভ্রান্তি। ১০। শ্বাস-প্রশ্বাসের পরিবর্তন। প্রাথমিক চিকিৎসা- কারও হিটস্ট্রোক হয়েছে বুঝতে পারলে অবশ্যই তাকে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু যতক্ষণে এম্বুলেন্স আসবে বা আপনি গাড়ির ব্যবস্থা করবেন, ততোক্ষণে সমস্যা আরও গুরুত্বর হতে পারে। তাই কিছু প্রাথমিক চিকিৎসার কথা জেনে নিন। ১। শরীরের তাপমাত্রা কমানোর চেষ্টা করুন। ঠান্ডা আবহাওয়ায় নিয়ে যান। ২। রোগীকে ফ্যানের নিচে শুইয়ে দিন। ভাল হয় কোন এসি রুমে নিতে পারলে। ৩। রোগীর শরীর স্পঞ্জ করে দিন, এতে বাড়তি তাপ নিয়ন্ত্রণে আসবে। ৪। আইসপ্যাক দিন বগলের নিচে, হাটুর নিচে, গলায়, ঘাড়ে। কারণ এসব জায়গায় রক্ত নালী ত্বকের বেশী কাছে থাকে। ৫। ঠান্ডা পানিতে গোসল করানো গেলে সবচেয়ে ভাল হয়। পানিতে বরফ দিতে পারেন। রোগীর শরীরের উচ্চতাপ বের না হলে তার মৃত্যুও হতে পারে। স্ট্রোকের রোগী অনেক সময়ই দেখতে আপাত সুস্থ লাগে, বোঝা যায় না যে তিনি স্ট্রোক করেছেন। লক্ষণগুলো তাই মিলিয়ে দেখুন। সন্দেহ হলেই ঝুঁকি নেবেন না, প্রাথমিক চিকিৎসা দিন এবং ডাক্তারের শরণাপন্ন হোন।

21/04/2016

MPH কি, কখন, কেন, কিভাবে, কোথায়?
----------------
লেখকঃ ডাঃ মোঃ মারুফুর রহমান
MPH: Masters in Public Health, প্রথমেই দেখে নেয়া যাক এই ডিগ্রী সম্পর্কে বাংলাদেশের বাজারে প্রচলিত মিথগুলোঃ
১) এই ডিগ্রি করতে কস্ট কম, অল্প সময়ে ভালো টাকা কামাই করা যায়।
২) এই ডিগ্রি করলে চোখ বন্ধ করে বিদেশ চলে যাওয়া যায়।
৩) এই ডিগ্রি করলে icddr,b তে চাকরি পাওয়া যায়।
৪) এই ডিগ্রি করলে সরকারী প্রজেক্টের কাড়ি কাড়ি টাকা ভোগ করা যায়।
৫) এই ডিগ্রী কম মেধাবী, ফাকিবাজ স্টুডেন্ট করা করে।
৬) এই ডিগ্রীর দেশে কোন দাম নাই, বিদেশে কিছু দাম থাকতে পারে।
৭) এই ডিগ্রি সরকারি মেডিকেলের ছেলেপিলের করার দরকার নাই, এগুলো করবে বেসরকারি মেডিকেলের ছেলেমেয়েরা
৮) ডাক্তার হয়ে এই ডিগ্রি করার কোন মানে নাই। এটা তো নার্স, ফিজিওথেরাপিস্ট, সোশাল সায়েন্সের লোকজনও করতে পারে, ডাক্তার হয়ে এই ডিগ্রি করা মেধার অপমান।
৯) MPH মানে কমিউনিটি মেডিসিন, মানুষের পায়খানা, ল্যাট্রিন ঘাটাঘাটি করা।
MPH কিঃ
এটি স্নাতোকোত্তর একটি ডিগ্রী যা প্রতিটি মানুষের স্বাস্থ্যগত সমস্যাকে আলাদাভাবে চিন্তা না করে সামগ্রিকভাবে চিন্তা করে সমাধানের পথ খুজে বের করে সবার জন্য। এই ডিগ্রীর মেয়াদ প্রতিষ্ঠান এবং কারিকুলাম ভেদে ১, দেড় বা ২ বছর পর্যন্ত হতে পারে।
MPH কেন, কাদের জন্যঃ
এই ডিগ্রীটা শুধু ডাক্তার নয়, নার্স, উকিল, ফিজিওথেরাপিস্ট, সোশাল সায়েন্স প্রফেশনাল ইত্যাদি বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ডের লোকজন করতে পারে।
ডিগ্রিটা কাদের জন্য এটা নিয়ে একটা সরল ব্যখ্যা আছে। এমবিবিএস চলাকালীন সময়ে অথবা পাশ করার সাথে সাথে প্রথমে চিন্তা করে নিতে হবে আপনি ক্লিনিক্যাল লাইনে ক্যারিয়ার করবেন (অর্থাৎ “ডাক্তারি” ছোট ডাক্তার থেকে বড় প্রফেসর পর্যন্ত) কিনা নাকি নন ক্লিনিক্যাল (যেকোন বেসিক সাবজেক্ট) লাইনে ক্যারিয়ার করবেন। যদি উত্তর ক্লিনিক্যাল হয় সেক্ষেত্রে আরেকটি প্রশ্ন, আপনি কি শুধু সাধারন ফিজিশিয়ান হবেন নাকি মাঝে মাঝে টুকটাক “গবেষনা” ধর্মী কাজ করবেন এই যেমন ধরুন এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্ট এর এই যুগে কোন এন্টিবায়োটিক কম্বিনেশন আপনার এলাকায় পেশেন্টদের নিউমোনিয়ার জন্য ভালো কাজ করে ইত্যাদি। এখানে উল্লেখ্য এফসিপিএস, এমডি, এমএস যেকোন ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার শেষ পর্যায়ে আপনাকে রিসার্চ পেপার লিখতে হবে, সেটা দায়সারা এবং জীবনে একবারের মত করবেন নাকি ভালোভাবে এবং বার বার নিজ ইচ্ছায় করবেন? উত্তর যদি হয়, আপনি একজন ক্লিনিক্যাল রিসার্চার হতে চান তাহলে আপনি এই ডিগ্রিটা করে রাখতে পারেন অন্য যে কারো চেয়ে ভালোভাবে ইন্ডিভিজুয়াল এবং কমিউনিটি দুই লেভেলেই ট্রিটমেন্ট ও প্রিভেনশন নিয়ে কাজ করার জন্য।
এবার ধরে নিচ্ছি আপনি নন ক্লিনিক্যাল সাবজেক্টে ক্যারিয়ার করতে চান। সেক্ষেত্রে কোন সাবজেক্টে ক্যারিয়ার করতে চান সেটা ঠিক করুন এবং সে পথে দেশে বা বিদেশে পোস্ট গ্রাজুয়েশন এর স্টেপগুলো জেনে নিন। ধরুন আপনি পাবলিক হেলথে ক্যারিয়ার করতে চান না, অন্য কোন সাবজেক্টে রিসার্চ বেজড কাজ করতে চান, তাহলে এমপিএইচ করার গুরুত্ব আছে কিনা। হ্যা আছে, আপনি যদি দেশে বাইরে যেতে চান সেক্ষেত্রে সবার প্রথমেই রিসার্চ পেপার এবং রিসার্চ রিলেটেড কাজে এক্সপেরিয়েন্স দেখা হয়। আর পাবলিক হেলথ যেহেতু বারোয়ারী স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে কাজ করে তাই এই বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রী এবং রিসার্চ পেপার আপনার কাংখিত বিষয়ে পিএইচডি অর্জনে সাহায্য করতে পারে।
শেষ গ্রুপটি হচ্ছে, কনফিউজড গ্রুপ, আপনি হয়ত এখনো ঠিক করতে পারছেন না আপনি পাব্লিক হেলথ এ ক্যারিয়ার করবেন নাকি করবেন না। এ বিষয়ে একটু হিন্টস দিচ্ছি, আপনার কি গবেষবা ধর্মী কাজ করতে ভালো লাগে (গবেষনা বলতে শুধু ল্যাবে বসে কেমিকেল ঘাটা গবেষনা নয়, মানুষকে প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেও হতে পারে), আপনার কি সমাজসেবাধর্মী মানসিকতা আছে, অর্থাৎ চিকিৎসা শুধু টাকা অর্জনের জন্য নয়, সবাই মিলে সুস্থ থাকাতে আপনার প্রশান্তি হয়, আপনার কি রোগের উতপত্তি, বিস্তার, সময়ের সাথে বিবর্তন সম্পর্কে জানার ও কাজ করার আগ্রহ আছে? আপনার কি প্রায়ই দেশের হেলথ সিস্টেম এর বিভিন্ন ত্রুটি চোখে পড়ে এবং পরিবর্তন করতে ইচ্ছা করে? আপনার কি হেলথ সিস্টেমে প্রয়োগ করার জন্য নিত্য নতুন আইডিয়া মাথায় আসে? এই প্রশ্নগুলোর কোনটির উত্তর যদি হ্যা হয় তাহলে আপনি পাবলিক হেলথে ক্যারিয়ার এর চিন্তা করতে পারেন।
এইসবগুলো গ্রুপের জন্যেই MPH ডিগ্রীটা প্রয়োজনীয়।
MPH কখন, কোথায়ঃ
প্রথম প্রশ্ন আপনি কি সরকারি চাকরি করতে চান নাকি বেসরকারি। যদি সরকারি চাকরি করতে চান সেক্ষেত্রে পাবলিক হেলথ সেক্টরে কাজ করার জন্য কিংবা কমিউনিটি মেডিসিনে প্রফেসর হবার জন্য বিএমডিসি স্বীকৃত একমাত্র প্রতিষ্ঠান হচ্ছে NIPSOM, সরকারি এই প্রতিষ্ঠানে ইন্টার্নী শেষ হবার ১ বছর পর এমডি/এমএস পরীক্ষার মত এডমিশন পরীক্ষা দিয়ে চান্স পেতে হয়। নিপসমে কোর্সের মেয়াদ ২ বছর, পূর্ণকালীন, অর্থাত সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত সপ্তাহে নূন্যতম ৫ দিন। এছাড়াও BSMMU, BDHS এই দুটি প্রতিষ্ঠানেও MPH করা যায়, কারিকুলাম নিপসমের মতই, ভর্তি পদ্ধতিও একই। খরচ নিপসমের চেয়ে একোটু বেশি।
এর বাইরে অন্য কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের এমপিএইচ বিএমডিসি স্বীকৃত না। এই মানদন্ডে সব বেসকারি প্রতিষ্ঠানের এমপিএইচ ডিগ্রী একই কাতারে ফেলা যায়, তবে ব্র্যাক-জেমস পি গ্র্যান্ট স্কুল অফ পাবলিক হেলথ এর MPH বাকি সবগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য এর মানের কারনে। তবে এখানে খরচ অনেক বেশি, ভাগ্য ভালো থাকলে স্কলারশিপ পাওয়া যেতে পারে, সপ্তাহে ৫ দিন সকাল বিকাল ক্লাস। এছাড়া AIUB, NSU, IUB, State University বেশ ভালো মানের
ব্রাক বাদে বাকি সব প্রতিষ্ঠানে কারিকুলাম প্রায় একই, সপ্তাহে ১ দিন বা দু-দিন ক্লাস নিয়ে দেড় বছর বা ১ বছরে কোর্স শেষ করা যায়। যারা চাকরির পাশাপাশি এই ডিগ্রী করতে চান তাদের জন্য এই ব্যবস্থাটাই ভালো। খরচ দেড় লাখ থেকে ২ লাখ টাকার মত। যদি ডিগ্রীটা করে ফেলার ইচ্ছা থাকে তাহলে ইন্টার্নীর পরপরেই করে ফেলাটাই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ (যদি সময় পাওয়া যায় এবং শরীরে কুলায়), পরবর্তীতে যেকোন সময়েই করা যেতে পারে তবে মাথা চালু থাকতে থাকতে করে ফেলাই মনে হয় ভালো!
চাকরি ক্ষেত্রঃ
-সরকারিভাবে এডমিনিস্ট্রেটিভ, পাবলিক হেলথ, কমিউনিটি মেডিসিন ইত্যাদি সেক্টরে কাজ করা যায়
– বেসরকারিভাবে icddrb, BRAC, USAID, UNICEF, UN, UChigao, OGSB, Damien foundation, CIPRB, ORBIS, Water Aid, ORBIS, Save the Children ইত্যাদি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠন থেকে শুরু করে দেশি বিদেশি অজস্র NGO, রিসার্চ সেন্টারে কাজ করার অনেক সুযোগ আছে।
– দেশের বাইরে কিংবা দেশে একাডেমিক লাইনে যেমন কমিউনিটি মেডিসিনের শিক্ষক বা একাডেমিক রিসার্চার বা রিসার্চ এসিস্টেন্ট হিসেবে কাজ করা যায়।
– হসপিটাল এডমিনিস্ট্রেটর, ডিরেক্টর, ম্যানেজার, ইত্যাদি এডমিনিস্ট্রেটিভ চাকরি
– দাতা সস্থার অর্থে পরিচালিত বিভিন্ন সরকারি বেসকারি প্রজেক্টে কন্ট্রাক্ট ভিত্তিতে নিয়োগ
– রিসার্চ সায়েন্টিস্ট
– এপিডেমিওলজিস্ট, হেলথ রিসোর্স প্ল্যানিং, হেলথ ইকনমিস্ট ইত্যাদি
FAQ (Frequently Asked Question)
* নিপসম ছাড়া তো অন্য কোন এমপিএইচ বাংলাদেশে রিকগ্নাইজড না তাহলে এটা করে কি দেশে চাকরি পাওয়া যাবে?
– হ্যা যাবে, সরকারি চাকরিতে এটা কাজে লাগবে না তবে এই ডিগ্রি করার পর কেউ যদি PhD অর্জন করে সেটার রিকগ্নিশন পাওয়া যাবে। আর বেসকারি যেকোন প্রতিষ্ঠানেই এই ডিগ্রীকে রিকগনিশন দেবে বিনা বাক্যব্যায়ে।
* বাংলাদেশের MPH কি বিদেশে স্বীকৃত?
– নিপসম, ব্র্যাক তো বটেই বাংলাদেশের যেকোন প্রতিষ্ঠান থেকেই আপনি এমপিএইচ ডিগ্রী করে PhD এর জন্য এপ্লাই করতে পারেন যেকোন দেশে। আপনার যোগ্যতা,অভিজ্ঞতা, পাবলিকেশন, জার্নাল, ক্ষেত্রে বিশেষে IELTS, GRE, ইত্যাদি বিবেচনা করে আপনাকে স্কলারশিপসহ বা ছাড়া এডমিশন নিয়ে নেবে পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই।
* বাংলাদেশ থেকে এমপিএইচ করে কি প্রাইভেট মেডিকেলে প্রফেসর হওয়া যায়?
– হ্যা যায়। প্রমোশনের অন্যান্য ধাপগুলো পার করে এসে আপনার যোগ্যতা অনুসারে প্রফেসর হতে পারবেন।
* ক্লিনিক্যাল এর চেয়ে কি এই লাইনে ক্যারিয়ার করা সহজ?
– উত্তর হ্যা এবং না! কোন কিছুই সহজ নয় যদি আপনার সেটা ভালো না লাগে। ভালো লাগলে কোয়ান্ট ফিজিক্সও সহজ, ক্লিনিক্যাল ক্যারিয়ার ও সহজ, বেসিক সাবজেক্টের ক্যারিয়ার ও সহজ। আর ভালো না লাগলে সবই কঠিন। তাই যারা “সহজ” মনে করে এই লাইনে আসতে চান তাদের এখনই বলব থামুন! আপনার জন্য MPH নয়। আপনি এখানে তলানীতে পড়ে থেকে আরো হতাশ হবে যদি ভালো না লাগে। একই ভাবে যারা “শর্টকাট” মনে করে এই লাইনে আসতে চান তাদেরও বলছি, ক্যারিয়ারে কোন শর্টকাট নেই। অভিজ্ঞতা, পরিশ্রম,পড়াশূনা, কাজ, দক্ষতা, প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ন, এর জন্য সময় দিতেই হবে আপনাকে।
* এই লাইনে কি ক্লিনিক্যালের চেয়ে দ্রুত এবং বেশি অর্থ উপার্জন করা যায়?!
– উত্তর আগের মতই, যদি আপনার যোগ্যতা থাকে আপনি ক্লিনিক্যাল সেক্টরেও অনেক অনেক বেশি উপরে উঠতে পারবেন।
* কোথায় MPH করব?
– এর উত্তর আগেই দিয়েছি। ভবিষ্যত পরিকল্পনা, সময়, চাকরির ধরন, আর্থিক অবস্থা এই সব কিছু বিবেচনা করে ইউনিভার্সিটি নির্বাচন করুন। আমি আমার সুবিধার্থে কোর্স শুরু করেছি AIUB তে। AIUB সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়েও নতুন সেশনের ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে, যারা চিন্তা করছেন তারা ভর্তি হয়ে যেতে পারেন নিজের পছন্দমত যায়গায়।
* MPH এর পড়া কি কমিউনিটি মেডিসিন এর মত?
– পাবলিক হেলথ এর একটি অংশ হল কমিউনিটি মেডিসিন, এর বাইরেও এখানে অংক আছে, পরিসংখ্যান আছে, এপিডেমিওলজি আছে, রিপ্রোডাক্টিভ হেলথ আছে, রিসার্চ মেথডলজি আছে, পড়াটা পুরোপুরি ভিন্ন মাত্রার এবং অবশ্যই মুখস্থ নির্ভর না, এখানে পাবলিক হেলথ এর সংখ্যা গড়্গড় করে মুখস্ত বলার কোন বাধ্যবাধকতা নেই!

31/03/2016

ইবোলা এখন আর মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি নয়। ইবোলা এখন আর ‘স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ হুমকি নয়’ এবং এ ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকিও এখন কম বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এর অর্থ পশ্চিম আফ্রিকার যে দেশগুলোতে ইবোলা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল সেগুলো ছাড়া বিশ্বের অন্যান্য দেশের গণস্বাস্থ্যের জন্য ভাইরাসটি এখন মারাত্মক হুমকি নয়। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ সিয়েরা লিওন, লাইবেরিয়া ও গিনিতে ইবোলা ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল। ১৩ মার্চ পর্যন্ত ইবোলায় আক্রান্ত হয়ে ১১ হাজার ৩১৬ জনের মৃত্যু হয়। বর্তমানে গিনিতে ১২ জন ইবোলা আক্রান্ত রোগী আছে। তাদের মধ্যে ১৭ মার্চ সর্বশেষ ব্যক্তির আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। তবে গত কয়েকমাসে সিয়েরা লিওন ও লাইবেরিয়ায় একজনও ইবোলায় আক্রান্ত হয়নি। যদিও তিন দেশকেই ইবোলার বিষয়ে সজাগ থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ডব্লিউএইচও-র পক্ষ থেকে বলা হয়, স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমে গেলেও ইবোলার টিকা আবিষ্কারের কাজ অবশ্যই অব্যাহত থাকবে। এছাড়া, সুস্থ হয়ে উঠলেও যাদের শরীরে এখনও ইবোলার ভাইরাস সুপ্ত অবস্থায় রয়ে গেছে তাদেরও নজরদারিতে রাখতে হবে। তবে গিনি, লাইবেরিয়া ও সিয়েরা লিওনে ভ্রমণ ও বাণিজ্য বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়া উচিত এবং এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংস্থাটি।

07/03/2016

শরীরে ঘাম কমানোর ৫টি সেরা উপায়
ব্যায়াম করতে গেলে যেই সমস্যাটা কম-বেশী
সবাইকেই পোহাতে হয় সেটি হল শরীরের
অতিরিক্ত ঘাম হওয়া। সেই ঘাম কমানোর কিছু সহজ
পদ্ধতি থাকছে এইখানে।
আমাদের দেশের আবহাওয়া এমন যে আমাদের
সবসময় ব্যায়াম করতে গেলে অনেক ঘাম
হওয়াটাই ভীষণ স্বাভাবিক। তবে খুব বেশি ঘাম
হওয়াও অনেক ক্ষেত্রে অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরি
করে ফেলে। তাই এখানে জেনে নিন ঘাম
কমানোর সবচেয়ে সহজ ৫টি উপায়।
ঢিলে-ঢালা সুতির কাপড় পরুনঃ যেহেতু ব্যায়াম করার
সময় আপনার শরীরের অনেক শক্তি ব্যয় হবে,
যার কারণে আপনি অনেক ঘেমে যাবেন। তবে
এই ঘামের পরিমাণ অনেক বেশি হবে যদি আপনি
সিন্থেটিক জাতীয় কাপড় পরেন। তাই চেষ্টা করুন
ঢিলা সুতির কাপড় পরতে। তাতে করে আপনার ঘাম
কম হবে।
গরম পানিতে গোসল করা থেকে বিরত থাকুনঃ
গরম পানি দিয়ে গোসল করলে আপনার
শরীরের ভিতরের তাপমাত্রা বেড়ে যাবে, যার
কারণে আপনি আরও বেশি ঘেমে যাবেন। তাই
চেষ্টা করুন ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে।
গরম পানীয় পান করা কমিয়ে দিনঃ যারা চা-কফি ছাড়া
মোটেও চলতে পারেন না, তাঁরা দৈনিক চা বা কফি
খাওয়ার মাত্রা কমিয়ে দিন। যদি সম্ভব হয়, তবে
একেবারে বন্ধ করে দিন। আপনার শরীরে ঘাম
হওয়া কমে যাবে।
বেশি করে তাজা ফল-মূল ও শাকসবজি খানঃ এমন
ধরণের ফল ও সবজি নিজের রোজকার খাবারের
তালিকায় রাখুন যেগুলো দিয়ে আপনার শরীরের
পানির চাহিদা কিছুটা হলেও মেটে। আরও জানিয়ে রাখা
ভালো, অনেক ফল ও শাক সবজিতে রয়েছে
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, যা শরীরের হাম কমিয়ে
দেয়।
যোগব্যায়াম করুনঃ যোগব্যায়াম করলে আপনার
শরীর ও মন দুই-ই সুস্থ থাকবে, আর তাঁর সাথে
এই দুটোই শান্তও হবে। এর কারণে আপনার ঘাম
হওয়া কমে যাবে।
উপরের সবগুলো টিপ আপনার ঘাম কমাতে বা
ঘামের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করবে।
পরবর্তীতে ব্যায়াম করার সময় এই টিপস গুলো
অবশ্যই মাথায় রাখবেন।

01/03/2016

১৯৮৯ সাল... মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
মাহাথির বিন মোহাম্মদ এর বুকে তীব্র ব্যথা
হলে দ্রুত
তাকে কুয়ালালামপুর জেনারেল
হাসপাতালে ভর্তি করা হলো।
পরীক্ষা করে ধরা পড়লো ধমনিতে চর্বি জমে
ব্লক হয়ে গেছে। এই জন্য এনজিওপ্লাস্টি করতে
হবে, কিন্তু এনজিওপ্লাস্টি করার সুবিধা
মালয়েশিয়াতে তেমন ভাল ছিল না।
ডাক্তাররা তাকে পাশের দেশ সিঙ্গাপুরের
মাউন্ট
এলিজাবেথ হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ
দেন।
কিন্তু মাহাথির মোহাম্মদ বেঁকে বসলেন।
ডাক্তারদের বললেন, "কোন দেশের
রাষ্ট্রপ্রধান যদি অন্য দেশে চিকিৎসা নিতে
যায়, এর
অর্থই হলো তার নিজ দেশের
চিকিৎসা ব্যবস্থা একদমই ভালো না। এটা তার
ব্যর্থতা।
বিদেশে গিয়ে আমি চিকিৎসা করাতে
পারলেও আমার জনগণের তো সে সামর্থ নেই।
আপনারা বলুনকত দিনের ভিতর উন্নত
এনজিওপ্লাস্টির
প্রযুক্তি দেশে আনতে পারবেন?"
ডাক্তাররা অনেকবার তাকে বুঝালেন। কিন্তু
মাহাথিরমোহাম্মদ
তাঁর সিদ্ধান্তে অটল। উপায়ন্তর না দেখে
মালয়েশিয়ার চিকিৎসকরাই করলেন তার হার্ট
বাইপাস সার্জারী। সুস্থ হলেন তিনি।
এই ঘটনার তিন বছর পর... ১৯৯২ সালেই মাহাথির
মোহাম্মদ এর চেষ্টায় স্থাপিত
হয়েছিলো ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউট অফ
মালয়েশিয়া। আরো দুই বার হার্ট এটাক
হয়েছিল তার। প্রতিবারই তিনি চিকিৎসা
নিয়েছিলেন তার নিজের প্রতিষ্ঠিত হার্ট
ইনস্টিটিউটে।
একটা মানুষের ইচ্ছা, আখাংকা, প্রচেস্টা, আর
মনোবলে যদি এত বড় একটা হাসপাতাল নির্মাণ
করা যায় তাহলে আমরা কেন পারিনা? কেন
আমাদের পাশের দেশে দৌড়াতে হয়? কেন
আমাদের এত অর্থের অপচয় হয়?
আমরাও পাড়ি কিন্তু আমাদের বিশ্বাস আজ
তলানিতে পড়েছে। আমাদেত ইচ্ছা আজ মরে
গেছে।
মন্ত্রী, বিত্তবানরা একটু মাথা ব্যাথা হলে
দেশের বাহিরে আর গরীবদের ক্যান্সার হলেও
ডাক্তার নাই।
প্লিজ আসুন না একটি বার স্বপ্ন দেখি সোনার
বাংলার। একটিবার আমাদের স্বপ্ন কে
বাস্তবায়ন করি।

22/02/2016

প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিনে ভরপুর এই ৭টি খাবার
======================= অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর খাবার বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে ধীর করে তারুণ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বর্তমানে আমরা প্যাকেটজাত খাবার, ভেজাল ও কীটনাশক দেয়া, ফাস্ট ফুড, জাঙ্ক ফুড ইত্যাদি খাচ্ছি এবং অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন ব্যবস্থা মেনে চলছি। যার ফলে আমাদের দেহে বিষাক্ত পদার্থ জমা হচ্ছে এবং সেই সাথে দেহে বিষক্রিয়া হচ্ছে। তাই আমাদের সকলেরই জীবন বাঁচানোর উপায় হিসেবে অনেক বেশি পরিমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গ্রহণ করা প্রয়োজন। অনেকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গ্রহণ করার উপায় হিসেবে প্রতিদিন গ্রিন টি খেয়ে থাকেন। এসব পানীয় ছাড়াও এমন কিছু খাবার রয়েছে যা প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রাখলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অনেক ধরনের ভিটামিনের উৎস হিসেবে কাজ করবে। এখানে কিছু ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর খাবারের কথা উল্লেখ করা হলো- চেরি এই ফলটি উচ্চ পরিমাণে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এবং লাল রঙের চেরিতে রয়েছে ১৭ ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেহকে রক্ষা করে। ফ্রি র্যাডিকেল অকালে বুড়িয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই কাজে বাধা প্রদান করে। পেয়ারা পেয়ারা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, এবং পটাসিয়ামে ভরপুর। পেয়ারা হার্ট, মস্তিস্ক এবং হজমের জন্য খুবই ভালো। এছাড়া পেয়ারাতে থাকা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডিকেলে বিরুদ্ধে লড়াই করার সাথে সাথে ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে। লেবু, কমলা এবং জাম্বুরা এই ফলগুলো ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এরা প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উন্নত করে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। বেশির ভাগ টক ফলে থাকে ফ্লেভোনয়েড, অ্যান্থোসায়ানিন, পলিফেনল এবং ভিটামিন সি। টমেটো টমেটোতে থাকে উচ্চ পরিমানে লাইকোপিন নামক উপাদান যা ক্যারোটিনয়েডের মাঝে সবচেয়ে কার্যকরী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। টমেটো ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে, বয়সজনিত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এমনকি বেশ কয়েক ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। ব্লুবেরি উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্পন্ন ফল হিসেবে ব্লুবেরি বেশ পরিচিত। এছাড়া এতে থাকে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন এ, সি, খাদ্যআঁশ এবং অন্যান্য ভিটামিন যা অসুস্থতা থেকে দেহকে মুক্ত করতে সাহায্য করে। ব্লুবেরিতে থাকা পুষ্টি উপাদান চোখের জন্য, প্রতিরোধক ক্ষমতার জন্য এবং হজমের জন্য ভালো। লাল ক্যাপসিকাম খাবারের মাঝে মজাদার স্বাদ যোগ করার পাশাপাশি লাল ক্যাপসিকাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, সি, কে তে ভরপুর। এতে থাকে অনেক বেশি পরিমান ভিটামিন সি থাকে সেই সাথে থাকে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও যা দেহকে ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেহকে রক্ষা করে। পেঁয়াজ পেঁয়াজও ভিটামিন এ, সি, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর যা বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেহকে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের রয়েছে জীবাণুমুক্তকরণ গুনাগুন যার ফলে এটি ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে এবং প্রদাহ সারাতে সাহায্য করে। পেঁয়াজ চুলের জন্যও বেশ উপকারি। লেখিকা শওকত আরা সাঈদা(লোপা) জনস্বাস্থ্য পুষ্টিবিদ এক্স ডায়েটিশিয়ান,পারসোনা হেল্থ খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান(স্নাতকোত্তর) (এমপিএইচ) মেলাক্কা সিটি, মালয়েশিয়া

22/02/2016

প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিনে ভরপুর এই ৭টি খাবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর খাবার বুড়িয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে ধীর করে তারুণ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি হৃদরোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বর্তমানে আমরা প্যাকেটজাত খাবার, ভেজাল ও কীটনাশক দেয়া, ফাস্ট ফুড, জাঙ্ক ফুড ইত্যাদি খাচ্ছি এবং অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন ব্যবস্থা মেনে চলছি। যার ফলে আমাদের দেহে বিষাক্ত পদার্থ জমা হচ্ছে এবং সেই সাথে দেহে বিষক্রিয়া হচ্ছে। তাই আমাদের সকলেরই জীবন বাঁচানোর উপায় হিসেবে অনেক বেশি পরিমান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গ্রহণ করা প্রয়োজন। অনেকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গ্রহণ করার উপায় হিসেবে প্রতিদিন গ্রিন টি খেয়ে থাকেন। এসব পানীয় ছাড়াও এমন কিছু খাবার রয়েছে যা প্রতিদিনের খাবার তালিকায় রাখলে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অনেক ধরনের ভিটামিনের উৎস হিসেবে কাজ করবে। এখানে কিছু ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর খাবারের কথা উল্লেখ করা হলো- চেরি এই ফলটি উচ্চ পরিমাণে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর এবং লাল রঙের চেরিতে রয়েছে ১৭ ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেহকে রক্ষা করে। ফ্রি র্যাডিকেল অকালে বুড়িয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই কাজে বাধা প্রদান করে। পেয়ারা পেয়ারা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, এবং পটাসিয়ামে ভরপুর। পেয়ারা হার্ট, মস্তিস্ক এবং হজমের জন্য খুবই ভালো। এছাড়া পেয়ারাতে থাকা বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি র্যাডিকেলে বিরুদ্ধে লড়াই করার সাথে সাথে ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে। লেবু, কমলা এবং জাম্বুরা এই ফলগুলো ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ। এরা প্রতিরোধ ক্ষমতাকে উন্নত করে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে। বেশির ভাগ টক ফলে থাকে ফ্লেভোনয়েড, অ্যান্থোসায়ানিন, পলিফেনল এবং ভিটামিন সি। টমেটো টমেটোতে থাকে উচ্চ পরিমানে লাইকোপিন নামক উপাদান যা ক্যারোটিনয়েডের মাঝে সবচেয়ে কার্যকরী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। টমেটো ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে, বয়সজনিত রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে এমনকি বেশ কয়েক ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করতেও সাহায্য করে। ব্লুবেরি উচ্চ মাত্রার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সম্পন্ন ফল হিসেবে ব্লুবেরি বেশ পরিচিত। এছাড়া এতে থাকে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন এ, সি, খাদ্যআঁশ এবং অন্যান্য ভিটামিন যা অসুস্থতা থেকে দেহকে মুক্ত করতে সাহায্য করে। ব্লুবেরিতে থাকা পুষ্টি উপাদান চোখের জন্য, প্রতিরোধক ক্ষমতার জন্য এবং হজমের জন্য ভালো। লাল ক্যাপসিকাম খাবারের মাঝে মজাদার স্বাদ যোগ করার পাশাপাশি লাল ক্যাপসিকাম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এ, সি, কে তে ভরপুর। এতে থাকে অনেক বেশি পরিমান ভিটামিন সি থাকে সেই সাথে থাকে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও যা দেহকে ফ্রি র্যাডিকেলের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেহকে রক্ষা করে। পেঁয়াজ পেঁয়াজও ভিটামিন এ, সি, ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর যা বিভিন্ন রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেহকে সাহায্য করে। এছাড়া পেঁয়াজের রয়েছে জীবাণুমুক্তকরণ গুনাগুন যার ফলে এটি ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে এবং প্রদাহ সারাতে সাহায্য করে। পেঁয়াজ চুলের জন্যও বেশ উপকারি। লেখিকা শওকত আরা সাঈদা(লোপা) জনস্বাস্থ্য পুষ্টিবিদ এক্স ডায়েটিশিয়ান,পারসোনা হেল্থ খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান(স্নাতকোত্তর) (এমপিএইচ) মেলাক্কা সিটি, মালয়েশিয়া

09/02/2016

মানুষের অন্ত্রের অভ্যন্তরীণ গতিপ্রকৃতি আলাদা হওয়ার কারণে একেকজনের কোষ্ঠ বা মলের ধরন একেক রকম। তবে মলত্যাগের সময় কষ্ট বা মল শক্ত হওয়ার কারণে মলদ্বারে ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা হলে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
* কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাস একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে প্রচুর। শাকসবজি, ফলমূল, গোটা শস্যে প্রচুর আঁশ রয়েছে। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
* খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর না হলে পানিতে ইসবগুলের ভুসি মিশিয়ে খেতে পারেন। প্রাকৃতিক উপাদান বলে এটি গ্রহণের ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার আশঙ্কা কম।
* বাজারে নানা ধরনের সিরাপ, জোলাপ ইত্যাদি পাওয়া যায়। কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার কোনো ওষুধ সেবন করবেন না। কারণ ওষুধের মাধ্যমে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গিয়ে উল্টো ডায়রিয়া হয়ে যেতে পারে এবং পানি ও লবণের ঘাটতি হয়ে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
* অনেক সময় কিছু ওষুধ সেবন কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে কী কী ওষুধ খান তার তালিকা চিকিৎসককে জানান। এগুলো বন্ধ করলে হয়তো সমস্যা দূর হবে।
জেনে নিন কিছু লক্ষণ:
কোষ্ঠকাঠিন্যের সঙ্গে মাঝে মাঝে জ্বর, ওজন হ্রাস বা মলের সঙ্গে রক্তপাত হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। একেবারেই মলত্যাগ বন্ধ হয়ে গেলে বা মলদ্বার থেকে স্বাভাবিকভাবে যে বায়ু বের হয়, তা যদি একেবারে বন্ধ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে দ্রুত হাসপাতালের সার্জারি বিভাগে যোগাযোগ করতে হবে। পেটের বিভিন্ন টিউমার, যক্ষ্মাসহ নানা জটিল অসুখে এমন সমস্যা হতে পারে।
অধ্যাপক মো. মুজিবুর রহমান
মেডিসিন বিভাগ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ

Happy New Year 2016 to all freinds from  &_beauty_tips_1
01/01/2016

Happy New Year 2016 to all freinds from &_beauty_tips_1

Address

Bazra, Sonaimuri
Noakhali

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health & Beauty Tips - 1 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category