Dr.Md. Ali Akbor Sumon

Dr.Md. Ali Akbor Sumon To increase awareness of health in every person.

07/12/2025

ফলস হোপ সিনড্রোম কী?

ফলস হোপ বলতে নিজের ইচ্ছার বা কল্পনার উপর ভিত্তি করে অযৌক্তিক আশা তৈরি করার প্রবণতা বোঝায়, একই বিষয়ে পূর্বের ব্যর্থতার অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও। ফলস হোপ সিনড্রোম বলতে লক্ষ্য অর্জনে বারবার চেষ্টা ও ব্যর্থতার অভিজ্ঞতা বোঝায়, কারণ ব্যক্তিটি অযৌক্তিক বেশি ভাবে নিজের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছেন।

বারবার ব্যর্থতা চারটি কারণে হতে পারে। প্রথমত পরিমাণগত। যতটা অর্জন করা সম্ভব তার চেয়ে অস্বাভাবিক বেশি পরিমাণে লক্ষ্য নির্ধারণ করা। যেমন এক মাসে হয়ত ৬ কেজি ওজন কমানো সম্ভব। ফলস হোপ সিনড্রোমে আক্রান্ত ব্যক্তি হয়ত ১৫ কেজি ওজন কমানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করবেন এবং ব্যর্থ হবেন।

ব্যর্থতার দ্বিতীয় কারণ হতে পারে সময় সংক্রান্ত। এক্ষেত্রে যতটা সময়ে লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব ব্যক্তিটি মনে করে তার চেয়ে কম সময়ে সে এটি করতে পারবে। হয়ত ভালভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ১৫ দিন সময় প্রয়োজন, কিন্তু এক্ষেত্রে ব্যক্তিটি মনে করে একরাত পরেই তা সম্ভব যদিও আগে কখনো তা সে করতে পারেনি।

ব্যর্থতার তৃতীয় দিকটি আসে কত সহজে লক্ষ্য অর্জন করা যায় এই সংক্রান্ত ভুল ধারনা থেকে। সিক্স প্যাক করতে যতটা চেষ্টার দরকার এই সিনড্রোমে আক্রান্ত ব্যক্তি হয়ত মনে করে তার চেয়ে কম চেষ্টায় সে তা অর্জন করতে পারবে এবং ব্যর্থ হয়।

সর্বশেষ ব্যর্থতা আসে ফলাফলগত দিক থেকে। কোন কিছু অর্জনের পরে তার ইমপ্যাক্ট কতটা হবে তার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণার অভাব থেকে। যেমন একজন মনে করতে পারে ওজন কমালেই হয়ত তাকে লোকে বেশি পছন্দ করবে, চাকরিতে উন্নতি হবে ইত্যাদি। কিন্তু বাস্তবে হয়ত দেখা যাবে ওজনের সাথে লোকের পছন্দ-অপছন্দের কোন সম্পর্ক নেই।

ফলস হোপ সিনড্রোম কে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে সম্পর্কযুক্ত মনে করা হয়। এটা ধূমপায়ী, মাদকাসক্ত ব্যক্তি, যারা ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, জুয়াড়ি এবং টিন এজারদের মধ্যে বেশি দেখা যায়। এই সিনড্রোমকে মস্তিষ্কের ডোপামিন লেভেল এর সাথে সম্পর্কিত ধরা হয়।

ফলস হোপে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে হতাশা এবং বিষণ্ণতার পরিমাণ বেশি দেখা যায়। বিশেষ করে তারা যখন বারবার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হন অযৌক্তিকভাবে বড় লক্ষ্য নির্ধারণ করার ফলে। যৌক্তিক লক্ষ্য অর্জনের দিকে মনোযোগ দিলে অবশ্যই ব্যর্থতার পরিমাণ কমবে।

ডা: আলী আকবর সুমন (এম বি বি এস)

বাড়ছে অল্প বয়সে হৃদরোগ ও মৃত্যু ঝুঁকি!! - প্রেক্ষিত ও করণীয় গত কয়েকদিন ধরে খুব কাছের কিছু মানুষের মৃত্যু সংবাদ পাচ্ছ...
06/12/2025

বাড়ছে অল্প বয়সে হৃদরোগ ও মৃত্যু ঝুঁকি!! -
প্রেক্ষিত ও করণীয়

গত কয়েকদিন ধরে খুব কাছের কিছু মানুষের মৃত্যু সংবাদ পাচ্ছি। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে অল্প বয়সে অনেকেই মারা গেছেন

আপনারাও হয়তো অনেকের এরকম মৃত সংবাদ পাচ্ছেন।

শুনতে খারাপ লাগছে অনেকের, আবার অনেকেই অবাক হচ্ছেন এত অল্প বয়সে হৃদরোগে মৃত্যুর কথা আপনারা খুব বেশি দিন হচ্ছে শুনছেন না

হৃদরোগের মৃত্যু মানে আগে আমরা যেটা ভাবতাম একটু বেশি বয়সে হবে , সেটি এখন কম বয়সী মানুষের হচ্ছে

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ২০ বছর বয়সী রোগীও আমরা মেসিভ হার্ট অ্যাটাক হয়ে আসতে দেখেছি

এখন প্রতিনিয়তই ২০-৩০-৪০ বছর বয়স্ক মানুষের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে।

আমাদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে এবং

কেন হৃদরোগের সংখ্যা ও অন্যান্য নন কমিউনিকেবল ডিজিজ এর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে এ বিষয়ে জোরদার আলোচনা করতে হবে

এর পিছনে অনেক কারণ রয়েছে। তবে আমাদের জীবনযাত্রার জন্য এই ঝুঁকি অনেক বাড়ছে।

১) পারিবারিক ও জন্মগতভাবে অনেকের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে।

২) আমাদের লাইফস্টাইল- আমরা অনেক বেশি স্ট্রেসফুল জীবনযাপন করছি, অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন করছি

৩) ধুমপান, এলকোহল,মাদকসহ সব ধরনের নেশা জাতীয় দ্রব্যের ব্যবহার ও প্রচলন বেড়েছে

৪) অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা:- আমাদের ইনকামের চেয়ে খরচ বেশি হওয়াতে এবং সাথে বিভিন্ন ধরনের দুশ্চিন্তা যুক্ত হওয়ায় আমরা হৃদরোগের ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাচ্ছি

৫) অস্বাস্থ্যকর খাবার ও অনিয়ন্ত্রিত খাবার

৬) পরিবেশ দূষণ:- বর্তমান সময়ে পরিবেশ দূষণ আমাদের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক পরিমাণ বাড়িয়ে দিচ্ছে

৭) ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না রাখা। কখনো কখনো আমরা জানিও না আমাদের ডায়াবেটিস বা উচ্চ রক্তচাপ আছে

৮) অতিরিক্ত ওজন, যা শরীরে ক্ষতিকারক চর্বির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়

৯) শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম, খেলাধুলা একদম কমিয়ে দেয়া

১০) অনিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন তার মধ্যে কম ঘুমানো ও অতিরিক্ত মোবাইল ,টিভি দেখা, স্ক্রিন টাইম বাড়ানো

১১) নাক ডাকা,স্লিপ এপনিয়া সহ অন্যান্য রোগের কারণ

১২) কিডনি রোগ সহ জটিল কিছু শারীরিক রোগ হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

🤔🤔আপনার বয়স ২৫-৩০+ হলে এখনই সময় হৃদরোগ প্রতিরোধের!!!

💪💪আসুন জেনে নিই কিভাবে হৃদরোগ সহ অন্যান্য ক্রনিক ডিজিজের ঝুঁকি আপনি কমাবেন...

১)স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:
ফলমূল, শাকসবজি ও গোটা শস্য বেশি খান।

অতিরিক্ত চর্বি, লবণ (দিনে ৫গ্রামের কম) ও চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন।

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ মাছ খাদ্যতালিকায় রাখুন।

২)নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ:

ছোট রাস্তা কখনোই রিকশায় বা গাড়িতে চড়বেন না, চেষ্টা করবেন হেঁটে চলতে।

প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হালকা ব্যায়াম বা জোরে হাঁটুন।
সপ্তাহে ৫ দিন করে ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলুন।

৩)ওজন নিয়ন্ত্রণ: ওজন কমান, সুস্থ থাকুন।

সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন,বডি মাস ইনডেক্স (বিএমআই) স্বাভাবিক রাখুন।

৪)ধূমপান ,এলকোহল সম্পূর্ণরূপে ত্যাগ:

ধূমপান এবং তামাকজাত দ্রব্য ,এলকোহল সেবন চিরতরে বন্ধ করা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

৫) মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ: পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন বা নামাজ বা পছন্দের কাজ করে মানসিক চাপ কমান

আয়ের সাথে ব্যয়ের সামঞ্জস্য বিধান করতে হবে

৬)যদি উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিস থাকে, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন ও জীবনযাত্রার পরিবর্তন করে তা নিয়ন্ত্রণে রাখুন।

৭)নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা: উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা (লিপিড প্রোফাইল) নিয়মিত পরীক্ষা করুন।

৮)ঔষধ সেবন: হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে বা আক্রান্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ (যেমন: অ্যাসপিরিন, স্ট্যাটিনস, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ওষুধ ইত্যাদি) সেবন করতে ভুলবেন না

৯) চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

খুব অল্প টাকায় সরকারি ও আধা সরকারি হাসপাতাল ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে হৃদরোগের চিকিৎসা হয়।

বাংলাদেশে এখন উন্নত মানের সকল হৃদরোগের চিকিৎসা হচ্ছে। হার্টের রিং পরানো থেকে শুরু করে সকল চিকিৎসা বাংলাদেশে হয়।

আপনার তীব্র বুকে ব্যথা উঠলে অবশ্যই নিকটস্থ হাসপাতালে যোগাযোগ করবেন, অন্যথায় মৃত্যু কখনো কখনো অনিবার্য বিষয় হয়ে দাঁড়ায়।

দেরি করবেন না
অবহেলা করবেন না
চিকিৎসকের কাছে দ্রুত যাবেন

ডা: আলী আকবর সুমন
(এম বি বি এস)

©Dr Fakhrul Bhai

Disaster inside, smile outside. SKS Inn Gaibandha.
27/11/2025

Disaster inside, smile outside.

SKS Inn Gaibandha.

26/11/2025

📕 যথাযথ ইনসুলিন নেওয়ার পদ্ধতি — সঠিকভাবে জানুন, সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখুন

ইনসুলিন ঠিকভাবে না নিলে এর কার্যকারিতা কমে যায়। ফলে রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়।

১. ইনজেকশন নেওয়ার আগে প্রস্তুতি
• হাত ভালোভাবে ধুয়ে নিন।
• ইনসুলিন কলম (pen) বা সিরিঞ্জ মেয়াদোত্তীর্ণ কিনা দেখুন।
• যদি মিশ্র ইনসুলিন 30/70) হয়, হালকা ঝাঁকিয়ে সাদা-দুধের মতো করে নিন।
• বেসাল ইনসুলিন (Lantus, Tresiba, Levemir ইত্যাদি) ঝাঁকানো যাবে না।

২. সঠিক ইনজেকশন সাইট

ইনসুলিন দেওয়ার প্রধান চার জায়গা:
1️⃣ পেট (abdomen) — সবচেয়ে দ্রুত শোষিত হয়।
2️⃣ উরু (thigh) — মাঝারি গতিতে শোষণ।
3️⃣ হাতের উপরের অংশ (upper arm)
4️⃣ পাছার অংশ (buttocks) — ধীরে শোষিত হয়।

বিশেষ টিপস:
• সবসময় নাভির চারপাশে ২ আঙুল দূরে ইনজেকশন দিন।
• একই জায়গায় বারবার দেবেন না — এতে চামড়া শক্ত/দানা দানা (lipohypertrophy) হয়ে ইনসুলিন ঠিকমতো কাজ করবে না।
• রোটেশন (ঘুরিয়ে-ঘুরিয়ে) সাইট ব্যবহার করুন।

৩. সঠিক সূঁচ ব্যবহার
• যাদের ওজন গড়পড়তা, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই 4 mm বা 5 mm পেন-নীডল যথেষ্ট।
• সূঁচ একবার ব্যবহার করুন, পুনঃব্যবহার করবেন না।
• পুনঃব্যবহারে ব্যথা, রক্তপাত ও ইনজেকশন সাইটে ক্ষতি বাড়ে।

৪. কীভাবে ইনসুলিন ইনজেকশন দেবেন
1. ইনজেকশনের জায়গা অ্যালকোহল দিয়ে পরিষ্কার করুন।
2. পেন ব্যবহার করলে:
• 1–2 ইউনিট air shot/priming দিয়ে নিশ্চিত করুন ইনসুলিন বের হচ্ছে।
3. 90 ডিগ্রি কোণে ইনজেকশন দিন (≤5 mm সূঁচ হলে চামড়া টানতে হবে না)।
4. ইনজেকশন দিয়ে 10 সেকেন্ড ধরে রাখুন—যাতে পুরো ইনসুলিন ঢুকে যায়।
5. সূঁচ তুলে হালকা চাপ দিন, ঘষবেন না।

৫. ইনসুলিন সংরক্ষণ পদ্ধতি
• নতুন ইনসুলিন ফ্রিজে (2–8°C) রাখতে হবে।
• ব্যবহৃত ইনসুলিন পেন রুম টেম্পারেচারে রাখা যায় (৪ সপ্তাহ পর্যন্ত)।
• ইনসুলিন রোদ/তাপ লাগলে নষ্ট হয়ে যায়।
• কখনো ফ্রিজে জমিয়ে ফেলবেন না।

৬. ইনসুলিন নেওয়ার সময় যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলবেন
• একই জায়গায় বারবার ইনজেকশন দেওয়া ❌
• সূঁচ বারবার ব্যবহার করা ❌
• ভুল সময় ইনসুলিন নেওয়া (যেমন খাবারের ইনসুলিন খাবার শেষে) ❌
• পেটের খুব কাছাকাছি, দাগ বা গোঁটা থাকা স্থানে ইনসুলিন দেওয়া ❌
• ইনসুলিন কলম না প্রাইম করেই ইনজেকশন দেওয়া ❌

৭. কোন পরিস্থিতিতে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন
• ইনজেকশন সাইট লাল/ফোলা/দারুণ ব্যথা
• বারবার হাই বা লো সুগার
• ইনসুলিনের ডোজ ঠিক আছে কিন্তু সুগার নিয়ন্ত্রণে আসছে না
• খাবার কমিয়ে দিলে দ্রুত লো সুগার হওয়া

ডা: আলী আকবর সুমন
( MBBS - RMU)
CMU - Ultra
DOC ( Skin VD)

May Allah protect them 🤲করাইল বস্তি, গুলশান 💔🥹
25/11/2025

May Allah protect them 🤲
করাইল বস্তি, গুলশান 💔🥹

21/11/2025

যে ভূমিকম্প হলো আর যে ঝাকুনি তাতে অধিকাংশই হয়তো আশংকা করেছিলেন হয়তো বিল্ডিং ভেঙে পড়বে।

একটু থামি!

আজকের ভূমিকম্পের আগের রাতে বা ভোরে এ শহরের
বিল্ডিং এর বাসিন্দাদের জীবনের কিছু দৃশ্যপট কল্পনা করুন,,,

হাজার কোটি আয়ের বিজনেসম্যানের দুশ্চিন্তার জায়গা হয়তো বিজনেসে কোনো লোকসান রিপেয়ার বা কিভাবে আরও প্রফিট বাড়ানো যায়।

শহরের ক্ষমতাধর ব্যাক্তি হয়তো সিগারেট টানতে টানতে ভেবেছিলেন কিভাবে অপোনেন্টকে সাইজ করা যায়।

পরীক্ষার দুশ্চিন্তায় রাত জেগে পড়ে ফজর মিস করা এক্সামিনির সমস্ত আশা হয়তো পুঞ্জীভূত হয়েছে "আল্লাহ একবারে পাশ করায়ে দিয়েন" এর মধ্যে।

সদ্য বিবাহিত বর-কনেরা হয়তো রঙিন দুনিয়ায় ব্যস্ত।কর্মজীবী অভিভাবকদের চিন্তা সকালে টাইমলি সব গুছিয়ে বাচ্চাকে স্কুলে ড্রপ করা।

রাতভর চেম্বার করা ক্লান্ত ডাক্তারের হয়তো কালকে গুরুত্বপূর্ণ কোনো ওটি বা মিটিং আছে।তার টেনশন সেদিকে।

এর বাইরে কিছু মানুষের রাত কাটে মুভি,মাদক,পর্ন আর নানান উচ্ছৃঙ্খলতায়।

রাতের ব্যস্ততা শেষে সবাই ঘুমিয়ে,,,,,,, ৬০ সেকেন্ডের একটা ঝাকুনি

এত বছর ধরে অর্জিত হাজারো কোটির বিজনেস মাটির তলায়,তার সকল প্ল্যান-প্রোগ্রাম আর দুশ্চিন্তা মাটিস্থ।

"যার নাম শুনলে সবাই থরথর করে কাপতো" তাকে উদ্ধার করার কেউ নাই।

প্রফ এক্সামিনির আর টেনশন নেই পরীক্ষা পাশের।যদি ধংসস্তুপে সে বেচে থাকে তারও আকাঙ্খা থাকবে সবটুকু দিয়ে পৃথিবীতে ফেরার ।

রাতে বাবা-মায়ের সাথে ঘুমানো সন্তানটাও এখন এতিম।সদ্য বিবাহিত স্ত্রী বিধবা।

হয়তো বহুতল ফ্ল্যাটবাড়ির মালিক/বিলিওনিয়ার ব্যবসায়ী তার ৪০/৫০ বছরের অর্জিত সম্পদ ৬০ সেকেন্ডেই ধংসস্তুপে পরিনত হতে দেখবে।

হয়তো কেউ কেউ এমন থাকবেন যার বাসস্থানও নেই,পরিবারের কেউ বেচে নেই,নিজেও জীবন-মরনের সন্ধিক্ষনে।

এত গল্প কেনো আনলাম?একটা হাদিসের রিমাইন্ডার দিতে

"কোনো ব্যাক্তি যদি ঘুম থেকে পরিবার-পরিজন সহ এমতাবস্থায় উঠে যে তার থাকার জন্য একটা নিরাপদ বাসস্থান,সুস্বাস্থ্য আর একদিনের খাবার রয়েছে,,ওই ব্যক্তি এমন যেনো সে পুরো দুনিয়ার মালিক"।(আদাবুল মুফরদ/৩০০)

আমরা প্রতিনিয়তই এই পুরো দুনিয়ার মালিকের সমমর্যাদা নিয়ে সজাগ হই কিন্তু এটা যে আমাদের জন্য নিয়ামত হাজারো সেল্ফমেইড এক্সপেক্টেসনের ভীড়ে আমাদের কনসাস/সাবকনসাস লেভেল সেটা পাত্তাই দেয় না।যদিও ভূমিকম্পের ধংসলীলার পর বেচে থাকা মানুষটা জানে তার বেচে থাকাটাই আল্লাহর কত বড় দান!!!!!

হয়তো সে আরও জানে হাজারো কোটির বিজনেস/বহুতল বাড়ি,ব্র‍্যান্ডের গাড়ি,ক্ষমতার চেয়ার,সিকিউরড ক্যারিয়ার,প্রিয়জন,সার্টিফিকেটের পসরা জীবন থেকে হারিয়ে যেতে মাত্র ৬০ সেকেন্ডও লাগে না।

আমাদের হায়াত নির্দিষ্ট। ভূমিকম্প বা দূর্ঘটনা বা অসুস্থতা যে ফরম্যাটেই হোক আমাদের চূড়ান্ত গন্তব্যে ফিরতেই হবে। চাইলে আজকেই আল্লাহ আমাদের ধসিয়ে দিতে পারতেন।হাজার মানুষের আর " ভালো " হয়ে যাওয়ার সুযোগ টা থাকতো না। কিন্তু
দেখার বিষয় এরকম একটা সতর্ক বার্তার পরও আমাদের জীবনের গতিপথে কি পরিবর্তন আসে!

জ্ঞানীদের জন্য ইশারাই যথেষ্ট!
©Collected

যাদের ভাব মানায়, তারা ভাব দেখায় না। আর যারা ভাব দেখায়, তাদের ভাব মানায় না ।ব্যবধান বিস্তর।।
19/11/2025

যাদের ভাব মানায়, তারা ভাব দেখায় না।
আর যারা ভাব দেখায়, তাদের ভাব মানায় না ।
ব্যবধান বিস্তর।।

Bangladesh Football Team BD Vs In (1-0)
19/11/2025

Bangladesh Football Team
BD Vs In (1-0)

মেডিকেলে ৪র্থ বর্ষে - প্যাথলজি এর শেষ ক্লাস ২০২২ সাল।
15/11/2025

মেডিকেলে ৪র্থ বর্ষে - প্যাথলজি এর শেষ ক্লাস
২০২২ সাল।

জীবন কাটে অপেক্ষায়;কখনো মানুষের, কখনো সু-দিনের।এতো পরিশ্রমের প্রতিদান আল্লাহ দিবেন ইনশাআল্লাহ।
13/11/2025

জীবন কাটে অপেক্ষায়;
কখনো মানুষের, কখনো সু-দিনের।

এতো পরিশ্রমের প্রতিদান আল্লাহ দিবেন ইনশাআল্লাহ।

08/11/2025

নবজাতক শিশুর যত্নের খুঁটিনাটি ...

নবজাতকের অসুস্থতার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে জ্বর, শরীর ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, দ্রুত শ্বাস নেওয়া, বুকের খাঁচা দেবে যাওয়া, নিস্তেজ হয়ে যাওয়া, বেশি কান্না করা, খেতে না পারা, খিঁচুনি বা জন্ডিস। এর যেকোনো একটি লক্ষণ দেখা দিলে বা শিশুর আচরণের কোনো অস্বাভাবিক পরিবর্তন দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে নেওয়া জরুরি, কারণ নবজাতকের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে।
জরুরি লক্ষণসমূহ
জ্বর: শরীরের তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি হলে বা ৯৭ ডিগ্রির নিচে নেমে গেলে ঠিক আছে।
শ্বাসকষ্ট: দ্রুত শ্বাস নেওয়া বা বুকের খাঁচা দেবে যাওয়া।
শারীরিক অবস্থার পরিবর্তন: নিস্তেজ হয়ে যাওয়া, বেশি নড়াচড়া না করা বা নেতিয়ে পড়া।
খাবার গ্রহণে অনীহা: খেতে না পারা বা বুকের দুধ টানতে না পারলে।
খিঁচুনি: খিঁচুনি হওয়া।
জন্ডিস: ত্বকে বা চোখে হলদেটে ভাব দেখা দেওয়া।
অতিরিক্ত কান্না: স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি এবং অস্বাভাবিকভাবে কান্না করা। Dr.Md. Ali Akbor Sumon

দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন মা একটি চিঠি লিখে তার বাচ্চাকে রেখে পালিয়েছে।!!! বাচ্চাটিকে দত্তক দেয়ার প্রস্তুতি চ...
07/11/2025

দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একজন মা একটি চিঠি লিখে তার বাচ্চাকে রেখে পালিয়েছে।!!! বাচ্চাটিকে দত্তক দেয়ার প্রস্তুতি চলছে.....

Address

Panchagarh
Panchagarh
5000

Telephone

+8801704332938

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Md. Ali Akbor Sumon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Md. Ali Akbor Sumon:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram