Dermatologist Bd

Dermatologist Bd , , , -laser clinic by # Dr.kazi abu bakar If it's wet, keep it dry. If it's dry, keep it wet.

Dermatology......... !all about clinical pictures.
“Ah, a rash, call a dermatologist. If it's not supposed to be there, cut it off. I never could remember all that.”

Dr. Gregory House

অতি উপকারী কফ পাতা।প্রান প্রিয়দাদি  যতদিন বেচে ছিলো এর রস কাশি ~কফ হলে খেতে দিতেন।আমার মনে পড়ে বাসায় দাদু যতদিন বেচে ছিল...
05/10/2025

অতি উপকারী কফ পাতা।প্রান প্রিয়
দাদি যতদিন বেচে ছিলো এর রস কাশি ~কফ হলে খেতে দিতেন।আমার মনে পড়ে বাসায় দাদু যতদিন বেচে ছিলো কখনো cough syrup খাই নাই।
৩ মাস ধরে কফ পাতা ঘরে টবে লাগানোর জন্য খুজছি।
কেউ কি এরকম দান/বিক্রি করবেন?

আগ্রাবাদ এলাকা।
জুম্মা মোবারক

26/01/2025

নখে সাদা দাগ:

হাত-পায়ের যে কোনো নখেই সাদা দাগ পড়তে দেখা যায়। যদিও এই দাগগুলো ধীরে ধীরে নিজ থেকেই উধাও হয়ে যায়। আবার কারো নখে দীর্ঘদিন থাকে সাদা দাগ।

এছাড়া যদি প্রতিটি নখেই এমন দাগ দেখেন তাহলে তা হতে পারে বিপজ্জনক। কারণ কিছু রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে নখের সাদা দাগ। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক নখে সাদা দাগ দেখা দেওয়ার কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ-

ক্যালসিয়ামের অভাব

শরীরে ভিটামিনের অভাব হলে এরকম সাদা দাগ নখের ওপর দেখা যায়। অধিকাংশ নারীদের নখেই ক্যালসিয়ামের অভাবে এমনটি ঘটে। জিংকের অভাবেও এরকম হয়।

ইনফেকশন হলে

নখে কোনো কারণে ইনফেকশন বা সংক্রমণ ঘটলেও সাদা দাগ দেখা দিতে পারে। সাধারণত ফাঙ্গাসের কারণেও এমনটি হতে পারে। এজন্য নখ সব সময় পরিষ্কার রাখুন।

অ্যানিমিয়া

অ্যানিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতায় ভুগলে নখে সাদা দাগ দেখা দিতে পারে। এতে শরীর ফ্যাকাশে হয়ে যায় ও নখে সাদা দাগ পড়ে। কিডনির সমস্যার কারণেও এ রকম হতে পারে। যদি নখে সাদা দাগ দেখা দেয় তাহলে ভাববেন শারীরিক কোনো সমস্যার কারণেই এটি হয়েছে। কারণ শরীরের বিভিন্ন রোগের লক্ষণ নখে প্রকাশ পায়।
তাই দ্রুত চিকিৎসক এ-র পরামর্শ নেন।

24/03/2024

এসিডিটি ও বদহজম।।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাস এর কারণে আমরা প্রায়শই এসিডিটি বা বদহজমে ভুগে থাকি। পেট ফাঁপা, বিকট ঢেকুর, ক্রমাগত গ্যাস নিসঃরণ, পেট ব্যাথা ইত্যাদি সমস্যায় আক্রান্ত হই।
কিন্তু কোন রকম ওষধ ছাড়াই এই সমস্যা সচেতন ভাবে এড়ানো যায়। খাদ্যতালিকা, ঘুম ও পরিশ্রমের মাত্রা ঠিক করতে পারলে বদহজম ও এসিডিটি সমস্যা হয়না।
এসিডিটি নিয়ে আমদের ভুল ধারণা হচ্ছে পেটে এসিড বেশী হয়ে যাওয়া, ব্যাপারটা অবশ্য উল্টো। খাবারের হজমের জন্য এসিড প্রয়োজন, যখন খাবারে মাঝে বা খাবার পরপর বেশী পানি পান করা হয় তখন এসিড পাতলা হয়ে খাবার পুরোপুরি হজম করতে পারেনা; ফলাফল বদহজম। তাই পানি বেশী পান হবে খাবারের কিছু আগে এবং খাবারের বেশ কিছু পরে।
বদহজম এড়াতে ফাইবার যুক্ত খাবার, ফল ও শাকসবজি খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। খাবার ভালোভাবে চিবিয়ে খেতে হবে।(অন্তত ২৪ বার)
প্রোবায়োটিক টাইপ খাবার যেমন টকদই ভারী খাবারের পর খেলে ও যথেষ্ট উপকার পাবেন।
পাশাপাশি, ভারী খাবারের পর কিছুক্ষণ হাটাহাটি এবং পর্যাপ্ত ঘুম আপনার এসিডিটি বা বদহজম দূর করতে সহায়ক ভুমিকা রাখে।প্রতিটি খাবারের মধ্যে কমপক্ষে চার ঘন্টা ব্যবধান হওয়া উচিত রাজার মতো প্রাতঃরাশ, রানীর মতো মধ্যাহ্নভোজ এবং কাঙ্গালের মতো রাতের খাবার.ধন্যবাদ.ভালো থাকুন

21/04/2023

ঈদে ভারী খাবার খেয়েও যেভাবে ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখবেন।

মুসলিমদের জন্য ঈদ পরম আনন্দের দিন। সারা রমজান মাস জুড়ে রোজা রাখার পর যখন ঈদের দিন আসে তখন ছোট ও বড়দের খুশির সীমা থাকে না। ঈদকে কেন্দ্র করে চলে মেহেদী উৎসব, সালামি, বাসায় ভালো ও মজাদার বাহারি খাবারের রান্না। ঈদের দিন থেকে প্রথম ৩-৪ দিন পর্যন্ত চলে প্রিয় খাবার খাওয়ার প্রতিযোগিতা। সবার বাসায় কম বেশি মজাদার খাবার খাওয়া হয়। তবে এত ভারী ও মজাদার খাবারের মাঝে উল্লেখের হলো বিরিয়ানি, পোলাও, মুরগীর রোস্ট, খাসীর রেজালা, গরুর মাংস ভুনা, চিংড়ির মালাইকারী, কাবাব ও বিভিন্ন রকমের মিষ্টান্ন খাবার। এতো খাবার টানা খেতে থাকলে বাড়তে পারে ব্লাড কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিক রোগীদের বেড়ে যেতে পারে ব্লাড সুগার, বাড়তে পারে দেহের অতিরিক্ত ওজন, হতে পারে ফ্যাটি লিভার, হজমে সমস্যা হতে পারে, এসিডিটি বেড়ে যাওয়া ছাড়াও আরও কত কি!

এখন প্রশ্ন হলো ঈদে এত ভারী খাবার খেয়েও কি ওজন কমানোর কোনো উপায় নেই? তারমানে কি প্রিয় খাবার না খেয়ে থাকতে হবে? অবশ্যই নয়!
ঈদে প্রিয় ও ভারী খাবার খেয়েও আপনি সুস্থ থাকবেন তবে মানতে হবে বেশ কিছু নিয়ম। যেমন -

- ঈদের সময় নিয়মিত হাঁটতে ভুলবেন না। প্রতিদিন সর্বনিম্ন ৩০ মিনিট সময় হাঁটবেন। যদি বাইরে না যেতে পারেন তবে ঘরেই হাঁটুন।
- ভিটামিন-সি আছে এমন ফল যেমন মালটা, কমলালেবু, পেয়ারা খেতে ভুলবেন না।
- যাদের ওজন বেশি তারা পোলাও, বিরিয়ানি ১০০ গ্রামের বেশি খাবেন না। সাথে রাখবেন প্রচুর পরিমানে সালাদ।
- লাল মাংস যতটা সম্ভব কম খাবেন। মুরগীর মাংস খেতে পারেন তবে রাতে মাছ খাওয়াই উত্তম।
- খাবার শেষে তেঁতুলের শরবত বা বোরহানি খেতে পারেন। এতে খাবার দ্রুত হজম হবে।
- প্রতিদিন ২.৫ লিটার পানি পান করবেন। প্রয়োজনে ৩-৪ বার কুসুম গরম পানি পান করবেন।
- ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় কর‍তে ভুলবেন না। মানসিক প্রশান্তির পাশা পেটের চর্বি কমাবে।
- প্লেটের অর্ধেক রাখবেন শাক-সবজী ও সালাদ।
- যেকোনো এক প্রকারের বেশি মিষ্টি জাতীয় খাবার খাবেন না। ডায়াবেটিক রোগীরা মিষ্টি এড়িয়ে চলবেন।

৳ #> ডা: কাজি আবু বকর

19/04/2023

অতিরিক্ত গরমের কারণে কি কি সমস্যা গুলো হতে পারে -
১। হিট ক্রাম্প
২। হিট এক্সহশন
৩। হিট স্ট্রোক

# প্রথম ধাপে যা হয় তা হচ্ছে হিট ক্রাম্প! অতিরিক্ত ঘামের কারণে লবন ও পানির অভাব হয় এবং এর প্রভাবে মাসল ( বিশেষ করে পায়ের) মাসল ক্র্যাম্প (কামড়ানো) শুরু করে!

# এরপর হচ্ছে এক্সহশন ! হিট এক্সহশন এক দফায় হিট এক্সপোজার এর কারণে না হয়ে অনেক দিনের কিউমিউলিটিভ এফ েক্ট এও হতে পারে! যেমন আপনি পর পর তিন চারদিন দুতিন ঘন্টা করে বাইরে গরমে থাকলেন! তারপর পাঁচদিন এর দিন আপনার হিট এক্সহশন এর সিম্পটম শুরু হলো! যারা বয়স্ক, যারা অতিরিক্ত শুকনা বা ওবিজ, শিশু- প্রেগন্যান্ট, যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে - এরাই বেশি ভালনারেবল!

হিট এক্সহশন এর লক্ষণ হচ্ছে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, দুর্বলতা, মাথা ধরা, মাথা ব্যাথা, বমিবমি ভাব আর ফেইন্ট ভাব হওয়া ! থার্মোমিটার দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা মেপে দেখতে পারেন হিট এক্সহশন কনফার্ম করার জন্য! হিট এক্সহশন এর এক পর্যায়ে শ্বাস প্রশ্বাস ও হার্ট রেট দ্রুত হতে শুরু করবে!

প্রথম কাজ - ছায়ায় নিয়ে আসুন রুগীকে! রিহাইড্রেশন করুন! ওর-স্যালাইন সবচেয়ে ভালো! শুধু ঠান্ডা পানি হয়েও চলবে প্রথমে! আসে পাশে পুকুর থাকলে গলা পর্যন্ত পুকুরের পানিতে নামিয়ে দিন! পুকুর না থাকলে বাথটাবে শুইয়ে দিন এবং পানির মধ্যে কিছু বরফ ঢেলে দিন!

তাও না থাকলে ঠান্ডা পানিতে গোসল করিয়ে দিন তারপর টেবিল ফ্যান দিয়ে শরীর শুকিয়ে দিন - টেম্পারেচার না নামলে আবার ঠান্ডা পানিতে গোসল করতে দিন এবং ম্যাক্স স্পিড টেবিল ফ্যান দিয়ে শরীর শুকিয়ে দিন!

মনে রাখতে হবে ঠান্ডা পানির রিহাইড্রেশন খুব জরুরি! তবে এটাও মনে রাখতে হবে শুধু পানি অতিরিক্ত খাওয়া ক্ষতিকর হতে পারে! সে জন্য ওর-স্যালাইন উপকারী!

#যদি দেখেন স্কিন শুকনা লাল হয়ে গিয়েছে; ঘাম হচ্ছে না - পালস হাই হয়ে গিয়েছে - রুগী উল্টা পাল্টা কথা বলছে অথবা কোন কথা বলছে না অথবা রুগী অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে - হিট স্ট্রোক সন্দেহ করুন! এর পরের ধাপে একের পর এক অর্গান ফেইল করা শুরু করবে!

প্রথমে ব্রেইন এর নিউরো ন গুলো ড্যামেজ হবে - এর পর আমাদের লিভার ও রক্রনালীর সেল গুলোর ড্যামেজ শুরু হবে! ইভেঞ্চুয়ালি সব অর্গান ই ফেইল করবে! রুগী এই অবস্থায় পৌঁছে গেলে উপরের স্টেপ গুলো তো নিতে হবেই - যত দ্রুত সম্ভব আইসিইউ আছে এমন হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে!

#খাবার স্যালাইন এর মাধ্যমে হিট ক্রাম্প ও হিট এক্সহশন থেকে ভালো থাকা যাবে। কিন্তু হিট স্ট্রোক সন্দেহ হলে অবশ্যই হাসপাতালে নিতে হবে।

> > ডা: কাজি আবু বকর

14/04/2023

অতিরিক্ত গরমে মাত্র ১০টি কাজ আপনার শরীরকে ঠান্ডা ও সুস্থ রাখবে।

১. অতিরিক্ত টাইট-ফিটিং, সিনথেটিক, মোটা ও খসখসে জামা, কালো ও গাড় রঙের কাপড় এই গরমে এড়িয়ে চলুন।
২. ঢিলা, সুতি ও হালকা রঙের জামা পরিধান করুন।
৩. রোদে বের না হওয়ার চেষ্টা করবেন। বের হলেও সারা শরীরে সানস্ক্রিন লাগাবেন। যে স্থানে বেশি ঘামে সেখানে পাউডার লাগাবেন।
৪. দুপুরে বের হলে ছাতা ও সানগ্লাস ব্যবহার করবেন।
৫. প্রতিদিন দুইবার গোসল করবেন। গোসলের সময় প্রথমে গায়ে পানি দিবেন তারপর মাথায়।
৬. অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পান না করে ৩ ভাগের ১ ভাগ ঠান্ডা পানি ও ২ ভাগ নরমাল পানি মিশিয়ে পান করুন।
৭. অতিরিক্ত শরবত পান না করে বেশি করে পানি পান করুন।
৮. পেট ঠান্ডা রাখে এমন খাবার যেমন পেপে, লাউ, চালকুমড়া, ধুন্দল, পটল ইত্যাদি তরকারি খাবেন।
৯. অতিরিক্ত ভাজাপোড়া, ডুবো তেলে ভাজা খাবার, অতিরিক্ত তেল মশলা ও শুকনা মরিচের রান্না খাবার এড়িয়ে চলুন।
১০. চা কফির পরিবর্তে নিয়মিত ১ গ্লাস ফলের শরবত বা লেবুর শরবত পান করুন।

…..............dr.kazi Abu Bakar

12/04/2023

রমজানে এবং এই গরমে ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতা হলে করণীয়:

▶️ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতা একটি সাধারণ সমস্যা যা মানুষ উপবাসের সময় সম্মুখীন হতে পারে, তা রমজান বা অন্যান্য ধর্মীয় অনুষ্ঠানের সময়ই হোক না কেন। উপবাসের সময়, শরীর তার প্রয়োজনীয় পরিমাণে তরল পায় না। তাই উপযুক্ত সতর্কতা অবলম্বন করে পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করা অপরিহার্য।

▶️নিম্নলিখিত কারণে রমজানে ডিহাইড্রেশন হতে পারে:

▪️সীমিত পানি পান করা: রমজানের সময়, মুসলমানদের ভোর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখতে হয়, যার মানে তারা দিনের বেলা কোনও পানি পান করতে পারে না। এটি ডিহাইড্রেশন হতে পারে, বিশেষ করে যদি আবহাওয়া গরম এবং আর্দ্র হয়।

▪️ক্যাফিন গ্রহণ: অনেক লোক চা, কফি বা অন্যান্য ক্যাফিনযুক্ত পানীয় পান করে নন-ফাস্টিং সময়ে ,যা একটি মূত্রবর্ধক, এটি প্রস্রাব বাড়াতে পারে এবং ডিহাইড্রেশনে অবদান রাখতে পারে।

▪️ইলেক্ট্রোলাইটের অভাব: ইলেক্ট্রোলাইট হল প্রয়োজনীয় খনিজ যা শরীরের তরল ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। উপবাসের সময়, লোকেরা তাদের খাবার থেকে পর্যাপ্ত ইলেক্ট্রোলাইট নাও পেতে পারে।

✅✅রোজা বা রমজানের সময় আপনি পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করতে পারেন এমন কিছু উপায় এখানে দেওয়া হল:

1. ইফতার (ব্রেক ফাস্ট মিল) এবং সাহুর (ভোরের আগে খাবার) এর মধ্যে পর্যাপ্ত পানি পান করুন। রাতে কমপক্ষে 8-10 গ্লাস জল পান করুন।

2.ক্যাফেইনযুক্ত এবং চিনিযুক্ত পানীয় যেমন কফি, চা এবং ফিজি পানীয়গুলি এড়িয়ে চলুন কারণ তারা ডিহাইড্রেশনের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তুলতে পারে।

3. আপনার খাদ্যতালিকায় ফল, শাকসবজি এবং স্যুপ অন্তর্ভুক্ত করুন, কারণ এতে জল রয়েছে...
এবং আপনার শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে।

4.নোনতা এবং মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলুন, কারণ তারা আপনাকে তৃষ্ণার্ত এবং পানিশূন্য করে তুলতে পারে।

5. সূর্যালোকের সরাসরি এক্সপোজার এড়িয়ে চলুন এবং দিনের বেলা শীতল এবং ছায়াযুক্ত জায়গায় থাকুন।

6. যদি আপনি তৃষ্ণার্ত বোধ করেন তবে একবারে প্রচুর পরিমাণে পান করার পরিবর্তে ঘন ঘন অল্প পরিমাণে পানি পান করুন।

7.আপনার ত্বক ময়শ্চারাইজড রাখতে একটি হাইড্রেটিং লোশন ব্যবহার করুন।

8. আপনার শরীরের তাপমাত্রা কমাতে এবং ডিহাইড্রেশনের ঝুঁকি কমাতে ঠান্ডা শাওয়ার নিন।

9. আপনার শরীরকে সক্রিয় রাখতে এবং তরল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করার জন্য ইফতারের পরে হাঁটার মতো হালকা শারীরিক ক্রিয়াকলাপগুলিতে জড়িত হন।

10.ধূমপান এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন কারণ তারা ডিহাইড্রেশন এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

11. আপনার যদি আগে থেকে থাকে তাহলে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন..

সবাইকে রমজানের শুভেচ্ছা। কি খবর প্রান প্রিয় চট্টগ্রামের বাসিন্দারা ।আমি চেম্বারে রুগী দেখা শুরু করেছি। সবার শুভকামনা ও দ...
30/03/2023

সবাইকে রমজানের শুভেচ্ছা। কি খবর প্রান প্রিয় চট্টগ্রামের বাসিন্দারা ।
আমি চেম্বারে রুগী দেখা শুরু করেছি। সবার শুভকামনা ও দুয়া চাই।
সবার চাঁদ মুখ টা একবার দেখতে চাই😄

28/11/2022

আলীবাবার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক মা একবার বলেছিলেন....

আপনি যখন ব্যাবসা শুরু করবেন তখন দেখবেন,
প্রথম যে মানুষগুলো আপনাকে বিশ্বাস করবে, তারা সবাই আপনার অপরিচিত মানুষ ।

কিন্তু প্রথমে আপনার খুব কাছের বন্ধুরা হয়ত আপনার থেকে দূরত্ব বজায় রেখে চলবে।

কেউ কেউ হয়ত আপনার বিপক্ষেই দাঁড়িয়ে যাবে।
কেউ হয়ত ভাববে আপনি কিছুই করতে পারবেন না,
আপনাকে দিয়ে কিছুই হবে না ।

আপনি যখন আপনার কোন আত্মীয়ের কাছে কোন প্রডাক্ট বিক্রি করেন, তারা এটা ভাববে আপনি কতো টাকা লাভ করলেন কিন্তু তারা এটা ভাববে না তাদের কতো টাকা সেভিংস হলো।

এমনকি তারা আপনাকে ব্যতিত অন্যত্রে পন্য কিনে ঠকতেও দ্বিধা করবে না‼️

এরপর একটা সময় আসবে, যখন আপনি আপনার পরিশ্রমের ফল পাবেন।

হয়ত একটা ফ্যামিলি ডিনারের সবার গেট-টুগেদারের বিল দিবেন ।

দেখবেন সেই টেবিলটায় আপনার সব বন্ধু-বান্ধব, কাছের মানুষজন সবাই সেদিন উপস্থিত আছেন ।
নেই শুধু সেই অপরিচিত মানুষগুলোই। যারা আপনাকে বিশ্বাস করেছিলো।

সংগৃহীত

26/11/2022

এমন আশ্চর্যজনক কী জানেন, যা বেশিরভাগ মানুষ জানে না?

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করেছিলেন স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং। ফ্লেমিং স্যার বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি লোক বেঁচে যাবে। অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবেনা। তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।''

:

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

:

ধরি, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। খেলাম আমি ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আমি সুস্থ হয়ে গেলাম। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেলো। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করলো নিজেরা নিজেরা।

:

তারা ভাবলো, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। অতএব আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকেনা এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে এই ব্যাকটেরিয়া গুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।

এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করেনা।

:

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকেনা। তিনি হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ঐ এন্টিবায়োটিক কাজ করেনা। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

:

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করেনা, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হসপিটাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবেনা। সামান্য সর্দীতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

:

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। 'মেডিসিনের বাইবেল' নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,

"This organism is registrant against this Drugs in Indian subcontinent''

:

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়েও জরুরী। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা।

আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা

--------------------------------------------------

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসীতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Ezithromycin or,cefixime or cefuroxime or levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কতো দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষধটি ১ ডোজ খাবেন সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

:

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

সংগৃহীত

24/08/2022

hair transplant...

28/07/2022

কিছু অবাক করা তথ্যঃ

১. আপনার পাকস্থলী ভীত👉 যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

২. আপনার কিডনি আতঙ্কিত👉 যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

৩. আপনার গলব্লাডার ভীত 👉 যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি ভাজাপোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

৬. ফুসফুস তখন ভীত 👉 যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

৭. লিভার ভীত 👉 যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

৮. হৃদপিন্ড ভীত 👉 যখন আপনি বেশি লবন এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত 👉 যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন। এবং

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত 👉 যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন এবং তাদের আতঙ্কিত করবেন না। কারণ এই সব অঙ্গপ্রত্যঙ্গ অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং বাজারে কিনতে পাওয়া যায় না। অতএব, নিজের অঙ্গ প্রত্যঙ্গসমূহকে সুস্থ রাখুন।

-------------------------------------------------------

Address

1. Center Boropol More , Chittagong. 2.quest Center,boropol More , Chittagong.
Chittagong

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

8801677030846

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dermatologist Bd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dermatologist Bd:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram