Adhunik Homoeopathic Chikitshaloy

Adhunik Homoeopathic Chikitshaloy স্বাস্থ্য সেবা সবার মৌলিক অধিকার

04/11/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিসালয় , আদমদিঘী,বগুড়া।
প্রয়োজনে ঃ01705-714171.01684-908566.

দাদ (Ring Worm) :-
দাদ একটি সংক্রামক চর্মরোগ। ইংরেজি: Dermatophytosis তবে Ringworm ও Tinea নামেও পরিচিত। তবে এর কারণ কোন worm বা ক্রিমি নয়। এর কারণ ত্বকের উপরের দিকে (superficially) ছত্রাক সংক্রমণ।

*** দাদ তিনরকম :
১। ট্রাইকোফাইটন- (Trichophyton)
২। এপিডার্মফাইটন (Epidermophyton)
৩। মাইক্রোস্পোরাম (Microsporum )

মাথায় চিরুণী দ্বারা ও পায়ে পুরোন মোজা দ্বারা সংক্রমিত হতে পারে। সাধারণত ঘামে ভেজা শরীর, অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্ন শরীর, দীর্ঘ সময় ভেজা থাকে এমন শরীর, ত্বকে ক্ষত আছে এমন শরীর এই ছত্রাকগুলোর স্পোর (বা, হাইফা) দ্বারা আক্রান্ত হয়। এই ছত্রাকগুলোর সুপ্তিকাল ৩ থেকে ৫ দিন।

প্রথমে আক্রান্ত স্থানে ছোট লাল গোটা হয় এবং সামান্য চুলকায়। পরে আক্রান্ত স্থানে বাদামী বর্ণের আইশ হয় এবং স্থানটি বৃত্তাকারে বড় হতে থাকে। ক্রমে সুনির্দিষ্ট কিনারা সহ বৃত্তের আকার বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং মাঝখানে ত্বক স্বাভাবিক হয়ে আসে। চুলকানি বৃদ্ধি পায়। চুলকানোর পর আক্রান্ত স্থানে জবালা হয় এবং আঠালো রস বের হয়। মাথায় হলে স্থানে স্থানে চুল উঠে যায়, নখে হলে দ্রুত নখের রঙ বদলায় এবং শুকিয়ে খণ্ড খণ্ড হয়ে ভেঙ্গে যেতে পারে।

এটি সংক্রামক রোগ। অতিসহজেই রোগী থেকে সুস্থ দেহে বিস্তার লাভ করতে পারে। রোগীর চিরুনি, তোয়ালে, বিছানা ইত্যাদি ব্যাবহার করলে এ রোগে আক্রান হয়।

*** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন শুভ কামনা রইলো সবার জন্য ধন্যবাদ।

03/11/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়,আদমদিঘী, বগুড়া।
প্রয়োজনে,,01705-714171.0168-4908566,

**পিত্তপাথুরীর কারণ,লক্ষণ :-
পিত্তশিলা কি ?পিত্ত ঘনীভুত হয়ে যে শিলা বা পাথর হয় তাহাই Gall Stone বা পিত্ত শিলা।পিত্ত শিলা পিত্ত প্রনালীর যে কোন এক অংশে হইতে পারে।অধিকাংশ ক্ষেত্রে ইহাতে পিত্ত থলির মধ্যে উৎপন্ন হতে দেখা যায়।

*** কারণ তত্বঃ
রোগটি সাধারণত চল্লিশের বেশী বয়সী লোকদের হতে দেখা যায়।পুরুষের চেয়ে মেয়েদের এ রোগ বেশী হয়।যারা অলস দিন যাপন করে অতিরিক্ত পরিমানে তৈল মশলা,ঘৃত পক্ক বা চর্বিযুক্ত খাবার খায় অথবা গুড় চিনি ও মিছরি বেশী খায় তাদের এ রোগ হওয়ার সম্ভাবণা বেশী।যে সকল পরিবারে হাঁপানি আর্ধকপালে মাথা বেদনা আছে,সেই সকল পরিবারে পিত্ত পাথুরীর ঝুকি বেশী।

*** পিত্তশিলার লক্ষণ সমুহঃ
যতক্ষণ পিত্ত পাথর বিশ্রাম অবস্হায় থাকে ততক্ষণ এটি টের পাওয়া যায় না।যখন ইহা নড়াচড়া করে তখন রোগ টের পাওয়া্ যায়।উপর পেটে অত্যন্ত বেদনা প্রকাশ পায়।পিত্তশুল বেদনা সচড়াচড়ায় বৃদ্ধিপায়। উপর পেটে শুরু হয়ে যকৃতের দিকে ধাবিত হয়।যকৃত প্রদেশ হতে পিছনের দিকে পাজরের দুইদিকে এত বেদনা হয় যে রোগী বেদনায় কাতর হয়ে পরে।রোগীর বমি ভাব ও হিক্কা,প্রকাশ পায়।রোগীর নাড়ী দুর্বল হয়,হিমাঙ্গ অবস্হায় পতিত হয়।এই রোগের আক্রমন কয়েক ঘন্টা হতে কয়েক দিন পর্যন্ত স্হায়ী হতে পারে।যকৃত বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয় এবং আক্রমনের বার ঘন্টার হতে চব্বিশ ঘন্টার মধ্যে ন্যাবা বা জল সঞ্চয় হতে দেখা যায়।কমন বাইলডাক্টে শিলা প্রবেশ করিলে রোগের জটিলতা আরো বৃদ্ধি পায়।
জটিলতাঃ পিত্তশিলা হলে রোগীর চন্ডিস দেখা দেয়, প্যানক্রিয়াস প্রদাহ,পিত্ত থলিতে প্রদাহ এমনকি ক্যান্সারও হতে পারে।

*** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, শুভ কামনা রইলো সবার জন্য ধন্যবাদ।

01/11/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিসালয় , আদমদিঘী, বগুড়া।
প্রয়োজনেঃ01705-714171.01684908566.
মহিলাদের জরায়ুতে মায়োমা বা ফাইব্রয়েড টিউমারের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ
ফাইব্রয়েড টিউমার যাকে মায়োমাও বলা হয়ে থাকে।ফাইব্রোয়েড টিউমার হলো প্রজননক্ষম বয়সে মহিলাদের জরায়ুতে সবচেয়ে পরিচিত একটি টিউমারের নাম।জরায়ু পেশির অস্বাভাবিক এবং অতিরিক্ত বৃদ্ধির কারণেই এই টিউমারের সৃষ্টি হয়ে থাকে।যে সব মহিলাদের বয়স ৩০ বছরের ঊর্ধ্বে তাদের মধ্যে ২০% মহিলাই এই ফাইব্রয়েড টিউমারে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। এক কথায় বলতে গেলে ফাইব্রয়েড হলো এক প্রকার নিরীহ টিউমার।
এটি ক্যানসারের মত সাংঘাতিক না হলেও দুটো কারণে এর সুচিকিৎসা দরকার।
সেগুলো হলো :-
১)এর ফলে অতিরিক্ত মাসিক হওয়া এবং তার জন্য রক্তশূন্যতা হতে পারে।এটিকে বন্ধ্যাত্বের একটি অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।তবে এই ধারণা সব সময় সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না-ও হতে পারে। কেননা ২৫% ফাইব্রয়েড টিউমার আজীবন কোনো সমস্যাই করে না। কিন্তু মোটামুটি বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কমবেশি অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বা অনিয়মিত মাসিক বা তলপেট ভারী বোধ ইত্যাদি উপসর্গ হয়।২৭ থেকে ৪০ শতাংশ ক্ষেত্রেই কেবল এটি বন্ধ্যাত্বের কারণ হয়ে উঠতে পারে।
যদি নিচের ঘটনাগুলো ঘটে :-
১)যদি ফাইব্রয়েডের কারণে জরায়ু অতিরিক্ত বড় হয়ে যায়।জরায়ুর ভেতরের দেয়ালে রক্তনালির সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ভ্রূণ ঠিকমতো বেড়ে উঠতে পারে না।জরায়ু ও ফ্যালোপিয়ান টিউবের সংযোগস্থলে বা এমন কোনো জায়গায় টিউমারটির অবস্থান হয়,যা ভ্রূণকে সুস্থিত হতে বাধা দেয়।যাঁদের বন্ধ্যাত্বের মতো সমস্যা দেখা যাচ্ছে বা বারবার গর্ভপাত হচ্ছে, তাঁদের ফাইব্রয়েড থাকলেও বন্ধ্যাত্বের অন্য কারণগুলোকে শনাক্ত করা উচিত।কারণ, মূল সমস্যাটি ফাইব্রয়েড না-ও হতে পারে।মায়োমেকটমি অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ফাইব্রয়েডকে জরায়ুর দেয়াল থেকে তুলে এনে আবার তা সেলাই করে দেওয়া হয়।জরায়ু কেটে ফেলার প্রয়োজন হয় না।বর্তমানে এই অস্ত্রোপচার পেট কেটে বা ছিদ্র করে উভয় পদ্ধতিতেই করা হয়। তবে অস্ত্রোপচার দরকার হোক বা না হোক, কিছু বিষয় জেনে রাখা জরুরি।
অপারেশন কতটা সফল ঃ
এই এই অস্ত্রোপচারে বেশ রক্তপাত হতে পারে।২০ থেকে ২৫ শতাংশ ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচারের সময় জরায়ু কেটে ফেলে দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে।অস্ত্রোপচারের পর আবার ফাইব্রয়েড হওয়ার সম্ভাবনা ১০ থেকে ১৫ ভাগ।
অস্ত্রোপচারের পর গর্ভধারণের সম্ভাবনা ৪০ থেকে ৬০ ভাগ।এটি নির্ভর করে ফাইব্রয়েড টিউমারের সংখ্যা, আকার এবং অস্ত্রোপচারের সফলতার ওপর। ফাইব্রয়েড অস্ত্রোপচারের পর গর্ভধারণ করলে অবশ্যই ভালো সুযোগ-সুবিধা আছে এমন হাসপাতালে সন্তান প্রসব করাতে হবে।
*** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন শুভ কামনা রইলো সবার জন্য ধন্যবাদ।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদ...
31/10/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী, বগুড়া
প্রয়োজনে :০১৭০৫-৭১৪১৭১.০১৬৮৫-৯০৮৫৬৬.
িউমার_নিয়ে_কিছু_কথাঃ
#টিউমার_কি ?
টিউমার ইংরেজি শব্দ । এর বাংলা নাম অর্বুদ । টিউমার বলতে চিকিৎসা বিজ্ঞানের একটি বিশেষ নিদান তাত্ত্বিক অবস্থাকে বোঝান হয়েছে । শরীরের যে কোনো স্থানে কোষসমূহ যদি ধীরে ধীরে বা দ্রুততার সঙ্গে অস্বাভাবিক ও অসামঞ্জস্যভাবে ফুলে ওঠে বা এক কথায় টিউমার হলো মূল দেহ কোষের রূপান্তর বা নতুন কোষের সংযোজন ।
#প্রকারভেদঃ
টিউমার তিন প্রকার :
১.। হিস্টোমা বা কানেকটিভ টিস্যু টিউমার,
২.। সাইটোমা এবং
৩.। টেরাটোমা বা মিক্সড সেল টিউমার ।
হিস্টোমা টিউমার আবার দুই প্রকার :-
ক.) বিনাইন ও
খ.) ম্যালিগন্যান্ট ।
#বিনাইন_টিউমার :- এ জাতীয় টিউমার তুলতুলে নরম হয় এবং শক্ত হয় না । খুব আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পায় । এর কোনো আবরণ থাকে না । এর উপরের চর্ম আলাদা পৃথক মনে হয় । এ টিউমারের সংলগ্ন গ্রন্থিসমূহ আক্রান্ত হয় না । চাপ দিলে এতে কোনো যন্ত্রণা অনুভূত হয় না ।
#ম্যালিগন্যান্ট_টিউমার :- এটা নিরেট বা শক্ত হয় । এটা খুব দ্রুত বড় হয় । এতে আবরণ থাকে । এটার উপরের চর্ম আলাদা পৃথক মনে হয় না । এ টিউমার সংলগ্ন গ্রন্থিসমূহ আক্রান্ত হয় । চাপ দিলে এতে যন্ত্রণা অনুভূত হয় । এতে আঘাত করলে বা অস্ত্রোপচার করলে ক্ষতি হয় । অস্ত্রোপচার করলে পরে প্রায়ই ক্যান্সার হতে দেখা যায় । শরীরের বিভিন্ন স্থানে টিউমার বিভিন্ন নামে পরিচিত :
১.। নাক, জরায়ু প্রভৃতি শ্লৈষ্মিক ঝিল্লির টিউমারের নাম প্যাপিলোমা,
২.। জরায়ু, পাকস্থলী প্রভৃতি স্থানের মাংসপেশির টিউমারের নাম মাইওমা,
৩.। চর্মের টিউমারের নাম এপিথেলিওমা,
৪.। পিঠ, কাঁধ প্রভৃতি স্থানে ফ্যাটিটিস্যু টিউমারের নাম লিপোমা,
৫.। বোনের কার্টিলেজের টিউমারের নাম কনড্রমা,
৬.। মাথার খুলি, মুখম-ল, নাসিকা গহ্বর প্রভৃতি স্থানে হাড়ের অস্থি টিউমারের নাম অস্টিওমা,
৭.। মস্তিষ্ক কোষের টিউমারের নাম গ্লাইওমা,
৮.। মস্তিষ্ক, লিভার প্রভৃতি স্থানে রক্ত নালিকার টিউমারের নাম হেমান জিওমা,
৯.। ঘাড়, জিহ্বা, বগল প্রভৃতি স্থানের লসিকা নালির টিউমারের নাম লিমফ্যানজিওমা ।
সাধারণত কম বয়সে সার্কোমা টিউমার দেখা দেয় । সাধারণত ৪০ বছর বয়সের পর কার্সিনোমা টিউমার দেখা দেয় ।
#টিউমারের_কারণ :-
১.। যে সব মহিলা ডিঅ্যান্ডসি বা এম আর করে বা কোনো গাছ-গাছড়া দিয়ে ভ্রূণ নষ্ট করে বা প্রসবকালে যেসব মহিলার প্রচুর কষ্ট হয় বা যে সব মহিলা ঘন ঘন সন্তান প্রসব করে বা যে সব মহিলার অতি অল্প বয়সে বিয়ে হয় সেই সব মহিলার জরায়ুতে আঘাত হেতু, জরায়ু, জরায়ু মুখ, ডিম্বকোষ, স্তন গ্রন্থিতে টিউমার দেখা দিতে পারে । সাধারণত মহিলাদের উপরোক্ত কারণ থেকে নিবৃত থাকা বাঞ্ছনীয় ।
২.। পুরুষদের অণ্ড-কোষে কোনো রকম আঘাত লাগলে অণ্ড-কোষ ফুলে শক্ত হয়ে টিউমার দেখা দেয়,
৩.। যারা কলকারখানায় চিমনি পরিষ্কার করে তাদের বিভিন্ন স্থানে টিউমার দেখা দেয়,
৪.। কোনো কোনো পরিবারে বংশগতভাবে টিউমার দেখা দিতে পারে,
৫.। আঘাত, ঘর্ষণ, পেষণ বা উদ্দীপনার ফলে স্থান বিশেষ অ্যাডিনোমা সৃষ্টি হতে পারে,
৬.। পুরনো পোড়া ঘায়ে অনেক টিউমার বা ক্যান্সার দেখা দিতে পারে,
৭.। আলকাতরা, সেল অয়েল সুট ইত্যাদি রাসায়নিক দ্রব্য চামড়ার উপর প্রদাহ সৃষ্টি করে টিউমার দেখা দিতে পারে,
৮.। খাদ্যের পরিপুষ্টির অভাবে লিভারে টিউমার দেখা দিতে পারে,
৯.। গায়ক, বংশীবাদক এদের গলায় বা ফুসফুসে টিউমার দেখা দিতে পারে,
১০.। ইসট্রিন হরমোনের অভাবে স্তনে টিউমার দেখা দিতে পারে,
১১.। জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করার ফলে নারীদের সাধারণ হরমোন বিকাশ বাধাপ্রাপ্ত হয়, ফলে জরায়ুতে বা স্তনে যৌন দ্বারে টিউমার দেখা দেয়ার সম্ভাবনা থাকে। আলোচিত কারণসমূহ ব্যতীত আরো নানাবিধ কারণে টিউমার দেখা দিতে পারে । হোমিওপ্যাথিক দৃষ্টিতে যাদের সোরা, সিফিলিস, সাইকোসিস ও টিউবারকুলার মায়াজম সংমিশ্রিত অবস্থায় থাকে তাদের টিউমার দেখা দিতে পারে ।
**** সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন শুভ কামনা রইলো সবার জন্য ধন্যবাদ।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আ...
29/10/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি, বগুড়া।
প্রয়োজনে: 01705-714171 .01684-908566.
➡️পাইলস কি?
➡️পাইলস বা অর্শ হলো মলদ্বারে এক ধরনের রোগ যেখানে রক্তনালীগুলো বড় হয়ে গিয়ে ভাসকুলার কুশন তৈরি করে। শিশুসহ যে কোন বয়সের লোকই এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। অর্শ বা পাইলসঃ কি, কেন, কিভাবে বুঝব, কি করব, কি খাব, চিকিৎসা কি?
➡️পাইলস কত প্রকার ও কি কি?
➡️পাইলস দুই প্রকার। ১. রক্ত অর্শ(Piles because of blood);; ২. বায়ুজনিত অর্শ (Piles because of gass or Air);;
রক্ত অর্শ : রক্ত অর্শের ক্ষেত্রে পায়খানার সঙ্গে রক্ত, হলদে কিংবা লালচে পানির মতো পদার্থ বের হয়।
বায়ুজনিত অর্শ : এক্ষেত্রে পায়খানার সঙ্গে রক্ত কিংবা লালচে বা হলদে পানি দেখা যায় না; কিন্তু মলদ্বারে চুলকানি, অসহনীয় ব্যথা ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকর কারণে মলদ্বারে ফোলা থাকে।
➡️অর্শ বা পাইলস কেন হয় (অর্শের কারণসমূহ):
অর্শের সঠিক কারণ জানা না গেলেও নিম্নলিখিত বিষয়সমূহ অর্শ হওয়ার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখেঃ
১. দীর্ঘমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া
২. শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার এবং পানি কম খাওয়া
৩. শরীরের অতিরিক্ত ওজন
৪. গর্ভাবস্থা
৫. লিভার সিরোসিস
৬. মল ত্যাগে বেশী চাপ দেয়া
৭. অতিরিক্ত মাত্রায় লেকজেটিভ (মল নরমকারক ওষুধ)ব্যবহার করা বা এনেমা (শক্ত মল বের করার জন্য বিশেষ তরল মিশ্রণ ব্যবহার করা) গ্রহণ করা
৮. টয়লেটে বেশী সময় ব্যয় করা
৯. বৃদ্ধ বয়স
১০. পরিবারে কারও পাইলস থাকা
১১. ভার উত্তোলন, দীর্ঘ সময় বসে থাকা ইত্যাদি।
➡️ অর্শ বা পাইলস কিভাবে বুঝব (অর্শের লক্ষণসমূহ):
i) মলদ্বারের অভ্যন্তরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারেঃ ১. পায়খানার সময় ব্যথাহীন রক্তপাত হওয়া
২. মলদ্বারের ফোলা বাইরে বের হয়ে আসতে পারে, নাও পারে। যদি বের হয় তবে তা নিজেই ভেতরে চলে যায় অথবা হাত দিয়ে ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া যায়। কখনও কখনও এমনও হতে পারে যে, বাইরে বের হওয়ার পর তা আর ভেতরে প্রবেশ করানো যায় না বা ভেতরে প্রবেশ করানো গেলেও তা আবার বের হয়ে আসে
৩. মলদ্বারে জ্বালাপোড়া, যন্ত্রণা বা চুলকানি হওয়া
৪. কোন কোন ক্ষেত্রে মলদ্বারে ব্যথাও হতে পারে।
ii) মলদ্বারের বাইরে হলে নিচের লক্ষণগুলো দেখা যেতে পারেঃ
১. মলদ্বারের বাইরে ফুলে যাওয়া যা হাত দিয়ে স্পর্শ ও অনুভব করা যায়
২. কখনও কখনও রক্তপাত বা মলদ্বারে ব্যথাও হতে পারে।
➡️পাইলস রোগে করণীয় কি?
১. কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকা এবং নিয়মিত মলত্যাগ করা
২. পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসব্জী ও অন্যান্য আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া এবং পানি(প্রতিদিন ৮-১০ গ্লাস) পান করা
৩. সহনীয় মাত্রার অধিক পরিশ্রম না করা
৪. প্রতিদিন ৬-৮ ঘন্টা ঘুমানো
৫. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা
৬. টয়লেটে অধিক সময় ব্যয় না করা
৭. সহজে হজম হয় এমন খাবার গ্রহণ করা
৮. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া লেকজেটিভ বেশী গ্রহণ না করা
৯. মল ত্যাগে বেশী চাপ না দেয়া
১০. দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া থাকলে তার চিকিৎসা নেয়া।
➡️পাইলসে কি কি খাওয়া উচিত?
➡️শাকসবজি, ফলমূল, সব ধরণের ডাল, সালাদ, দধি, পনির, গাজর, মিষ্টি কুমড়া, লেবু ও এ জাতীয় টক ফল, পাকা পেপে, বেল, আপেল, কমলা, খেজুর, ডিম, মাছ, মুরগীর মাংস, ভূসিযুক্ত (ঢেঁকি ছাঁটা) চাল ও আটা ইত্যাদি।
➡️পাইলসে কোন কোন খাবার বর্জনীয়
➡️খোসাহীন শস্য, গরু, খাসি ও অন্যান্য চর্বিযুক্ত খাবার, মসৃণ চাল, কলে ছাঁটা আটা, ময়দা, চা, কফি, চীজ, মাখন, চকোলেট, আইসক্রীম, কোমল পানীয়, সব ধরণের ভাজা খাবার যেমনঃ পরোটা, লুচি, চিপস ইত্যাদি।
➡️কি কি কারনে পাইলস হয়?
➡️পাইলস হওয়ার পিছনে যেসব কারণকে সন্দেহ করা হয় সেগুলো হলো- কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া , স্থূলতা, বেশি সময় বসে থাকা, দীর্ঘসময় টয়লেটে বসে থাকা, হেমোরয়েড শিরায় কপাটিকার অনুপস্থিতি ও বার্ধক্য , পুষ্টিকর খাবার খাওয়ায় ঘাটতি, ব্যায়াম না করা , পেটের ভিতরে চাপ বৃদ্ধি , জন্মগত, গর্ভাবস্থায় জরায়ু বড় হতে থাকে।
কোলনের শিরায় চাপ পড়ে বলে শিরা স্ফীত হয়। যে কারণে পাইলস হয়। প্রথম দিকে ওষুধ ও সাবধানতা মেনে চললে এই রোগ সেরে যায়। তবে, জটিল আকার ধারণ করলে অস্ত্রোপচার করতে হতে পারে।
➡️পাইলস এর লক্ষন সমুহ কি কি?
➡️লক্ষণ : পাইলস হলে সাধারণত যে যে লক্ষণ দেখে বোঝা যায়-
ক) মলের সাথে রক্ত পড়া পাইলসের প্রধান লক্ষণ। এক্ষেত্রে ফেলে না রেখে যখনই দেখবেন আপনার মলের সাথে রক্ত পড়ছে তৎক্ষণাৎ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
খ) মলদ্ধারে ব্যথা হওয়া। ফলে, বসতে অসুবিধা হওয়া।
গ) মলদ্বারের চারপাশে ফুলে যায় ও চুলকানি হয়।
ঘ) পাইলস এ আক্রান্ত হলে মলদ্বারের রক্তনালীতে চাপ বৃদ্ধি পায় বলে মল নির্গমনের সময় ব্যথা হয়।
➡️ সকল প্রকার রোগের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন, শুভ কামনা রইলো সবার জন্য ধন্যবাদ।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন।
26/10/2025

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে। আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, ...
26/10/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহ পাকের নিকট, কিন্তু রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদীঘি, বগুড়া।
প্রয়োজনে: ০১৭০৫-৭১৪১৭১.০১৬৮৪-৯০৮৫৬৬.

***** পিত্তথলীর পাথর নিয়ে :পিত্ত থলি কি?
পিত্তথলি হচ্ছে নাসপাতির মত একটি অংগ যার মূল কাজ হচ্ছে পিত্তরস কে সংরক্ষণ করা,
সাধারনত পিত্তথলি সাইজ ৭-১০ সেন্টিমিটার এর মত হয়ে থাকে।
প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের পিত্তথলিতে ৪০-৫০ মিলি লিটার পিত্তরস রিজার্ভ রাখতে পারে।
👉👉পিত্তথলিকে এনাটমিতে তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয় তা হল
১) ফান্ডাস
২) বডি
৩) নেইক
*** অবস্থান
পিত্ত থলি আমাদের পেটের উপরিভাগে ডান পাশে অবস্থিত, এবং লিভারের ডান লোভের নিচে অবস্থিত।
মেডিকেল এর ভাষায় বললে রাইট হাইপোকন্ড্রিয়াকে পিত্তথলি অবস্থিত।
****ফাংশন
১) পিত্তরস সংরক্ষন করা
২) পিত্তরস থেকে অতিরিক্ত লবন শুষে নেয়া
৩) লিভার থেকে পিত্ত রস পাম্প করে পিত্তথলীতে আনা এবং পিত্ত থলি থেকে পাম্প করে হেপাটোপ্যানক্রিয়েটিক এম্পূলা দিয়ে ক্ষুদ্রাঅন্ত্রের পৌছায়।
***** পিত্তপাথরঃ
পিত্তরস যখন জমে শক্ত পাথরের কাঠামো গঠন করে করে, তখন তাকে পিত্তপাথর বলে।
মূলত পিত্ত থলি যখন পিত্ত রসকে পাম্প করতে ব্যার্থ হয় তখন পিত্তরস জমে শক্ত কাঠামো তৈরী করে।
কারন সমূহঃ
১) পিত্তরসে যদি অত্যাধিক কোলেস্টেরল থাকে,অতিরিক্ত কোলেস্টেরল জমে পাথর তৈরী হয়।
২) পিত্তরসে অতিরিক্ত মাত্রায় যদি বিলিরুবিন থাকে।
৩) পিত্তথলি যদি সম্পুর্ন পিত্তরস বের করতে ব্যর্থ হয় অথবা পিত্তথলিতে যদি কিছু পরিমান রস থেকে যায়।
৪) রিক্স ফ্যাক্টর সমূহঃ
১) পুরুষের চেয়ে মহিলাদের পিত্তপাথর বেশী হয়
২) ৪০ উর্দ্ধ ব্যক্তির পিত্তপাথর এর ঝুকি বেশি থাকে।
৩) অলস জীবন যাপন করে যারা
৪) গর্ভাবস্থায়।
৫) অতিরিক্ত কোলেস্টেরল, ফ্যাট জাতীয় খাবার গ্রহন
৬) লো ফাইবার গ্রহন
৭) ফ্যামিলি ইতিহাস এ যদি কারো পিত্তপাথর থাকে,
৮) ডায়াবেটিক
**** লক্ষন
১) পেটের ডান পাশে ব্যথা হওয়া,( রাইট হাইপোকন্ড্রিয়াকে ব্যথা)
২) ব্যথা ছড়িয়ে ডান স্কেপুলা এর নিচের এংগেল অনুভুত হতে পারে,
৩) ছুরি মারার মত ব্যথা অনুভুত হতে পারে
৪) ডান সোল্ডার জয়েন্ট এ ব্যথা অনুভুত হতে পারে।
৫) খাবার সাথে সাথে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে,
৬) ব্যথার সাথে বমি বমি ভাব ও বমি হতে পারে,
৭) জন্ডিস দেখা যাবে,
৮) পিত্তথলিতে প্রদাহ থাকলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যেতে পারে।
*** সকল প্রকার রোগের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করুন সুস্থ থাকুন সুন্দর থাকুন শুভ কামনা রইলো সবার জন্য।

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের হাতে, রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী, ...
25/10/2025

রোগমুক্তি মহান আল্লাহপাকের হাতে, রোগের চিকিৎসা ও সেবা ডাক্তার সাহেবের পরামর্শে।
আধুনিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়, আদমদিঘী, বগুড়া।
প্রয়োজনে:০১৭০৫-৭১৪১৭১.০১৬৮৪-৯০৮৫৬৬.
🛑ভেরিকোসিল Varicocele :
অনেকেই Varicocele ভেরিকোসিলকে পুরুষদের অন্ডকোষের শুক্রনালীর শিরা-ঘটিত রোগ বলে অবহিত করে থাকেন। এটি কারো বাম পাশে কারো ডান পাশে আবার কারো উভয় পাশে (Bilateral Varicocele) হয়ে থাকে। সাধারণত কিছু কিছু পুরুষ এই সমস্যায় আক্রান্ত হলে কাউকে বলতে চান না এমনকি চিকিৎসাও নিতে চাননা। অথচ এর ভালো চিকিৎসা রয়েছে। স্পার্মাটিক কর্ডের মাধ্যমে রক্ত অণ্ডকোষে প্রবাহিত হয়ে যায়। ঠিক কি কারণে ভ্যারিকোসিল হয় তা নিশ্চিত নয়। যখন কর্ডের ভিতরের ভাল্ভ সঠিকভাবে রক্ত প্রবাহে বাধা দেয় তখন ভ্যারিকোসিল সৃষ্টি হয়। এর কারণে শিরাগুলো প্রসারিত হয়ে অণ্ডকোষের ক্ষতি করে। বয়ঃসন্ধিকালে সাধারণত ভ্যারিকোসিল বেশি হতে দেখা যায়।
এটি সাধারণত বামদিকে বেশি হয়, তবে ডান দিকেও হয়ে থাকে। তবে যেকোনো একটি অণ্ডকোষের ভ্যারিকোসিল উভয় অণ্ডকোষের শুক্রাণু উৎপাদনে প্রভাব ফেলে যা এক সময় পুরুষ বন্ধ্যাত্ব সমস্যার সৃষ্টি করে থাকে। অনেক ক্রনিক রোগের মত এই সমস্যারও মূলত কোন এলোপ্যাথিক চিকিৎসা নেই। ভেরিকোসিল রোগের একমাত্র ভালো চিকিৎসা হলো হোমিওপ্যাথি।
👉👉ভেরিকোসিল রোগের কারন:-
(1) যক্ষা বা টিবি রোগ
(2) মাম্পস
(3) আঘাত পাওয়া
(4) ভূল ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
(5) যৌন উত্তেজক ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
(6) তীব্র হস্তমৈথন আসক্তি এবং এক সময় হঠাৎ ছেড়ে দেয়া
(7) ভারী জিনিস উত্তোলন
(8)দীর্ঘদিন যাবৎ ক্রমাগত দাঁড়িয়ে কাজ করা
(9) দীর্ঘদিন যাবৎ ক্রমাগত গরম পরিবেশে কাজ করা
এছাড়াও আরো নানা কারণে ভেরিকোসিল হতে পারে
👉👉👉 ভেরিকোসিল রোগের উপসর্গ :-
(1) বাম দিকে বেশি হয় এবং ডান দিকে কম হয়
টেস্টিসের উপরের শিরাগুলিতে টক্সিক ব্লাড জমে শিরাগুলি ফুলে যায়,
(2) টেস্টিসের উপরের শিরাগুলিতে টক্সিক ব্লাড জমে কাল হয়ে যায়, পেঁচিয়ে যায়
(3) স্পার্মাটিক কর্ডে ব্যথা হয় এবং কেঁচোর মতো ফুলে যায়
(4) অন্ডকোষে ব্যথা হয়
(5) অন্ডকোষ ঝুলে যায়
(6)অণ্ডথলিতে চাকা বা পিণ্ড
(7) কুঁচকিতে ব্যথা
(8) অণ্ডথলি ফুলে যাওয়া
(9) বন্ধ্যাত্ব
(10) তলপেটে ব্যথা
(11) অনৈচ্ছিক মূত্রত্যাগ
(12) পুরুষত্বহীনতা
(13) পুরুষাঙ্গে ব্যথা হওয়া
(14) পায়ুপথে ব্যথা হওয়া
(15)পুরুষাঙ্গ কখনো শক্ত ও সোজা হয়, কখনো বাঁকা হয়ে থাকে

Address

Puran Bogra
5890

Telephone

+8801705714171

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Adhunik Homoeopathic Chikitshaloy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Adhunik Homoeopathic Chikitshaloy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram