Sopno ayurved - স্বপ্ন আয়ুর্বেদ

  • Home
  • Sopno ayurved - স্বপ্ন আয়ুর্বেদ

Sopno ayurved - স্বপ্ন আয়ুর্বেদ আয়ুর্বেদ সকল ধরনের পরামর্শ ও সহযোগিতার জন্য

"আল্লাহ প্রদত্ত শক্তি হচ্ছে ভেষজ উদ্ভিদ। তাই আসুন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ামুক্ত ভেষজ প্রক্রিয়ায় তা সেবন করি—নিজে সুস্থ থাকি, অন্যকে সহায়তা করি। সুস্থতা আল্লাহর এক অশেষ নিয়ামত। 🤲✅

ইউরিক এসিড কেন হয় এবং কি কি উপস্বর্গ দেখা দেয়ইউরিক অ্যাসিড শরীরে একটি প্রাকৃতিক উপাদান, যা পুরিন (purine) নামক পদার্থ ভা...
18/04/2025

ইউরিক এসিড কেন হয় এবং কি কি উপস্বর্গ দেখা দেয়

ইউরিক অ্যাসিড শরীরে একটি প্রাকৃতিক উপাদান, যা পুরিন (purine) নামক পদার্থ ভাঙার ফলে তৈরি হয়। পুরিন শরীরে স্বাভাবিকভাবেই তৈরি হয় এবং কিছু খাবারেও থাকে। যখন ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা শরীরে বেশি হয়ে যায় এবং কিডনি তা ঠিকমতো নিষ্কাশন করতে না পারে, তখন রক্তে ইউরিক অ্যাসিড জমতে শুরু করে – একে বলে হাইপারইউরিকেমিয়া (Hyperuricemia)।
ইউরিক অ্যাসিড বেশি হওয়ার কারণ:
খাদ্যাভ্যাস: অতিরিক্ত পরিমাণে পুরিনযুক্ত খাবার খাওয়া, যেমন লাল মাংস, অর্গান মিট (লিভার, কিডনি), সামুদ্রিক মাছ, মাশরুম, মটরশুঁটি ইত্যাদি।
অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ, বিশেষ করে বিয়ার।
অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা।
কিডনির সমস্যা – কিডনি যদি ইউরিক অ্যাসিড ঠিকমতো ফিল্টার করতে না পারে।
জেনেটিক কারণ – পারিবারিক ইতিহাস থাকলে সম্ভাবনা বাড়ে।
ওষুধ – কিছু ডায়ুরেটিক্স, কেমোথেরাপির ওষুধ ইত্যাদি।
ইউরিক অ্যাসিডের উপসর্গ:
গেঁটে বাত (Gout) – এটি সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ। এটি মূলত:
পায়ের আঙুল, গোড়ালি বা হাঁটুতে তীব্র ব্যথা ও ফোলা।
হঠাৎ করে ব্যথা শুরু হয়, বিশেষ করে রাতে।
আক্রান্ত জায়গা লাল, গরম ও স্পর্শকাতর হয়ে পড়ে।
জয়েন্টে স্টিফনেস বা শক্ত হয়ে যাওয়া।
রেনাল স্টোন (কিডনির পাথর) – ইউরিক অ্যাসিড জমে কিডনিতে পাথর তৈরি করতে পারে।
ক্লান্তি, মেজাজ খিটখিটে হওয়া – কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায়।
ত্বকের নিচে ছোট ছোট ইউরিক অ্যাসিডের গাঁট (tophi) – দীর্ঘমেয়াদি হাইপারইউরিকেমিয়ায় হয়।
চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রণে খাদ্যাভ্যাস বদল, পানি পান বাড়ানো এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ।

নিচে ইউরিক অ্যাসিড কমানোর জন্য একটি সাধারণ ডায়েট চার্ট দেওয়া হলো:

সকালের নাস্তা (৮টা - ৯টা)
১ গ্লাস গরম পানি + ১ টুকরো লেবু
১ বাটি ওটস (দুধ/পানি দিয়ে রান্না করা)
১টা কলা বা পেপে
মাঝখানে হালকা খাবার (১১টা):
১ কাপ গ্রিন টি
২টি বিস্কুট (সুগার-ফ্রি বা হোল গ্রেইন)
দুপুরের খাবার (১টা - ২টা):
১ কাপ ভাত/ ২টি রুটি (আটা)
১ বাটি সবজি (তরকারি, করলা, লাউ, পাটশাক ভালো)
১ বাটি ডাল (হালকা করে রান্না)
শসা, টমেটো, গাজর দিয়ে সালাদ
১ গ্লাস পানি
বিকেলের নাস্তা (৪টা - ৫টা):
১টি ফল (পেপে, আপেল, কলা, আমড়া)
১ কাপ গ্রিন টি বা লেবু পানি
রাতের খাবার (৮টা - ৯টা):
১-২টি রুটি / হালকা ভাত
১ বাটি সবজি
১ বাটি ডাল বা হালকা প্রোটিন (ডিমের সাদা অংশ)
ঘুমানোর আগে (যদি খিদে লাগে):
১ গ্লাস গরম পানি বা হালকা দুধ
এড়িয়ে চলুন:
লাল মাংস (গরু, খাসি)
অর্গান মিট (লিভার, কিডনি)
সামুদ্রিক মাছ (সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি)
বিয়ার ও অ্যালকোহল
মটরশুঁটি, সয়াবিন, মাশরুম
ফাস্ট ফুড ও প্রসেসড ফুড
বেশি করে খান:
পানি (প্রতিদিন অন্তত ২.৫ - ৩ লিটার)
লেবু পানি, গ্রিন টি
দুধ ও দই (লো-ফ্যাট)
শাকসবজি (যেগুলো পুরিন কম)

ধন্যবাদ
সবাইকে আয়ুর্বেদিকের সাথে থাকার জন্য





 #পুদিনা পাতা একটি সুগন্ধযুক্ত ভেষজ, যা স্বাস্থ্য ও ত্বকের জন্য অনেক উপকার নিয়ে আসে।পুদিনা পাতার উপকারিতা:১. হজম ও পেটের...
30/01/2025

#পুদিনা পাতা একটি সুগন্ধযুক্ত ভেষজ, যা স্বাস্থ্য ও ত্বকের জন্য অনেক উপকার নিয়ে আসে।

পুদিনা পাতার উপকারিতা:

১. হজম ও পেটের সমস্যায় সহায়ক

হজমশক্তি বাড়ায় এবং বদহজম ও গ্যাস কমায়।

অ্যাসিডিটি বা পেটে জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে উপকারী।

২. ঠান্ডা-কাশি ও শ্বাসযন্ত্রের জন্য ভালো

মেন্থল থাকার কারণে নাক বন্ধ, সাইনাস ও কফ দূর করতে সাহায্য করে।

হাঁপানি ও শ্বাসকষ্টের উপশমে সহায়ক।

৩. ত্বকের জন্য উপকারী

ব্রণ দূর করতে ও ত্বক উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে।

অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ থাকায় ইনফেকশন প্রতিরোধ করে।

রোদে পোড়া বা জ্বালাপোড়া কমায়।

৪. মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে

মুখের দুর্গন্ধ দূর করে ও সতেজ রাখে।

দাঁতের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে।

৫. ওজন কমাতে সাহায্য করে

বিপাকক্রিয়া বাড়িয়ে ওজন কমাতে সহায়ক।

ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

৬. মস্তিষ্ককে শান্ত রাখে

স্ট্রেস, দুশ্চিন্তা ও মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

মস্তিষ্ককে সতেজ ও কর্মক্ষম রাখে।

ভালো লাগলে শেয়ার করবেন

#আয়ুর্বেদ








#ভেষজ
#আয়ুর্বেদিক
#ন্যাচারাল

13/10/2024

গাজর খাওয়ার ১২টি উপকারিতা ও অপকারিতা জেনেনিন।

👉👉গাজরকে ইংরেজিতে ক্যারট (Carrot) বলা হয়।গাজরের মধ্যে এমন কিছু উপাদান থাকে যা আপনাকে সুন্দর রাখতে এবং আপনার স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। গাজরে পুষ্টির পরিমাণ (Nutrient in Carrot)

১০০ গ্রাম কাঁচা গাজরে প্রধান উপাদানের পাওয়া তার দীর্ঘ তালিকাটি নিম্নরূপ:

👉 কার্বোহাইড্রেট – ৯ গ্রাম

👉 চিনি – ৬ গ্রাম;

👉 ডায়েটারি ফাইবার – ৩ গ্রাম

👉 ফ্যাট – ০.২ গ্রাম

👉 প্রোটিন – ১ গ্রাম,

👉 ক্যালসিয়াম – ৩৩মিলিগ্রাম

👉 ম্যাগনেসিয়াম – ১৮মিলিগ্রাম

👉 ফসফরাস – ৩৬ মিলিগ্রাম

👉 পটাসিয়াম – ২৪০ মিলিগ্রাম

👉 সোডিয়াম – ২.৪ মিলিগ্রাম

👉 ভিটামিন বি – ০.০৪ মিলিগ্রাম,

👉 ভিটামিন বি – ২০.০৬ মিলিগ্রাম,

👉 ভিটামিন বি – ৩১.২ মিলিগ্রাম,

👉 ভিটামিন বি – ৬২.০১মিলিগ্রাম,

👉 ভিটামিন সি – ৭ মিলিগ্রাম

👉 গাজরের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা -

👉👉 নিয়মিত ভিটামিন এ খাচ্ছেন ভুলে যান বাইরের ভিটামিনের কথা। খেয়ে নিন একটি লাল রঙের গাজর। কারণ একটি গাজর আপনাকে দিতে পারবে ভিটামিন এছাড়া নানা উপকার থাকে। শক্তিশালী খাদ্য উপাদান শুধু ভিটামিন এ পাওয়া যায় তাই নয়, গাজরে আছে নানাবিধ উপকারী এটি আপনাকে উপহার দেবে সুন্দর ত্বক থেকে শুরু করে ক্যানসারের থেকে সুরক্ষা।

►► আসুন জেনে নিই একটি গাজর থেকে আপনি কি কি উপকার পাচ্ছেন।

❏❏ ১. দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে

আগে গাজর না খেয়ে থাকলে এখন থেকে গাজর খাওয়া শুরু করুন কারণ গাজের মধ্যে আছে বেটা ক্যারোটিন দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। বিটা ক্যারোটিন যা আমাদের লিভারে গিয়ে ভিটামিন A-তে বদলে যায় যা পরে চোখের রেটিনায় গিয়ে পৌঁছে চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। সেই সাথে রাত্রে বেলায় অন্ধকারের ভালো দেখার জন্য দরকারি এমন এক ধরনের বেগুনি পিগ্মেট এর সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়ে দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে গাজর।

❏❏ ২. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে

গাজর ক্যান্সারের ঝুঁকি কম করতে সাহায্য করে। কারণ গাজরে আছে falcarinol এবং falcarindiol যা আমাদের শরীরে এন্ট্রিক্যান্সার উপাদানগুলিকে রিফিল করে। গাজর খেলে ফুসফুস ক্যান্সার, কলোরেক্টাল ক্যান্সার এবং প্রোস্টেট ক্যান্সারে হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে। বেশিরভাগ সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রতিদিন দেড় কাপ গাজরের রস পান করলে ক্যান্সারে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলে।

❏❏ ৩.লিভারের জন্য গাজর

গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন A রয়েছে।যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও, এটি লিভারের পিত্ত এবং হিমায়িত ফ্যাট কম করতে সাহায্য করে। গাজরে দ্রবণীয় ফাইবার প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়, যা আপনার লিভার এবং কোলনকে মলত্যাগের প্রক্রিয়াটিকে উদ্দীপনা দিয়ে পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। প্রতিদিন একটি করে গাজর সেবন করলে লিভারে প্রদাহ, ফোলাভাব ও সংক্রমণ কমে যায়। লিভারের হেপাটাইটিস, সিরোসিস এবং কোলেস্টেসিসের মতো সমস্যা থেকে লিভারকে রক্ষা করে ।

❏❏ ৪.অ্যান্টি এজিংয়ের জন্য গাজর

শুধু আমাদের শরীরের জন্য ভালো তাই নয় এটি আমাদের জন্য অ্যান্টি এজিং উপাদানে হিসেবেও কাজ করে। এতে যে বেটা ক্যারোটিন আছে তা আমাদের শরীরের ভিতরে গিয়ে অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। আমাদের শরীরে ক্ষয়প্রাপ্ত সেলগুলিকে ঠিকঠাক করে যা সাধারণ মেটাবলিজমের কারণে হয়ে থাকে। এছাড়াও এটি এজিং সেলগুলোর গতি ধীর করে দিতে সাহায্য করে। এর ফলে আপনি ধরে রাখতে পারবেন আপনার যৌবনকে অধিক সময়ের জন্য।

❏❏ ৫.সুন্দর ত্বকের জন্য গাজর

সুন্দর ত্বকের জন্য গাজর খেতে পারেন এটা আপনার ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করে। কাজের মধ্যে ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার ত্বকের রোদে পোড়া পোড়া ভাব দূর করতে সাহায্য করবে। এছাড়া ভিটামিন এ ত্বকের ভাঁজ পড়া ,কালো দাগ, ব্রণ ইত্যাদি দূর করতে সাহায্য করবে। যার ফলে আপনার ত্বক সুন্দর দেখাবে।

❏❏ ৬. অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে

গাজর একটু ভালো অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। ইনফেকশন হওয়া থেকে রক্ষা করে। সব কেটে গেলে বা পুড়ে গেলে সেখানে লাগিয়ে দিন গাজরের রস। ইনফেকশন হওয়ার আশঙ্কা আর থাকবে না।

❏❏ ৭. হৃদরোগের জন্য গাজরের উপকারিতা

এছাড়া হৃৎপিণ্ডের নানান অসুখে এটা খুব ভালো কাজ করে। এর কেরাটিন ক্যারোটিনয়েড হৃৎপিণ্ডের নানা অসুখের ওষুধ ওষুধ হিসাবে কাজ করে। যেসব খাবারে যেমন-গাজর এর মধ্যে উচ্চমাত্রায় এই পাওয়া যায়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের মতে, প্রতিদিন একটি গাজর খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ৬৮% পর্যন্ত অনেক ঝুঁকি কমে যায়।

❏❏ ৮.ওরাল স্বাস্থ্যের জন্য গাজরের উপকারিতা

আপনি সুন্দর ও সুস্থ সবল দাঁত চান? তবে এখনই গাজর খাওয়া শুরু করুন। গাজর মুখের লালা উত্পাদন বাড়ায় এবং প্রাকৃতিকভাবে এটি ক্ষারীয় কারণে মুখের মধ্যে অ্যাসিডের প্রভাবকে ভারসাম্যহীন করে তোলে। ক্ষারীয় প্রভাব মুখের ব্যাকটিরিয়ার প্রতিরোধ করে, যার ফলে গহ্বর, মুখের গন্ধ এবং অন্যান্য মুখের স্বাস্থ্য সমস্যা দূরে রাখে। গাজরের মধ্যে ভিটামিন সি থাকে।এর ফলে যা সংযোজক টিস্যু, দাঁত এবং মাড়ির জন্য ভাল রাখতে সাহায্য করে।গাজর আপনার দাঁত ও মুখ পরিষ্কার করে। গাজরের মিনারেলস গুলো দাঁত মজবুত থাকতে সাহায্য করে।

❏❏ ৯. স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে গাজরের উপকারিতা

এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা মানব শরীরের স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের মতে জানা গেছে যে যারা ৬টির গাজর খেয়েছেন বা খাচ্ছেন তাদের স্ট্রোকের ঝুঁকি এর থেকে কম পরিমাণে কম একটি গাজর খাচ্ছেন তাদের তুলনায় অনেক কম হয়েছে। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে এখন থেকে খাদ্যতালিকায় গাজর যোগ করুন।

❏❏ ১০.কানের ব্যথার জন্য গাজরের উপকারিতা

সর্দি-কাশি বা কোনও অসুস্থতার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হিসাবে যদি কানে ব্যথা হয়। তবে গাজরকে ব্যবহার করার মাধ্যমে জন্য স্বস্তি দেয়। কলা, গাজর, আদা এবং রসুনের খোলা উষ্ণ গরম জল করে কানে ১-২ ফোঁটা লাগলে কানের ব্যথা কমে যায়।

❏❏ ১১.দাঁতের রোগের জন্য গাজর

গাজর রক্ত পরিষ্কার করে। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। তামাক চিবিয়ে গাজর সেবন করলে দাঁতগুলিও শক্ত, পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল এবং মাড়িও শক্ত হয়।

20/09/2024

আয়ুর্বেদিক রোজেলা চা খেতে অনেক টেষ্টি দেখতে অনেক সুন্দর

04/05/2024

শারীরিক দূর্বলতা/বিশেষ কাজে যারা দূর্বল বৃদ্ধি করুন ঘরোয়া ভাবে।।
#ঔষধীগুনাগুন



#আয়ুবের্দিক
#সেক্স
#হারবাল
#যৌনদূর্বলতা


02/05/2024

পুরুষের বিশেষ কাজে দূর্বল, শক্তি বৃদ্ধিতে কুমারী লতা
#যৌনশক্তি
#যৌনদূর্বলতা
#সেক্স
#ঔষধীগুনাগুন
#ভেষজ
#আয়ুবের্দিক
#হারবাল
#বাতব্যাথা
#আমাশয়










Sopno ayurved - স্বপ্ন আয়ুর্বেদ

Natural Medicine Daily

10/11/2023

গ্যাস্টিক ও স্টমাক রোগে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার কোন জুরি নাই।
#আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা
treatment
medicine





06/09/2023

অশ্বগন্ধা পুরুষের শক্তি বর্ধক
একটি ভেষজ উদ্ভিদ। এই গাছের পাতা সেদ্ধ করলে ঘোড়ার মূত্রের মতো গন্ধ বেরোয় বলে একে অশ্বগন্ধা বলা হয়ে থাকে। এই পাতার বৈজ্ঞানিক নাম ‘উইথানিয়া সোমনিফেরা (এল) ডুনাল’। আয়ুর্বেদে একে বলা হয় বলদা ও বাজিকরি।
শক্তিবর্ধক: এ গাছের রস শক্তিবর্ধক। পুরুষের শুক্রাণু বাড়াতে বেশ কার্যকর। অশ্বগন্ধার মূল ও পাতা স্নায়ুবিক বিভিন্ন রোগে উপশম আনে। দুধ ও ঘিয়ের সঙ্গে পাতা ফুটিয়ে খেলে শরীরে বল পাওয়া যায়। ইনসমনিয়ায় বা অনিদ্রায় ভুগলে অশ্বগন্ধা উত্তম ওষুধ হিসাবে কার্যকর হতে পারে।
ভালো ঘুমের জন্য অশ্বগন্ধা গুঁড়ো চিনিসহ ঘুমানোর আগে খাওয়া যেতে পারে। সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পেতে অশ্বগন্ধার মূল গুঁড়ো করে খাওয়া যেতে পারে। চোখের ব্যথা দূর করতে অশ্বগন্ধা বিশেষ উপকারী।
ক্রনিক ব্রংকাইটিসের ক্ষেত্রেও অশ্বগন্ধা একটি কার্যকর ওষুধ। অশ্বগন্ধার মূল অন্তর্ধুমে পুড়িয়ে (ছোট মাটির হাঁড়িতে মূলগুলো ভরে সরা দিয়ে ঢেকে পুনঃমাটি লেপে শুকিয়ে ঘুটের আগুনে পুড়ে নিতে হয়। আগুন নিভে গেলে হাঁড়ি থেকে মূলগুলো বের করে গুঁড়ো করে নিতে হয়) ভালো করে গুঁড়িয়ে নিয়ে আধা গ্রাম মাত্রায় একটু মধুসহ চেটে খেলে ক্রনিক ব্রংকাইটিসে উপকার হয়।
মানসিক ও শারীরিক দুর্বলতা, যেমন মাথা ঝিমঝিম করে ওঠা, সংজ্ঞাহীনতা, অবসাদ প্রভৃতি দূর করে অশ্বগন্ধা। মনোযোগ বাড়ায়। ক্লান্তি দূর করে সঞ্জীবনী শক্তি পুনরুদ্ধার করে।
অশ্বগন্ধার ফল অম্বল-অজীর্ন, পেট ফাঁপা এবং পেটের ব্যথা নিরাময় সহ যকৃতের জন্য ভীষণ উপকারী। হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে অশোধিত অশ্বগন্ধা গুঁড়ো বা পাউডার হজমে গোলমাল সৃষ্টি করে। এর ফলে তলপেটে ব্যথা উঠতে পারে। সুতরাং যাদের হজমশক্তি দুর্বল, তাদের অবশ্যই ভালো মানের অশ্বগন্ধা সেবন করতে হবে।
একটি বৃক্ষের দোকানটি স্টেমের খাঁটি অংশে ফিড করে, যা চেহারা এবং বাদামী রঙে রুক্ষ এবং লম্বা করে তোলে। অপ্রাপ্তবয়স্ক পাতা শ্যাড হয় এবং উদ্ভিদ ধীরে ধীরে মারা যায়। কারমাইন লাল মাকড়সা মাইট ( Tetranychus urticae ) ভারতে উদ্ভিদের সবচেয়ে প্রচলিত কীটপতঙ্গ সাম্প্রতিক বছরগুলোতে, এই উদ্ভিদ একটি আক্রমণকারী জন্য একটি নতুন জলাধার হোস্ট হিসাবে ভজনা করা হয়েছে mealybug প্রজাতি Phenacoccus

সুপারফুড মরিঙ্গা পাউডারের সাহায্যে ৩০০ রোগ নিরাময় করুন।মরিঙ্গা বা সাজনা পাতা যেভাবে খাবেন: 🌿সকালে ১গ্লাস পানিতে বা দুধে ...
02/08/2023

সুপারফুড মরিঙ্গা পাউডারের সাহায্যে ৩০০ রোগ নিরাময় করুন।
মরিঙ্গা বা সাজনা পাতা যেভাবে খাবেন:
🌿সকালে ১গ্লাস পানিতে বা দুধে ১চা-চামচ পরিমান মিশিয়ে সাথে সাথে খেতে পারেন।
🌿চা বা কফির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
🌿 ভর্তা বানিয়ে,ডাল বা তরকারিতে দিয়েও খেতে পারেন।
আল্লাহ প্রদত্ত শক্তি রয়েছে এই পাতাতে যা ন্যাচারাল মেডিসিন হিসাবে ব্যবহার হচ্ছে:-

সজনে পাতার গুড়ার রয়েছে অসংখ্য উপকারিতাঃ

✅নিয়মিত সজনে পাতা খেলে মুখে রুচি বাড়ে।
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
✅ শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
✅ লিভার ও কিডনি সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
✅ উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
✅ শরীরে বয়সের ছাপ সহজে পরে না।
✅ ওজন কমানোর জন্য দারুণ সহায়ক হবে।
✅জ্বর,কাশি ও ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করে
✅ এসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিক নিয়ন্ত্রণে রাখে।
✅ শরীরে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের মত কঠিন রোগের নিরাময়ে কাজ করে থাকে।

নিজের ও পরিবারের সুরক্ষায় প্রতিদিন মাত্র ১ চামচ মরিঙ্গা পাউডার পানিতে মিশিয়ে বা চায়ের সাথে মিশিয়ে খেয়ে নিন। আজ থেকেই এই অভ্যাস শুরু করতে Order Now বাটনে ক্লিক করে অর্ডার করুন এখনি অথবা নিচে দোয়া নাম্বারে কল করুন।
অথবা ফোন করুন: 01316891682

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sopno ayurved - স্বপ্ন আয়ুর্বেদ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram