08/04/2022
ভারত থেকে অতিরিক্ত পেঁয়াজ আমদানির ফলে বিক্রি না হওয়ায় সেগুলোতে পচন ধরছে। ফলে বাধ্য হয়ে পচা পেঁয়াজগুলো ফেলে দিতে হচ্ছে। এতে করে লোকসানের মুখে পড়ছেন ব্যবসায়ীরা। হিলি স্থলবন্দরের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন প্রতাব মল্লিক জানান, হিলি স্থলবন্দর দিয়ে মার্চ মাসের ২৯ তারিখ পর্যন্ত ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে বন্দরে ৩০-৪০ ট্রাক পেঁয়াজ আমদানি হতো। শেষদিন ৬৩ ট্রাকে এক হাজার ৬৯০ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়। সরেজমিনে দেখা যায়, হিলি স্থলবন্দরে ৪০টির বেশি পেঁয়াজের আড়ৎ রয়েছে। প্রতিটি আড়তে পর্যাপ্ত পেঁয়াজ মজুত রয়েছে। অনেক আড়তে থরে থরে সাজানো বস্তায় পেঁয়াজ পচে যাচ্ছে। আবার কোনো আড়তে নারী কর্মীদিয়ে ভালো পেঁয়াজ আলাদা করছেন। আড়তে ভালো পেঁয়াজ ১৬ টাকা আর তুলনামূলক খারাপ পেঁয়াজ ১০ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। খুচরা বাজার ঘুরে দেখা যায়, ভালো পেঁয়াজ ১৮-২০ টাকা আর তুলনামূলক খারাপ পেঁয়াজ ১৪- ১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রয় হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজ বিক্রয় হচ্ছে ২৫ টাকা কেজি দরে। চার মাথা মোড়ের ভ্যানচালক আমেদ আলী বলেন, কয়েক দিন আগে হিলি বাজারে পেঁয়াজের দাম বেশি ছিল। তখন প্রকার ভেদে ২০-২৫ টাকা কেজি ছিল। এখন দাম কমে ১৫ টাকায় এসেছে। আবার কিছু ১০ টাকা কেজি পাওয়া যাচ্ছে।