Ruqyah Service Sylhet

  • Home
  • Ruqyah Service Sylhet

Ruqyah Service Sylhet বদনজর, জিনের সমস্যা, জাদু, শারীরিক ও মানসিক নানাবিদ সমস্যার শরয়ি রুকইয়াহ করা হয়।

03/11/2025

যে কাজের শুরুতে আল্লাহর সন্তুষ্টি থাকে না, তার শেষও আমার জন্য সন্তোষজনক হবে না। হওয়া সম্ভব নয়। আল্লাহর সন্তুষ্টিই প্রথম ও শেষ কথা।

_শাইখ আতিকুল্লাহ

01/11/2025

যাদুকরের দিকে যাদু ফিরিয়ে দেয়ার রুকইয়াহ।

রুকইয়াহ অডিও শোনার নিয়ম : কানে ইয়ারফোন লাগিয়ে মনোযোগ সহকারে শুনবেন।

যাদের জ্বীন জাদুর সমস্যা আছে, অডিও টি শুনলে বিভিন্ন রকমের রিয়েকশন হতে পারে। যেমন, মাথাব্যথা, বমিভাব, জ্বালাপোড়া ইত্যাদি।

রিয়েকশন হওয়া মানে শিওর আপনার সমস্যা আছে।
রিয়েকশন হওয়া মানে শরীরে থাকা জ্বীনের কষ্ট হচ্ছে।

প্রতিদিন একবার বা দুইবার শুনবেন।

সাথে অবশ্যই সকাল সন্ধ্যার হেফাজতের মাসনূন আমল করবেন।

Saeed Amin Milad
Founder & Senior Raqi
Ruqyah Service Sylhet
Contact : 01731-349536

01/11/2025

তীব্র মাথাব্যথা, দিনের পর দিন ঔষধ সেবন করেও ভালো হচ্ছে না? তাহলে আপনি রুকইয়াহ চিকিৎসা গ্রহণ করুন। সুস্থ হয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

31/10/2025

মানুষের জীবনে দাম্পত্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের সহায়ক ও পরিপূরক। একজনকে বাদ দিয়ে অন্যজন শূন্য। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক যত উত্তম হবে, দাম্পত্য জীবনে সুখ শান্তি তত বেশি বৃদ্ধি পাবে।

সুখী দাম্পত্য জীবন সকলেই আশা করে। কিন্তু চাইলেই তো আর জীবনে সুখ পাওয়া যায়না। বিয়ের পর যতই দিন যায় ততই যেন সুখ মিলিয়ে যায়। দাম্পত্য জীবনে ঘনিয়ে আসে কলহ-বিবাদ, মনোমালিন্য।

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মতপার্থক্য থাকবে। যেহেতু একসাথে সংসার করতে হবে, এক্ষেত্রে দু'জনকেই ছাড় দিতে হবে।

আর্থিক সমস্যা দাম্পত্য জীবনের অশান্তির অন্যতম একটি কারণ। এক্ষেত্রে খরচের ব্যাপারে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করতে হবে। নিজেদের চাহিদাকে সীমিত রাখতে হবে।

দাম্পত্য জীবনে অশান্তির আরেকটি কারণ হলো নিজের পার্টনারকে অন্যজনের সাথে তুলনা করা। আবার নিজেদের ঝগড়াঝাঁটির মধ্যে যখন তৃতীয় ব্যক্তি প্রভাব খাটায়, তখন অশান্তি চরমে ওঠে। অতিরিক্ত রাগ, ক্ষোভ থেকে আত্মহত্যার চিন্তাও মাথায় ঘুরপাক খায়। এমন পরিস্থিতিতে, ডিভোর্সকে অনেকে কলহ-বিবাদের সমাধান মনে করে। প্রকৃত পক্ষে এটাই সবচেয়ে ভূল সিদ্ধান্ত। কারণ এর পরবর্তী প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর।

তাই দাম্পত্য কলহ দূর করতে হলে ঝগড়াঝাঁটির মুহূর্তে ধৈর্য ও মেজাজ শান্ত রাখার চেষ্টা করতে হবে। একজন আরেকজনকে ডমিনেট করা যাবে না। দাম্পত্য জীবনে স্বামী-স্ত্রীর উভয়ের উচিত একে অপরের সামান্য দোষ-ত্রুটি উপেক্ষা করে সৎ গুণাবলীর প্রতি আকৃষ্ট হওয়া। কারণ তিরস্কার করে সংশোধন করা যায় না। পারিবারিকভাবে মীমাংসার চেষ্টা করা উচিত।

পরিবারে অশান্তি হোক, কেউই তা চায় না। এরপরও হয়েই যায়। অনেক সময় কোনো কারণ ছাড়াই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়াঝাঁটি লেগেই থাকে। ২/৩ দিন ভালো থাকে, তো আবার মনোমালিন্য শুরু হয়। নিজেরা আলোচনায় বসেও এর সঠিক কারণ খুঁজে পান না। এক্ষেত্রে তৃতীয় কোনো ব্যক্তির প্রভাব থাকতে পারে, যে চায় তাদের মধ্যে সম্পর্ক নষ্ট হোক। তাবিজ কিংবা যাদু করে স্বামী-স্ত্রী উভয়কে একে অপরের কাছ থেকে দূরে রাখে।

স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিচ্ছেদের জাদু করা হয়, তাহলে তারা একে অপরকে সব সময়ের জন্যই অপছন্দ করবে, অথবা বিরক্ত লাগবে।

কিন্তু যদি এমন হয় যে স্বামীর জন্য স্ত্রীর অন্তরে ভালোবাসা রয়েছে, কিন্তু কাছে আসতেই বিরক্ত লাগে— অথবা মাঝে মাঝে সম্পর্ক খুব ভালো হয় আবার হঠাৎ খারাপ হয়ে যায়— তাহলে এই সমস্যাটা সাধারণত জিনের কারণে হয়ে থাকে। শয়তান বিচ্ছেদ ঘটানোর জন্যই জাদু করে।

দাম্পত্য জীবনের এমন সমস্যা দূর করতে রুকইয়াহ হতে পারে একটি কার্যকরী চিকিৎসা ব্যবস্থা।

📍 রুকইয়াহ সার্ভিস সিলেট
২৩ ওয়াজীদ মহল, জালালাবাদ, আম্বরখানা, সিলেট।
(জালালাবাদ গলিতে ঢুকে প্রথম মসজিদের বিপরীতে আমাদের সেন্টার)

📞 যোগাযোগ ও এপয়েন্টমেন্ট:
ইনবক্স করুন বা যোগাযোগ করুন 01731349536(whatsapp only)

31/10/2025

আপনাদেরকে যখন বললাম, ভাগওয়া কেসগুলোতে ব্ল্যাক ম্যাজিকের ব্যবহার করা হয় আপনারা অনেকেই তখন বিশ্বাস করেননি। মেয়েদেরকে একতরফা দোষ দিয়ে গেছেন। বলেছেন যারা স্বেচ্ছায় যায়, তাদের জন্য এত দরদ কেন? তাদেরকে আটকানো লাগে কেন?

ওরা যে কত ভয়ংকর রকমের ব্ল্যাকম্যাজিক পারে, সেটা কি খতিব মহিবুল্লাহ সাহেবের আজকের ক্লিপটা দেখে বুঝতে পারেননি? খতিব সাহেবকে দেয়া চিঠিতে যে হু [ম] কি দেয়া হয়েছিল, সেগুলোর মধ্যে কালোজাদুর স্পষ্ট ইঙ্গিত ছিলো। আজকে তো দেখাই গেলো, এতজন মানুষ মিলেও একজন বয়স্ক মানুষকে ধরে রাখতে পারছিলেন না।

কিছু খাওয়ানোর মাধ্যমেই ওরা এসব করে এরকম চিন্তা থেকে বেরিয়ে আসুন। শুধুমাত্র বাবা-মায়ের নাম, ভিকটিমের নাম, ছবি থাকলেও তারা এসব করতে পারে। এসবের অস্তিত্ব যে আইন স্বীকার করে না, সেই আইন মেনে কীভাবে এগুলোর সাথে আপনি ডিল করবেন?

কোনটা ভাগওয়া কেস, কোনটা বুদ্ধিবৃত্তিক আগ্রাসন সেটা আলাদা করা এখন কঠিন ব্যাপার। তাই মোটাদাগে সবগুলো কেসই সম্ভব হলে ফলোআপে রাখা জরুরী। কীভাবে এগুলোর মোকাবিলা করতে হবে সেটা নিয়ে কথা হতে পারে কিন্তু এসব কাজ আমাদের প্রত্যেকের। এগুলো প্রতিরোধের দায়িত্ব আমাদের সকলের।

Mayraj Hossain

30/10/2025

যেই উম্মতের নবিকেই জাদু করা হয়েছিল, সেই উম্মত জাদু নিয়ে মোটেও সচেতন নয়! দা জ্জা লি ফিতনার সবচে বড় Weapon হল জাদু। হি* ন্দু ত্ব বা দি আঘাত ঠেকাতে এ ব্যাপারেও সচেতনতা লাগবে।

আলি হাসান উসামা

30/10/2025

আপনাদের আস্থার প্রতীক— “রুকইয়াহ সার্ভিস সিলেট” সেন্টারে সরাসরি রুকইয়াহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ!

যারা এতদিন ধরে আমাদের সেন্টারে এসে রুকইয়াহ করানোর অপেক্ষায় ছিলেন, তাদের সেই অপেক্ষার অবসান হচ্ছে ইনশাআল্লাহ।

এখন থেকে আমাদের সেন্টারে সরাসরি রুকইয়াহ সেশনের জন্য এপয়েন্টমেন্ট নেয়া হচ্ছে। রুকইয়াহ সেশন নিতে আগ্রহী সকলকে অনুরোধ করা যাচ্ছে—আগে থেকেই এপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করুন,কারণ এপয়েন্টমেন্ট ছাড়া সরাসরি আগমন গ্রহণযোগ্য নয়।

রুকইয়াহ সার্ভিস সিলেট সেন্টারের ঠিকানা:

২৩ ওয়াজীদ মহল, জালালাবাদ, আম্বরখানা, সিলেট।
(জালালাবাদ গলিতে ঢুকে প্রথম মসজিদের বিপরীতে আমাদের সেন্টার)

📞 যোগাযোগের মাধ্যম: 01731-349536 ( whatsapp only) অথবা পেইজের ইনবক্সে যোগাযোগ করে এপয়েন্টমেন্ট নিশ্চিত করুন।

30/10/2025

হাম্মাম বা বাথরুম এমন একটি স্থান, যেখানে সবচেয়ে দুষ্ট ও খবিস প্রকৃতির শয়তানরা অবস্থান করে। এজন্য এই স্থানে প্রবেশ ও বের হওয়ার সময় একজন মুমিনের উচিত অত্যন্ত সতর্কতা ও সচেতনতা অবলম্বন করা।

নবী করিম ﷺ ইরশাদ করেছেন—

> إنَّ هذه الحُشوشَ مُحتَضرةٌ، فإذا أتى أحَدُكم الخلاءَ فلْيَقُلْ: أعوذُ باللهِ مِن الخُبُثِ والخبائثِ
(“এসব পায়খানার স্থান হচ্ছে জ্বিন ও শয়তানের উপস্থিতির স্থান। সুতরাং তোমাদের কেউ যখন পায়খানায় প্রবেশ করবে, সে যেন বলে — ‘আ‘ঊযু বিল্লাহি মিনাল খুবুছি ওয়াল খাবায়িছ।’”)
— (সহীহ হাদীস, আবু দাউদ: ২, রাওয়ি: যায়েদ ইবনু আরকাম রা.)

বাংলা অর্থ:

“আমি নাপাক নর ও নারী শয়তানদের থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি।”

Send a message to learn more

এটি একটি গর্ভ নস্ট করার জাদু। এরকম জাদুর অনেকগুলি ধরণের মধ্যে এটি একটি। যদিও বাচ্চা যেন না হয় বা হলেও নস্ট হয়, এটা এই জা...
29/10/2025

এটি একটি গর্ভ নস্ট করার জাদু। এরকম জাদুর অনেকগুলি ধরণের মধ্যে এটি একটি। যদিও বাচ্চা যেন না হয় বা হলেও নস্ট হয়, এটা এই জাদুর মূল উদ্দেশ্য। তারপরেও যেহেতু জাদু,তারফলে নানারকম শারীরিক ও মানসিক সমস্যা তৈরি হয়। দুনিয়ার সমস্ত ডাক্তার দেখিয়েও লাভ হয় না। কারণ সমস্যার মূল উৎসই মেডিক্যাল সাইন্স স্বীকার করেনা। এধরনের সমস্যা হলে দেরি না করে শরইয়াহ ভিত্তিক রুকইয়াহ করুন। তাবিজ,নকশা,কবিরাজ,বৈদ্য বর্জন করুন।আল্লাহ বুঝার তৌফিক দিন,আমিন।
abdullah arafat vai

29/10/2025

দাম্পত্য জীবনে বরকত বৃদ্ধির ১০ টি উপায়:

১| সবসময় আল্লাহকেই পরস্পরের প্রতি ভালোবাসার কেন্দ্রবিন্দু বানাবেন। আপনি যদি শুধুমাত্র নিজের নাফসের জায়গা থেকে ভালবাসেন, তাহলে একটা পর্যায়ে গিয়ে ধরা খাবেন। নিজের মন মত কিছু না মিললেই অধৈর্য লাগবে, অস্থির লাগবে। কিন্তু আপনি যদি "আল্লাহর সন্তুষ্ট হবেন এই সম্পর্কের হক আদায় করলে"—এই চিন্তা করে ভালবাসেন, তাহলে ভারসাম্যপূর্ণ প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারবেন, অল্পতেই অধৈর্য হবেন না। এবং আল্লাহকে স্মরণ করলে আল্লাহ বরকত দিবে সংসারে এবং সম্পর্কে।

২| কথা শুরু করবেন "আমি" দিয়ে, "তুমি" দিয়ে শুরু করলে অপরপক্ষের মনে হয় তাকে অ্যাটাক করা হচ্ছে। অর্থাৎ এভাবে 'তুমি' দিয়ে শুরু করে বলবেন না যে, "তুমি এত অপরিচ্ছন্ন অগোছালো, এত কষ্ট করে গুছাই আর তুমি এসে সব এলোমেলো করো, ভালো লাগেনা!"

বরং আমি দিয়ে শুরু করুন, "আমার আসলে খুবই কষ্ট হয় যখন দেখি পরিশ্রম করে একটা গোছানো ঘর চোখের পলকে অগোছালো হয়ে গেল। বলো, আমরা দুজন মিলে কি করতে পারি এর সমাধান করতে?"

"আমি" দিয়ে শুরু করলে অপর পক্ষ সহজেই আক্রমণাত্মক বোধ করবে না বরং তার অন্তরে মায়া লাগবে।

৩| আপনার পার্টনারের ছোট ছোট দোষ ত্রুটি গুলো আপনার পরিবারের মা, বাবা/ ভাই / বোনকে কখনো বলে বেড়াবেন না। একটা পর্যায়ে গিয়ে দেখা যাবে, আপনার সাথে আপনার পার্টনারের সবকিছু ঠিক হয়ে গেছে। আপনি সেগুলো ভুলেও গেছেন! অথচ আপনার পরিবারের অন্তরে আপনার পার্টনারের প্রতি একটা নেগেটিভ মনোভাব রয়ে গেল, যেটা পরবর্তীতে আরো সমস্যার সৃষ্টি করবে।

আল্লাহ তো সূরা বাকারাহতে বলেছেন যে, স্বামী-স্ত্রী একে অপরের কাপড় হওয়ার কথা! কাপড় তো আমাদের শরীরের দাগ, দোষ ত্রুটি গুলো ঢেকে রাখে, এবং সুন্দর কাপড় আমাদেরকে সৌন্দর্য মন্ডিত করে। ঠিক তেমন ভাবেই স্বামী স্ত্রী একে অপরের দোষ ত্রুটি ঢেকে রেখে একে অপরকে আল্লাহর খুশির জন্য আরো সৌন্দর্য্য মন্ডিত করবে।

৪| প্রকৃত গত দিক থেকে একজন পুরুষ সম্মান চায়। আল্লাহ রব্বুল আলামিন স্বামীকে আমাদের অভিভাবক বানিয়েছেন, আলহামদুলিল্লাহ। সে জায়গা থেকে স্বামীকে মর্যাদা দিতে হবে। মাঝে মাঝে বলা দরকার, "আপনি যেহেতু আমার অভিভাবক, আপনিই বলেন কোনটা করলে ভালো হয়?"এতোটুকু বললে স্বামী মুখ ফুটে কিছু না বললেও, ভেতরে ভেতরে আপনার প্রতি ভালোবাসা বৃদ্ধি পাবে। এবং তাক্ওয়ার জায়গা একজন ভালো পুরুষ কখনোই এমন কোন সিদ্ধান্ত আপনার ওপর চাপিয়ে দেবেন না, যেটা আপনার দুনিয়া-আখিরাতের জন্য কষ্টকর। তার সিদ্ধান্তই ফাইনাল করা হলো এবং সেটা আপনাকে গুরুত্ব দিয়েই করা হলো আলহামদুলিল্লাহ।

৫| প্রকৃতগত দিক থেকে নারীরা ভালোবাসা চায়, একটু আদর-যত্ন চায়। এর জন্য সবপময় টাকাও খরচ করতে হয় না। আপনি যদি একটু নিয়মিত আপনার ওয়াইফের প্রশংসা করেন, সুন্দর একটা জামা পরলে তাকে সুন্দর বলবেন, শখ করে আপনার জন্য কিছু রান্না করলে সেটার প্রশংসা করবেন—এই ছোটখাটো বিষয়গুলো স্ত্রীর অন্তরে স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা আরো বৃদ্ধি করবে। দেখুন আমাদের প্রিয় রসূল ﷺ কাপের যে অংশে আঈশা(রা) মুখ লাগিয়ে খেয়েছেন, সেই জায়গাটা থেকেই তিনি খেলেন। এটা করার কি দরকার ছিল?

শ্রেষ্ঠ মহামানব এরকম একটা ছোট কাজ করে আমাদেরকে দেখাচ্ছেন যে, ছোট্ট আন্তরিক প্রচেষ্টায় দাম্পত্য জীবনে কত বরকত আসে!

৬| স্ত্রী অথবা স্বামী আপনারা কেউই কখনো কোন দাওয়াতে, অন্যান্য যৌথ পরিবারের সদস্যদের সামনে একে অপরকে সমালোচনা করবেন না। বলবেন না যে, "...আরে আমার হাসবেন্ড! সে তো এরকম ওরকম! .." .. "আমার ওয়াইফ তুমি অমুক ভাবীর মত হতে পারো না!—এগুলো কখনোই বরকত আনে না, পরিবেশ আর মনকে বিষাক্ত করে দেয়।

৭| দুইজন দুজনকে জান্নাতুল ফেরদৌসের দিকে টেনে নিয়ে যেতে সচেষ্ট হবেন। আসলেই "টেনে নিয়ে যেতে হবে"। কারণ আপনার স্বামী স্ত্রী সেও তো মানুষ। তাই মাঝে মাঝে শয়তান তাকেও এসে যখন দুর্বল এবং অলস করে ফেলবে, এটা আপনার দায়িত্বে থাকবে আপনি তাকে সুন্দরভাবে আবারও আল্লাহর কথা মনে করিয়ে দিবেন। এবং বলবেন "আমি তো চাই জান্নাতে তুমি আমার স্বামী অথবা স্ত্রী হও!'

৮| স্বামী স্ত্রী আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তবে একজন আরেকজনকে নিয়ে অবসেস্ করবেন না। স্বামীর স্ত্রীর পারস্পরিক সম্পূর্ণ হক আদায় করবেন। এর পাশাপাশি আপনার নিজের ছোটখাট হালাল আনন্দের যে বিষয়গুলো, নিজের শরীর-মনের যত্নের বিষয়গুলোকে অবহেলা করবেন না। যেমন: ইসলামিক বই পড়া, কয়েকটা হালাকায় অংশগ্রহণ করা, বান্ধবীদের বাসায় দাওয়াত দেয়া, দ্বীনি বোনদের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখা। উত্তম সহবাতের সাথে যোগাযোগ বজায় রাখবেন বিয়ের পরেও। তাদেরকে কাট করবেন না।

স্বামীরাও মসজিদ মুখী হবেন এবং আপনার মসজিদের মাধ্যমে আল্লাহভক্ত কিছু বড় এবং ছোট ভাইদের সাথে একটা ভালো সম্পর্ক বজায় রাখবেন। ছেলেরাও তাদের ভালো সহবাতের সাথে যুক্ত থেকে কিছু হালাল আনন্দের সময় কাটালে, একসাথে খেলাধুলা করলে স্ত্রী এটা নিয়ে স্বামীকে দোষারোপ করবেন না। আপনিও তখন নিজের আত্মশুদ্ধিতে ফোকাস করবেন এবং আপনাকে মুসলিম হিসেবে আপগ্রেড করতে ফোকাস করবেন।

সারাক্ষণই স্বামী স্ত্রী একজন আরেকজনের সাথে চুম্বকের মতো লেগে থাকলে একপর্যায়ে বিরক্তির তৈরি হয়, একজন আরেকজনকে নিয়ে অবসেসড হয়ে যায়। তাই নিজস্বতা বজায় রাখা প্রয়োজন যেকোনো সম্পর্ককে হেলদি রাখতে। এবং অবসেশন ভাঙতে শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টিকেই নিজের জীবনের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে রাখুন।

৯| যার-তার কাছ থেকে বিয়ে সংক্রান্ত উপদেশ নিবেন না। মাথায় রাখবেন সবাই তাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা দিয়ে সীমাবদ্ধ। যার মাত্র এক অথবা দুই বছর হয়েছে বিয়ের, সে বিয়ে নিয়ে এক অন্যরকম জগতে থাকতে পারে। অনেক বছর ধরে শ্বশুরবাড়ির কাছে হেনস্থা হয়েছে, তার কাছে বিয়ের চিত্র আরেকরকম। সেজন্য বিয়ের এডভাইস নেওয়ার আগে যাচাই করে নিন, যার কাছে নিচ্ছেন, সে যেন আল্লাহর দ্বীন সম্পর্কে সচেতন হয়।

১০| কৃতজ্ঞ হোন, কৃতজ্ঞ হোন, এবং কৃতজ্ঞ হোন!
এখন এত অধৈর্য হয়ে যাচ্ছি, অথচ মনে আছে ? এই এক বিয়ে যেন সুন্দরভাবে হয়ে যায়, সেজন্য কি পরিমান আল্লাহর কাছে জায়নামাজে কান্নাকাটি করেছিলেন? এখনো পৃথিবীতে অনেকেই অবিবাহিত অবস্থায় স্ট্রাগল করছে, সেখানে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে বিয়ের মত একটা নিয়ামত দিয়েছেন। আপনি কেন অধৈর্য হয়ে, শয়তানের আক্রমণে পড়ে, নিজের নিয়ামত নষ্ট করবেন?

কৃতজ্ঞ থাকবেন এবং নিজের দাম্পত্য জীবনের সুন্দর মুহূর্তগুলোকে সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রকাশ করবেন না। বদ নজর, হিংসা, হাসাদ এগুলো খুবই সত্য জিনিস, যা ভালো বিয়ের সম্পর্ককে নষ্ট করে দিতে পারে।

সর্বোপরি মাথায় রাখবেন, এই টিপস গুলো প্রকৃতপক্ষে একটি হেলদি/ স্বাস্থ্যকর বিয়ের জন্য প্রযোজ্য। যদি কারো বিয়ের মধ্যে শারীরিক নির্যাতন, মানসিক নির্যাতন, কোন একজন বা দুজনের মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা, আল্লাহর দ্বীন সম্পর্কে বড় রকমের অসচেতনতা, কোন ড্রাগ বা নেশা জনিত চ্যালেঞ্জের সমস্যা ইত্যাদি সিরিয়াস ঝামেলা থাকে, তাহলে সর্বপ্রথম সেই বিষয়ের সমাধান না করলে এই টিপসগুলো কাজে আসবে না।

- শারিন সফি অদ্রিতা

29/10/2025

হে আল্লাহ! তাদের ও শয়তানের মাঝে একটি অটল ও সুরক্ষিত পর্দা সৃষ্টি করে দাও।

28/10/2025

জাদুর জিনিস বাড়ীর সামনে ছিটিয়ে রেখে যাচ্ছে। এই জাদুককে সিহরুল মারশুশ বা ছিটানোর জাদু বলা হয়।

শরীরে স্পর্শ করা জাদু ভিক্টিমের উপর দ্রুত এক্টিভ হয়। এজন্য জাদুকররা ভিক্টিমের বাড়ী, আঙিনা, উঠান, চলাফেরার রাস্তায় জাদুর উপকরণ ছিটিয়ে দেয়।

আল্লাহ জাদুকরকে ধ্বংস করুন।আমীন।

Address

২৩, ওয়াজিদ মহল, জালালাবাদ, আম্বরখানা।

3100

Telephone

+8801731349536

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruqyah Service Sylhet posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ruqyah Service Sylhet:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram